User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
বইটা পড়ে আমি অশ্রুসিক্ত হয়েছি !!!!!
Was this review helpful to you?
or
ভালো বই।
Was this review helpful to you?
or
ভালো লেগেছে। প্রিয় একটি বই।
Was this review helpful to you?
or
Good
Was this review helpful to you?
or
ভালো
Was this review helpful to you?
or
onek valo...first order chilo.
Was this review helpful to you?
or
বইটি বিশ্বসাহিত্য ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরিতে এতটাই পপুলার বই ছিল যে অনেক সপ্তাহ পর পেয়েছিলাম। হাতে হাতে ঘুরে বইটির অবস্থাটাও ছিল বেশ নাজুক । জাফর ইকবাল স্যারের সেরা বইগুলোর একটি। অবশ্য পাঠ্য!
Was this review helpful to you?
or
মুহম্মদ জাফর ইকবাল এর লেখা একটি বাংলা কিশোর সাহিত্য এর বই। জাফর ইকবাল স্যারের লেখা সবচেয়ে চমৎকার কিশোর উপন্যাসগুলোর মাঝে একটা শান্তা পরিবার। এক হাবাগোবা স্বামী আর পাঁচটা বাচ্চা রেখে পরিবারের প্রাণ শান্তা মারা যায়। তারপর মা ছাড়া বাবাকে নিয়ে বাচ্চাদের দিন যাপনের কাহিনী শান্তা পরিবারে বর্ণিত হয়েছে। পড়ার সময় নিজেকে শান্তা পরিবারের একটা অংশ মনে হচ্ছিল।
Was this review helpful to you?
or
জাফর ইকবার স্যারের খুব পছন্দের একটি লেখনী।মা হারা একটা পরিবারের চিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন বইটিতে।শান্তা খুব ছোটবেলায় তার বাবা মা হারিয়ে এতিম হয়ে যায়।বড় হওয়ার পর বিয়ে করে ক্লাসমেট শওকতকে।তার জীবনের লক্ষ্য হচ্ছে ছয়টি শিশুর মা হওয়া, যে কারণে মেধাবী ছাত্রী হওয়া সত্ত্বেও সে সংসারের বাইরে কিছু ভাবেনি।এই শান্তা মারা যাবার পরেই তার সন্তানগুলি হয়ে যায় মা হারা।বড় মেয়ে শাওলি যেনো শান্তারই প্রতিচ্ছবি।নানারকম দুষ্টুমির মধ্যে দিয়ে গল্পের কাহিনী চললেও ভেতর থেকে অন্যরকম এক দুঃখবোধ চলে আসবে বইটি পড়ার সময়।
Was this review helpful to you?
or
valo boi
Was this review helpful to you?
or
"শান্তা পরিবার" জাফর ইকবাল সাহেবের একটি ব্যতিক্রমী শিশু কিশোর উপন্যাস। এ উপন্যাস তিনি একটি সুখী পরিবারের উপর রচনা করেছেন। এ উপন্যাসের মূল চরিত্র শান্তা। শান্তা এক বছর বয়সে বাবাকে ও চার বছর বয়সে মাকে হারায়। এরপর শান্তা তার ছোট ফুফুর কাছে বড় হতে থাকে। পরবর্তীতে এইচ.এস.সি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ইউনিভার্সিটিতে চলে যায়, হল থেকেই পড়াশোনা শুরু করে। অনার্সে ফার্স্ট ক্লাস, মাস্টার্সে প্রথম তিনজনের একজন। এরূপ রেজাল্টে যে মেয়ের ভার্সিটির লেকচারার হবার কথা, বরং সে ভার্সিটির এক বন্ধু শওকতকে আচমকা বিবাহ করে। শওকতের কাছে তার একটাই দাবি সে কোন বহিঃকাজ করবে না, সে ছয়টি শিশুর মা হতে চায়। কারণ সে নিজে কখনো বাবা-মার ভালোবাসা না পেলেও অন্যকে দিয়ে সে আনন্দ পেতে চায়। প্রভু তার এ আশা পূরণ করে। তাকে পাচঁ সন্তান উপহার দেয়। শান্তা অসাধারণভাবে তার সন্তানদের মানুষের মতো মানুষ করে তুলছে। শান্তার এ ক্ষমতা দেখে শওকত বিস্মিত। শান্তার বড় মেয়ে শাওলি (ইউনিভার্সিটির ১ম বর্ষের ছাত্র) শান্তার মতোই হয়েছে। এরপর চৌদ্দ বছর বয়সী সাগর (গভর্মেন্ট স্কুলে নাইনে পড়ে) এর মধ্যে দার্শনিক দার্শনিক ভাব আছে। এর পরেরজন বন্যা (তার নাম ও কাজে অসাধারণ মিল) অত্যন্ত রাগী ও চঞ্চল একটি মেয়ে। এর পরেরজন আট বছর বয়সী ছেলে সুমন (এ বাসার সবচেয়ে জ্ঞানী ছেলে) এত অল্প বয়সে পাওয়ারফুল চশমা ব্যবহার করতে হয়। সর্বশেষে চার বছর বয়সী মেয়ে ঝুমুর (ওর সম্পর্কে আর নাই বললাম) এদের কে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠেছে শান্তা পরিবার। উপন্যাসটা আনন্দ-বেদনার এক মহামিশ্রণ।
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_রিভিউ_প্রতিযোগ_মার্চ রিভিউ নংঃ ১৫ নাম:শান্তা পরিবার লেখক:মোহম্মদ জাফর ইকবাল ধরণ:কিশোর উপন্যাস প্রকাশনা:অনন্যা মূল্য:১৫০টাকা কাহিনী সংক্ষেপেঃ মা,একটা পরিবারে মা সবচেয়ে বড় উপহার। মায়ের অবদান, মায়ের নিঃস্বার্থ ত্যাগ কোন কিছুর সাথেই তুলনা হয় না।আমি যতবার বইটা পড়ি, মনে হয় আমার যদি শাওলির মত একটা বড় বোন, বন্যার মত একটা ডাকাত টাইপের ছোট বোন থাকত !!!! আমি কোনদিন চিন্তাও করতে পারিনা আমদেরকে এই অবস্থায় রেখে আমার মা কোথাও চলে যাবে।অনেক অনেক দারুন একটা উপন্যাস।শান্তার বয়স যখন এক বছর তখন তার বাবা মারা যায়। বাবা মারা যাওয়ার পর ইন্স্যুরেন্সের টাকা দিয়ে মা তাকে নিয়ে থাকতে শুরু করে। শান্তার বয়স যখন তিন তখন মায়ের খুব খারাপ একটা রোগ দেখা দেয়। শান্তা চার বছরে পা রাখতেই মা তাকে ছেড়ে চলে যায়। বাবা মারা যাওয়ার পর মা ছিলো তাই শান্তার তেমন অসুবিধা হয়নি। আর বাবার ইন্স্যুরেন্স থেকে বেশ ভালো টাকাও পেয়েছিলো মা, তাই সবাই মাকে বেশ দেখে-শুনেই রাখতো। কিন্তু মা মারা যাওয়ার পর শান্তাকে নিয়ে বেশ একটা ঝামেলাই পোহাতে হলো তার আত্মীয়-স্বজনদের। কেউ শান্তাকে রাখতে রাজি না। তবুও অন্যদের চাপে পড়ে ছোট ফুফুই শান্তাকে রাখতে রাজি হন। শুরু হয় শান্তার এতিম জীবন। ছোটবেলা থেকে বাবা-মায়ের আদর ছাড়া, ছেট ফুফুর বাসায় এক জড় বস্তুর মতো বেড়ে উঠা শান্তার স্বপ্ন, সে তার ছেলে-মেয়েদের খুব আদর দিয়ে বড় করবে। পড়াশোনা শেষ করে শান্তা তার ক্লাসমেট শওকতকে বিয়ে করে। শওকতকে বাসর রাতেই বলে দেয় শান্তা, কখনো সে চাকরি করবে না। সে শুধু তার ছেলেমেয়েদের লালন-পালন করবে, আদর দিয়ে বড় করবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কি অপেক্ষা করে এদের জন্য?? পাঠ্য প্রতিক্রিয়াঃ লেখকের কিশোর উপন্যাস সবসময়ই জনপ্রিয়। আর এই বইটা পড়লে এক কিশোর খুব সহজেই বুঝে উঠতে পারে মা হারানোর যন্ত্রণা। বইটি কখনো হাসাবে কখনো কাদাবে আবার কখনো নতুন আশা দেখাবে। পরিবারের প্রতিটি ব্যাক্তির গুরুত্ব কতোটুকু সেটা বোঝার জন্য বইটি অনেক ভালো একটা মাধ্যম হিসেবে কাজ করবে। ভালো লাগবে আশা করি। লেখক পরিচিতিঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল (জন্ম: ২৩ ডিসেম্বর ১৯৫২) হলেন একজন বাংলাদেশী লেখক, পদার্থবিদ ও শিক্ষাবিদ। তাকে বাংলাদেশে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখা ও জনপ্রিয়করণের পথিকৃৎ হিসাবে গণ্য করা হয়। এছাড়াও তিনি একজন জনপ্রিয় শিশুসাহিত্যিক এবং কলাম-লেখক। তার লেখা বেশ কয়েকটি উপন্যাস চলচ্চিত্রে রূপায়িত হয়েছে। তিনি শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের একজন অধ্যাপক এবং তড়িৎ কৌশল বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব প্রাপ্ত ছিলেন।
Was this review helpful to you?
or
মুহম্মদ জাফর ইকবালের এই গল্পটি মানুষের বেঁচে থাকার গল্প। প্রিয় মানুষ হারানোর চেয়ে মুখ্য হয়ে উঠেছে প্রতিদিন বেঁচে থাকতে শেখা, পূর্ণাঙ্গ হয়ে ওঠা।শান্তা যখন খুব ছোট, তখন তার বাবা মারা গেল। মাত্র চার বছর বয়সে ক্যান্সার কেড়ে নিল তার মাকেও। ছোট্ট শান্তাকে তখন কে দেখবে? আত্মীয়রা ধীরে ধীরে সরে গেল। ছোট ফুপুর বাসায় অনেকটা কাজের মেয়ের মতো অনাদরে বড় হচ্ছিল শান্তা। এদিকে লেখাপড়ায় সে আবার ভীষণ ভালো। বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি শেষ করে ভালোবেসে বিয়ে করলো শওকতকে। এত মেধাবী শান্তা, হয়তো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকই হয়ে যেতে পারতো! কিন্তু শান্তার বায়না তার আধ-ডজন বাচ্চা হবে। তাকে কখনো কেউ আদর করেনি। তাই সে সকল বাচ্চাকে বসে বসে আদর করবে, কোনো চাকরি করবে না। আধডজন না হলেও পাঁচ পাঁচটা বাচ্চা হলো শান্তার। শান্ত মেয়ে শাওলী, দার্শনিক সাগর, চঞ্চল বন্যা, বিজ্ঞানী সুমন আর সবার ছোট পরীর মতো ঝুমুর। সুখেই ছিল শান্তা পরিবার, কিন্তু একদিন মতিঝিলের সামনে গাড়ি এক্সিডেন্টে মারা গেল শান্তা। ভীষণ একা করে গেল তার ভালোবাসার পরিবারকে।
Was this review helpful to you?
or
"শান্তা পরিবার" জাফর ইকবাল স্যারের লেখা একটি কিশোর উপন্যাস। এই উপন্যাস লেখা শান্তা নামের এক দুঃখী মেয়েকে নিয়ে। শান্তার বয়স যখন এক বছর তখন তার বাবা মারা যায়। বাবা মারা যাওয়ার পর ইন্স্যুরেন্সের টাকা দিয়ে মা তাকে নিয়ে থাকতে শুরু করে। শান্তার বয়স যখন তিন তখন মায়ের খুব খারাপ একটা রোগ দেখা দেয়। শান্তা চার বছরে পা রাখতেই মা তাকে ছেড়ে চলে যায়। বাবা মারা যাওয়ার পর মা ছিলো তাই শান্তার তেমন অসুবিধা হয়নি। আর বাবার ইন্স্যুরেন্স থেকে বেশ ভালো টাকাও পেয়েছিলো মা, তাই সবাই মাকে বেশ দেখে-শুনেই রাখতো। কিন্তু মা মারা যাওয়ার পর শান্তাকে নিয়ে বেশ একটা ঝামেলাই পোহাতে হলো তার আত্মীয়-স্বজনদের। কেউ শান্তাকে রাখতে রাজি না। তবুও অন্যদের চাপে পড়ে ছোট ফুফুই শান্তাকে রাখতে রাজি হন। শুরু হয় শান্তার এতিম জীবন। ছোটবেলা থেকে বাবা-মায়ের আদর ছাড়া, ছেট ফুফুর বাসায় এক জড় বস্তুর মতো বেড়ে উঠা শান্তার স্বপ্ন, সে তার ছেলে-মেয়েদের খুব আদর দিয়ে বড় করবে। পড়াশোনা শেষ করে শান্তা তার ক্লাসমেট শওকতকে বিয়ে করে। শওকতকে বাসর রাতেই বলে দেয় শান্তা, কখনো সে চাকরি করবে না। সে শুধু তার ছেলেমেয়েদের লালন-পালন করবে, আদর দিয়ে বড় করবে। এর বাইরে কোন কাজই সে করতে পারবে না এবং তার ছেলেমেয়ের সংখ্যা হবে কমপক্ষে ছয়জন। সত্যিই শান্তা একসময় পাচঁ ছেলেমেয়ের মা হয়। সুখী এক পরিবার হয় শান্তার। সাজানো গোছানো সেই পরিবারের আরো কাহিনী জানার জন্য পড়তে হবে "শান্তা পরিবার" উপন্যাসটি।
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা নাম: শান্তা পরিবার লেখক:মোহম্মদ জাফর ইকবাল ধরণ:কিশোর উপন্যাস প্রকাশনা:অনন্যা মূল্য:১৫০৳ সার সংক্ষেপ: শান্তা এক এতিম মেয়ে,ছোটবেলা থেকে ফুপুর বাসায় ফার্নিচারের মতো মানুষ হওয়া অভিমানী শান্তার মনে জন্মায় নিজের বাচ্চাদের স্নেহের ছায়ায় মানুষ করার আকাঙ্খা।ফলে শান্তা পড়ালেখা শেষ করেই বিয়ে করে ফেলে তার সাধাসিধা বন্ধু শওকতকে।এরপর তার মাতৃত্বের প্রকাশ ঘটাতেই যেন শান্তার কোলজুড়ে আসে একে একে ৫টা বাচ্চা।শান্তার সেই বাচ্চাদের(শাঁওলী,সাগর,বন্যা,সুমন,ঝুমুর) ও স্বামী শওকতকে নিয়ে গড়ে তোলা সাজানো গোছানো পরিবারের কাহিনীই এই উপন্যাস। ইউনিভার্সিটি থেকে প্রথম হওয়া শান্তা বাচ্চাদের অনেক ভালোবাসা ও সময় দেওয়ার জন্য কখনোই বাইরে কাজ করতে যায় নি,সবার ধারণা বাচ্চাদের কিভাবে মানুষ করতে হয় তা শান্তার থেকে ভালো আর কেউ জানে না।কিন্তু হঠাৎ এক ঝড়ে এই সংসারের সবকিছু ভেঙে পড়ে।কি ছিল সেই ঝড়?তাই বইয়ের মূল কাহিনী। শান্তার ছায়ায় মানুষ হওয়া ছেলেমেয়েরা নিজেদের সেই ঝড়ে গুছিয়ে নেয়,সবাই মিলে শুরু করে নতুন সংসার।দিন চলে যায়,রাঙা দাদুর মতো স্বার্থপর,জাহেদের মতো একরোঁখা বা আফতাব চাচার মতো উগ্রপন্থী মানুষের ও আবির্ভাব ঘটে উপন্যাসে।কিন্তু সবকিছুকেই নিমিষে ফুঁ দিয়ে উড়িয়ে দেয় শান্তার একেকটা অংশরা। উপন্যাসের শেষে এসে দেখা যায় সে ঝড়টা যেন মিলিয়ে যায়।শান্তা সেই চিরচেনা রূপে ছেলেমেয়েদের ভালোবাসায় ভরিয়ে দেয়।কিন্তু তা কি বাস্তব না স্বপ্ন?না পুরো ঘটনাই কোনো স্বপ্ন?আসলে কি ঘটে শান্তার পরিবারে?জানতে হলে পড়ে ফেলতে হবে আনন্দ-বিষাদে ভরা এই অসাধারণ উপন্যাসটি। পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ রিভিউ লেখার জন্য পুরো উপন্যাসটি আবার পড়লাম।পড়ে বুঝতে পারলাম,বয়স যাই হোক না কেন জাফর ইকবাল স্যারের বইয়ের আবেদন একটুও কমে নি,কমতে পারে না।আমি সেই কৈশোরের মতোই কেঁদেছি,হেসেছি...কিন্তু এই ভালোবাসার উৎস খুঁজে পাই নি।তাই এই বইয়ের রেটিং আমি দিব না।তবে হ্যাঁ,যেসব বইপোকারা আমার মতো "শান্তা পরিবার" বা এই ধরনের ক্লাসিক কিশোর উপন্যাস পড়ে তাদের পাঠক জীবন শুরু করেছেন তাদের জন্য আমার আজকের রিভিউটা উৎসর্গ করলাম। :-)
Was this review helpful to you?
or
shob kichu perfect,order deyar 1 din porei boi hate peyechi
Was this review helpful to you?
or
ভালোবাসা❤
Was this review helpful to you?
or
Nice book from Muhommod Jafor Iqbal
Was this review helpful to you?
or
বিশাল এক পরিবারের ঘটনা নিয়ে এই বইটি। মা মারা গেছেন, ছোট বড় ভাই বোনেদের নিজেদের মাঝে নানারকম ঘটনা, নিজস্বতা নিয়ে মাথা উচু করে চলার চেষ্টা... তবে জাফর ইকবাল মাঝে মাঝে বাচ্চাদের দুষ্টুমি শিখিয়ে ফেলেন, এটা সত্য কথা। বাবা ব্যাস্ত রোজগারে, বড় বোন বিভিন্নভাবে চেষ্টা করে চলেছে হতাশায় মুষড়ে পড়া পরিবারটিকে জাগিয়ে তোলার। এরই মাঝে ঘটে নানারকম ঘটনা, কিছূ বিপদ, কিছু মরে রাখার মত মুহুর্ত। সব মিলিয়ে বইটি ভাল।
Was this review helpful to you?
or
মুহম্মদ জাফর ইকবাল সাধারণত শিশু-কিশোরদের জন্য উপন্যাস লিখেন। এই বইও তার ব্যতিক্রম নয়। কিন্তু তারপরেও আমি বলব বইটি সবার জন্যই পাঠ্য। কোনো এক আবেগ যেন রয়েছে বইকে ঘিরে। মূলত মা হারানো একটি পরিবারের শিশুদের বেড়ে ওঠা এবং তার আশে পাশের মানুষদের আচরণ। উপন্যাসের শান্তা নামক চরিত্রটি খুব ছোটবেলায় বাবা - মা হারিয়ে এতিম হয়। কাজের মানুষের মতো বড় হতে থাকে তার ফুফুর বাসায়। কিন্তু এইচ এস সি পরীক্ষায় ভাল ফলাফলের পর থেকেই মোড় ঘুরতে থাকে তার জীবণের। এমনকি অনার্সে ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট আর মাস্টার্সে ফার্স্ট ক্লাস থার্ড হয়। এরপর সে বিয়ে করে তারই ক্লাসমেট শওকতকে । বিয়ের পর শান্তা চাকরী করতে চায় না। সে অনেকগুলো বাচ্চার মা হতে চায়। একসময় শান্তা পাঁচ বাচ্চার মা হয়। শান্তা খুব ভালভাবে মানুষ করছিল তার বাচ্চাদের। শওকত এসব দেখে খানিকটা অবাক হয়ে যায়। শান্তার পাঁচ সন্তানই পাঁচ ধরণের হয়েছে। কেউ গম্ভীর, চিন্তাশীল, কেউবা মারকুটে। ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস! শান্তা পারেনি সবাইকে মানুষ করে যেতে। তারই আগে পৃথিবী ছেড়ে তাকে নিতে হয় চির বিদায়। এরপর কি হয় ওদের। পাঁচ সন্তান কি মানুষ হয় ? শওকত কি আবার বিয়ে করে? উপন্যাসের শেষ দিকে হয়তো কারও চোখের দু’ফোটা জল গড়িয়ে পরবে ।
Was this review helpful to you?
or
মায়ের প্রতি সন্তানের ভালবাসা চিরন্তন। এবং মায়ের অভাব সেই বোঝে যার মা নেই। মুহাম্মদ জাফর ইকবালের এই উপন্যাসে একদল ভাইবোনের দৈনন্দিন জীবনযাপন এবং হাস্য রসে ভরা ঘটনার মাধ্যমে আবারো ছোটদের কাছে নিজের জায়গা টা নিশ্চিত করে রাখলেন। একটি প্রশ্ন 'ছোটদের মন তিনি এত কিভাবে বোঝেন?'