User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
চমৎকার একটি গল্প।
Was this review helpful to you?
or
বইয়ের নামঃ অন্ধকারের গ্রহ লেখকঃমুহম্মদ জাফর ইকবাল মূল্যঃ ১৫৪ টাকা ...................................... গল্পের প্রধান চরিত্র য়ুহা একজন কবি। সে থাকে বসবাসের অযোগ্য এই পৃথিবীতে তার মাথায় প্রতিনিয়ত একটা কথাই খেলে বেড়ায় "এই পৃথিবী কি আগের অবস্থায় আবারো কোনোদিন ফিরে যাবে?"। এখন যেখানে প্রায় সব কিছুই যান্ত্রিক বলা চলে আর এর মধ্যেই মানুষকে নিজেদের সুখ-শান্তিকে খুঁজে নিতে হয়। তবে এই যান্ত্রিক পৃথিবীতে সব ঠিক মত পেলেও আসল পৃথিবীতে বেঁচে থাকার সেই অনুভূতিটা কখনো পাওয়া যায়না। য়ুহা নিজে কবি হওয়ার দরুন সবকিছুতেই সে নিজের কবিতাকে খুঁজে ফিরে। আর তার একটা ব্যতিক্রমী ইচ্ছা হলো সে মহাকাশে যাবে। নিজের চোখে দেখবে সেই বিশাল নক্ষত্রের সমারোহ। য়ুহা মাহাকাশ অভিযানের অনুমিত পেয়েছে। সে যে মহাকাশযানে করে যাবে সেটা একটা সামরিক মহাকাশযান আর তাদের সাথে মহাকাশযানে আছে পৃথিবীর নামকরা ১১ জন বিদ্রোহী। তবে এতে করে য়ুহার কিছু যায়-আসেনা সে মহাকাশে যেতে পারলেই হলো। মহাকাশে থাকা অবস্থা য়ুহা জানতে পারে, সে যে মহাকাশযানে করে যাচ্ছে সেটার আসলে কোনো পরিচালক নেই! দূরে থাকাও "কোয়ান্টাম নেটওয়ার্ক" নামে একটা নেটওয়ার্ক আছে সেটা দ্বারা তাদের মহাকাশযান পরিচালিত হচ্ছে। আর সেই পরিচালকে (কোয়ান্টাম নেটওয়ার্ক) সবাই যার যার নিজে থেকেও বেশি বিশ্বাস করে থাকে। তবে য়ুহা কোনো ভাবেই বিশ্বাস করতে পারছেনা। যার কারণে তার বিশ্বাস ফিরিয়ে আনার জন্য তাকে একটা গোলক দেয়া হয়েছে। আর সেটার স্থিরতাই প্রমান করবে কোয়ান্টাম নেটওয়ার্ক এর প্রতি বিশ্বাসযোগ্যতা। অথচ সবার অগোচরে (য়ুহা সামনে থাকলে) সেটা স্থির থাকেনা! তার মানে তাদের নিয়ে খেলছে অন্যকেউ? তা না-হলে য়ুহার সামনে গোলকটি স্থান পরিবর্তন করে কিন্তু সেটাকে সে কাউকে দেখাতে গেলেই সেটা আবার স্থির হয়ে যায়। এর মানে অন্যকারো হাত এর পিছনে নিশ্চই আছে? কোনো কিছু বোঝে উঠার আগেই মহাকাশযানটা এপাশ-ওপাস দুলতে শুরু করেছে। এই মুহূর্তে প্রায় সবার মনেই আর কোনো সন্দেহ নেই যে এই কাজটা মহাকাশের কোনো মহাজাগতিক প্রাণীর দ্বারা হয়েছে। এখন সবার সামনে একটা পথ খোলা আছে আর সেটা হলো মহাকাশযানটা গুড়িয়ে দেয়ার পাশাপাশি মহাকাশযান এ অবস্থানরত সবাইকে হত্যা করা। এতে করে মহাকাশযানে ব্যবহার করা বিপুল প্রযুক্তি মহাজাগতিক প্রাণীদের কাছে চলে যাবেনা। এখন তাহলে করনীয় কি? সবার জীবন কি এভাবেই শেষ হয়ে যাবে? নাকি খুলে যাবে নতুন কোনো সম্ভাবনার দুয়ার? এইসব জানতে হলে পড়তে হবে এই চমৎকার বইটি।
Was this review helpful to you?
or
#রহস্যময়_বিজ্ঞান_জগত_ও_রকমারি_ডট_কম_আয়োজিত_বুক_রিভিউ_প্রতিযোগীতা মহাকাশ যাত্রার জন্য ট্রেনিং শেষ করেছে য়ূহা, একজন কবি হয়ে মহাকাশযাত্রা করতে যাওয়াতে সবাই য়ূহাকে নিয়ে একটু দ্বিধার মধ্যে আছে। সত্যিই সে কি পারবে দীর্ঘ, নিঃসঙ্গ এক যাত্রায় নিজেকে মানিয়ে নিতে। য়ূহার মহাকাশযাত্রা চূড়ান্ত হলো, কুরু ইঞ্জিন চালিত এক সামরিক মহাকাশযানে চড়ে ভ্রমণে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত সে। এই কুরু ইঞ্জিন ১০জি ত্বরণেও অনির্দিষ্টকালের জন্য ধরে রাখতে পারে মহাকাশযানকে এমনকি একমাত্র এটিই ব্ল্যাকহোলের কাছে বিপজ্জনকভাবে গিয়েও বেরিয়ে আসতে পেরেছে। একটা স্কাউটশিপে করে বায়োডোম ধ্বংস করতে আসা একদল অপরাধীও আছে এ মহাকাশযানে। ক্যাপ্টেন ক্রবের নেতৃত্বে তাদেরকে ক্রয়োজোনিক ক্যাপসুলে ঢুকিয়ে, চরম শূন্য তাপমাত্রায় জড় বস্তুতে পরিনত করে রাখা হবে। অসাধারণ প্রতিভাসম্পন্ন তরুণ বৈজ্ঞানিক রায়ীনাও আছে ওদের সঙ্গে। সেও অ্যাটাকে অংশগ্রহন করে ধরা পড়েছে সামরিক বাহিনীর হাতে। শুরু হলো য়ূহার প্রত্যাশিত সেই মহাকাশযাত্রা। যানটি চালানোতে মানুষের কোনো ভূমিকা নেই, যা পুরোপুরি নিয়ন্ত্রন করছে কোয়ান্টাম নেটওয়ার্ক, মানব মস্তিস্কের ছেয়েও জটিল এর প্রোগ্রাম। গন্তব্য কো-অর্ডিনেট করে দিলেই তা নিদিষ্ট ত্বরণে মহাকাশযানটিকে সঠিক জায়গায় নিয়ে যাবে। চলার পথে য়ূহা ধরতে পারলো কোয়ান্টাম নেটওয়ার্ক ওদের বোকা বানাচ্ছে। মূলত তা চলছে অন্য এক গ্রহের বুদ্ধিমান প্রাণীর কমান্ডে। যা কোয়ান্টাম নেটওয়ার্ককে নিজের বশে করে মহাকাশযানটিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে অন্য এক অপরিচিত গ্রহের কাছে। এবার কি সেখান থেকে ফিরে আসতে পারবে য়ূহা সহ সেখানে থাকা সামরিক ক্রুরা? এমনকি তাদের সাথে থাকা সেই বন্দীরা? পারবে কি সেই প্রাণীর হাত থেকে মুক্ত করতে মানুষের সর্বোচ্চ প্রযুক্তিতে তৈরী এ মহাকাশযাকে? যার নিয়ন্ত্রন পুরো কোয়ান্টাম নেটওয়ার্কের হাতে , যেখানে কোয়ান্টাম নেটওয়ার্ককেই চালাচ্ছে অন্য কেউ। জানতে হলে পড়ে ফেলুন অন্ধকারের গ্রহ বইটি। *********** অসাধারণ একটা বই, এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলার মতো একটা বই। প্রতিটি পাতায় নতুন কিছু গল্প। মনে হচ্ছে আমি নিজেই ভেসে চলেছি সেই মহাকাশযান চড়ে। By: M R Bijoy
Was this review helpful to you?
or
বইটার ending টা আমাকে অনেক ভাবিয়েছে।সবার এই বইটি পড়া উচিত।
Was this review helpful to you?
or
অন্ধকারের গ্রহ একটি চমৎকার সায়েন্স ফিকসান।
Was this review helpful to you?
or
অনেক ভালো একটি বই।
Was this review helpful to you?
or
Nice
Was this review helpful to you?
or
পৃথিবীর প্রতিটি মানুষের এক একটা করে অদ্ভুত অদ্ভুত ইচ্ছা আছে সেগুলো সবসময় পূরণ হয়না বা পূরণ হওয়ার সুযোগ থাকেনা। য়ুহা একজন কবি। সে থাকে বসবাসের অযোগ্য এই পৃথিবীতে তার মাথায় প্রতিনিয়ত একটা কথাই খেলে বেড়ায় "এই পৃথিবী কি আগের অবস্থায় আবারো কোনোদিন ফিরে যাবে?"। এখন যেখানে প্রায় সব কিছুই যান্ত্রিক বলা চলে আর এর মধ্যেই মানুষকে নিজেদের সুখ-শান্তিকে খুঁজে নিতে হয়। তবে এই যান্ত্রিক পৃথিবীতে সব ঠিক মত পেলেও আসল পৃথিবীতে বেঁচে থাকার সেই অনুভূতিটা কখনো পাওয়া যায়না। য়ুহা নিজে কবি হওয়ার দরুন সবকিছুতেই সে নিজের কবিতাকে খুঁজে ফিরে। আর তার একটা ব্যতিক্রমী ইচ্ছা হলো সে মহাকাশে যাবে। নিজের চোখে দেখবে সেই বিশাল নক্ষত্রের সমারোহ। য়ুহা মাহাকাশ অভিযানের অনুমিত পেয়েছে। সে যে মহাকাশযানে করে যাবে সেটা একটা সামরিক মহাকাশযান আর তাদের সাথে মহাকাশযানে আছে পৃথিবীর নামকরা ১১ জন বিদ্রোহী। তবে এতে করে য়ুহার কিছু যায়-আসেনা সে মহাকাশে যেতে পারলেই হলো। মহাকাশে থাকা অবস্থা য়ুহা জানতে পারে, সে যে মহাকাশযানে করে যাচ্ছে সেটার আসলে কোনো পরিচালক নেই! দূরে থাকাও "কোয়ান্টাম নেটওয়ার্ক" নামে একটা নেটওয়ার্ক আছে সেটা দ্বারা তাদের মহাকাশযান পরিচালিত হচ্ছে। আর সেই পরিচালকে (কোয়ান্টাম নেটওয়ার্ক) সবাই যার যার নিজে থেকেও বেশি বিশ্বাস করে থাকে। তবে য়ুহা কোনো ভাবেই বিশ্বাস করতে পারছেনা। যার কারণে তার বিশ্বাস ফিরিয়ে আনার জন্য তাকে একটা গোলক দেয়া হয়েছে। আর সেটার স্থিরতাই প্রমান করবে কোয়ান্টাম নেটওয়ার্ক এর প্রতি বিশ্বাসযোগ্যতা। অথচ সবার অগোচরে (য়ুহা সামনে থাকলে) সেটা স্থির থাকেনা! তার মানে তাদের নিয়ে খেলছে অন্যকেউ? তা না-হলে য়ুহার সামনে গোলকটি স্থান পরিবর্তন করে কিন্তু সেটাকে সে কাউকে দেখাতে গেলেই সেটা আবার স্থির হয়ে যায়। এর মানে অন্যকারো হাত এর পিছনে নিশ্চই আছে? কোনো কিছু বোঝে উঠার আগেই মহাকাশযানটা এপাশ-ওপাস দুলতে শুরু করেছে। এই মুহূর্তে প্রায় সবার মনেই আর কোনো সন্দেহ নেই যে এই কাজটা মহাকাশের কোনো মহাজাগতিক প্রাণীর দ্বারা হয়েছে। এখন সবার সামনে একটা পথ খোলা আছে আর সেটা হলো মহাকাশযানটা গুড়িয়ে দেয়ার পাশাপাশি মহাকাশযান এ অবস্থানরত সবাইকে হত্যা করা। এতে করে মহাকাশযানে ব্যবহার করা বিপুল প্রযুক্তি মহাজাগতিক প্রাণীদের কাছে চলে যাবেনা। এখন তাহলে করনীয় কি? সবার জীবন কি এভাবেই শেষ হয়ে যাবে? নাকি খুলে যাবে নতুন কোনো সম্ভাবনার দুয়ার? এইসব জানতে হলে পড়তে হবে এই চমৎকার বইটি। মতামতঃ বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী বেশি পড়া হয়নি তবে এই বইটা পড়ে খারাপ লেগেছে এটা মোটেও বলা যাবেনা। তবে বইটার সবটাতেই চরিত্র গুলোর মধ্যে ছেলেমানুষি ব্যাপারটা বড্ড বেশি লক্ষণীয় ছিল। মাঝে মাঝে সেটা বিরক্তিকরও মনে হয়েছে। এসব বাদ দিলে বইটা বেশ সুখপাঠ্য ছিল। যারা বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী পড়তে পছন্দ করেন তারা বইটা পড়ে দেখতে পারেন আশাকরি পড়ে খারাপ লাগবেনা। হ্যাপি রিডিং