User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
nc
Was this review helpful to you?
or
Splendid
Was this review helpful to you?
or
Not bad :)
Was this review helpful to you?
or
gd
Was this review helpful to you?
or
#বুক_রিভিউ #অশুভ_সংকেত ধরণঃ হরর। মূলঃ ডেভিড সেলজার, জোসেফ হাওয়ার্ড ও গডন ম্যাকগিল। রূপান্তরঃ কাজি মাহবুব হোসেন। প্রকাশনীঃ সেবা প্রকাশনী। ভূমিকাঃ তিন তিন জন বিখ্যাত হরর লেখকের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় রচিত ‘দি ওমেন’ উপন্যাসের রূপান্তরিত রূপই হলো অশুভ সংকেত। পিশাচ পুত্র ডেমিয়েন ও ঈশ্বরের পুত্র যীশুর অদৃশ্য এক লড়াইকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে এই বিখ্যাত উপন্যাসটি। কাহিনী সংক্ষেপঃ মার্কিন ডিপ্লোম্যাট রবার্ট থন নিজের অজান্তেই পিশাচ সাধকদের ফাঁদে পা দিয়ে বসেন। পিতৃত্বের অমৃত পান করতে গিয়ে দত্তক নেন সদ্যোজাত একটি শিশুকে যে কি-না আদতে পিশাচ পুত্র ডেমিয়েন। ধীরে ধীরে বড় হয়ে উঠতে থাকে ছেলেটি। একই সাথে সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকে তার ক্ষমতাও। একসময় সে হয়ে উঠে অপ্রতিরোধ্য। এক এক করে সে নৃশংসভাবে সরিয়ে দিতে থাকে তার উন্নতির পথে বাধা হয়ে থাকা প্রতিটি কাঁটা। শিশুটির জন্মের পর থেকেই যে অশুভ কাহিনীর শুরু হয় তার শেষ যে কোথায় তা কেউ জানে না। পুরো পৃথিবীটাই যখন নরকে রূপ নেওয়ার অপেক্ষায় দীর্ঘশ্বাস ফেলছে ঠিক তখুনি বেরিয়ে এলো একটি সমাধান। বাইবেলের একটি শ্লোক আর সেইসাথে মন্ত্রঃপূত একটি ছুরি। ছুরিটা ডেনিয়েলের বুকে বসিয়ে দিতে পারলেই কেল্লাফতে। রক্ষা পাবে পৃথিবী। কিন্তু সমাধানটা প্রসব হওয়ার সাথে সাথেই একটি প্রশ্নের বেড়াজালে আটকে যায়। বাধা হয়ে দীপ্ত পায়ে সামনে এসে দাঁড়ায় সেই কোটি টাকা মূল্যের প্রশ্নটি। বিড়ালের গলায় ঘণ্টিটা বাঁধবে কে? কে এগিয়ে আসবে পিশাচ পুত্রের বুকে ছুরি বসাতে? কার আছে এতো সাহস? উত্তরটা জানতে হলে পড়তে হবে বিখ্যাত উপন্যাস ‘দি ওমেন’র রূপান্তরিত রূপ অশুভ সংকেত। পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ অদ্ভুত শিহরণ শব্দটা বোধহয় ট্যাগ লাইনের মতো এই বইটার গায়ে সেঁটে দেওয়া যায়। কোনো হরর ভক্তই কখনো কোনো পিশাচের প্রেমে পড়েছে বলে আমি কোনোদিন শুনিনি। কিন্তু আমার বিশ্বাস এই বইটা পড়ার পর আপনি সেই অসম্ভব প্রেমের ফাঁদে পড়তে চলেছেন। একবার না একবার হলেও ডেমিয়েনের জন্য আপনার মনটা কেঁদে উঠবে। লেখনীর বুনট ছিল খুবই সমৃদ্ধ। লেখক ত্রয় খুব সুণিপুনভাবে উপন্যাসটাকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন। আর অনুবাদও ছিল বেশ ঝরঝরে। প্রথম প্রকাশঃ ৮২, ৮৪ এবং ৮৫ ইং। (তিন খণ্ড একত্রে প্রকাশিত হয় ১৯৯৩ সালে) প্রকাশকঃ কাজী আনোয়ার হোসেন। প্রচ্ছদঃ শাহাদত চৌধুরী (বিদেশি ছবি অবলম্বনে) মুদ্রণঃ সেগুনবাগান প্রেস। মূল্যঃ চল্লিশ টাকা। (মুদ্রিত মূল্য) পৃষ্টাঃ ৩৫২। রেটিংঃ ৪.৯/৫। হ্যাপি রিডস রেটিংঃ ৪.৮/৫। রিভিউঃ ©শুভাশীষ বাপ্পী।
Was this review helpful to you?
or
পড়ার মত একটা বই। রহস্যময় এক পরিবেশ সৃষ্টি হয় বইটি পড়ার সময়। অসম্ভব ভালো লেগেছে। খোঁজ নিয়ে দেখেছি এটা নিয়ে একটা হলিউড মুভি ও আছে। মুভি তার নাম The Omen ।
Was this review helpful to you?
or
good
Was this review helpful to you?
or
অপূর্ব, অপূর্ব, অপূর্ব, অসাধারন। পুরা বই একই ভাবে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত চরম আকর্ষণ ধরে রাখে। কোন ভাবেই ডেমিয়েন পরাস্ত না হওয়ায় মনের মধ্যে রাগে গা জ্বলতে থাকে। শেষ পর্যন্ত যখন ডেমিয়েন পরাজিত হয় অপার শান্তি ঘিরে ধরে। বারবার পড়ার মত একটা অপূর্ব বই।
Was this review helpful to you?
or
ডেভিড সেলজার, জোসেফ হাওয়ার্ড ও গার্ডন ম্যাকগিল- তিনজন লেখক লিখেছেন ‘দি ওমেন’ কাহিনির তিনখন্ড। এবার পাচ্ছেন একত্রে। মার্কিন ডিপ্লোম্যাট রবার্ট র্থন নিজের অজান্তে পা দিল পিশাচ-সাধকদের ফাঁদে । দত্তক নিল একটি সদ্যেজাত শিশু কে। বেচারা জানে না, দত্তক নিয়েছে সে আসলে পিশাচ পুএ ডেমিয়েনকে। শুরু হলো এক ভয়ানক অশুভ কাহানি। ধীরে ধীরে বেড়ে উঠল ছেলেটি। প্রচণ্ড ক্ষমতা অর্জন করে হয়ে উঠল অপ্রতিরোধ্য। এখন বুকে মন্ত্র পুত ছুরি বসিয়ে তাকে হত্য করা ছাড়া আর কোন পথ নেই। কিন্ত কে করবে সেটা???
Was this review helpful to you?
or
আমার পড়া সবচেয়ে ভয়ঙ্কর গল্পের একটা হলো "অশুভ সংকেত"। গা শিউরে ওঠা, ছমছমে পরিবেশ- সবই পাবেন উপন্যাসটাতে। প্রতি পরিচ্ছেদে ভাবতে বাধ্য হবেন, "কি হলো এটা, এমনটা কি হওয়ার কথা ছিল?" পৃথিবীর গভীর থেকে উঠে আসছে অস্পষ্ট একটা শব্দ। মানব কণ্ঠস্বর কিন্তু কেমন যেন বিকৃত। গুহায়, খোলা মাঠে, ঘরে-সব জায়গাতেই জড় হয়েছে ওরা। ধাত্রী যেন হাতে হাত মিলিয়ে মাথা নত করে সবাই স্তব করছে নবজাত শিশুকে। আকাশে, বাতাসে, স্বর্গে, নরকে, পাতালে আওয়াজ উঠছে। অশুভ সংকেত ! দুলে উঠল সারা পৃথিবী। রোমে যাওয়ার পথে বোয়িং ৭৪৭-এ বসে রবার্ট থর্নও টের পের এই দোলা। ভাগ্যে না জানি কি আছে ভাবতে ভাবতে সিট বেল্ট বেধে নিলেন তিনি। এই ঝন্ঝার কারন যদি সে জানতো তবু তার করার কিছুই ছিল না, আসলে অনেক দেরী হয়ে গেছে। সে জানে না, রোমের অসপিডাল ডি স্যান্টোর মাটির তলার একটা ঘরে ঠিক সেই মুহূর্তেই পাথরের আঘাতে নবজাত এক শিশুর মাথা গুড়িয়ে দেওয়া হলো। শিশুটা ছিল তারই সন্তান। পরে তাকে জানানো হলো তার স্ত্রী মৃত এক সন্তানের জন্ম দিয়েছে। নিজের অজান্তেই সে পা দিল পিশাচ-সাধকদের ফাদে। দত্তক নিল একটি সদ্যজাত শিশুকে। বেচারা জানে না, দত্তক নিয়েছে সে আসলে পিশাচ পুত্র ডেমিয়েনকে। শুরু হলো এক ভয়ানক অশুভ কাহিনী। ধীরে ধীরে বেড়ে উঠলো ডোমিয়েন থর্ন। প্রচন্ড ক্ষমতা অর্জন করে হয়ে উঠল অপ্রতিরোধ্য। এখন মন্ত্রপুত ছুরি বসিয়ে তাকে হত্যা করতে হবে, এড়াছা তাকে ধংস করার আর কোন উপায় নাই। কিন্তু কে করবে সেটা, আর কিভাবেই বা করবে?