User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Md Saikat Jahan

      24 Aug 2021 04:57 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Good book and good services by Rokomary

      By Md Ishtiaque Yunus

      17 Oct 2019 03:52 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      আমার পড়া প্রথম শীর্ষেন্দুর বই। অদ্ভুতুড়ে সিরিজ হওয়ায় ভালোই লেগেছিল পড়তে। কাহিনি ঠিকঠাক। লেখকের লেখনী নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। চরিত্রগুলো ভালোই লেগেছে শুধু ওই পিচ্চির ক্যারেকটারটা বাদে। ওটা কেমন যেন ইঁচড়েপাকা মনে হয়েছে। বাকিসব ভালো ছিল। ছোট এই উপন্যাসটা এক বসাতেই শেষ করে ফেলা যায়। এবং পড়তেও বেশ সুখপাঠ্য।

      By Rean Sharker

      28 Sep 2019 09:48 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      পড়ে শেষ করলাম ২য় বারের মতো শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় এর অদ্ভুতুড়ে সিরিজের উপন্যাস #হিরের_আংটি সুদর্শন এক অল্প বয়সি ছেলে এলো গ্রাম। ছিচকে চুর ষষ্ঠীর কাছে জানতে চায় রতনবাবুর বাড়ির ঠিকানা। ষষ্ঠী লক্ষ করে ছেলেটির হাতে স্বর্ণের একটি আংটি। আংটির উপর মস্ত হিরার খন্ড। যে করেই হোক ষষ্ঠীর চুরে করতে এই আন্টি। অনেক দিনের ইচ্ছে তার একটা ডাকাতের দল খোলার। ফিরে এসেছে রামলালের নাতি। কথা ছিল রামলালের নাতি ফিরে এলে রতনবাবু তার সব সম্পত্তি দিয়ে দিবে। সৎ রতনবাবু দিয়ে দিতেও রাজি। কিন্তু সমস্যা হলো চুরি গেছে হিরের আংটি! কথা ছিল রামলালের নাতির কাছে থাকা হিরের আংটি আর রতনবাবুর কাছে থাকা দুই আংটি মিলিয়ে দেখা হবে। যদি আংটি হারিয়ে বা চুরি যায় তবে হত্যা করা হবে রতনবাবুকে। এখন হবে টা কী!? চুরের উপর বাটপারি কাকে বলে আজ এই গল্প পড়ে বুঝতে পারলাম। ষষ্ঠী চুরের জন্য একটু মায়াই হচ্ছিল। শীর্ষেন্দুর অদ্ভুতুড়ে সিরিজ গুলোতে ২-১ এটা মজার চরিত্র থাকে। কখনো সেটা হয় ভূত, কখনো মানুষ এবার ছিল ষষ্ঠী চুরা.. ভাল্লাগছে তাকে। আর গল্পটাও ভাল্লাগছে। টান টান উত্তেজনা না হলেও গল্পের রহস্য বেশ ভালো ছিল। সবারই ভালো লাগবে বলে আশা রাখি। রেটিং ৫/৫

      By Mahbuba Supti

      14 Oct 2017 06:08 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      লোকটার নাম ষষ্ঠী। গ্রীষ্মের মধ্যদুপুরে রাস্তাঘাট যখন খাঁ খাঁ করছে তখন ষষ্ঠী পটলবাবুদের গাড়ি বারান্দায় ছায়ায় বসে এক লোককে পর্যবেক্ষণ করছে। লোকদের পর্যবেক্ষণ করাই ষষ্ঠীর কাজ! লোকটা কোমন, বোকা না চালাক, ভীতু না সাহসী, গরীব না বড়লোক- এ সমস্ত কিছু বুঝে কাজে নামতে হয় ষষ্ঠীর। ষষ্ঠীর কাজ কি জানেন? লোকের ট্যাকঁ ফাকাঁ করা। তবে ষষ্ঠী খুন করা ছাড়া বাকিসব কাজই করেছে। খুন, ডাকাতি, রাহাজানি.... সব করেছে। তবে ষষ্ঠীর ইদানিং মনে হচ্ছে কবে যেন তাকে খুনও করতে হবে। কারণ দিনকাল খুব খারাপ। এভাবে আর চলে না..! যাই হোক, এতক্ষণ ধরে ষষ্ঠী যাকে পর্যবেক্ষণ করছে সে এই গ্রামের কোন লোক না। দেখতে বেশ বোকাসোকা, পরনে একটা রংচটে হলুদ রঙের পাঞ্জাবী আর আলিগড়ী পাজামা। লোকটাকে দেখে ষষ্ঠীর মনে হলো এর কাছে কিছু পাওয়া যাবে না...! কিন্তু পরক্ষণেই ভুল ভাঙলো। যখন ষষ্ঠীর নজর গেলো লোকটার আঙুলে। কারণ আঙুলে ছিলো একটা হীরের আংটি। তবে ষষ্ঠী এখনো ঠিক বুঝে উঠতে পারলো না লোকটা কার কাছে যাবে.? সেই লোকটা যখন নিজেই উদাস চোখে ষষ্ঠীর কাছে জানতে চাইলো, রতনলাল বাডুজ্যের বাড়ির ঠিকানা ষষ্ঠী তখন হতবাক হয়ে গেলো। রতনলাল বাবুকে যে সে ভীষণ ভয় পায়। শুধু সে নয়...গ্রামের সব চোর-ডাকাতরাই তাকে ভয় পায়। রতনলাল বাডুজ্যে গ্রামের ভালো মানুষদের একজন। তবে পাড়ার লোকজন তাকে খুন ভয় পায়। খুব সমীহ করে চলে। আজ অব্দি গ্রামের কাউকে কোন কড়া না বললেও তার রক্ত শীতল চাহনিই সবাইকে কাবু করে ফেলে। হাবলু, রতনলালের নাতি। ভীষণ ভদ্র একটা ছেলে। ভোর চারটের সময় গঙ্গাস্নান করে দাদুর সাথে পূজাপাঠ করে হাবলু। হাবলু ভেবে পায় না কেন তার দাদুকে সবাই এত ভয় পায়..! আর গ্রামের এই নতুন ছেলেটি শেষমেশ উঠলো কিনা রতনলাল বাড্যুজ্যেরই বাড়িতে...? কি হবে তারপর..?

      By Soma Rahman

      25 May 2016 01:30 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      রতন বাড়ুজ্জের দিনকাল যখন খারাপ যাচ্ছিল তখন সে কাজের খোঁজে লক্ষনগড় নামে একটা জায়গায় যায়। সেখানকার জমিদার রামদুলালের বাড়ি কাজ নেয়। কদিনপরই প্রধান পুরোহিত মারা যাওয়ায় রামদুলাল রতন বাড়ুজ্জেকে পুরোহিত নিযুক্ত করেন। কিছুদিন পর মন্দিরের এক লুকানো জায়গায় দুই বাক্স গুপ্তধন পান রতন বাড়ুজ্জে, এবং রামদুলালকে সেগুলা দিয়ে দেন। সেই দুই বাক্স ভর্তি মোহর, সোনাদানা আর প্রত্যেকটাতে একটা করে হিরের আঙটি। রামদুলাল একটা বাক্স রতন বাড়ুজ্জের কাছে গচ্ছিত রাখে। কথা হয়ে থাকে ২৫ বছর পর যদি রামদুলালের নাতি রতন বাড়ুজ্জের কাছে গিয়ে ওগুলো দাবি করে তাহলে দিয়ে দিতে হবে। প্রমাণ স্বরুপ রামদুলালের নাতির হাতে থাকবে দ্বিতীয় বাক্সের হিরের আঙটি। আর প্রত্যেক বছরের একটা আমাবশ্যায় শ্বেত আর লোহিত নামে দুই যমজ ভাই যাবে রতন বাড়ুজ্জের বাড়িতে, দেখার জন্য যে রামদুলালের নাতি এসেছিল নাকি। যেদিন ২৫ বছরের শেষ আমাবশ্যা সেদিনই রামদুলালের নাতি হাজর হলো রতন বারুজ্জের বাড়িতে। কিন্তু তার আগেই গ্রামের নামকরা চোর ষষ্ঠীর চোখে পড়ে ছেলেটা, কারন ওর হাতে হিরের আঙটি। কিন্তু ঘটনাক্রমে ষষ্ঠি চোর তিন তিনবার ঘোল খায় ঐ ছেলের কাছে। ভাড়াটে গুন্ডাকে দিয়ে মারতে চেষ্টা করে ঐ ছেলেকে, তাতেও ঘোল খেয়ে ফিরে আসে। এদিকে শ্বেত ও লোহিতকে দেখাতে হবে বলে হিরের আঙটিটা বার করতে গিয়ে রতন বাড়ুজ্জে দেখেন আঙটি টা চুরি গেছে। আর এই আঙটি দেখাতে না পারলে শ্বেত লোহিত তাকে খুন করবে। এরকমই কথা ছিল। এখন তবে উপায়?

      By Jahidur Rahman

      25 May 2016 01:29 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      হাবুলদের বাড়িতে একটি ছেলে এসেছে।ছেলেটির বেশ মলিন পোশাক,ক্লান্ত চেহারা।তার নাম গন্ধর্ব। সে নাকি হাবুলের দাদুর সাথে দেখা করার জন্য অনেক দূর থেকে এসেছে।গন্ধর্বকে দেখে দাদুর মুখ কেমন যেন ফ্যাকাসে হয়ে যায়!অবশ্য এর কারণও আছে! হাবুলের দাদু রতন বাড়ুজ্জে বেশ অবস্থাসম্পন্ন মানুষ।গ্রামের সবাই তাকে সৎ ও ধার্মিক হিসেবেই জানে।সবাই যেমন তাকে ভয় করে তেমনি শ্রদ্ধাও করে। কিন্তু রতন বাড়ুজ্জের অবস্থা আগে অত ভালো ছিলো না।অনেক বছর আগে দেশে আকাল পড়লে রতন বাড়ুজ্জে বেড়িয়ে পড়ে কাজের সন্ধানে।শেষে পশ্চিমের লক্ষ্মণগড়ের জমিদার রামদুলালের পুরোহিতের কাজ নেয়।সেই বাড়ির মন্দির বহু পুরোনো ছিলো।রতন মশাই নিজে মন্দির সংস্কারের ভার নেয়। একদিন মন্দির সংস্কার করতে গিয়ে রতন বাড়ুজ্জে ও তার বিশ্বস্ত চাকর পাচু দুইটি পিতলের বাক্স পায়।বাক্সভর্তী হিরে-জহরত!!!! সৎ রতন বাড়ুজ্জে এগুলো তুলে দেয় রামদুলাল মশাইয়ের হাতে।ব্যাস!!! এই ধনরত্ন নিয়ে রামদুলালের সাথে তার ভাই শচিদুলালের ঝগরা শুরু হয়।লক্ষ্মণগড়ে রক্তগঙ্গা বয়ে যায়! রামদুলাল কোনোরকমে তার নাতিকে নিয়ে জঙ্গলে পালায়! অবশ্য পালানোর আগে রামদুলাল বিশ্বাসী রতনমশাইয়ের কাছে একটি পিতলের বাক্স গুচ্ছিত রাখে।সেই বাক্সে অন্যান্য রত্নের সাথে ছিলো একটি হিরের আংটি।রামদুলাল শর্ত দেয়,ঠিক ২৫ বছরের মধ্যে তার নাতি না আসলে এই সম্পত্তি সব রতনমশাইয়ের হবে। অবশ্য এই ২৫ বছর প্রতি বৈশাখী আমাবস্যায় রামদুলালের লোক শ্বেত আর লোহিত আসে। তারা দেখে যায় সব সম্পত্তি ঠিক আছে কিনা। এই গন্ধর্বই হলো রামদুলালের নাতি! আজ সেই ২৫বছরের শেষ বৈশাখ মাস। তাই রতনবাবু একটু চিন্তিত হয়ে পড়ে। রতন বাবু বাক্স বেড় করে দেখে সেখানে সেই মহামূল্যবান হিরের আংটিই নেই!এটি ছিলো জমিদার বংশের সবচেয়ে মহার্গ বস্তু। রতনবাবু মাথায় হাত দিয়ে বসে পড়ে! আজ শ্বেত, লোহিত আসবে।তারা হিরের আংটি না পেলে বাড়িতে রক্তগঙ্গা বইয়ে দেবে।একসময় তারা অনেক খুন করেছে।তারা রামদুলালবাবু ও তার বংশধরের জন্য জীবনও বাজি রাখতে পারে। এখন রতন বাড়ুজ্জে কি করবে?বাড়ির সবাই এই নিয়ে বেশ চিন্তায় পড়ে যায়।

      By Mutasim Uddin

      12 May 2014 10:45 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      ‘হিরের আংটি’ আমার পড়া শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের প্রথম কিশোর উপন্যাস। এর আগে লেখকের লেখা বিভিন্ন উপন্যাস পড়লেও কোন কিশোর উপন্যাস পড়া হয় নি। এখন বেশ আফসোস হচ্ছে, এত অসাধারণ লেখা আগে কেন পড়লাম না তা ভেবে। ‘হিরের আংটি’ উপন্যাসের শুরুতেই দেখানো হয়, এক গ্রীষ্মের দুপুরে ষষ্ঠী নামের এক চোর কী চুরি করা যায় সে মতলব আঁটতে থাকে। এমন সময় সে এক ছেলের দেখা পায়। ছেলেটি পাড়ায় নতুন। তবে ষষ্ঠী ছেলেটির বেশভূষা দেখে বেশ হতাশ হয়। কারণ, তাকে দেখে মনে হচ্ছিলো না যে তার কাছে দামি কিছু থাকতে পারে। কিন্তু হঠাৎ ছেলেটির আঙুলের দিকে চোখ যেতেই ষষ্ঠী চমকে উঠে। ষষ্ঠীর অভিজ্ঞ চোখের বুঝতে কোন অসুবিধা হয় না, ছেলেটির হাতে থাকা আংটিটি খাঁটি সোনার এবং সেখানে যে পাথর বসানো তা হিরেও হতে পারে। সেই থেকে শুরু হল মূল কাহিনী, হিরের আংটি নিয়ে ইঁদুর-দৌড়। ষষ্ঠী ছেলেটির কাছে থেকে আংটিটি নেয়ার ফন্দি আঁটতে থাকে। আর ওদিকে দেখা যায়, ছেলেটি তার প্রয়াত দাদার কথা অনুযায়ী এই গ্রামে এসেছে রতন বাঁড়ুজ্যের কাছে। কিন্তু রাশভারী মানুষ রতন বাঁড়ুজ্যে ছেলেটিকে দেখে কেমন যেন থতমত খেয়ে যায়। তারপর ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসতে থাকে অনেক পুরনো কাহিনী। দেখা যায়, ছেলেটির দাদার কাছে রতন বাঁড়ুজ্যে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ যে ছেলেটি আসলে তাকে তার সব কিছু দিয়ে দিতে হবে। কারণ, তার এ সকল সম্পদ আসলে ছেলেটির দাদার। বিপদে পড়ে তার কাছে দেয়া হয়েছে গচ্ছিত রাখার জন্যে। আরও জানা যায়, রতন বাঁড়ুজ্যের কাছেও ছেলেটির আঙুলের আংটিটির মত একটি হিরের আংটি আছে। এবং এই আংটি দুটি মন্দিরের সিংহাসনের নিচের মাটি খুঁড়ে পাওয়া গুপ্তধন। এই আংটি দুটির ব্যাপারে আরেকটি মজার তথ্য হল, এই আংটি দুটি বৈশাখী অমাবস্যার রাত ছাড়া অন্য কোন সময় যদি সেই রহস্যময় ছেলেটির বংশের বাহিরের কেউ দেখে তাহলে সে অন্ধ হয়ে যাবে। এদিকে সেই রাতটি ছিল বৈশাখী অমাবস্যার রাত। আর সে রাতে একের পর এক ঘটনা ঘটতে থাকে। ষষ্ঠী প্রথমে জানালার গ্রিল কেটে সে আংটি ছেলেটির কাছে থেকে চুরি করে কালী স্যাকরার কাছে দেয়। কিন্তু কালী স্যাকরাও আংটিটি নিজের কাছে রাখতে পারে না। তার দোকান থেকে ডাকাতি হয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত এই আংটিটি কে পাবে? রতন বাঁড়ুজ্যের সম্পত্তিরই বা কী হবে? এসব জানতে হলে পাঠককে এই অসাধারণ উপন্যাসটি পড়তে হবে। শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের লেখার সবচেয়ে শক্তিশালী দিক হল তাঁর অসাধারণ সাবলীল বর্ণনাভঙ্গি যা খুব সহজেই পাঠককে উপন্যাসের কাহিনীর সাথে একাত্ম হতে সাহায্য করে। ‘হিরের আংটি’ উপন্যাসটির কাহিনী খুবই দ্রুতগতির এবং অসাধারণ রোমাঞ্চে ভরপুর। তাই এই উপন্যাসটি পড়ার সময় পাঠক প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগ করবেন বলেই আমার বিশ্বাস। কিশোরদের জন্যে লেখা হলেও এই উপন্যাসটি সব বয়সের অ্যাডভেঞ্চার-প্রিয় পাঠকদের ভালো লাগবে বলেই আমার ধারণা।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!