Our User Product Reviews

Enjoyable! Heart touching! Happy reading!

The type of book you wish it never ended

ব‌ইটি পড়তে গিয়ে নিজেকে আবিষ্কার করেছি "আরিফ আজাদ" ভাইয়ের জায়গায়। হারিয়ে গিয়েছি ১৪০০ বছর আগের যামানায়।

অনেক সুন্দর বই বলার কোন ভাষা নেই

Excellent

❤️❤️❤️

ইসলামের দৃশ্যমান সৌন্দর্য নিজ চোখে দেখার আকাঙ্খা প্রতিটি মুসলিম তার অন্তরে লালন করে থাকে, বইটি তার পাঠককে সেই তৃষ্ণা আরো বহুগুণে বাড়িয়ে দিবে বলে আমি বিশ্বাস করি।

"উমরাহ সফরের গল্প" স্মৃতিকে অনুভবে, অনুভবকে আত্মশুদ্ধির যাত্রায় রূপ দেওয়ার এক হৃদয়ছোঁয়া ভ্রমণমূলক বই।

আলহামদুলিল্লাহ

আলহামদুলিল্লাহ, বইটা পড়ে অনেক অনেক ভালো লেগেছে। আহ! কি যে এক অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।

আলহামদুলিল্লাহ, শেষ করলাম বইটির বিস্ময়কর ভ্রমণ। প্রতিটি পৃষ্ঠায় যেন জীবনের নতুন রঙ লুকিয়ে ছিল। লেখকের বর্ণনায় এমন মোহ ছিল, মনে হচ্ছিল আমি নিজেই তাঁর সঙ্গে পথে পথে ঘুরে বেড়াচ্ছি। বইটি শুধু পড়িনি—অনুভব করেছি, বেঁচে থেকেছি তার প্রতিটি মুহূর্তে। সত্যিই, এটি ছিল এক প্রাণবন্ত সাহচর্য।

ভালো লেগেছে

ঈমানদার মুসলমানদের জন্য উমরাহ বা হজ্বের অনুভূতি জাগ্রত করার জন্য অসাধারণ একটি মলাটবদ্ধ পুস্তক।

ইনশাল্লাহ আমিও একদিন আমার গল্প লিখব প্রিয় জায়গায় গিয়ে, বইটা পড়ে মনে হয় বাস্তবে আমি মক্কা-মদিনায় পড়ে আছি ধন্যবাদ আরিফ ভাইকে এরকম একটা বাস্তব উমরা সফর উপহার দেয়ার জন্য

কেউ যদি বইটা পড়তে চান, আমি বলব একাকি বসে মনোযুগ ‍দিয়ে পড়ুন তখন নিজেকে মদিনা শরীফের সামনে আবিষ্কার করতে পারবেন। বইটা মনোযুগ ‍দিয়ে পড়লে চোখের পানি ধরে রাখা অসম্ভব!

মাশাআল্লাহ,বইটি এতটাই সুন্দর করে লেখা যে সবার ই উমরাহ করার ইচ্ছাটা প্রবল হয়ে উঠবে।

অনুপ্রেরণা যোগায়

Just great

আলহামদুলিল্লাহ। পরে শেষ করলাম, খুবই অসাধারণ একটি বই।

best writer, favourite writer?

আরিফ আজাদ ভাইকে দেখার অপেক্ষায় আছে তার এই পাগল ভক্ত

আস সালামু আলাইকুম বইটা পড়লে মনে হবে আপনার নিজেকে বাস্তবতায় আপনি উমরাহ করছেন । আপনি নিজে নিজে ফিল করবেন এবং কান্নাও করে দিতে পারেন। আশা করি বইটি খুবই ভালো লাগবে ইসলামের পথে ঝোক আরো বেড়ে যাবে। ইন শা আল্লাহ ??

এক কথায় অসাধারণ একটি বই প্রতিটি কথা হৃদয় ছোঁয়া (A wonderful book in one word, every word touches the heart)??

অসাধারণ একটি বই উমরাহ সফরের গল্প

MashaAllah onk shundor boi.❤

Good

মাশাআল্লাহ ? বারাকাল্লহ্আহ । আল্লাহ আপনাকে উত্তম বিনাময় দিক ?

আলহামদুলিল্লাহ

❤️❤️❤️

প্রিয় লেখকের বইটি হাতে পেলাম

অর্ডার করেছি, অপেক্ষায় আছি বইটির জন্য।

Alhamdulillah

আরিফ আজাদ ভাইয়া মানেই অনিন্দ্য সুন্দর!

akhon o pora hoini InshaAllah kinbo

আলহামদুলিল্লাহ বই মেলা থেকে বইটি সংগ্রহ করেছি এবং পড়া শুরু করেছি।

অসাধারণ

onek sundor ekta boi....sobai pore dekte paren...

Alhamdulillah ,pre-order korechilam aj hate pelam??

অসাধারণ বই

আলহামদুলিল্লাহ, অধীর অপেক্ষার পর হাতে পেলাম আজ ? প্রিয় ভাইয়ের বই দু খানা ?

প্রি-অর্ডার করলাম,,, আশা করি বইটি পড়তে ভালো লাগবে,,, কেননা আরিফ আজাদ মানেই অন্য রকম ভালো লাগা❤️❤️

❤️❤️

যারা হজ্জ করতে যাবে বা যেতে ইচ্ছুক তাদের জন্য এই বইটা পড়া উচিৎ বলে আমি মনে করি।

boiti anek valo airokom boi konodin pori ni .marattok level er. asole arif azad er boi to ei jonno marattook level er hoyai dorker. My favourite writer is Arif azad. Ami arif azad er moto to writer hote parbo na ,kintu ami onar moto akjon writer hote cai ata amar iccha.

অনেক ভালো একটা বই

nice

আলহামদুলিল্লাহ, বইটি হাতে পেয়েছি।

a greatest author of all time

এমন আকুল হৃদয় এবং ব্যাকুল অপেক্ষা নিয়ে লেখক আরিফ আজাদ একদিন পৌঁছে গিয়েছিলেন এই স্বাপ্নিক শহর দুটোতে। মক্কার অলিগলি পথ আর মদিনার আলো-হাওয়া-জল—এই দুইয়ে লেখক খুঁজে নেওয়ার চেষ্টা করেছেন সেই আদিম ঘ্রাণ, যে ঘ্রাণ হৃদয়কে মাতোয়ারা করে তোলে। ‘উমরাহ সফরের গল্প’ বইটিতে লেখক লিপিবদ্ধ করেছেন তার সেই স্মৃতিময় ভ্রমণের গল্পগুলোই। তিনি শুধু স্মৃতিই রোমন্থন করেন নি, যেন সময়ের ভেলায় ভেসে পাঠককে টেনে নিয়ে গেছেন সাড়ে চৌদ্দ’শ বছর আগের দুনিয়ায়। ‘উমরাহ সফরের গল্প’ বইটি পড়ে পাঠকের মনে এই অনুভূতিটাই প্রবল হবে।

জীবনে কোনদিন সৌভাগ্য হবে কি না জানিনা তবে প্রিয় লেখকের বই পড়ে কল্পনার জগতে ঘুরে এলাম নবীজির দেশে যেন সেই ১৪০০ বছর আগে।

এই বইয়ের প্রতিটি পাতা যেন একটি দরজা, যা খুললেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে পবিত্র হারাম শরিফের নুরানি দৃশ্য, রাসূল (সা.)-এর মদিনার প্রশান্তিময় পরিবেশ, আর এক অদ্ভুত আত্মিক প্রশান্তি। লেখকের ভাষা এতটাই মর্মস্পর্শী যে, পাঠকের মনে হবে—সে নিজেই যেন কাবার পথে হাঁটছে, নিজেই যেন জমজমের পানি হাতে নিয়ে তৃপ্তির নিঃশ্বাস ফেলছে, আর নিজের চোখেই দেখছে মদিনার সেই প্রশান্ত মসজিদ, যেখানে রাসূল (সা.)-এর স্মৃতি আজও জাগরুক। এই বই শুধু একটি গল্প নয়, এটি একটি দাওয়াত—একটি আহ্বান, যে আহ্বান পাঠককে উমরাহ করার স্বপ্ন দেখায়, তাকে নিজের পাপ ও দুর্বলতার কথা মনে করিয়ে দেয়, আর আল্লাহর সান্নিধ্যে ফিরে যেতে উদ্বুদ্ধ করে। লেখকের আবেগময় বর্ণনা চোখে জল এনে দেয়, বিশেষত যখন তিনি প্রথমবার কাবার সামনে দাঁড়ানোর অনুভূতি প্রকাশ করেন।

যদিও ডেলিভারি দিতে দেরি তবু ও হাতে পাওয়ার পর ভালো লাগছে আলহামদুলিল্লাহ ♥️। আমি আরিফ আজাদের অনেক বড় ফ্যান ♥️ দোয়া করি আল্লাহ লেখককে দীর্ঘ হায়াত দান করুক।।

আলহামদুলিল্লাহ। বইটার বর্ণনা কাহিনী অসাধারণ। পবিত্র মক্কা মদিনা দেখার ইচ্ছা আরও বাড়িয়ে দিল।

উমরাহ সফর বইতে আরিফ আযাদ লিখেছে মানুষের শরীরে নাকি ৩৬০ টি হাড় আছে ? । মানুষের শরীরে ২০৬ টি হাড় আর নবীজী সাঃ যেইটা কথা বলেছেন ওটা ৩৬০ টি হাড় জোড়ার সদকা এর কথা । বই পৃষ্ঠা নো:৫৯ এত সাধারণ একটি জ্ঞান এর ভুল আশা করি নি আরিফ আযাদের থেকে :( স্কুল এর শিশু রাও জানে বিজ্ঞান বইতে পড়েছে হাড় সংখ্যা ২০৬ আর জোড়ার সংখ্যা ৩৬০

অসাধারন একটা বই। বই পড়েই নবীর দেশে হারিয়ে যাওয়া যায়।

বইটির জন্য অপেক্ষায় আছি। ?

বইঃ 'উমরাহ সফরের গল্প' লেখকঃ আরিফ আজাদ বইয়ের ধরনঃ সফরনামা প্রত্যেক মুমিন মুসলমানের সবচেয়ে বড় স্বপ্ন হল আল্লাহর ঘর বাইতুল্লাহ জিয়ারত করা।এই স্বপ্নটা যখন সত্যি হয় তখন আর আনন্দের সীমা থাকে না।লেখক তেমনি তার মনের বাসনা এবং সেই বাসনা পূরণ হওয়ার পাশাপাশি তার সম্পূর্ণ সফরের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছেন।তিনি খুবই সুনিপুণভাবে তার মন থেকে সকল নির্যাস নিংড়ে দিয়ে পাঠকের মনে তুলেছেন আবেগের ঝড়।প্রত্যেক পাঠকের চাওয়া বাইতুল্লাহ এবং মসজিদে নববী এবং মহানবী (সাঃ) এর রওজা মোবারক স্বচক্ষে দেখার মাধ্যমে সেই ঝড়ের ও অবসান হোক,আমিন! লেখককের সফরসঙ্গী হিসেবে ছিলেন আমাদের পরিচিত মুখ শায়খ আব্দুল হাই মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ। লেখক প্রথমে বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুলের দুটি লাইন "আমি যদি আরব হতাম মদিনারই পথ,এই পথে মোর চলে যেতেন নূর নবী হযরত" দিয়ে শুরু করেছেন....... কারন আরবের বুকে আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ জন্মগ্রহণের পাশাপাশি সারাজীবন সেখানে কাটিয়েছেন।লেখকের ঈর্ষা হয় এটা ভেবে যে,কতো সাহাবী মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর সংস্পর্শে এসেছেন।এটা ভেবে ঈর্ষা হয় যে,যেদিন মহানবী (সাঃ) হযরত আবু বক্কর (রাঃ) কে গভীর রাতে ডেকে বলেছিলেন 'বেরুতে হবে'। আহা! যদি মহানবী (সাঃ) এর হিজরতের সঙ্গী হতে পারতাম।মন খারাপের দিনে মহানবী (সাঃ) কে গিয়ে বলতাম,' ইয়া রাসুলুল্লাহ! মনটা ভীষণ খারাপ'! লেখক তার স্বপ্ন পূরনের কথা উল্লেখ করে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর দেশে পৌছানো পর্যন্ত তার স্বপ্নের মতো কেটে যাওয়ার সকল ঘটনা উল্লেখ করেছেন।মদিনায় প্রথম কাটানো দিনগুলো তিনি খুবই আবেগঘন লেখনীর জাদুময় প্রক্রিয়াতে উপস্থাপন করেছেন।মহানবী (সাঃ) এর রওজা মুবারকে গিয়ে এক অঘোর স্বপ্নীল রাত কাটানোর বর্ননা।পাশাপাশি তিনি মদিনা ও মসজিদে নববীর বিষদ বিবরণ উল্লেখ করেছেন সাথে সুমধুর আজানের ধ্বনি।মদিনায় দেখা হয়েছিলো এক নির্যাতিত ফিলিস্তিনের বাসিন্দার সঙ্গে যিনি তার বাবা-মা এবং বোন কে নিয়ে উমরাহ করতে এসেছেন।আল্লাহ তা'য়ালা তাদের কতটা ঈমানী শক্তি দান করেছেন।আমরা হলে হয়তোবা খাওয়ার চিন্তায় মগ্ন থাকতাম। মহান আল্লাহ ফিলিস্তিনের বাসিন্দাদের মুক্ত করে দিন,আমিন। এরপর মদীনার লোকজনের সম্পর্কে আলোচনার পাশাপাশি তাদের আচার-আচরণ দেখে লেখক মুগ্ধ হয়েছেন।মদীনায় থাকাকালীন তিনি 'জান্নাতুল বাকী'–যেখানে জান্নাতি সাহাবায়ে কেরামগণ ঘুমিয়ে আছেন,'মসজিদে কুবা'–নবুয়তের পর মহানবী (সাঃ) নির্মিত প্রথম মসজিদ এবং 'উহুদ পাহাড়'–যেখানে মুসলমানদের সামান্য ভুলের কারনে অনেক সাহাবী শহীদ হয়েছিলেন এবং মহানবী (সাঃ) তেনার দাঁত মুবারক হারিয়েছিলেন।লেখক সেখানকার ভ্রমনের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন।এরপরই মদিনা থেকে একবুক ব্যাথা নিয়ে লেখক মদিনা ত্যাগ করেন। মক্কায় আসার সময় কতিপয় কিছু স্থানে ইহরাম বাঁধতে হয় যাকে মিক্বাত বলে।ইহরাম অর্থাৎ এই পবিত্র পোষাক পরা অবস্থায় প্রথম সালাতের আনন্দ।তিনি উল্লেখ করেছেন।এরপর মক্কায় পৌঁছানোর পর সেই মহান পবিত্র ধ্বনি– 'লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক।লাব্বাইকা লা শারীকা লাকা লাব্বাইক।ইন্নাল হামদা,ওয়ান নি'মাতা,লাকা ওয়াল মুলক,লা শারীকালাক।' এরপর পূরণ হলো সেই মাহেন্দ্রক্ষণ যখন চোখ জুড়ে দেখা হলো আল্লাহর ঘর বাইতুল্লাহ।লেখক এখানে হৃদয় শীতল করা কিছু কথা উল্লেখ করেছেন।এরপর তিনি সাফা-মারওয়া সায়ী করতে গিয়ে হযরত ইব্রাহিম (আঃ),হযরত ঈসমাইল (আঃ) এবং মাতা হাজেরা (আঃ) কে স্মরণ করেন।আহা! আল্লাহর পরীক্ষা উতরিয়ে তারা অর্জন করেছিলেন মহান আল্লাহর সান্নিধ্য! পরবর্তী পাঠে মক্কায় ঘোরাঘুরির ঘটনা উল্লেখ আছে, যেখানে এক হাশেমী বংশের জনহিতৈষী লোক যিনি মাত্র ১০০ রিয়ালে লেখকদের ঘোরাতে রাজি হয়।বস্তুত ঐ ভদ্রলোকের মেয়েটির হার্ট ছিদ্র এজন্যই তিনি দোয়ার দরখাস্তের জন্য বের হয়েছেন।আল্লাহ তার মেয়েকে সুস্থ করে দিন,আমিন!পৃথিবীর সকল বাবা হাশিমি বংশের বাবার মতো হয়ে উঠুক_সন্তানদের জন্য যার বুকে বয়ে বেড়াবেন এক সমুদ্র ভালোবাসা! পরবর্তী পাঠে ইতিকাফের সময় ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনা উল্লেখ আছে যেখানে লেখকের সাথে এক বাংলাদেশী প্রবাসীর সাথে পরিচয় হয় যিনি রমাদানের শেষ দশদিন ইতিকাফ করেন।নানা জটিলতার মধ্যে ও তিনি ইতিকাফ করেন আলহামদুলিল্লাহ! একদিন যুহরের পর লেখক দু'জন আরবের মধ্যে কথাবার্তা শুনলেন পরবর্তীতে জানততে পারলেন তারা লেখক কে নিয়ে আলোচনা করছেন।তার মধ্যে একজন বয়স্ক লোক বললো 'তুমি দেখতে আবু বক্কর এর মতো'–সুহানআল্লাহ! আমার স্বপ্ন একদিন হযরত আবু বক্কর (রাঃ) এর মতো দেখতে এই মহান লেখকের সাথে আলিঙ্গন হোক,আল্লাহ কবুল৷ করুন,আমিন! ইতিকাফে থাকাকালীন সময়ে আরবের এক লোক তার নাম মুহাম্মদ,যার সাথে লেখকের পরিচয় হয়। যিনি ছিলেন একজন মহান হৃদয়ের লোক। ইতিকাফরত আশপাশের সকল লোকজন কে কমবেশি উপহার দিয়েছেন এবং লেখক কে একটা সুন্দর জায়নামাজ উপহার দিয়েছেন।লেখক তাকে একটা টেবিল ঘড়ি উপহার দিয়েছিলেন।মুহাম্মদ এতটা বিনয়ী ছিলেন যে,লেখকের সাথে পরবর্তীতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভালোমন্দ জিজ্ঞেস করেন।আলহামদুলিল্লাহ! এরকম বন্ধু আমার ও হোক,আমিন! বইয়ের শেষ প্রান্তে লেখকের স্বপ্নের দেশ,মহানবী সাঃ এর দেশ,মুসলিম উম্মাহ এর কেন্দ্রবিন্দু আরব দেশ ছেড়ে আসার বেদনা কে তুলে ধরেছেন।মহান আল্লাহ তা'য়ালা আমাদের সকলকে আল্লাহর ঘর বায়তুল্লাহ তাওয়াফ,মসজিদে নববী দর্শন এবং সবুজ গম্বুজ বিশিষ্ট নবিজির রওজা মোবারক জিয়ারত করার তৌফিক দান করুন,আমিন! পাশাপাশি মহান আল্লাহ তা'য়ালা শ্রদ্ধেয় লেখক আরিফ আজাদ স্যারের দুনিয়া এবং আখিরাতের কল্যান দান করুন এবং এভাবেই তার জাদুমাখা লেখনীর মাধ্যমে সকলেই দ্বীনের ছায়াতলে আসুক,আমিন! রেটিংঃ ৯.৫/১০..!?

আমার পছন্দের আরিফ আজাদের লেখা বইয়ের তালিকায় আর ও একটি বই যোগ হলো, আল্লাহ ওনাকে নেক হায়াত দিন

আলহামদুলিল্লাহ উমরাহ করার প্রচন্ড ইচ্ছা জেগেছে বইটা পড়ার পর। খুব সুন্দর বই

আলহামদুলিল্লাহ। বইটা হাতে পেয়েছি। বইটা নিসন্দেহে একটা উত্তম বই হবে আমার জন্য ?

আরিফ আজাদ ভাই এর প্রতিটি বই অসাধারণ ?

প্রি-অর্ডার করলাম। এখন অপেক্ষার প্রহর গুনবো!

আলহামদুলিল্লাহ বইটি পড়ে লেখকের সাথে আরও একবার মদিনা,মক্কায় ঘুরে আসলাম।লেখক আরিফ আজাদ অত্যন্ত সাবলীল ভাষা বিভিন্ন ঘটনা বর্ণনা করেছেন যে পাঠক সহজের তার লেখা ভিতর ঢুকে অনুভব করতে পারে।আল্লাহ লেখকে নেক হায়াত দান করুন।এবং তার লেখায় বারাকাহ দেন।আমিন

Alhamdulillah...প্রিয় লেখকের বই হাতে পেয়ে গেলাম। প্রতিবারের মতো এ বছরেও অসাধারণ লেখনী নিয়ে প্রকাশ পেয়েছে "উমরাহ সফরের গল্প" বইটা

Yesterday I got this amazing book. I'm so amazed with the quality and the plot of this book. Moreover I want to thank Arif Azad because his book gives me inspiration whenever I feel losted.

অপেক্ষায় রইলাম প্রিয় লেখকের বইয়ের ❤️

অপেক্ষায় রইলাম ?

অদৃশ্য আরিফ আজাদ -লাবীব আব্দুল্লাহ সরকার - যার লেখা পরে আমি পেয়েছি রবের ঠিকানা, তাকে দেখার জন্য আমার মন হয় যে দিওয়ানা। একবার যদি আমি তার দেখা পেতাম, আমার মনের সকল ভালবাসা তাকে উজার করে দিতাম। যার লেখার মধ্যে রয়েছে মধুর, তাকে দেখার জন্য আমার মন হয়েছে যে ব্যাকুল।একবার যদি তার দেখা পেতাম, তার কপালে চুমু দিয়ে ফুলের মালা পড়িয়ে দিতাম। যার লেখার মধ্যে ফুটে উঠেছে নবী জীবনী, তার লেখা পড়ে আমি পেয়েছি মনের অনাবিল প্রশান্তি। যার লেখার মধ্যে রয়েছে প্রীয় মসজিদের গল্প, তার লেখা পড়ে আমি পেয়েছি সালাউদ্দিন আইয়ূবির স্বপ্ন। যার লেখার মধ্যে রয়েছে বিশ্বাসের যুক্তিমুখর কথা মালা, তার লেখা পড়ে আমি পেয়েছি হিদায়াতের গহীনতম ঠিকানা।আমার জীবনের লেখা প্রথম কবিতা, একটু পড়ে দেখোনা, হে মহান আরিফ আজাদ।