User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
good book. recommended to buy
Was this review helpful to you?
or
Good
Was this review helpful to you?
or
হুমায়ূন আহমেদ, জাফর ইকবালের মত সাবলীল মনে হয়নি। কাহিনী মনে হয় মাথার উপর দিয়ে যায়,
Was this review helpful to you?
or
"ফাউন্ডেশন এন্ড এম্পায়ার" হচ্ছে অ্যাইজ্যাক আসিমভের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কীর্তি "ফাউন্ডেশন" সিরিজের দ্বিতীয় বই। প্রথম বই "ফাউন্ডেশন" এ ফাউন্ডেশন নামক সংগঠনের প্রতিষ্ঠা ও কিছু সংকট বর্ণনা করেন লেখক। এই বইটিতে লেখক ফাউন্ডেশনের লক্ষ্যে পৌঁছানোর পথে আরো কিছু সংকট তুলে ধরেছেন। তার মধ্যে প্রথম সংকটটি হচ্ছে প্রায় ধ্বংসপ্রাপ্ত এম্পায়ারের সাথে সংঘাত। এতে ফাউন্ডেশনের অস্তিত্ব প্রায় হুমকির মুখে পড়ে। কিন্তু অনেক ফাউন্ডেশন এই সংকট কাটিয়ে ওঠে। কিন্তু এর পরেই উপস্থিত হয় সবচেয়ে বড় সংকটটি। মিউল নামের একজন বিশেষ ক্ষমতাসম্পন্ন লোক দখল করে নেয় ফাউন্ডেশন। এরপপর কী ঘটল ফাউন্ডেশনের? তারা কী মিউলকে পরাজিত করতে পারবে। জানতে হলে পড়ে ফেলুন "ফাউন্ডেশন এন্ড এম্পায়ার"।
Was this review helpful to you?
or
বিশ্ব সাহিত্যের অসামান্য সম্পদ আইজাক আসিমভের “ফাউন্ডেশন” ট্রিলজী । ট্রিলজী’র প্রথম দুটি বই “ফাউন্ডেশন” এবং “ফাউন্ডেশন অ্যান্ড এম্পায়ার” - এ বর্নিত হয়েছে, কিভাবে বিখ্যাত বিজ্ঞানী “হ্যারি সেলডন” নিজের আবিষ্কৃত স্ট্যাটিস্টিক্যাল সায়েন্স “সাইকোহিস্টোরী” দিয়ে ভবিষ্যৎবানী করেন এম্পায়ারের ধ্বংসের ব্যপারে । ধ্বংস পরবর্তী মানব সভ্যতা গঠনের লক্ষ্যে তিনি গ্যালাক্সি’র দু’প্রান্তে প্রতিষ্ঠা করেন দুটি ফাউন্ডেশন । প্রথম ফাউন্ডেশন গঠিত হয় “ফিজিক্যাল সায়েন্টিস্ট”দের নিয়ে টার্মিনাস গ্রহে । সেই সাথে গোপন এক গ্রহে প্রতিষ্ঠা করা হয় দ্বিতীয় ফাউন্ডেশন, যার অবস্থান এবং কাজের ব্যপারে, এমনকি প্রথম ফাউন্ডেশন এরও কেউ কিছু জানে না । সেলডন প্ল্যান অনুযায়ী, প্রথম ফাউন্ডেশন নিজেদের জ্ঞান-বিজ্ঞানে উন্নত করে তুলবে এবং এক হাজার বছর পর দ্বিতীয় ফাউন্ডেশনকে সাথে নিয়ে গড়ে তুলবে নতুন এম্পায়ার । টার্মিনাসে ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠার পর কেটে যায় তিনশ বছর । সেলডন প্ল্যানের স্বার্থকতা প্রমান করে অতি উন্নত বিজ্ঞান, প্রযুক্তি আর শক্তিশালী অর্থনীতি দিয়ে প্রথম ফাউন্ডেশন এগিয়ে যায় নতুন সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার দিকে । এরপরই সবচেয়ে বড় বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয় সেলডন প্ল্যান । গ্যালাক্সীর ইতিহাসে আবির্ভূত হয় মানুষের মন ও আবেগকে নিয়ন্ত্রনের অতিমানবিক ক্ষমতার অধিকারী একজন অস্বাভাবিক “মিউল” । গ্যালাক্সিতে নিজের সাম্রাজ্য গড়ে তোলার লক্ষ্যে, মন নিয়ন্ত্রনের মাধ্যমে একের পর এক গ্রহ পরাস্ত করে মিউল । সেলডন প্ল্যানকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে শেষ পর্যন্ত দখল করে নেয় প্রথম ফাউন্ডেশন । ভয়াবহ বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয় সেলডন প্ল্যান । ট্রিলজী’র তৃতীয় বই “সেকেন্ড ফাউন্ডেশন” এর কাহিনীর শুরু এরপর থেকে । দ্বিতীয় ফাউন্ডেশন প্রকৃতপক্ষে সাইকোলজিস্টদের গ্রহ । সেলডনের আবিষ্কৃত সাইকোহিস্টোরী নিয়ে গবেষণা আর চর্চা করে যারা এই বিজ্ঞানকে করেছে আরও উন্নত । তারা নিজেদের মধ্যে টেলিপ্যাথিক যোগাযোগে এবং যে কারো মন নিয়ন্ত্রনে সক্ষম । মিউল উঠে পড়ে লাগে দ্বিতীয় ফাউন্ডেশন খুঁজে বের করে তাদের পরাস্ত করার জন্য । কারণ সে জানে, এই গ্যালাক্সিতে তাকে চ্যালেঞ্জ করতে সক্ষম শুধু এই মানুষগুলো । দেয়ালে পিঠ ঠেকে যায় দ্বিতীয় ফাউন্ডেশনের । তারাও সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়ে তৈরী হয় মিউলের বিরুদ্ধে, কারণ তাদের জয় বা পরাজয়ের উপর নির্ভর করছে গ্যালাক্সির ইতিহাস এবং সেলডন প্ল্যান; তথা গোটা মানব সভ্যতার ভবিষ্যৎ । পারবে কি দ্বিতীয় ফাউন্ডেশন অতিমানবিক ক্ষমতার অধিকারী মিউল কে পরাজিত করতে ? কাহিনীর পরবর্তী অংশে বর্নিত হয় আরও এক বিপর্যয়ের কথা । সেলডন প্ল্যান অনুযায়ী, প্রথম ফাউন্ডেশন যেখানে একটি একক রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক কাঠামো গড়ে তুলবে ভবিষ্যৎ পৃথিবীতে নেতৃত্ব দেবার জন্য, সেখানে দ্বিতীয় ফাউন্ডেশন আড়ালে থেকে তাদের সাহায্য করবে সঠিক পথে থাকতে । অন্য ভাষায়, প্রথম ফাউন্ডেশন সেলডন প্ল্যানের মূল খেলোয়াড় আর দ্বিতীয় ফাউন্ডেশন তার রক্ষক । কিন্তু প্রথম ফাউন্ডেশনের মানুষরা কেউ জানেনা, দ্বিতীয় ফাউন্ডেশন কোথায় ! তারা কে ! তাদের ক্ষমতা কি ! কিন্তু তারা অনুভব করে, সব সময় দ্বিতীয় ফাউন্ডেশন তাদের নজরে রাখছে । তাদের মনে নিরাপত্তাহীনতার ভয় জেঁকে বসে । অনেকেই ভাবতে থাকে, প্রথম ফাউন্ডেশন অনেক সংগ্রাম করে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করার পর, শেষ পর্যায়ে এসে দ্বিতীয় ফাউন্ডেশন সব ক্ষমতা নিয়ে নেবে । এই নিরাপত্তাহীনতা তাদের শত্রু ভাবাপন্ন করে তোলে দ্বিতীয় ফাউন্ডেশনের প্রতি । এবার দ্বিতীয় ফাউন্ডেশনকে খুঁজে বের করে ধ্বংস করে ফেলতে চায় প্রথম ফাউন্ডেশন । দীর্ঘ গবেষণা আর অনুসন্ধানের পর তারা খুঁজে পায় দ্বিতীয় ফাউন্ডেশন । এরপর কি হবে ? সেলডন প্ল্যানেরই বা ভবিষ্যৎ কি ! টানটান উত্তেজনাময় একটি কাহিনী । যুদ্ধ বিক্ষুব্ধ পরিস্থিতিতে দ্বিতীয় ফাউন্ডেশনের টিকে থাকার লড়াই এবং ভবিষ্যৎ মানব প্রজন্মের কথা ভেবে সেলডন প্ল্যানের জন্য তাদের ভালোবাসা, ক্ষমতাকে ঘিরে মানবমনের চিরন্তন জটিলতা, একের পর এক বিপর্যয় থেকে উত্তরণ এবং সর্বোপরি গল্পের অভাবনীয় বাঁক – এসব কিছু নিয়ে অতুলনীয় একটি বই “সেকেন্ড ফাউন্ডেশন” । ভবিষ্যতের বিজ্ঞান কিংবা চমকপ্রদ প্রযুক্তি নয়, বইটির বড় আকর্ষণ তার বলিষ্ঠ প্রেক্ষাপট ও কাহিনী এবং সেই সাথে দক্ষতার সাথে ফুটিয়ে তোলা সমাজনীতি, রাজনীতি এবং সার্বিকভাবে একটি মানবসভ্যতা এগিয়ে যাওয়ার গল্প । “ফাউন্ডেশন”, “ফাউন্ডেশন অ্যান্ড এম্পায়ার” এবং “সেকেন্ড ফাউন্ডেশন” নিয়ে ফাউন্ডেশন ট্রীলজী’র মূল বইগুলো । ১৯৬৬ সালে এই ট্রীলজী “বেষ্ট অল টাইম সায়েন্স ফিকশন সিরিজ” হিসাবে “হুগো অ্যাওয়ার্ড” লাভ করে । এই ট্রীলজী’র পাঠকদের চাপে, তিরিশ বছর পর সিরিজটাকে সম্প্রসারিত করে আরও চারটি বই লেখা হয়- “ফাউন্ডেশন এজ”, “প্রিলিউড টু ফাউন্ডেশন”, “ফরোয়ার্ড দ্য ফাউন্ডেশন” এবং “ফাউন্ডেশন অ্যান্ড আর্থ” । বইটি প্রকাশিত হয়েছে “সন্দেশ” থেকে । পৃষ্ঠা ১৭৩ এবং মূল্য ২২৫ টাকা । অনুবাদ নাজমুছ ছাকিব । সুন্দর এবং ঝরঝরে অনুবাদ বই পড়ার আনন্দটাকে আরও বাড়িয়ে দেয় । সায়েন্স ফিকশন পাঠকদের জন্য অবশ্যপাঠ্য ।
Was this review helpful to you?
or
দীর্ঘ বিপদসংকুল সময়টাকে আরিয়ে এলেও শেষ রক্ষা হল না। ধ্বংস হয়ে গেল ফাউন্ডেশন। পরাজিত হল মিউল এর মিউট্যান্ট পাওয়ার এর কাছে। কিন্তু বাস্তব কোন ভিত্তি না থাকলেও অনেকেই বিশ্বাস করে মানবজাতিকে রক্ষার জন্য, মানবজাতির দীর্ঘদিনের জ্ঞান সংরক্ষনের জন্য গ্যালাক্সির কোন এক সেস প্রান্তে রয়েছে দ্বিতীয় ফাউন্ডেশন। মিউল প্রথমে দ্বিতীয় ফাউন্ডেশন খুঁজে পেতে ব্যর্থ হয়। কিন্তু এখন সে নিশ্চিত জানে যে কোথায় আছে দ্বিতীয় ফাউন্ডেশন। অন্যদিকে প্রথম ফাউন্ডেশনও চায় ওদেরকে খুঁজে বের করতে। কারন প্রথম ফাউন্ডেশন জ্ঞান-বিজ্ঞান এবং সমর শক্তিতে যতই শক্তিশালি হক না কেন মেন্টাল পাওয়ার এর কাছে তারা অসহায়। কাজেই দ্বিতীয় ফাউন্ডেশন এর কাছে নিজেরা ধ্বংস হয়ে যাবার আগেই ওদেরকে খুঁজে বের করে শেষ করে দিতে হবে। কিন্তু কোথায় দ্বিতীয় ফাউন্ডেশন ?? চোদ্দ বছরের আরকেডিয়া ডেরিল এর উপর এখন নির্ভর করছে অনেক কিছু।
Was this review helpful to you?
or
চমতকার অনুবাদ । ভালো লেগেছে । সাবলীল এবং প্রাঞ্জল ভাষায় অনুবাদ পড়তে কোথাও কোন অসুবিধায় পরতে হয়নি । তবে অনুবাদকের নাম হিসেবে জি এইচ হাবীবের নাম দেয়া আছে । কিন্তু বইটি আসলে অনুবাদ করেছেন নাজমুছ ছাকিব । অনুবাদকের নাম সংশোধন করা উচিৎ ।