User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
Please re-print this..This version was the most accurate translation of godfather
Was this review helpful to you?
or
I read this book and many other versions of the Godfather but this one is the best...my all time favorite...please reprint this for us as I need it for my collection badly.
Was this review helpful to you?
or
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী আমেরিকা। অনেক সিসিলীয় পরিবার অভিবাসী হয়েছে আমেরিকায়। এসব ইটালিয়ান আমেরিকানরা সামান্য দরিদ্র মানুষ। রুটি ব্যাবসায়ি, ফলের দোকানী, ময়লায় সিন্ডিকেট কিংবা শ্রমজীবী।মার্কিন আইন তাদের প্রতি সদয় নয় তখনও, পদে পদে এ মানুষগুলো অন্যায় অত্যাচারের শিকার হয় এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হয়। কিন্তু এই অসহায় মানুষদের একজন বন্ধু আছেন। এমন একজন মানুষ যিনি অনেক ক্ষমতাবান হলেও পর্দার পিছনে থাকতেই ভালোবাসেন। নিজের বন্ধুদের সাহায্য করতে যার বিন্দুমাত্র দ্বিধা নেই, বিনিময়ে তিনি শুধু কামনা করেন কৃতজ্ঞতা, বন্ধুত্ব আর একটি সম্বোধন-গডফাদার! মারিও পুজো, আজকের “মারিও পুজো” হয়ে ওঠেন যে উপন্যাস লিখে সেটি হল-‘দ্য গডফাদার’। মাফিয়া বা কসা নস্ত্রা (cosa nostra; যার আক্ষরিক অর্থ 'আমাদের জিনিস') পরিবারগুলোকে নিয়ে শ্রেষ্ঠ উপন্যাস আজ পর্যন্ত হয়ত এটাই। উপন্যাসের পটভূমি ১৯৪৫-১৯৫৫ সালের আমেরিকা। ভিটো কর্লিয়নি একজন বর্ষীয়ান পুরুষ। তিনি একজন ব্যবসায়ী, এবং নৈতিকতার মাপে খুবই উঁচু একজন ব্যক্তি। তিনি নিউইয়র্কের সবচেয়ে বড় মাফিয়া পরিবারের প্রধান হওয়া সত্তেও কিছু নৈতিকতা মেনে চলেন। তাঁর অধীনে চলছে এক বিরাট সন্ত্রাসী সাম্রাজ্য, বিশাল মাফিয়া পরিবার। ক্লেমেঞ্জা আর টেসিও নামের দুই সহকারীকে সাথে নিয়ে, পালকপুত্র টম হেগেনের আইনী জ্ঞানে তিনি চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁর পরিবার। তাঁর বড় দুই ছেলে-সনি আর ফ্রেডি, বাবাকে সাহায্য করে তাঁর কাজে। ব্যতিক্রম ছোট ছেলে মাইকেল। পরিবার থেকে সেই একমাত্র আর্মিতে যোগ দেয়। এমনকি পিতার আদেশ অমান্য করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আমেরিকার হয়ে অংশ নেয়। গল্পের শুরু হয় ভিটো কর্লিয়নির মেয়ে কনির বিয়ের অনুষ্ঠানের বর্ণনার মাধ্যমে, তারপর নানা ঘটনায় কাহিনী এগিয়ে চলে। এরই মধ্যে দৃশ্যপটে সলোজো নামের এক ড্রাগডিলারের আবির্ভাব ঘটে। সে নিউইয়র্কে মাদকব্যবসা ছড়িয়ে দিতে চায়। কিন্তু আগেই বলেছি যে, ডন কর্লিয়নি নিজস্ব নৈতিকতা মেনে চলে। ডন ভিটো কর্লিয়নি মূল্যবোধের সাথে আপোষ করে বেশি লাভের আশায় মাদক-ব্যবসায় জড়িত হবেন না কোনক্রমেই। উপায়ান্তর না পেয়ে সলোজো ডনকে হত্যার চক্রান্ত করে, প্রকাশ্যে তার উপর পরপর পাঁচটা গুলি চালানো হয়। অলৌকিকভাবে ডন বেঁচে যান। মাইকেল সেসময় ছুটি কাটাচ্ছিল তার বান্ধবী কে অ্যাডামসের সাথে, শহরে। তার বাবার উপর আক্রমণের খবর শুনে সে তাড়াতাড়ি ছুটে যায় বাড়িতে। তার মাথায় তখন প্রতিশোধের আগুণ জ্বলছে তীব্রভাবে। সে সলোজো-কে এক রেস্টুরেন্টে ডাক দেয় ব্যবসায়িক আলাপের উদ্দেশ্যে। সলোজো এলে সে তাকে খুন করে কপালে গুলি করে, সাথে এক পুলিশ অফিসারকেও হত্যা করে। জোড়া খুন করে মাইকেল পালিয়ে যায় সিসিলিতে। এবার শত্রুর রক্তে হাত রাঙিয়ে ও আনুষ্ঠানিকভাবে জড়িত হয়ে যায় পারিবারিক ব্যবসার(!) সাথে! একদিকে হাসপাতালে আহত ডন কর্রিয়নি। মেজো ছেলে ফ্রেডির হতাশা ও আতঙ্কে ভেঙে পড়া। অপরদিকে বড়ছেলে সনির প্রচন্ড বদমেজাজি স্বভাব; টিকতে পারবে তো নিউইয়র্কের সবচেয়ে বড় মাফিয়া পরিবারটি? এরই মধ্যে বাকি পাঁচটা পরিবার একজোট হয়ে গেছে কর্লিয়নি পরিবারের বিরুদ্ধে। শুধু হয়ে গেলো যুদ্ধ! ‘গডফাদার’ উপন্যাসটি একটি ক্লাসিক-ক্রাইম থ্রিলার। মুলতঃ এই উপন্যাসের মাধ্যমে পুজো ইতালিয়ান-আমেরিকান মাফিয়া পরিবারগুলোকে নিয়ে থ্রিলার লেখার ধারার সূচনা করেন। পরবর্তীতে গডফাদারের পার্শ্ব-সিকুয়েল ‘দ্য সিসিলিয়ান’, হলিউড আর লাসভেগাস নিয়ে লেখা ‘দ্য লাস্ট ডন’-এ তিনি এ জনরাকে ব্যাপকভাবে বিকশিত করেছেন। ‘দ্য গডফাদার’ উপন্যাসটি মোটা দাগে চারটি পর্বে বিভক্ত। শেষ দুই পর্বের অনেকটা এসেছে ফ্ল্যাশব্যাক আকারে, দেখানো হয়েছে ভিটো করলিয়নির প্রথম জীবন, যৌবন ও ডন হিসেবে উত্থান। পুজোর বর্ণনার ধরণ একান্তই ওঁর নিজস্ব আর বিকল্পহীন। পুরো বইয়ে বোরিং হওয়ার মতো স্থান নেই বললেই চলে। গল্প যত এগিয়ে যায়, চরিত্রের সংখ্যাও বাড়তে থাকে। উপন্যাসের প্রয়োজনেই আসে লুসি মানচিনি, নিনো ভালেন্টি, লুকা ব্রাসি, জনি ফন্টেন-এর মতো কিছু চরিত্র, যাদেরকে ভোলার নয়। ‘দ্য গডফাদার’- এক অসাধারণ বই। পড়তে পড়তে কখনো কখনো চরিত্রগুলোর প্রতি আপনার অতিরিক্ত ঘৃণা জন্মে যাবে, আবার কখনো জাগবে ভালবাসা, কখনো সহানুভূতি। তবে ঐ অন্ধকার জীবনের প্রতি আকর্ষণ জাগবে নিশ্চিত, একবারের জন্য হলেও। সবচেয়ে যেটা আকর্ষন তৈরি করে সেটা হলো স্বয়ং ডনের ব্যাক্তিত্ব। নিজের জীবনে প্রয়োগ করার মত কিছু গুণাবলি পাবেন গডফাদারের চরিত্রে। যে লাইনটা না লিখলে রিভিউ অসম্পূর্ণ থেকে যায়, সেটা হলো মারিও পুজোর বিখ্যাত লাইন... “Behind every successful fortune ; There is a Crime.”
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বইয়ের নামঃ গডফাদার মূলঃ মারিয়ো পুজো রূপান্তরঃ শেখ আবদুল হাকিম প্রকাশনীঃ সেবা মূল্যঃ ৫০ ৫৫=১০৫.০০ টাকা "I'm gonna make you an offer, you can't refuse." - Vito Corleone. পঞ্চাশের দশক, আমেরিকা। অনেক সিসিলীয় পরিবার অভিবাসী হয়েছে আমেরিকায়। এসব ইটালিয়ান আমেরিকানরা নেহাতই দরিদ্র মানুষ-রুটি ব্যাবসায়ি, ফলের দোকানী কিংবা শ্রমজীবী। মার্কিন আইন তাদের প্রতি সদয় নয় তখনও, পদে পদে এ মানুষগুলো অন্যায় অত্যাচারের শিকার হয় এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হয়। কিন্তু তারা ঠিক অসহায় নয়, কারণ তাদের অনেকেরই আছে একজন খুব শক্তিমান বন্ধু, যার দীর্ঘ হাত মার্কিন প্রশাসনের বহু ক্ষেত্রে বিস্তৃত। এমন একজন মানুষ যিনি অনেক ক্ষমতাবান হলেও পর্দার পিছনে থাকতেই ভালবাসেন। যিনি এমন প্রস্তাব দিতে জানেন যা কেউ প্রত্যাখ্যান করতে পারে না। নিজের বন্ধুদের সাহায্য করতে যার বিন্দুমাত্র দ্বিধা নেই, বিনিময়ে তিনি শুধু কামনা করেন কৃতজ্ঞতা, বন্ধুত্ব আর একটি সম্বোধন- গডফাদার! মারিও পুজো, আজকের “মারিও পুজো” হয়ে ওঠেন যে উপন্যাস লিখে সেটি হল- ‘দ্য গডফাদার’। মাফিয়া বা কসা নস্ত্রা (cosa nostra; যার আক্ষরিক অর্থ 'আমাদের জিনিস') পরিবারগুলোকে নিয়ে শ্রেষ্ঠ উপন্যাস আজ পর্যন্ত হয়ত এটাই। উপন্যাসের পটভূমি ১৯৪৫-১৯৫৫ সালের আমেরিকা। ভিটো করলিয়নি একজন বর্ষীয়ান পুরুষ, তিনি একজন ব্যবসায়ী, এবং নৈতিকতার মাপে খুবই উঁচু একজন ব্যক্তি। কিন্তু একটু ভিতরে ঢুকলেই বোঝা যায়, আপাতদৃষ্টিতে ভিটো করলিয়নিকে যা মনে হয়, তিনি মোটেও তা নন। তাঁর অধীনে চলছে এক বিরাট সন্ত্রাসী সাম্রাজ্য, বিশাল মাফিয়া পরিবার। ক্লেমেঞ্জা আর টেসিও নামের দুই সহকারীকে সাথে নিয়ে, পালকপুত্র টম হেগেনের আইনী জ্ঞানে তিনি চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁর পরিবার। তাঁর বড় দুই ছেলে-সনি আর ফ্রেডি, বাবাকে সাহায্য করে তাঁর কাজে। ব্যতিক্রম ছোট ছেলে মাইকেল, সে তাঁর বাবার এধরনের ব্যবসাকে ঘৃণা করে পরিবার থেকে দূরে দূরে থাকে। পরে অবশ্য আমরা দেখি- সেই মাইকেলই উত্তরসূরি হয় তাঁর পিতার, সে হয়ে ওঠে ডন মাইকেল করলিয়নি!গল্পের শুরু হয় ভিটো করলিয়নির মেয়ে কনির বিয়ের অনুষ্ঠানের বর্ণনার মাধ্যমে, তারপর নানা ঘটনায় কাহিনী এগিয়ে চলে। এরই মধ্যে দৃশ্যপটে সলোজো নামের এক ড্রাগডিলারের আবির্ভাব ঘটে। সে নিউইয়র্কে মাদকব্যবসা ছড়িয়ে দিতে চায়। কিন্তু ডন ভিটো করলিয়নি মূল্যবোধের সাথে আপোষ করে বেশি লাভের আশায় মাদক-ব্যবসায় জড়িত হবেন না কোনক্রমেই। উপায়ান্তর না পেয়ে সলোজো ডনকে হত্যার চক্রান্ত করে, প্রকাশ্যে তার উপর পরপর পাঁচটা গুলি চালানো হয়। অলৌকিকভাবে ডন বেঁচে যান।মাইকেল সেসময় ছুটি কাটাচ্ছিল তার বান্ধবী কে অ্যাডামসের সাথে, শহরে। তার বাবার উপর আক্রমণের খবর শুনে সে তাড়াতাড়ি ছুটে যায় বাড়িতে। তার মাথায় তখন প্রতিশোধের আগুণ জ্বলছে তীব্রভাবে। সে সলোজো-কে এক রেস্টুরেন্টে ডাক দেয় ব্যবসায়িক আলাপের উদ্দেশ্যে। সলোজো এলে সে তাকে খুন করে কপালে গুলি করে, সাথে এক পুলিশ অফিসারকেও হত্যা করে। জোড়া খুন করে মাইকেল পালিয়ে যায় সিসিলিতে। এবার শত্রুর রক্তে হাত রাঙিয়ে ও আনুষ্ঠানিকভাবে জড়িত হয়ে যায় পারিবারিক ব্যবসার(!) সাথে! ‘দ্য গডফাদার’ উপন্যাসটি একটি ক্লাসিক-ক্রাইম থ্রিলার। মুলতঃ এই উপন্যাসের মাধ্যমে পুজো ইতালিয়ান-আমেরিকান মাফিয়া পরিবারগুলোকে নিয়ে থ্রিলার লেখার ধারার সূচনা করেন। পরবর্তীতে গডফাদারের পার্শ্ব-সিকুয়েল ‘দ্য সিসিলিয়ান’, হলিউড আর লাসভেগাস নিয়ে লেখা ‘দ্য লাস্ট ডন’-এ তিনি এ জনরাকে ব্যাপকভাবে বিকশিত করেছেন। ‘দ্য গডফাদার’ উপন্যাসটি মোটা দাগে চারটি পর্বে বিভক্ত। শেষ দুই পর্বের অনেকটা এসেছে ফ্ল্যাশব্যাক আকারে, দেখানো হয়েছে ভিটো করলিয়নির প্রথম জীবন, যৌবন ও ডন হিসেবে উত্থান। পুজোর বর্ণনার ধরণ একান্তই ওঁর নিজস্ব আর বিকল্পহীন। পুরো বইয়ে বোরিং হওয়ার মতো স্থান নেই বললেই চলে। গল্প যত এগিয়ে যায়, চরিত্রের সংখ্যাও বাড়তে থাকে। উপন্যাসের প্রয়োজনেই আসে লুসি মানচিনি, নিনো ভালেন্টি, লুকা ব্রাসি, জনি ফন্টেন-এর মতো কিছু চরিত্র, যাদেরকে ভোলার নয়।‘দ্য গডফাদার’- এক অসাধারণ বই। পড়তে পড়তে কখনো কখনো চরিত্রগুলোর প্রতি আপনার অতিরিক্ত ঘৃণা জন্মে যাবে, আবার কখনো জাগবে ভালবাসা, কখনো সহানুভূতি। তবে ঐ অন্ধকার জীবনের প্রতি আকর্ষণ জাগবে নিশ্চিত, একবারের জন্য হলেও। আর শেষে মাথায় ঘুরতে থাকে মারিও পুজোর নিখুঁত লাইন- Behind every success there is a crime! রেটিংঃ ১০/১০ রকমারি লিংকঃ https://www.rokomari.com/book/48243/গডফাদার-১,২-(একত্রে)- https://www.rokomari.com/book/48244/গডফাদার-৩,৪-(একত্রে)-
Was this review helpful to you?
or
মারিও পূজোর লেখা মানেই অন্ধকার আর অপরাধ জগতের অলিগলির শ্বাসরুদ্ধকর বর্ণনা।গড ফাদারও তার ব্যতিক্রম নয়। কর্লিয়নি পরিবার কিভাবে মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয় তার এক নাতিদীর্ঘ ইতিহাস এই বই ।নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য তারা যেকোনো ধরনের খারপ কাজ করতেও কুণ্ঠাবোধ করেনা।আবার অনুগতদের পুরষ্কৃতকরার জন্য অনেক মহৎ উদ্যোগও তারা নিয়েছে।শুধুমাত্র নির্ভেজাল আনুগত্যের বিনিময়েই ডন কর্লিয়নি সহায়-সম্বলহীন মানুষদেরকে বিভিন্নভাবে সাহায্য করেছে। মাফিয়াদের গড়ে ওঠা,অন্তর্দ্বন্দ্ব আর ক্ষমতার অপব্যবহারকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠেছে এ উপন্যাসের কাহিনী।বইটি না পড়লে কল্পনাই করা যাবেনা যে গড ফাদারদের ক্ষমতার হাত কতটা সুদূরপ্রসারী। তবে ডন কর্লিয়নি চরিত্রটি প্রমান করেছে যে তাদের মধ্যেও যে কিছু কিছু সুকুমার মানবিক গুনাবলি উপস্থিত থাকে। কোন পরিস্থিতিতে সমাজের একজন সাধারণ মানুষ অপরাধের পথে পা বাড়াতে বাধ্য হয় তার এক মর্মান্তিক কাহিনীও বইটিতে বিধৃত হয়েছে। ১৯৪৬সালের আমেরিকার ৫পরিবারের যুদ্ধের প্রেক্ষাপট ও বিষদ বর্ণনা লেখক দারুনভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। বইটি পৃথিবীর বহু ভাষায় অনূদিত হয়েছে যা তার জনপ্রিয়তার পরিচয় বহন করে।প্রকৃতপক্ষে গড ফাদার বইটির জন্যই মারিও পূজো "অপরাধ বিষয়ক সাহিত্য" প্রেমিকদের কাছে আজও অমর হয়ে আছেন।
Was this review helpful to you?
or
Read this version of the Godfather novel long before watching the movie or reading the English version. Surprisingly enough, I find this translation to be highly accurate and perfect. A must read.