User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Sumaiya Sara

      07 Jun 2025 10:44 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #বুক_রিভিউ বই: কলিজার আধখান লেখকঃ মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম প্রকাশনীঃ বইমই বইঃ আমার একজন প্রিয় মানুষের উইশলিস্টের বই ছিলো "কলিজার আধখান"। সেটা দেখেই মূলত " কলিজার আধখান" পড়ার প্রতি আমার আগ্রহ সৃষ্টি হয়। "কলিজার আধখান" কেন জানি নামটাই টানে খুব। লেখক আলোচনাঃ "কলিজার আধখান" মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলামের প্রথম উপন্যাস। লেখক বইটি লিখেছেন একজন নিঃসন্তান দম্পতির একটা সন্তানের আকাঙ্খা এবং একজন এতিম মেয়ে আদিবার জীবনে ঘটে যাওয়া সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, হতাশা-বিষাদ নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমাদের চারপাশে সব-সময় আমরা দেখতে পাই। আমি বলবো যে প্রথম উপন্যাস হিসেবে লেখক তার সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন এবং বরাবরই তিনি সফল হয়েছেন। বই পর্যালোচনাঃ মানুষের জীবনের প্রথম স্মৃতিটা খুব সুখের হয়।কলিজার আধখান বইটি এক মায়ের বিশেষ স্মৃতি। যে স্মৃতিতে সুখ পেয়েছে অশেষ। হাজারো ব্যর্থতার মাঝে একটি মাত্র প্রাপ্তি নিয়ে জীবনটা শেষ করতে চেয়েছিলো। কিন্তু ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস, সুখকর এ স্মৃতি খুব ভালোভাবে ইতি টানতে পারেনি তবুও মানুষ বেঁচে রয় একটু প্রশান্তির জন্য। হ্যাঁ মানুষ বেঁচে রয় তার কলিজার আধখান কে আঁকড়ে ধরে, বহুকাল মানুষ বাঁচতে চায়। কাহিনী সংক্ষেপঃ " কলিজার আধখান " উপন্যাসটি রচিত হয়েছে আদিবা নামের ছোট্ট একটি এতিম মেয়েকে ঘিরে। আদিবার মা মরিয়ম বেগম আদিবাকে জন্ম দেওয়ার কিছু দিনের মধ্যেই মারা যায় এবং আদিবার বাবা তাকে তার বৃদ্ধ দাদির কাছে ফেলে নিরুদ্দেশ হয়ে যায়। বৃদ্ধ দাদি আছিয়া বেগম আদিবা কে নিয়ে ভীষণ প্রতিকূল অবস্থার মধ্যে পড়ে যান কারণ তার পক্ষে আদিবাকে লালন_পালন করা কোন ভাবেই সম্ভব ছিলো না। তাই তিনি আদিবার জন্য একজন অভিভাবক খুঁজতে থাকেন। অনেক রিকোয়েস্ট করার পরও তার অন্যান্য ছেলেদের পরিবারে আদিবার ঠাঁই হয়না। এদিকে নিঃসন্তান আব্দুল্লাহ-জোবায়দা দম্পতি আদিবার কথা জানতে পেরে আদিবা কে পরম স্নেহে কোলে তুলে নেন। আদিবা যেন তাদের ঘরে এক টুকরো কলিজার আধখান হয়ে লালিত পালিত হতে থাকে। এদিকে দেশের পরিস্থিতি খারাপ হলে আদিবার বাবার চাকরি চলে যায় এবং তারা স্থায়ীভাবে গ্রামে চলে যায়। গ্রামে গিয়ে আদিবার জীবনে ঘটতে থাকে একের পর এক ভৌতিক ঘটনা..... পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ কলিজার আধখান উপন্যাসটি পড়ে আমার অসম্ভব ভালো লেগেছে। উপন্যাসটি পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিলো আমার চোখের সামনে ঘটনাগুলো ঘটছে। আব্দুল্লাহ জোবায়দা দম্পতির কষ্টগুলো সমাজের মানুষের নানা কথায় তাদের হৃদয় ক্ষতবিক্ষত হয়ে যাওয়া আমাকেও কষ্ট দিয়েছে। আদিবার শেষ পরিণতি কী হয়েছিলো তা জানার আকাঙ্খা ই থেকে গেলো। উপন্যাসটি পড়তে আমার সবচেয়ে বেশি যে জিনিসটা ভালো লেগেছে তা হলো লেখক প্রত্যেক অধ্যায়ে মোটিভেশনাল স্পীচ দিয়েছে। যা একজন বাস্তবমুখী মানুষ হিসেবে আপনাকে শেষ পর্যন্ত উপন্যাস টি পড়তে টেনে নিয়ে যাবে। প্রিয় অংশঃ মা-বাবা কাকে বলে জানেন? নিজের সুস্থ সন্তানটাকে যেমন আদর করেন,অসুস্থ ও পঙ্গু সন্তান টাকেও আদর করেন। অথচ তারা জানেন--এই সন্তান কখনো তাদের তেমন কোনো উপকারে আসবে না তবুও তার যত্নের প্রতি কোনো অবহেলা করেনা। এটা শুধু পৃথিবীতে বাবা-মায়ের দ্বারাই সম্ভব। কারণ, তারা সন্তানকে নিঃস্বার্থ ভালোবাসে। প্রিয় উক্তিঃ ১.তরবারির আঘাত সহ্য করতে পারলে ও কথার আঘাতে আত্মহত্যা করতেও দ্বিধাবোধ করে না মাটির তৈরি মানুষগুলো। ২. সময়ের কফিনে খেয়েছে কত মানুষ আর প্রিয়জন। ৩.জীবন এক খন্ডিত মেঘের মতো। কখনো জমা হয় নীলাভ লোভনীয় রুপে। আবার কখনো বা ভয়ংকর বিদঘুটে রঙে। তবুও জমাট বাঁধা টুকরোকে মেঘই বলে। ৪. মা ছাড়া জীবন-যাপন নামহীন উপন্যাসের মতো.. মূল্যায়নঃ আমার মতো ছোট্ট একজন পাঠক তাঁর উপন্যাস সম্পর্কে যত বলবে ততই কম হয়ে যাবে। উপন্যাসটি যথার্থতা বিচারে লেখক তাঁর পরিপূর্ণ টাই দিয়েছেন । যে কোন পাঠককে মুগ্ধ করবে এবং ভালো লাগায় আছন্ন করে রাখবে উপন্যাসটি শেষ না হওয়া পর্যন্ত। লেখকের প্রথম উপন্যাসের মতো দ্বিতীয় উপন্যাস ( তুমি এলে হারিয়ে যাওয়ার দিনে)টির ও উত্তরোত্তর সফলতা কামনা করি।আজকে এ পর্যন্তই আমি সুমাইয়া সারাহ আপনাদের সাথে "কলজার আধখান" নিয়ে নিজের কিছু মনের কথা প্রকাশ করলাম। আসসালামু আলাইকুম সবাইকে। রেটিং ৯.৫/১০

      By Hasibur Rahman

      25 Mar 2025 12:26 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বই: কলিজার আধখান লেখক: মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম প্রকাশক: বইমই প্রকাশনী রিভিউ লেখক: Hasibur Rahman বইটির জনরা দেওয়া হয়েছে ভৌতিক ও পারিবারিক। তবে এটি পারিবারিক জনরাতেই বেশি মানানসই ছিল। বইটি পড়তে গিয়ে বারবার বিরক্তি এসেছে, যার পেছনে বেশ কিছু কারণ রয়েছে। ১. গল্পের সংলাপে সম্বোধনের একরকম স্থিরতা নেই। কখনো ‘আপনি’, আবার কখনো ‘তুমি’ এই দ্বৈততা পাঠপ্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করেছে। ২. স্বামী-স্ত্রীর কথোপকথনে অতি আধিখ্যেতা লক্ষ্য করা গেছে, যা সংলাপগুলোকে কৃত্রিম করে তুলেছে। ৩. লেখক সাধারণ কথোপকথনের মধ্যে অতিরিক্ত সাহিত্য ঢুকিয়ে দিয়েছেন, যা অনেক জায়গায় অতিরঞ্জিত মনে হয়েছে। ফলে সংলাপগুলো প্রাকৃতিক হয়ে ওঠেনি। ৪. ফারাবি এবং আব্দুল্লাহ লোকাল বাসে চড়েছে। লেখক এখানে লোকাল বাসের পুরো নাড়ি-নক্ষত্র বের করে এনেছেন। আবার তারা রিক্সায় চড়েছে। শহরে সব রিক্সাওয়ালাদের জীবনবৃত্তান্ত তুলে ধরেছেন। আদিবা নিখোঁজ হওয়ার পরে তাকে চৌমুহনী খুরশিদ আলম কমপ্লেক্সের সামনে পাওয়া যায়। আব্দুল্লাহ তাকে আনতে যাবে এমন উত্তেজনাপূর্ণ মুহূর্তে লেখক গাড়ির যাত্রী, ট্যাক্স কার্ড, হারিকেনের তেল নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছেন। এভাবে ঢাকা শহরের জ্যাম, আদাবরের বাসার নাম্বার, এ ধরনের অপ্রাসঙ্গিক লেখার কারণে কাহিনী মূলধারা থেকে থেকে বারবার পিছলে পড়েছে। ৫. কিছু ঘটনাবলী বাস্তবতার সঙ্গে খাপ খায় না। যেমন— লেখক উল্লেখ করেছেন যে আছিয়া বেগম ভীষণ অসুস্থ, তাকে জরুরি চিকিৎসার জন্য ঢাকার ইবনে সিনা হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে এবং জরুরি বিভাগে রাখা হয়েছে। অথচ পরক্ষণেই লেখা হয়েছে যে আদিবার ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা করতে করতে আছিয়া বেগম কখন যে বাড়িতে পৌঁছে গেছে, টেরও পাননি। প্রশ্ন হচ্ছে, কেউ যদি ইমারজেন্সিতে ভর্তি হয়, তাহলে কিছুক্ষণ পরই সে বাড়িতে ফিরে কীভাবে? আবার সেই মানুষটাই কিভাবে গেস্ট আসলে নিজে গেস্টরুমে যায় তাদের সাথে কথা বলতে? ৬. আব্দুল্লাহ-জোবাইদা ইসলামিক চিন্তাধারার মানুষ। তাহলে তারা কীভাবে বন্ধু ফারাবির সঙ্গে বাইরে বের হয়ে তিনজন একসঙ্গে একটি সিএনজিতে বসে? এটি তাদের চরিত্রের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ মনে হয়েছে। ৭. কাহিনির বর্তমান ও অতীতের মধ্যে স্থানান্তর সুস্পষ্ট নয়। লেখক বর্তমান লিখতে লিখতে হঠাৎ ভবিষ্যতে চলে গেছেন, কিন্তু সেটা বোঝানো হয়নি। ফলে মনে হয়েছে, কাহিনি বর্তমানে এগোচ্ছে। ৮. আব্দুল্লাহ ও জোবাইদাকে সিএনজিতে বসিয়ে রেখে, তাদের কথোপকথনের এত অল্প সময়ের মধ্যেই ফারাবি কীভাবে আদিবার জন্য দুহাত ভরে জামাকাপড় ও খেলনা কিনে ফিরল? এটি অবাস্তব মনে হয়েছে। তবে লেখক কিছু সত্য কথা বলেছেন। যেমন—বাংলাদেশিদের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য বা খারাপ অভ্যাস হলো যাচাই-বাছাই না করেই কোনো বিষয়ে মন্তব্য করে ফেলা। এই পর্যবেক্ষণটি যথার্থ ছিল। এটি লেখক এর প্রথম প্রকাশিত মৌলিক বই। লেখার ভিতরে এই ধরনের বিষয়গুলো বাদ দিলে তার লেখনী চমৎকার।

      By umm****com

      23 Mar 2025 08:53 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      ?বই পরিচিতিঃ ◽ বইঃ কলিজার আধখান ◽ লেখকঃ মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম ◽ জনরাঃ পারিবারিক ও ভৌতিক (ইসলামিক) ◽ প্রকাশকঃ বইমই প্রকাশনী ◽ পৃষ্ঠাঃ ৯৬ ?ফ্ল্যাপ থেকেঃ কলিজার আধখান' শুধুমাত্র একটি উপন্যাসের নাম নয়। বরং একটি আবেগ-অনুভূতি, বিশেষ অতিথি, নতুন এক প্রাপ্তি। মানুষের জীবনের প্রথম স্মৃতিটা অনেক সুন্দর হয়। মনে থাকে আমৃত্যু কাল। চাই ওই স্মৃতিটুকু সুখের হোক বা দুঃখের। কলিজার আধখান-এক মায়ের বিশেষ স্মৃতি। যে স্মৃতিতে সুখ পেয়েছে অশেষ। হাজারো ব্যর্থতার মাঝে একটি মাত্র প্রাপ্তি নিয়ে জীবনটা পরিহাস, সুখকর এ স্মৃতি খুব ভালোভাবে ইতি টানতে পারেনি। তবুও মানুষ বেঁচে রয় একটু প্রশান্তির জন্যে। কালের পরিক্রমায় হয়তো সুদিন ফিরে আসবে আবারো...... ?কাহিনী সংক্ষেপঃ নিঃসন্তান দম্পতির হাহাকার আর বাচ্চা পেয়েও বাবা-মা-আত্মীয়স্বজনের অবহেলার চিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন তরুণ লেখক মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম। একটা বাচ্চার অভাবে কিভাবে কুড়েকুড়ে খাচ্ছিল আব্দুল্লাহ ও জোবাইদার কলিজা। সকলের অপবাদ এমনকি বাচ্চা পালক নিতে চেয়েও কারও সহযোগিতা পান নি। সবাই শুধু কটু কথা শোনাতেই যেন বদ্ধপরিকর। ?চরিত্রায়নঃ ◽আদিবাঃ উপন্যাসের শুরু-শেষ আদিবাকে নিয়েই। সেই উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র। জন্মের পর থেকেই সংগ্রাম করতে করতে এগিয়েছে। কখনও পাশে পেয়েছে দাদিকে, কখনওবা বাবা-মাকে। আর কখনও একাই। ◽আছিয়াঃ ইনি আদিবার দাদি। জন্মদাত্রী মায়ের মৃত্যুর পর দাদিই কোলে পিঠে করে মানুষ করতে থাকে, আদিবার ভালো মন্দের দেখভাল করেন। ◽আব্দুল্লাহ ও জোবাইদাঃ ধর্মপ্রাণ স্বামী-স্ত্রী। একটি সন্তানের পিঁপাসায় কাতর। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আর তাহাজ্জুদ ঘিরে তাদের প্রার্থনা একটি সন্তান; আর সন্তান পাওয়ার পর তার সুস্থতা-ভালো থাকার প্রার্থনা করতে থাকেন সর্বক্ষণ। ?পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ বইটির ২টা পৃষ্ঠা পড়েই একটা প্রশান্তি কাজ করতে শুরু করেছে। অসম্ভব সুন্দর একটি বই। ইসলামিক শিক্ষা ও নবী রাসুলের দেখানো পথে চলে আব্দুল্লাহ ও জোবাইদা দম্পতি। তাদের বিয়ের বয়স বারো বছর হলেও কোনো সন্তান নেই। কত চেষ্টা চিকিৎসা করেছেন। কিন্তু বাচ্চা তো হয়ই নি সাথে আত্মীয় স্বজনদের কথা তীরের মত বিঁধতে থাকে কলিজায়। পরবর্তীতে আদিবাকে পায়, কলিজা ছেড়া ধন, আগলে রাখে চোখের মণি করে। কিন্তু আর শেষ রক্ষা হয়না, হারিয়ে ফেলে তাদের বাঁচার অবলম্বনকে। বারংবার কষ্টে নিমজ্জিত থেকেও নামাজ কিংবা ইসলামি আদেশ নিষেধ নিয়ে কখনও হতাশা বা বিতৃষ্ণা দেখিনি ওদের মাঝে। অথচ আমরা সামান্য কারণেও হতাশা অনুভব করি। এখান থেকে শিক্ষা নিয়ে বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করা দরকার। ?বইয়ের কিছু উল্লেখযোগ্য লাইনঃ ?পৃথিবীতে যাদের মাতৃ কিংবা পিতৃছায়া মাথার ওপর থেকে সরে যায়, একমাত্র তারাই জানে-পৃথিবীর আলো-বাতাস কতটা বিষাদময় লাগে। ?আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে কন্যা সন্তান হলো মাতা-পিতার জন্যে এক শ্রেষ্ঠ নেয়ামত। অথচ এ নেয়ামতের মূল্যায়ন সবাই করতে পারে না। কন্যা সন্তানকে অশুভ মনে করা কাফেরদের বদস্বভাব। তাই আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করা চাই। ?আমাদের বাবারা বড্ড অভিনেতা! দিন-রাত সন্তানের জন্যে হাজারো কষ্ট করবপন কিন্তু মুখে কোনো ক্লান্তির ছাপ থাকবে না। সন্তানকে সামনে পেলে একরাশ মুগ্ধতা নিয়ে হেসে বলে- বাবা কেমন আছো? এক হাসি প্রমাণ করে -সারদিন তার উপর কোনো কষ্টের ট্রাজেডি যায়নি। ?মানুষ হারতে হারতে জিতে যায়, আর ভুল করতে করতে একদিন সঠিক পথ খুঁজে পায়। ?পৃথিবীতে যে মানুষটা সবচেয়ে বেশি দায়িত্ববান, তার পেছনে লেগে থাকা মানুষেরও অভাব নেই। কারণে অকারণে তাকে অযথা ব্যথা দেয়ার জন্যে উঠেপড়ে থাকে এক শ্রেণির মানুষ। দিনশেষে এরা নিজেদের হিংসার অনলে নিজেরাই পুড়ে ছাই হয়ে যায়। ?সুখ এবং অসুখ-দুই শব্দের মধ্যে শুধু একটি অক্ষরের ব্যবধান। কিন্তু এর মাঝের অনুভূতিটা আকাশ-জমিনের মতো। ?স্মৃতি জমিয়ে রাখার ক্ষেত্রে ছেলেদের থেকে মেয়েরা একটু বেশি যত্নশীল। ?সময়ের কফিনে খেয়েছে কত মানুষ আর প্রিয়জন। চোখের পলক না ফিরতেই মানুষ নাই হয়ে যায়। কাছে থাকবে বলা প্রিয়জনগুলো সবার আগে হারিয়ে যাওয়ার পথ খোঁজে কখনো মৃদু হেসে, আবার কখনো বা অভিমান করে। ?কাউকে ঠকিয়ে মানুষ ধনী হলেও সুখি হতে পারেনা। দুনিয়াতে সবচেয়ে মূল্যবান জিনিস হচ্ছে সুখ। দুই শব্দের অপার সুখটা সবার কপালে জুটে না। ?আপনার সন্তানকে সু-সন্তান হিসেবে দেখতে চাইলে তার খাওয়া, পরা থেকে শুরু করে সবকিছুতে হারামের ছোঁয়া থেকে দূরে রাখতে হবে। পাশাপাশি সু-শিক্ষা বিদ্যালয়ে দেয়ার আগে নিজের ঘরকে বিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। ?খুচরো আলাপঃ উপরোক্ত লেখাটি আমার ব্যক্তিগত অভিমত। বইটি আপনার চলার পথে ইসলামিক দৃষ্টিভঙ্গি জাগ্রত করতে সহায়ক হবে। আপনি ইসলামের জানা অজানা অনেক কিছু সম্পর্কে মনোযোগি হবেন। আর বইটিতে প্রাকৃতিক পরিবেশের খুব মিষ্টি করে বর্ণনা করেছেন লেখক। সেখান থেকে আমি সামান্য কিছু অংশ তুলে ধরেছি মাত্র। আপনারা পড়লে বিস্তারিত জানতে পারবেন। সকলকে ধন্যবাদ সময় নিয়ে পড়বার জন্য। আসসালামু আলাইকুম। লেখাঃ উম্মে হাবিবা কনা

      By mmr****com

      16 Nov 2024 09:39 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      #বুক_রিভিউ লেখক : ~ শেখ সাব্বির টাংগাইল জেলা সদর বই: কলিজার আধখান লেখক: MD Rasedul Islam প্রকাশন:ৎবইমই প্রকাশনী পৃষ্ঠা :৯৬ ধরন : উপন্যাস। ❝ প্রচ্ছদ নিয়ে সংক্ষিপ্ত কথন ❞ কলিজার আধখান বইটার প্রচ্ছদ নিয়ে ঘটা করে কিছু বলতে হবে না নামের মতোই প্রচ্ছদটাও যেন কলিজার আধখান-ই। প্রচ্ছদটাই বলে দেয় বইটা ঠিক কেমন হতে পারে। কলিজার আধখান বইটার প্রচ্ছদ যেন মন ছুয়ে যায়। অনেক কিছুই উন্মোচন হয় এ-প্রচ্ছদ দেখে। ❝বই থেকে মনকাড়া কিছু অংশ ❞ ❝ সময়ের কফিনে খেয়েছে কত মানুষ আর প্রিয়জন। চোখের পলক না ফিরতেই মানুষ নাই হয়ে যায়।কাছে থাকবে বলা প্রিয়জনগুলো সবার আগে হারিয়ে যাওয়ার পথ খুজে কখনো মৃদু হেসে, আবার কখনো বা অভিমান করে। ❞ ❝বই নিয়ে কিছু কথা ❞ " ককিজার আধখান " আর দশ'টা উপন্যাসের চেয়ে একটু ভিন্ন। ফাসাদ বহুল এই সমাজে কিছু নামধারী লেখক সাহিত্যের নামে অশ্লীলতা ছড়িয়ে বেড়ায়, সেখানে রাশেদুল ইসলাম'র রচিত "কলিজার আধখান" বইটি সুস্থ সাহিত্যের এক অনবদ্য উদাহরণ! বইটিতে রয়েছেয়ে আকাশচুম্বী দরদামের এই শহরে মধ্যবিত্তদের যাপিত জীবনের বাস্তবতা। রয়েছে সন্তান হারা মায়ের হাহাকার। বইটি পড়লে আপনি অবলোকন করতে পারবেন পিতৃছায়াহীন সন্তানেরা আমাদের সমাজে ঠিক কতটা অবহেলিত। বইটিতে আরও রয়েছে ভৌতিক জনজরা। ❝ বই নিয়ে আমার মতামত ❞ কলিজার আধখান পড়ার প্রতিটি মুহুর্ত ছিলো খুবই মুগ্ধকর, কলিজার আধখান কোনো বানোয়াট গল্প নয়, বরং লেখক মহাদয় সমাজের আসল চিত্রটাই তুলে ধরেছে প্রতিটি অক্ষরে অক্ষরে। বইটি পাঠ করতে গিয়ে বার-বার মনে হয়েছে এটি শুধু একটি বই নয় এ-যেনো একগুচ্ছ অনুভূতির উপমা। কলিজার আধখান বইটি পাঠ করলে আপনার সামনে উন্মোচন এক নতুন দিগন্ত।খুলবে ভাবনার কিছু নতুন দোয়ার। সহজ সাবলীল শব্দ চয়নে বইটি হয়ে উঠেছে আরও মনোমুগ্ধকর। যার কারণে বইটি বারকয়েক পড়লেও একঘেয়েমি আসার সম্ভাবনা খুবই লঘু। নাজুক এই যুগে বইটি জাতির জন্য এক অসামান্য উপহার। দিক হারাদের সঠিক পথ দেখার এক নতুন উদ্দীপনা। ❝ দু'আ ❞ যারা-ই কলিজার আধখান বইটার পেছনে শ্রম দিয়েছে তাদের এই শ্রম কভু বৃথা না যাক, প্রভু তা বৃথা হতে না দিক! সব শেষে রাশেদ ভাইয়ের কন্ঠে কন্ঠ মিলিয়ে বলি ❝ চারিদিকে সুস্থ সাহিত্যের মিছুল হোক ❞ বইটি আপনিও সংগ্রহ করতে

      By Jfr****com

      23 Sep 2024 12:33 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বই: কলিজার আধখান লেখক: রাশেদুল ইসলাম। প্রথমেই বলি বইটির রিভিউ লেখা আমার সম্ভব না,কারণ এই পুরো বই যেন এক একটা রিভিউ। এই বইয়ের মধ্যে আছে—সমাজের মধ্যে সন্তান না থাকার বেদনা।এতিমের অবস্থা, মাজার পুজারীর পরিণতি, খনকারদের নিয়ে এবং অবাধ্য জিনদের নিয়ে এই বইটি। আশা করা যাই সকলের ভালো লাগবে আদিবা একজনই এতিম মেয়ে, শুরুর দিকে কলিজার আধখান আদিবা কে পালন করেন তার দাদি আছিয়া, পরে জোবাইদা ও আব্দুল্লাহ তাকে দত্তক হিসেবে নিয়ে নেয়। আদিবা পড়াশোনায় অনেক মেধাবী একজন ছাত্রী, কলিজার আধখান আদিবা যখন ক্লাস টেনে পড়েন তখন তাকে দুষ্ট জিনেরা ঘিরে রাখেন। কলিজার আধখান আদিবা কে সুস্থ করার জন্য অনেক টাকা খরচ করেন। তবুও কিছুতে কিছু হচ্ছে না। দুষ্ট জিনেরা অনেক সময় তাকে এদিকে সেদিক নিয়ে যেতো। দুঃখের ব্যাপার হচ্ছে— এসএসসি পরীক্ষার এক সপ্তাহ আগে আবার আদিবাকে নিয়ে যাই দুষ্টু জিনেরা। এবার আদিবার আসল দাদি মারা যায়। অনেক দিন পর আদিবাকে খুঁজে পায় তার বাবা মা। বিয়েও হয়েছিল অনেক নাটকীয় ভাবে। আদিবার কোলে আসে ছোট্ট আলিফ। আদিবার জন্য রেখে যাওয়া— তার দাদির আমানত (চিঠি এবং গহনা) টুকু জোবাইদা ও আব্দুল্লাহ ঠিক করেন আদিবার হাতে তুলে দিবেন। কিন্তু কে জানতো ছোট্ট আলিফ কে রেখে আবারও আদিবা চলে যাবে বহুদূর! তবে কি আদিবার মমতার ছোট্ট ছেলে আলিফ কে ও পিতা-মাতা ছাড়া বড় হতে হবে? জুবাইদা ও আব্দুল্লাহ কি পারবে কলিজার আধখান আদিবাকে সেই আমানত ফিরিয়ে দিতে? নাকি সারাজীবন ঋণী হয়ে থাকতে হবে? রিভিউ: জান্নাতুল ফেরদৌস

      By Asma ull husna Tithy

      23 Sep 2024 11:59 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রিভিউ #কলিজার_আধখান বই: কলিজার আধখান লেখক: মোঃ রাশেদুল ইসলাম রিভিউকারী: আসমা উল হুসনা তিথী আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া কলিজার আধখান ব‌ই'টা আমি পড়েছি। বই'টা প্রি অর্ডার করার ইচ্ছে ছিলো না, সোজা বই মেলায় আপনার সাথে দেখা করে নেওয়া ইচ্ছে ছিলো। কিন্তু একজনের জন্য তা হয় নি। সে নিজে একপ্রকার জোর করেই প্রি অর্ডার করিয়েছে। বলেছে পড়ে বইটা আরো বেশি প্রাইজ হবে। আবার স্টক আউট হলেও হতে পারে। কি অসম্ভব সুন্দর ভাবে সেটাই হলো বইটা আজ স্টক আউই। আমি বইটা না নিলে আজ নির্ঘাত কেঁদে দিতাম। ভালোই হয়েছে প্রি অর্ডার করে। ব‌ই পড়তে আমার অনেক টা বেশী ভালো লাগে। আপনার উপন্যাস “কলিজার আধখান” তাই জলদি করে পড়া শেষ করলাম। বইটা এত্তো টা ভালো লাগছে পড়ে। আপনাকে ঠিক কিভাবে বুঝাবো জানি না। কিছু কিছু জায়গা তে একটু খারাপ ও লেগেছে আমার। কয়েকটা চরিত্র কে আপনি খুব বেশি কষ্ট দিয়ে ফেলেছেন উপন্যাস টায়। এতে আমিও কষ্ট পেয়েছি৷ তবে সব মিলে ১০০/১০০ গল্প টা বলে স্পয়লার দিবো না আমি, তবে সবাই কে এই বইটা পড়ার জন্য সাজেস্ট করার মতো একটা বই এটা৷ আমি যদিও থ্রিলার বই বেশি পরি। তবে আপনার বইটা পড়ে যেনো গল্পটা থেকে বেড় হতেই পারছিলাম না অনেকক্ষণ। "কলিজার আধখান" ব‌ই'টা অনেক সুন্দর। সত্যিই এই বইটার মধ্যে একটা ভালোবাসার অনুভূতি জড়িয়ে আছে। যেটা ভাষায় প্রকাশ করার মতো উপযুক্ত ভাষা আমার জানা নেই। বইটা আরো আরো পাঠক প্রিয়তা পাক এই কামনা করি।

      By 880****993

      22 Sep 2024 09:50 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      #বই_রিভিউ #কলিজার আধখান আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া প্রথমেই অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই শ্রদ্ধেয় মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম ভাইয়াকে।এতো অসাধারণ একটি বই আমাদের কে উপহার দেয়ার জন্য। কলিজার আধখান বইটা পরেছি। সত্যি অসাধারণ একটা বই লিখেছেন আপনি। বইটা পরে সত্যি আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি। সচরাচর আমি গল্পের বই বেশি একটা পরি নাহ। সময়ের কারণে পড়া হয়ে উঠে নাহ। কিন্তু আপনার এই কলিজার আধখান বইটার নামটা দেখেই একটা শখ জাগে বইটা পড়ার জন্য। তাই এতো তাড়াহুড়ো করে অর্ডার করেছিলাম। আলহামদুলিল্লাহ জীবনের প্রথম এতো সুন্দর একটি বই পরলাম। সত্যি এই বইটার মধ্যে অন্যরকম একটা আবেগ, অনুভূতি জড়িয়ে আছে— যেটা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে নাহ। আপনাকে আবারও অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি বই আমাদের উপহার দেয়ার জন্য। আপনার লেখা এমন কিছু বইয়ের জন্য আবারও অপেক্ষায় থাকলাম।

    • Was this review helpful to you?

      or

      বই হচ্ছে বন্ধুর মতো।যাকে নিজের মতো করে আচড় কাঁটা যায়।কিন্তু বইয়ের দ্বারা কখনো ক্ষতি আশা করা যায় না। বই কখনো হাসায় কখনো কাঁদায়।এমনই কিছু বইয়ের তালিকার মধ্যে কলিজার আধখান আমার জন্য অন্যতম।কিছু কিছু সময় বইও কথা বলে।লেখক তার কলমের আঁচড়ে বাস্তব চরিত্র ফুটিয়ে তুলছে।যাতে কখনো হেসেছি কখনো কেঁদেছি আবার মন খারাপ করেছি। লেখকের জন্য সত্যি মন থেকে শুভকামনা যাতে আগামীতে আরো সুন্দর বই উপহার দিতে পারে।কারন পাঠক সব সময় সুন্দর লেখা সুন্দর চরিত্র, গল্প চায়।যাতে একবার পড়লে কিছু বই মনে গেঁথে থাকে।তেমনি কলিজার আধখান.....

      By 880****420

      20 Aug 2024 03:52 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রিভিউ বই: কলিজার আধখান লেখক: মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম প্রকাশনী : বইমই প্রকাশনী প্রচ্ছদ: সাঈফ আশরাফ পৃষ্ঠা :৯৬ আসসালামু আলাইকুম, আশাকরি সবাই ভালো আছেন।আজকে আলোচনা করব মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম এর লেখা কলিজার আধখান বই নিয়ে। রিভিউ: গল্পের প্রধান চরিত্র আদিবা। জীবন কতো ভয়ংকর হতে পারে তা এই বইটি পড়লেই বোঝা যায়। সন্তানের জন্য মা,বাবার ছায়া আবশ্যক। মা, বাবা ছাড়া সন্তানের জীবন কেমন হতে পারে তা আদিবা কে দেখলেই বোঝা যায়। আবার উপন্যাসের আরেকটি চরিত্র জুবাইদা ও আব্দুল্লাহ। যাদের ছিলনা কোনো সন্তান । সমাজের মানুষের কটু কথা এসব সহ্য করেই তাদের জীবন চলছিল। এসব থেকে বাঁচতে পাড়ি জমায় শহরে। সেখানে কেমন কাটছিল তাদের জীবন, শহরে গিয়ে তারা আদেও কি সুখ ফিরে পেয়েছিল। আবার আদিবার জীবন ই কেমন চলছিল মা বাবা ছাড়া। এসব জানার জন্য কলিজার আধখান বইটি পড়তে হবে। লেখকের জন্য শুভ কামনা রইল। পাঠকদের কে এতো সুন্দর উপন্যাস উপন্যাস উপহার দেবার জন্য কৃতজ্ঞ।

      By Umma Labiba Suma

      20 Aug 2024 04:13 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      অনেক সুন্দর। ভাল লেগেছে বইটি পড়ে।

      By samia chowdhury

      19 Aug 2024 10:43 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      মা শা আল্লাহ অসাধারণ একটি বই। বইয়ের প্রচ্ছদ দেখেই মনে হলো বইটা পড়া উচিত। তাই নিয়ে নিলাম। পারিবারিক উপন্যাস টি সবাই পড়বেন আশা করি আপনাদের ও ভালো লাগবে

      By Tanvir Hossain

      19 Aug 2024 07:17 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইঃকলিজার আধখান লেখকঃরাশেদুল ইসলাম এই শহরে সবাই অসুখী সুখে থাকার অভিনয় করে তবুও মিথ্যে হাসি নিয়ে মানুষ ঘুরে বেড়ায়। মানুষের জীবনে সবচেয়ে বড় দুঃখ হচ্ছে পারিবারিক ভাবে বিপর্যস্ত হওয়া।বইটা পড়ার পর একজন পাঠক নিজেকে ঠিক রাখতে পারবে না। চোখের পানি অবশ্যই অঝোরে দু'চোখ বেয়ে পড়তেই থাকবে। গল্পের শুরু এবং শেষটায় একটা টুইস্ট রয়েছে যেটা বলে রহস্য উন্মোচন করতে চাই না।লেখক সাহেব খুব যত্ম করে বইটা সাজিয়েছেন। সবাইকে বইটি পড়ার অনুরোধ রইলো। কলিজার আধখান সবার জীবনেই থাকুক।লেখক সাহেবের জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা রইলো।

      By Sadia Tashfia

      19 Aug 2024 06:05 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইঃকলিজার আধখান লেখকঃরাশেদুল ইসলাম বইটি পড়ার পর মুগ্ধ হয়ে গিয়েছি।এতো সুন্দর প্রচ্ছদ আর লেখনী পড়ে পাঠকরা মুগ্ধ হয়েই ফিরবে। যেমন মুগ্ধ হয়েছি,ঠিক তেমনি ভাবে চোখের অশ্রু ঝরেছে।লেখকরা পাঠকদের কাঁদানোর জন্য মনে হয় বই লিখে।পুরো বইটা শেষ করার পর একজন পাঠক আফসোস করবে,কেন তাড়াতাড়ি লেখাগুলো পড়ে শেষ করেছি।ধীরে ধীরে পড়লে হয়তো গল্পের স্বাদটা বেশ ভালোভাবে উপভোগ করতে পারতাম। বইটা সবাইকে পড়ার অনুরোধ রইলো। লেখক সাহেবের জন্য শুভকামনা রইলো ❤️ বইটি পড়ার পর মুগ্ধ হয়ে গিয়েছি।এতো সুন্দর প্রচ্ছদ আর লেখনী পড়ে পাঠকরা মুগ্ধ হয়েই ফিরবে। যেমন মুগ্ধ হয়েছি,ঠিক তেমনি ভাবে চোখের অশ্রু ঝরেছে।লেখকরা পাঠকদের কাঁদানোর জন্য মনে হয় বই লিখে।পুরো বইটা শেষ করার পর একজন পাঠক আফসোস করবে,কেন তাড়াতাড়ি লেখাগুলো পড়ে শেষ করেছি।ধীরে ধীরে পড়লে হয়তো গল্পের স্বাদটা বেশ ভালোভাবে উপভোগ করতে পারতাম। বইটা সবাইকে পড়ার অনুরোধ রইলো। লেখক সাহেবের জন্য শুভকামনা রইলো ❤️

      By 880****591

      22 Sep 2024 07:04 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রিভিউ #কলিজার_আধখান আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া কলিজার আধখান ব‌ই'টা আমি পড়েছি। বই'টা আমাকে খুব কাছের একটা মানুষ গিফট করছে। ব‌ই পড়তে আমার অনেক টা বেশী ভালো লাগে —কিন্তু পড়াশোনার চাপে তেমন একটা পড়া হয়না। “কলিজার আধখান” নাম টা দেখেই ব‌ই'টার প্রতি অন্যরকম একটা ইন্টারেস্ট চলে আসলো! তাই দেরি না করে পড়া শুরু করে দেই। এক বসাতেই শেষ করে ফেলছি! এত্তো টা ভালো লাগছে পড়ে! অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই শ্রদ্ধেয় মোঃ রাশেদুল ইসলাম ভাইয়াকে।এতো অসাধারণ একটি বই আমাদের কে উপহার দেয়ার জন্য। আপনার লেখা এমন কিছু বইয়ের জন্য আবারও অপেক্ষায় থাকলাম। "কলিজার আধখান" আলহামদুলিল্লাহ ব‌ই'টা অনেক সুন্দর। সত্যিই এই বইটার মধ্যে একটা আবেগ, অনুভূতি জড়িয়ে আছে— যেটা ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। উপন্যাসের পরতে পরতে রয়েছে ভালোবাসার ছোঁয়া। আমি এই অবদি যেই কয়টা উপন্যাস পরছি তার মধ্যে এটা অন্যতম। —একটা প্রশ্ন করি? মৃদু হেসে জোবাইদার প্রশ্ন। — হুম, যত ইচ্ছে করতে পারেন ম্যাম! —আপনার অফিস টাইমে আমার কথা একবারও মনে পড়ে? —মনে পড়ে কিনা জানিনা। তবে অফিস খাতায় সাইন করতে গিয়ে প্রায়ই আপনার নাম লিখে চলে আসি! এ নিয়ে সবাই হাসাহাসি করে বড্ড বেশি। এইটুক আমার কাছে একদম অন্যরকম লাগছে। কিছু কিছু লাইন আমার এতো টাই ভালো লাগেছে—আমি ওইগুলো নোট করে রেখেছি। নিঃসন্দেহে উপন্যাস টা আমার মন জয় করে ফেলেছে।এরকম আরো ব‌ই চাই ভাইয়া.. রিভিউ: সাদিয়া সামহা মিম

      By 880****880

      16 Sep 2024 02:00 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #বুকরিভিউ বই: কলিজার আধখান। প্রকাশনা : বইমই প্রকাশনা পৃষ্ঠা: ৯৬ মুল্য: ২৭৫ জনরা:পারিবারিক ভৌতিক উপন্যাস. পাঠপ্রতিক্রয়া: আমি কলিজার আধখানের শুরু থেকেই ছিলাম। প্রচার করার সৌভাগ্যও আমার হয়েছিল, তবে আমি জনরাটা ভুলে গেছিলাম‌ বই হাতে পাওয়ার পরে ভাবলাম একবার জিজ্ঞাসা করে নিই। তবে তা আর করিনি, না করে ভালোই হয়ছিল, কারণ যদি জনরা জেনে নিতাম ভুলে গেছি বলে হয়ত আমি এতটা হতবাক হতে পারতাম না। পাঠ প্রতিক্রিয়ায় আমি এত টুকুই বলবো প্রথম বই হিসাবে এতটা নিখুঁত লেখা আমি আশা করিনাই। আমি আরো কিছু লেখা তো পড়েছি। আমি দেখেছি— প্রথম বইয়ে অনেকের লেখায় কিছুটা বাচ্চামো থাকে! তবে বই পড়ে মনে হয়েছে বেশ পাকাপোক্ত হাতের লেখা। নামের যথার্থতা : অনেক বই রিভিউ আমার করা হয়েছে তবে নামের যথার্থতা কখনো বলা হয়নি। আজ বলছি “কলিজার আধখান” নামটা একেবারে, যথার্থ। রিভিউ: বইয়ের শুরুতেই যেভাবে আদিবা মাতৃস্নেহ হারা হয়ে পড়ে ভেবেছিলাম, সে হবে বাবার চোখের মণি, তবে আমি ভুলে গিয়েছিলাম বাংলাদশের সব মানুষ বংশ প্রদীপ চায়! আর সেটা ছেলেই হতে হবে। নয়তো মুখের ওপর নেমে আসবে আঁধারের কালোমেঘ।কিছু অকৃত্রিম স্নেহ এখানে দেখিয়েছেন যা আসলেই প্রসংশার দাবিদার। আর বইটা পড়ে মনে হয়েছে সম্পর্ক হলে এমনই হওয়া উচিত। সাম্প্রতিক সময়ের অস্থিরতাও তুলে ধরেছেন। আরও তুলে ধরেছেন ধর্মের কিছু মিথ্যা গোঁড়ামি! এজন্য বিশেষ ধন্যবাদ। শেষটা যেভাবে করেছেন আমি আশাও করিনি। এটা যে এভাবে পারিবারিক ভৌতিক উপন্যাসে রূপ নেবে —আমি শেষ করার আগ অবদি বুঝতেই পারিনি! কি হয়েছিল শেষে? কি ঘটেছিল আদিবার সাথে? জানতে হলে পড়ে ফেলুন #কলিজার_আধখান

      By সৃষ্টি

      14 Sep 2024 01:22 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #বই_রিভিউ #কলিজার_আধখান #বই_রিভিউ #কলিজার_আধখান আসসালামু আলাইকুম ভাই মানুষের কান্নার কি কোনো মূল্য নাই? এভাবে বই লিখেও কাউকে কাঁদানো যায়? কি এমন ম্যাজিসিয়ান হলেন ৯৬ পৃষ্ঠার বইয়ের ৫৩ পৃষ্ঠায় মাঝে কান্নার রোল! এতো কান্না পরলো যে অভিযোগ করতে চলে আসলাম। এভাবে মানুষকে কাঁদিয়ে কি পেলেন ভাই! ভালো হয়ে যান। আর এমন অসাধারণ বই লিখেন। যা মানুষকে কলিজার আধখানের মতো করে হাসাবে, কাঁদাবে, সবটাই হবে বাস্তবতার গল্পে। জীবনে অবাস্তব ঘটনা পড়ে কেঁদেছি। কিন্তু বাস্তব ঘটনা পড়ে কখনও কাঁদিনি। প্রথমে জোবায়দা আর আবদুল্লাহর খুনশুটি গুলো অনেক মনে ধরেছে। এরপর আদিবা তাদের ঘর আলো করে সুখের জোয়ার এনে দিয়েছে।সবাই তো খুশিতে আত্মহারা। আছিয়া দাদির মায়া, ভালবাসার কথা ভেবে অনেক কান্না করেছি।বার বার দাদুর কথা মনে পরছিলো। দাদির লিখা চিঠিটা অনেক কাঁদিয়েছে জানেন ভাই! আলহামদুলিল্লাহ আমার দাদু ভালো আছেন জীবিত আছেন।এরপর আদিবা হারিয়ে যাওয়া। আদিবা নিজের নিড়েই নিজে থাকতে না পারার কথা গুলো ডায়রিতে লিখে হারিয়ে যাওয়া। হারিয়ে গিয়েও কারো সঙ্গ পেয়ে সেখানো শারীরিক নি*র্যা*তন। সন্তান হওয়ার পর আবার হারিয়ে যাওয়া। ফিরেও আবার হারানো। এতো এতো হারিয়ে যাওয়া কি আদৌ বন্ধ হবে না? জোবায়দা,আবদুল্লাহ আর প্রিয় মায়াবি সেই আদিবা আপুর সাথে প্রশ্ন আমার। দোয়া করি মন থেকে ভাসমান প্রানীগুলো থেকে আপু মুক্তি পাক।আল্লাহ হেফাজত এ রাখুন মায়াবী পরীকে। আমিন। প্রিয় আদিবা আপু, আসসালামু আলাইকুম। জানি না আপনি আমার লিখা চিঠি খানা কখনও পাবেন কি না! আপনার জীবনের কাহিনি পড়ে কতটা কেদেছি হয়তো দেখলে আপনিও কাদবেন। এখনও ঘোর এ আছি। আপু খুব জানতে ইচ্ছে করে আপনি এখন কেমন আছেন। আপনাকে খুব দেখতে ইচ্ছে করে জড়িয়ে ধরে অনেকটা কাদতে ইচ্ছে করে। আপনার আম্মা সে আপনাকে অসম্ভব ভালোবাসেন আপনার বাবাও। আপু জানেন আপনি যেভাবে হারিয়ে যান নিজের অনিচ্ছায় আমাদের এই সার্কাস এর শহরে এমন শত শত মানুষ হারিয়ে যেতে চায় কিন্তু পারে না। একটু আগে শুনলাম আবার হারিয়ে গেলে?। আল্লাহ র পরিকল্পনা টা তিনি ভালো জানেন। আপনার এতো কষ্টের পর ইন শা আল্লাহ সুখ আসবে।যেখানে আছেন দোয়া করি ভালো থাকুন আর ফিরে আসার দোয়া করি?। আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন❤️মজার ব্যাপার কি জানেন? আমি কিন্তু আপনার জেলার ই বাসিন্দা।অনেক খুশি হবো কখনও আপনার সাথে দেখা হলে।আপনার ছেলেটার জন্য দোয়া রইলো আপনার জন্যও। ইতি আপনার এক বোন সামিয়া? রিভিউ: সামিয়া চৌধুরী আসসালামু আলাইকুম ভাই মানুষের কান্নার কি কোনো মূল্য নাই? এভাবে বই লিখেও কাউকে কাঁদানো যায়? কি এমন ম্যাজিসিয়ান হলেন ৯৬ পৃষ্ঠার বইয়ের ৫৩ পৃষ্ঠায় মাঝে কান্নার রোল! এতো কান্না পরলো যে অভিযোগ করতে চলে আসলাম। এভাবে মানুষকে কাঁদিয়ে কি পেলেন ভাই! ভালো হয়ে যান। আর এমন অসাধারণ বই লিখেন। যা মানুষকে কলিজার আধখানের মতো করে হাসাবে, কাঁদাবে, সবটাই হবে বাস্তবতার গল্পে। জীবনে অবাস্তব ঘটনা পড়ে কেঁদেছি। কিন্তু বাস্তব ঘটনা পড়ে কখনও কাঁদিনি। প্রথমে জোবায়দা আর আবদুল্লাহর খুনশুটি গুলো অনেক মনে ধরেছে। এরপর আদিবা তাদের ঘর আলো করে সুখের জোয়ার এনে দিয়েছে।সবাই তো খুশিতে আত্মহারা। আছিয়া দাদির মায়া, ভালবাসার কথা ভেবে অনেক কান্না করেছি।বার বার দাদুর কথা মনে পরছিলো। দাদির লিখা চিঠিটা অনেক কাঁদিয়েছে জানেন ভাই! আলহামদুলিল্লাহ আমার দাদু ভালো আছেন জীবিত আছেন।এরপর আদিবা হারিয়ে যাওয়া। আদিবা নিজের নিড়েই নিজে থাকতে না পারার কথা গুলো ডায়রিতে লিখে হারিয়ে যাওয়া। হারিয়ে গিয়েও কারো সঙ্গ পেয়ে সেখানো শারীরিক নি*র্যা*তন। সন্তান হওয়ার পর আবার হারিয়ে যাওয়া। ফিরেও আবার হারানো। এতো এতো হারিয়ে যাওয়া কি আদৌ বন্ধ হবে না? জোবায়দা,আবদুল্লাহ আর প্রিয় মায়াবি সেই আদিবা আপুর সাথে প্রশ্ন আমার। দোয়া করি মন থেকে ভাসমান প্রানীগুলো থেকে আপু মুক্তি পাক।আল্লাহ হেফাজত এ রাখুন মায়াবী পরীকে। আমিন। প্রিয় আদিবা আপু, আসসালামু আলাইকুম। জানি না আপনি আমার লিখা চিঠি খানা কখনও পাবেন কি না! আপনার জীবনের কাহিনি পড়ে কতটা কেদেছি হয়তো দেখলে আপনিও কাদবেন। এখনও ঘোর এ আছি। আপু খুব জানতে ইচ্ছে করে আপনি এখন কেমন আছেন। আপনাকে খুব দেখতে ইচ্ছে করে জড়িয়ে ধরে অনেকটা কাদতে ইচ্ছে করে। আপনার আম্মা সে আপনাকে অসম্ভব ভালোবাসেন আপনার বাবাও। আপু জানেন আপনি যেভাবে হারিয়ে যান নিজের অনিচ্ছায় আমাদের এই সার্কাস এর শহরে এমন শত শত মানুষ হারিয়ে যেতে চায় কিন্তু পারে না। একটু আগে শুনলাম আবার হারিয়ে গেলে?। আল্লাহ র পরিকল্পনা টা তিনি ভালো জানেন। আপনার এতো কষ্টের পর ইন শা আল্লাহ সুখ আসবে।যেখানে আছেন দোয়া করি ভালো থাকুন আর ফিরে আসার দোয়া করি?। আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন❤️মজার ব্যাপার কি জানেন? আমি কিন্তু আপনার জেলার ই বাসিন্দা।অনেক খুশি হবো কখনও আপনার সাথে দেখা হলে।আপনার ছেলেটার জন্য দোয়া রইলো আপনার জন্যও। ইতি আপনার এক বোন সামিয়া? রিভিউ: সামিয়া চৌধুরী

      By Meherima Sultana

      11 Sep 2024 04:36 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      অসাধারণ

      By মায়াবিনী

      20 Aug 2024 10:14 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      কলিজার আধখান বইটা কেমন জানা ছিলো না। প্রচ্ছদ টা সুন্দর লাগায় অর্ডার দিয়ে ফেলা। ভেবেছি টাকা টা জলে গেলো না তো? কিন্তু পড়ার পর মন বদলে গেলো।সন্তান বিহীন আব্দুল্লাহ ও জোবাইদার হাহাকার। কোথায় পাবে একটা সন্তান, যে হবে কলিজার আধখান। গায়ের মানুষদের তীক্ত কথার বান, তীলে তীলে শেষ করে দিচ্ছে। ওদিকে মা হারা নাতনিকে নিয়ে চিন্তিত দাদী। সময় ফুরিয়ে এসেছে তার, কোথায় আশ্রয় পাবে তার এতিম নাতনিটা? এ দুইয়ের মেল বন্ধন হয় আব্দুল্লাহ এর বন্ধু ফারাবী। এরপর সবার মুখেই ফুটে তৃপ্তির হাসি। কিন্তু কে জানে এ হাসি কতদিন স্থায়ী হয়? কলিজার আধখান সন্তানটির নাম আদিবা, সে ও তার পালিত মা-বাবার জীবনচক্র নিয়েই কলিজার আধখান সাজানো। এ গল্প হাসাবে, কাঁদাবে, অবশেষে কি হবে? কি হবে জানতে হলে শেষ পর্যন্ত ধৈর্য্য নিয়ে পড়তে হবে। আপনারাও পড়ুন আশা করি পছন্দ হবে।

      By samiya samiya

      20 Aug 2024 08:13 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রিভিউ বই: কলিজার আধখান লেখক: মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম প্রকাশনী : বইমই প্রকাশনী প্রচ্ছদ: সাঈফ আশরাফ পৃষ্ঠা :৯৬ আসসালামু আলাইকুম, আশাকরি সবাই ভালো আছেন।আজকে আলোচনা করব মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম এর লেখা কলিজার আধখান বই নিয়ে। রিভিউ: গল্পের প্রধান চরিত্র আদিবা। যাকে কেন্দ্র করে উপন্যাস টি রচিত হয়েছে। চরিত্রের নাম কাল্পনিক হলেও উপন্যাসটি বাস্তব । আদিবার জন্মের পর থেকে তার বড় হওয়া পর্যন্ত অনেক ঘটনার সম্মুখীন হয়। সে সবকিছুই এখানে আলোচনা হয়েছে। সন্তানের প্রতি মা , বাবার যে স্নেহ-আদর সেসব কিছুই আলোচনা করা হয়েছে উপন্যাস। সুখ দুঃখের সংমিশ্রণে লেখা হয়েছে উপন্যাসটি। লেখকের অসাধারণ লেখনীর পরিচয় পাওয়া গেছে উপন্যাসে। আশাকরি সবার ই ভালো লাগবে কলিজার আধখান বইটি। ব্যক্তিগত রেটিং: ৯/১০

      By Muhidi Hasan

      20 Aug 2024 08:10 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      ভাই! আপনার কলিজার আধখান শুধু আপনার একার নাহ, আমাদেরও কলিজার আধখান। সর্বপ্রথম বলবো ইসলামের ছোট ছোট মুল বিষয় গুলো এতো সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন তা অনন্য।  আব্দুল্লাহ-জোবাইদা ও আছিয়া বেগমের মতো  আল্লাহ ভীরু হওয়াটাও ঈর্ষণীয়। ফারাবীর মতো ফাজিল ছেলে কিভাবে এতো ভালো হয়? তাই অনেকেই বলে এবং সত্য কথা —ওপর দেখে ভিতর বোঝা দায়,আমি বলি মহা মুশকিল। ফারাবী যখন সারপ্রাইজ দিবে বলেছে ভোর সকালে তখনই কিছুটা আন্দাজ করেছিলাম। আর যখন আছিয়া বেগমের কাছে প্রস্তাব রাখলো, আছিয়া বেগম বলল পরামর্শ করে নেই। আমি তখন ভাবছিলাম— কি হবে এরপর?  আছিয়া বেগম কি দেবে তার কলিজার আধখান?  আবার মনে হলো দিবে। কারণ যেহেতু তার ভিতর আত্মবিশ্বাস কমে আসছিলো! সে ভাবছিলো তার সময় ফুরিয়ে আসবে।এমন ভাবনা আসলে মানুষ আর নিজের প্রতি  আত্মবিশ্বাসী হতে চায় না! আছিয়া বেগম যখন তার কলিজার আধখান টুকু জোবাইদার হাতে দিয়ে দু'নয়নের বাঁধ খুলে দিলো। তখন আমার চোখও বলল আছিয়া বেগম এর সাথে তাল মিলিয়ে একটু বৃষ্টি বিলাস করি!সুখের অশ্রু আর দুঃখের নদী একসাথে মিলিয়ে আমিও একটু কান্না করি।ইচ্ছে করছিলো তখন জোবাইদা'কে বলি; জোবাইদা তোমার কলিজার আধখান টুকু একটুর জন্য  আমাকে দিবা? আমি একটু আদর করবো।আর ফারাবী, তার জন্য শুধু দোয়াই রইলো। শুধুই দোয়া তার জন্য আর কিচ্ছু নাহ। আরো অনেক কিছু তুলে ধরেছেন; কপালে কালো টিপ দিয়ে নজর এড়ানো কুসংস্কার। এমন আরো কুসংস্কার আছে যা আমরা জানি ও না। এতে আমাদের রব আমাদের প্রতি অসন্তুষ্ট হয়। তারপর বিপদে পড়লে যে ব্যাপার টা —অটো ওয়ালাদের নিয়ে তুলে দরেছেন। এটা আসলেই দৈনন্দিন অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে। একটু আকাশ খারাপ হলে,লোকজন বেশি থাকলে,কোন উৎসব হলে এমনকি রাতে ঘড়ির কাটা আটটার ঘরে গেলেই তারা এমন করে।একবার আমার সাথেও হয়েছে নিজ এলাকায় ১০ টাকার ভাড়া সে ১২০ টাকা চেয়েছে। তারপর আবদুল্লাহ জোবাইদার ভালোবাসা ও যত্নে নিজের মেয়ে কে আপন করে নেয়া নিজের বুকের মানিক কলিজার আধখান কে আগলিয়ে রাখা অনন্য। আছিয়া বেগমের নির্দেশ ও উপদেশ গুলো মেনে চলা,কথা গুলো অক্ষর অক্ষরে এবং নিখুঁত ভাবে পালন করা তা শুধু আবদুল্লাহ জোবাইদার পক্ষেই সম্ভব।  পরিস্থিতি আর পিছুটানে শেকড়ের টানে গ্রামে যাওয়া টা সুন্দর ডিসিশনই ছিলো। তবে কথায় আছে নাহ আল্লাহ তায়ালা তার আপন ও প্রিয় বান্দাদের বেশি পরীক্ষা নেন! তাই হয়তো আল্লাহ তায়ালা তার গোলামদের পরীক্ষা নেয়া শুরু করছে। কিন্তু এই পরীক্ষার শেষ কোথায় রাশেদ ভাই? অবশ্যই হয়তো শেষ হবে। আল্লাহ তায়ালা ওনার পছন্দের লোকদের কখনো নিরাশ করেন নাহ আমরা সবাই জানি। আর আশেপাশের যেই লোক গুলো কানাঘুষা করে আসলে তাদের কাজ ঐ কতোটুকুই। এর বাহিরে তারা কিছুই পারে নাহ,কিছু করার সাধ্য ও নেই।আমার বিশ্বাস বড়ো হয়ে আলিফ ও একজন আল্লাহ ভীরু ও আল্লাহর প্রেমময় বান্দা হবে। আর  আদিবা ও ফিরে আসবে আবার।অন্ধকার ও অনিষ্ট জিনরা কোন ক্ষতি করতে পারবে নাহ হয়তো। আবারও এক ভরদুপুরে কলিজার আধখান ফোন দিয়ে বলবে আব্বু আমায় এসে নিয়ে যাও।আবারও ফিরে আসবে আবদুল্লাহ জোবাইদার "কলিজার আধখান! বই- কলিজার আধখান লেখক- মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম প্রচ্ছদ: সাইফ আশরাফ নামলিপি: উসমান আল আহনাফ প্রকাশনী - বইমই প্রকাশনী প্রকাশক- ইমদাদুল হক প্রকাশকাল- জুলাই ২০২৪ পৃষ্ঠা -৯৬ প্রচ্ছদ মুল্য -২৭৫ রিভিউ — হিমু

      By Mahbuba Rahman

      19 Aug 2024 08:46 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      কলিজার আধখান" বইটা এক কথায় অসাধারণ। ইসলামিক উপন্যাস হিসেবে বইটা ভালোই লেগেছে। বইটি নিয়ে লিখতে গেলে অনেক কিছুই লেখা যাবে। শুধু এইটুকুই বলবো অসাধারণ একটা বই। সবার একবার হলেও পড়া উচিত।

      By Farhan Foysal

      18 Aug 2024 09:34 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      কলিজার আধখানা নামটাতেই যেন মধুমাখানো।যখন থেকে বইটির আভাস পেলাম, তখন থেকেই ছুয়ে দেখার অপেক্ষায় ছিলাম। অবশেষে ছুঁয়ে দেখার, পড়ার সুযোগ হলো।বইটি আমায় ভাবাচ্ছে, হাসাচ্ছে, সবচেয়ে বেশি কাঁদাচ্ছে, যেন সব কথা আমার পরিবার নিয়ে লেখা। আমাকে নিয়ে লেখা।বইটি খুলে আমি হারাই অনুভূতির শহরে, মনে হচ্ছে, এই তো সবই আমার সামনে এখনি হচ্ছে। আমি বইটিতে নিজের পরিবারকে খুঁজে পেয়েছি।প্রিয় রাশেদ ভাই আপনার জন্য রইল অন্তরের গভীর থেকে ভালোবাসা। আমি দোয়া করছি আপনার আগামীর জন্য। ভালোবাসা নিবেন। সুন্দর উপহারের জন্য আমার কলিজার আধখানা আপনাকে দিলাম তা যত্নে রাইখেন

    • Was this review helpful to you?

      or

      #বই_রিভিউ #কলিজার_আধখান গল্প কখনও বয়ে আনে আনন্দ, কখনও বয়ে আনে দুঃখ। কখনও বা গল্প পড়লে আমরা ধরে নি যে,এটাই তো আমার জীবন।গল্পের মাঝে দেখতে পাই আমাদের কিছু কাহিনী,কিছু স্মৃতি। তবু গল্প হলেও সত্যি। #কলিজার_আধখান পড়ে অনেকে চোখের জলে ভেসেছে তা শুনেছিলাম,কিন্তু নিজের চোখের জলে তা উপলব্ধি করলাম।আপনার ও চোখের জল গড়ে পড়ার মতো এমনই একটি বই নিয়ে আজ কথা বলবো। আমরা সবাই জানি যে মা -বাবা ছাড়া বেড়ে ওঠা সন্তানদের জীবন স্বাভাবিক হয় না। অনেক কঠিনতম হয়ে থাকে।তেমনিও আদিবার জীবন চলতে যাচ্ছিলো বাবা-মা ছাড়াই। কিন্তু সমাজে কিছু দাদির মতো ভালো মানুষ হয়তো আজও আছে—যারা তাদের নাতনিদের আদর সোহাগে ভরে দেয়। দাদির অশেষ ক্লান্তি আর অপেক্ষার পর আদিবার জন্য মিললো মা-বাবাও।জন্মদিলেই যে শুধু মা হওয়া যায়,তেমন জন্ম না দিলেও মা হওয়া যায় তা লেখক প্রমান করে দিয়েছেন সুন্দর মায়ের সম্পর্ক দিয়ে। যখন আদিবাকে জোবাইদা কলিজার আধখান করে তুলেছেন।দেন নি মায়ের অভাব। আর বাবা নামক বটবৃক্ষ ছায়া হয়ে দেয়নি বাবার অভাব বুঝতে। তবুও ভাগ্যের নির্মম পরিহাসের কাছে হেরে গেলো আদিবা। মা-বাবা পেলেও পাননি তার জীবনের জটিল সমস্যা থেকে মুক্তি। এই কি ছিলো তবে আদিবার ভাগ্যে! সময়ের চক্রে আজ সেও সময় হয়ে ঘুরছে! তবে আদিবা নিজই জানে না কখন কোথায় ঘুরে তার চক্র। আচ্ছা! আমার, আপনার সবার হয়তো জানার আগ্রহ বাড়ছে—শেষ বার যে আদিবা উধাও হলো আর কি ফিরে আসবে? আবার কি কোন অচেনা নাম্বার থেকে কল দিয়ে বলবে?-আব্বু আমি আদিবা! আমাকে নিয়ে যাও। এইবার তো তার একটি সন্তানের প্রতি অঘাত ভালোবাসাও প্রমাণের সময়। আসবে কি আদিবার সন্তানের জন্য হলেও! নাকি এটা তার আড়াল হওয়ার চুড়ান্ত ফয়সালা! আদিবার মা,বাবা,সন্তান এবং কি আত্মিয়দের ন্যায় এইবার আমিও পাঠক হয়ে অপেক্ষায় রইলাম আদিবার ফিরে আসার। বই-কলিজার আধখান লেখা- মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম রিভিউ-কাজী উম্মেহানী

      By ATHARUL AMBIA

      18 Aug 2024 09:48 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      একটা শূন্য ঘর, হঠাৎ পূর্ণ করে আবার দ্বিগুণ হাহাকার ফেরত দিয়ে যায় কলিজার আধখান আদিবা। আদিবা কি করে এলো? কি তার পরিচয়? কীভাবে একটা পরিবারে মিশে গেলো? কীভাবেই বা হারিয়ে গেলো? এমনই কিছু প্রশ্নের উত্তর দিয়ে সাজানো কলিজার আধখান। আপনার অন্তরকে নাড়া দিতে সক্ষম।

      By sabrina momtaj

      18 Aug 2024 07:37 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      কলিজার আধখান নিঃসন্দেহে সুন্দর একটি ব‌ই। এটা কোনো কল্পকাহিনী না।এ যেন আমাদের বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি। সন্তানের জন্য মায়ের আকুতি।এ গল্পটি নিঃসন্দেহে পাঠকের মনে জায়গা করে নিবে

      By MD NUR MOHAMMAD

      18 Aug 2024 07:16 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      কলিজার আধখান — সাধারণের মধ্যে অসাধারন একটি উপন্যাস। লেখা আছে আমাদের বাস্তব জীবন নিয়ে। কথা আছে আমাদের জীবন থেকে নেয়া কিছু কথন। বলা আছে বহু অজানা কথা। সুর দেওয়ার মতো আছে কিছু কাব্য কথা। মুগ্ধ করার মত রয়েছে গল্পের থিম। গল্পটা পড়লে একঘোমি আসে না সহজে। বলতে গেলে নতুন লেখকের অসাধারণ সৃষ্টি। অনেক অনেক শুভকামনা রইল লেখকের জন্য এবং তার বইয়ে জন্য। পাঠকের টাকা উসুল হওয়ার মতো একটি বই।

      By FM faruk

      19 Aug 2024 07:11 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #বুক রিভিউ বইঃকলিজার আধখান লেখকঃরাশেদুল ইসলাম কলিজার আধখান বইটি কলিজায় জায়গা করে নেওয়ার মতোই অসম্ভব সুন্দর। বইটি ছুঁয়ে দেখার পর প্রচ্ছদটা দেখেই মুগ্ধ হয়ে গিয়েছি।বইটা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে চোখের পানি আটকে রাখতে পারিনি। বাস্তব জীবন থেকে নেওয়া গল্পগুলোই লেখক সাহেব ফুটিয়ে তুলেছেন আমাদের মাঝে।বইয়ের ভিতরে লুকিয়ে থাকা গল্পগুলো যতোটা না মুগ্ধকর তার থেকেও বেশি হৃদয় বিদারক। বর্তমান সমাজের প্রেক্ষাপটে পারিবারিক সমস্যা গুলো কিভাবে একজন মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলে,তা ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছেন লেখক সাহেব। বেশকিছু বলে ভিতরের লেখাগুলো উন্মোচন করতে চাই না। সবাইকে জীবনে একবার হলেও বইটি ছুঁয়ে দেখার আমন্ত্রণ রইলো।বইয়ের ভিতরে লুকিয়ে থাকা এই লাইনগুলো সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে— •—কিছু মানুষ হারিয়ে গেলেও রেখে যায় ভালো কিছুর স্বাক্ষর। জমে থাকে স্মৃতি আর মায়া জমানো শত অবদান। দুঃখ নিয়ে জীবনাতিপাত করা সহজ হলেও মায়াবী স্মৃতি নিয়ে চলা বড্ড কষ্টকর। ধূসর স্মৃতি কাঁদায়। প্রতিটা স্থানে লেগে থাকা স্মৃতিময় চিহ্ন দেখলেই মনে পড়ে যায় সোনালী অতীতের কথা। কিছু অতীত বড্ড ভাবায়, কিছু অতীত হাসায় ,আবার কিছু অতীত কাঁদায়। আদিবা'র সাথে জড়িত থাকা প্রতিটা মানুষকে তার অতীত গুলো – ভাবতে শিখায়, হাসায়, আবার কাঁদায়। •—হাসিখুশি থাকা মানুষগুলো চুপ হয়ে গেলে তাদের মাঝে সৌন্দর্যের পতন ঘটে। তখন তাদেরকে চিনি ছাড়া চায়ের মতোই মনে হয়। •—কিছু মানুষ হারিয়ে গেলেও রেখে যায় ভালো কিছুর স্বাক্ষর। জমে থাকে স্মৃতি আর মায়া জমানো শত অবদান। দুঃখ নিয়ে জীবনাতিপাত করা সহজ হলেও মায়াবী স্মৃতি নিয়ে চলা বড্ড কষ্টকর। ধূসর স্মৃতি কাঁদায়। প্রতিটা স্থানে লেগে থাকা স্মৃতিময় চিহ্ন দেখলেই মনে পড়ে যায় সোনালী অতীতের কথা। কিছু অতীত বড্ড ভাবায়, কিছু অতীত হাসায় ,আবার কিছু অতীত কাঁদায়। আদিবা'র সাথে জড়িত থাকা প্রতিটা মানুষকে তার অতীত গুলো – ভাবতে শিখায়, হাসায়, আবার কাঁদায়। লাইনগুলো পড়ার পর বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। হৃদয়ের গহীনে জায়গা করে নিয়েছিলো প্রিয় লাইনগুলো।বইটা পড়ে একজন পাঠক কখনোই নিরাশ হবে না। ইনশাআল্লাহ।লেখক সাহেব এর জন্য অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো!!

    • Was this review helpful to you?

      or

      এক নিঃসন্তান পরিবারের ঘর ছাড়ার গল্প দিয়ে শুরু কলিজার আধখান। আশপাশের মানুষদের তিক্ত কথায় জর্জরিত হৃদয় নিয়ে একটু ভালো থাকার আশায় পাড়ি জমায় ইট পাথরের শহরে। সেখানে একাকীত্ব গুছাতে ঘর আলো করতে দত্তক নিয়ে আসে মা হারা মেয়ে আদিবাকে। সুখে কাঁটে দিন। বড় হয় মেয়ে। ঘর আলো করে আসে নিজেদের সন্তানও। কিন্তু অশুভ ছায়া গ্রাস করে নেয় সেই সুখের সাম্রাজ্য। হারিয়ে যায় কলিজার আধখান আদিবা। তার পর কি কি হতে থাকে পড়তে পড়তে শেষ পর্যন্ত চোখ ভিজে যায় অজান্তেই। কলিজার আধখান কলিজা কাঁপানো এক জার্নি।

      By rmd****com

      18 Aug 2024 07:02 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      কলিজার আধখান ” নামটাতে রয়েছে ভিন্ন রকমের আকর্ষণ। সাধারণত কেউ নামটা শুনলে হয়তো ভাববে কোন প্রেমিক তার প্রেমিকাকে নিয়ে লিখছে। কিন্তু ভিতরে ভিন্ন কিছু। যা আপনাকে মুগ্ধ করবে। ভাবতে শেখাবে ভিন্নভাবে। আমাদের শিশুরা কিভাবে বড় হবে তার দিকনির্দেশনা রয়েছে বেশ কয়েক জায়গায়। মলাটবদ্ধ এ বইয়ের প্রতিটা পৃষ্ঠা আমি ভিন্নভাবে উপভোগ করেছি। শেষ করেছি এক বাসাতে। আমি হেসেছি কিছু প্রবাদ বাক্য পড়ে। আমি কেঁদেছি এক মায়ের আত্মচিৎকার এর শব্দ পড়ে। আমি ভালোবাসায় মত্ত হয়েছি সন্তানের প্রতি বাবা মায়ের এমন ভালোবাসার নিদর্শন দেখে। আশা করি পাঠকরা আশাহত হবেনা।

      By Samia Chowdhury

      18 Aug 2024 08:26 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বই: কলিজার আধখান লেখক: মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম প্রকাশনী : বইমই প্রকাশনী বইয়ের মান: হার্ডকভার,প্রিমিয়াম প্রিন্ট পৃষ্ঠা :৯৬ আসসালামু আলাইকুম সবাই আশা করি ভালো আছেন।আজকে যে বইটা নিয়ে কথা বলবো তা হলো মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম এর লেখা কলিজার আধখান। শুনেছি বইটা অনেক সুন্দর তাই নিয়ে নিলাম । মুখ্য চরিত্র : আদিবা কাহিনির ধরন:ভৌতিক, ইসলামিক,পারিবারিক এর সমন্বয়ে। বইটি নিয়ে মতামত: বইটি নিয়ে লিখতে গেলে বহু কথা। আমি না হয় অল্প কথাই বইটা নিয়ে আলোচনা করি। বইটা আপনি পাবেন একদম টক,ঝাল,মিষ্টির মতো। কখনও মায়ায় ভরা বইয়ের পাতায় পাতায়। আবার কখনও দুঃখে ভারাক্রান্ত! আবার কখনও সুখের উল্লাস। খানিক গেলেই ভয়ংকর এক পরিস্থিতি। বইটা একের ভিতর অনেক কিছুর মিশ্রণে মলাট বদ্ধ । মোটকথা অসাধারণ একটি বই। আপনিও পড়তে পারেন।‌ আশাকরি হতাশ হবেন না ইনশাআল্লাহ! রিভিউ — সামিয়া চৌধুরী

      By মারিয়া আঁখি

      18 Aug 2024 08:26 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রিভিউ বই: কলিজার আধখান লেখক: মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম প্রকাশনী : বইমই প্রকাশনী প্রচ্ছদ: সাঈফ আশরাফ পৃষ্ঠা :৯৬ প্রচ্ছদ মূল্য: ২৭৫ টাকা রিভিউ দাতা: মারিয়া আসসালামু আলাইকুম, আশাকরি সবাই ভালো আছেন।আজকে আলোচনা করব মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম এর লেখা কলিজার আধখান বই নিয়ে। রিভিউ: গল্পের প্রধান চরিত্র সদ্যোজাত শিশু আদিবা। জন্মলগ্নে যে তার মা,কে হারায়। কয়েকদিন পরেই তার বাবা তাকে রেখে অন্যত্র চলে যায়। সেখানে তিনি নতুন সংসার শুরু করেন। ছোট্ট আদিবার সকল দায়িত্ব নেয় তার বৃদ্ধা দাদি আছিয়া বেগম। আদিবা র এই ছোট্ট জীবনে যা কিছু ঘটে চলেছে তার কিছুই সে জানেনা। যেখানে তার বাবা থেকেও নেই সেখান বৃদ্ধ আছিয়া বেগম আদিবার ভবিষ্যতের চিন্তা করছে, জীবন কতই না অদ্ভুত। উপন্যাসের আরোও দুটি চরিত্র আব্দুল্লাহ ও জুবাইদা। যাদের কোনো সন্তান নেই, কতো আত্নীয় স্বজনের কাছে তারা একটি সন্তানের আবদার করেছে যার দায়িত্ব তারা দু'জন নিবে, অথচ সবাই তাদের কে ফিরিয়ে দিয়েছে। সবাই তাদের কে কটূ কথা শুনিয়েছে। এসব সহ্য করতে না পেরে তারা পাড়ি জমায় শহরে, যেখানে নেই কোনো পরিচিত মানুষ। একদিকে আদিবার ভবিষ্যতের দায়িত্ব নিবে এমন কাউকে খুঁজে চলেছে বৃদ্ধা আছিয়া বেগম অপরদিকে জুবাইদারাও খুঁজছে একটি সন্তান। জানা নেই তাদের ভবিষ্যত কেমন হবে, এমন ই এক অনিশ্চয়তার মাধ্যমেই উপন্যাসটি এগিয়ে চলেছে। আদিবার শেষ পরিণতি জানতে হলে পড়তে হবে উপন্যাসটি। মায়ের কাছে সন্তান কেমন, মা ছাড়া সন্তানের জীবন কেমন হতে পারে। ইসলামে কন্যা সন্তানের মর্যাদা কেমন এরকম আরও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের আলোচনা করা হয়েছে কলিজার আধখান উপন্যাসে। রাশেদ ভাইয়ার একক প্রথম বই হলেও একবারের জন্য মনে হয়নি নবীন লেখক। শব্দচয়ন মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর। হাসি- কান্না ,সুখ-দুঃখ সব মিলিয়ে ই কলিজার আধখান বইটি হৃদয় দখল করে নিয়েছে। আশাকরি বই টি সবার ভালো লাগবে। ব্যক্তিগত রেটিং: ৯/১০

      By osomapther kobi

      18 Aug 2024 07:09 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      কিছু গল্প কথা, কিছু কল্প কথা থেমে যায় জীবন নামক খাতাটা স্বার্থের বেলা গরীব ঘরে জন্ম নেয়া আর ধনী ঘরে জন্ম নেয়া থাকে না জন্মের সময় শিশুটির কপালে লেখা। ভূপৃষ্ঠে আসার সময় সকলেই একপৃষ্ঠে হয়েই জন্ম নেয়। ধূসর এ পৃথিবীর দিন পাল্টে গেছে রক্তের সম্পর্কে ধরেছে জং- ছিন্ন হচ্ছে প্রতিনিয়ত। মায়ের আঁচলে মাথা রাখার যায়গাটুকু যখন শেষ হয়ে যায়- পৃথিবীর কোথাও আর পূরণ হয় না। "কলিজার আধখান" তারই বহিঃপ্রকাশ যেখানে ফুটে উঠেছে এক শিশু জন্ম হওয়া থেকে তার মৃত্যু পর্যন্ত নির্মম সব ঘটনা। কথায় আছে- "কপালের লিখন, যায় না খন্ডন।" যে উপন্যাসে ছিলো হাসি দুঃখ বেদনা এক নিঃসন্তান মায়ের সন্তান পাওয়ার আকুতি। মায়েদের কোলে একটি সন্তান- হাজার নিঃসঙ্গতা মাঝে পূর্ণতা এনে দেয়।

      By MD Rasel Mahmud

      18 Aug 2024 05:41 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইটা অসাধারণ লেগেছে। সবাইকে জীবনে একবার হলেও ছুঁয়ে দেখার আমন্ত্রণ রইলো।

      By sag****com

      18 Aug 2024 06:56 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      কলিজার আধখান ” সমসাময়িক একটি ইসলামিক উপন্যাস। যার প্রতিটা পৃষ্ঠায় পাঠকের মন ছুঁয়ে যাবে। যদি কেউ শিক্ষা গ্রহণ করতে চাই তাহলে প্রতিটা পৃষ্ঠা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা সম্ভব। তার জন্য অবশ্যই সুক্ষ্ম দৃষ্টির অধিকারী পাঠক হতে হবে। বইয়ের মধ্যে আমি অনেক কিছু পেয়েছি। পেয়েছি মায়া, ভালোবাসা, আবেগঘন বহু কথা। আমি হেসেছি, আবার ভেবেছি কিছুক্ষণ, একটু পরে কেঁদেছি। আমি কাঁদতে চাইনি আমাকে বাধ্য করেছে বইয়ের মলাটে থাকা কথাগুলো। আমি আশা রাখি পাঠক নতুন কিছু উপহার পাবে কলিজার আধখান থেকে।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!