User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By md.Ruhul Quddus Liton

      04 Aug 2022 04:30 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      এ বছর ই এই বিখ্যাত সাহিত্য কর্মটি পড়ি। অসম্ভব সুন্দর একটি উপন্যাস, বেশি কিছু বলবো না, শুধু এটুকুই বলবো For his masterpiece, Hemingway wins Pulitzer Prize in 1953.

      By Dr. Asif Shufian Arnab

      02 Dec 2019 10:22 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      হেমিংওয়ের এই বইটি দারুণ জনপ্রিয়।এটি লেখকের সর্বশ্রেষ্ঠ উপন্যাস। এই উপন্যাসের জন্য হেমিংওয়ে সাহিত্যে নোবেল পান।১৯৫২ সালে প্রাকাশিত এই বইটির আর্থিক সাফল্য ও ঈর্ষণীয়। বইটি পড়ার ইচ্ছা হয় হুমায়ুন আহমেদের কোনো এক বই পড়ে।

      By Abhishek Das Gupta

      23 Oct 2019 02:23 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      'দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি' প্রখ্যাত মার্কিন লেখক আর্নেস্ট হেমিংওয়ে কর্তৃক ১৯৫১ সালে কিউবায় অবস্থাকালীন সময়ে লিখিত এবং ১৯৫২ সালে প্রকাশিত উপন্যাস।খুব সাধারণ একজন জেলের গল্প হলেও আর্নেস্ট হেমিংওয়ের 'দি ওল্ড ম্যান অ্যান্ড দি সি' মূলত ঐ জেলের হার না মানা জীবনেরই গল্প।গল্পটি এমন -একজন বয়স্ক জেলে যিনি কিউবায় বাস করেন,জেলে জীবনের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা থাকে সত্ত্বেও গল্পের প্রথমেই জানা যায় যে তিনি একটানা ৮৪ দিন ধরে একটি মাছও ধরতে পারেননি। কিন্তু ওনার কাছে এই ব্যর্থতা আসলে ব্যর্থতা নয় বরং জীবন যুদ্ধের আরেকটি ধাপ মাত্র। উনি সিদ্ধান্ত নিয়ে নেন যে উনি অনেক দূরের সাগরের জলে যাবেন যেখানে অনেক বড় বড় মাছ পাওয়া যায় । যেই ভাবা সেই কাজ । পরের দিন ঠিকই বের হয়ে পড়েন দূর সাগরের উদ্দেশ্যে এবং জীবনে দেখা সবচেয়ে বড় মারলিন মাছটি তিনি দেখতে পান এখানে। এই মাছটিকে নিয়েই শুরু হয়ে এবার গল্পের এক নতুন মাত্রা । এই মাত্রায় মাছটিকে ধীরে ধীরে শিকারে পরিণত করা, মাছটি ধরার জন্য জেলেটির ত্যাগ-তিতিক্ষা এবং শিকার ও শিকারীর মাঝে শিকার চলাকালীন সময়ে গড়ে উঠা এক গল্প বর্ণনা করা হয়েছে ।এর প্রধান চরিত্র মাত্র ২টি।প্রথম প্রধান চরিত্র হল সান্তিয়াগো যিনি কিউবার অধিবাসী এবং পেশায় একজন জেলে,বয়সের ভারে অনেকটা বাঁকা হয়ে এসেছেন তবে তাঁর কিন্তু আছে দুর্দান্ত এক জোড়া চোখ যে চোখে কোন বার্ধক্য নেই, কোন ক্লান্তি নেই । সান্তিয়াগোর স্ত্রী মারা গিয়েছেন এবং তিনি নিঃসন্তান। দারিদ্রতার চরম সীমায় বাস করার পরেও তিনি যেন জীবনে তৃপ্ত। আর এই তৃপ্তির কারণ সাগর এবং মাছ ধরা সম্পর্কে তাঁর অগাধ জ্ঞান । সে নিজে অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসী এবং আশাবাদী । জানেন জীবন মানেই যুদ্ধ করা, সে যুদ্ধে জয়লাভ করা নয় । তিনি ৮৪ দিন নৌকা নিয়ে বের হয়েছে কিন্তু ধরে আনতে পারেননি একটি মাছও । এই অপবাদে তিনি তাঁর জেলেপাড়ার সবচেয়ে অলক্ষ্মী জেলেতে পরিণত হন । কিন্তু এতকিছুও তাঁকে দমাতে পারেনি । তিনি শিকার করেছেন সবচেয়ে বড় মারলিন মাছ একাই । ৩ দিন একটানা প্রকৃতি এবং নিজের শরীরের সাথে যুদ্ধ করে গিয়েছেন তাঁর জীবনের সবচেয়ে বড় মাছটি শিকার করার জন্য । পরিশেষে সফল না ব্যর্থ হয়েছেন সে বিষয়ে তেমন চিন্তিত ছিলেননা বরং তাঁর জোড়া নীল চোখে ছিল স্বপ্ন। সান্তিয়াগো বাদেও এই উপন্যাসের আরেকটি চরিত্র হল ম্যানোলিন নামের একটি বালক, যে পূর্বে সান্তিয়াগোর নৌকায় কাজ করত।গল্পে এই বালকটিকে দেখা যায় সান্তিয়াগোর ভক্ত হিসেবে। সে সান্তিয়াগোর সেবা-যত্ন করত, তাঁর খাবারের ব্যবস্থা করে দিত, খবরের কাগজ এনে দিত এবং সান্তিয়াগোর সাথে মনের সুখে আমেরিকান বাস্কেটবল খেলার গল্প করত পুরাতন পেপার থেকে ।খুব ছোট্ট একটা গল্প হলেও লেখক মনে হয়ে গল্পটিকে টেনে অনেক বেশিই বড় করে ফেলেছেন।তবে এই দীর্ঘ বর্ণনা পড়েই বুঝা যায় যে সাগর, জেলেদের জীবন এবং তাদের মাছধরা পেশা সম্পর্কে লেখকের অসাধারণ জ্ঞান রয়েছে। সাগর জীবনের নানান বর্ণনা ছাড়াও এই গল্পে তুলে ধরা হয়েছে মানব জীবনের আসল উদ্দেশ্য- জীবন যুদ্ধ করা, মানব সম্প্রদায় এবং প্রকৃতির মাঝের সম্পর্ক, প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসা, জীবনের প্রতি ভালোবাসা।আর প্রচণ্ডভাবে উঠে এসেছে হার না মানা এক বৃদ্ধ জেলের গল্প যা আমাদের শিক্ষা দিয়ে থাকে অনেক কিছুই।যেমন:নিজের লক্ষ্য অটুট থাকলে সব বাঁধা পেরিয়ে লক্ষ্যে ঠিকি পৌঁছান সম্ভব হবে, কেও সাথে না থাকলেও , থাকতে হবে মনোবল আর প্রত্যয় ইত্যাদি।তাই জীবন চলার পথে অাপনি যদি হতাশ হয়ে পড়েন তবে বইটা অাপনার অবশ্যই পাঠ করা উচিত।উল্লেখ্য, ১৯৫৩ সালে দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি সাহিত্যে পুলিৎজার পুরস্কার এবং ১৯৫৪ সালে নোবেল পুরষ্কার লাভ করে।

      By Kazi Sunzed Kabir

      04 Sep 2019 01:42 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইঃদি ওল্ড ম্যান অ্যান্ড দি সী। লেখকঃআর্নেস্ট হেমিংওয়ে। বুক রিভিউঃ একজন বৃদ্ধ জেলে যে সমুদ্রে মাছ ধরে তার জীবিকা নির্বাহ করে।সমুদ্রতটে একটি ছোট খুপরিতে তার বাস।জীবনে সে অনেক মাছ শিকার করেছে।তার স্মৃতিচিহ্ন স্বরূপ ছিপের সুতোয় ঘষা লেগে লেগে তার হাতে পড়েছে কড়া।তবে এসব কড়ার কোনটিই সদ্যজাত নয়।৮৪ দিন হলো বৃদ্ধ কোন মাছই শিকার করতে পারেনি।তাই অনেকেই তাকে নানাভাবে কটূক্তি করতে থাকে।তবে বৃদ্ধের নিজের উপর অনেক বিশ্বাস ছিল, সে তার মনোবলে এতটুকুও চিড় ধরতে দেয় না।তার সাথে একজন কিশোর ছিলো যে তাকে মাছ ধরতে সাহায্য করতো।তবে কোন মাছ না পাওয়ার দরুণ কিশোর ছেলেটির বাবা তাকে ছাড়িয়ে নিয়ে অন্য এক জেলের কাছে কাজ করতে পাঠিয়েছে।কিশোর ছেলেটি বৃদ্ধ জেলেকে খুব ভালোবাসতো।প্রতিদিন যখন বৃদ্ধ জেলেটি খালি নৌকা নিয়ে সমুদ্র থেকে ফিরে আসতো তখন ছেলেটির খুব মায়া হত।সে জেলেকে নানাভাবে সাহায্য করতো।তার মাস্তুল বয়ে বাড়ি পৌঁছে দেওয়া, বৈঠা, পাল এবং আরও অনেক কিছু বয়ে এনে দিত সে।৮৫তম দিনে জেলেটি আবারও সমুদ্রে মৎস্য শিকারের জন্য, তার ছোট্ট ডিঙিটি নিয়ে সমুদ্রের অনেক গভীরে চলে গেল।সেখানে তার বঁরশিতে ধরা পরে বিশাল এক মাছ।মাছটিকে বঁরশিতে নিয়ে তিনদিন কেটে যায়।এর মাঝে সমুদ্রে টিকে থাকার জন্যে তার সঙ্গী ছিল তার ছোট্ট ডিঙি, ছুরি, একটি হার্পুন ও এক পট পানি।সমুদ্র থেকে মাঝে মধ্যে ছোট্ট ছোট্ট মাছ আর ডলফিন খেয়েই সে টিকে থাকে।মাছের শক্তির সাথে টিক থাকার জন্য ছিপের সুতো সে তার কাঁধে জড়িয়ে নেয় সুবিধার জন্য সে তার কাঁধে একটি বস্তা পেচিয়ে নেয়।তবুও তার কাঁধ ব্যাথায় জজ্জরিত হয়ে যায়।মাঝে মাঝে ছিপে মাছের হ্যাঁচকা টানে সে ডিঙির উপর উপুর হয়ে পড়ে যায়।এর ফলে তার কপাল কেটে যায় এমনকি তার হাতটিও জখম হয়।সে যখন তার আহত শরীরের সাথে পেরে উঠছে না তখন পূর্বের অনেক স্মৃতি রোমন্থন করে সে তার মনোবল বৃদ্ধির চেষ্টা করে।সমুদ্রের মাঝে সে নিজেকে অনেকটা একা অনুভব করে।একাকিত্ব দূর করার জন্য সে কখনও কখনও একা একা কথা বলে কখনও আবার মাছের সাথে বা পাখির সাথে কথা বলে।এ সময়টাতে সে তার কিশোর বন্ধুটার অভাব অনেক অনুভব করে।এভাবে সমুদ্রের মাঝে টিকে থেকে সে বিশাল মাছটিকে অবশেষে ধরতে সক্ষম হয়।মাছটি যখন ধরা পড়ে তখন সে দেখতে পায় মাছটি তার ছোট্ট ডিঙিটির থেকেও বড়।তাই সেটিকে ডিঙিতে ওঠানো সম্ভব হয় না।তাই সে মাছটিকে তার ডিঙিটার সাথে বেধে ফেলে।অবশেষে মাছটিকে নিয়ে সে তার গন্তব্যের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।পথিমধ্যে বড় মাছটিকে হাঙরে আক্রমণ করে।সে তার হার্পুনটি দিয়ে হাঙরটিকে আঘাত করলে হাঙরটি সাগরের মাঝে তলিয়ে যায়।কিন্তু সে তার হার্পুনটি হারিয়ে ফেলে।এটিই ছিল তার একমাত্র অস্ত্র।পরে অবশ্য তার ছুরিটার কথা মনে পড়ে।এরপর আরও অনেকবার হাঙর আক্রমণ করে।সে তার ছুরিটা দিয়ে তাদের প্রতিহত করে।অবশ্য ততক্ষণে তার মাছটির অর্ধেকটা প্রায় শেষ।সে যখন তার গন্তব্যের অনেক নিকটে তখন আবারও তাকে হাঙরের মুখোমুখি হতে হয়।সে তার বৈঠা দিয়ে তাদের প্রতিহত করার চেষ্টা করে।তবে এবার ছিল অনেকগুলো হাঙর।তাই এবার আর তার পক্ষে হাঙরগুলোকে প্রতিহত করা সম্ভব হয় না।হাঙরগুলো তার মাছটিকে প্রায় সম্পূর্ণই খেয়ে সাবাড় করে দেয়।অবশিষ্ট থাকে শুধু মাছটির মাথা আর মেরুদণ্ড।সে তাই নিয়েই তার গন্তব্যে পৌঁছে যায়।গন্তব্যে পৌঁছে তার অনুভূতি ছিল এমন, "সমুদ্র মানুষের অনেক বড় বন্ধু আবার শত্রুও।" যখন খুশি মানুষকে সে সব দেয় আবার কেঁড়ে ও নেয়।সে যখন তার ডিঙিটা রেখে তার খুপরিতে গিয়ে বিশ্রাম নেয় তখন একজন এসে অতবড় মাছের মেরুদণ্ড দেখে অবাক হয় এবং মেপে দেখে সেটি আঠারো ফুট লম্বা।মাছ না পাওয়ার দরুণ যারা বৃদ্ধকে কটূক্তি করেছিল তারাও তাদের ভুল বুঝতে পারে।এতদিন বৃদ্ধের কোন খোঁজ না পেয়ে ছেলেটির অনেক মন খারাপ থাকে।তাই যখন বৃদ্ধ ফিরে আসে ছেলেটি অনেক কান্নাকাটি শুরু করে এবং বৃদ্ধকে বলে সে এখন থেকে তার সাথেই থাকতে চায়।বৃদ্ধের ছিল বেসবল এর উপর অনেক ভালোবাসা।তাই এতদিনের সব পত্রিকা সে বালকটিকে নিয়ে আসতে বলে।খেলার সকল খবর জানার জন্য।

      By Tanzila

      06 May 2014 01:23 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      ্বৃত্মাতনুষ তার স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করতে প্রাণপণ সংগ্রাম করে এবং অনেক সময় তা করতে গিয়ে বিশ্ববিধান কেও লঙ্ঘন করে যায়।, ফলে তার উপর নেমে আসে প্রকৃতির অমোঘ নির্মম কষাঘাত ।কিন্তু তবু মানুষ হাল ছাড়ে না। চড়া মাশুল দিয়ে হলেও নিজের চ্যালেঞ্জ কে প্রতিষ্ঠা করে। মানব জীবনের এই নিগূঢ়তম সত্য টিকেই আর্নেস্ট হেমিংওয়ে তার দি ওল্ড ম্যান অ্যান্ড দি সী উপন্যাসে তুলে ধরতে চেয়েছেন। বুড়ো সান্তিয়াগো একজন জেলে। এক বিশাল মারলিন মাছ ধরেছে সে। সমুদ্রের পানি থেকে তাকে টেনে তোলা সহজ কথা না। তিন দিন ধরে সংগ্রাম চলল। এই তিনদিনের কথাই আছে উপন্যাসে। এই কাহিনীই হল উপন্যাসের আখ্যানভাগ। বৃদ্ধ হলেও সান্তিয়াগো চরিত্রে শক্তির বিকাশ আছে এবং শক্তি দিয়েই শেষ পর্যন্ত মাছটাকে সে পরাজিত করেছে। তবে এখানে লক্ষনীয় বিষয় হেমিংওয়ে সান্তিয়াগো চরিত্রে দৈহিক শক্তির গ্রব প্রকাশ করেননি। তিনদিন ক্রমাগত মাছটার সঙ্গে সংগ্রাম করে জেলে মাছটাকে ভালোবেশে ফেলেছে। অই মারলিন মাছ প্রকৃতি ও প্রাণিজগতের সকল মহত্ত্ব ও সৌন্দর্যের প্রতীক ।সান্তিয়াগো তার ভেতরে দিয়ে প্রকৃতি ও পশুপাখির সঙ্গে একটা অখন্ড যোগসুত্র অনুভব করেছে। ভালোবেসেছে ব্লেই মাছটাকে মেরেছে সে।কারন লেখকের ভাষায় কাউকে যদি ভালোবাসা যায় ,তাকে মারলে পাপ হয়না। মৃত্যু ভালোবাসার সম্পর্ককে করতে পারে চিরস্থায়ী। হেমিংওয়ে এর কাছে মৃত্যু এখানে ভয়াল চেহারা নিয়ে দেখা দেয়নি। মৃত্যু এখানে বিশ্ব প্রকৃতির সাথে ঐকানুভুতির সেতুবন্ধ মাছটার সাথে লড়াই করে বৃদ্ধ জেলে একবারও হতাশ হয়ে পড়েনি। কিন্তু মানুষের জন্ম তো হার স্বীকারের জন্য নয়। মানুষ ধ্বংস হয়ে যেতে পারে কিন্তু কক্ষনও পরাজিত হয়না... আশা হারিয়ে ফেলা বোকামি ও ভাবল। তাছাড়া আমার বিশ্বাস এটা পাপ। কিশোর ম্যানোলিন এই উপন্যাসের একটি প্রতীকী চরিত্র। একদিকে সান্তিয়াগোর নিঃসঙ্গ সংগ্রামের শুরু এবং শেষ পর্যায়ে সে মানব সুলভ সহানুভূতির প্রতীক। মানুষ এবং জেলে হিসেবে সান্তিয়াগোর প্রতি ওর শ্রদ্ধাবোধ থেকে সান্তিয়াগোর শক্তি ও ক্ষমতা সম্বন্ধে আমাদের মনেও জন্ম নেয় একধ্রনের প্রস্নন আশাবাদ। সমুদ্র এখানে রুপক ।বস্তুত আমাদের জীবনও এক ধরনের সমুদ্রই। কখনও উত্তাল তরঙ্গ বিক্ষুদ্ধ আবার কখনও শান্ত স্মাহিত।আর সেই সমুদ্রের সমুদ্রের মূল স্রোতধারা ধরে বিধিলিপি কে মেনে নিয়ে। উজান বা ভাঁটিতে আমরা এগিয়ে যাই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে দুর্বৃত্ত হাঙরের হামলা থেকে আমাদের জীবনের সেরা সম্পদকে রক্ষা করতে

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!