User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
onkkk shundr akta book..shobaike recommand kortesi ..pore dekhun..i think bhalo lagbe shobar
Was this review helpful to you?
or
আমার পড়া সব থেকে বেস্ট সাইন্সফিকশন বই
Was this review helpful to you?
or
8/10
Was this review helpful to you?
or
বইটা খুব ভালো সময় কাটানোর জন্য সুন্দর বই
Was this review helpful to you?
or
onk shundorr ektaaa science fiction rating 8/10
Was this review helpful to you?
or
Good
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ ১ টি গল্পের বই.... আমার পড়া বেস্ট বই...
Was this review helpful to you?
or
ইকারাস গল্পটি জাফর ইকবাল স্যারের সায়েন্স ফিকশনগুলোর মধ্যে অন্যতম। গল্পটিতে তিনি একজন বালকের বিভিন্ন প্রতিকুলতার সাথে যুদ্ধ করে বেচে থাকার এক উদাহরন দেখিয়েছেন। যেখানে বালকটিকে বিজ্ঞান করে তুলেছিল অস্বাভাবিক, আর কিছু দুষ্ট বিজ্ঞানমনষ্ক মানুষ বিজ্ঞানকে করেছিল অভিশপ্ত। জাফর ইকবাল স্যার প্রাঞ্জলতার সাথে খুব সুন্দরভাবে গল্পটি ফুটিয়ে তুলেছেন।
Was this review helpful to you?
or
এইটা স্যারের লেখা অসাধারন একটা বই। বইটা সবার জন্য উপযুক্ত। অর্থাৎ বইটা যে কেও পড়লে মজা পাবে। বইটা তে কাহিনির সম্প্রসারন খুব সুন্দরভাবে হয়েসে এবং কাহিনি সাবলিল ভাবে এগিয়েছে। বইটা আমাদের বাস্তব জিবনকেও প্রভাবিত করে পরোক্ষভাবে। বইয়ের ঘটনার সাথে জিবনের মিল বিদ্যমান। তাই বইটা সবার পরার অনুরোধ রইল।
Was this review helpful to you?
or
'Icarus' is one of my favorite novels. For a long time I was thinking that I would write it, somehow I could not write it. As I was thinking of writing in my mind, I saw a lot of storytelling going forward. After writing, I feel like I've been able to write something like this after a long time! At Shahjalal University of Science and Technology. Wife Professor. Yasmin Haq, son Nabil and daughter Yashim
Was this review helpful to you?
or
বইটা যখন পড়েছি চোখে পানি এসে যায়। পিতা-মাতা ছাড়া এক শিশুর জিবনটা কত অসহায় ?! যাই হোক বৈজ্ঞানিক নির্ভর বইটি আমার ভাল লেগেছে।
Was this review helpful to you?
or
জাফর ইকবাল স্যারের একটি অন্যতম সাইন্স ফিকশন হলো ইকারাস। বইটি সাইন্স ফিকশনের সাথে আমার মনে একটু আবেগ ঘন করেফিল। এবং বইটির শেষ পর্যায় যেন হৃদয় কেঁড়ে নেয়, অতুলনীয় এক কাহীনী। বইটি আরো একটি বিষয় তুলে ধরেছে , তা হলো উন্মাদ বিজ্ঞানীদের কিছু কাহীনী ।বইটি না পড়ে এর গভীরতা বোঝা কঠিন। তাই সাইন্স ফিকশন প্রেমীদের জন্য এটা এক অমূল্য বই।
Was this review helpful to you?
or
বইয়ের নামঃ ইকারাস লেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশনীঃ সময় প্রকাশন প্রকাশকালঃ একুশে বইমেলা ২০০৯ পৃষ্ঠাঃ ১৪২ মুল্যঃ ২০০ টাকা বইয়ের ধরণঃ সায়েন্স ফিকশন কাহিনীঃ নিঃসঙ্গ মানুষ জহুর, স্ত্রী-কন্যা কে খুব অল্পদিনের ব্যবধানে হারিয়ে প্রায় মনমরা হয়ে থাকে। এরকম একদিন কাদের স্যার এর হসপিটালে দারোয়ানের চাকুরির অফার পায়। এক রিপ্রেজেন্টেটিভ তাকে সেই হসপিটালে ইন্টারভিউ দিতে নিয়ে যাবার জন্য অনেক কথা বার্তা বলে। এম ভি শামস নামের এক ট্রলার ভীড় করে আছে জেটি তে।সর্বকাজের কাজী এই কাদের সাহেবের লঞ্ছে দু দিন পর নিজেকে আবিষ্কার করে জহুর, হাইফাই হস্পিটালের উদ্দেশ্যে তার যাত্রা শুরু। সেখানে জহুর কিছু অদ্ভুত অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়। একসময় সেই দ্বীপে ঘটে এক আজব ঘটনা। এরপরে ৩৩৩ নাম্বার রুমের মেয়েটি জন্ম দেয় একটা পালকের মত হালকা ছেলের, পিঠে ছোট্ট ডানা, ইকারাসের মত। ছোট্ট সেই বাচ্চার পেছনে লেগেছে একদল হিংস্র মানুষ। জহুর পারবে বাঁচাতে ?? আনোয়ারা খালার কাছে মানুষ হচ্ছে বুলবুল নামের এক ছেলে, বুলবুল, সব-সময় নিজেকে আড়াল করে চলছে এক নির্জন দ্বীপে বলা যায়। আশেপাশে সবার থেকে নিজেকে আড়াল করে রেখেছে সে, কেন?? আবার , এই বুলবুল কে খুঁজে বেড়াচ্ছে অনেকগুলো মানুষ ! কারা এরা?? মিথিলা নামের মেয়েটিকে বুলবুল বাঁচাতে পারবে?? পাঠ_প্রতিক্রিয়াঃ ইকারাস ডেডিলাসের পুত্র, মোমের পাখা নিয়ে সূর্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল। একসময় সূর্যের তাপে মোমের পাখা গোলে সে সমুদ্রে ডুবে মারা যায়। বইটা ২০১১-২০১২ সালের দিকে কিনেছিলাম, তখন পড়েছিলাম, খুব ভালো লেগেছিল, ইকারাসের জন্য কষ্ট লাগে খুব, যদিও ইকারাস এর গল্পও অনেক আগের। বইটা পড়লে বেশ ভালই লাগবে , আশা কর, আমার কাছে খারাপ লাগেনি, শেষ টা অপ্রত্যাশিত ছিল।
Was this review helpful to you?
or
বিজ্ঞান - আশির্বাদ না অভিশাপ??? বর্তমান যুগের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই প্রশ্নের উত্তর নির্ভর করে এর ব্যবহারের উপর। বিজ্ঞানের বদৌলতে অনেক উৎকর্ষ যেমন সাধিত হচ্ছে, তেমনি এর অভিশাপে হুমকির মুখে পতিত হচ্ছে বহু মানুষের মূল্যবান জীবন। বিজ্ঞানের তেমনই এক অভিশাপের ফসল ইকারাস। আমেরিকার একটি জিনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি তাদের এক ভয়ঙ্কর গবেষণার স্থান হিসেবে বেছে নিয়েছে বাংলাদেশ নামক একটি উন্নয়নশীল দেশ, আর গবেষণার গিনিপিগ হল এই দেশের কিছু অতি দরিদ্র নারী। মানুষের জিনের সাথে অন্যান্য পশুপাখির জিনের সমন্বয়ে এক নতুন প্রজাতির মানুষ সৃষ্টিই এই গবেষণার উদ্দেশ্য। এই গবেষণায় জন্মলাভ করে পাখির বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন এক মানবশিশু, পৃথিবীর প্রথম ইকারাস। শহরের স্বার্থান্বেষী মানুষের কৌতুহলের হাত থেকে এই ছোট্ট শিশুটিকে বাঁচাতে নিঃসঙ্গ জহুর দীর্ঘদিন পর আবার ফিরে যায় তাঁর পৈতৃক ভিটায়। সেখানে পাখির মত দুই ডানা নিয়ে বেড়ে উঠতে থাকে ওজনহীন এক শিশু, বুলবুল। পিঠে ডানা নিয়ে জন্মলাভ করার শিশুর জীবন স্বাভাবিক হওয়ার কথা না, বুলবুলেরও হয়নি। তাই তাকে স্বাভাবিক জীবনযাত্রার জন্য লুকিয়ে থাকতে হয় প্রত্যন্ত এক চরে, কষ্ট সহ্য করেও পোশাকের অবরণে লুকিয়ে রাখতে হয় বিহঙ্গের মত দুটি পাখা। কিন্তু কতদিন পর্যন্ত থাকবে এই গোপনীয়তা? ব্যক্তিগত মতামতঃ প্রচন্ড রকমের একটা ভাললাগায় আচ্ছন্ন হয়েছিলাম প্রথমবার এই বইটি পড়ে। এখনো ভাল লাগল, তবে আগের মত নয়।
Was this review helpful to you?
or
#রিভিউ বইয়ের নামঃ ইকারাস বইয়ের ধরণঃ সায়েন্স ফিকশন / বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশনীঃ সময় প্রকাশন প্রকাশকালঃ একুশে বইমেলা ২০০৯ পৃষ্ঠাঃ ১৪২ মুল্যঃ ২০০ টাকা সার-সংক্ষেপঃ কৃত্রিম উপায়ে জন্ম নেয়া একজন ছেলে যার জন্মের পর থেকেই পিঠে পাখির মত ডানা। অপরের থেকে অন্যরকম হবার কারনে সবার কাছে সে নিগৃহীত। এক পর্যায়ে তার ডানা সম্পর্কে যখন সবাই জেনে যায়, তখন এক শ্রেণির উন্মাদ বিজ্ঞানীরা আসে তাকে মেরে ফেলতে এবং তাকে নিয়ে গবেষণা করতে। কিন্তু ছেলেটি বেঁচে থাকতে চায়! পাঠ-পর্যালোচনাঃ "...Your hands protect the flames From the wild winds around you Icarus is flying too close to the sun And Icarus' life, it's only just begun This is how it feels To take a fall And Icarus is flying Toward an early grave." -- Bastille, "Icarus" গ্রীক গল্পের বিখ্যাত চরিত্র ইকারাস। একবার মোমের ডানা বানায় সে। তারপর উড়ে যায় সমুদ্র পাড়ি দেবার লক্ষ্যে। কিন্তু যখনই সে উড়তে উড়তে সুর্যের কাছাকাছি পৌঁছে যায়, তার পাখার মোম গলে পড়ে। আর ইকারাস গভীর সমুদ্রে নিপতিত হয়ে মৃত্যু বরণ করে... মূলত গল্পটা এটাই। তবে পরে অনেকে এটাকে অনেকভাবে ব্যাখ্যায়িত করেছে। এমন কি উড়োজাহাজের আবিষ্কারক রাইট ভ্রাতৃদ্বয়ের মূল চেতনা হিসেবেও চালিয়ে দেয়া হয় এই গল্প। যাহোক, আমার আলোচনা এই গ্রীক গল্পের ইকারাসকে নিয়ে না বরং বাংলাদেশের স্বনামধন্য বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখক, শিক্ষাবীদ মুহম্মদ জাফর ইকবালের বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী "ইকারাস"কে নিয়ে। ইকারাস বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ২০০৯ সালের একুশে বইমেলায়। বেশ আগের বই। পড়েছিলাম প্রায় ৬ বছর আগে। তবে এখনও মনে দাগ কেটে আছে। বইটার কাহিনী এক পক্ষিমানবকে নিয়ে। যার পাখির মত পাখা আছে। বিজ্ঞানের কৃত্তিমতার কারণে তার জন্ম হয়। তারপর যতই বড় হয়, ঘটতে থাকে একের পর এক বিপর্যয়! মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের উল্লেখযোগ্য একটি উপন্যাস ইকারাস। গল্পের গাথুনী বেশ সুন্দর। পড়তে পড়তে গল্পের চরিত্রের সাথে মিশে যাওয়া যায়। বিশেষ করে আবেগের জায়গাগুলোকে স্যার অসাধারণভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। কয়েকটি ব্যাপারে খটকা লেগেছে। যেমনঃ ১। গল্পে আলেকজান্ডার বেলায়েভের উভচর মানবের কিছুটা ছায়া দেখতে পেয়েছি। তবে "সেরিনা"র মত কপি পেস্ট মনে হয় নি। ২। গল্পেটিতে বিদেশী সাহিত্যের বিশেষ ছোঁয়া লক্ষ্য করা যায়, যার ফলে গল্পটি বাংলাদেশী প্রেক্ষাপটে কিছুটা বেখাপ্পা লেগেছে। ৩। চরিত্রের বর্ণনাতেও কেমন যেন বিদেশি ছাপ ছিল। তবে এতকিছুর ভেতরেও অনেকগুলো গুণ লক্ষ্য করেছি গল্পে... যেমন... গল্পের গতিটা খুব সুন্দর ছিল। একঘেয়ে লাগেনি। গল্পের প্রধান চরিত্র বুল্বুলের কাহিনীটা মনে রাখার মতো। এতো ক্ষমতা থাকার পরেও ছেলেটা কত অসহায়! এছাড়া পৃথিবীতে বাবা মায়ের চেয়ে আপন কেউ নেই, লেখক তা বেশ সুন্দরভাবেই ফুটিয়ে তুলেছেন। বইটি পড়ে কিছুটা এটাও উপলব্ধিকরা যায় যে, সুপারহিরোরা কেন নিঃসঙ্গ হয়! বইয়ের প্রচ্ছদটিও বেশ সুন্দর ও আকর্ষণীয়। বইয়ের মান, বাইন্ডিং, কাগজও বেশ উন্নতমানের। তবে জাফর ইকবাল ও হুমায়ুন আহমেদ স্যারের বইগুলোর বরাবরই তুলনামূলক বেশি মনে হয়। বইয়ের প্রিয় অংশঃ "মিথিলা তার শিশু সন্তানটিকে বুকে জড়িয়ে ধরে বলল, "ঘুমাও বাবা, আর কত দুষ্টুমি করবে ?" "আগে তুমি গল্প বল, তাহলে ঘুমাব" মিথিলা তখন তাকে ডেদিলাসের পুত্র ইকারাসের গল্প বলল. ইকারাস কিভাবে তার ডানা ঝাপটিয়ে সূর্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল, সেই গল্পটুকু বলার সময় মিথিলা কেমন যেন আনমনা হয়ে যায়. তার শাড়ির আচল দিয়ে চোখ মোছে. আম্মু কেন এটা করে, মিথিলার শিশুপুত্র বুলবুল সেটা কখনো বুঝতে পারেনা. বুলবুল শুধু একটা জিনিস জানে- তার আম্মু তাকে খুব ভালবাসে, কারনে-অকারনে তাকে বুকে জড়িয়ে ধরে বলে, "বুলবুল! আমার সোনা বুলবুল!" রেটিংঃ ৩.৫/৫ শেষ কথাঃ সব শেষে এটাই বলবো যে, ইকারাস ঠিক সায়েন্স ফিকশন না, তবে অসাধারণ একটি উপন্যাস। তাই যারা এখনও পড়েননি, পড়ে ফেলুন। নাহলে সত্যিই ভালো একটি বই মিস করবেন।
Was this review helpful to you?
or
পাঠক নিজের অজান্তেই বই এর চরিত্রের সাথে মিশে যেতে থাকে। এই বইটি পড়ে ।কিছুটা আলেকজান্ডার বেলায়েভ এরউভচর মানব এর ছায়া পেয়েছি, কিছূটা যেন বিদেশি সাহিত্যের ছোয়া পেয়েছি। তিনি যখন ভবিষ্যত এর কথা লিখেন, তখন অনেক বেখাপ্পা জিনিসই মেনে নিতে পারি স্বাচ্ছন্দে। কিন্তু ঘটনা যখন ঘরের আঙ্গিনায়, সময় যখন বত বেখ র্মান, তখন সেই বেখাপ্পা জিনিসগুলোকে বেখাপ্পাই লাগে। বই এর মূল চরিত্র ( নাম ভুলে গেছি) পড়ে তাকে কেন যেন বিদেশের কোন কিশোর ছেলে মনে হয়েছে।তাকে উপস্থাপন ভঙ্গির মাঝে বিদেশি ছাপ পেয়েছি। হয়ত জাফর ইকবাল নিজের লেখার স্টাইল চেঞ্জ করেন মাঝে মাঝে, কারন এই ছায়াটা তার বেশ কিছূ বইতেই পেয়েছি, কিন্তু সবগুলোতে নয়। ঘটনা যেভাবে এগিয়ে গেছে, তাও কেন যেন নিজের নিজের মনে হয়নি। মনে হয়েছে বাইরের দেশের কোন বই পড়ছি। তাই, এটাকে রেটিং এ দুই দিতে বাধ্য হলাম। লেখায় স্বদেশিয়ানা সবার আগে চাই। জাফর ইকবাল স্যার এর অন্যতম একটি সায়েন্স ফিকশন। কৃত্রিম উপায়ে জন্ম নেয়া একজন ছেলেকে নিয়ে এই বইটি যার জন্মের পর থেকেই পিঠে পাখির মত ডানা। পৃথিবীতে বাবা মায়ের থেকে আপন যে আর কিছু নেই তা লেখক এখানে ফুটিয়ে তুলেছেন। অপরের থেকে অন্যরকম হবার কারনে সবার কাছে সে নিগৃহীত। এক পর্যায়ে তার ডানা সম্পর্কে যখন সবাই জেনে যায়, তখন এক শ্রেণির উন্মাদ বিজ্ঞানীরা আসে তাকে মেরে ফেলতে এবং তাকে নিয়ে গবেষণা করতে। কিন্তু ছেলেটি বেঁচে থাকতে চায়। এবং এর পরে কি হয় তা জানার জন্য অবশ্যই আপনাকে বইটি পড়তে হবে।
Was this review helpful to you?
or
awesome.chorom.oshadharon.jotil.fatafati.oneeeeeek shudor boiter golpo...golpo shurur prothome ektu faltu type mone holeo, golpo aganor shathey valo lagte thake...boita amar etoi valo legechilo je next din exam thaka shotteo rekhe uthte parini...science booker niche lookie porte hoyeche.....
Was this review helpful to you?
or
অনেক দিন ধরে বইটা পড়ব পড়ব ভেবেছি। শেষ পর্যন্ত আজ পড়লাম, কাহিনীটা এতই ভাল লেগেছিল শেষ না পড়ে উঠতে পারিনি...........
Was this review helpful to you?
or
কৃত্রিম উপায়ে জন্ম নেয়া একজন ছেলে যার জন্মের পর থেকেই পিঠে পাখির মত ডানা। অপরের থেকে অন্যরকম হবার কারনে সবার কাছে সে নিগৃহীত। এক পর্যায়ে তার ডানা সম্পর্কে যখন সবাই জেনে যায়, তখন এক শ্রেণির উন্মাদ বিজ্ঞানীরা আসে তাকে মেরে ফেলতে এবং তাকে নিয়ে গবেষণা করতে। কিন্তু ছেলেটি বেঁচে থাকতে চায়! পাঠ-পর্যালোচনাঃ "...Your hands protect the flames From the wild winds around you Icarus is flying too close to the sun And Icarus' life, it's only just begun This is how it feels To take a fall And Icarus is flying Toward an early grave." -- Bastille, "Icarus" গ্রীক গল্পের বিখ্যাত চরিত্র ইকারাস। একবার মোমের ডানা বানায় সে। তারপর উড়ে যায় সমুদ্র পাড়ি দেবার লক্ষ্যে। কিন্তু যখনই সে উড়তে উড়তে সুর্যের কাছাকাছি পৌঁছে যায়, তার পাখার মোম গলে পড়ে। আর ইকারাস গভীর সমুদ্রে নিপতিত হয়ে মৃত্যু বরণ করে... মূলত গল্পটা এটাই। তবে পরে অনেকে এটাকে অনেকভাবে ব্যাখ্যায়িত করেছে। এমন কি উড়োজাহাজের আবিষ্কারক রাইট ভ্রাতৃদ্বয়ের মূল চেতনা হিসেবেও চালিয়ে দেয়া হয় এই গল্প। যাহোক, আমার আলোচনা এই গ্রীক গল্পের ইকারাসকে নিয়ে না বরং বাংলাদেশের স্বনামধন্য বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখক, শিক্ষাবীদ মুহম্মদ জাফর ইকবালের বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী "ইকারাস"কে নিয়ে। ইকারাস বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ২০০৯ সালের একুশে বইমেলায়। বেশ আগের বই। পড়েছিলাম প্রায় ৬ বছর আগে। তবে এখনও মনে দাগ কেটে আছে। বইটার কাহিনী এক পক্ষিমানবকে নিয়ে। যার পাখির মত পাখা আছে। বিজ্ঞানের কৃত্তিমতার কারণে তার জন্ম হয়। তারপর যতই বড় হয়, ঘটতে থাকে একের পর এক বিপর্যয়! মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের উল্লেখযোগ্য একটি উপন্যাস ইকারাস। গল্পের গাথুনী বেশ সুন্দর। পড়তে পড়তে গল্পের চরিত্রের সাথে মিশে যাওয়া যায়। বিশেষ করে আবেগের জায়গাগুলোকে স্যার অসাধারণভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। কয়েকটি ব্যাপারে খটকা লেগেছে। যেমনঃ ১। গল্পে আলেকজান্ডার বেলায়েভের উভচর মানবের কিছুটা ছায়া দেখতে পেয়েছি। তবে "সেরিনা"র মত কপি পেস্ট মনে হয় নি। ২। গল্পেটিতে বিদেশী সাহিত্যের বিশেষ ছোঁয়া লক্ষ্য করা যায়, যার ফলে গল্পটি বাংলাদেশী প্রেক্ষাপটে কিছুটা বেখাপ্পা লেগেছে। ৩। চরিত্রের বর্ণনাতেও কেমন যেন বিদেশি ছাপ ছিল। তবে এতকিছুর ভেতরেও অনেকগুলো গুণ লক্ষ্য করেছি গল্পে... যেমন... গল্পের গতিটা খুব সুন্দর ছিল। একঘেয়ে লাগেনি। গল্পের প্রধান চরিত্র বুল্বুলের কাহিনীটা মনে রাখার মতো। এতো ক্ষমতা থাকার পরেও ছেলেটা কত অসহায়! এছাড়া পৃথিবীতে বাবা মায়ের চেয়ে আপন কেউ নেই, লেখক তা বেশ সুন্দরভাবেই ফুটিয়ে তুলেছেন। বইটি পড়ে কিছুটা এটাও উপলব্ধিকরা যায় যে, সুপারহিরোরা কেন নিঃসঙ্গ হয়! বইয়ের প্রচ্ছদটিও বেশ সুন্দর ও আকর্ষণীয়। বইয়ের মান, বাইন্ডিং, কাগজও বেশ উন্নতমানের। তবে জাফর ইকবাল ও হুমায়ুন আহমেদ স্যারের বইগুলোর বরাবরই তুলনামূলক বেশি মনে হয়। বইয়ের প্রিয় অংশঃ "মিথিলা তার শিশু সন্তানটিকে বুকে জড়িয়ে ধরে বলল, "ঘুমাও বাবা, আর কত দুষ্টুমি করবে ?" "আগে তুমি গল্প বল, তাহলে ঘুমাব" মিথিলা তখন তাকে ডেদিলাসের পুত্র ইকারাসের গল্প বলল. ইকারাস কিভাবে তার ডানা ঝাপটিয়ে সূর্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল, সেই গল্পটুকু বলার সময় মিথিলা কেমন যেন আনমনা হয়ে যায়. তার শাড়ির আচল দিয়ে চোখ মোছে. আম্মু কেন এটা করে, মিথিলার শিশুপুত্র বুলবুল সেটা কখনো বুঝতে পারেনা. বুলবুল শুধু একটা জিনিস জানে- তার আম্মু তাকে খুব ভালবাসে, কারনে-অকারনে তাকে বুকে জড়িয়ে ধরে বলে, "বুলবুল! আমার সোনা বুলবুল!"
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বইঃ ইকারাস লেখকঃ মুহাম্মদ জাফর ইকবাল পৃষ্ঠাঃ ১৪৩ মলাট মূল্যঃ ২২৫ প্রকাশনীঃ সময় ডক্টর কাদের হাসপাতাল বানিয়েছেন এক নির্জন দ্বীপে । এখানে তিনি তার গবেষণা এবং হাসপাতাল চালান । পুরো দ্বীপ এ লাগানো ক্যামেরা । সিকিউরিটি প্রচুর টাইট । কিন্তু কেউ জানে না এটা কিসের হাসপাতাল বা গবেষণা কেন্দ্র । সবাই এটা নর্মাল ভাবেই নেয় । কিন্তু ডক্টর কখনো ভাবেনি তার এই হাসপাতাল এক দিন তাকে সাফল্যের মুখ দেখবে কিন্তু তিনি শুধু থাকবেন না । জহুর একজন সাধারণ মানুষ । মাটির মানুষ টাইপের মানুষ । কারো সাতে পাচে থাকতে ভালো লাগে না । কিন্তু কাজের দরকার কার তার । একজন অপরিচিতি মানুষ তাকে একটা ঠিকানা ধরিয়ে দেয় । গেলেই নাকি চাকরি কনফার্ম । জহুর তখন ও জানে না তার জন্য কি অপেক্ষা করছে । তার জীবনের মোড় ঘুরে যাবে এক নিমিষে । বুলবুল কে সবাই কুজো বলে কিন্তু বলুবুল আসলে কুজো নয় । কেউ জানে না আসলে বুলবুল এর এই কুজো কিভাবে এসেছে । ঘটনা চক্রে বুলবুল এর পরিচয় জেনে যায় কিছু লোক তখন বুলবুল কে পালাতে হয় । মিথিলার সাথে তার ছেলে বুলবুল শুয়ে আছে । কিন্তু তার চোখ আকাশের দিকে । যদিও খুজে বেরাচ্ছে কাউকে । কিন্তু জানে হয়ত সে তাকে আর পাবে না । ছেলেকে জড়িয়ে ধরে অনেক আদরে । সায়েন্স ফিকশন এর অসাধারণ মিশ্রন হচ্ছে এই বই । বিজ্ঞানের এক নিষিদ্ধ বিভাগের কথা উঠে এসেছে । মানুষ কখনো ঈশ্বর হতে পারবে না । কিন্তু কেউ কেউ সেটাই করতে চায় । চায় প্রমাণ করতে নিজের ক্ষমতা । কিন্তু তা মানব জাতির জন্য বয়ে আনবে অশনী সংকেত । যদিও সায়েন্স ফিকশন আমাদের কাছে বিজ্ঞান কে এনে দিয়েছে । কিন্তু বিজ্ঞানের অনেক কিছু ই শুধু থিওরি থাকাই উচিত কারন সেটার প্রয়োগ মানুষ কে অন্য রকম করে দিতে পারে । তবে এই বইটি গ্রীক উপাখ্যান এর এক চরিত্রের উপর ভিত্তি করে লেখা । সুন্দর আর সাবলীল ভাষায় লেখা । পড়তে পড়তে হয়ত চরিত্রটি নিজের কাছের হয়ে উঠে অন্য এক মানুষ । তবে ফিকশন হিসেবে মন্দ না ।
Was this review helpful to you?
or
My second most favorite science fiction novel.
Was this review helpful to you?
or
এই বই এর গল্পটা স্যার সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছে। পৃথিবিতে মা বাবার অবদান যে অনেক তা এখানে সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলা হয়েছে।
Was this review helpful to you?
or
এটাকে সায়েন্স ফিকশন বলবো না, তবে গল্পটি অসাধারণ।
Was this review helpful to you?
or
এই কাহিনীটা পড়ে কেন যেন এর সাথে নিজেকে মেলাতে পারিনি। জাফর ইকবাল এর বই এর যে মুল আকষর্ণ, তা হল পাঠককে তার গল্পের চরিত্রের সাথে মিশিয়ে ফেলার একটি বিষয়। পাঠক নিজের অজান্তেই বই এর চরিত্রের সাথে মিশে যেতে থাকে। এই বইটি পড়ে কিছুটা আলেকজান্ডার বেলায়েভ এরউভচর মানব এর ছায়া পেয়েছি, কিছূটা যেন বিদেশি সাহিত্যের ছোয়া পেয়েছি। তিনি যখন ভবিষ্যত এর কথা লিখেন, তখন অনেক বেখাপ্পা জিনিসই মেনে নিতে পারি স্বাচ্ছন্দে। কিন্তু ঘটনা যখন ঘরের আঙ্গিনায়, সময় যখন বতর্মান, তখন সেই বেখাপ্পা জিনিসগুলোকে বেখাপ্পাই লাগে। বই এর মূল চরিত্র ( নাম ভুলে গেছি) পড়ে তাকে কেন যেন বিদেশের কোন কিশোর ছেলে মনে হয়েছে।তাকে উপস্থাপন ভঙ্গির মাঝে বিদেশি ছাপ পেয়েছি। হয়ত জাফর ইকবাল নিজের লেখার স্টাইল চেঞ্জ করেন মাঝে মাঝে, কারন এই ছায়াটা তার বেশ কিছূ বইতেই পেয়েছি, কিন্তু সবগুলোতে নয়। ঘটনা যেভাবে এগিয়ে গেছে, তাও কেন যেন নিজের নিজের মনে হয়নি। মনে হয়েছে বাইরের দেশের কোন বই পড়ছি। তাই, এটাকে রেটিং এ দুই দিতে বাধ্য হলাম। লেখায় স্বদেশিয়ানা সবার আগে চাই। যারা পড়েননি, তারা পড়ে দেখুন, হযত আমার মতের সাথে একমত হবেন, হয়তবা নয়। তবে নিজস্ব ভাবে চিন্তা করে দেখতে ভুলবেন না।
Was this review helpful to you?
or
জাফর ইকবাল স্যার এর অন্যতম একটি সায়েন্স ফিকশন। কৃত্রিম উপায়ে জন্ম নেয়া একজন ছেলেকে নিয়ে এই বইটি যার জন্মের পর থেকেই পিঠে পাখির মত ডানা। পৃথিবীতে বাবা মায়ের থেকে আপন যে আর কিছু নেই তা লেখক এখানে ফুটিয়ে তুলেছেন। অপরের থেকে অন্যরকম হবার কারনে সবার কাছে সে নিগৃহীত। এক পর্যায়ে তার ডানা সম্পর্কে যখন সবাই জেনে যায়, তখন এক শ্রেণির উন্মাদ বিজ্ঞানীরা আসে তাকে মেরে ফেলতে এবং তাকে নিয়ে গবেষণা করতে। কিন্তু ছেলেটি বেঁচে থাকতে চায়। এবং এর পরে কি হয় তা জানার জন্য অবশ্যই আপনাকে বইটি পড়তে হবে।