User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ বই। হুমায়ূন আহমেদের অন্যান্য বইয়ের মতোই ইন্টারেস্টিং বরং আরো বেশি। র্যাবের সাথে কিছু ঘটনা রয়েছে হিমু চরিত্রের, মাঝখানে পারিবারিক ঘটনা এবং খুব শেষের দিকে কিছুটা প্রেমকাহিনিরও অবকাশ রয়েছে?
Was this review helpful to you?
or
আমার এই বইতি পড়ে খুব ভাল লেগেছে
Was this review helpful to you?
or
ভাল
Was this review helpful to you?
or
valo
Was this review helpful to you?
or
যখন ছোট ছিলাম মানে ক্লাস ৪ বা ৫য়ে। তখন এ বইটা দুবার পড়েছিলাম। অর্থাৎ একবার শেষে করে মাত্র আবারই পড়া শুরু করেছিলাম। কেন জানি একটা ভালো লাগা কাজ করেছিলো
Was this review helpful to you?
or
himu er sob boi ei valo
Was this review helpful to you?
or
nice book
Was this review helpful to you?
or
হিমু সিরিজের অসাধারণ এক বই হলুদ হিমু কালো র্যাব। গল্পের নায়ক হিমু। তার গায়ে সবসময় হলুদ পাঞ্জাবি, এতে কোনো পকেট নেই,খালি পা। তার কাজ হাটা। সে তার চারপাশকে বশীভূত করার চেষ্টা করে।এই বইয়ের নায়িকা এক চাইনিজ৷ যাকে হিমুর খালা বডি ম্যাসাজের জন্য নিয়ে পার্লার থেকে নিয়ে আসে।তার খুব ইচ্ছা এর সাথে বিয়ে দেয়। তিনি তাদের মধ্যে আলাপ করিয়ে দেন। বিয়ের তারিখ পাকা হয়৷ কিন্তু মেয়েটিকে পুলিশে ধরে নিয়ে যায়।কেন? তা জানতে হলে আপনাদের এ বই পড়তে হবে।আর পার্শ্ব চরিত্র হিসেবে আছে হিমুর খালু।তার ফ্লাওয়ার নামের মেয়ের সাথে প্রণয় এবং তার পরিনতি। সব মিলিয়ে অসাধারণ একটি বই।
Was this review helpful to you?
or
হিমু অ্যান্টি লজিক পার্সন। তার কাজ যুক্তির বিপরীতে। অন্যদিকে যে সময়ে গল্পটা লেখা হয়েছে সে সময়ে র্যাব ছিল ত্রাসজাগানিয়া একটি প্রতিষ্ঠান। প্রায়ই অপরাধীদের বিচারবহির্ভূত ক্রসফায়ারের মাধ্যমে তারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় প্রতিজ্ঞাবধ্য। কী হবে যদি হিমু আর র্যাব মুখোমুখী হয়? হিমু কি অন্য সবার মতো র্যাবের ব্যক্তিদেরও ঘোল খাওয়াতে পারবে? নাকি যুক্তিবাদী কঠোর র্যাবের কাছে হিমু পাত্তা পাবে না? ব্যক্তিগতভাবে হিমুর উপন্যাসগুলো আমার কাছে অবাস্তব আর ন্যাকা মনে হয়। এ উপন্যাসটিও খুব ভিন্ন কিছু না। তবে এখানে হাস্যের আড়ালে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ম্যাসেজ দিয়েছেন লেখক, যা কীনা অন্যান্য হিমু উপন্যাসের থেকে বইটিকে আলাদা করে। যারা পড়ার ক্ষেত্রে কেবল যুক্তি আর রিলেটেবল হওয়ার ব্যাপারটি দেখেন তারা এটা না পড়লেই ভালো। তবে যদি মূল উদ্দেশ্য হয় বিনোদন লাভ তাহলে এটা পড়ে দেখা যেতেই পারে।
Was this review helpful to you?
or
হলুদ হিমু কালো র্যাব! হুমায়ুন আহমেদের এক অনবদ্য সৃষ্টি! হিমু সিরিজের এই উপন্যাসটি ব্যাপক জনপ্রিয় পাঠক সমাজে। হিমুকে কিভাবে একটা রহস্যের মধ্যে আবধ্য করে নতুনত্ব এনেছে অামাদের প্রিয় ঔপন্যাসিক হুমায়ুন আহমেদ স্যার! তার অদ্ভুত আচরন, অতিমানবীয় চরিত্রে র্যাবের মত সুচতুর, চালাক একটি বাহিনীর ভিমড়ী খাইয়ে ছাড়ে। হুমায়ুন আহমেদ রম্যের ছলে র্যাব নিয়ে যে আশংকা প্রকাশ করেছিলেন, বিনা বিচারে মানুষ হত্যা করবে, কোন বিচার হবেনা! সেই কথা গুলোই আজ নিত্যদিনের ঘটনা! তাহলে কি হুমায়ুন আহমেদ লেখক হওয়ার পাশাপাশি রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও ছিলেন? তিনি যে দুরদর্শীতা দেখিয়েছিলেন তা আজ বাস্তবে রুপান্তরিত হয়েছে। এই উপন্যাসের চমক হিমুর সংলাপ, কার্যকলাপ! আসল মজা উপভোগ করতে চাইলে অবশ্যই বইটি পড়তে হবে। আজই রকমারী হতে অর্ডার করে নিন।
Was this review helpful to you?
or
Humayun Ahmed er ekta srestho sristy holo Himu. Himu holud panjabi pore jetae pocket nei, mane Tar kache kono taka nei, phone o nei , emonki tar paye jutao nei. Se jochna raat e bon e ghurte pochondo kore, r majhe majhe Rupa r sathe kotha bole nijeke halka kore.
Was this review helpful to you?
or
বইটা যখন লেখা, তখন দেশে আবির্ভাব হয়েছে কালো পোশাকধারী এক বাহিনীর - র্যাব। দেশের এখানে সেখানে চলছে 'ক্রসফায়ার'- বিচার-বহির্ভূত এক প্রকারের হত্যাকাণ্ড। হুমায়ূন আহমেদ ঠিক সেই সময়েই বেছে নিলেন প্রহেলিকাময় হিমুকে, ক্রসফায়ার নিয়ে তার নিজস্ব কিছু দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে লিখে ফেললেন এই উপন্যাস। রাজনীতির কঠিন চাল, কিংবা দলকেন্দ্রিক জটিলতা সম্পূর্ণ পরিহার করে মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে ক্রসফায়ার নামক হত্যাকাণ্ডকে তুলে ধরলেন। আর বইজুড়ে হিমুধর্মীয় চটুলতা, চোর-পুলিশ খেলা তো আছেই। তবে লেখকের সূক্ষ্ম ইঙ্গিতটা বেশ স্পষ্ট - বেশ সাদামাটা, সরল ভাষায় হিমুকে হাজির করে বড় কিছুর দিকেই অঙ্গুলি-নির্দেশ করলেন যেন
Was this review helpful to you?
or
হিমু এর অন্যান্য বই পরে থাকলে হিমু এর সাথে পরিচিত থাকার কথা। মলাট দেখেই নিশ্চয় বুঝতে পারছেন এই বইতে কি ঘটতে যাচ্ছে, হাঁ, হিমুকে রেব ধরেছে! হিমুর অন্যান্য বই এর মধ্যে 'হলুদ হিমু কাল রেব' আমার বিশেষ ভাল লেগেছে। শেষের দিকে হিমু কিছু কথা বলেছে যা সত্যিই ঠিক । আশা করি আপনাদেরও ভাল লাগবে।
Was this review helpful to you?
or
কিংবন্তী একখান বই
Was this review helpful to you?
or
হিমুর কফি খেয়েছে।কফির দাম পাচ টাকা।সেখেয়ে টাকা দিতে পারবে না বলে জানায়।কারন তার কাছে টাকা নাই।এদিকে যে চা বিক্রি করছে তার নাম বজলু মিয়া।বজলু মিয়া আবার টাকায় চাওয়ায় হিমু কাপ ফেলে দিয়ে দারোয়ানকে বিচার দেয়।বজলু মিয়া ক্লাস রেখেই দৌড় দেয়।হিমু ফ্লাস্ক নিয়ে পার্কে যায়।সেখানে গিয়ে সে চা,কফি বিক্রি করা শুরু করে।ভালো বিক্রি হচ্ছে দেখে সে দামও বাড়িয়ে দেয়।তার সেখানে তার খালুর সাথে দেখা হয়।তার খালু তার থেকে চা খায়।সে যে এখানে এসেছে তা যেন তার খালা না জানতে পারে তার কথাও হিমুকে বলে যায়।এর কারন হলো তার খালা নাকি শুধু শুধু সন্দেহ করে।যদিও এখানের এক মেয়ের সাথে খালুর ভালো সম্পর্ক তৈরী হয়।মেয়েটির নাম ফ্লাওয়ার।খালু হিমুকে সবই বলে।রাতের বেলা চা,কফি বিক্রির সময় হিমুকে র্যাব ধরে।সে তাদের একজনকে সুবিধার জন্য নাম দেয় হামবাবু।হামবাবু হিমুকে চড় দেয়ার জন্য আসতে গিয়ে মেঝেতে পা পিছলে পরে যায়।তাকে হাসপাতালে পাঠানো হলো।তাকে একটি রুমে আটকিয়ে রাখা হলো।সেখানে তার সাথে মুরগী ছাদেকের সাথে দেখা হয়।তাকে নাকি ফাসি দেওয়া হবে।তার খুব খেতে ইচ্ছা করছে গরম ভাত আর ডিমের ভর্তা।হিমুকে ছেড়ে দেওয়া হলো।যাওয়ার আগে মুরগী ছাদেক কে তার পছন্দের খাবার খাওয়ানের কথা বলে যায় হিমু।হিমু চিন্তা করে যত দিন সে বজলুকে খুজে না পাবে সেই ততদিন চা-কফি বিক্রি করবে।মাজেদা খালা খুব ভালো চা-কফি বানাতে পারে তাই সে সেখানে গেলো।সেখানে যাওয়ার ফলে মাজেদা খালা তাকে একটি কাজ দেয়।কাজটি হলো তার খালুকে পার্কে দেখলে তাকে জানানো এবং সে কি করে সেখানে তাও জানানো।সে হিমুকে তার জন্য একটা ফোনও দেয়।এদিকে হিমুর উপর খেয়াল রাখার জন্য এক র্যাব কে ফকির সেজে তার বাসার সামনে বসে থাকে।তার একটি ভুলের জন্য সে ধরাও খায় সে যে র্যাব।তাদের দুইজনের মধ্যে ভালো সম্পর্ক তৈরী হয়।হিমু চা-কফি বিক্রি করতে গিয়ে একদিন খালুকে দেখে ফ্লাওয়ারএর সাথে বসে বসে বাদাম খাচ্ছে।সে তা তার খালাকে জানায়। সে তাকে ছবি তুলতে বলে।হিমু ছবি তুলে।অনেক কষ্ট করে সে বজলুর ঠিকানা খুজে পায়।বজলুর বাসায় গিয়ে দেখে তার বাবা হলো খসরু মিয়া হিমুর অনেক বড় ভক্ত।সেখানে হিমুর ভালোই খাতির যত্ন চলে।তার কথায় বজলুকে তার বাবা স্কুলে ভর্তি করায়।মাজেদার খালার বাসায় গিয়ে দেখে খালা এক বিদেশিকে যোগাড় করেছে তার শরীরের ব্যয়ামের জন্য।খালার অনেক ইচ্ছা ওই মেয়ের সাথে হিমুর বিয়ে দেওয়ার।যদিও মেয়েটি তাকে বলেছে সে খারাপ একটি মেয়ে।এদিকে ফ্লাওয়ারের বাসায় দাওয়াত খেতে গিয়ে খালুর অনেক খারাপ অবস্থা হয়।হামবাবুর ছেলে হিমুর সাথে দেখা করতে এসেছে।তার মতে হিমু অনেক ভালো একজন মানুষ।বিদেশি মেয়েটিকে আবার র্যাব ধরে। সাধারনত দেখা যায়যে,কোনো গল্পের সবচরিত্র গুলো ভালো লাগে না।কিন্তু এ গল্পের প্রত্যেকটি চরিএের কাহিনীই ভালো লেগেছে।প্রত্যেকটি কাহিনীই আসলে অনেক মজাদার।হুসি(বিদেশি মেয়েটির নাম), হামবাবু,হামবাবুর ছেলে,খসরু,বজলু,মাজেদা খালা,খালু সবার কাহিনিতেই অনেক মজা পেয়েছি।সবার কাহিনীই এখানে পড়তে আগ্রহ কাজ করে।এখানে হিমুকে সাধারণত তেমন খালি পায়ে রাস্তায় রাস্তায় হাটতে কম দেখা গেছে।যেখানে অন্য গল্পগুলোতে তা অনেক বার দেখা গেছে।এ গল্পে হিমু সব সময় কাজে ব্যস্ত ছিল।বজলুর চায়ের ফ্লাস্ক নিয়ে,মাজেদা খালার কাজ নিয়ে হিমু অনেক ব্যস্ত ছিল গল্পে।তবে এগল্পে হিমুর উদ্ভট কাজ কম দেখা গেছে যা খারাপ লাগার পরিবর্তে ভালোই লেগেছে কারন অন্য গল্পে হিমু খুব কমই এমনভাবে লেখক উপস্থাপন করে।গল্পটি আসলেই অনেক ভালো।সবার ভালো লাগবে আমার বিশ্বাস।
Was this review helpful to you?
or
বইঃ হলুদ হিমু কালো র্যাব লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ প্রকাশনীঃ অন্য প্রকাশ ধরনঃ সমকালীন উপন্যাস পৃষ্ঠাঃ ৯৫ মূল্যঃ ১৫৬টাকা . বাংলাদেশের জনপ্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদের অসাধারণ সৃষ্ট চরিত্রগুলোর মধ্য হিমু অন্যতম।হুমায়ূন আহমেদকে চেনে অথচ হিমুকে চেনেনা এমন মানুষ পাওয়া দুষ্কর।হিমুর প্রথম উপন্যাস ময়ূরাক্ষী।হিমু পড়ে হিমু হতে চেয়েছে এমন সংখ্যা অসংখ্য।হিমু অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি চরিত্র। . রিভিউঃ হিমু একটি রুমে হাতল বিহীন কাঠের চেয়ারে বসে আছে।মোটেও নড়াচড়া করতে পারছেনা।কারণ তার হাত পেছনের দিকে বাঁধা।ব্রজ আঁটুনি।তার সামনে একটা টেবিল।টেবিলের ওপাশে তিনজন বসে আছে।হিমু এদের ধরণের ভিত্ততে নামও দিয়েছে।ঘামবাবু,হামবাবু ও মধ্যমণি।তিনজনের মধ্য মাঝখানে যিনি বসে আছেন তিনিই হলেন মধ্যমণি।তাঁর হাতে চেঙ্গিস খানের একটা বই।তিনি বইটার ভেতর সাংকেতিক কিছু আছে কিনা ধরার চেষ্টা করছেন।তাই অতি মনোযোগ পড়ছেন।হিমু যে তিনজনের সামনে বসে আছে এরা কিন্তু সাধারণ কেউ না,তারা হলেন র্যাব।এতদিন হিমু পুলিশের কবলে পড়তো,এবার পড়েছে র্যাবের কবলে।সে কিভাবে র্যাবের হাতে পড়লো সেও এক কাহিনী।এদের হাত থেকে হিমু কিভাবে বাঁচবে কে জানে!! অনেক কাণ্ড কারখানার পর কোনরকম ছাড়া পেয়ে সে শুনতে পায় মামলা আরো গুরুত্বর।তার বড় খালু ফ্লাওয়ার নামে এক সুন্দরী মেয়ের প্রেমে পড়েছে।মাজেদা খালার মতে তার খালুর বুড়ো বয়সে ছুকছুকানি করার রোগ হয়েছে।ঝাড়ুপেটা ট্রিটমেন্ট দিলে সব ঠিক হয়ে যাবে।বড় খালুকে হাতেনাতে ধরার জন্য মাজেদা খালা হিমুকে খালুর উপর নজরদারী করার দায়িত্ব দিয়েছেন।একটা মোবাইল দিয়েছেন যাতে দুজনের ছবি তুলে রাখে এবং কিছুক্ষণ পরপর কি হয়েছে জানায়।খালুর উপর নজরদারী করতে গিয়ে হিমু পুরোপুরি গোয়েন্দা বনে গেল।তাকে পুরোদস্তুর ছদ্মবেশ নিতে হয়েছে। এদিকে আবার মাজেদা খালা ঠিক করলেন এবার হিমুর বিয়ে দিয়েই ছাড়বেন।এভাবে আর রাস্তায় ঘুরাঘুরি চলবে না।বিয়ে হলে সব ঠিক হয়ে যাবে।তিনি মেয়েও ঠিক করে ফেলেছেন।মেয়ে চাইনিজ কিন্তু ভারী লাজুক ও মিষ্টি।কার্ড ছাপানোও হয়ে গেছে।বিলি করা হচ্ছে। তবে কি অবশেষে হিমুর সন্ন্যাস জীবনের পরিসমাপ্তি হতে চলল?হিমুর বিয়ে কি সত্যিই হয়ে যাবে?? পাঠপ্রতিক্রিয়াঃহিমুর বই পড়ে আমরা সাধারণত সবসময় হিমু বিভিন্ন উক্তি এবং হিমুর বাবারহিমু বলে যাওয়া বাণী সম্পর্কে জানতে পারি।কিন্তু এখানে মাজেদা খালার একটা বাণী আছে যেটা সবার সাথে শেয়ার না করে পারছিনা।সেটা হলো:- "পুরুষ মানুষকে চোখে চোখে রাখতে হয়।চোখের আড়াল হলেই এরা অন্য জিনিস।এরা হলো দড়ি দিয়ে খুঁটির সঙ্গে বেঁধে রাখার বস্তু।দড়ি যতদূর ছাড়া হবে ততদূর পর্যন্ত এর চড়ে বেড়াবে।এর বাইরে যাবেনা।আমার কাছে এটা অসাধারণ লেগেছে।সেই সাথে যারা হিমুকে ভালোবাসেন,কিন্তু বইটা এখনও পড়েননি,তারা তাড়াতাড়ি পড়ে ফেলুন। রেটিং: ৪.৫/৫
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা #ডিসেম্বরঃ ১৬ বইঃ হলুদ হিমু কালো র্যাব লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ প্রকাশনীঃ অন্য প্রকাশ ধরনঃ সমকালীন উপন্যাস পৃষ্ঠাঃ ৯৫ রকমারি মূল্যঃ ১৫৬টাকা . বাংলাদেশের জনপ্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদের অসাধারণ সৃষ্ট চরিত্রগুলোর মধ্য হিমু অন্যতম।হুমায়ূন আহমেদকে চেনে অথচ হিমুকে চেনেনা এমন মানুষ পাওয়া দুষ্কর।হিমুর প্রথম উপন্যাস ময়ূরাক্ষী।হিমু পড়ে হিমু হতে চেয়েছে এমন সংখ্যা অসংখ্য।হিমু অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি চরিত্র। . রিভিউঃ হিমু একটি রুমে হাতল বিহীন কাঠের চেয়ারে বসে আছে।মোটেও নড়াচড়া করতে পারছেনা।কারণ তার হাত পেছনের দিকে বাঁধা।ব্রজ আঁটুনি।তার সামনে একটা টেবিল।টেবিলের ওপাশে তিনজন বসে আছে।হিমু এদের ধরণের ভিত্ততে নামও দিয়েছে।ঘামবাবু,হামবাবু ও মধ্যমণি।তিনজনের মধ্য মাঝখানে যিনি বসে আছেন তিনিই হলেন মধ্যমণি।তাঁর হাতে চেঙ্গিস খানের একটা বই।তিনি বইটার ভেতর সাংকেতিক কিছু আছে কিনা ধরার চেষ্টা করছেন।তাই অতি মনোযোগ পড়ছেন।হিমু যে তিনজনের সামনে বসে আছে এরা কিন্তু সাধারণ কেউ না,তারা হলেন র্যাব।এতদিন হিমু পুলিশের কবলে পড়তো,এবার পড়েছে র্যাবের কবলে।সে কিভাবে র্যাবের হাতে পড়লো সেও এক কাহিনী।এদের হাত থেকে হিমু কিভাবে বাঁচবে কে জানে!! অনেক কাণ্ড কারখানার পর কোনরকম ছাড়া পেয়ে সে শুনতে পায় মামলা আরো গুরুত্বর।তার বড় খালু ফ্লাওয়ার নামে এক সুন্দরী মেয়ের প্রেমে পড়েছে।মাজেদা খালার মতে তার খালুর বুড়ো বয়সে ছুকছুকানি করার রোগ হয়েছে।ঝাড়ুপেটা ট্রিটমেন্ট দিলে সব ঠিক হয়ে যাবে।বড় খালুকে হাতেনাতে ধরার জন্য মাজেদা খালা হিমুকে খালুর উপর নজরদারী করার দায়িত্ব দিয়েছেন।একটা মোবাইল দিয়েছেন যাতে দুজনের ছবি তুলে রাখে এবং কিছুক্ষণ পরপর কি হয়েছে জানায়।খালুর উপর নজরদারী করতে গিয়ে হিমু পুরোপুরি গোয়েন্দা বনে গেল।তাকে পুরোদস্তুর ছদ্মবেশ নিতে হয়েছে। এদিকে আবার মাজেদা খালা ঠিক করলেন এবার হিমুর বিয়ে দিয়েই ছাড়বেন।এভাবে আর রাস্তায় ঘুরাঘুরি চলবে না।বিয়ে হলে সব ঠিক হয়ে যাবে।তিনি মেয়েও ঠিক করে ফেলেছেন।মেয়ে চাইনিজ কিন্তু ভারী লাজুক ও মিষ্টি।কার্ড ছাপানোও হয়ে গেছে।বিলি করা হচ্ছে। তবে কি অবশেষে হিমুর সন্ন্যাস জীবনের পরিসমাপ্তি হতে চলল?হিমুর বিয়ে কি সত্যিই হয়ে যাবে?? পাঠপ্রতিক্রিয়াঃ হিমুর সাথে প্রথম পরিচয় ক্লাস সেভেনে।আমার এক ফুফু হিমুর একটা বই ধার দিয়েছিলেন।সেটার নাম সম্ভবত হিমু সমগ্র বা কিছু একটা হবে।সেখানে দুইটা উপন্যাস ছিলো।সেগুলো সম্ভবত এবং হিমু আর হিমুর দ্বিতীয় প্রহর।তখন হিমুর কাণ্ড কারখানাগুলো পড়ে,তার খালি পায়ে হাটা,পকেটবিহীন পাঞ্জাবী,সারারাত রাস্তায় হাটা ইত্যাদি পড়ে খুব অবাক হয়েছিলাম।ওই ছোট বয়সেই হিমু আমার প্রিয় হয়ে গেল।সেই থেকে ভালোলাগা মুগ্ধতা এখনও আছে।এই বইটাও ভালোলাগার মতই একটা বই।বইটা পড়ে শুধুই হেসেছি।ফ্লাওয়ার নামের মেয়েটা আর হিমুর বড় খালার প্রেমের কাহিনীও ছিল এক জিনিস।হিমুর বই পড়ে আমরা সাধারণত সবসময় হিমু বিভিন্ন উক্তি এবং হিমুর বাবারহিমু বলে যাওয়া বাণী সম্পর্কে জানতে পারি।কিন্তু এখানে মাজেদা খালার একটা বাণী আছে যেটা সবার সাথে শেয়ার না করে পারছিনা।সেটা হলো:- "পুরুষ মানুষকে চোখে চোখে রাখতে হয়।চোখের আড়াল হলেই এরা অন্য জিনিস।এরা হলো দড়ি দিয়ে খুঁটির সঙ্গে বেঁধে রাখার বস্তু।দড়ি যতদূর ছাড়া হবে ততদূর পর্যন্ত এর চড়ে বেড়াবে।এর বাইরে যাবেনা।আমার কাছে এটা অসাধারণ লেগেছে।সেই সাথে যারা হিমুকে ভালোবাসেন,কিন্তু বইটা এখনও পড়েননি,তারা তাড়াতাড়ি পড়ে ফেলুন। রেটিং: ৪.৫/৫ রকমারি লিংকঃ https://www.rokomari.com/book/977
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা :::::::::১৩:::::::::: বই:- হলুদ হিমু কালো র্যাব লেখক:- হুমায়ূন স্যার প্রকাশনী:- অন্য প্রকাশ ধরন:- সমকালীন উপন্যাস রকমারি মূল্যঃ ১৫০ টাকা আজ হুমায়ূন স্যারের জন্মদিন। তাই প্রথমে হিমু সমগ্র হাতে নিয়ে আমার লক্ষী পুচকে মামুনিকে (ফুপাতো ভাইয়ের মেয়ে। যাকে ফুপাতো মেয়ে ডাকি।) বললাম কোন গল্পটা শোনতে চাও???? নাম গুলো পড়ে শোনালে সে এই নামটি পছন্দ করে। এবং শেষ পর্যন্ত শোনে। #রিভিউ হিমুর হলুদ পাঞ্জাবিতে কোন পকেট নেই। পকেট না থাকলে টাকা না থাকাটাও স্বাভাবিক। এক সন্ধ্যায় হিমু রাজমণি ঈশা খাঁ হোটেলের সামনের একটি বই নিয়ে ফুটপাতে বসে আছে। হকাররা আজকাল ফুটপাতে চা কফি বিক্রি করা শুরু করেছে। কফি বিক্রেতা ছোট এক বাচ্চা, বয়স নয় দশ বছর হবে। হিমু বেশ আয়েশ করে সে কফি খাচ্ছে। কফিটা বেশ সুস্বাদু হয়েছে। । হিমু এখনও কফির দাম দেয়নি।কফির দাম ৫টাকা। কিন্তু হিমুর পকেটে কোন টাকা নেই। সে ভাবছে কিভাবে কফির দাম দেবে। হিমু ছেলেটির সাথে ভাব করার চেষ্টা করলো। কিন্তু তার সব চেষ্টাই ব্যর্থ হলো। ছেলেটি অনবরত টাকা চেয়েই যাচ্ছে। এক পর্যায়ে হিমু স্বিকার করে তার কাছে টাকা নেই। তখন ছেলেটি ধামকি দিতে শুরু করে। তখন সামনের হোটেলের দারওয়ান চলে আসে। হিমু কফি খাওয়ার কথা অস্বীকার করলে দারওয়ান ছেলেটিকে ধমক দিয়ে বলে "এখানে আর চা কফি বিক্রি করতে দেবে না"। তখন দারওয়ানকে ঠান্ডা করার জন্য হিমু ছেলেটিকে বলে দারওয়ানকে এক কাপ চা খাওয়াতে। ছেলেটি দারওয়ানকে চা দিতে গেলে আরও বকা খায়। ছেলেটি ভয়ে তার সব কিছু রেখে দৌঁড়ে পালিয়ে যায়। ছেলেটি ফিরে না আসায় হিমু তার সব কিছু নিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে তাকে খুঁজতে যায়। কিন্তু কোথাও তাকে না পেয়ে হিমু নিজে চা কফি বিক্রি করা শুরু করেন।এমন সময় হিমুর খালার সাথে দেখা হয়। হিমুর খালা তার কাছ থেকে তিন কাপ চা খায়। এরপর হিমু কাওরানবাজারে যায় ছেলেটিকে খুঁজতে কিন্তু সেখানেও পায় না। সেখানে র ্যাবের কাছে বন্ধী হয় হিমু। হিমুকে সন্দেহজনক ভাবে আটক করা হয়। শেষ পর্যন্ত কি হবে হিমুর???? হিমু কি পারবে তার নিজস্ব ভঙ্গিমায় আইনের জাল ভেদ করতে????? জানতে হলে পড়তে হবে বইটি। #পাঠ_প্রতিক্রিয়া:- হিমু সিরিজ আমার খুব একটা ভালো লাগে না। তবে এই বইটি অসাধারণ। যখন মন খারাপ হবে তখন এই বইটি আবার পড়বো। আমার ফুপাতো মেয়ে, সরি সরি আমার ফুপাতো ভাইয়ের মেয়ে যাওয়ার সময় বলে গেছে সে আবার শুক্রবার আসবে তখন যাতে তাকে আবার বইটি পড়ে শোনাই। রেটিং:- ৫/৫
Was this review helpful to you?
or
আমি বসে আছি ঈশা খা হোটলে এর সামনে । কোলে আছে চেঙ্গিস খান । সামনে চা কফির ফ্ল্যাক্স নিয়ে এক ছেলে । কিন্তু কফির দাম আমার কাছে নেই । কিভাবে এর হাত থেকে বাচা যায় তাই ভাবছি । ঘামবাবু,হামবাবু ও মধ্যমণি । তিন এর সামনে বসে আছি । পরিস্থিতি বজ্রা আটুনি ফস্কা গেড়োর কোন কারবার নেই । এদিকে রাত ও অনেক । এহেন পরিস্থিতিতে কি করা উচিত । ফ্লাওয়ারের হাতে মার খেয়ে খালু হাসপাতাল এ । খালা তাকে দেখতে যাবে না এটা তার শাস্তি । তিনি আমার আর হুসির বিয়ে নিয়ে চিন্তিত । কার্ড ও ছাপানো হয়েছে । দেখা যাক কি হয় । হিমু সিরিজ এর এই বই দিয়ে আমার শুরু । সেটাও ২০০৬ এ । ক্লাস নাইন এ পড়ি । র্যাব তখন সেই আতঙ্ক । র্যাব এর নাম শুনলেই সবার অবস্থা খারাপ । যদিও তখন এত কিছু বুঝতাম না । কিন্তু নির্মল আনন্দ হিসেবে এই বই টা পড়েছি । তাও বন্ধুরা মিলে নদীর পাড়ে বসে । হাসি তখন থামে না । একজন আর একজন এর উপর গড়িয়ে পরি । আমার কেন জানি মনে হয় এই বইটি হুমায়ূন আহমেদ যখন খুব আনন্দিত ছিলেন তখন লিখেছেন । তবে হিমু সিরিজের শুরুটা মনে হয় ভাল ই ছিল আমার । এরপর আর ফিরে তাকাতে হয়নি । সর্বোপরি মন খারাপ থাকলে এই বইটি পড়তে পারেন । হাসি আসতে বাধ্য ।
Was this review helpful to you?
or
র্যাব নিয়ে হুমায়ূন আহমেদ না শুধু, অনেক মানুষের মনেই ক্ষোভ ছিলো। হুমায়ূন আহমেদ এর প্রতিবাদ করাতে হিমুকে নিয়ে আসেন 'হলুদ হিমু কালো র্যাব' বইতে... এখানে হিমু রেব কর্মকর্তাদের বলে সেই অমর বাণী : স্যার মানুষ ক্যান্সার সেল না। প্রকৃতি মানুষকে কতই না যত্ন করে তৈরী করে.... এত যত্নে তৈরী জিনিস বিনা বিচারে মারা যাবে স্যার এটা কি ঠিক?" রন্টি- সাহিত্য হলো ক্রমাগত পরিবর্তিত একটা জিনিস। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে সাহিত্য বদলাবে - এটাই স্বাভাবিক। হিমু একটা চরিত্র। তাকেও বদলাতে হবে। হিমুরা মোবাইল ইউজ করে না- হিমুকে প্রযুক্তিসম্পন্ন করে দেখানো হচ্ছে। দোষের কিছু নেই। হিমু কাজ করে এন্টি-লজিক নিয়ে। এন্টি লজিক হলো লজিকের বিপরীত। হিমুর জগৎ আধ্যাত্মিক। হিমু মানুষের ভবিষ্যৎ বলতে পারে, মহাপুরুষদের মতো বিভ্রান্ত করতে পারে- এটাই হিমুর সুপার পাওয়ার ! কমিকস এ স্পাইডারম্যানের পাওয়ার হলো মাকড়সার জাল আর হিমুর 'এন্টি লজিক'। হিমু রিমান্ডে বইয়ের শেষ অংশটুকু দারুণ চমৎকার। এটা হিমুকে নিয়ে প্রথম থ্রিলার উপন্যাস। খুন হতে যাওয়া হিমুর উপস্থিত বুদ্ধি কারণে বেঁচে যাওয়া... পুলিশ কাস্টডি থেকে বুদ্ধি করে পালিয়ে আসা - হিমুর মধ্যেও যে জেমস বন্ডের মতো দুঃসাহসিক ব্যাপার আছে, তার প্রমাণ 'হিমু রিমান্ডে'। আমার এক চাচা (বয়স ৪২) এই বইটা পড়েছেন রাত ১২ টা থেকে তিনটা পর্যন্ত, প্রতি পৃষ্ঠা দুইবার করে
Was this review helpful to you?
or
এক সন্ধ্যায় হিমু রাজমণি ঈশা খাঁ হোটেলের সামনের ফুটপাতে বসে কফি খাচ্ছে।বেশ আয়েশ করে সে কফি খাচ্ছে।হকাররা আজকাল ফুটপাতে চা কফি বিক্রি করা শুরু করেছে।হিমু এরকম এক হকারের কাছ থেকে কফি নিয়ে খাচ্ছে।কফিটা বেশ সুস্বাদু হয়েছে। কফি বিক্রেতা ছোট এক বাচ্চা, বয়স নয় দশ বছর হবে। হিমু এখনও কফির দাম দেয়নি।কফির দাম ৫টাকা। কিন্তু হিমুর পকেটে কোন টাকা নেই।সে ভাবছে কিভাবে কফির দাম দেবে। হিমু ছেলেটির সাথে ভাব করতে শুরু করল কিন্তু কোন কাজ হল না।ছেলেটি হিমুর কাছে টাকা চেয়েই যাচ্ছে।হিমু বলল তার কাছে টাকা নাই, তখন ছেলেটি বেশ হুমকি ধামকি দিচ্ছে।তখন সামনের হোটেলের দারওয়ান চলে আসে।হিমু কফি খাওয়ার কথা অস্বীকার করল।দারওয়ান ছেলেটিকে ধমক দেয়। এখানে আর চা কফি বিক্রি করতে দেবে না তাকে।তখন হিমু দারওয়ানকে হাত করার জন্য ছেলেটিকে বলে দারওয়ানকে এক কাপ চা খাওয়াতে।ছেলেটি দারওয়ানকে চা দিতে গেলে আরও বকা খায়। ছেলেটি তার সব কিছু রেখে দৌড় দেয়। ছেলেটি আসছে না দেখে হিমু তার সব কিছু নিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে তাকে খুঁজতে যায়। কিন্তু কোথাও তাকে না পেয়ে হিমু নিজে চা কফি বিক্রি করা শুরু করেন।এমন সময় হিমুর খালার সাথে দেখা হয়। হিমুর খালা তার কাছ থেকে তিন কাপ চা খায়।এরপর হিমু কাওরানবাজার ছেলেটিকে খুঁজতে যায় কিন্তু পায় না। সেখানে তখন র্যাব হিমুকে ধরে।
Was this review helpful to you?
or
Humayun Ahmed er ekti boi porle onno boi gulo porte iccha kore
Was this review helpful to you?
or
khub sundor silo boi ti❤️
Was this review helpful to you?
or
বেশ ভালো একটি বই, সংগ্রহে রাখতে পারেন।
Was this review helpful to you?
or
হিমুর অন্যান্য বইয়ের মতো আনন্দময়
Was this review helpful to you?
or
হিমুর ব্যবহার খুবই সহজ-সরল| এক হিসেবে বোকা| এই হিমু কোনো কাজ করে না| উজবুকের মতো ঘোরে| নিজেকে সে বড় মনে করে| এই বই তে এসবই প্রতিফলিত হইসে| সে এখানেও তার দূর্বলতা প্রকাশ করসে| এখানে তার প্রতিকূল পরিবেশেও র্যাবের সাথে ব্যবহার দেখে আমাকে হতবাক করসে| বিশেষ করে নিজের প্রতি কাজেই সে র্যাবের শরণাপন্ন হইসে| র্যাব তাকে পাগল মনে করেই খারাপ কোনো কাজ করে নি| এই বইতে আমরা আরো দেখতে পাই, সমাজের সমস্যাগুলো| কীভাবে প্রতারক হিমুর খালুকে বোকা করে সব জব্দ করসে, তা আমরা দেখতে পাই| এমনকি হিমুর সাথে বিবাহের পাত্রীও মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত| লেখক এসব সামাজিক সমস্যা গুলো সুন্দরভাবে তুলে ধরে এর বিরুদ্ধে হিমুর মাধ্যমে নীরব প্রতিবাদ করসেন| এখানে আমরা হিমুর শান্ত দিকও দেখতে পাই| নিজের হবু স্ত্রীকে জেলে দেখার পর সে ভেঙে পড়ে নি| নিজেকে সান্তনা দিসে| এখানে আমরা দেখতে পাই, হিমু সম্মানিত ব্যক্তিও| বিশেষ করে, কথিত পীর কথাতে কথাতে হিমুর জন্য নিজেকে শেষ করার কথা বলে, যা খুবই মজার| হিমু উজবুক হলেও সবাই তাকে বিশ্বাস করে| ফলে সে এক কাজে দুই পক্ষের কাজ করসে|এখানে আরো এক ব্যাপার হলো র্যাব| সব মিলে বইখানা ভালো এবং দীর্ঘদিন পড়ার মতো|
Was this review helpful to you?
or
অনেক ভালো লেগেছে বইটি । হুমায়ূন আহমেদ মানেই একটা ব্যান্ড
Was this review helpful to you?
or
হিমু সিরিজ আমার খুব একটা ভালো লাগে না। হিমু একটা চরিত্র। তাকেও বদলাতে হবে। হিমুরা মোবাইল ইউজ করে না- হিমুকে প্রযুক্তিসম্পন্ন করে দেখানো হচ্ছে। দোষের কিছু নেই। হিমু কাজ করে এন্টি-লজিক নিয়ে। এন্টি লজিক হলো লজিকের বিপরীত। হিমুর জগৎ আধ্যাত্মিক। হিমু মানুষের ভবিষ্যৎ বলতে পারে, মহাপুরুষদের মতো বিভ্রান্ত করতে পারে- এটাই হিমুর সুপার পাওয়ার !
Was this review helpful to you?
or
পীরের চরিত্রটা খুবই মজাদার।