User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
কয়েকজন বন্ধুর গল্প। রয়েছে সে বন্ধুগুলোর নিজেদের কে বর্ণনা করা কথা। কোনো একটা প্লট তৈরী করে তার উপর নির্ভর করে সাধারণত যে ধরনের গল্প আমরা পড়ে থাকি সে ধরনের গল্প নয় তবে কয়েকজন বন্ধু নিজেদের যেভাবে বর্ণনা করেছে, বন্ধুত্বের কথা বলেছে, বলেছে আবার যৌনতার কথাও। সব মিলিয়ে ভালো লেগেছে বইটা।
Was this review helpful to you?
or
খুব ভালো লেগেছে।
Was this review helpful to you?
or
যুবক যুবতীরা সুনীলগঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা একটি চমৎকার উপন্যাস, যদিও আমার কাছে লেখকের নিজের যুবক সময়ের অনুভূতি বা কাছের কিছু মনে হয়েছে, অনিমেষ, অবিনাশ, পরিক্ষিৎ, ছায়া, তাপস, শেখর, হেমকান্তি এই চরিত্রগুলোই প্রধান চরিত্র। প্রতিটা চরিত্র একটা অধ্যায় হিসেবে লেখক সাজিয়েছেন, আর সেই চরিত্রকে কেন্দ্র করে একটা লুপ চালিয়েছেন। এবং পরো ব্যাপারটা ছিলো ধারাবাহিকতায়। সবমিলিয়ে আমার উপন্যাসটি খুবই ভালো লেগেছে।চরিত্রায়নের গভীরে আর গেলাম না। ধন্যবাদ।
Was this review helpful to you?
or
যুবক-যুবতীরা: এই গল্প কিছু মানুষের গল্প । কয়েকজন বন্ধুর গল্প । কিছু মানুষের বেচে থাকার গল্প । তাদের সুখ, দুখের গল্প । ভালবাসার গল্প । অবিনাশ, তাপস, পরীক্ষিত, ছায়া, অনিমেষ গল্পের চরিত্র । আলাদা চরিত্রের এই মানুষ গুলোকে এক সূতায় বাধা যাবে না । কিন্তু সেই চেষ্টাই করেছেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় তার ”যুবক-যুবতীরা” উপন্যাসে।
Was this review helpful to you?
or
আধুনিক রোমান্টিক উপন্যাস এর অন্যতম ধারক সুনিল গঙ্গোপাধ্যায়।তার লেখ রোমান্টিক উপন্যাস গুলো সবসময় বেশ লোভনীয় বই হয়ে থাকে।তার লেখা “যুবক যুবতিরা” উপন্যাসটি পড়লাম।আসলেই তিনি যে বেশ রোমান্টিক তার ছাপ এই উপন্যাসে তিনি রেখেছেন।এই উপন্যাসটি আসলে আমাদের গল্প, আমাদের চারপাশের গল্প, যৌবনের গল্প। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় যৌবনে নিজে যা দেখেছেন সেই কথাগুলো পাঠকদের গল্বপের ছলে বলেছেন এই উপন্যাসে। কাছের বন্ধু হয়েও মানুষ একজনের চেয়ে আরেক জন সম্পূর্ন আলাদা। চিন্তা-চেতনায়, অচার-ব্যবহারে সব দিক দিয়ে একেক জন একেক রকম। এই চরিত্রগুলোর কথাই সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় তুলে ধরেছেন এই উপন্যাসটিতে। উপন্যাসটি যখন তিনি লিখেছিলেন তখনও তিনি আজকের সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় হয়ে উঠেননি। এটা তার প্রথম দিকের লিখা। প্রথম দিকের লিখা হলেও বইটি পাঠকদের ভাল লাগবে। কারন পাঠকদের মনে হবে উপন্যাসটির চরিত্রগুলো তাদেরই পরিচিত মানুষ। কয়েকজন বন্ধুর গল্প নিয়ে এই উপন্যাসের কাহিনী। তাদের একান্ত নিজস্ব ভাবনা, তাদের ভালবাসা প্রকাশের ভাব, তাদের সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা লেখক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় পাঠকদের খুব ভাল করে বুঝাতে পেরেছেন। একসাথে থেকেও সবাই আলাদা। একজনের দৃষ্টিভঙ্গি অন্য জনের সাথে মিলে না। থাকে অনেক মতের পার্থক্য। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ে লেখার কারনে প্রতিটি চরিত্রই আলাদা, আলাদা প্রান পেয়েছে। এই উপন্যাসটি যখন তিনি লিখছেন, তখন তার উপন্যাস লিখার তেমন একটা অভিজ্ঞতা ছিল না। তিনি ছিলেন উঠতি একজন কবি। তারপরেও বইটি আমার বেশ ভাল লেগেছে।পাঠক আপনারা যারা রোমান্টিক প্রেমের উপন্যাস পছন্দ করেন তাদের জন্য বেশ ভাল একটি উপন্যাস হবে।তাই মিস না করে পড়ে ফেলেন আশাকরি আপনার ভাল লাগার খোঁড়াক যোগাবে বইটি।
Was this review helpful to you?
or
আধুনিক ও রোমান্টিক গল্পের লেখক হিসেবেই আমরা জানি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়কে । এই উপন্যাসেও তার ব্যাতিক্রম ঘটেনি । এই গল্প কিছু মানুষের গল্প । কয়েকজন বন্ধুর গল্প । কিছু মানুষের বেচে থাকার গল্প । তাদের সুখ, দুখের গল্প । ভালবাসার গল্প । অবিনাশ, তাপস, পরীক্ষিত, ছায়া, অনিমেষ গল্পের চরিত্র । আলাদা চরিত্রের এই মানুষ গুলোকে এক সূতায় বাধা যাবে না । কিন্তু সেই চেষ্টাই করেছেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় তার ” যুবক-যুবতীরা ” উপন্যাসে । যে পাঁচ চরিত্রের জীবনের গল্প, ভালোবাসার গল্প, সুখ-দুঃখের গাথা এই উপন্যাস, তারা প্রত্যেকেই একে অপরের থেকে অনেক আলাদা। ঠিক যেমনটা বাস্তব জীবনেও বন্ধু মহলে দেখা যায়। প্রতিটা চরিত্র আলাদা দৃষ্টিভঙ্গিতে কোন বিষয়কে ভাবছে। তাদের কর্মপরিধি ভিন্ন ভিন্ন দিকে উৎসারিত হচ্ছে। আর তার মাধ্যমেই কাহিনী এগিয়ে যাচ্ছে। নিজেদের মত করে এইসব চরিত্র কথা বলেছে, ভালবেসেছে। লেখক সুনীল নিজের চোখে প্রত্যক্ষ করা সেসব ঘটনাকে স্রেফ নিজের লেখনীতে ফুটিয়ে তুলেছেন। চরিত্রগুলোকে নিজেদের মত করে ডানা মেলতে দিয়েছেন। জোর করে কোন পরিনতির দিকে টেনে নিয়ে যাননি। বাস্তব জীবনে যা দেখেছেন, সেগুলোকেই শুধু বলে গেছেন। পাশাপাশি কাহিনীকে জমিয়ে তুলতে চেষ্টা করেছেন চরিত্রগুলোকে কোন এক সময় একই সুতোয় বাঁধতে। কিন্তু চরিত্ররা সেই সুতো কেটে বেরিয়ে গেছে। আর তার ফলেই উপন্যাসটি নিজস্বতা লাভ করেছে। ভালবাসার এই উপন্যাস পড়লে সময়টা আনন্দেই কাটবে বলা যায় ।।
Was this review helpful to you?
or
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় ( জন্ম : ৭ সেপ্টেম্বর , ১৯৩৪ /(২১ ভাদ্র, ১৩৪১ বঙ্গাব্দ)- মৃত্যু : ২৩ অক্টোবর , ২০১২ ) বিংশ শতকের শেষার্ধে আবিভুর্ত একজন প্রথিতযশা বাঙালি সাহিত্যিক। ২০১২ খ্রিস্টোব্দে মৃত্যুর পূর্ববর্তী চার দশক তিনি বাংলা সাহিত্যের অন্যতম পুরোধা- ব্যক্তিত্ব হিসাবে সর্ববৈশ্বিক বাংলা ভাষা-ভাষী জনগোষ্ঠীর কাছে ব্যাপকভাবে পরিচিত ছিলেন। বাঙলাভাষী এই ভারতীয় সাহিত্যিক একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, সম্পাদক, সাংবাদিক ও কলামিস্ট হিসাবে অজস্র স্মরণীয় রচনা উপহার দিয়েছেন। তিনি আধুনিক বাংলা কবিতার জীবনানন্দ-পরবর্তী পর্যায়ের অন্যতম প্রধান কবি। একই সঙ্গে তিনি আধুনিক ও রোমান্টিক। তাঁর কবিতার বহু পংক্তি সাধারণ মানুষের মুখস্থ। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় " নীললোহিত", "সনাতন পাঠক" ও "নীল উপাধ্যায়" ইত্যাদি ছদ্মনাম ব্যবহার করেছেন। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের জন্ম অধুনা বাংলাদেশের ফরিদপুরে। মাত্র চার বছর বয়সে তিনি কলকাতায় চলে আসেন। ১৯৫৩ সাল থেকে তিনি কৃত্তিবাস নামে একটি কবিতা পত্রিকা সম্পাদনা শুরু করেন। ১৯৫৮ সালে তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ একা এবং কয়েকজন এবং ১৯৬৬ সালে প্রথম উপন্যাস আত্মপ্রকাশ প্রকাশিত হয়। তাঁর উল্লেখযোগ্য কয়েকটি বই হল আমি কী রকম ভাবে বেঁচে আছি, যুগলবন্দী ( শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে), হঠাৎ নীরার জন্য, রাত্রির রঁদেভূ, শ্যামবাজারের মোড়ের আড্ডা, অর্ধেক জীবন, অরণ্যের দিনরাত্রি, অর্জুন, প্রথম আলো, সেই সময়, পূর্ব পশ্চিম, ভানু ও রাণু, মনের মানুষ ইত্যাদি। শিশুসাহিত্যে তিনি "কাকাবাবু-সন্তু" নামে এক জনপ্রিয় গোয়েন্দা সিরিজের রচয়িতা। মৃত্যুর পূর্বপর্যন্ত তিনি ভারতের জাতীয় সাহিত্য প্রতিষ্ঠান সাহিত্য অকাদেমি ও পশ্চিমবঙ্গ শিশুকিশোর আকাদেমির সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
Was this review helpful to you?
or
'যুবক-যুবতীরা' উপন্যাসের রচয়িতা বিশ্বব্যাপী সমাদৃত, সাহিত্যাঙ্গনের উজ্জ্বল নক্ষত্র সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় নয়। এর লেখক 'স্ট্রাগলিং রাইটার' সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। হ্যাঁ। এটি সুনীলের প্রথম জীবনের লেখা। যা লিখবেন, সেটাই সবাই গ্রোগাসে গিলবে, এমন মানসিকতা নিয়ে লেখা উপন্যাস 'যুবক-যুবতীরা' নয়। তাছাড়া উপন্যাস লেখায়ও এর আগে কোন অভিজ্ঞতা ছিল না তাঁর। স্রেফ পত্রিকার সম্পাদকের আবদারে লিখতে বসা উপন্যাস 'যুবক-যুবতীরা'। তাই তাঁর অপরাপর উপন্যাসসমূহ, যা তিনি পরবর্তি জীবনে লিখেছেন তাঁর সাথে এই উপন্যাসের বিস্তর ফারাক। তিনি জানতেন না উপন্যাস কিভাবে লিখতে হয়। সেই চেষ্টাও তিনি করেননি। কোন কাল্পনিক প্লট তাঁর মস্তিষ্ক তাঁকে দান করেনি। 'সেই সময়' কিংবা 'মনের মানুষ' এর মত প্রচুর গবেষণার ফসলও ছিল না এই উপন্যাস। হাতে উপন্যাস লিখবার পুঁজি বলতে ছিল কেবলই অপূর্ব সাবলীল গদ্য লিখবার সক্ষমতা। সেটিকেই নিজের প্রধান অস্ত্র করে লিখেছিলেন এই উপন্যাস। বয়সে নিজেও ছিলেন যুবক। নিজের জীবনের কিছু ঘটনাকেই সাজিয়েছিলেন গল্পের আকারে। সেগুলোকে ফুটিয়ে তুলেছিলেন উপন্যাসের কায়দায়। উপন্যাসের চরিত্ররা সবাই তাঁর পরিচিত। শুধু নামটাই যা একটু বদলে দিয়েছিলেন। সেসব বাদ দিলে 'যুবক-যুবতীরা' স্রেফ সুনীলের নিজের জীবনের গল্প। তাঁর সমবয়সীদের সাথে একটা জার্নির গল্প। এই উপন্যাসের বিশেষত্ব শুধু এটাই যে এটি কয়েকজন মানুষের গল্প। সুনির্দিষ্ট করে বলতে গেলে পাঁচ বন্ধু (কিংবা পাঁচ যুবক যুবতী) অবিনাশ, তাপস, পরীক্ষিত, ছায়া, অনিমেষের গল্প। লেখকের চিন্তা চেতনার সাক্ষ্য বহন করেছে এই চরিত্ররা। লেখক বাস্তব জীবনে যা ভাবতেন, বন্ধুমহলে যা করতেন; সেসবই এইসব চরিত্রের মুখ দিয়ে বলিয়েছেন। এইসব চরিত্রকে দিয়ে করিয়েছেন। যে পাঁচ চরিত্রের জীবনের গল্প, ভালোবাসার গল্প, সুখ-দুঃখের গাথা এই উপন্যাস, তারা প্রত্যেকেই একে অপরের থেকে অনেক আলাদা। ঠিক যেমনটা বাস্তব জীবনেও বন্ধু মহলে দেখা যায়। প্রতিটা চরিত্র আলাদা দৃষ্টিভঙ্গিতে কোন বিষয়কে ভাবছে। তাদের কর্মপরিধি ভিন্ন ভিন্ন দিকে উৎসারিত হচ্ছে। আর তার মাধ্যমেই কাহিনী এগিয়ে যাচ্ছে। নিজেদের মত করে এইসব চরিত্র কথা বলেছে, ভালবেসেছে। লেখক সুনীল নিজের চোখে প্রত্যক্ষ করা সেসব ঘটনাকে স্রেফ নিজের লেখনীতে ফুটিয়ে তুলেছেন। চরিত্রগুলোকে নিজেদের মত করে ডানা মেলতে দিয়েছেন। জোর করে কোন পরিনতির দিকে টেনে নিয়ে যাননি। বাস্তব জীবনে যা দেখেছেন, সেগুলোকেই শুধু বলে গেছেন। পাশাপাশি কাহিনীকে জমিয়ে তুলতে চেষ্টা করেছেন চরিত্রগুলোকে কোন এক সময় একই সুতোয় বাঁধতে। কিন্তু চরিত্ররা সেই সুতো কেটে বেরিয়ে গেছে। আর তার ফলেই উপন্যাসটি নিজস্বতা লাভ করেছে। সবমিলিয়ে যুবক-যুবতীরা উপন্যাসটি বিশেষ কোন বার্তা বহন করছে না। বিশেষ সময়কালকে ধারণ করছে না। স্রেফ সমসাময়িকতাকে লেখক নিজের চোখ দিয়ে দেখে, চরিত্রদের মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলেছেন। তাই এই উপন্যাস খুবই সহজ সরল। এবং খুবই বাস্তবসম্মত। এছাড়াও বলা আবশ্যক যে, উপন্যাসটি লেখকের অপরুপ লেখনীর বদৌলতে বেশ সুখপাঠ্যও। পড়তে পড়তে হারিয়ে যাওয়া যাবে চিরচেনা এক জীবনের গল্পে, যৌবনের গল্পে।
Was this review helpful to you?
or
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় এর 'যুবক-যুবতীরা' উপন্যাস সুনীলের প্রথম জীবনের লেখা।লেখক বয়সে নিজেও ছিলেন যুবক।কয়েকজন মানুষের গল্প নিয়ে লেখক সাজিয়েছেন উপন্যাস এর কাহিনী।এই উপন্যাসের বিশেষত্ব নিজের জীবনের কিছু ঘটনাকেই বলেছেন গল্পের আকারে।কোন কাল্পনিক ঘটনা নয়। কোনো অবাস্তব মানসিকতাও নয়। 'যুবক-যুবতীরা' অনেকটাই সুনীলের নিজের জীবনের গল্প। তার পরিচিত ও সমবয়সীদের সাথে জীবনের কিছু গল্প।এখানে লেখক পাঁচ চরিত্রকে এনেছেন।পাঁচ বন্ধু অথবা পাঁচ যুবক যুবতী অবিনাশ, তাপস, পরীক্ষিত, ছায়া, অনিমেষের গল্প।এদের প্রত্যেকের জীবনের গল্প আলাদা,সুখ দুঃখের গল্প আলাদা,ভালবাসার গল্প আলাদা।তাদের ভাবনা চিন্তা আলাদা এবং তাদের জীবন ও কর্ম ও আলাদা পথে এগিয়ে যাচ্ছে।তাও চরিত্ররা এক অদৃশ্য সুতোয় বাঁধা। লেখক চরিত্রগুলোকে যেভাবে তার বাস্তব জীবনে দেখেছেন সেভাবেই প্রকাশ করার চেষ্টা করেছেন। কোনো কাল্পনিক মহত্ব অথবা ক্রুরতা কিছুই দিয়েই চরিত্র গুলোকে সাজান নি। এমনকি কোনো মনগড়া পরিণতির দিকেও চরিত্র গুলোকে টেনে নিয়ে যাননি। লেখক শুধু ঘটনাপ্রবাহকে সাজিয়ে গিয়েছেন অদ্ভুত লেখনীর দক্ষতার সাথে। কোনো গবেষণার ফসল নয়। কোনো তথ্যমূলক গ্রন্থ নয়। নয় কোণো চটুল উপন্যাস। লেখক বইটিতে উপস্থাপন করেছেন জীবনের গল্প, যৌবনের গল্প, বাস্তবতার গল্প। পাঠক বইটি পড়ার পর লেখকের অসাধারণ লেখনীতে এবং বাস্তবতার জাদুতে মুগ্ধ হয়ে থাকবে অনেকক্ষন