User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
অনেক ভালো একটা বই। সায়ান্স ফিকশনের বই পড়তে ভালো লাগলে নিতে পারেন।
Was this review helpful to you?
or
A good book
Was this review helpful to you?
or
যেসব কথাসাহিত্যিক জীবীত অবস্থায়ই নিজেদের কিংবদন্তিতুল্য জনপ্রিয়তাকে উপভোগ করে যেতে পেরেছিলেন তাঁদের মধ্যে এইচ.জি.ওয়েলস অন্যতম।তাঁর কল্পনাশক্তি ছিল আকাশচুম্বী। বিজ্ঞান বিষয়ে অন্য সকলের চেয়ে তারঁ দৃষ্টিভঙ্গি ছিল ভিন্নতর।আর "টাইম মেশিন" তারই উৎকৃষ্ট প্রমাণ।তিনিই বস্তুর চতুর্থমাত্রা হিসেবে সময়ের কথা বলেছিলেন যা সেই সময় কেউ কল্পনাও করেনি।আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করেই তিনি রচনা করেছিলেন "টাইম মেশিন"। এক মেধাবী বিজ্ঞানী অনেক চেষ্টা করেও বন্ধুদের বোঝাতে পারলেননা যে তিনি তার উদ্ভাবিত যন্ত্রের সাহায্যে অতীত কিংবা ভবিষ্যতে পাড়ি জমাতে পারেন,অর্থাৎ তিনি সময়ের রহস্য ভেদ করে ফেলেছেন! টেমস নদীর ধারে রিচমন্ড শহরে অবস্থিত তার বাড়িতে প্রতি বৃহস্পতিবার তার যেসব বন্ধুর সমাগম ঘটত তারা হলেন জর্জ ফিলবি,মনোবিজ্ঞানী জন ম্যানিং,ডাক্তার ওসওয়াল্ড পেরি,পত্রিকার সম্পাদক ক্লার্ক এবং ক্লার্কের বন্ধু লেখক ব্রাইস।একমাত ফিলবিই টাইম ট্রাভেলারের কথা বিশ্বাস করেছিল। লেখক "এলোই" নামের ভবিষ্যতের এক প্রজাতির মানুষের কথা বলেছেন যাদের ছেলে ও মেয়েদের মধ্যে খুব বেশি পার্থক্য নেই।আরও আছে "মোরলক" নামের নরখাদক শ্রেণীর বর্ণনা।এছাড়া বিজ্ঞানের মাত্রাতিরিক্ত উন্নতি ও যুদ্ধবিগ্রহের মারাত্মক প্রসারের ফলে ভবিষ্যতের পৃথিবী যে কী ভয়াবহ সংকটের মুখে পড়বে তার কিছুটা আভাস তিনি দিয়েছেন। কিন্তু এতকিছুর পরেও তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ফিলবির উপলব্ধি আমাদের কে সান্ত্বনা দেয়..."যতই খারাপ সময় আসুক,মানুষের মনে অপরের জন্য উৎকন্ঠা,কৃতজ্ঞতা,ভালোবাসা চিরকাল থাকবে!"
Was this review helpful to you?
or
‘টাইম মেশিন’ উপন্যাসটির মুল লেখক এইচ জি ওয়েলস । তার পুরা নাম হারবার্ট জর্জ ওয়েলস । তিনি একজন বৃটিশ লেখক । জন্ম ১৮৬৬ সালের ২১ সেপ্টেম্বর । কমার্শিয়াল একাডেমি তে পড়াশোনা করেন ১৩ বছর পর্যন্ত । ১৮৯৩ সালের থেকে সে নিজে পুরোপুরি লেখক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন । এরপরে তিনি ১৯৩৬ সালে ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন । তার লেখা টাইম মেশিন অসাধারন একটি বই । বইটিকে বাংলাতে অনুবাদ করেছেন মোস্তফা মীর । বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় বর্নায়ন প্রকাশনী থেকে । প্রকাশক কে এম লিয়াকত । প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৯৬ সালের জুন মাসে । বইটির প্রচ্ছদ করেছেন শিবু কুমার শীল । বইটির লেখক ওয়েলস ই প্রথম ব্যক্তি যে আমাদের জানা তিনটি মাত্রা ছাড়াও চতুর্থ মাত্রা হিসেবে টাইম বা সময় কে বলে গেছেন । তার বিজ্ঞান সম্বন্ধে অন্যরকম ধারনা ছিলো যার প্রমান এই টাইম মেশিন বইটি । তিনি যে সময়ে টাইম মেশিন এর কথা বলে গেছেন তখন কেউ তা কল্পনাও করেনি । এক মেধাবী বিজ্ঞানী অনেক চেষ্টা করেও বন্ধুদের বোঝাতে পারলেননা যে তিনি তার উদ্ভাবিত যন্ত্রের সাহায্যে অতীত কিংবা ভবিষ্যতে পাড়ি জমাতে পারেন,অর্থাৎ তিনি সময়ের রহস্যত ভেদ করে ফেলেছেন! টেমস নদীর ধারে রিচমন্ড শহরে অবস্থিত তার বাড়িতে প্রতি বৃহস্পতিবার তার যেসব বন্ধুর সমাগম ঘটত তারা হলেন জর্জ ফিলবি,মনোবিজ্ঞানী জন ম্যা নিং,ডাক্তার ওসওয়াল্ড পেরি,পত্রিকার সম্পাদক ক্লার্ক এবং ক্লার্কের বন্ধু লেখক ব্রাইস। একমাত ফিলবিই টাইম ট্রাভেলারের কথা বিশ্বাস করেছিল । এভাবে চলে টাইম মেশিন বইটির অসাধারন কাহিনী যা বিজ্ঞান গল্প বা সায়েন্স ফিকশন প্রেমী পাঠকদের নিকট অসাধারন লাগবে ।
Was this review helpful to you?
or
এই বইটি পড়ার সময় আমার মানসিক অবস্থা লোপ পাওয়ার উপক্রম হয়েছিলো। তাই সবাই নিজ দায়িত্তে বইটি পড়বেন।