User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
"আমি যখন ফিরে যাব, তখন আমার গ্রহের সবাইকে বলব, ছায়াপথে ছোট্ট একটি নক্ষত্র আছে– তার নাম সূর্য। সেই নক্ষত্রে ছোট্ট একটি গ্রহ আছে, তার নাম পৃথিবী। সেই পৃথিবীতে ছোট্ট একটা মানুষ আছে, তার নাম বিলু। সেই বিলুর সাথে আমার ভাব হয়েছিল। সেই বিলু আমাকে খুব আশ্চর্য একটা জিনিস শিখেয়েছে, সেটার নাম ভালোবাসা। আমাকে সে এত ভালোবেসেছে যে, হঠাৎ করে আমার বুকের ভেতরেও সেই আশ্চর্য অনুভূতির জন্ম হয়েছে।" কাহিনি সংক্ষেপ– গ্রামের ছেলে বিলু পড়ালেখার জন্য শহরে তার খালার বাড়িতে যায়। সেখানে গিয়ে বাড়ির ছাদে ম্যাগনিফাইং গ্ল্যাসের সাহায্যে পিঁপড়ার চেয়েও ছোট্ট একটি মহাকাশযান খুঁজে পায়। এবং সেখানেই দেখা হয় টুকুনজিলের সাথে। অবশ্য এটা তার আসল নাম নয়; নামটা বিলুর দেওয়া। টুকুনজিল এবং বিলুকে ঘিরে কাহিনি এগিয়ে চলে। নতুন স্কুলের বন্ধু, মারামারি, অপহরণ, আকাশে উড়াসহ বেশ কিছু রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয় বিলু। এছাড়া বইটিতে বিলুর বাবার প্রতি তার আবেগ ও ভালোবাসা ফুটে উঠেছে। জাফর ইকবাল স্যারের লেখা প্রিয় বইগুলোর মধ্যে, প্রিয় সায়েন্স ফিকশনগুলোর মধ্যে একটি হলো– টুকুনজিল।
Was this review helpful to you?
or
koto shob memories ei boi tar shathe..?
Was this review helpful to you?
or
pretty good.
Was this review helpful to you?
or
onek vlo boi gulo..ar rokomari ar delivery man ar babohar omaik.
Was this review helpful to you?
or
বাজে,অনেক বাজে
Was this review helpful to you?
or
Brilliant
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ
Was this review helpful to you?
or
গুড
Was this review helpful to you?
or
বইটা সম্পর্কে যদি এক বাক্যে বলা হয় তাহলে সত্যিই অসাধারণ! আমার পড়া সবচেয়ে পছন্দের বইয়ের মধ্যে টুকুনজিল হলো একটি।
Was this review helpful to you?
or
Great book
Was this review helpful to you?
or
খুব ভালো বই, অর্ডার করতে পারেন। কাহিনীটা খুব ভালো
Was this review helpful to you?
or
Boi ti khub vhalo hoice...
Was this review helpful to you?
or
রকমারি রিভিউঃ বইঃ টুকুনজিল । লেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল । প্রকাশনীঃ অনন্যা । মূল্যঃ ১৭৫ টাকা । পৃষ্ঠাঃ ৮০ । গ্রাম থেকে শহরে খালার বাড়ি থাকে পড়া-শোনা করতে আসে বিলু । এরপর তাকে একটা স্কুলে ভর্তি করা হয়। সেখানে প্রথম দিনেই ক্লাসের ফার্স্ট বয় ব্ল্যাক বেল্ট লিটনের হাতে মার খায় সে । এমনিতে বিলু কিন্তু অনেক মেধাবী ও ভালো ছেলে । কিন্তু তার বাবাকে নিয়ে কিছু বললে অন্য কথা । কারণ তার বাবা পাগল কিসিমের মানুষ । এরপর সে যোগ দেয় ক্লাসের অন্যান্য ছেলেদের ‘ব্ল্যাক মার্ডার’ দলে যাদের লক্ষ্য লিটন ও তার সহযোগীদের সায়েস্তা করা । বিলুর খালাদের বাসায় বেড়াতে আসা তার খালুর এক ভাইয়ের থেকে ম্যাগনিফাইং গ্লাস পায় । তারপর থেকে বিলু সারাদিন শুধু সেটা নিয়েই পরে থাকে । একদিন ছাদে একটা অদ্ভুত পোকা দেখতে পায় বিলু । সেটাকে ম্যাগনিফাইং গ্লাসের গরম ছেকা দিতেই মনে হলো পোকাটা কথা বলে উঠলো । এরপর বিলু বুঝতে পারে এটা সেই অদ্ভুত জিনিস থেকে এসেছে যেটা পৃথিবীর চারপাশে চক্কর দিয়ে পৃথিবীর কোথাও পড়েছে আর বিশ্বের বিজ্ঞানীদের মাথা খারাপ করে দিয়েছে । এরপর বিলু ওই পোকা সদৃশ এলিয়েনের নাম দেয় ‘টুকুনজিল’ আর তারা বন্ধু হয়ে যায় । কিন্তু কিছু বিদেশি বিজ্ঞানীরা বিলুর পিছনে লাগে ও বিলুকে ধরে নিয়ে যায় । এরপর কী হবে? বিলু কিভাবে তাদের হাত থেকে ছাড়া পাবে? আর টুকুনজিলকেই ধরে নিয়ে যাবে না তো? আর বিলু কিভাবে লিটনদের শায়েস্তা করবে? শেষমেশ বিলুর ঢাকা থাকা হবে না কি খালা বিলুকে তাড়িয়ে দেবে? জানতে হলে অবশ্যই বইটি পড়তে হবে ।
Was this review helpful to you?
or
সব সময়ই প্রিয় একটি বই। পরিবারের সদস্যের পড়ার জন্য কিনেছিলাম। সেও খুশি।
Was this review helpful to you?
or
সুন্দর
Was this review helpful to you?
or
ভিন গ্রহের এক ক্ষুদ্র প্রানী নিয়ে গল্পের কাহিনী এগুতে থাকে। বিলু, তার বাবা , ছোট খালা , রাঙা বু , শহরের স্কুলের বন্ধু রা । চমৎকার শিশুতোষ বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী।
Was this review helpful to you?
or
মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের শত শত বইয়ের মাঝে ছোট্টখানি আনন্দ দিতেই যেন তৈরী করা হয়েছে টুকুনজিল বইটি। মহাজাগতিক একটি ক্ষুদ্র প্রাণীর প্রাণচাঞ্চল্যকর ঘটনা একটি কিশোরকে কিভাবে সবকিছু থেকে বাঁচিয়ে রাখে তাই প্রকাশ পেয়েছে এই বইয়ে। আমার আধুনিক যুগের কিছু মানুষের নিচ মানসিকতাও তুলে আনা হয়েছে। এক কথায় অসাধারণ একটি বই।
Was this review helpful to you?
or
the book is so good
Was this review helpful to you?
or
Tukunjil is one of the most popular books by Muhammad Zafar Iqbal, which I don't get why. I know the target audience is children, but the book isn't all that interesting. I read it as a kid, and didn't find it worth the time. It was decent. There's another book by him called Shahnaj O Captain Dablu. That one is very similar to this one and I found it more enjoyable. I recommend reading that one instead.
Was this review helpful to you?
or
অনন্যা প্রকাশনীর চমৎকার সব সংগ্রহের ধারাবাহিকতার মধ্যে মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির উপর ভিত্তি করে রচিত টুকুনজিল বইটি যে কোনো শ্রেণীর পাঠকের কাছে অতি সাদরে সমাদৃত হওয়ার মতো।গল্পের মৌলিক চরিত্রে থাকে বিলু নামে এক অসাধারণ এনারজেটিক বালক। তার বাবা একটু পাগল গোছের।তিনি মাছ,গাছ,তরুলতা ইত্যাদির সাথে কথা বলেন।বিলু তার ক্লাসের ফার্স্ট বয়।গল্পে বিলুকে তার খালার বাড়িতে পড়াশোনার জন্য পাড়ি জমাতে হয়।এরপর ঘটে নানান হরেকরকম ঘটনা। ঘটনাগুলো কী? জানতে হলে বইটি অবশ্যই পড়তে হবে।
Was this review helpful to you?
or
মুহম্মদ জাফর ইকবালের আরো একটি দারুণ সৃষ্টি। বিশেষ করে কিশোর পাঠকদের কথা চিন্তা করেই লেখক এই উপন্যাসটি লিখেছেন। সাইন্স ফিকশন হিসেবে সব বয়সের পাঠকদের কাছেই উপন্যাসটি ভাল লাগবে। তবে উপন্যাসের মাঝে মাঝে গল্পটা চলতে চলতে হঠাৎই খেই হারিয়ে ফেলছিল। কিন্তু পরমূহুর্তে লেখক আবার তার কলমের জাদুদে গল্পকে তার স্বরূপে ফিরিয়ে এনেছেন। এক কথায় বাংলা সাইন্স ফিকশন হিসেবে যথেষ্ট ভাল বলা চলে। শুভ হোক আপনার বইয়ের রাজ্যে চলাচল।
Was this review helpful to you?
or
জাফর ইকবালের বই খুব বেশি পড়া হয়নি। টুকুনজিল আমার পড়া প্রথম সাইন্স ফিকশন। ক্লাস এইটে জেএসসি শেষ করলাম। আন্টির বাসায় বেড়াতে গেছি। ছোট মানুষ। আন্টি পড়তে বললেন। পড়েই ফেললাম। আমার ভালো লেগেছে। অন্য রিভিউতে কাহিনি লিখেছেন কে যেনো। আমি অনুভূতিটা জানালাম।
Was this review helpful to you?
or
I read this book for the first time when I went to a relative's house and didn't have anything to do. The book washed away all boredom, of course. And I read this book every time I came across it. An alien on earth! An alien in Bangladesh! How cool is that? This book will take you on the journey as the teeny tiny alien named Tukunjil strives to go back to its own planet. There is the general formula of adventures, humor, kids being taken hostage, with the ultimate win of youth. Typical MZI. But isn't that why we love him so much?
Was this review helpful to you?
or
সময়ের সাথে আমাদের জগৎ এবং মস্তিষ্কের প্রসার ঘটাতে এক অনবদ্য বই। গল্পের এলিয়েন কিংবা ধারণা পুরো বইটি জুড়ে ব্যস্ত রাখবে নতুন কিছু খোঁজার ভাবনায়। টুকুনজিল মূলত তাদের জন্য যারা সায়েন্স ফিকশন কিছুটা পছন্দ করেন, অতো ভিতরে যাদের যেতে ইচ্ছা নেই, তাদের জন্য অবশ্যই "সায়েন্স ফিকশন" হিসেবে পড়ার জন্য বেস্ট। তাই এখনই অর্ডার করে ফেলুন কিশোরপাঠ্য এই সুন্দর উপন্যাসটি এবং হারিয়ে যান চরিত্রের সাথে।
Was this review helpful to you?
or
একটি অসাধারণ বই ।যত পড়বেন পড়ার ইচ্ছা বাড়বে।
Was this review helpful to you?
or
জাফর ইকবালের লিখিত বইয়ের মধ্যে পড়া এটাই প্রথম বই আমার৷ বইটির প্রতিটি পৃষ্ঠা মুগ্ধ করেছে৷ অসাধারণ একটা বই৷ বইটি পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিলো কোন সিনেমা দেখছি৷ বইয়ের প্রধান চরিত্র বিলুর বিস্ময়কর কার্মকাণ্ড লেখক এমন ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন মনে হয় যেনো চোখের সামনে দৃশ্যগুলোর ভিডিও দেখতে পাচ্ছি৷ লেখকের এই একটা বইয়ি পড়েছি৷ ভালো লেগেছে খুব৷ পড়তে পারেন৷ হতাশ হবেন না আশা করি৷
Was this review helpful to you?
or
গ্রাম থেকে আসা গরিব পাগলাটে বাবার ছেলে বিলু শহুরে ধনী আত্মীয়ের বাসায় এসে আকস্মিকভাবে অন্যগ্রহ থেকে আসা এক প্রাণীর সাথে বন্ধুত্ব গড়ে তুলে। ধনী আত্মীয় অবজ্ঞা অবহেলার মাঝে বিলু ভিনগ্রহের প্রাণী টুকুনজিল(বিলুর দেয়া নাম) এর সাথে এক অদ্ভুত সখ্য খুজে পায়। বিলু টুকুনজিলকে শিখায় ভালােবাসা, বন্ধুত্ব এবং আবেগ।
Was this review helpful to you?
or
বই : টুকুনজিল লেখক : মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রচ্ছদ : ধ্রুব এষ। মূল্য : ১৫০ টাকা। প্রকাশনী : অনন্যা। কাহিনী সংক্ষেপঃ পাগলাটে বাবা, মা, বড় বোন শিউলি, রাঙা, আর ছোট ভাই লাবুর সাথে বিলু থাকে নীলগঞ্জে। বিলুর বাবা গাছপালা পশু-পাখির সাথে কথা বলে, একারণে গ্রামে সবাই বলে, তাঁর মাথা খারাপ। বিলু নীলাঞ্জনা হাইস্কুলের সপ্তম শ্রেণির মেধাবি ছাত্র। গ্রামের বন্ধুদের সাথে পাখির বাচ্চা ধরা, লাইব্রেরি খোলা, সারাদিন নদীতে ডুবাসাতার কাটা, জাল ফেলে মাছ ধারা, এসবের মধ্যদিয়েই কাটছিল বিলুর সাধারণ, অথচ আনন্দময় রঙিন জীবন। একদিন শহর থেকে বিলুর এক ধনী খালা গ্রামে বেড়াতে আসে লাল রঙের গাড়িতে করে। কথায় কথায় সে বিলুকে শহরে নিয়ে পড়ালেখা করাতে চায়। গ্রাম ছেড়ে চলে যায় বিলু। শুরু হয় বিলুর নতুন এক জীবন। বিলুর খালাতো ভাই বল্টু প্রথম দিন থেকেই হয়ে গেল বিলুর শত্রু। সারাক্ষণ বিলুকে ব্যাঙ্গ-বিদ্রুপ করা থেকে শুরু করে বিলুর পেছনে লেগে থাকাই তার প্রধান কাজে পরিনত হয়। স্কুলেও শুরু হলো আরেক বিপদ। ক্লাসের ফার্স্ট বয় লিটন (কারাতেটে ব্ল্যাক বেল্ট) হয়ে গেল বিলুর এক নম্বর মহাশত্রু। প্রথম দিনেই লিটনের হাতে মার খেল বিলু। ক্লাসের বাকি ছেলেদের সাথে অবশ্য ভালোই বন্ধুত্ব হলো। বিলু যুক্ত হলো ওদের টপ সিক্রেট এক গ্রুপ ব্ল্যাক মার্ডারে। এদিকে বাসায় একদিন ঘটে আরেক কাণ্ড। বিদেশ থেকে বল্টুদের বাসায় বেড়াতে আসে বিলুর খালুর এক ভাই। সে বাচ্চাদের জন্য অনেক খেলনা আনলেও বিলুর কথা জানতোনা, তাই ব্যাগ হাতড়ে বিলুকে সে দেয় একটি ম্যাগনিফাইং গ্লাস। এই ম্যাগনিফাইং গ্লাস যে বিলুর জীবনটাই বদলে দেবে তা কে জানতো? ঘটনাক্রমে বিলুর সাথে এই ম্যাগনিফাইং গ্লাস দিয়েই সাক্ষাত হয় ভিনগ্রহের এক অতি ছোট্ট পিঁপড়ার মতো প্রাণীর। বিলু যার নাম দেয় টুকুনজিল। সেই প্রাণীর জন্য খালার সোনার আংটি চুরি করতে গেল কেন বিলু? টুকুনজিলের সাথে কথা বলায় খালার পরিবার বিলুকেও তাঁর বাবার মতই পাগল বলে ভেবে নেয়। এদিকে বিলুকে ফলো করতে থাকে রহস্যময় এক সাদা মাইক্রোবাসটিই! এক পর্যায়ে বিলুকে অপহরণ করা হয়। বিলুর উপর চালায় অমানুষিক নির্যাতন। কিন্তু বিলুকে কারা অপহরণ করতে যাবে? সাধারণ গ্রাম্য এক ছেলেকে অপহরণ করেই বা কী লাভ? আচ্ছা বিলু কীভাবে মুক্তি পেল অপহরণকারী দলের হাত থেকে, জানতে ইচ্ছে করে না বুঝি? ব্লাক বেল্ট লিটন আর তার কারাতের বন্ধুদেরও একদিন খুব শিক্ষা দিলো বিলু। বিলু ফিরে গেলো তার গ্রামে। হঠাৎ করে তার বাবাও সুস্থ হয়ে গেল! বিলু কি পেরেছিল টুকুনজিল কে তার নিজ গ্রহে ফেরত পাঠাতে? এত সব রহস্য কী জানতে ইচ্ছে করছে না? তাহলে আর দেরি কেনো! পড়ে ফেলতে হবে ডঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের এই চমৎকার কিশোর উপন্যাসটি। বিলু ভিনগ্রহের প্রাণীটার নাম দিয়েছিল টুকুনজিল। প্রাণীটি দেখতে একেবারে এত্তটুকুন, একারণে টুকুন আর ঝিঁঝিঁ পোকার মত ডাকত বলে জিল। দুয়ে মিলে টুকুনজিল। কিশোর উপন্যাস হলেও অসাধারণ এই বইটি একবসায় পড়ে ফেলতে চাইবে আমার বড় বড় কিশোররাও। জাফর ইকবাল স্যারের অন্য সায়েন্স ফিকশন গুলোর চাইতে টুকনজিল কিছুটা আলাদাই বলা চলে। শিশু-কিশোর দের জন্য আমি বলবো, টুকুনজিল অবশ্যই পড়া উচিৎ।
Was this review helpful to you?
or
বই: টুকুনজিল জনরা: সায়েন্সফিকশন লেখক: মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশনী: অনন্যা প্রকাশ কাল: ৬ষ্ঠ মুদ্রণ, বইমেলা ২০০৯ পৃষ্ঠা: ৮০ প্রচ্ছদ: ধ্রুব এষ মুদ্রিত মূল্য: ৭৫৳ কাহিনী সংক্ষেপ: নাজমুল করিম ভালো নাম হলেও সবাই বিলু বলেই ডাকে। গ্রামীন পরিবেশে সারাদিন হই হুল্লোড় করে কেটে যায় বিলুর সময়। বিলুদের পরিবারের অবস্থা তেমন ভালো না, বাবা মানসিক রোগী। গাছ-পালা, পশু-পাখি সবার সাথে সারাদিন কথা বলে বেড়ায় অাপন মনে। এককথায় সবার কাছে পাগল হিসেবে পরিচিত কিন্তু সবার পাগল মনে হলেও বিলুর কাছে বাবা অনেক প্রিয় একজব মানুষ। বিলুদের গ্রামে একদিন একটা লাল গাড়ি অাসে, গ্রামের সব ছেলেমেয়ে দলবেঁধে গাড়ির পিছু নেয়। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো গাড়িটা বিলুদের বাড়িতেই অাসে। বিলুর ছোট খালা শানু অাসে তাদের বাড়ি বেড়াতে। সব অানন্দ সব সময় সুখের হয় না এটাও তেমন, লাল গাড়িটা যেমন অানন্দ নিয়ে অাসছিল তেমনি দুঃখও নিয়ে অাসে। মা, বিলুকে তার খালার সাথে শহরে পাঠিয়ে দেয় ভালো পড়াশুনা করার জন্য। এদিকে শহরে এসে বিলু তেমন খাপ খাইয়ে নিতে পারে না, পারেনা খালাতো ভাই বল্টুর সাথেও মিশতে। গ্রামের ছেলে হিসেবে তাকে অনেক নির্যাতন সহ্য করতে হয়। একদিন বিলু ঝিঁঝিঁ পোকার শব্দ শুনতে পায়, কিছুক্ষন পর ছোট্ট একটা পোকা অাবিস্কার করে সে, যেটা তার মনের কথা গুলো একদম বুঝতে পারে। কিছু না বুঝতে পেরে হোমিওপ্যাথির শিশিতে অাটকে রাখে পোকাটা বিলু। একাকী বিলুর সার্বক্ষণিক এক সঙ্গী হয়ে যায় পোকাটা। বিলু তার একটা নামও দেয়, "টুকুনজিল"। বিলু একা একা টুকুনজিলের সাথে কথা বলে দেখে খালা খালু মনে করে বিলুও হয়তো তার বাবার মতো পাগল হয়ে যাচ্ছে। বিলুর উপর এতদিনের অত্যাচারের শোধ নিতেই যেন বন্ধু টুকুনজিল খালার অাংটি লুকিয়ে রেখে বাসার সবাইকে ভয় দেখায়। অাসলে টুকুনজিল ছিল ভীনগ্রহের এক প্রাণি। পেপার পত্রিকায় অনেক লেখালেখি হলে বিদেশী কিছু লোক ভিনগ্রহের প্রাণিটার পিছু নেয়। অার সেখান থেকে নানা রকম বিপদের সম্মুখীন হতে থাকে বিলু। কেননা টুকুনজিলের খবর একমাত্র বিলুই জানে। হঠাৎ একদিন বিদেশী লোকগুলো তাকে অপহরণ করে নিয়ে যায় টুকুনজিলের খোঁজ জানার জন্য। তারপর কী হয় জানতে পড়তে হবে অসম্ভব মজার এ বইটা। নিজস্ব মতামত: কিশোর উপন্যাস বা বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর মধ্যে অসম্ভব প্রিয় একটা বই "টুকুনজিল"। অামার মন খারাপের সময়ের একমাত্র সঙ্গীও বলা যায়। বইটা পড়ার পর থেকেই মনে হতো অামিও যদি এমন একটা টুকুনজিল পেতাম, খুব ভালো হতো তবে। না পাওয়া ইচ্ছে গুলো সব মিটিয়ে নেয়া যেত। বিলুর মতো রাতের অাকাশে অামিও মাঝে মাঝে এন্ড্রোমিডা নক্ষত্রপুঞ্জ খুঁজে বেরাই যদি সত্যি সত্যি একটা টুকুনজিল চলে অাসে 3। এ বইটা অামার কিশোর বেলার স্বপ্নপূরী যেখানে কোন খারাপ লাগা ছিল না। ছোট ভাই-বোনদের উপহার হিসেবে দেওয়ার জন্য বেষ্ট একটা বই বলা যায়।
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_রিভিউ_প্রতিযোগ_জানুয়ারি রিভিউ নংঃ১৭ বইঃটুকুনজিল লেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল, ক্যাটাগরিঃ সায়েন্স ফিকশন, মূল্যঃ১৩২ টাকা (রকমারি মুল্য) প্রকাশনী ঃঅনন্যা লেখক পরিচিতিঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল (জন্ম: ২৩ ডিসেম্বর ১৯৫২) হলেন একজন বাংলাদেশী লেখক, পদার্থবিদ ও শিক্ষাবিদ। তাকে বাংলাদেশে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখা ও জনপ্রিয়করণের পথিকৃৎ হিসাবে গণ্য করা হয়। এছাড়াও তিনি একজন জনপ্রিয় শিশুসাহিত্যিক এবং কলাম-লেখক। তার লেখা বেশ কয়েকটি উপন্যাস চলচ্চিত্রে রূপায়িত হয়েছে। তিনি শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের একজন অধ্যাপক এবং তড়িৎ কৌশল বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব প্রাপ্ত ছিলেন। কাহিনী সংক্ষেপেঃ বাংলাদেশে শিশু-কিশোরদের পছন্দের লেখকের তালিকায় একেবারে প্রথমের দিকেই থাকবেন মুহম্মদ জাফর ইকবাল। তুলনামূলক প্রাঞ্জল লেখনী তাকে কমবয়সী পাঠকদের কাছে জনপ্রিয়তা এনে দিয়েছে। তার লেখা অনেক অনেক বই জুড়ে আছে আমাদের শৈশব। গল্পের সেসব চরিত্রের সাথে কখনো যুদ্ধের মাঠে, কখনো গুপ্তধন কিংবা ডাইনোসরের ফসিল খুঁজতে বেরিয়ে পড়ে পাঠকের মন। শহর থেকে গ্রামে আসা রাশা, গণিতে তুখোড় তপুর কষ্ট, বৃষ্টির পাগল বাবাকে সুস্থ করে তোলার চেষ্টা পাঠকের হৃদয় ছুঁয়েছে। অন্যদিকে রাজু আর আগুনালীর সেই রূপসী ভূতের গল্প, কিংবা টুকি ও ঝায়ের হাসির কাজগুলোও পাঠককে আকর্ষণ করেছে। তার অন্য সব লেখার মাঝে, কিছু বিশেষ বই কখনোই ভোলার নয়। তার মধ্যে একটি হলো টুকুনজিল। রতনপুর গ্রামের স্কুল নীলাঞ্জনা, সেখানেই পড়ে বিলু। ক্লাসে প্রতিবার স্থান করার পাশাপাশি জেলা বৃত্তিতে প্রথম স্থান অধিকার করে নিলেও কী হবে? তার বাবা একটু পাগল স্বভাবের। সদ্য বাজার থেকে কিনে আনা রুই মাছ হোক কিংবা রাস্তার ধারের গাছ হোক, সবার সাথেই কথা বলতে পারেন তিনি। এসব নিয়ে লোকে হাসাহাসি করে, একটুও ভালো লাগে না বিলুর। এ সময় তাদের বাসায় বেড়াতে আসে বিলুর অবস্থাসম্পন্ন ছোট খালা। তিনি বিলুকে নিয়ে যেতে চান তার সাথে। পাগল বাবাকে অবাক করে দিয়ে ধুলো উড়িয়ে খালার গাড়িতে বিলু ঢাকা যায়। বল্টু আর মিলি, বিলুর ছোটখালার দুই ছেলেমেয়ে। ওরা ঠিক আপন করে নেয় না ওকে, ভাবে গেঁয়ো,বোকা ছেলে। ওর নূতন ইস্কুলের ফার্স্ট বয় লিটন, সেও বিচ্ছিরি ব্যবহার করে ওর সঙ্গে, প্রথম দিন থেকেই। লিটন কিনা ক্যারাটে'তে ওস্তাদ, তাই খামোখাই বিলুকে ধরে সেইরকম পিট্টি-ও দেয় দুষ্টু ছেলেটা। বিলুর বড্ড মন খারাপ হয় সব মিলিয়ে। ভাবো তো, এইটুকুনি একটা ছেলে.. বাবা-মা-ভাই-বোন সবাইকে ছেড়ে এতোদূরে এসেছে, তায় আবার অন্যায়ভাবে মার খেলো। খারাপ তো লাগবেই, তাই না? কিন্তু নূতন ইস্কুলের যিনি ক্লাসটিচার, ভীষণ ভালো মানুষ তিনি। তারিক, মাহবুব, সুব্রত, নান্টু এরকম আরো ভাল কিছু ছেলের সঙ্গে দ্রুত বন্ধুত্ব হয়ে যায় ওর। বিলুর আর তখন একা একা লাগে না। আরেকজন বন্ধু পায় বিলু, টুকুনজিল। এন্ড্রোমিডা নক্ষত্রপুঞ্জ থেকে আসা মহাকাশের প্রাণী। ভীষণ ক্ষমতা তার, তবে কিনা এইটুকুনি দেখতে। তাই তার নাম রেখেছে বিলু, টুকুনজিল। ভাগ্যিস বিলুর ছোটখালুর ভাই বিদেশ থেকে ফিরে ওর খালার বাসায় বেড়াতে এসে বিলুকে একটা ম্যাগনিফাইং গ্লাস উপহার দিয়েছিলেন। নয়তো টুকুনজিলকে তো ও খুঁজেই পেতো না কখনো। বব কার্লোস নামে এক নিষ্ঠুর বিজ্ঞানি ওঁৎ পেতে ছিলো টুকুনজিলকে ধরে নেবে বলে। ধরে নিয়ে আটকে রাখবে বছরের পর বছর, ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করে দেখবে কী করে এতো কিছু জানে, কেমন করে এতো ক্ষমতা টুকুনজিলের। কিন্তু বিলু তো টুকুনজিলের বন্ধু। তোমার বন্ধুকে কেউ যদি খাঁচায় পুরে রাখতে চাইতো, তুমি কি তা হতে দিতে? তাই সবটুকু সাহস নিয়ে বন্ধুকে বাঁচাতে ঝাঁপিয়ে পড়ে সে।সঙ্গে থাকে তারিক, মাহবুব, সুব্রত, নান্টু..ওর ইস্কুলের স-ব বন্ধুরা। কি হবে শেষ পর্যন্ত?? পাঠ্য প্রতিক্রিয়াঃ টুকুনজিল উপন্যাসটি মুহম্মদ জাফর ইকবালের লেখা কিশোরদের জন্য সায়েন্স ফিকশন বই। এটি প্রকাশিত হয় ১৯৯৩ সালে। বিচিত্র সব ঘটনা দিয়ে ভরা বইটি। বইটি পড়তে পড়তে কখনো হাসতে হাসতে পেটে খিল ধরে যাবে আবার কখনো এমন অনুভূতি হবে যা চোখে জল এনে দেয়।কে বলেছে ছোটদের বই বড়রা পড়তে পারে না বা পারলেও পড়ে মজা পাবে না । আসলে ভালো জিনিস এ যে কেউ মজা পেতে পারে । শুধু মজা টা কে বের করে নিতে জানতে হয়।
Was this review helpful to you?
or
বইঃ টুকুনঝিল লেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যার ধরনঃ বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি দামঃ১৩০ টাকা টুকুনজিল’ মুহম্মদ জাফর ইকবালের লেখা একটি শিশুতোষ সায়েন্স ফিকশন উপন্যাস। মূলত শিশুদের জন্যে লেখা হলেও এই বইটি পড়ে সব বয়সী পাঠকই আনন্দ পাবেন বলে আমার বিশ্বাস। ‘টুকুনজিল’ উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র বিলু। বিলু গ্রামে তার মা-বাবার সাথে থাকে। তাদের খুব অভাবের সংসার। এছাড়া আবার বিলুর বাবার একটি সমস্যা আছে। তিনি গাছের সাথে, মাছের সাথে কথা বলেন। তাই সবাই বিলুর বাবাকে পাগল বলে। এই নিয়ে বিলুর মনে খুব কষ্ট। বিলু অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র। এর মাঝে একদিন বিলুর শহরে থাকা ছোট খালা তাদের বাড়িতে বেড়াতে এসে পড়ালেখার জন্যে বিলুকে সাথে করে নিয়ে যায়। সেই থেকে শুরু হয় বিলুর শহরের জীবন। সেখানে বিলুর মানিয়ে নিতে খুব সমস্যা হয়। বিলুর খালাতো ভাই বল্টু বিলুকে একদম পছন্দ করে না। তাছাড়া স্কুলেও বিলুর সাথে কিছু ছেলের গণ্ডগোল হয়। এই রকম অবস্থায় হঠাৎ করে একদিন একটা আশ্চর্য ঘটনা ঘটে যায়। বিলুর খালুর ছোট ভাই আমেরিকা থেকে তার খালাতো ভাই-বোনের জন্যে খেলনা নিয়ে আসে। কিন্তু সে বাড়িতে যে বিলু আছে তা তিনি জানতেন না। তাই বিলুকে দেখে তিনি ব্যাগ থেকে একটা ম্যাগনিফাইং গ্লাস বের করে দেন। তারপর বিলু সারাদিন সে ম্যাগনিফাইং গ্লাস দিয়ে বিভিন্ন জিনিষ দেখতে থাকে। এভাবে দেখতে দেখতে সে একদিন তার খালার বাসার ছাদে এক আজব পোকার সন্ধান পায়। সে পোকা আবার কথা বলতে পারে এবং সে বিলুকে জানায় সে এন্ড্রোমিকা নক্ষত্রপুঞ্জ থেকে এসেছে এবং তার খুব বিপদ। তার এখন প্লাটিনাম বা স্বর্ণের দরকার। সে বিলুর কাছে স্বর্ণ চায়। বিলু প্রথমে নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছিলো না। কিন্তু পরে বুঝতে পারে যে ঘটনা সত্য। বিলু সেই পোকাটির নাম দেয় টুকুনজিল। সে টুকুনজিলের জন্যে স্বর্ণ জোগাড় করে। কিন্তু তখন আসল সমস্যা শুরু হয়। টুকুনজিলকে ধরার জন্যে বিদেশ থেকে একদল নিষ্ঠুর বিজ্ঞানী আসে। তারা টুকুনজিলকে দিয়ে নানারকম পরীক্ষা নিরীক্ষা করবে। কিন্তু টুকুনজিল সেটা চায় না। সে এন্ড্রোমিকায় ফিরে যেতে চায়। এ জন্যে সে বিলুর কাছে সাহায্য চায়। বিলু কী পারবে, একা টুকুনজিলকে সেই অসম্ভব শক্তিশালী, নিষ্ঠুর বিজ্ঞানীদের হাত থেকে বাঁচাতে? এই প্রশ্নের উত্তর জানতে পাঠককে ‘টুকুনজিল’ উপন্যাসটি পড়তে হবে। ব্যাক্তিগত অভিমতঃ আমার কাছে এই সায়েন্স ফিকশন উপন্যাসের যে দিকটি সবচেয়ে ভালো লেগেছে তা হল, লেখক উপন্যাসের চরিত্রগুলোকে পাঠকের খুব কাছাকাছি আনতে সক্ষম হয়েছেন। সে কারণে, এই উপন্যাসে যখন টুকুনজিলের বিপদ হয় তখন পাঠক এমন চিন্তিত হয়ে পড়বেন যেন বিপদটা তার নিজেরই। আর উপন্যাসের শেষে সংবেদনশীল পাঠকের চোখ ভিজে উঠতে বাধ্য। এটা আসলে একটা সায়েন্স ফিকশন উপন্যাস থেকে বাড়তি পাওয়া। এই অসাধারণ উপন্যাসটি সবারই ভালো লাগবে আশা করি।
Was this review helpful to you?
or
বইয়ের নামটা পড়ে অনেকের মনে হতে পারেব বইটি শুধুমাত্র শিশুদের জন্য।কিন্তু এতে রয়েছে এক ভিন্নধর্মী উপাদান যা প্রায় সব বয়সী পাঠকদের কাছে টানবে।
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বইয়ের নামঃ টুকুনজিল লেখকঃ মুহাম্মদ জাফর ইকবাল ধরণঃ সায়েন্স ফিকশন প্রকাশনঃ অনন্যা প্রকাশনী পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ৮১ . পৃথিবীর মানমন্দির গুলোতে নাকি ক'দিন ধরে রহস্যময় কিছু ব্যাপার লক্ষ্য করা হচ্ছে। বিজ্ঞানীদের ধারণা কোন মহাকাশযান পৃথিবী ঘিরে ঘুরছিল কিন্তু হঠাৎ করেই এই যানের সংকেত বন্ধ হয়ে গেছে। তাই বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন সেই মহাকাশ যান হয়তো কোন নির্জন এলাকায় নেমেছে অথবা নামার চেষ্টা করে ধ্বংস হয়ে গেছে! তাহলে?? সেই মহাকাশযানে কি কোন ভিনগ্রহের প্রাণী ছিলনা, যে হয়তো এখন এই পৃথিবীতেই আছে! এলিয়েন!!! হ্যাঁ, পৃথিবীতে নেমে আসে এলিয়েন। ঘটনার যোগসূত্রে সেই ছোট্ট এলিয়েনটিকে পেয়ে যায় বিলু! বিলু, গ্রামের এক সহজ-সরল ছেলে। যার বাবার মাথায় একটু পাগলামির সমস্যা আছে। পড়াশোনার জন্য ঢাকাতে বড়লোক খালার বাসায় আসে বিলু। সেখানেই একটা স্কুলে ভর্তি হয়ে যায়। জুটে তারিকের মত ভাল একটা বন্ধু। "ডেঞ্জামাইস" লিটন ছাড়া পুরো ক্লাসের মোটামুটি সবাই হয়ে যায় বিলুর বন্ধু। খালাতো ভাই বল্টু, সারাক্ষণ পেছেনে লেগে থাকে বিলু নামের শান্ত ছেলেটার সাথে। যাইহোক, অন্য গ্রহ থেকে একটা প্রাণী পৃথিবীতে এসে আটকা পড়ে এবং সৌভাগ্যবশত প্রাণিটি এসে পড়ে বিলুর হাতেই। বন্ধু হয়ে যায় সেই আজব প্রাণী আর বিলু। বিলু এলিয়নটার নাম দেয় #টুকুনজিল ব্যস, এইবার শুরু হয় বিলুর সুখের দিন। ঢাকার নতুন স্কুলটাতে ব্ল্যাক বেল্টের লিটন ওরফে ডেঞ্জামাইসের সাথে বেশ ভালই শত্রুতা বিলুর। একদিন আচ্ছা করে মার দেয় ডেঞ্জামাইস লিটন বিলুকে। এইবার পালা বিলুর। টুকুনজিলের জন্য বেশ কিছু দুর্ভোগ পোহাতে হয় বিলুকে, সিগারেট না খেয়েও টুকুনজিলের দেয়া ছ্যাঁকায় সিগারেট খাওয়ার আসামী হয়! টুকুনজিলের মহাকাশযানের সাথে সংযোগ তৈরির জন্য সোনা প্রয়োজন, বিলু সোনা চুরির আসামী হয়! কিডন্যাপারদের হাতে বন্দি হয় বিলু! তারপর ভীষন যন্ত্রনা পোহাতে হয় বিলুর সেই কিডন্যাপার দলের কাছে বিলুকে! কেন? কোন কারণে কিডন্যাপাররা কিডন্যাপ করে বিলুকে? তারা নাকি কিছু চায় বিলুর কাছে, কি সেটা?? কেমন করে সেই কিডন্যাপার দলের হাত থেকে মুক্তি পায় বিলু? কোন অলৌকিক ক্ষমতায়? নিউটনের সূত্রের বিপরীতে কেমন করে কিডন্যাপার দলের নেতা বব কার্লোসকে শূণ্যে ভাসিয়ে রাখে বিলু? আর কেমন করে বিলুর মত এতটুকুন ছেলের একেক ঘুষিতে উড়ে উড়ে যায় ডেঞ্জামাইস লিটন ও তার দলের ছেলেরা?? কেমন করে হঠাৎ করেই সেরে ওঠেন বিলুর পাগল বাবা?...... . জাফর ইকবালের কিশোর গল্পের মত জমজমাট কিশোর গল্প আমি অন্য কারো লিখায় দেখিনি। টুকুনজিল গল্পের আমার সবচে প্রিয় প্যারা হল- #ছায়াপথে_ছোট্ট_একটা_নক্ষত্র_আছে_তার_নাম_সূর্য_সেই_নক্ষত্রে_একটা_ছোট_গ্রহ_আছে_তার_নাম_পৃথিবী_সেই_পৃথিবীতে_ছোট্ট_একটা_মানুষ_আছে_তার_নাম_বিলু_সেই_বিলুর_সাথে_আমার_ভাব_হয়েছিল_সেই_বিলু_আমাকে_খুব_আশ্চর্য_একটা_জিনিষ_শিখিয়েছে_তার_নাম_ভালবাসা!!!!!! এখনও মনে আছে, টুকুনজিল পড়ে খুব কেঁদেছিলাম :D যারা এই অসাধারণ বইটি পড়ে দেখবেন, তাদের জন্য..... হ্যাপি রিডিং :)
Was this review helpful to you?
or
”টুকুনজিল” গল্পটা বিলু নামের একটা ছেলের। বিলুরা চার ভাই-বোন। বড়বু, রাঙাবু, বিলু আর সবার ছোট লাবু। বিলুর বুবু পড়াশোনায় খুব ভালো ছিলো। কিন্তু লোকে বলে ওদের বাবা নাকি পাগল! তাই একটা প্রস্তাব আসতেই সবাই জোর করে ওর বুবুকে বিয়ে দিয়ে দিলো।বিলু নিজেও পড়াশোনায় ভীষণ ভালো। ক্লাসের ফার্স্ট বয় ও। পুরো জেলায় বৃত্তি পরীক্ষায় প্রথম হয়েছিলো পড়াশোনার পাশাপাশি প্রাণের বন্ধু দুলালের সঙ্গে লাইব্রেরি থেকে গল্পের বই নিয়ে মজা করে পড়ে,ফুটবলও খেলে। গ্রীন বয়েজ ফুটবল ক্লাব নামে ওদের একটা ফুটবল ক্লাবও আছে ।বিলুর ছোটখালা থাকেন শহরে। একবার হঠাৎ করে এসে বিলুকে নিয়ে যান তিনি, এতো মেধাবী ছেলেটা, এখন থেকে নাহয় তার বাসায় থেকেই পড়াশোনা করুক। বল্টু আর মিলি, বিলুর ছোটখালার দুই ছেলেমেয়ে। ওরা বিলুকে অপছন্দ করে। ওর নূতন ইস্কুলের ফার্স্ট বয় লিটন, সেও প্রথম দিন থেকেই বিলুর সাথে খামাখাই ঝামেলা বাধাতে চায়।। লিটন ক্যারাটে'তে ওস্তাদ, একদিন বিলুকে ধরে একদিন যাচ্ছেতাইভাবে পিটুনি দেয়। সবমিলিয়ে বিলুর মন খুব খারাপ।বিলুর ছোটখালুর ভাই বিদেশ থেকে ফিরে ওর খালার বাসায় বেড়াতে এসে বিলুকে একটা ম্যাগনিফাইং গ্লাস উপহার দেন। এরপরই ঘটনাচক্রে বিলু টুকুনজিলের দেখা পায়। টুকুনজিল এন্ড্রোমিডা নক্ষত্রপুঞ্জ থেকে আসা মহাকাশের প্রাণী। ভীষণ ক্ষমতা তার, তবে দেখতে একদম ছোট, এইটুকুন।বব কার্লোস নামে এক নিষ্ঠুর বিজ্ঞানি টুকুনজিলকে ধরে নেবে বলে হন্যে হয়ে খুঁজছিলো। ধরে নিয়ে আটকে রাখবে বছরের পর বছর, ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করে দেখবে কী করে এতো কিছু জানে, কেমন করে এতো ক্ষমতা টুকুনজিলের। বিলু কেমন করে বব কার্লোসকে জব্দ করলো, কেমন করে টুকুনজিলকে এন্ড্রোমিডায় ফেরত পাঠালো, আর নিজেও তার প্রিয় গ্রামে ফিরে গেলো তা জানতে হলে পড়তে হবে “টুকুনজিল”।
Was this review helpful to you?
or
Worsted
Was this review helpful to you?
or
excellent
Was this review helpful to you?
or
অস্থির একটা বই
Was this review helpful to you?
or
টুকুনজিল' মুহমমদ জাফর ইকবালের লেখা একটি শিশুতোষ সাযেনস ফিকশন উপন্যাস । অনন্যা প্রকাশনী হতে প্রকাশিত । গল্পটি মূলত একটি ছেলেকে নিয়ে লেখা । তাঁর নাম বিলু । ভিনগ্রহের প্রাণী টুকুনজিল এর সাথে বিলুর বন্ধুত্ব গড়ে উঠে এবং ভিনগ্রহের প্রাণীটি থেকে সে অনেক কিছু শেখে ।
Was this review helpful to you?
or
ZAFAR IQBAL er ekta chomotkar kishor uponnas.Tar ei boi pore ami sottie anondo peyechi.Vingroher ek khudro alien prithibite ese atke jay.Take niye mojar mojar shob ghotona jante ekhoni pore felun ei boiti.Boitir dam-o kinto khub beshi na.Tai joldi kine felun boiti.
Was this review helpful to you?
or
আমার পড়া জাফর স্যার এর প্রথম বই,ক্লাস সিক্স এ থাকতে পড়েছিলাম.....এই বইটা পড়ার পর কি যে একটা অদ্ভুত অনুভূতি হয়েছিলো!এরপর থেকেই জাফর স্যার এর বই খুজতে থাকি...অনেক বই পড়েছি! কিন্তু এখনো মনে হয়,টুকুনজিল এর মতো আর কোনো বই এভাবে মন ছুতে পারেনি...সবার ভালো লাগবে এমন একটা বই!
Was this review helpful to you?
or
‘টুকুনজিল’ মুহম্মদ জাফর ইকবালের লেখা একটি শিশুতোষ সায়েন্স ফিকশন উপন্যাস। মূলত শিশুদের জন্যে লেখা হলেও এই বইটি পড়ে সব বয়সী পাঠকই আনন্দ পাবেন বলে আমার বিশ্বাস। ‘টুকুনজিল’ উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র বিলু। বিলু গ্রামে তার মা-বাবার সাথে থাকে। তাদের খুব অভাবের সংসার। এছাড়া আবার বিলুর বাবার একটি সমস্যা আছে। তিনি গাছের সাথে, মাছের সাথে কথা বলেন। তাই সবাই বিলুর বাবাকে পাগল বলে। এই নিয়ে বিলুর মনে খুব কষ্ট। বিলু অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র। এর মাঝে একদিন বিলুর শহরে থাকা ছোট খালা তাদের বাড়িতে বেড়াতে এসে পড়ালেখার জন্যে বিলুকে সাথে করে নিয়ে যায়। সেই থেকে শুরু হয় বিলুর শহরের জীবন। সেখানে বিলুর মানিয়ে নিতে খুব সমস্যা হয়। বিলুর খালাতো ভাই বল্টু বিলুকে একদম পছন্দ করে না। তাছাড়া স্কুলেও বিলুর সাথে কিছু ছেলের গণ্ডগোল হয়। এই রকম অবস্থায় হঠাৎ করে একদিন একটা আশ্চর্য ঘটনা ঘটে যায়। বিলুর খালুর ছোট ভাই আমেরিকা থেকে তার খালাতো ভাই-বোনের জন্যে খেলনা নিয়ে আসে। কিন্তু সে বাড়িতে যে বিলু আছে তা তিনি জানতেন না। তাই বিলুকে দেখে তিনি ব্যাগ থেকে একটা ম্যাগনিফাইং গ্লাস বের করে দেন। তারপর বিলু সারাদিন সে ম্যাগনিফাইং গ্লাস দিয়ে বিভিন্ন জিনিষ দেখতে থাকে। এভাবে দেখতে দেখতে সে একদিন তার খালার বাসার ছাদে এক আজব পোকার সন্ধান পায়। সে পোকা আবার কথা বলতে পারে এবং সে বিলুকে জানায় সে এন্ড্রোমিকা নক্ষত্রপুঞ্জ থেকে এসেছে এবং তার খুব বিপদ। তার এখন প্লাটিনাম বা স্বর্ণের দরকার। সে বিলুর কাছে স্বর্ণ চায়। বিলু প্রথমে নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছিলো না। কিন্তু পরে বুঝতে পারে যে ঘটনা সত্য। বিলু সেই পোকাটির নাম দেয় টুকুনজিল। সে টুকুনজিলের জন্যে স্বর্ণ জোগাড় করে। কিন্তু তখন আসল সমস্যা শুরু হয়। টুকুনজিলকে ধরার জন্যে বিদেশ থেকে একদল নিষ্ঠুর বিজ্ঞানী আসে। তারা টুকুনজিলকে দিয়ে নানারকম পরীক্ষা নিরীক্ষা করবে। কিন্তু টুকুনজিল সেটা চায় না। সে এন্ড্রোমিকায় ফিরে যেতে চায়। এ জন্যে সে বিলুর কাছে সাহায্য চায়। বিলু কী পারবে, একা টুকুনজিলকে সেই অসম্ভব শক্তিশালী, নিষ্ঠুর বিজ্ঞানীদের হাত থেকে বাঁচাতে? এই প্রশ্নের উত্তর জানতে পাঠককে ‘টুকুনজিল’ উপন্যাসটি পড়তে হবে। আমার কাছে এই সায়েন্স ফিকশন উপন্যাসের যে দিকটি সবচেয়ে ভালো লেগেছে তা হল, লেখক উপন্যাসের চরিত্রগুলোকে পাঠকের খুব কাছাকাছি আনতে সক্ষম হয়েছেন। সে কারণে, এই উপন্যাসে যখন টুকুনজিলের বিপদ হয় তখন পাঠক এমন চিন্তিত হয়ে পড়বেন যেন বিপদটা তার নিজেরই। আর উপন্যাসের শেষে সংবেদনশীল পাঠকের চোখ ভিজে উঠতে বাধ্য। এটা আসলে একটা সায়েন্স ফিকশন উপন্যাস থেকে বাড়তি পাওয়া। এই অসাধারণ উপন্যাসটি সবারই ভালো লাগবে আশা করি।
Was this review helpful to you?
or
tukunjil ekta science fiction. kinto er modha darun golpo ace. pore bhalo lagse. e boi thake onak kisu jana jai. concept ta darun. MD. Jafor ekbal sir er best boi gular ekta. kinle kharape lagbe naa. highly recommended by me. boi ta kinle bhalo lagbe
Was this review helpful to you?
or
টুকুনজিল’ মুহম্মদ জাফর ইকবালের লেখা একটি শিশুতোষ সায়েন্স ফিকশন উপন্যাস। মূলত শিশুদের জন্যে লেখা হলেও এই বইটি পড়ে সব বয়সী পাঠকই আনন্দ পাবেন বলে আমার বিশ্বাস। ‘টুকুনজিল’ উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র বিলু। বিলু গ্রামে তার মা-বাবার সাথে থাকে। তাদের খুব অভাবের সংসার। এছাড়া আবার বিলুর বাবার একটি সমস্যা আছে। তিনি গাছের সাথে, মাছের সাথে কথা বলেন। তাই সবাই বিলুর বাবাকে পাগল বলে। এই নিয়ে বিলুর মনে খুব কষ্ট। বিলু অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র। এর মাঝে একদিন বিলুর শহরে থাকা ছোট খালা তাদের বাড়িতে বেড়াতে এসে পড়ালেখার জন্যে বিলুকে সাথে করে নিয়ে যায়। সেই থেকে শুরু হয় বিলুর শহরের জীবন। সেখানে বিলুর মানিয়ে নিতে খুব সমস্যা হয়। বিলুর খালাতো ভাই বল্টু বিলুকে একদম পছন্দ করে না। তাছাড়া স্কুলেও বিলুর সাথে কিছু ছেলের গণ্ডগোল হয়। এই রকম অবস্থায় হঠাৎ করে একদিন একটা আশ্চর্য ঘটনা ঘটে যায়। বিলুর খালুর ছোট ভাই আমেরিকা থেকে তার খালাতো ভাই-বোনের জন্যে খেলনা নিয়ে আসে। কিন্তু সে বাড়িতে যে বিলু আছে তা তিনি জানতেন না। তাই বিলুকে দেখে তিনি ব্যাগ থেকে একটা ম্যাগনিফাইং গ্লাস বের করে দেন। তারপর বিলু সারাদিন সে ম্যাগনিফাইং গ্লাস দিয়ে বিভিন্ন জিনিষ দেখতে থাকে। এভাবে দেখতে দেখতে সে একদিন তার খালার বাসার ছাদে এক আজব পোকার সন্ধান পায়। সে পোকা আবার কথা বলতে পারে এবং সে বিলুকে জানায় সে এন্ড্রোমিকা নক্ষত্রপুঞ্জ থেকে এসেছে এবং তার খুব বিপদ। তার এখন প্লাটিনাম বা স্বর্ণের দরকার। সে বিলুর কাছে স্বর্ণ চায়। বিলু প্রথমে নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছিলো না। কিন্তু পরে বুঝতে পারে যে ঘটনা সত্য। বিলু সেই পোকাটির নাম দেয় টুকুনজিল। সে টুকুনজিলের জন্যে স্বর্ণ জোগাড় করে। কিন্তু তখন আসল সমস্যা শুরু হয়। টুকুনজিলকে ধরার জন্যে বিদেশ থেকে একদল নিষ্ঠুর বিজ্ঞানী আসে। তারা টুকুনজিলকে দিয়ে নানারকম পরীক্ষা নিরীক্ষা করবে। কিন্তু টুকুনজিল সেটা চায় না। সে এন্ড্রোমিকায় ফিরে যেতে চায়। এ জন্যে সে বিলুর কাছে সাহায্য চায়। বিলু কী পারবে, একা টুকুনজিলকে সেই অসম্ভব শক্তিশালী, নিষ্ঠুর বিজ্ঞানীদের হাত থেকে বাঁচাতে? এই প্রশ্নের উত্তর জানতে পাঠককে ‘টুকুনজিল’ উপন্যাসটি পড়তে হবে। আমার কাছে এই সায়েন্স ফিকশন উপন্যাসের যে দিকটি সবচেয়ে ভালো লেগেছে তা হল, লেখক উপন্যাসের চরিত্রগুলোকে পাঠকের খুব কাছাকাছি আনতে সক্ষম হয়েছেন। সে কারণে, এই উপন্যাসে যখন টুকুনজিলের বিপদ হয় তখন পাঠক এমন চিন্তিত হয়ে পড়বেন যেন বিপদটা তার নিজেরই। আর উপন্যাসের শেষে সংবেদনশীল পাঠকের চোখ ভিজে উঠতে বাধ্য। এটা আসলে একটা সায়েন্স ফিকশন উপন্যাস থেকে বাড়তি পাওয়া। এই অসাধারণ উপন্যাসটি সবারই ভালো লাগবে আশা করি।
Was this review helpful to you?
or
Oshadharon ekti boi.Ei rokom shundor akta boi shudhy DR.Zafor Iqbal theke asha kora jay.Tukunjil boi ta zafor Iqbal sir er onno tomo shreshtho ekta boi.Shishu kishorder jonno ekti bhalo boi.Tobe boi ta ar ektu boro hole bhalo hoto.Khub bhalo legeche boi ta pore.Asha kori tini shamne o ei rokom shundor boi likhben.
Was this review helpful to you?
or
md zafore iqbal er akta Beautiful boi er moddhea tukunjil onnotomo.bilur sathea akta sotto alien er porichoy paoa jay akhanea.khob sundor boi ta.ashara soto belar school er marpit er kota monea koriea day boi ti.
Was this review helpful to you?
or
সায়েন্স ফিকশন লেখার জন্য মুহম্মদ জাফর ইকবাল বাংলাদেশে বিখ্যাত নাম। “টুকুনজিল” তারই অনন্য সৃষ্টি। উপন্যাসটির সম্পূর্ণ কাহিনী আবর্তিত হয়েছে বিলু নামের এক চরিত্রের দ্বারা। বিলু অনেক মেধাবী ছাত্র ছিল । মা-বাবা নিয়ে গ্রামে তার বসবাস। গ্রামের মানুষের কাছে তার বাবা পাগল হিসেবে পরিচিত ছিল । কারণ তিনি পাখিদের সাথে কথা বলতেন, আলাপ করতেন মাছের সাথে । যাই হোক, এ নিয়ে বিলুর খানিকটা কষ্ট। বিলু পড়ালেখা করতে চায়। একদিন বিলুর ছোট খালা বিলুকে ওনার সাথে শহরে নিয়ে যায়। গতানুগতিক জাফর ইকবাল স্যারের লেখার মতো এবারো বিলুর খালা ও তার খালাতো ভাই বল্টু ছিল বিলুর শত্রু। তাকে ওরা পছন্দ করত না। এভাবে দিন কেটে যাচ্ছিল তার। কিন্তু কাহিনীর পরিবর্তন শুরু হতে থাকে বল্টুর চাচা বিদেশ ফেরত বিলুর জন্য ম্যাগ্নিফাইনিং গ্লাস নিয়ে আসলে। একদিন বাসার ছাদেরই পরিচয় হয় এক পোকার সাথে । নাম টুকুঞ্জিল। পোকা যেন ওর সাথে কথা বলছে। এটা শোনার পর তার মনে হতে থাকল সেও তার বাবার মত পাগল হয়ে গিয়েছে। টুকুনজিল জানায় সে এসেছে এন্ড্রোমিকা নক্ষত্র থেকে। পৃথিবীতে আসার পর সে আর ফেরত যেতে পারেনি। তার ফেরত যাওয়ার জন্য প্রয়োজন স্বর্ণের। এখন বিলুকে সাহায্য করতে হবে তাকে ফেরত পাঠানোর জন্য। কিন্তু বিলু স্বর্ণ কোথায় পাবে? আর স্বর্ণ না পেলে টুকুনজিলই বা কেমন করে যাবে। তাহলে কি…………..
Was this review helpful to you?
or
আমার পড়া এই লেখকের প্রথম বই, অনেক আগে পড়া। তবে তখন এই বই পড়ে যে অনুভূতি হয়েছিল তা ছিল অসাধারণ। খুব ভাল একটা বই। highly recommended