User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
খুব একটা ভালো না।
Was this review helpful to you?
or
আমি বুঝি না এই বইয়ের এত সমালোচক থাকে কিভাবে!!! সবচেয়ে বেশি খারাপ লাগে এত ভালো বই লিখেও ওনার নাম বিস্তৃত হয়নি। আশা করি সামনে আরো ভালো বই লিখবেন আমাদের জন্য।
Was this review helpful to you?
or
real bachelor life experience
Was this review helpful to you?
or
আমি আমার এক বন্ধু কে এটা গিফ্ট দিতে চাই।। কারণ এটা আমার পড়া সবচেয়ে মজাদার বই।
Was this review helpful to you?
or
খারাপ না....পড়া যায়
Was this review helpful to you?
or
বুক রিভিউ: "মিস্টার ৪২০" লেখক সুমন্ত আসলামের এ বইটি খুব একটা ভালো ভাবে বুঝতে পারিনি তবে চমৎকার লেগেছে । বইয়ের শেষ অংশটা পড়ে খুব শিহরিত হয়েছি ক্ষণিকের জন্য হলেও মনের মধ্যে একটা ভালো লাগা ছুঁয়ে গিয়েছে। আমার মনে হয় লেখক এ বইটি লিখে সার্থক পাঠক পাঠিকাদের বার বার হাসিয়েছে, ভাবতে শিখিয়েছেন। শুভ কামনা রইল লেখক এর জন্য।
Was this review helpful to you?
or
তুই রাতে চুরি করে আমার যেই ওষুধ খেতিস সেটা আসলে আমার বাবার প্রস্রাব ছিল পরিক্ষা করার জন্য এনেছিলাম.। . রিডিং...মিস্টার ৪২০ - সুমন্ত আসলাম...... ? . সুমন্ত আসলাম, এই নিয়ে দুইটি বই পড়েছি তার। খুবই ভালো লেগেছে দুটুই। লেখক বই এর ভূমিকায় বলেছিল শুধু মজার জন্য লিখেছেন বইটি। কোন উপদেশ থাকবে না । থাকবে না কোন কঠিন কঠিন কথা, থাকবে না নীতিবাক্য। কিন্তু তিনি তার কথা রাখেন নি। যাই হোক গল্পটা ৪ ব্যাচেলরের। তাদের কিছু দিন পরপর বাসা পাল্টানো, বুয়া নিয়ে মজার সব ঝামেলা নিয়ে এগুতে থাকে গল্প। প্রতিটা ঝামেলা আপনাকে হাসাতে বাধ্য করবো। এক আপু আমাকে বলেছিল বইটি পরে নাকি হাসতে হাসতে তার পেট ব্যথা হয়ে গিয়েছিল। যদিও আমার পেট ব্যাথা করেনি তবে আমি হেসেছি। গল্পটা শুধু রম্যই না রোমান্টিক ও। ৪ জনের একজন প্রেমে পড়েছে পাশের ফ্লেটের এক মেয়ের আবার বাড়ি ওয়ালার মেয়ে প্রেমে পড়েছে তার। এ নিয়ে মজার মজার কান্ড হয়েছে। সব মিলে একটা কথা বলা যায় এই ছোট্ট বই নিয়ে আপনার কিছুটা সময় বেশ ভাল ভাবে কেটে যাবে।বইটি ২০০৮ সালের বই মেলায় ৭ বার মুদ্রণ করা হয়েছে। আশা করে বুঝতে পারছেন কতটা জনপ্রিয় একটি বই। হ্যাপি রিডিং.... ?
Was this review helpful to you?
or
চমৎকার বই
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বইয়ের নামঃ মিঃ৪২০ লেখকঃসুমন্ত আসলাম ধরনঃরম্য সাহিত্য প্রকাশনীঃসময় প্রকাশনী মূল্যঃ১১৩ টাকা . কিছলু, রবি,পল্লব, অর্ণক, এই চার ব্যাচেলরকে নিয়ে গল্প। কেন্দ্রীয় চরিত্র অর্ণক। উপন্যাস এর কেন্দ্রীয় চরিত্র অর্ণক খুব চালবাজ ধরণের ছেলে যে কারণে অকারণে কথা প্যাঁচায় আর, কিছলু ভাই অনেক মজার মানুষ। চার জনের বাড়ি চার জেলায় হলেও গত তিন বছর ধরে তারা এক সাথে আছে।তিন বছর এ তারা ছয়বার বাসা বদলিয়েছে। এখন যে বাসাতে তারা আছে তাও ছেড়ে দিতে হবে বাড়িওয়ালা বলে দিয়েছে। তাদের বের করে দেওয়ার পেছনে মজার একটা ঘটনা আছে। ঘটনাটা না হয় পড়েই জেনে নিয়েন এখন বললে মজা নষ্ট হওয়ার সম্ভবনা আছে। . নতুন বাসা ও তারা অনেক কষ্ট এ খোজে বের করে এবং সেই বাসাতে উঠতে ও তাদের অনেক বেগ পেতে হয়। তবুও বাড়িওয়ালা তাদের কিছু নিয়ম-কানুন দিয়ে তারপর ভাড়া দিয়েছে। . #রাত দশটার সময় মেইন গেট বন্ধ হয়ে যাবে। #পানির ট্যাপ ঠিক মতো বন্ধ রাখতে হবে #ছাদে উঠে আড্ডা দেয়া যাবে না . বাড়িওয়ালারর নিয়ম-কানুনের পাশাপাশি অর্ণক আরেকটা নিয়ম মেনে চলে।এ বাসার বার ও ইউনিট এ যাদের বাসায় তার বয়সী বা তার চেয়ে ছোট বা বড় তাদের চেহারা যাই হোক তাদের মা,বাবাকে সে আঙ্কল, আন্টি ডাকবে। . #খাইরুল_আঙ্কলঃ এখন অর্ণকরা যে বাসায় উঠেছে সেখানের ভাড়াটিয়া খাইরুল সাহেব।খাইরুল সাহেবকে অর্ণক প্রথমে ভাই ডাকত। সে জানতো না যে খাইরুল সাহেবের তার বয়সী একটা মেয়ে আছে, জানার পর থেকে সে থাকে খাইরুল আঙ্কল বলে ডাকা শুরু করেছে। . বইটিতে মূলত “রুহিনা তাসকিন” নামক মেডিকেল পড়ুয়া ছাত্রির দেয়া উপমাকে ব্যবহার করা হয়েছে। যাকে “অর্ণক” মন প্রান দিয়ে চেয়েছিল। যার কারণে অর্ণক “খাইরুল” ভাইকে আঙ্কেল বলতে বাধ্য হয়েছিল। যার কারনে মধ্য দুপুরে বিল্ডিঙয়ের সামনে খালি যায়গায় দাঁড়িয়ে বার বার তিন তলার একটা ফ্লাটের জানালার দিকে তাকিয়ে থাকতো।যার কারণে তার বদলে যাওয়া। সব কিছু কেমন যেন পাল্টে যায় অর্ণকের, হঠাৎই। আগে যে চুলগুলো উষ্কোবুষ্কো করে রাখত, সেটা এখন ভদ্রগোছের করে কাটে। আরো কত কী ! . কিছুদিন পর অর্ণক খেয়াল করে না, সেই শুধু পাল্টে যায়নি, পাল্টে তার রুমমেট কিছলু ভাইও , পাল্টে গেছে বাড়িওয়ালার মেয়ে শিমুও। এই পাল্টে যাওয়া, এই বদলে যাওয়া, সব কিছুই কেমন যেন মজার। আনন্দের এবং উচ্ছলতার। মজার একটা বই পড়ে নিতে পারেন আশা করি ভাল লাগবে। . পাঠ_প্রতিক্রিয়াঃ সর্বোপরি, গল্পটা আসলে মজার, তাই আপনার সময় ভালোই কাটবে এটার সাথে কাটালে। দারুন একটা উপন্যাস,পড়েছি আর হেসেছি। হ্যাপি রিডিং....
Was this review helpful to you?
or
অনেক ভালো
Was this review helpful to you?
or
মি.৪২০ লেখক – সুমন্ত আসলাম প্রকাশকাল – ২০০৮ প্রকাশনী-সময় প্রকাশনী মূল্য – ১৩২৳ (রকমারি) ধরণ –হাস্যরস/ ব্যঙ্গাত্মক উপন্যাস/রম্য সাহিত্য কাহিনীঃ গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র অর্ণক। বেশ ধূর্ত ছেলে সে। সে আর তার পরিচিত তিন জন কে নিয়েই এই গল্প। কিছলু, রবি,পল্লব, অর্ণক, এই চার সনামধন্য ব্যাচেলর। ভিন্ন ভিন্ন জেলার মানুষ হলেও গত তিন বছর ধরে একসাথেই আছে ! এই তিন বছরে বেশি না মাত্র ছ’বার বাসা বদল করেছে। শেষ বারের বাসা বদলের কারণ ছিল কেবল কলার খোসা! জ্বী কলার খোসা ! তো বর্তমানের বাসায় ভাড়া খুঁজতে এসে অর্ণক সাহেব ভজগট পাকিয়ে গেলেন, কিছলু ভাই সেটাকে ম্যাজিকের মত ঠিক করে গেলেন। সব ঠিকই চলছিল , বিপত্তি বাঁধল যখন নতুন ভাড়াটে খায়রুল ভাই থেকে আঙ্কেল হয়ে গেলেন। কিভাবে আর কেন হলেন সেটা পাঠক পড়ে বুঝবেন! মহা টুইস্ট ! শিমু আর রুহিনা দুই তন্বী তরুনীর প্রবেশ অর্ণকের জীবনে। এদিকে কিসলু ভাই এর নিত্য নতুন ব্যাবসার ফন্দি! হাস্যরসে ভরা উপন্যাস! আবার ঘটনাক্রমেই বাড়ি ছাড়ার মত পরিস্থিতিতে পড়ল এই চার জন! তবে শেষপৃষ্ঠা টা একটু অদ্ভুত রকমের! পাঠকের জন্য মারাত্তক চমক! পাঠ_প্রতিক্রিয়াঃ আমাদের প্রজন্মের একটা বিশাল অংশ আমরা হুমায়ূন আহমেদের নাটক দেখে বড় হয়েছি! হাস্তে হাস্তে গড়িয়ে পড়ে গেছি। ঈদে অপেক্ষায় থাকতাম কখন উনার নাটক দেখতে পাব। উনার নাটকের কত সিডি এখন ও বাসায় আছে! হাজার হাজার বার দেখা!। এই গল্প টা পড়তে গিয়ে হুমায়ূন আহমেদের তিনজন সিরিজের কথা মনে হচ্ছিল। কিছলু ভাই আর অর্ণক এই দুইটায় হুমায়ুন আহমেদের গল্পের চরিত্রের মতন! আমার কাছে লেগেছে! তবে কাহিনী সুন্দর। সমসাময়িক এবং বাস্তবতা দুটোই আছে। বইটা পরার আগে খুব সম্ভব পেপারে উপন্যাসটা পড়া ছিল। তবে উপন্যাস এর গত হঠাৎ থেমে গেছে মনে হয়েছে! ভাল লেগেছে অবশ্যি! কিন্তু জাস্ট ল্যাকিংস গুলো বললাম! রেটিংঃ ৪/৫ রকমারিঃ https://www.rokomari.com/book/3845/%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A7%AA%E0%A7%A8%E0%A7%A6
Was this review helpful to you?
or
কোন মজার উপন্যাস পড়েও যদি পাঠককে বিরক্ত হতে হয়, তবে সেই ধরণের উপন্যাসের উৎকৃষ্ট উদাহরণ হল 'মিস্টার ৪২০'। আসলেই এই উপন্যাস মজার কিনা জানি না। আমার কাছে তো মোটেই মজার মনে হয়নি। তবে লেখক নিজে এটাকে মজার উপন্যাস বলে দাবি করেছেন। তাই তার কথাকেই ধ্রুব সত্য বলে মেনে নিলাম। কিন্তু তার কথা অনুসারে এই বইয়ের জনরা 'মজার উপন্যাস' মানলেও, আসলেই যে এই উপন্যাস মজার তা আমি কখনোই মানব না। হয়ত বইটা পড়ে একটু আধটু মজা পাওয়া যাবে, কিন্তু মজার ডোজটা অনেক বেশিই হয়ে গেছে। কোন কিছুতেই যে বাড়াবাড়ি ভাল না সেটা লেখকের বোঝা দরকার। সুমস্ত আসলামের নামে একটা অভিযোগ আছে যে তিনি সুড়সুড়ি দিয়ে পাঠককে হাসাতে চেষ্টা করেন। সেই অভিযোগের সত্যতার ভাল রকম প্রমাণই আমি পেয়েছি 'মিস্টার ৪২০' পড়ে। সম্ভবত মজার উপন্যাস বলতে কি বোঝায় সেটাই লেখক জানেন না অথবা তিনি সেটার নতুন কোন অর্থ প্রদানের চেষ্টা করছেন। কিন্তু প্রথমত 'মিস্টার ৪২০'-কে যদি নিতান্ত একটা উপন্যাস বলেও ধরে নিতে চাই, তাহলে অন্তত এই প্রশ্ন তো মাথায় আসবে যে এই উপন্যাসের কাহিনীটা কি। কিন্তু আদৌ কি এই উপন্যাসের কোন কাহিনী আছে? আছে কিনা জানি না তবে আমি অনেক খুঁজেও তা বের করতে পারি নাই। পাশাপাশি লেখক জোরপূর্বক উপন্যাসটাকে যেভাবে মজার করে তুলতে চেয়েছেন সেটা খুবই দৃষ্টিকটু লেগেছে আমার কাছে। লেখক যদি কাহিনীর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কোন হাস্যরস তার লেখায় নিয়ে আসতেন, তাতে আমার কোন সমস্যা ছিল না। কিন্তু 'এটা মজার উপন্যাস, তাই যেনতেন প্রকারে পাঠককে হাসাতেই হবে' এমন একটা মনোভাব নিয়ে, কোন কারণ ছাড়াই হঠাৎ হঠাৎ এক লাইনের চুটকি বা ওয়ান লাইনারের অবতারণা ঘটিয়েছেন। উপন্যাসের বিষয়বস্তুর সাথে তাদের কি সম্পর্ক তা আমি বুঝি নাই। তবে এটা আমি জোর দিয়ে বলতে পারি, লেখক যেসব ওয়ান লাইনার ব্যবহার করেছেন তার কোনোটাই মৌলিক নয়। ইতিপূর্বে নানা সময় নানাভাবে ব্যবহৃত হয়েছে। স্রেফ পাঠককে হাসাতে আরও একবার সেগুলো কেন উদ্দেশ্যহীনভাবে এখানে নিয়ে আসা হল, সেই প্রশ্নের উত্তর কিছুতেই আমি খুঁজে পাচ্ছি না। শুধু একটা কথাই বলব, লেখকের যদি সামর্থ্য থাকে পাঠককে বিনোদন দানের তবে সেটা তিনি উপন্যাসের কাহিনীর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ সংলাপ বা বর্ণনার মাধ্যমেই করতে পারতেন। কোন দরকারই ছিল না পুরনো কিছু জোককে এইভাবে উপস্থাপন করার। এবার আসি উপন্যাসের কাহিনীর ব্যাপারে। আসলেই কি কোন কাহিনী আছে এই উপন্যাসের? চার ব্যাচেলরকে নিয়ে গল্প। কেন্দ্রীয় চরিত্র অর্ণক। উপন্যাস পড়ে শুধু একটা জিনিসই বুঝলাম, অর্ণক খুব চালবাজ ধরণের ছেলে যে কারণে অকারণে কথা প্যাঁচায় আর কিছলু ভাই অনেক মজার মানুষ। এই দুই টিপিক্যাল চরিত্র এর আগে হাজারবার দেখেছি নাটক সিনেমা বা গল্পে। নতুনত্ব কিছু নেই। তো, এই অর্ণক শেষ পর্যন্ত কিভাবে দুইটা মেয়ের সাথে হালকা পাতলা সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ল, সেটাকে হয়ত কাহিনীর একটা উল্লেখযোগ্য অংশ হিসেবে বিবেচনা করা যায়। কিন্তু এর বাইরে গোটা উপন্যাসে আর যা যা হল, তার কোনটাই উপন্যাসে বেশি কিছু কন্ট্রিবিউট করে নাই। চার ব্যাচেলর কিভাবে বাড়ি খুঁজে পেল, কিছলু ভাই প্রেমপত্র লেখার বিজনেস করে কিভাবে একবার বিপদে পড়ল, ব্যাচেলরদের জীবনে বুয়ার গুরুত্ব কতখানি ইত্যাদি নিয়ে বিশাল বিশাল যেসব পরিচ্ছেদ রয়েছে উপন্যাসের, সেগুলোর উপন্যাসে কোন কাজই ছিল না। আলাদা আলাদাভাবে যদি সেগুলোকে একক রম্যগল্প হিসেবে লেখক ব্যবহার করতেন, সেটাই বেটার হত। আর সুমন্ত আসলামের সবচেয়ে বড় ত্রুটি হল, সব চরিত্রকেই তিনি 'ফানি' করে তুলতে চান। কিন্তু তাদের মুখ থেকে ফান বের করে আনতে চাইলে কিরকম সংলাপ ব্যবহার করা উচিৎ সেটা সুমন্ত আসলাম জানেন না। ভাবতে অবাক লাগে, অর্ণক ছেলেটা বিশাল বিশাল সাইজের চালবাজি টাইপের কথাবার্তা বক্তৃতার মত বলে গেল কিন্তু কেউ তাকে থামালো না। বাস্তবে কি এমন হয়? একসাথে আমরা চারটা বা পাঁচটা বাক্যই খুব কম ব্যবহার করি। সেখানে একজন ব্যক্তি দশ বারো বাক্য নিয়ে একটা গুরুত্বহীন কথা বলে গেল, অন্যজন সেই কথা পুরোটা শুনে তবেই প্রত্যুত্তরের জন্য মুখ খুলল - এমনটা খুবই অবাস্তব একটা জিনিস। এইধরনের কনভার্সেশন বেশ কয়েকটা আছে উপন্যাসে। পড়ে হয়ত মজা লাগবে কিন্তু তবু সেগুলো সে একদমই বাস্তবতা বিবর্জিত তা অনস্বীকার্য। সবমিলিয়ে বলতে পারি, মজা পাওয়ার ইচ্ছা নিয়ে পাঠক 'মিস্টার ৪২০' পড়তেই পারে কিন্ত শেষ পর্যন্ত যে সেই মজাটা বিরক্তিতে পরিণত হবে না, তেমন গ্যারান্টি দেয়া অসম্ভব। আমার কাছে এই বই পাঠের অভিজ্ঞতাকে কেবলই সময় নষ্ট করা বলে মনে হয়েছে।
Was this review helpful to you?
or
এইতা মনে হয় এই পর্যন্ত আমার পরা সেরা মজার এমং অসাধারন গল্প!!! আপনাদের কাছে খালি এতটুকুই আশা যে একবার পরে দেখুন! দারুণ এবং মাথা নশ্ত ম্যান!