User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Sadia Oaishy

      14 Sep 2022 08:22 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      I was really curious to know about agartala conspiracy case!! Such a great book.

      By A.K.M. Atiqur Rahman

      16 Jul 2021 10:36 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      This Book is very interesting.........................wow

      By syeed sazzad ali

      26 Aug 2020 01:16 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      good

      By Nazim

      20 Feb 2024 12:28 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      Must read book :)

      By Sharif

      06 Feb 2021 07:58 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      সত্য মামলা আগরতলা কর্নেল শওকত আলী “রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিব এবং অন্যান্য” “আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা” “সত্য মামলা আগরতলা’’ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা’য় যারা অভিযুক্ত ছিলেন তারা ষড়যন্ত্রকারী ছিলেন না। ছিলেন দেশপ্রমে উদ্বুদ্ধ স্বাধীনতাকামী মানুষ। স্বৈরাচারী পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশকে স্বাধীন করার করার ১ম স্বপ্ন দেখেন পিরোজপুরের ডুমুরিতলা গ্রামের মোফাজ্জল আলীর ছেলে লে. কামান্ডান মোয়াজ্জেম হোসেন(নৌবাহিনী)। একজন সামরিক বাহিনীর সদস্য হিসেবে স্বাধীনতার জন্য তার দর্শন ছিল ‘স্বশস্ত্র বিপ্লব’। তিনি সেই বিপ্লবের স্বপ্ন দেখতেন ১৯৬০ সাল থেকে। তখন থেকে ধীরে ধীরে প্রচারণা চালাচ্ছিলেন। তৈরীও করেছিলেন একটি বিপ্লবী সংস্থা। সংস্থাটি ১৯৬৪ সালে তার বাসা, করাচিতে, প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠার পর শেখ মুজিবকে আমন্ত্রণ করা হয় এবং তার সাথে পরামর্শ করা হয় পরবর্তী কর্যক্রমের ব্যাপারে। জ্ঞাতব্য, শেখ মুজিব স্বাধীনতার জন্য স্বপ্ন দেখা শুরু করে ছিলেন ১৯৬২ সাল থেকে। মোয়াজ্জেম, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী এবং সেনাবাহিনীর মধ্যে বাঙালী সদস্যদেরকে সংগঠিত করতে থাকেন। হয়তো বিপ্লবটি ১৯৬৭ সালেই ঘটে যেত। কিন্তু বিশ্বাসঘতক জনৈক নায়েব সুবেদার ১৯৬৬ সালে ISI এর কাছে তথ্য পাচার করে দেয়। তার পর থেকেই ISI এর নজরদারিতে পরে যায় পুরো বিপ্লব সংস্থাটি। ১৯৬৭ সালে D-Day বা চূড়ান্ত সময়ের আগেই গ্রেফতার করা হয় সকল সদস্যকে। অবশেষে মামলা করা ৩৫ জনের বিরুদ্ধে। এই দিক দিয়ে, বঙ্গ বন্ধু বাঙালীদের মুক্তির সনদ ১৯৬৬ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে উত্থাপন করেন ঐতিহাসিক ৬ দফা দাবী। প্রচার-প্রসার চলছিল হরদেমে। তাকে থামানের জন্য, ১৯৬৬ সালে এপ্রিল মাসের মধ্যে রাষ্ট্রবিরোধী বক্তব্য প্রদানের অভিযোগ এনে বিভিন্ন জেলায় ১২টি মামলা করা হয়। গ্রেফতার-জামিন-পুনরায় গ্রেফতার চলতে থাকে। সবশেষে, ৯ মে তাকে গ্রেফতার করা হয় । আয়ুইব খান, শেখ মুজবকে ৬ দফার জের এবং বিপ্লবী সংস্থার সাথে যোগসাজশ থাকায় ১নং আসামী করে মামলা দায়ের করান। মামলাটির নাম ছিল - “রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিব এবং অন্যান্য”। কিন্তু মিডিয়াযন্ত্রের প্রচারোনায় হয়ে যায়, “আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা”। বিপ্লবের মূলহোতা লে. কামান্ডান মোয়াজ্জাম হোসেন থাকলেও তাকে করা হয় ২ নং আসামী। মামলার অন্যান্য আসামীদের মতো বঙ্গ বন্ধুর পাশাপাশি অন্য সকল আসামীপক্ষের মূল আইনজীবী ছিলেন স্যার থমাস উইলিয়ামস। এই দিক দিয়ে, তাদের মুক্তির জন্য শুরু গণ-আন্দোলন। উত্থাপিত হয় ছাত্রদের ১১ দফা দাবি। বিচার চলাকালে ১৯৬৯ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারী তারিখে পাকিস্তানের গার্ড কমান্ডারের হাবিলদার মঞ্জুর হোসেন শাহের গুলিতে শহীদ হোন সার্জেন্ট জহুরুল হক। যিনি স্বশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রথম শহীদের মর্যাদায় অভিষিক্ত হন। পাশাপাশি, ১৮ ফেব্রুয়ারীতে পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর গুলিতে শহিদ হন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. শামসুজ্জহা। ফলে, গন-আন্দোলন তীব্রতর হয়ে পরিণত হয় গণ-অভ্যুত্থানে। শেষ পর্যন্ত, আইনের দ্বারা মামলাটির নিষ্পত্তি হয়নি। হয়েছিল রাজনৈতিক ভাবেই অর্থাৎ রাজনৈতিক কারনেই মামলাটি প্রত্যাহার করা হয়। পরিশেষে বলতে চাই, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা এবং গণ-অভ্যুত্থানের নায়ক শেখ মুজিব কে ধরা হলেও মুলত এর আসল নায়ক ছিল, লে. কামান্ডান মোয়াজ্জেম হোসেন। পাশাপাশি স্ববিনয় শ্রদ্ধা জানাচ্ছি, তার একান্ত নির্ভীক-সংগ্রামী-মজলুম-অনুগত সহকর্মী স্টুয়ার্ড মুজিবকে। মোয়াজ্জেম, পাকিস্তান সেনবাহিনী কর্তৃক ১৯৭১ সালে ২৬ মার্চ শহীদ হন। তার মৃতদেহ আজও খুজে পাওয়া যায় নি। সম্ভবত ইতিহাসে স্বাভাবিক গতিধারা এ রকমই। একটা সত্য অনেক সময় মিথ্যা হয়ে যায়। একটা সত্য অনেক সময় মিথ্যা হয়ে যায়, বিশেষ করে যখন তাকে অসৎ অভিপ্রায় চরিতার্থ করার জন্য ব্যবহার করা হয়।

      By A MAHMUD

      13 Oct 2019 03:39 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা’য় যাঁরা অভিযুক্ত ছিলেন তাঁদের জন্য ‘ষড়যন্ত্র’ শব্দটি খুবই পীড়াদায়ক। কেননা, তাঁরা ষড়যন্ত্রকারী ছিলেন না, ছিলেন দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ স্বাধীনতাকামী মানুষ। মূলত এ মামলাটির রাষ্ট্রীয় নাম ছিল ‘রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্য’। পাকিস্তান সরকারের প্রচারযন্ত্র মামলাটির শিরোনাম বিকৃত করে প্রচার করে। এ বইয়ের লেখক ওই মামলার অন্যতম অভিযুক্ত। সত্যনিষ্ঠ বয়ানে বিবৃত ও বিশ্লেষণ করেছেন ইতিহাসের পরম্পরা। নানা বিভ্রান্ত ধারণা নিরসন করবে এই বই। জানতে পারবেন অজানা অনেক কিছু,যা আপনার জানা দরকার বা আপনি জানতে ইচ্ছুক। ধন্যবাদ।

      By Al Sahriar Hridoy

      04 May 2014 12:47 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      ছোটবেলা থেকে আমরা পড়ে আসছি, 'আগরতলা' ষড়যন্ত্র মামলা একটি মিথ্যা মামলা,যে মামলায় আসামী ছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান ও আরো ৩৪ জন বাঙ্গালি। কি সেই মামলা? তার কারণই বা কি? কি তার প্রেক্ষাপট? অভিযুক্তরা কারা? তাদের লক্ষ্য কি ছিল? কিভাবে তাদের পরিকল্পনা গোয়েন্দারা জানল? কি ঘটেছিল তাদের ভাগ্যে? কোথায় এখন তারা? শেখ মুজিব কি আসলেই জড়িত ছিলেন এতে? এই প্রশ্নগুলোর সবকটারই উত্তর দিতে বইটি একাই যথেষ্ট। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পথে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা একটি যুগান্তকারী অধ্যায়- যাতে স্বাধীনতার নায়ক বঙ্গবন্ধু ছিলেন প্রত্যক্ষভাবেই সংশ্লিষ্ট। বইটি লিখেছেন- কর্নেল শওকত আলী, 'আগরতলা' মামলার ২৬নং আসামি। বর্তমানে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার। তিনি লিখেছেন, "দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে সশস্ত্র পন্থায় বাংলাদেশকে স্বাধীন করার লক্ষ্যে আমরা বঙ্গবন্ধুর সম্মতি নিয়ে একটি বিপ্লবী সংস্থা গঠন করেছিলাম। আমাদের পরিকল্পনা ছিল, একটি নির্দিষ্ট সময়ে আমরা বাঙ্গালিরা বিভিন্ন গ্রুপে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সবকটি ক্যান্টনমেন্টে কমান্ডো স্টাইলে হামলা চালিয়ে পশ্চিম পাকিস্তানিদের অস্ত্র কেড়ে নেব,তাদের বন্দী করব এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করব।" দুর্ভাগ্যজনকভাবে, তাদের কর্মকান্ডের তথ্য গোয়েন্দা বাহিনীর কাছে পৌছালে তারা গ্রেফতার হন, পাকিস্তান সরকার এতে ভারতের সংশ্লিষ্টতা জুড়ে দিয়ে বঙ্গবন্ধুসহ ৩৫ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগ এনে 'রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্য' শিরোনামে মামলাটি দায়ের করে; যা ইতিহাসে 'আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা' নামে পরিচিত। লেখকের মতে, "এ কথা ঠিক, তৎকালীন রাজনৈতিক অবস্থার প্রেক্ষিতে কৌশলগত কারণে বঙ্গবন্ধুসহ আমরা সবাই ট্রাইব্যুনালে নিজেদের নির্দোষ বলে দাবি করেছিলাম।তা ১৯৬৮-৬৯ সালের কথা। কিন্তু এখন তো ইতিহাস সঠিকভাবে লিপিবদ্ধ হওয়া বাঞ্ছনীয়, যার প্রেক্ষিতে ২০০১ সালে 'Armed Quest for Independent' প্রকাশিত হয়, যার বাংলা সংস্করণ হিসাবে ২০১১ সালে প্রকাশিত হয় 'সত্যমামলা আগরতলা' বইটি। প্রকাশ করেছে প্রথমা প্রকাশন। এতে রয়েছে— » বঙ্গবন্ধুও আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় জড়িত » উর্দু এবং শুধু উর্দুই » বাঙালির স্বায়ত্তশাসনের দাবি » আমার সেনাবাহিনীতে যোগদান » পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনীতে বাঙালির অবস্থান » আইয়ুব খানের দশক » বঙ্গবন্ধুর ছয় দফা কর্মসূচি » গ্রেফতার ও জিজ্ঞাসাবাদ » বিচারকার্য » শেখ মুজিব বঙ্গবন্ধু হলেন » পরিশিষ্ট (ক-ছ) বইটির অনন্য কিছু বৈশিষ্ট্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- এতে রয়েছে আগরতলা মামলার ফরমাল চার্জশিট,অভিযুক্তদের ছবিসহসহ পরিচিত, সাক্ষীদের পরিচিত এবং যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনী ইশতেহারের ২১ দফার মত গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক দলিল-যা সঠিক ইতিহাস জানতে সহায়ক।

      By Md. Shariful Alam

      20 Apr 2012 05:26 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইয়ের নামঃ সত্য মামলা আগরতলা। লেখকঃ কর্নেল শওকত আলী। পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ২০৮ প্রচ্ছদ শিল্পীঃ কাইয়ুম চৌধুরী। প্রকাশকঃ প্রথমা প্রকাশন। ১৯৬৮ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ ৩৫ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা করা হয়। ভারতের চর হিসেবে ত্রিপুরার আগরতলায় ভারতীয় কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠক করার এবং পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের সাহায্য চাওয়ার অভিযোগ আনা হয় তাঁদের বিরুদ্ধে। এই মামলার নাম দেওয়া হয় ‘রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রাহমান এবং অন্যান্য’। কিন্তু সরকারি প্রচারযন্ত্র, সরকারি প্রেস বিজ্ঞপ্তি, আইয়ুব খানের চরেরা এবং কতিপয় সংবাদমাধ্যম আগরতলা নিয়ে অতিরিক্ত প্রচার চালানোর জন্য এটি ‘আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা’ নামে খ্যাত হয় এবং এ নামেই আমাদের ইতিহাসের অংশ হয়। প্রকৃতপক্ষে এটি ছিল ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খানের একটি কূটনৈতিক চাল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়াই ছিল মূল উদ্দেশ্য। এজন্যই তাঁদের ষড়যন্ত্রকারী হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু বাংলাদেশের ইতিহাসে যে নামে মামলাটি পরিচিত, সেটি অভিযুক্তদের জন্য খুবই পীড়াদায়ক। কারন তাঁরা ছিলেন মাতৃভূমির প্রেমে উদ্বুদ্ধ স্বাধীনতাকামী মানুষ, ষড়যন্ত্রকারী নন। এই ‘আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা’র সত্যরূপ উপস্থাপনের নিমিত্তেই মামলার অন্যতম অভিযুক্ত কর্ণেল শওকত আলী (অবঃ) তাঁর ‘সত্য মামলা আগরতলা’ বইটি পাঠকদের সামনে তুলে ধরেছেন। বইটিতে প্রকৃত ঘটনার বিবরণের পাশাপাশি অভিযোগনামা, অভিযুক্তদের নামের তালিকা, ছবি, গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিদের তালিকা, সাক্ষীদের পরিচিতি, ইত্যাদি সংযুক্ত আছে। মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি হিসেবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই মামলার প্রকৃত দিকটি আমাদের সবারই জানা দরকার।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!