User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Iraz uddaula (Dibakar)

      11 Jan 2014 02:37 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      ভি এস নাইপলের সাহিত্যকর্মের মধ্যে ভ্রমণসাহিত্য বেশ বড় জায়গা করে নিয়েছে। ভ্রমণ কাহিনী লিখে যেমন প্রসংশা কুড়িয়েছেন, তেমনি সমালোচিতও কম হননি। ভারতকে কেন্দ্র করে নাইপল ৩টি (ট্রিলজি) ভ্রমণ কাহিনী লিখেছেন_ অ্যান এরিয়া অব ডার্কনেস (১৯৬৪), ইন্ডিয়া : অ্যান ওনডেড সিভিলাইজেশন (১৯৭৭) এবং ইন্ডিয়া : এ মিলিয়ন মিউটিনিজ নাউ (১৯৯০)। নাইপল এ ৩টি ভ্রমণ কাহিনী লিখেছিলেন সশরীরে ভারত ভ্রমণের পর যথাক্রমে_ ১৯৬২, ১৯৭৫ এবং ১৯৮৮ সালে। ট্রাডিশনাল সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের জন্য ভারতের সুনাম আছে। অসংখ্য ভারতীয় আবার বেশ গর্বের সঙ্গেই বলে যে তাদের দেশ আস্তে আস্তে অর্থনৈতিক সুপার পাওয়ার হতে যাচ্ছে। ভারতীয় এলিট শ্রেণীর মধ্যে ঐতিহ্য এবং আধুনিকতা_ দুইটিই খুঁজে পাওয়া যায়। অর্থনীতির জন্য আধুনিকতা আর সামাজিক মর্যাদার জন্য ঐতিহ্যপ্রিয়তা_ এটিই যেন ভারতীয় তরুণ প্রজন্মের উদ্দেশ্য। তবে অধিকাংশ সময়ই বাস্তব পরিস্থিতি একেবারে ভিন্ন কথা বলে। নাইপলের কাছে মনে হয় যে, ভারত হচ্ছে অন্ধকার, এটির সভ্যতা আক্রান্ত এবং সবাই ভারতকে একটি নোংরা পরিবেশের দেশ হিসেবেই চেনে। নাইপল তার প্রথম দুটি গ্রন্থে (অ্যান এরিয়া অব ডার্কনেস, ইন্ডিয়া : অ্যান ওনডেড সিভিলাইজেশন) ভারতীয় সামগ্রিক জীবনব্যবস্থাকে বেশ সমালোচনার দৃষ্টিতেই দেখেছেন। তবে শেষ গ্রন্থটিতে (ইন্ডিয়া : এ মিলিয়ন মিউটিনিজ নাউ) তিনি ভারতের সার্বিক পরিস্থিতিতে কিছুটা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। এবার আমরা দেখার চেষ্টা করবো নাইপাল ভারত, ভারতের মানুষ এবং সংস্কৃতিকে কিভাবে দেখেছেন। নাইপল যেভাবে ভারতকে তার ভ্রমণ কাহিনীতে উপস্থাপন করেছেন, তাতে অনেকেই খুশি হননি। বলেছেন নাইপল সস্তা জনপ্রিয়তা পাওয়ার জন্য নেতিবাচকভাবে ভারতের সংস্কৃতিকে দেখেছেন। প্রথম দুটি গ্রন্থের শিরোনামই বলে দিচ্ছে নাইপলের দৃষ্টি বেশ ক্রিটিক্যাল। ভারতের ঔপনিবেশিক অতীত নিয়ে কথা বলতে বেশ পচ্ছন্দ করেন নাইপল। পছন্দ করেন ভারতীয় সমাজের ওপর ঔপনিবেশিকতার প্রভাব নিয়ে আলোচনা করতে। ভারতীয় সমাজ কাঠামোতে বর্ণ প্রথার প্রভাব আরেকটি ইস্যু যেটি নিয়ে আচ্ছন্ন থাকেন তিনি। ভারতীয়দের মানসিক ক্ষমতা কেমন, সেটি নিয়েও কথা বলেন। মহাত্মা গান্ধীর ব্যাপারে তার আগ্রহ ব্যাপক। নাইপলের প্রপিতামহ চুক্তিবদ্ধ আখ-শ্রমিক হিসেবে ত্রিনিদাদে গমন করেন ইস্ট ইন্ডিয়ার শাসনামলে। তরুণ নাইপল বৃত্তি নিয়ে অক্সফোর্ডে পড়তে যান এবং পাকাপাকিভাবে ইংল্যান্ডে থেকে যান। ভারতীয় ঐতিহ্য থেকে তিনি নিজেকে কখনই বিচ্ছিন্ন করতে পারেননি। ভারতীয় সংস্কৃতিকে তিনি ইনসাইডার এবং আউটসাইডার দুই দৃষ্টিভঙ্গি থেকেই দেখেছেন। না ত্রিনিদাদ, না ইংল্যান্ড, না ভারতকে ধারণ করতে পেরেছেন তিনি। আর এসব বর্ণনার মাধ্যমেই নাইপল নিজের আইডেনটিটিকেও প্রকাশ করতে চেয়েছেন।

      By Rukaia Liza

      31 Jan 2014 08:36 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      ভি.এস. নইপালের ‘In a free state’’ এর অনুবাদ ‘একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে’ । বইটিতে আছে দুইটি ছোট গল্প, একটি উপন্যাস এবং দুইটি অণুগল্প । যদিও প্রতিটি ঘটনার ঘটনাস্থল ভিন্ন ভিন্ন মহাদেশ( দক্ষিন আমেরিকা,ইউরোপ,আফ্রিকা) তবুও গল্পগুলোকে লেখক একসাথে বেধেছেন কারণ প্রতিটি গল্পের মুলে রয়েছে বাস্তুচ্যুত মানুষের কাহিনী ।মানুষের জন্য সবচেয়ে লজ্জাজনক দাসপ্রথা উঠে এসেছে গল্পগুলোতে । প্রথম গল্পে এক চাকর তার মনিবের সাথে আমেরিকাতে পাড়ি জমায়।ভারত থেকে ওয়াশিংটনে আসা ধনাঢ্য মনিবের অধিনস্থ এই চাকর একসময় উচ্চাকাঙ্ক্ষী হয়ে ওঠে এবং নিজের স্বপ্ন পূরণের পথে ধাবিত হয়।দ্বিতীয় প্রধান গল্পটি যথেষ্ট শক্তিশালী, পাঠকের কাছে কঠিনতম মনে হলে ও শেষ পর্যন্ত এই গল্পটিই পাঠককে নাড়া দেয় সব চেয়ে বেশী। এখানে দুটো ভাই এর গল্প বলা হয়েছে যারা ইংল্যান্ড এ পাড়ি জমায়।এদের মধ্যে একজন ছোট যে পড়াশুনা করতে নিজের দেশ ছাড়ে এবং অন্যজন বড় ভাই যে তার ছোট ভাই এর দেখা শুনা করার জন্যে সাথে যায়। শুরু হয় অভিবাসিত দুই ভাইয়ের জিবনযুদ্ধের গল্প । তৃতীয় উপন্যাসকে মুলত ভ্রমন কাহিনী বলা চলে । নাইপলের নিজের দেখা কিছু কাহিনী উঠে এসেছে গল্পটিতে । দুই বিদেশী যারা একে অপরকে পছন্দ করতেন না আফ্রিকার এক দেশে এমন দুই মানুষের কাহিনী ।। লেখকের অন্যতম সফল কাজ এই বইটি । পরিষ্কার ও তীক্ষ্ণ বর্ণনায় লেখকের জুড়ি নেই তা এ বই পড়লেই পাঠকের কাছে স্পষ্ট হবে বলে মনে করি ।।

      By Jannatul Naym Pieal

      25 Jan 2014 11:05 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      'একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে' তথা In A Free State'কে প্রচলিত অর্থে একটা উপন্যাস বলা চলে না। কারণ এই বইতে একটি নির্দিষ্ট উপন্যাস বা আখ্যান স্থান পায়নি। বইটিতে আছে দুইটি ছোট গল্প, একটি উপন্যাসিকা এবং দুইটি অণুগল্প। মোট পাঁচটি কাহিনীর সমন্বয়ে এই বই যার প্রতিটি কাহিনীর চরিত্র, ঘটনাস্থান ও পটভূমি আলাদা। একটি বিষয়ের মাধ্যমেই এদের এক করা যায় আর তা হল বিষয়বস্তু ও প্রেক্ষাপট। প্রতিটি কাহিনীরই প্রেক্ষাপট ঔপনিবেশিকতা পরবর্তি সময়। এই বইয়ের লেখক ভিএস নাইপল (কিংবা ভিএস নইপাল) যিনি ২০০১ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তাই সাহিত্য সাধনায় তার সক্ষমতা সম্পর্কে আলাদা করে আলোচনার কোন দরকার মনে করছি না। আর 'একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে' নামক বইটিও ১৯৭১ সালে বুকার পুরস্কার লাভ করেছে। তাই এই বইটিও যে সমালোচক মহলে ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছে, তাও অবশ্যম্ভাবী। তদুপরি এই বইটিকে ভিএস নাইপলের লেখক জীবনের অন্যতম সেরা লেখার একটি হিসেবে বিবেচনা অসম্ভব। তার কারণ এই যে ১৯৭১ সালে এই বই বুকার পুরস্কার লাভ করেছে যে বছরে 'কমনওয়েলথ কান্ট্রি'সমূহ হতে খুব বেশি ভাল বই প্রকাশিত হয় নাই। তাই ঐ বছর সেরা লেখাগুলোর মধ্যে প্রতিযোগিতাও আপাত দৃষ্টিতে কম হয়েছিল। ফলে 'একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে' বইটি অসংখ্য গাঠনিক দুর্বলতা সত্ত্বেও বুকার পুরস্কার লাভে সক্ষম হয়। যে গাঠনিক দুর্বলতার কথা বলছিলাম তা মূলত বইটির 'একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে' নামক উপন্যাসিকাটিকে নিয়েই। এই উপন্যাসিকাটি বড্ড বিরক্তিকর, একঘেয়ে মনে হতে পারে পাঠকের। ভিএস নাইপলের অন্যান্য গদ্য অত্যন্ত সাবলীল হলেও এই উপন্যাসিকাটির ক্ষেত্রে তিনি খুব একটা সুবিধা করে উঠতে পারেননি। তাই লেখক যখন রচনার অর্থব্যক্তি ঠিক করতে গেছেন, তারই সমান্তরালে রচনাটি তার প্রাঞ্জলতা হারিয়েছে। প্রথমত উপন্যাসিকাটি অপ্রয়োজনীয় রকমের বড় মনে হতে পারে। অহেতুক যতখানি বড় করা হয়েছে কাহিনীকে, তা না করে অন্তত ৫০ পাতা কমেই লেখক কাহিনীর পরিসমাপ্তি টানতে পারতেন। দ্বিতীয়ত, উপন্যাসিকাটির বর্ননাভঙ্গি কিছুটা খাপছাড়া। ফলে মূল দুই চরিত্র সম্পর্কে পাঠককে দীর্ঘ সময় ধোঁয়াশায় থাকতে হয়। একটি বড় লেখা পড়বার সময় যেটা কিছুটা অস্বস্তিরই বটে। এসব কারণে উপন্যাসিকাটি পড়ে অনেক পাঠকের ভালো নাও লাগতে পারে। তবে একটি কথা বলে রাখা ভাল, প্রথমবার পড়বার পর অনেক বিষয় পাঠকের চোখ এড়িয়ে যেতে পারে যা দ্বিতীয়বার পড়লে নজরে আশার সম্ভাবনা বেশি। আর সেক্ষেত্রে প্রথমবার যারা উপন্যাসিকাটি সঠিকভাবে বুঝে উঠতে পারেননি, পরবর্তিবার পড়ার পর তাদের কাছে সব বিষয় বোধগম্য হবে। তবে প্রথমবার পড়াটাই একটু মুশকিলের! এবার আলাদা করে বইয়ের প্রধান তিনটি গল্পের কথা বলা যাক। প্রথম গল্পটি এই বইয়ের সবচেয়ে সুখপাঠ্য গল্প। এই গল্পে ফুটে উঠেছে এক চাকরের কথা যে তার মনিবের সাথে আমেরিকাতে পাড়ি জমায়। ধনাঢ্য মনিবের অধিনস্থ এই চাকর একসময় উচ্চাকাঙ্ক্ষী হয়ে ওঠে এবং নিজের স্বপ্ন পূরণের পথে ধাবিত হয়। কিন্তু কাহিনীর এক পর্যায় এসে ব্যর্থ মনোরথে সে উচ্চাকাঙ্ক্ষার নেতিবাচকতা উদ্ঘাটন করতে থাকে। মোটের উপর এই গল্পে লেখক যা বলতে চেয়েছেন তা বুঝতে পাঠকের বিন্দুমাত্র সমস্যা হবে না। কিন্তু চাকর চরিত্রটির মনস্তত্ত্ব ও চিন্তা-চেতনা কিছুটা অবিশ্বাস্য মনে হতে পারে। কাহিনীর পরিণতি পাঠকের মনোঃপুত হবে না। তবে সেটাই তো ছোটগল্পের বৈশিষ্ট্য, তাই এ বিষয়ে অভিযোগ অর্থহীন। দ্বিতীয় গল্পটি আগেরটির চেয়ে কিছুটা শক্ত। বিষয়বস্তু বেশ শক্তিশালী যা প্রকৃতপক্ষেই বইয়ের বাকি দুইটি গল্পের মধ্যে সফলভাবে সংযোগ স্থাপন করতে পেরেছে। তবে একক গল্প হিসেবে এটি খুব বেশি মনোমুগ্ধকর নয়। নেতিবাচকতায় পরিপূর্ণ এই গল্প কিছু কিছু ক্ষেত্রে চরিত্রদের অতিরিক্ত বাড়াবাড়িতে স্বাভাবিকতা হারিয়েছে। উপন্যাসিকাটি যেটির নামানুসারে গোটা বইয়ের নামকরণ হয়েছে, সেটির কিছুটা দুর্বলতার ব্যাপারে আগেই বলা হয়েছে। তবে লেখক যেভাবে এই কাহিনীর পারিপার্শ্বিক নানা দৃশ্যের বর্ননা দিয়েছেন, তা অসাধারণ। পাঠকের কল্পনার চোখে সহজেই ধরা দেবে সব চিত্র। এই উপন্যাসিকায় মূল দুই চরিত্র লিন্ডা আর ববির মুখের সংলাপগুলোও চমৎকার। কিন্তু অনেক সময় সেগুলোকে কিছুটা অসংলগ্ন মনে হয়েছে যা ঐ দুই চরিত্রকে অস্পস্ট ও ধোঁয়াশা করে তুলেছে। তবে আঙ্গিক দিক থেকে এটি যেমনই হোক, গোটা উপন্যাসিকাটি পড়ার পর এর মূল বিষয়বস্তু উপলন্ধিপূর্বক এটিকে প্রকৃতপক্ষেই একটি অসাধারণ সাহিত্যকর্মরূপে বিবেচনা করতে বাধ্য হবেন পাঠক। সবমিলিয়ে ভিএস নাইপলের উপর সম্পূর্ণ শ্রদ্ধা রেখেই বলতে হয়, বইটি খুব বেশি ইন্টারেস্টিং নয়। তারপরও কেন এটি বুকার পুরস্কারের মত বড় সম্মানে ভূষিত হল? এর উত্তর সহজ। গল্প বলায় লেখক এই বইতে তার সেরা ফর্মে না থাকলেও, পাঁচটি আলাদা আলাদা দেশ আর পটভূমিতে ঔপনিবেশিকতা পরবর্তি অবস্থার স্বরূপ অতি বিশ্বাসযোগ্যভাবে, বাস্তব চিত্রের মাধ্যমে তুলে ধরেছেন যা ইতিপূর্বে কোন বইতে দেখা যায়নি। ঔপনিবেশিকতা সম্পর্কিত বইসমূহের মধ্যে 'একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে' বইটি অবিসংবাদিত সেরা। তাই ঔপনিবেশিকতার বিষয়ে কথাসাহিত্যের মাধ্যমে ধারণা লাভ করতে এই বই দারুণভাবে সাহায্য করবে পাঠককে। তাছাড়া এই বইটিকে একটি Experimental Literature বলা চলে। একজন নোবেলজয়ী সাহিত্যিকের 'এক্সপেরিমেন্টাল' লেখার প্রতি লোভ আছে যেসব বইপড়ুয়াদের, তাদের জন্য এই বই অবশ্য পাঠ্য। কিন্তু সেক্ষেত্রে ঐ বইপড়ুয়াদেরকে অবশ্যই মনস্ক পাঠক হতে হবে যাতে তারা শুরু থেকে শেষ অব্দি কোন প্রকার বিরক্তিবোধ ছাড়াই বইটিকে শেষ করতে পারেন!

      By Tanzila

      25 Jan 2014 01:31 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      বিখ্যাত লেখক ভি এস নাইপল এর একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে বইটি দুটি ছোট গল্প ও একটি উপন্যাসিকা এবং সেই সাথে আর দুটি ক্ষুদ্র গল্প এর সংকলন।যদিও প্রতিটি ঘটনার ঘটনাস্থল ভিন্ন ভিন্ন মহাদেশ( দক্ষিন আমেরিকা,ইউরোপ,আফ্রিকা)এবং বিষয়বস্তু ভিন্ন ভিন্ন তবুও ঘটনাগুলোর মধ্যে স্থানচ্যুতি এবং নির্ভরতার মাধ্যমে সংযোগ রক্ষা করেছেন লেখক। প্রতিটি গল্পের মাধ্যমেই লেখক প্রকাশ করেছেন মানুষের মধ্যকার সেই সব সম্পর্ককে যা তৈরি হয়েছিল,যা টিকে ছিল অথবা ভেঙ্গে গিয়েছিল অভিবাসিত হওয়ার কারনে।সেই সময়টাতে মানুষের ব্যাক্তিগত জীবন ছিল পার্লামেন্টের সিধান্তের উপর নির্ভরশীল। প্রধান তিনটি গল্পে প্রধান চরিত্ররা সুখের খোঁজ করেনা যদিও তারা সুখের সময় গুলোর স্মৃতি অহরহ মনে করে। প্রথম প্রধান গল্পটি এক চাকরের যে কিনা তার মালিক এর সাথে আমেরিকা তে পারি জমায়।তার এই মালিক যথেষ্ট ধনী এক কূটনীতিক।উচ্চাকাংখা এর পথে এক অপ্রতিরোদ্ধ বাধা পেরানোর চেষ্টা করতে থাকে সে।কিন্তু একসময় সে বুঝতে পারে উচ্চাকাঙ্ক্ষা আসলে এক লজ্জা।এমন লজ্জা যা গোপনীয়। এবং এই গোপনীয় লজ্জা সবসময় কষ্ট দেয় মানুষকে।এবং যখন সবকিছু শেষ হয়ে যায় তখন ও এই গোপনীয় লজ্জা নতুন করে আঘাত করতে পারে। দ্বিতীয় প্রধান গল্পটি যথেষ্ট শক্তিশালী, বিক্ষিপ্ত কিন্তু এই গল্পটিই বাকি গল্পগুলোর মধ্যে সংযোগ রক্ষা করেছে। এখানে দুটো ভাই এর গল্প বলা হয়েছে যারা ইংল্যান্ড এ পাড়ি জমায়।এদের মধ্যে একজন পরিবারে ছোট ও পরিবারের তথাকথিত নক্ষত্র।এবং অন্যজন পরিবারের বড় যে তার ছোট ভাই এর দেখা শুনা করার জন্যে সাথে যায়। তৃতীয় প্রধান গল্পটি যা প্রকৃতপক্ষে একটি উপন্যাসিকা। যথেষ্ট আকর্ষণীয়। যদিও তিনটি কাহিনীই ভ্রমণকাহিনী কিন্তু তৃতীয় কাহিনীটি বাস্তবিকই আক্ষরিক ও ভাবার্থে পরিপূর্ণ ভ্রমণকাহিনী।এমন দুজন মানুষের ভ্রমণকাহিনী যারা আফ্রিকার ভিতরে ভ্রমন করছিল গৃহযুদ্ধের সময়। এবং তারা একে অপরকে ক্রমাগত অপছন্দ করছিল। বিখ্যাত এই বইটি গল্পকাহিনী তুলনায় ভ্রমণকাহিনী বলাই যুক্তিযুক্ত।এখানে লেখক কথার চাইতে দৃশ্য তুলে ধরেছেন বেশি।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!