User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
Excellent
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ একটি বই। এই বইটির মাধ্যমে তৎকালীন সময়ের মুসলিম বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান তুলে ধরা হয়েছে। যা মুসলিম সভ্যতার জন্য এক অনন্য। যদিও ইবনে বতুতার বর্ণিত কতিপয় ঘটনায় ঐতিহাসিকদের মতভেদ পরিলক্ষিত হয়। তিনিই ছিলেন প্রথম ব্যক্তি যিনি পুরো মুসলিম বিশ্ব ভ্রমণ করেছিলেন। সম্পুর্ন বইয়ে তার ডাইরিতে লেখা ভ্রমণ কাহিনীই তুলে ধরা হয়েছে।
Was this review helpful to you?
or
খুব ভালো অনুবাদ, তথ্য সমৃদ্ধ বই
Was this review helpful to you?
or
proof reading needed, lot of spelling mistakes
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ লেগেছে। তবে সরাসরি আরবী থেকে অনূদিত হলে আরো খুশি হতাম
Was this review helpful to you?
or
অসম্বব সুন্দর একটা বই
Was this review helpful to you?
or
ভাল
Was this review helpful to you?
or
It's a great book . I was searching for it long time. Now i have found it. Thanks rokomari.
Was this review helpful to you?
or
আমার ভাল লেগেছে বইটি।
Was this review helpful to you?
or
must read book
Was this review helpful to you?
or
ভালো ছিলো
Was this review helpful to you?
or
ইবনে বতুতা এক জ্ঞ্যানপিপাসু পরিব্রাজক এর নাম।ট্রাভেল সম্পর্কিত কোন কথা উঠলেই তার কথা প্রথমে চোখে ভেসে উঠে।বেরিয়েছিলেন মূলত হজ্জযাত্রায় কিন্তু মহান আল্লাহর তউফিকে তিনি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেছিলেন এবং এমনকি বাংলাদেশেও এসেছিলেন।তাছাড়া তিনি দিল্লির কাজী হিসেবে কাজ করেছিলেন সাত বছর।পরবর্তীতে চীনের রাষ্ট্রদূত হন এবং বিশ্বযাত্রায় নিমগ্ন হন।এভাবে বহু দুঃসাহসিক ,দুঃসাধ্য যাত্রা সমপন্ন করেন যা সংখ্যায় হিসাব করলে প্রায় ৭৫০০০ মাইল।বাংলাকে বলতেন নিয়ামতে দূযখ।ধন্যবাদ।
Was this review helpful to you?
or
Boi porata amar shokh-er o valolagar bisoy . Sai shokh o valo laga hote amra gore tulesi amader office library . Thanks Rokomari amader sokol boi thik quality te ena dewar jonno . And aro thanks alokito bangladesh gorar proyash newar jonno . Thanks the all team member of Rokomari .
Was this review helpful to you?
or
মধ্যযুগের ইতিহাস আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় মুসলিমদের সোনালি যুগের কথা। পশ্চিমারা এটাকে অন্ধকার যুগ বলে আখ্যায়িত করে। কারণ মধ্যযুগে আপনি পৃথিবীর যেখানেই যেতেন, দেখতেন মুসলিমদের জয়জয়কার। শিক্ষা, চিকিৎসা, বিজ্ঞান, দর্শন, রাষ্ট্র, সম্পদ সবখানে শুধু মুসলিম আর মুসলিম। চীন থেকে স্পেন পর্যন্ত। যা-ই হোক। অসাধারণ একটি কর্ম। অনুবাদে সামান্য ভুল আছে এবং মুল ভাষা থেকে বইটি বাংলায় অনুদিত নয় বিধায় বইটি তার সৌন্দর্য হারিয়েছে।
Was this review helpful to you?
or
আজ থেকে ৬৯৪ বছর আগে (ইংরেজি ১৩২৫ সালে) ভ্রমণ শুরু করা বিখ্যাত পরিব্রাজক ইবনে বতুতা সম্পর্কে কম-বেশি আমরা সবাই জানি। হজ্ব পালনের উদ্দেশ্যে বের হওয়া ২১ বছরের এই যুবক তার সমসাময়িক প্রায় সবগুলো দেশেই ভ্রমন করেছিলেন। ৩০ বছরে তিনি অর্ধ পৃথিবী সফর করেন। ইবনে বতুতার বর্ণনায় তৎকালীন প্রত্যেকটা দেশের রাজা, প্রজা, ধর্ম-কর্ম সহ তাদের সংস্কৃতির বিশেষ ভাবে প্রতিফলন ঘটেছে। এই বইটি দক্ষিণ এশিয়ার মুসলিম সম্রাজ্যের দলিল হিসেবেও বিবেচনা করা হয়। ইবনে বতুতা ছিলেন ধার্মিক লোক, নামকরা শেখ ও দরবেশদের প্রতি তার বিশেষ কৌতূহল ছিল, তিনি অনেক দরবেশের সাথে দেখা করেছিলেন।বাংলাদেশে এসে শাহ জালাল (রহঃ) এর সাথে দেখা করেন এবং তার কিছু অলৌকিক ক্ষমতার কথাও উল্লেখ করেন। বাংলাদেশ সম্পর্কে তিনি বলেন, সবুজে ঘেরা এক দেশ যেখানে প্রচুর চাল পাওয়া যায়, সব জিনিস এখানে এত বেশি সস্তায় পাওয়া যায়, যা আমি আর কোথাও দেখি নি। ২৮৮ পৃষ্ঠার এই বইয়ের কোন পঙক্তিই (পৃষ্ঠা) আমার কাছে ক্লান্তিকর মনে হয়নি। আমার মতো ভ্রমন প্রিয় মানুষদের জন্য বইটি হবে সাক্ষাৎ "কাচ্চি বিরিয়ানি"। এতো তাড়াতাড়ি আমি আর কোনো বই শেষ করার মতো আগ্রহ পাই নি। ইবনে বতুতার বর্ননায় বইটি শ্রুতিলিখন করেন ইবনে জুজাই। মূল বইয়ের নাম "রিহলা"।
Was this review helpful to you?
or
ভ্রমন মনুষ্য হৃদয়কে প্রশান্তি দেয়। সাথে সাথে জ্ঞান অর্জনে রাখে মহীয়সী ভূমিকা। যুগে যুগে ভ্রমন পিপাসু মানুষের আবির্ভাব ঘটেছে। ইবনে বতুতা ছিলেন তাদেরই অন্যতম এক নাম। পুরো নাম আবু আবদুল্লাহ মুহাম্মদ ইবনে বতুতা তানজানিয়ার এক মুসলিম পরিবারে জন্ম নেয়া ইবনে বতুতা ইসলামের জ্ঞান বৃদ্ধির জন্য এবং মানুষের জীবন কেমন তা দেখার জন্য ঘর থেকে বের হন । ঘুরে বেরিয়েছেন প্রায় সবকটি মুসলিম শাসিত দেশ। সেই সময়ে প্রায় ৭৫০০০ মাইল পরিভ্রমন করে নিজেকে নিয়ে গেছেন এক অনন্য উচ্চতায়। তার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল জ্ঞান অর্জন করা। তাই তিনি সিরিয়া হয়ে দামেস্কে গিয়ে একটি কাফেলার সাথে যুক্ত হন। প্রথমত তিন পবিত্র হজ্ব পালন করেন। এর পর তিনি যাত্রা করেন ইরাকে। সেখান থেকে তিনি ভারত সফরের জন্য পা বাড়ান। মাঝখানে মধ্য এশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ সব শহর পরিভ্রমন করেন। ভারতে পৌঁছলে তাকে যথাসম্মানে দিল্লি নিয়ে যাওয়া হয়। দেওয়া হয় কাজীর পদ। সাত বছর ভারত উপমহাদেশে থাকার পর তাকে চীনে রাষ্টদুত নিয়োগ করা হয়। সেখান থেকে তিনি মালদ্বীপ হয়ে শ্রিলংকা যান। এরপর পশ্চিমে ভ্রমন করেন। সবশেষে সপ্তম বারের মত হজ্ব পালন করে নিজভূমিতে ফিরে আসেন। ১৩৫৪ সালে জীবনের শেষার্ধে যখন তিনি মরক্কো ফিরে আসেন সেসময়ে মরক্কোর তৎকালীন শাসক আবু ইনান ফারিস তাঁর সফর সম্পর্কিত তথ্য নথিভুক্ত করতে আগ্রহ প্রকাশ করেন এবং তাঁকে অনুরোধ করেন যেন কবি ইবনে যোজাইয়াকে সবধরনের তথ্য দিয়ে সাহায্য করেন। সর্বশেষে তাঁর চমকপ্রদ সব কাহিনী লিপিবদ্ধ হয় এবং ওই সংরক্ষিত কাহিনীগুলোর সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় বিশ্বখ্যাত ভ্রমণ সম্পর্কিত পুস্তক ‘রিহলা’ যার অর্থ হলো ‘সফর’। ১৯৫৮ সালে এই গ্রন্থটির ইংরেজি অনুবাদ করে নাম দেওয়া হয় “ট্রাভেলস অব ইবনে বতুতা”। বইটি বাংলা অনুবাদ করেন ইফতেখার আমিন। তার ভ্রমনে বিভিন্ন দেশের নানারকম ঘটনা ও অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরা হয়েছে এই বইটিতে। মধ্যযুগীয় সময়ে মানুষের কালচার সম্পর্কে তুলে ধরা আছে বইটিতে। এককথায় বলতে গেলে জ্ঞান অর্জনের এক অসাধারন রচনা এই বইটি। যারা ইতিহাস পড়তে পছন্দ করেন কিংবা ভ্রমন পিপাসু তাদের জন্য বইটি প্রশান্তির জায়গা হতে পারে। একই সাথে ইতিহাস ও ভ্রমনের সাধ দেবে ট্রাভেলস অব ইবনে বতুতা।
Was this review helpful to you?
or
ইবনে বতুতা ছিলেন একজন মরোক্কান পন্ডিত ব্যক্তি। মধ্যযুগে তিনি বিভিন্ন দেশে ঘুরে বেড়িয়েছেন। তিরিশ বছরেরও বেশি সময় নিয়ে তিনি মুসলিম বিশ্বের প্রায় সবগুলো দেশ এবং নন মুসলিম দেশের মধ্যে নর্থ আফ্রিকা, ওয়েস্ট আফ্রিকা, সাউথ আফ্রিকা, মিডল ইস্ট, ইন্ডিয়া, সেন্ট্রাল এশিয়া, সাউথ ইস্ট এশিয়া, চায়না এই বিস্তীর্ন অঞ্চল ভ্রমন করেছেন। তার একুশ বছরের বয়সে তিনি ঘর থেকে বেড়িয়ে যান। এরপর আবার মরক্কোতে ফিরেন তিরিশ বছর পর। ‘ট্রাভেলস অব ইবনে বতুতা’ এই বিখ্যাত পরিব্রাজক এবং ভ্রমন কারীর জীবনে নিয়ে লেখা, যিনি প্রায় অর্ধেক বিশ্ব ভ্রমন করেছেন। বইটি লিখেছেন হ্যামিল্টন আলেকজান্ডার রোসেকীন গিব। ইতিহাস বেত্তাদের মতে এটি একটি মাস্টারপিস বই। রোসেকীন গিব নিজেও দীর্ঘ দিন মরক্কোতে ছিলেন। রোসেকীন গিব এর বই অনুসারে, আধুনিক বিশ্বের ম্যাপ অনুযায়ী ৪০ টিরও বেশি দেশ ইবনে বতুতা ভ্রমন করেছেন ভলগা থেকে ৭৫ হাজারেরও বেশি মাইল তিনি অতিক্রম করেছেন। ইবনে বতুতা তার ভ্রমনগুলো সব সময় লিখে রাখতেন। রোসেকীন গিব, তাঁর বইতে খুব সুন্দরভাবে এই নোটগুলো ব্যবহার করেছেন। যেসব দেশ ভ্রমন করেছেন, প্রত্যেকটা দেশের বিশেষ করে মুসলিম বিশ্বের তৎকালীন সরকার কাঠামো, আইন কানুন গুলো সুন্দর করে লিপিবদ্ধ করে রেখেছেন। মধ্যযুগীয় সভ্যতা সম্পর্কে জানতে এর থেকে ভাল বই আর হয় না। ইতিহাসপ্রেমী এবং ভ্রমন পিপাসুদের জন্য এটি অনেক বড় একটি উৎস।
Was this review helpful to you?
or
‘ট্রাভেলস অব ইবনে বতুতা’ আরবী ভাষায় লেখা একটি বই । ইবনে বতুতা কে তা আমাদের প্রায় সকলেরই জানা । তিনি ইতিহাসের অন্যতম একজন পরিব্রাজক । তিনি তার জীবনে পৃথিবীর অনেক স্থানে ঘুরেছেন এবং সেইসব লিখে রেখে গেছেন । তখনকার দিনে এখনকার দিনের মতো দেশে দেশে ঘুরাঘুরি এতো সহজ ব্যাপার ছিলো না । সেই সময়েই তিনি অনেক ভ্রমন কাহিনী লিখে গেছেন ইবনে বতুতা । যা পড়লে পাঠক রা ওই সময়ের অবস্থা ও সংস্কৃতি সম্বন্ধে ধারনা লাভ করতে পারে । বইটি আরবী ভাষায় লেখা একটি বই । বইটি কে এইচ. এ. আর. গিব ইংলিশে অনুবাদ করে প্রকাশ করেন এবং পরে বইটি বাংলা তে অনুবাদ করে প্রকাশ করেন ইফতেখার আমিন । বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে । বইটি প্রকাশিত হয় ঐতিহ্য প্রকাশনী থেকে এবং বইটির প্রচ্ছদ করেছেন ধ্রুব এষ । সারা বিশ্বে যে ইবনে বতুতা নামে পরিচিত তার আসল নাম আবু আবদুল্লাহ মুহাম্মদ। জন্ম তাঞ্জিয়া। ধর্মপ্রান , সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান ছিলেন ইবনে বতুতা। তিনি নিজে একজন ধর্মভীরু মানুষ ছিলেন এবং কেবল মাত্র ধর্ম পালন ও তার চেয়ে যারা এ বিষয়ে জ্ঞানী তাদের সঙ্গে মিলিত হয়ে ইসলাম সম্পর্কে আরও বেশি বেশি শেখার জন্যেই তিনি ঘর ছেড়েছিলেন। তিনি বাড়ি ছেড়েছিলেন বাবা মা কে রেখে পবিত্র হজ্ব করার উদ্দেশ্যে । যাত্রাপথে যে সকল স্থান তিনি অতিক্রম করেছিলেন সেই সকল স্থানের বর্ননা তিনি করে গেছেন যা থেকেই ট্রাভেলস অফ ইবনে বতুতা বইটি লেখা যা ভ্রমন কাহিনী জানার পাশাপাশি প্রাচীন পৃথিবীর কিছু স্থানের তখনকার দিনের অবস্থান জানার জন্য অসাধারন একটি বই ।
Was this review helpful to you?
or
ভ্রমণ শুরু হলো ইবনে বতুতার সাথে। দোভাষী হিসেবে পুরোটা সময় দারুণ সঙ্গ দিয়েছেন ইফতেখার আমিন। বর্তমানকে ফাঁকি দিয়ে যখন ইবনে বতুতার সাথে ভ্রমণ শুরু করেছি তখন সময় ১৩২৫। আজ থেকে প্রায় সাতশো বছর আগে শুরু হওয়া সেই ভ্রমণ কেমন ছিলো? প্রতিটা মুহুর্তই ছিল অদ্ভুত রকম উত্তেজনার। কখনো মরুভূমি পার হতে গিয়ে ডাকাতের ভয়, অথবা সমুদ্র পাড়ি দিতে গিয়ে জলদস্যুর আক্রমণ। এক একটি জনপদ, অদ্ভুত সব রীতিনীতি আর জীবনযাপন। রাজা/সম্রাটদের বিলাসীতা দেখে অবাক হওয়া, কখনো বা প্রজাবৎসল কোন রাজা/সম্রাটের মহানুভবতা দেখা। কুসংস্কার, সাম্প্রদায়িকতা, শাসকদের নৈতিক স্খলন, রাজ্য দখলের লড়াইয়ে নিরীহ মানুষের বলি হওয়া...কী ছিল না পুরোটা সময়ে? কোথাও রাজাকে সম্মান জানানোর জন্য একখন্ড নতুন কাপড় নিয়ে রাজার দিকে ছুড়ে দিতে হয়, আবার কোথাও রাজাকে সম্মান জানাতে রাজার সামনে গিয়ে মাটি চুম্বন করতে হয়। কোন জনপদ আভিজাত্য প্রকাশে বেঁছে নেয় সিল্কের কাপড়, আবার কোথাও সিল্কের কাপড়ের আধিক্যের কারণে তা হয়ে পড়ে অবহেলিত। আবার কোন দেশের মানুষকে নিয়ম বানিয়েও কাপড় পরানো যেতো না! কোন দেশের মাটি খুড়লেই পাওয়া যায় মূল্যবান রুবি, আবার কোথাও স্বর্নের এত আধিক্য যে তা দিয়ে সে দেশের মানুষ কি করবে, দ্বিধায় পড়ে যায়! কোথাও দেখা হয়ে যায় আধ্যাত্মিক সাধক, জাদুকরদের সাথে। সেইসব জাদুকর, যারা মাটি ছেড়ে শূন্যে ভেসে থাকে অনেকক্ষণ! অথবা একটা ফিনফিনে দড়ি বেয়ে উপরে উঠতে উঠতে মিলিয়ে যায় শূন্যে! সাতশো বছর আগের বাংলাদেশও দেখা হয়! সব কিছুই যেখানে সস্তায় কিনতে পাওয়া যায়। এসব দেখে ইবনে বতুতা তো বলেই বসলেন, 'এরকম আর কোথাও দেখিনি'! চট্টগ্রামে পা রেখেই সাগরে দেখা যায় যুদ্ধজাহাজের বিশাল বহর! বাংলার তৎকালীন সুলতান ফখর-উদ-দিনের বহর! সেই সময়ে তার নৌশক্তি ছিল বেশ শক্তিশালী। চট্টগ্রামের পর সিলেট, সোনারগাঁও ঘোরা হয়। আর সেসময়ের মেঘনা নদীকে দেখা হয়। সাতশো বছর আগের মেঘনা নদী! যাকে তখন হয়তো নীল নদী বলা হতো। সেই নদীর দু তীরে পানির চাকা (ওয়াটার হুইল) , বাগান, বাড়িঘর ছিলো। নদীতে ছিলো প্রচুর নৌ-যান। একটা অন্যটার মুখোমুখি হলে ড্রাম বাজিয়ে পরস্পরকে অভিবাদন জানাতো তারা। এভাবে বিভিন্ন দেশ ঘুরতে ঘুরতে কখনো পড়তে হয়েছে যুদ্ধের ভেতর। কখনো ডাকাত অথবা জলদস্যুদের আক্রমণে হতে হয়েছে সর্বশান্ত। কখনো শাসকের রোষানলে পড়তে হয়েছে, আবার কখনো প্রকৃতির। কখনো সেসব শহরে গিয়ে উপস্থিত হতে হয়েছে, যেখানে মহামারিতে একদিনেই মানুষ মরেছে ১০০০-২৫০০! আবার কোথাও মানুষের আতিথেয়তা, সম্মান, উপকার করার মানসিকতায় মুগ্ধ হতে হয়েছে। শিক্ষিত, বিচক্ষণ এবং জ্ঞানী কোন মানুষের সাথে দেখা হয়ে ভুলতে হয়েছে আমরা সাতশো বছর আগের সময়ে আছি! ইবনে বতুতার সাথে কাটানো পুরো সময়টায় অদ্ভুত আনন্দের ছিল। আপনি যদি সাতশো বছর আগের পৃথিবীকে দেখার সুযোগ পান, আপনি যদি সাতশো বছর আগের মানুষদের জানার সুযোগ পান, সময়টা তো আনন্দেই কাটবে, তাই না? 'ট্রাভেলস অব ইবনে বতুতা' আমাকে সেই আনন্দটা দিয়েছে। পুরোটা সময়। লোহার পেরেকের বদলে দড়ি দিয়ে বিশেষ কায়দায় বানানো জাহাজে চড়ে, অথবা পায়ে হাঁটা পথ, ঘোড়া/উট/গাধার পিঠে চড়ে ঘুরতে ঘুরতে কোন এক সময় আপনি নিজের অজান্তেই বলে ফেলবেন, পৃথিবী, তোমাকে আমি দেখলাম। সাতশো বছর আগের তোমাকে আমি দেখলাম! এখানে একটা বিষয় বলে রাখি। সাতশো বছর আগের একজন মানুষের দৃষ্টিভঙ্গীর সাথে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গীর পার্থক্য থাকবে। সেসব পাশে সরিয়ে শুধু সময়টাকে উপভোগ করার জন্য বইটা পড়তে পারেন। হেঁটে আসতে পারেন সাতশো বছর আগের পৃথিবীর পথে। বই পড়া হোক আনন্দময়।
Was this review helpful to you?
or
It's a book that I was searching for long .... enjoyed every line of the book .Thanks
Was this review helpful to you?
or
ইবনে বতুতা ইতিহাসের এক চিরঅম্লান নাম।তার জীবনের ভ্রমন কাহিনী নিয়ে এইচ এ আর গিব এর লেখা “ট্রাভেলস অব ইবনে বতুতা” বইটি।বাষ্পীয় ইঞ্জিন যুগে এক জন মানুষ দেশ হতে দেশান্তরে ঘুরে বেড়ানোর সব কাহিনী তুলে ধরা হয়েছে বইটিতে।বইটি বাংলা অনুবাদ করেন ইফতেখার আমিন।বেশ সহজ ভাষাই রুপান্তরিত এই বইটি পড়ে জানা যাবে ইবনে বাতুতার ভ্রমনের ইতিহাস।তানজানিয়ার এক মুসলিম পরিবারে জন্ম নেয়া ইবনে বতুতা ইসলামের জ্ঞান বৃদ্ধির জন্য এবং মানুষের জীবন কেমন তা দেখার জন্য ঘর থেকে বের হন । ঘুরে বেরিয়েছেন প্রায় সবকটি মুসলিম শাসিত দেশ।প্রায় ৭৫০০০ মাইল পরিভ্রমন করেন তখনকার সময়ে যার ফলে নিজেকে নিয়ে গেছেন এক অনন্য উচ্চতায়। তার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল হজ পালন করা এবং জ্ঞান অর্জন করা তাই তিনি সিরিয়া হয়ে এশিয়া মাইনর হয়ে দামেস্কে গিয়ে কাফেলার সাথে যুক্ত হন।শেষ করেন প্রথম হজ এর পর তিনি যাত্রা করেন ইরাকে সেখান থেকে খুযিস্তান হয়ে ভারত সফরের জন্য পা বাড়ান।মাঝ খানে তিনি মধ্য এশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ সব শহর পরিভ্রমন করেন।ভারতে পৌছলে তাকে স্বসম্মানিত করে দিল্লি নিয়ে যাওয়া হয় দেওয়া হয় কাজীর পদ।সাত বছর ভারত মহাদেশে থাকার পর তাকে চীনে রাষ্টদুও নিয়োগ করা হয়।সেখান থেকে তিনি মালদ্বীপ যান।সেখান থেকে শ্রীলংকা,চীন সুমাত্রা হয়ে পশ্চিমে যান।সর্বশেষে সপ্তম বারের মত হ্বজ পালন করে তিনি তার নিজভুমিতে ফিরে আসেন।তার ভ্রমন কাহিনিতে বিভিন্ন দেশের নানারকম ঘটনা ও অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরেছেন বইটিতে।মধ্যযুগীয় সময়ে মানুষের কালচার সম্পর্কে তুলে ধরা আছে বইটিতে।এককথায় বলতে গেলে জ্ঞান অর্জনের জন্য অসাধারন এক রচনা এই বইটি।যারা ইতিহাস পড়তে পছন্দ এবং যারা ভ্রমন পিপাসু তাদের জন্য এই বইটি আকর্ষণীয় হবে।জ্ঞান অর্জনের জন্য বইটি ভাল হবে।তাই পাঠকদের বলব বইটি পড়েন আপনাদের কাছেও অনেক ভাল লাগবে।
Was this review helpful to you?
or
great books about ibne botuta
Was this review helpful to you?
or
ভ্রমণ কাহিনির উপর চমৎকার একটি বই । এক কথায় অসাধারণ । ইবনে বতুতা ১৩০৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ২৪ তারিখে মরক্কোর তাঞ্জজিয়ারে জন্মগ্রহন করেন । তিনি তার ভ্রমণ জীবনে প্রায় ৭৫,০০০ মাইল পরিভ্রমণ করেন......। ভারতে এসে তিনি সেখানকার কাজী হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন ...। ঘটনাক্রমে সর্বস্বান্ত ও হয়েছিলেন.........। তিনি বাংলাদেশেও এসেছিলেন। কিন্তু মজার কথা হল, ১৩০০ - ১৩৬০ সালের মধ্যকার সময়ে এখনকার বাংলাদেশ যে তখন বাংলাদেশ নামে নামকরন ছিলনা বা কি নাম ছিল তা হয়তো উল্লেখ করতে অনুবাদক ভুলে গিয়েছিলেন । আরও জানতে বইটি পড়ুন।
Was this review helpful to you?
or
অনেকদিন ধরেই বইটির জন্য অপেক্ষা করছিলাম, কিন্তু কোথাও খুঁজে পাচ্ছিলাম না। ধন্যবাদ রকমারি।
Was this review helpful to you?
or
বইটা কিনব বলে, একটু পড়ে দেখুন এ ক্লিক করেই মনটা বিষিয়ে উঠল! শুরুতেই আল্লাহর রাসূল (সাঃ) এর নামের এত বিদঘুটে ভুল। খুবেই দৃষ্টিকটু এবং অপরাধসূচক ভুল। দীর্ঘদিন যাবৎ বইটির বিজ্ঞাপন দেখেছি কিন্তু পড়ে দেখিনি, ছাড়ের কারনে আজ পড়তে গিয়ে মনটাই খারাপ হয়ে গেল। ইচ্ছাকৃত হলে বলার কিছু নেই, আল্লাহর কাছে বিচার রইল, অনিচ্ছাকৃত হলে অতিসত্বর বিদঘুটে এই বানান শুধরে বিক্রি করার অনুরোধ জানাচ্ছি। আল্লাহ সুবহান ওয়া তা'আলা আমাদের সবাইকে উত্তম বুজ দান করুন।
Was this review helpful to you?
or
যিনি সারা বিশ্বে ইবনে বতুতা নামে পরিচিত তার আসল নাম আবু আবদুল্লাহ মুহাম্মদ। জন্ম তাঞ্জিয়া। ধর্মপ্রান , সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান ছিলেন ইবনে বতুতা। তিনি নিজে একজন ধর্মভীরু মানুষ ছিলেন এবং কেবল মাত্র ধর্ম পালন ও তার চেয়ে যারা এ বিষয়ে জ্ঞানী তাদের সঙ্গে মিলিত হয়ে ইসলাম সম্পর্কে আরও বেশি বেশি শেখার জন্যেই তিনি ঘর ছেড়েছিলেন। হজে যাওয়া ও জ্ঞান অরজন করা , এছাড়া আর কোনো উদ্দেশ্য ছিলনা তার। তিনি যে হজ যাত্রী দলে ছিলেন তার লোক সংখ্যা ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেতে থাকে। এর কারন মধ্য যুগে এর ব্যবসায়ীদের আফ্রিকা থেকে এশিয়া ও ভারত মহা সাগর হয়ে চলাচলের যে রুট ছিল তার পুরোটাই ছিল মুসলমানদের নিয়ন্ত্রনে। হজযাত্রা করার আগে সিরিয়ার মধ্যে দিয়ে এশিয়া মাইনরের সীমান্ত পর্যন্ত যান। সেখান থেকে দামাস্কাস ফিরে কফেলায় যোগ দেন। প্রথম হজযাত্রা শেষ করে ইরাক সফর করতে চল্লেন তিনি। কিন্তু বাগদাদ পর্যন্ত পৌঁছার আগেই দ্রুত বাঁক নিয়ে অনেক ঘুরপথে খুযিস্তানের দিকে চলে যান। এরপর তিনি তিন বছর ভ্রমণ করেন এবং তারপর আবার হজ করে ভারতের দিকে পা বাড়ান। কিন্তু যেদ্দায় এসে জানতে পারেন সে দেশে জাওওার জাহাজ নেই। তখন সেখান থেকে উত্তরে যাত্রা করেন। সে যাত্রা ছিল বিশাল ভুখন্ড নিয়ে। এশিয়া মাইনরের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ শহর ঘুরলেন তিনি। যাত্রা শেষ হল খুরসানে এসে। অবশেষে একদিন তিনি ভারতের উত্তর পশ্চিম সীমান্তের গেট পেরিয়ে সে দেশে প্রবেশ করলেন। সেখানে যথাযোগ্য সম্মান ও সাড়ম্বরে দিল্লি নিয়ে আসা হল তাকে।কাজী নিয়োগ করা হল। সাত বছর ছিলেন সেখানে। অবশেষে সুলতান তাকে রাষ্ট্রদূত করে চীনে পাঠালেন। সেখান থেকে তিনি দিল্লি নয়া এসে মালদবীপে গেলেন। সেখানে একটানা দেড় বছর থাকলেন। সেখান থেকে শ্রীলঙ্কা হয়ে আবার চীনে গেলেন। সেখান থেকে সুমাত্রা হয়ে মালাবার ফিরে এলেন।সেখান থেকে চল্লেন পশ্চিমে। এবং সিরিয়া হয়ে স্পত্ম বার হজ করে জন্মভুমি তাঞ্জিয়ায় ফিরে গেলেন। মোট প্রায় ৭৫০০০ মাইল তিনি পরিভ্রমণ করেছেন। এত দীর্ঘ পথ বাস্পীয় ইঞ্জিনের যুগের আগে কেউ পাড়ি দেয়নি।ইবনে বতুতাই মধ্যযুগীয় আমলের একমাত্র পরিব্রাজক যিনি তার সময় কার মুসলিম শাসিত কোনো দেশ সফর করা বাদ রাখেননি
Was this review helpful to you?
or
খুব আশা করে কিনেছিলাম। তবে সত্য হলো সেই প্রবাদ, চকচক করলেই সোনা হয় না। ইফতেখার আমিন কে প্রশ্ন করতে চাই- নাসিরউদ্দীনএর অনুবাদ বাজারে থাকা সত্বেও তিনি কোন দৃষ্টিকোণ ফলাবার জন্য এহেন মন্দ অনুবাদ বাজারে আনলেন!? যারা আগামীতে কিনবেন তাদের জন্য বলছি, একে তো এইচ আর গিব এটাকে পাহাড় কেটে টিলা বানিয়েছেন, তথা, ৭০০ আরবি মূল গ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদ করেছেন একেবারে সংক্ষিপ্তাকারে। কত পৃষ্ঠার সেই অনুবাদ তা আমার জানা নেই। তবে যারা বাংলা অনুবাদ করেছেন তারা মন্দের ভালো হিসেবে অনুবাদকর্ম সাধন করেছেন। এজন্য তারা মোবারকবাদ পাবার যোগ্য। কিন্তু এখন যদি এই যদি অল্পটুকুন পৃষ্ঠার বইয়েও আপনি সেই স্বাদ না পান তাহলে আপনি ৪২৫ টাকা জলে ফেলবেন কেন? ইফতেখার আমিন ভাইয়ের যে ভুলগুলো ভুল হিসেবে আমার চোখে ধরা পড়েছে সেগুলো বলছি, তিনি ইবনে বাতুতার ভাষা ব্যবহার করেননি। প্রাচীণ কোন বই পড়ার সময় তৎকালীন আবহ না থাকলে একজন পাঠক কখনও সে সময়ে নিজেকে নিয়ে টাইম ট্রাভেলিং করতে পারে না। পারলেও তা অনেকটা আমাদের লেগুনায় করে রাঙামাটির পাহাড়ে চড়ে ঘুরে-বেড়ানোর মতো। তিনি পয়গম্বরগণের (আঃ) নামগুলো এইচ আর গিবের মতো লিখেছেন। তাঁর এটা বুঝা উচিত ছিল, এইচ আর গিব তাঁর খৃষ্টান ধর্মালম্বী পাঠকদের জন্য পয়গম্বরদের নামগুলো ওভাবে লিখেছেন। কারণ, বাইবেলে তাঁরা ওরকম নাম পড়ে ও শুনে অভ্যস্ত। ইফতেখার আমিন এখানে আমি বলব অন্ধ অনুসরণ করেছেন। এ জন্য কানেকশন তৈরি করতে অনেকটা সময় চলে গেছে তবুও বইয়ের পাতায় বুদ হতে পারিনি৷ আর একটা কারণ হচ্ছে, তিনি সরাইখানাকে হোস্টেল, মনজিলকে স্টেশন, গম্বুজকে ডোম আরও প্রভৃতি নামে উল্লেখ করেছেন। এটা বুঝা উচিত ছিল তাঁর, বাঙালি পাঠক সমাজ এধরনের আধুনিক শব্দের সাহায্যে নয়, ওই পুরাতন মনজিল শব্দ প্রয়োগেই প্রাচীণকালের আবহে ফিরে যেতে অভ্যস্ত। এ ক্ষেত্রে তিনি প্রচুর পরিমানে ভুল করেছেন। রকমারি থেকে “একটু পড়ে দেখুন” এখান থেকেই পড়ে দেখতে পারবেন, উনি ইংরেজ লেখকের কতটা অন্ধ অনুসরণ করেছেন। উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দিই– “কাজানটিনাহ্ ( Qasantinah, পরবর্তীতে Constantine) পৌঁছে রাত কাটানোর জন্য আমরা শহরের বাইরে তাঁবু খাটালাম,......” এখানে এই বিষয়টি অবশ্য লক্ষণীয়, কন্সটানটাইন এর আরবি উচ্চারণ যা প্রাচীন কাল থেকেই এমন- 'কুনসুতুনতুনিয়াহ' ইংরেজ লেখক হয়ত লিখেছেন কাজানটিনাহ্ আমাদের ইফতেখার আমিন ভাইও ওভাবেই লিখেছেন৷ অথচ ইবনে বাতুতার আরবি গ্রন্থে তিনি তো কাজানটিনাহ লেখেননি, তিনি তো কুসতুনতুনিয়াহ লিখেছেন। তাহলে যখন বলা হয় কাজানটিনাহ এর পূর্ববর্তী নাম তখন মনে হয় এটা বুঝি ইবনে বাতুতা বলছেন। অথচ বিষয়টি এমন নয়। অনুবাদ বিষয়ক আরও প্রচুর সমস্যা এখানে বিদ্যমান। ভাষাগত সৌন্দর্য ভালো মাশাল্লাহ। তবে অনুবাদেরও একটা ভিন্ন ও অন্যরকম ভাষা আছে। সেটা এখানে মোটেও নেই। তবে বড় প্রশ্ন রেখে যাচ্ছি, বিখ্যাত শিশু সাহিত্যিক নাসিরউদ্দীন এর এতো সুন্দর, সাবলীল ও সুখপাঠ্য অনুবাদ থাকতেও তিনি কেন এরকম একটা অনুবাদ আনলেন? আর আশ্চর্যও হচ্ছি, পাঠক সামন্য পড়ে, এবং বুক কভার দেখে বিভ্রান্ত হয়ে আমার মতোই অর্ডার করছে। অথচ নাসিরউদ্দীন এর বইয়ের মূল্য মাত্র ৩৪৫ টাকা। বিঃদ্রঃ আরবি বইটা অনেক সংক্ষিপ্ত করা হয়েছে। ৭০০ পৃষ্ঠার বই ২৮৬ পৃষ্ঠায় অনুবাদ অসম্ভব। আমি নিজে আরবি থেকে মিলিয়ে পড়েছি, অনেক লাইন বাংলায় নেই। তবে মন্দের ভালো হিসেবে বাংলাটা পড়ার অনুরোধ রইলো। তবে কার অনুবাদ পড়বেন তা আপনার ইচ্ছে। আমার সাজেশন, চকচক করলেই সোনা হয় না।