User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Wazedur Rahman Wazed

      19 Dec 2017 09:46 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      ভালোবাসার কোন বয়স নেই, কোন ভাষা নেই, কোন স্থান পাত্র কাল নেই, কোন ধর্ম বর্ণ জাত নেই। ভালোবাসা পৃথিবীর সবচাইতে জটিল আর সুন্দরতম শিল্পকর্ম। আচ্ছা একবার ভেবে দেখুন তো আপনি কোন পতিতালয়ে গেছেন নিজের জৈবিক চাহিদা মিটানোর জন্য। আপনি রুমে ঢুকে দেখলেন একটি মেয়ে বিবস্ত্র হয়ে শুয়ে আছে আর অন্ধকারে চাদের আলো না আলো না আভাটা তার মুখে পরে এক অদ্ভুত সৌন্দর্যের সৃষ্টি করেছে। আসলেই সুন্দর যদিও সে বেশ্যা তবুও সে নারী। এবার ভাবুন আপনার বয়সটা ঠিক ৯০ পার হলো ঘন্টাখানেক আগে আর আপনি এই মেয়েটার এই সৌন্দর্য দেখে তার প্রেমে পড়েছেন। খুব অদ্ভুত একটা গল্প না...? একটা নব্বই বছর বয়সের মানুষ যে কিনা জীবনের শেষ দিনগুলোতে এসে মৃত্যুর অপেক্ষায় দিন কাটাবে ধুকে ধুকে বা উল্লাসে অথচ সে কি না এক চৌদ্দ-পনের বছর বয়সের মেয়েকে ভালোবেসে ফেললো। সত্যিই কি অদ্ভুত এই প্রেম আর এই জীবন। "ভালো যদি বেসেই থাকো তবে ভালোবাসার মানুষটার সঙ্গে মিলনে যে কী আনন্দ সেটা না জেনে মরে যেয়ো না"। "আমার দুঃখভারাক্রান্ত বেশ্যাদের স্মৃতিকথা" এই বইটার কথাই বলছিলাম। সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী "গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেস" এর স্মৃতিচারণমূলক উপন্যাস যা রচিত হয়েছে ১৯৫০ এর দশকের কলম্বিয়ার বাররানকিয়ার প্রেক্ষাপটে। কাহিনীচিত্র : উপন্যাসের আখ্যানকারী ও মূল চরিত্রের বয়ানে গল্পের শুরুটা ছিলো এভাবে "আমার বয়স নব্বই পূর্ণ হওয়ার দিন ইচ্ছে হলো উঠতি বয়স্কা কোনো কুমারীকে সারা রাত ধরে পাগলের মতো ভালোবাসি"। হ্যা উপন্যাসটির নাম শুনে আর সূচনা বাক্য পরে যে কেউ মনে করতে পারে যে উপন্যাসটি বেশ্যালয়ে কাটানো তার জীবনের আধা-আত্মজৈবনিক কাহিনী ভিন্ন আর কিছুই নয়। কিন্তু আসলে তা নয়। এটি মূলত এক প্রেমকাহিনী। ভিন্ন স্বাদের। নতুন ধরনের। একটি প্রগাঢ় স্পর্শকাতর ভালোবাসার কাহিনী। জীবনে বিয়ে না করা নব্বই বছর বয়সের এক যুবার প্রেমকাহিনী। "আমার দুঃখভারাক্রান্ত বেশ্যাদের স্মৃতিকথা" উপন্যাসের মূল চরিত্র বা আখ্যানকারীর বয়ান মতে সে নিজে দেখতে কুৎসিত, লাজুক স্বভাবের আর অনেকটা বেশীই সেকেলে। প্রায় চল্লিশ বছর ধরে সে যেখানটায় থাকে, সেই নামধামহীন শহরের স্থানীয় একটি পত্রিকায় তারবার্তা সম্পাদক হিসেবে কাজ করেন। এর মধ্যে কিছুদিন লাতিন ও স্প্যানিশ ভাষার শিক্ষক হিসেবেও স্কুলে কাজ করেছে, যদিও তার নিজের মতে সে খুব বাজে শিক্ষক। পঞ্চাশ বছর ধরে ওই একই পত্রিকায় একটি রবিবাসরীয় কলাম লিখে আসছে সে। বত্রিশ বছর বয়সেই সে একা হয়ে যায় মা-বাবা হীন। সময়টা তার তখন খুব খারাপ যায় অর্থের অভাবে ঘরের জিনিশপত্র বেচা শুরু করে দেয় সে। এভাবেই তার দিনগুলো কাটে। এই অভাব অনটন আর কিপটেমির মাঝে একটা আলাদা আর অন্যরকম সম্পর্ক ছিলো তার বিশ্বস্ত কর্মচারী দামিয়ানা। যে কিনা তাকে ভালোবেসেছিলো বাইশ ধরে ভালোবেসে শুধু চোখের জল ফেলেছিলো। বেশ্যালয়ে যাওয়া শুরু হয়েছিলো সেই বারো বছর বয়সে, হাফপ্যান্ট ছেড়ে ফুলপ্যান্ট ধরা হয়নি তখনো। পয়সা ছাড়া সে কোনদিনই কারো সাথে রাত কাটায়নি এবং ব্যাপারটাতে সে এতোটাই ডুবে ছিলো যে বিয়ে করার সুযোগ জোটেনি। সেই বিশ বছর বয়স থেকেই এইসব ঘটনা সে লিপিবদ্ধ করে আসছে একটা নোটবইতে। শয্যাসঙ্গিনীর নাম-ধাম, বয়স, কোথায় রাত কাটালাম, কেমন করে কি হলো তার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা। বয়স পঞ্চাশের কোটায় পৌঁছালে নোটবই গুনে দেখা গেল মোট ৫১৪ জন নারীর নাম পাওয়া গেছে সেই নোটবইতে। তবে অনেক রাত এমন গেছে যে হয়তো লিখার ইচ্ছা ছিলো না কিংবা হাতের কাছে এই নোটবই ছিলো না। এ রকম গল্পেসল্পে ভরা নোটবইটার নাম রাখে "মেমোরিয়া দে মিস পুতাস ত্রিস্তেস" (আমার দুঃখভারাক্রান্ত বেশ্যাদের স্মৃতিকথা)। নাম-ধাম হীন এই মূল চরিত্রটির বয়স নব্বই পূর্ণ হওয়ার দিন কিপটে লোকটা নিজেকে একটি অন্যরকম রাত উপহার দেয়ার বায়নায় তার বহুদিনের পরিচিত কিন্তু অনেক বছর দেখা-সাক্ষাৎ নেই, এরকম এক বেশ্যালয়ের সর্দারনীর বহু আগে দেয়া অসংলগ্ন প্রস্তাবের কথা ভেবে তাকে ফোন করে বলে, 'আমার একটা কুমারী মেয়ে দরকার এবং সেটা আজ রাতেই' ! ব্যস। বেশ্যালয়ের মালিক সর্দারনী রোসা কাবার্কাস তাকে চৌদ্দ বছর বয়সী কুমারী বালিকাকে দেয়। ঘরটাতে ঢুকেই বিবস্ত্র মেয়েটিকে দেখে নব্বই বছর বয়স্ক লোকটি প্রেমে পড়ে। জীবনে এত ভালোবাসা আর কখনো কারো জন্য আসেনি। মেয়েটার সঙ্গে ওইভাবে রাত কাটায় না সে, বরং মনে মনে সে অনেক কথা বলে। গরীব ঘরের মেয়ে হিসেবে বোতাম লাগানোর ফ্যাক্টরিতে সারাদিন কাজের পর, তার উপর টোটকা ওষুধের প্রভাবে প্রতি রাতে মেয়েটি কেবল ঘুমায়। নিশ্চিন্তের ঘুম। শান্তির ঘুম। আরামের ঘুম। আর কাহিনীর মূল চরিত্র নব্বই বছরের যুবা অগত্যা ঘুমন্ত মেয়েটির দিকে কেবলই তাকিয়ে থাকে আর তাকিয়ে তাকিয়ে একথা-সেকথা ভাবে। পেছন ফিরে নিজের নিঃসঙ্গ নয়-নয়টি দশকের স্মৃতিচারণা করে। এভাবে রাত পোহায়। লাবণ্য ঘুমিয়ে থাকে। ভোর হয়। আবার আরেকটি রাত আসে। লাবণ্য ঘুমিয়েই থাকে। আবার ভোর হয়। সে শুধু একদৃষ্টে দেখে, তার সামনে লাবণ্য ঘুমিয়ে আছে। কি অদ্ভুত ! থাক ঘুমাক সে। হঠাৎ এই কিপটে নব্বই বছর বয়সের মানুষটার জীবনটা বদলে যায়। যে বয়সে বেশীরভাগ মানুষ আর দুনিয়ায় বেচে থাকে না কিংবা ইচ্ছাও রাখে না সে বয়সে তার জীবন এক নতুন মোড় নেয়। প্রেম আসে জীবনে। ভালোবাসা আসে। আসে আবেগ। আসে ভালোলাগা। আসে মুহুর্ত। আসে নতুন জীবন। এভাবেই এগিয়ে চলে জীবন। এগিয়ে চলে গল্প। শেষমেশ কি হয়েছিলো...? জানতে ইচ্ছা করে তাই না...? আসলে লাবণ্যকে কি সে নিজের করে পেয়েছিলো নাকি সেই বিশ্বস্ত দামিয়ানার কাছেই ফিরে যেতে হয়েছিলো...? নাকি লাবণ্য বা দামিয়ানা কাউকে না পেয়ে আবার বেশ্যালয়ে ফিরে গিয়ে টাকা দিয়ে সাময়িক সুখ খুঁজে নিয়েছিলো...? এসব প্রশ্নের উত্তর মাত্র ১০৯ পৃষ্ঠার উপন্যাসটাতে পাবেন। লেখক প্রসঙ্গ : জগতে এমন জ্যোতির্ময় মানুষ আছেন, যারা এমন মনীষা নিয়ে জন্মগ্রহণ করেন যে তার ছোঁয়ায় অমরত্বের ঠিকানা মেলে। গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেস, গাবো নামেই যিনি সমধিক পরিচিত, তাদেরই একজন। ঐন্দ্রজালিক বা পৌরাণিক, প্রেম বা অপ্রেম, দেখা বা অদেখা যাই হোক না কেন তার লেখাতে এমন এক মোহিনী শক্তি আছে যা পাঠককে ভাবাতুর বানাতে বাধ্য করে। সাংবাদিকতা দিয়ে কর্মজীবন শুরু হলেও ১৯৬৭ সালে প্রকাশিত "সিয়েন আনিওস দে সোলেদাদ" (নিঃসঙ্গতার একশ বছর) তাকে জগৎজোড়া খ্যাতি এনে দেয় যার ফলশ্রুতি সাহিত্যে নোবেল প্রাপ্তি। এছাড়াও, "এল কোরোনেল নো তিয়েনে কিয়েন লে এস্ক্রিবা" (কর্নেলকে কেউ চিঠি লেখে না) অন্যতম বিশ্বখ্যাত সাহিত্যকর্ম। অনুবাদপ্রসঙ্গ : অনুবাদকের নাম 'রফিক-উম-মুনীর চৌধুরী' যিনি তখন স্প্যানিশ ভাষার শিক্ষক হিসেবে স্প্যানিশ সরকারের বৃত্তি নিয়ে উচ্চতর পর্যায়ে পড়ালেখা করছিলেন মাদ্রিদের এক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। তো আশা করি আর কিছু বলতে হবে না অনুবাদের ব্যাপারে। স্প্যানিশ থেকে বাংলায় অনুবাদ খুবই সহজ আর সাবলীল ভাষায়। বইটার প্রথম দিকেই অনুবাদ কিভাবে করেছেন তার বিস্তারিত বর্ণনা উনি দিয়েছেন। ভিন্ন স্বাদের কোন বই পড়তে চাইলে এই বইটা বেস্ট বলা যায় তবে যেহেতু স্মৃতিচারণমুলক উপন্যাস তাই অনেকে আগ্রহ পাবেন না। তবে পড়তে শুরু করলে না ছেড়ে উঠতে পারবেন না। সত্যই এটি একটি প্রেমের উপন্যাস। পড়া না থাকলে পড়ে ফেলুন ভালো লাগবে।

      By Fahim Mahmud

      08 Sep 2017 08:45 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Review বইঃ আমার দুঃখভারাক্রান্ত বেশ্যাদের স্মৃতিকথা। (অনুবাদ) মূল বইয়ের লেখকঃ গাব্রিয়েল গারসিয়া মারকেস গল্পটা এক নব্বই বছরের বৃদ্ধের যিনি একজন শিল্পসাহিত্য সমালোচক। প্রতি সপ্তাহান্তে তিনি শহরের Piano Concert এ যান এবং সেই বাজনের উপর একটি কলাম লেখেন যা প্রতি রবিবার পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। ব্যাক্তিগত জীবনে তিনি অবিবাহিত কিন্তু চিরকুমার মোটেও নন। সেই কৈশোরে তিনি শিখেছিলেন দৈহিক ক্ষুধা মেটানোর সহজ উপায়, বারবণিতার কাছে গমণ। তারপর থেকে সেই পথেই তিনি অভ্যস্ত হয়ে পড়েন- প্রতি সপ্তাহে এক রাত। ফলশ্রুতিতে তার আর ভালাবাসা নামক বস্তুটার অভিজ্ঞতা লাভ করা হয়ে উঠেনি, তার প্রয়োজনীয়তাও তিনি তেমন অনুভব করেননি। তরুণ বয়সে তার প্রেমে পড়েছিল অভিজাত বংশের এক মেয়ে আর তিনি হয়েছিলেন সেই মেয়ের সৌন্দর্যে মুগ্ধ। মেয়েটিকে কাছে পাওয়ার মোহে বিয়ে নামক বন্ধনে আবদ্ধ হতেও রাজী হয়েছিলেন। কিন্তু পরে যখন বুঝতে পারেন- এ বড় কঠিন বাঁধন, আটকে রাখবে কেবল এক নারীর আশেপাশে, তিনি পালিয়ে যান বিয়ের আগের দিন। তার নব্বইতম জন্মদিনে জীবন এক নতুন মোড় নেয়। আশি বছর বয়সের পর থেকেই আগ্রহহ্রাসের কারণে কমিয়ে দিয়েছিলেন বেশ্যাপল্লীতে গমণ। নব্বইতম জন্মদিনের দিন সকালের নাস্তায় রুটির সঙ্গে খাওয়ার জন্য মধুর বোতল খোলাটা তার কাছে বেশ পরিশ্রমসাধ্য কাজ বলে মনে হয়। মনের ভুলে তিনি গরম পানির বদলে ঠাণ্ডা পানি দিয়েই গোসল সেরে নেন। তার মনে ভয় জাগে, তবে কি তিনি শক্তিহীন হয়ে পড়লেন, মৃত্যু কি সমাসন্ন? তিনি ঝাড়া দিয়ে উঠলেন! না, এখনো আমার অনেক বসন্ত দেখা বাকি। তার মনে হঠাৎ সাধ জাগলো এক বিশুদ্ধ কুমারী মেয়েকে কাছে পাওয়ার। তিনি ফোন করলেন তার এক পরিচিত বেশ্যালয়-সরদারনীকে। সে সব ইন্তেজাম করে রাখলো। বুড়ো রাত্রিতে উত্তেজিত চিত্তে প্রবেশ করলেন, নির্দিষ্ট কক্ষে। কিন্তু এর পরে যা ঘটলো তা একেবারেই অভাবনীয়। তার জন্য রাখা ছিল যেই মেয়েটি সে ছিল ঘুমিয়ে। বুড়োর মনে হলো এমন নিষ্পাপ মুখ তিনি কখনো দেখেননি। এমন এক পবিত্র আবেশ মেয়েটির দেহ জুড়ে! তিনি তাকিয়েই রইলেন। এদিক অইদিক চারদিক হতে মেয়েটিকে দেখে তার যেন সাধ মেটে না। ভোর হলো। Church এর ঘন্টা ধবনি বেজে উঠলো। কেমন অদ্ভুতভাবে কেঁপে উঠলো তার বুকটা। তিনি মেয়েটির কপালে চুম্বন করে উঠে এলেন। এক অচেনা অনুভূতি তাকে সারাটি সপ্তাহ আচ্ছন্ন করে রাখলো। মেয়েটির কথা তার পুরো মন জুড়ে বিরাজ করতে লাগলো, এর আগে যা তার সাথে কখনোই ঘটেনি। বৃদ্ধ সেই অনুভূতি চিনতে না পারলে ও পাঠকমাত্রই বুঝতে পারবেন, নব্বই বছরের বৃদ্ধ এই প্রথম প্রেমে পড়লেন। ক্ষুধা নয়, মুগ্ধতা নয়, তিনি এইবার যা অনুভব করেছেন তা হচ্ছে ভালবাসা! এরপরের ঘটনা বেশ মজার। প্রতি সপ্তাহান্তেই সেই রাতের মত খেলা চলতে থাকলো। কোন কিচ্ছু করতে হয়না, কেবল ঘুমিয়ে থাকতে হয়/ ঘুমের ভান করতে হয় মেয়েটিকে অনাবৃত দেহে।( বৃদ্ধের মতে এই বিশুদ্ধ সৌন্দর্যে যে কোন প্রকার আবরন-আভরণ নিতান্তই অপ্রয়োজনীয়।) আর তিনি নির্নিমেষে তাকিয়ে থাকেন, কখনো মৃদু কন্ঠে বানানো নাম ধরে ডাক দেন, গুনগুন করে গান শোনান, গল্প কবিতা পড়ে শোনান। এমনি ভাবে এক অদ্ভূত সংসার জীবনে জড়িয়ে পড়েন তিনি যা থেকে তিনি সবসময় পালিয়ে বেড়িয়েছেন। মেয়েটির ভালো-মন্দ চিন্তিত করে তোলে তাকে। দরিদ্র মেয়েটির চলাচলের সুবিধার জন্য ( মেয়েটি দিনে বোতামের কারখানায় কাজ করে) নতুন সাইকেল কিনে দেন, নতুন কাপড় কিনে দেন, বৃদ্ধ তার মৃত মায়ের একটি অত্যন্ত দামি মুক্তোর গহনা ও মেয়েটিকে উপহার দেন। কিন্তু একদিন ঘটে এক দুঃখজনক ঘটনা। আর তারপর.. .. .. আমার মতে মারকেস উপন্যাসটির কাহিনীর মধ্য দিয়ে আসলে ভালবাসার সংজ্ঞায়ন করতে চেয়েছেন- যে ভালবাসা মানে দৈহিক ক্ষুধা নয়, মুগ্ধতা নয় ভালবাসা মানে এক তীব্র মায়া যেই মায়া সারাক্ষন প্রেমিককে ভালবাসার মানুষটির চিন্তায়, তাকে কাছে পাবার আকাঙ্ক্ষায় আচ্ছন্ন করে রাখে, কিন্তু যখন কাছে পাওয়া হয়, সেই মায়াবতীর দেখা অথবা খানিকটা সান্নিধ্যই যেন মনকে তৃপ্ত করে তোলে। ভালোবাসা মানে এক তীব্র মায়া যার ফলে প্রেমিক কেবল ভালবাসার মানুষটিকে কাছে পাওয়া নিয়ে নয়, ভালবাসার মানুষটির সুখ-সাচ্ছন্দ্য নিয়েও চিন্তিত থাকেন। :) ভালবাসা মানে ক্ষুধা নয়, মুগ্ধতা নয়, ভালবাসা মানে এক অদ্ভূত মায়া!

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!