User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
বইটা কিছুদিন আগে শেষ করেছি, বিশ্বজিৎ দাস স্যারের গল্পটা as expected যথেষ্ট ভালো হয়েছে, তবে আরেকটু বড় হলে বেশি ভালো লাগতো! মোট যে ৬ টা গল্প বেশ ভালো লেগেছে: থুতু সমাচার, ডাক্তার মশাই, স্প্যাংক ইউ, ভক্তিবাবুর ভোজনবিলাস, ভরসা সাহেব ও তার বিপিএ, হাঁচি। এছাড়া মোটামুটি উতরে গেছে নিচের ৬ টা গল্প: ডাক্তার বনাম রোগী, বৈশাখী বৃষ্টি, সাইক্লোন রি-মাল ও গিন্নির আর্তনাদ, পড়া পানি, ট্যিসু ফেপার, চাঁদে চিংড়ির ঘের। আর বাকী ৮ টা গল্পই চুড়ান্ত রকমের অখাদ্য লেগেছে। গল্পগুলো চরম পর্যায়ের ভাঁড়ামো ও একঘেয়েমিতে পরিপূর্ণ: গোপন অথবা বাস্তবতা বিভ্রাট, মন ভক্ষক, কলিং বেল, পেঁয়াজপতি, চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি, বউ চুরি বই চুরি, রাজনীতির পলিটিক্স, তুমি হাওয়া আমি চাঁদ। একটি বইয়ের ২০ টা গল্পের মধ্যে ৮ টাই যদি হয় জঘন্য, সাথে আরও ৬ টা মোটামুটি মানের; আর রইলো মাত্র ৬ টা খুব ভালো গল্প। তাহলে পাঠক কেন কিনবে এত উচ্চমূল্য দিয়ে এ রকম একটা বই? আবার বইয়ের ভূমিকায় লেখা যে এসব লেখা বাছাই করতে গিয়েই নাকি সম্পাদকের দিন-রাত এক হয়ে গেছে, মাথার চুল পর্যন্ত ছিঁড়তে হয়েছে! আমি সুযোগ পেলে তাদেরকে বলতাম যে selected গল্পেরই যদি এই হাল হয়, তাহলে অবাছাইকৃত গল্পগুলোর দশা না জানি কি ছিলো! আপনারা কি আসলেই সততার ভিত্তিতে যাচাই-বাছাই করে, নিজেরা পড়ে গল্পগুলো সিলেক্ট করেছেন? বললে হয়তো ঔদ্ধত্যপূর্ণ শোনাতে পারে, কিন্তু বলতে বাধ্য হচ্ছি যে: এসব ভাঁড়ামো আর একঘেয়েমি 'দাম্পত্যকলহ বিষয়ক চর্বিত চর্বণ' টাইপ রম্যগল্পের চেয়ে তো আমিও ভালো গল্প লিখতে জানি। এই ধরনের বিভিন্ন রম্য ম্যাগাজিন এ ১৫-২০ বছর আগে প্রকাশিত হতো, এসব অখাদ্য এই যুগে আর চলে না। সেই সাথে আবারও প্রমাণ হলো যে দেশে রম্যগল্পের পাঠক কেন এত কম আর কেন লোকে এসবে অনাগ্রহী! কারণ গুটিকয়েক লেখক ব্যতীত আর কেউই প্রকৃত রম্যগল্প লিখতে জানেন না বা তারা সেই সুযোগ পাচ্ছেন না অর্থাৎ তাদের লেখা ছাপা হচ্ছে না। আমার এই বইটার বাজে গল্পগুলোর লেখকদের নাম উল্লেখ করে সবিস্তারে রিভিউ দেয়ার ইচ্ছা ছিলো। কিন্তু আমাদের দেশের বইয়ের গ্রুপগুলোতে নেগেটিভ রিভিউ দিলে ব্যক্তিগত আক্রমণ শুরু হয়ে যায়, অ্যাডমিন বা মডারেটররাও এসব ক্ষেত্রে নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করে।
Was this review helpful to you?
or
বইটা কিছুদিন আগে শেষ করেছি, বিশ্বজিৎ দাস স্যারের গল্পটা as expected যথেষ্ট ভালো হয়েছে, তবে আরেকটু বড় হলে বেশি ভালো লাগতো! মোট যে ৬ টা গল্প বেশ ভালো লেগেছে: • থুতু সমাচার • ডাক্তার মশাই • স্প্যাংক ইউ • ভক্তিবাবুর ভোজনবিলাস • ভরসা সাহেব ও তার বিপিএ • হাঁচি এছাড়া মোটামুটি উতরে গেছে নিচের ৬ টা গল্প: • ডাক্তার বনাম রোগী • বৈশাখী বৃষ্টি • সাইক্লোন রি-মাল ও গিন্নির আর্তনাদ • পড়া পানি • ট্যিসু ফেপার • চাঁদে চিংড়ির ঘের আর বাকী ৮ টা গল্পই চুড়ান্ত রকমের অখাদ্য লেগেছে। গল্পগুলো চরম পর্যায়ের ভাঁড়ামো ও একঘেয়েমিতে পরিপূর্ণ: • গোপন অথবা বাস্তবতা বিভ্রাট • মন ভক্ষক • কলিং বেল • পেঁয়াজপতি • চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি • বউ চুরি বই চুরি • রাজনীতির পলিটিক্স • তুমি হাওয়া আমি চাঁদ ২০ টা গল্পের মধ্যে ৮ টাই যদি জঘন্য হয়, সাথে আরও ৬ টা মোটামুটি মানের; আর রইলো মাত্র ৬ টা খুব ভালো গল্প। তাহলে পাঠক কেন কিনবে এত উচ্চমূল্য দিয়ে এ রকম একটা বই? আবার বইয়ের ভূমিকায় লেখা যে এসব লেখা বাছাই করতে গিয়েই নাকি সম্পাদকের দিন-রাত এক হয়ে গেছে, মাথার চুল পর্যন্ত ছিঁড়তে হয়েছে! আমি সুযোগ পেলে তাদেরকে বলতাম যে selected গল্পেরই যদি এই হাল হয়, তাহলে অবাছাইকৃত গল্পগুলোর দশা না জানি কি ছিলো! আপনারা কি আসলেই সততার ভিত্তিতে যাচাই-বাছাই করে, নিজেরা পড়ে গল্পগুলো সিলেক্ট করেছেন? বললে হয়তো ঔদ্ধত্যপূর্ণ শোনাতে পারে, কিন্তু বলতে বাধ্য হচ্ছি যে: এসব ভাঁড়ামো আর একঘেয়েমি 'দাম্পত্যকলহ বিষয়ক চর্বিত চর্বণ' টাইপ রম্যগল্পের চেয়ে তো আমিও ভালো গল্প লিখতে জানি। এই ধরনের বিভিন্ন রম্য ম্যাগাজিন এ ১৫-২০ বছর আগে প্রকাশিত হতো, এসব অখাদ্য এই যুগে আর চলে না। সেই সাথে আবারও প্রমাণ হলো যে দেশে রম্যগল্পের পাঠক কেন এত কম আর কেন লোকে এসবে অনাগ্রহী! কারণ গুটিকয়েক লেখক ব্যতীত আর কেউই প্রকৃত রম্যগল্প লিখতে জানেন না বা তারা সেই সুযোগ পাচ্ছেন না অর্থাৎ তাদের লেখা ছাপা হচ্ছে না। আমার এই বইটার বাজে গল্পগুলোর লেখকদের নাম উল্লেখ করে সবিস্তারে রিভিউ দেয়ার ইচ্ছা ছিলো। কিন্তু আমাদের দেশের বইয়ের গ্রুপগুলোতে নেগেটিভ রিভিউ দিলে ব্যক্তিগত আক্রমণ শুরু হয়ে যায়, অ্যাডমিন বা মডারেটররাও এসব ক্ষেত্রে নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করে।
Was this review helpful to you?
or
বইটা কিছুদিন আগে শেষ করেছি, বিশ্বজিৎ দাস স্যারের গল্পটা as expected যথেষ্ট ভালো হয়েছে, তবে আরেকটু বড় হলে বেশি ভালো লাগতো! মোট যে ৬ টা গল্প বেশ ভালো লেগেছে: থুতু সমাচার, ডাক্তার মশাই, স্প্যাংক ইউ, ভক্তিবাবুর ভোজনবিলাস, ভরসা সাহেব ও তার বিপিএ, হাঁচি। এছাড়া মোটামুটি উতরে গেছে নিচের ৬ টা গল্প: ডাক্তার বনাম রোগী, বৈশাখী বৃষ্টি, সাইক্লোন রি-মাল ও গিন্নির আর্তনাদ, পড়া পানি, ট্যিসু ফেপার, চাঁদে চিংড়ির ঘের। আর বাকী ৮ টা গল্পই চুড়ান্ত রকমের অখাদ্য লেগেছে। গল্পগুলো চরম পর্যায়ের ভাঁড়ামো ও একঘেয়েমিতে পরিপূর্ণ: গোপন অথবা বাস্তবতা বিভ্রাট, মন ভক্ষক, কলিং বেল, পেঁয়াজপতি, চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি, বউ চুরি বই চুরি, রাজনীতির পলিটিক্স, তুমি হাওয়া আমি চাঁদ। একটি বইয়ের ২০ টা গল্পের মধ্যে ৮ টাই যদি হয় জঘন্য, সাথে আরও ৬ টা মোটামুটি মানের; আর রইলো মাত্র ৬ টা খুব ভালো গল্প। তাহলে পাঠক কেন কিনবে এত উচ্চমূল্য দিয়ে এ রকম একটা বই? আবার বইয়ের ভূমিকায় লেখা যে এসব লেখা বাছাই করতে গিয়েই নাকি সম্পাদকের দিন-রাত এক হয়ে গেছে, মাথার চুল পর্যন্ত ছিঁড়তে হয়েছে! আমি সুযোগ পেলে তাদেরকে বলতাম যে selected গল্পেরই যদি এই হাল হয়, তাহলে অবাছাইকৃত গল্পগুলোর দশা না জানি কি ছিলো! আপনারা কি আসলেই সততার ভিত্তিতে যাচাই-বাছাই করে, নিজেরা পড়ে গল্পগুলো সিলেক্ট করেছেন? বললে হয়তো ঔদ্ধত্যপূর্ণ শোনাতে পারে, কিন্তু বলতে বাধ্য হচ্ছি যে: এসব ভাঁড়ামো আর একঘেয়েমি 'দাম্পত্যকলহ বিষয়ক চর্বিত চর্বণ' টাইপ রম্যগল্পের চেয়ে তো আমিও ভালো গল্প লিখতে জানি। এই ধরনের বিভিন্ন রম্য ম্যাগাজিন এ ১৫-২০ বছর আগে প্রকাশিত হতো, এসব অখাদ্য এই যুগে আর চলে না। সেই সাথে আবারও প্রমাণ হলো যে দেশে রম্যগল্পের পাঠক কেন এত কম আর কেন লোকে এসবে অনাগ্রহী! কারণ গুটিকয়েক লেখক ব্যতীত আর কেউই প্রকৃত রম্যগল্প লিখতে জানেন না বা তারা সেই সুযোগ পাচ্ছেন না অর্থাৎ তাদের লেখা ছাপা হচ্ছে না। আমার এই বইটার বাজে গল্পগুলোর লেখকদের নাম উল্লেখ করে সবিস্তারে রিভিউ দেয়ার ইচ্ছা ছিলো। কিন্তু আমাদের দেশের বইয়ের গ্রুপগুলোতে নেগেটিভ রিভিউ দিলে ব্যক্তিগত আক্রমণ শুরু হয়ে যায়, অ্যাডমিন বা মডারেটররাও এসব ক্ষেত্রে নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করে।