User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
অনুবাদ খুব একটা ভাল হয়নি। আরো ভালো আশা করেছিলাম। বানান ভুল গুলো বিরক্তিকর ছিল।
Was this review helpful to you?
or
good
Was this review helpful to you?
or
এককথায় অসাধারণ। থমাস হ্যারিস এর থ্রিলার লেখায় জাদু আছে। রেড ড্রাগন থ্রিলার বই হিসেবে পরিপূর্ণ। সাসপেন্স, সিরিয়াল কিলিং রহস্য সাথে রোমান্স বোনাস। থ্রিলার প্রেমী হলে বইটা পড়া আবশ্যক।
Was this review helpful to you?
or
Worst Translation
Was this review helpful to you?
or
রেড ড্রাগন ভালো লাগলো তবে এর দ্বিতীয় পার্ট “দ্য সাইলেন্স অব দি ল্যাম্বস্ ” বেশি ভালো। আমি অবশ্য “দ্য সাইলেন্স অব দি ল্যাম্বস্ ” বইটা আগে পড়েছি তাই এমটা হতে পারে। তবে টমাস হ্যারিস-এর লেখার মধ্যে এক অন্য রকমের জাদু আছে যেটা আমাকে সব সময়ই আকর্ষন করে। এই সিরিজের তিনটা বই-ই পড়ার অনুরোধ রইলো।
Was this review helpful to you?
or
A second family has been massacred by the terrifying serial killer the press has christened "The Tooth Fairy." Special Agent Jack Crawford turns to the one man who can help restart a failed investigation: Will Graham. Graham is the greatest profiler the FBI ever had, but the physical and mental scars of capturing Hannibal Lecter have caused Graham to go into early retirement. Now, Graham must turn to Lecter for help.
Was this review helpful to you?
or
A good thriller story. Translation from original nice as well.
Was this review helpful to you?
or
Name : Red Dragon (Hannibal Lecter-1). Author : Thomas Harris. Genres : Horror, Fiction, Thriller, Mystery, Crime.
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বইঃ রেড ড্রাগন কাহিনী সংক্ষেপণঃ ভয়ংকর এক সিরিয়াল কিলার সক্রিয় হয়ে উঠেছে। সবার অলক্ষ্যে একের পর এক পরিবার হত্যা করে চলছে সে। এফবিআই কোন কূলকিনারা করতে পারছে না। তারা শরণাপন্ন হলো অকালে অবসরে যাওয়া উইল গ্রাহামের- সিরিয়াল কিলার ধরার ব্যাপারে যার রয়েছে বিশেষ পারদর্শিতা। তার হাতে ধৃত সিরিয়াল কিলার ডক্টর লেকটার তাকে প্রায় মেরেই ফেলেছিল। এমনকি জেলে থেকেও এই মানুষখেকো ডক্টর লেকটার খুবই বিপজ্জনক আর সেটা গ্রাহামও জানে কিন্তু সাহাজ্যের জন্য তার শরণাপন্ন হলে বুঝতে পারে মারাত্মক একটা ভুল করে ফেলেছে সে। কি সেই ভুল জানতে হলে পড়ুন ডক্টর হানিবাল লেকটারের প্রথম উপাখ্যান 'রেড ড্রাগন' পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ রিয়াদ একদিন বলল, দোস্ত চল সিনেমা দেখে আসি। আমি বললাম, দোস্ত হলে সিনেমা দেখা একদম ভাল্লাগেনা। তবুও তার চাপাচাপিতে গেলাম। সিনেমার নাম 'তবুও ভালবাসি'। নাম দেখে কিছুটা ইম্প্রেসড ছিলাম। কিন্তু কিসের কি! কাহিনীর কোন আগা-মাথা নাই, না আছে থ্রিল... ব্যাপক বোরিং মুভি। তবুও টাকা দিয়া হলে ডুকছি তাই আমরা কেছকি দিয়া বইসা ছিলাম। হটাৎ একটা গান আসলো,,, 'এলোমেলো সময়....♪♪♪' কনার কন্ঠ, নায়িকার ড্রেসআপও ডট ডট টাইপ...ভাল্লাগতেছিলো...। রিয়াদ কইলো দোস্ত এই গান রুমে গিয়া বার বার দেইখা নষ্ট সময় উসুল করবো.....! :D এই বই পড়তে গিয়াও আমার সেইম অনুভূতি হইছিলো। থ্রিলার বই হইলেও আমি বিন্দুমাত্রও থ্রিল অনুভব করিনাই। ভীষন বোরিং লেগেছে পুরাটা টাইম। সিনেমায় গানটার মতো মাঝে মাঝে কিছু কোটেশন ভালো লেগেছে, সেগুলোই বারবার পড়ে সময় উসুল করার ব্যার্থ চেষ্টা করেছি। শেষ করে শুধু একটা কথাই মুখ দিয়ে বের হয়েছে 'অবশেষে আমি শেষ করতে পারলাম!'... ভালোলাগা কোটেশনের মতোই লেখক, অনুবাদককে বলতে ইচ্ছে হচ্ছিল, "তুমি নিতান্তই সূর্যের অতি নগন্য টুকরো। তুমি মহান হবার অযোগ্য। তুমি পুনর্জন্ম নেয়া একটা তুচ্ছ পিপড়া! "... তবুও যারা টমাস হ্যারিস ভক্ত, মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন ভায়ের অনুবাদ যারা ভীষণ ভালোবাসেন, তারা তাদের ভালবাসার গভীরতা আরেকবার ঝালিয়ে নিতে পড়তে পারেন 'রেড ড্রাগন' ;) :P :D আমার রেটিং ২/৫
Was this review helpful to you?
or
লেখকঃ টমাস হ্যারিস অনুবাদকঃ মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন প্রকাশনীঃ বাতিঘর প্রকাশনী ডক্টর হ্যানিবাল লেকটারের প্রথম উপাখ্যান ‘রেড ড্রাগন’। যদিও পুরো বইয়ে তার উপস্থিতি খুবই কম। অবশ্য তার ছায়া পুরো বই জুড়েই ছিলো। মূল কাহিনী গড়ে উঠেছে এক উন্মাদ সিরিয়াল কিলারকে নিয়ে, একের পর এক পরিবার খুন করে যাচ্ছে সে। কেস সলভ করতে ডাকা হয় অবসরপ্রাপ্ত উইল গ্রাহামকে। সিরিয়াল কিলার আর তদন্তকারী দুজনের পদক্ষেপ নিয়ে এগিয়েছে কাহিনী। পুরো বই জুড়েই রয়েছে অসাধারণ রোমাঞ্চ। লেখক সিরিয়াল কিলারের উন্মাদগ্রস্ততার বেশ ভালো মনোবৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দিয়েছেন। আর একদম শেষের দিকে পাঠকের জন্য রয়েছে আরেকটি চমকে দেবার মত ঘটনা। অনুবাদও যথেষ্ট ঝরঝরে। সব মিলিয়ে অবশ্যই পড়ে দেখার মত একটি বই।
Was this review helpful to you?
or
ভৌতিক কাহিনী না হয়েও কার লেখা পড়লে আবালবৃদ্ধবণিতার গায়ের লোম নিমিষেই দাড়িয়ে যায়? মহাপরাক্রমশালী অথবা দুর্দান্ত সাহসী একজন ব্যাক্তিরও পালস রেট বেড়ে যাবে কার লেখা উপন্যাস পড়লে? মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণে কে অপ্রতিদ্বন্দ্বী? নৃশংসতা রচনায় কে সেরা? সাইকোলজিকাল থ্রিলারের অবিসংবাদিত গুরু কে? একটাই উত্তর- থমাস হ্যারিস। বাস্তবের কোন মানব না হয়েও কে সেই ব্যাক্তি যিনি মনস্তাত্ত্বিক জগতের কিংবদন্তীতে পরিণত হয়েছেন? মর্ষকামী এবং সিরিয়াল কিলারদের বর্তমান গুরু কে? উত্তর একটাই- ডঃ হানিবল লেকটার। হানিবল দ্য কানিবল। মানুষখেকো হানিবল। থমাস হ্যারিস এমন একজন কিংবদন্তী লেখক যার রচিত সাইকোলজিকাল থ্রিলার সিরিজ হানিবল লেকটার কিছু কিছু ক্ষেত্রে লেখককেই ছাড়িয়ে যেতে চায়। এক অসামান্য সিরিজের অসামান্য প্রথম বই রেড ড্রাগন। গ্রীষ্মের শান্ত রাত। শহরতলীর এক সুখী পরিবার। কেউই বাঁচল না। সবাইকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। পরপর দু'মাসে দুইটি পরিবারকে নির্মূলে হত্যা করা হল। ভয়ঙ্কর এই সিরিয়াল কিলার। সবারই অলক্ষ্যে কোন চিহ্ন না রেখেই তার হত্যাকর্ম করে যাচ্ছে। এফবিআই কোন কূলকিনারাই পাচ্ছে না। তাদের নাভিশ্বাস উঠে গেছে। শরনাপন্ন হল এফবিআই এর অকালে অবসরে যাওয়া এক এজেন্ট উইল গ্রাহামের। সিরিয়াল কিলার ধরার ব্যাপারে যে দুর্দান্ত চৌকশ। তার হাতে সর্বশেষ ধৃত ডঃ হানিবল লেকটার তাকে প্রায় মেরেই ফেলেছিল। ডঃ লেকটার বর্তমানে জেলে আছেন। কিন্তু জেলে থাকলেও তার ক্ষমতা অসীম। সকল সিরিয়াল কিলারের গুরু হানিবল লেকটারের কাছে উইল গ্রাহাম বাধ্য হয়ে শরনাপন্ন হল নতুন এই সিরিয়াল কিলারকে ধরার জন্য। ভয়ঙ্কর। আতঙ্কজনক। রোমহর্ষক। সত্যিকারের কাঁটা গায়ে লাগলে যেমন লাগে ঠিক তেমনই রেড ড্রাগন পড়লে মনে হবে গায়ে কাঁটা দিচ্ছে। কিছু কিছু অধ্যায়ে এত রোমহর্ষকভাবে লেখক লিখেছেন যে আপনার হৃতপিণ্ডের আওয়াজ আপনি শুনতে পাবেন। নৃশংসতা কতটুকু পর্যন্ত জঘন্য হতে পারে, মানুষ কতটা নির্মম হতে পারে তারই এক কুৎসিত উদাহরন রেড ড্রাগন। একজন মানুষের ভালো ও মন্দ দিকের এক ফরেনসিক এনাটমি এই রেড ড্রাগন। এই কাহিনীর সিরিয়াল কিলারের চরিত্র গঠনটি এতই অসামান্য যে তা সাহিত্যে নোবেল পাওয়ার যোগ্যতা রাখে এই বই। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে থ্রিলার তো আর কোন প্রথম শ্রেণীর সাহিত্য নয়। অনেকেই আছেন যারা অন্যের কাছে শুনে হানিবল লেকটার সিরিজ পড়া শুরু করে অর্থাৎ প্রথম বইটা পড়ে, তাঁরা সিরিজের নামকরন নিয়ে একটু দ্বিধাদন্দে থাকে। কেনই বা এই নাম? কিন্তু সিরিজ এগিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে তাদের ধারনাও পাল্টে যায়। এটি হানিবলেরই সিরিজ। কোন সন্দেহ নেই এতে। প্রথমেই বলেছি থমাস হ্যারিস সাইকোলজিকাল থ্রিলারের অবিসংবাদিত রাজা। তাঁর দীর্ঘ ক্যারিয়ারে মাত্র পাঁচটি উপন্যাস লিখেছেন। তার মধ্যে ৪টিই আবার এই হানিবল লেকটার সিরিজের। তাঁর গল্প বলার ধরন সর্বোপরি থ্রিলার জগতেই অসামান্য। প্রথম যখন ২০০৬/০৭ এ উনার লেখা পড়ি, তখনই আমার মাথানস্ট হয়ে গিয়েছিল। উনি অনেক জটিল করে লিখলেও উনার লেখা পড়তে ইংলিশে এক্সপার্ট হওয়ার প্রয়োজন নেই। তারপরও অনেক জটিল টার্ম এবং জটিল বাক্য গঠনের জন্য অনেকেই তাঁর উপন্যাস কয়েক পাতা পড়েই রেখে দেয়। কিন্তু তাঁরা জানে না কি মিস করেছে তাঁরা। দুর্বল চিত্তের মানুষের এই উপন্যাস না পড়াই শ্রেয়। পড়লে রাতেই পড়বেন, আনন্দের পূর্ণতার জন্য।