Our User Product Reviews

It is my favourite book. Thank you Muhammad Zafour Iqbal Sir to produced this book

A Best Slice of life book

Cool

wonderful!

বয়স ২৫ এর কোঠায় আসার পর বইটি পড়ছি। যদিও কিশোর উপন্যাস তবুও বইটি পড়ে দারুন ভাল লাগলো। তিতু আখি রিতু সুজন.. আমি নিজেই যেন তাদের একটি সদস্য হয়ে গিয়েছি। তবে মাঝে মাঝে স্যার কিছু বইয়ে ধর্মকে কটাক্ষ করে দেখেন। স্যার যদি নাস্তিক হয়ে থাকেন তবে অনুরোধ করবো অন্যর বিশ্বাস নিয়ে কোন মন্তব্য না করাই ভাল। যার যার বিশ্বাস তার তার কাছেই থাকুক। এই বইটি ভাল হলেও অবশ্যই স্যারের শ্রেষ্ঠ বইগুলোর মধ্যে একটি নয়।

অসাধারণ একটি বই ছিল এটা । আমার বইটি পড়ে ভালো ই লেগেছিল । আঁখি ও তার বন্ধুদের অ্যাডভেঞ্চার অংশ টুকু আমার খুব পছন্দ হয়েছিল । আমি জাফর ইকবাল স্যারের বেশি বই পড়িনি তাই এই বইটি কতটা ভালো বা মন্দ তা বলতে পারি না । তবে পড়ার পর ভালো লেগেছে ।

বইয়ের নাম- আঁখি এবং ক'জন লেখক- মুঃ জাফর ইকবাল অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র তিতু। জীবনে আনন্দ বলতে কিছুই নেই। স্কুলে তাদের ওপর পড়ার নামে চলে অত্যাচার। বাসাতেও যে খুব শান্তিতে থাকে তা না। তার বড় ভাইয়ের যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ সে। এমনই এক সময় তাদের স্কুলে নতুন একজন প্রধান শিক্ষিকা আসেন। আর তার পর থেকেই বদলে যেতে থাকে তাদের জীবন। আঁখি নামের একজন মেয়ে এসে ভর্তি হয় তাদের ক্লাসে। মেয়েটি চোখে দেখতে পায়না। কিন্তু আস্তে আস্তে সেই মেয়েটিই বন্ধুমহলের কেন্দ্রে চলে আসে। আঁখিকে নিয়ে এক সময় স্কুলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট এ অংশ নেয় তারা। এবং শেষ পর্যন্ত জয়ী হয়। তারপরেই আঁখির বাবা সকলকে রাঙ্গামাটি ঘুরতে নিয়ে যাবার পরিকল্পনা করেন। কিন্তু সেখানে গিয়ে বিপদে পড়ে তারা। কিডন্যাপড হয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত কি অপেক্ষা করছে তাদের ভাগ্যে? পাঠ প্রতিক্রিয়া- লেখকের সেই সিগনেচার প্লটের মুখোমুখি হলাম আবারো। গল্পে তেমন কোনো নতুনত্ব নেই। তবে পড়ার সময় তো বেশ লাগে। এর কারণ সম্ভবত উনার অসম্ভব সুন্দর লেখনী। যদিও আগের মত ফিল পাই না এখন আর । তবে মোটের উপর ভালোই। বিশেষ করে যাদের জন্য লেখা তাদের খুব ভালো লাগবে।

এই উপন্যাসের কেন্দ্রিয় চরিত্রের নাম আঁখি। অন্য পাঁচ-দশটা বাচ্চা থেকে সে পুরোপুরি আলাদা। আঁখিকে নিয়ে ক্লাসের সবার মাতামাতি। ফাইনাল পরীক্ষা শেষে সবাই মিলে ঘুরতে যায় কক্সবাজার, রাঙামাটি, বান্দরবন। সেখানে একটা চক্রের খপ্পরে পড়ে তারা। আঁখি ও তার বন্ধুরা কীভাবে উদ্ধার হয় এমন শ্বাসরুদ্ধকর কাহিনি

#রিভিউ আখিঁ এবং আমরা ক'জন - মুহম্মদ জাফর ইকবাল ~ প্রতিবন্ধকতা কখনোই একজন মানুষের জীবনের সবকিছু  নয়,তা যে ধরনেরই হোক না কেন।কেননা একজন মানুষ তখনই নিজেকে সম্যকরূপে জানতে সক্ষম হবে যখন সে নিজের ওপর পুরোপুরিভাবে আস্থা রাখতে পারবে।আঁখিও হলো ঠিক এমনই একটি মেয়ে যে অন্ধ হওয়া সত্ত্বেও নিজেকে চিনতে পেরেছিল তাইতো সে সেই বাধা অতিক্রম করতে পেরেছিল।..........

#রিভিউ বইঃ- আঁখি ও আমরা ক'জন লেখকঃ- মুহাম্মদ জাফর ইকবাল প্রচ্ছদ ও অলঙ্করণঃ- ধ্রুব এষ প্রকাশনিঃ- প্রতীক প্রকশনা সংস্থা পৃষ্ঠাঃ- ১৬০ মূল্যঃ- ২২৫ টাকা কোন কিছুই অসম্ভব না ৷ সবকিছু করে ফেলা যায়—শুধু সেটা করার জন্যে ইচ্ছেটা থাকতে হয় ৷ এই কথাটি খুব সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন লেখক এই বইটিতে ৷ #কাহিনি_সংক্ষেপেঃ- গল্পের কথক তিতুর দিন কাল ভালো যাচ্ছে না ৷ বাড়িতে বড় ভাইয়ের জ্বালা ৷ স্কুলে পড়া মুখস্থ না পরলে বেতের বারি তার সাথে কানমলা তো আছেই ৷ খুবই খারাপ দিন কাল যাচ্ছে তিতুর ৷ হঠাৎ দেবদূতের মতো তাদের স্কুলে আসে নতুন ম্যডাম ৷ তিনি এসেই স্কুলটা করে ফেলেন অন্যরকম ৷ স্কুলটা আরেকটু অন্য রকম হয়ে যায় যখন তিতুর ক্লাসে ভর্তি হলো নতুন একজন মেয়ে ৷ মেয়েটার নাম আঁখি ৷ দশ জন ছেলে মেয়ের থেকে সে একটু আলাদা ৷ স্কুলে ভর্তি হওয়ার প্রথম দিনই ক্লাস থেকে বের হয়ে যেতে চায় আঁখি কিন্তু তিতু ও তার বন্ধুরা মিলে তাকে যেতে দেয় নি ৷ এরপর থেকে ঘটতে থাকে মজার সব ঘটনা ৷ একবার তো তিতু,আঁখি আর ক'জন মিলে ঔষধ কিনতে গিয়ে জেলে চলে গিয়েছিল প্রায় ৷ স্কুলে গৃষ্মের ছুটিতে আঁখি,তিতু আর ক'জন মিলে ঠিক করলো সাতদিনের জন্য রাঙামাটি,বান্দরবান আর কক্সবাজার যাবে ৷ রাঙামাটি গিয়ে জড়িয়ে পরে নিষ্ঠুর একজন অস্ত্র ব্যবসায়ীর সাথে ৷ তারপর? জানতে চাইলে পড়তে পারেন আঁখি ও আমর ক'জন বইটি ৷ ক'জনের একজন হয়ে আপনিও তাদের সাথে এডভেঞ্জারে বেরিয়ে পড়ুন ৷ #ব্যক্তিগত_মতামতঃ- বইটি কিছুটা কাজলের দিন রাত্রির মতো ৷ কিছু টা না প্রায় অনেকটাই ৷ তাবুও ভালো লেগেছে বইটা ৷ জাফর ইকবার স্যার এর অন্য সব বই এর মতো এই বইয়েও কিডনাপিং আছে ৷ ওনি এটা ছাড়া বই লিখতে পারেন না মনে হয় ৷ একই স্বাদের বই আগে পড়লেও তেমন খারাপ লাগেনি ৷ পড়ে দেখতে পারেন আসা করি ভালই লাগবে ৷ .............হ্যাপি রিডিং.......

তিতু, রিতু, মামুন, আশরাফ, সুজন- এরা সবাই বন্ধু। খুব ভালো বন্ধু। সবাই ক্লাস এইটে পড়ে। এইটে পড়ুয়া একজন কিশোর/ কিশোরী এই বয়সে যতোটা আনন্দে থাকে, যতোটা হাসি-খুশি থাকে এই কিশোরদের কারোর জীবনেই তেমন কোন আনন্দ নেই। তারা স্কুলে যায়, গৎবাধা পড়া মুখস্ত করে, নোট বই দেখে ম্যাথ প্র্যাকটিস করে, ক্লাসে হোমওয়ার্কের জন্য শাস্তি পেতে হয়। স্যাররা ক্লাসে আসে হাতে বেত নিয়ে। স্কুল লাইব্রেরীতে বই সাজিয়ে রাখা হয় কিন্তু কোন ছাত্রছাত্রীদের ধরতে দেয়া হয় না। এভাবে চলতে থাকলে কি কেউ ভালো থাকে নাকি ভালো থাকতে পারে? এই কিশোর/কিশোরীরা ধরেই নিয়েছিলো এটাই তাদের জীবন এবং এভাবেই তাদের থাকতে হবে। কিন্তু না ধারণা বদলে গেলো সেদিনই। যেদিন এস্যাম্বলিতে নতুন হেডমিস্ট্রেসের সাথে দেখা হয়। ডক্টর রাইসা খালেদ। তিনি এসেই বদলে দিলেন এই স্কুলের চেহারা, স্কুলের নিয়মকানুন। সবার জীবনে ফিরে এলো নতুন এক উদ্দমতা, নতুন এক স্পন্দন। সবচেয়ে দারুণ ব্যাপার হলো সেদিন। যেদিন আখিঁ এসে ভর্তি হয় এই স্কুলে। আখিঁ মেয়েটা স্বাভাবিক না দৃষ্টি প্রতিবন্ধী। ক্লাস এইটে এসে ভর্তি হয় আখিঁ। ক্লাস টিচার আখিঁকে স্বাভাবিকভাবে মেনে না নিলেও ক্লাসের বাকি ছেলে-মেয়েরা সানন্দে গ্রহণ করে আখিঁকে। নতুন বন্ধু, নতুন ক্লাস, নতুন পরিবেশ! এসব কিছু নিয়েই নতুন গল্প। আর সেই গল্প নিয়েই এই বইটি "আখিঁ এবং আমরা কজন"।

গল্প টি ভাল লাগল

boyta 5 out of 5 paoar joggo..Ami boyta pore onk mughdho..Jara bolchen Adventure bole besi kichu nai accha ekta Ostro Pacharkari theke beche fera ki Adventure na?ar er Kahinitao onk sundor.,Ankhir birthday te Oke jhunjhuni wala Ball deya ankhir School e cricket khela..Titu,ritu,shanta,sujon ,ankhi oder frndship milai Ey Boya Porar Jonno best..Ami to pora suru korar por sudhu bhabchilam boyta jate sesh na hoi...Best

'আঁখি এবং আমরা ক'জন' হলো শতভাগ কিশোর উপন্যাস। ১০ থেকে ১৫ বছরের ছেলে-মেয়েরা পড়লে মজা পাবে, উদ্দীপ্ত হবে৷ কাহিনি মূলত, আঁখি নামের একজন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী মেয়েকে নিয়ে। যে স্কুলে নতুন ভর্তি হয়। তাকে ঘিরেই ডাল-পালা গজাতে থাকে কাহিনির। বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া, জিতে আসা এবং শেষে একটি আ্যডভেঞ্চার। সবমিলিয়ে জাফর ইকবালের অন্যান্য উপন্যাসগুলোর মতোই।

আঁখি, আমাদের চারপাশের কিশোর কিশোরিদের একটা বড় অংশ থেকে একটু আলাদা মেয়েটা । তার পৃথিবীটা অন্ধকার । তার এই অন্ধকার জীবনেরই আলো ঝলমলে জগতের ঘটনাগুলো তার বন্ধু তিতুর জবানীতে সাজিয়ে লিখা মুহম্মদ জাফর ইকবাল এর কিশোর উপন্যাস "আঁখি এবং আমরা ক'জন" । তিতু, রিতু, মামুন,আশরাফ,সুজন, ফজলু এরা সবাই ক্লাস এইটে পড়ে । একেকজন একেক রকম । কিন্তু তাদের জীবনে কোন আনন্দ ছিলো না । তাদের স্কুলে পড়াশুনা বলতে শুধু মুখস্থ করাকেই বোঝানো হত । এমনকি স্কুল, বাসা কোথাও তাদের পড়ার বই ছাড়া অন্য কোন বই পড়তে দেয়া হতো না । মোটামুটিভাবে তাদের জীবনটা যখন একঘেয়ে হয়ে উঠেছিলো তখন হঠাৎ করেই তাদের হেড স্যার বদলি হয়ে গেলেন । নতুন যিনি এলেন তিনি ড. রাইসা খালেদ । তিনি এসেই তিতুদের একঘেয়ে স্কুলটাকে একেবারে পাল্টে দিলেন । আর এ পাল্টে দেয়া থেকেই তিতুদের সাথে আঁখি নামের মেয়েটার পরিচয় । অদ্ভুত এই মেয়েটা প্রথমদিন তিতুদের স্কুলে এসে যে অপমানটুকুর সম্মুখীন হয়েছিলো মাত্র কদিনেই তিতুদের ক্লাসের সবার বন্ধুত্ব তার সেই কষ্টটুকু মুছে দিয়েছিলো । আঁখির চোখদুটো খুব সুন্দর কিন্তু আঁখি চোখে দেখতে পারতো না । তবে কেউ তাকে এজন্য মায়া করুক তাও সে পছন্দ করতোনা মোটেও । কিন্তু তিতু,রিতু,শান্তা,সজল,মামুন তার এই বন্ধুরা তার অন্ধকার জগতটাকে রাঙ্গিয়ে দিয়েছিলো নানা রঙ এ । সবাই মিলে তাকে তার দুর্বলতাটুকু কে পাশ কাটিয়ে সুন্দর ভাবে বাচতে শিখিয়েছিলো । একটা সময় অনেকে বুঝতেই পারতো না আঁখির সমস্যার কথা । দেখতে না পারলেও আখির শ্রবণশক্তি ছিলো প্রখর । আর তাই তো আঁখিকে সাথে নিয়ে খেলার জন্য তিতু একজন মুচির সাহায্য নিয়ে আখির জন্য একটা ঝুনঝুন বল তৈরি করে ফেলে তার জন্মদিনের উপহার হিসেবে দেয়ার জন্য । আর এই বল দিয়েই আন্তঃস্কুল ক্রিকেট ম্যাচে খেলে আখি জিতিয়ে দেয় তাদের দলটিকে । যার পুরষ্কার হিসেবে আখির বাবা তাদের দলের সবাইকে রাঙামাটি, বান্দরবান, কক্সবাজার ঘুরতে যাবার ব্যাবস্থা করে দেন । এরপর বান্দরবানে নানা ঘটনার মধ্যদিয়ে তারা ধরা পরে ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসীদের হাতে । তার পর কি হলো আখি ও তার বন্ধুরা সন্ত্রাসীদের হাত থেকে মুক্তি পেলো কিনা আর পেলেও তা কি ভাবে এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই পাঠক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল রচিত "আখি এবং আমরা ক'জন" কিশোর উপন্যাস্টি পড়ে ফেলতে পারেন । উপন্যাসটি হাসির ,কান্নার আর শত দুরবলতা নিয়েও মাথা উঁচু করে বেঁচে থাকার আত্মবিশ্বাসের গল্প । উপন্যাস্টি থেকে শেখা যায় আসলে চাইলে সব কিছুই করা যায় কিন্তু করার জন্য লাগে অফুরন্ত ইচ্ছাশক্তি ।

হয়তো বা 'আঁখি এবং আমরা ক'জন' বইটি ভাল; কিন্তু নিঃসন্দেহে জাফর ইকবাল স্যারের সেরা বই নয়! কারণ, বইটিকে আসলে কিশোর উপন্যাস বলা যায় না; আবার একেবারে শিশুতোষ বইও নয়! আমি মনে করি, ১৫ বছরের উর্ধ্বের ছেলে-মেয়েদের জন্য বইটি নয়। তবে নিঃসন্দেহে ১০ থেকে ১৩ বছরের ছেলে-মেয়েদের জন্য ভালো বই। বইটি আঁখি নামের এক দৃস্টিপ্রতিবন্ধী মেয়েকে নিয়ে লেখা, যে তার সকল প্রতিবন্ধকতা ভুলে স্বাভাবিক জীবন-যাপন করতে চায়। কিন্তু স্বাভাবিক কারণেই যা সম্ভব হয়ে উঠে না। তাঁর সহযোগিতায় সবসময় পাশে থাকে তার পরিবার, একঝাক বন্ধু এবং হেড ম্যাডাম। লেখক এই গল্পে কিছু আডভেঞ্চার হিসেবে যোগ করেছেন 'আঁখির ক্রিকেট টুর্নামেন্টে দলকে জিতিয়ে দেওয়া' এবং 'ভয়ংকর সন্ত্রাসী কাদের বক্সের কাছ থেকে পালিয়ে আসা'। তবে ১৬০ পৃষ্ঠার এই বইয়ে আডভেঞ্চার বলতে শুধু এতটুকুই!! বইয়ের একটি চোখে লাগার মত ত্রুটি হল, বইয়ের প্রতি অধায়ের শিরোনাম! শিরোনাম সাধারণত ১/২ শব্দের হয়ে থাকে। কিন্তু এই বইয়ের সবগুলো শিরোনাম রীতিমত ২ লাইনের একেকটি বাক্য!! এবং শিরোনাম পরেই পরের কাহিনী অনেকখানি বলে ফেলা যায়। সমালোচক হিসেবে আরো বলা যায়, জাফর ইকবাল স্যারের বেশিরভাগ কিশোর উপন্যাসের মতো এই উপন্যাসেও, একদল কিশোর কোথাও বেড়াতে এসে অ্যাডভেঞ্চারের সাথে জড়িয়ে পড়ে। আবারো বলছি, এই বইয়ের লেখা ঠিক কিশোর উপন্যাসের মতন নয়। আবার শিশুতোষ গল্পও নয়। ১৫/১৬ বছরের উর্ধ্বের কিশোরদের এই বই হতাশ করতে পারে। তবে ১০ থেকে ১৩ বছরের অনেক ছেলেমেয়ে এই বই তাদের প্রিয় বইয়ের তালিকায় রাখতে চাবে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কথা হল, আমাদের দেশে আসলে এই বয়সের বাচ্চাদের তেমন কোনো বই নেই এবং তাদের জন্য সেরকম করে বই লেখাও হয় না। সে হিসেবে 'আঁখি এবং আমরা ক'জন' বইটি সেই অভাব কিছুটা ঘোচাতে পারে বলে আমি মনে করি। :)