User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Adeeb

      24 Dec 2023 03:32 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      বাজে অনুবাদ। এতো বাজে হবে আশা করিনি।

      By Manna Chakraborty

      20 Jul 2023 02:15 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      good

      By Jamiul Hasan Alvi

      11 Jul 2023 03:39 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      Translation is not up to mark.

      By Susen Howlader

      26 Oct 2022 12:59 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      ❤️❤️?

      By Zobayer Ahmed Sourav

      23 Feb 2022 10:16 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      best crime thriller book i have ever read

      By nurun nahar

      15 Jan 2022 03:42 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Movie tar theke pore besih moja peyechi..

      By Md Asib gazi

      26 Sep 2021 02:51 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      দারুন থ্রিল আছে?

      By Mahmud Hasan

      09 Sep 2021 07:27 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      অনুবাদের জগতে মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন অনবদ্য। খুবই ভালো লেগেছে।

      By Al Sayem Simanto

      08 Jul 2021 10:19 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Good

      By mostafa bhuiyan

      01 May 2021 12:33 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      Good book

      By Fahim Shahriar

      16 Apr 2021 12:32 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      মোটামুটি গল্প।শতাব্দীর সেরা লাগেনাই।

      By Tanjim Rahman (abir)

      30 Mar 2021 10:34 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      very nice book

      By alif

      05 Apr 2021 11:03 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      GOOD..

      By Afzal Tahfi Rohan

      08 Mar 2021 04:22 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      মুভিটাও সুন্দর

      By আরিয়ান শুভ

      07 Mar 2021 09:46 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      বুক রিভিউ : দ্য সাইলেন্স অব দি ল্যাম্বস্ মূল : টমাস হ্যারিস অনুবাদ : মোহাম্মদ নাজিমউদ্দিন জনরা: সাইকোলজিকাল থ্রিলার প্রকাশনী: বাতিঘর রেটিং : 4/5 নিউইয়র্ক টাইমস থেকে এই বইটি শতাব্দীর সেরা সাইকোলজিকাল থ্রিলার হিসেবে বিবেচিত হয়েছে । তাই এই বইটা সম্পর্কে যা ই বলি না কেন কম হয়ে যাবে । অজ্ঞাতনামা এক সিরিয়াল কিলার একের পর এক সুঠামদেহী তরুণীকে হত্যা করে চলেছে । আর এই কাজ সে এক বীভৎস পন্থায় করছে । সে তরুণীদের হত্যা করে তাদের শরীর থেকে চামড়া আলাদা করে ফেলছে, তাদের চেহারা ক্ষতবিক্ষত করে ফেলছে । আর এর পেছনে রয়েছে নিতান্ত এক তুচ্ছ কারণ । কী এমন কারণে সে তরুণীদের দেহ থেকে চামড়া ছিলে ফেলছে? তরুণীদের মুখের মধ্যেই বা কেনো প্রজাপতি সদৃশ মথ পাওয়া যাচ্ছে? কে সেই লোক? কীভাবেই বা তার সন্ধান পাওয়া যেতে পারে? সে কী চায়? এতশত প্রশ্নের কোনোটিরও উত্তর নেই এফবিআই এজেন্ট ক্লারিস স্টার্লিং এর কাছে । অকূল পাথার থেকে উদ্ধার পেতে সে হাজির হয় আরেক জেলবন্দি সিরিয়াল কিলারের কাছে । ইনি কোনো সাধারণ মানুষ নন, তিনি অত্যন্ত বুদ্ধিমান একজন সাইক্রিয়াট্রিষ্ট যিনি নয়টি নরহত্যার দায়ে জেলে আছেন । তিনি একইসাথে মানুষখেকোও বটে । থ্রিলার পাঠকরা এই নরখাদকের নাম টা খুব ভালো করেই জানেন । তার নাম হ্যানিবেল লেকটার । যারা টমাস হ্যারিসের 'রেড ড্রাগন' বইটি পড়েছেন তারা লেকটারকে চিনে থাকবেন । দ্য সাইলেন্স অব দি ল্যাম্বস বইটি 'রেড ড্রাগন' বইয়ের সিকুয়েল । এবার বইয়ে ফেরা যাক, অত্যন্ত মেধাবী এই নরখাদক কি ক্লারিসকে সাহায্য করবে অপরাধী অবধি পৌঁছতে নাকি নিজের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য তাকে শুধু ব্যবহার করবে? জানতে চাইলে পড়ে ফেলুন । পাঠক এই বইটা সত্য-মিথ্যার বই, এই বইটা একজন নরখাদকের বই, এই বইটা একটা পাগলাটের বই যে কিনা তরুণীদের শরীরের চামড়া তুলে আনন্দ পায়, পাঠক এই বইটা আপনার নার্ভ অন্দোলিত করে দেবার মত বই । আর হ্যা, এটা যেহেতু ট্রিলজি তাই এর আগের পর্ব 'রেড ড্রাগন' এবং শেষ পর্ব 'হ্যানিবাল' দুটোই পড়ে নিবেন । যদি 'রেড ড্রাগন' পড়ে নাও থাকেন তবু এই বইটি বুঝতে সমস্যা হবে না আশা করি । এবার ভালো লাগা মন্দ লাগায় আসা যাক । 'দ্য সাইলেন্স অব দি ল্যাম্বস' নিঃসন্দেহে শতাব্দীর সেরা সাইকো থ্রিলার । এর থেকে ভালো কিছুই হতে পারে না । নিঃসন্দেহে এটা পাঠকের হৃৎপিণ্ডের কম্পন বাড়িয়ে দেবার ক্ষমতা রাখে । অনুবাদ সম্পর্কে বলতে গেলে একটু অখুশী আমি। অনুবাদ একদমই আক্ষরিক হয়ে গিয়েছে। একটু বোরিং লেগেছে অনুবাদ।আর গালির ব্যবহার গুলো অনুবাদে আরেকটু স্কিপ করা যেতো । পাশাপাশি ইংরেজি গালিগুলো অনুবাদে বাংলায় দেখতে কেমন যেন একটা 'ইয়ে' বোধ হয়েছে আমার । তবু বইটা সুখপাঠ্য । লেখনীর মাধ্যমে এত সুন্দরভাবে মানুষের স্নায়ুতে আঘাত করতে ড্যান ব্রাউনের পরে টমাস হ্যারিস সাহেবকেই দেখলাম । সব মিলিয়ে নড়ে ফেলুন বইটা। আর হ্যা অনুবাদ নিয়ে মন খারাপ হলে পড়তে পারেন এই বইটির প্রকাশীতব্য অনুবাদ। অনুবাদ কাজ চলছে টীম ট্রান্সলেটরের মাধ্যমে। আশা করি ঐ বইটাও শীঘ্রই রকমারিতে এসে যাবে। Happy reading

      By Rasel Alam Chowdhury Rajib

      01 Mar 2021 04:17 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন অনুদিত বিখ্যাত লেখক টমাস হ্যারিসের দ্য সাইলেন্স অব দি ল্যাম্বস্। অজ্ঞাত এক সিরিয়াল কিলার একের পর এক তরুণীকে বীভৎসভাবে হত্যা ক’রে চলেছে। দিশেহারা এফবিআই সেই খুনির পরিচয় জানতে তাদের এক এজেন্টকে পাঠায় নয়টি নরহত্যার দায়ে অভিযুক্ত মানুষখেকো ডক্টর হ্যানিবাল লেকটারের কাছে। দূর্বোধ্য আর ধূর্ত লেকটার তার অসাধারণ মেধার সাহায্যে সেই খুনিকে ধরিয়ে দিতে সাহায্য করবে নাকি চরিতার্থ করবে নিজের উদ্দেশ্য-সেই প্রশ্নের উত্তর পাঠক খুঁজে পাবেন কিছুদিন আগে নির্বাচিত হওয়া শতাব্দীর সেরা এই থ্রিলারে।

      By Alamin

      16 Jan 2021 07:09 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      কাহিনী ভালো অনুবাদ বাজে।

      By Imran Khan Siam

      16 Oct 2020 04:12 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Boi gula pora onk vlo laklo... Onk adventure

      By Rabbi

      16 Aug 2020 10:51 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      খুব খুব ভাল উপন্যাস

      By susmoy bhattacharjee

      06 Dec 2019 10:08 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      One of the best thriller book I have read so far

      By md. hasan

      16 Nov 2019 04:40 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      'The silence of the lambs' by Thomas Harris, good translation by Md Nazim Uddin, is one of the best psycho thriller book I have read.

      By Sadat Rizwan Alam Shaon

      03 Nov 2019 12:29 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      !!!!!!!Attention !!!! . . My review has spoiler. . . . . . . . . দুই বছর বয়সে মায়ের দ্বারা অনাথ আশ্রমে প্রেরণ , নিজ দাদাদাদীকে খুন , বিষন্নতা একজন মানুষকে করে তোলে এক ভয়ানক সাইকো সিরিয়াল কিলার যার মধ্যে বিপরীত লিঙ্গে রূপান্তরের এক মনোবাসনা খেলা করে ! ক্লরিস স্টার্লিং শেষ পর্যন্ত ডক্টর লেকটারে র কথা কে আমলে নিয়েই শেষ করতে পেরেছিল পিশাচটাকে সাথে রক্ষা করেছিল সিনেটরের কন্যা ক্যাথারিনকে । আশ্চর্য হলেও সত্য ভয়ংকর এক পরিস্থিতিতেও ক্যাথারিন কুকুরটির ক্ষতি করতে চায় নি। লম্বা এক থ্রিলারের শেষটুকু পরলে কোনো প্রেম কাহিনীই মনে হবে। ক্রোফোর্ডের জন্যই শুধু খারাপ লাগলো বেলাকে(ফেলিস) লেখক বাঁচিয়ে রাখতে পারতেন । ভেড়াগুলা শেষ মেস আর্তনাদ থামিয়ে স্টার্লিং কে নিস্তব্ধ নির্মল ঘুমের স্বাদ দিয়েছিল ;) !

      By Zaber

      21 Sep 2019 07:42 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Name : The Silence Of The Lambs (Hannibal Lecter - 2). Author : Thomas Harris. Genres : Horror, Fiction, Thriller, Mystery, Crime.

      By Rehnuma Rubayat Prapty

      28 Oct 2017 10:15 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রহস্যময়_বিজ্ঞান_জগত_ও_রকমারি_ডট_কম_আয়োজিত_বুক_রিভিউ_প্রতিযোগীতা একের পর এক মেয়ে নৃশংসভাবে খুন হচ্ছে। বাফেলো বিল ছদ্মনামে একজন সিরিয়াল কিলার এই খুনগুলো করার পর ভিক্টিমের গা থেকে চামড়া তুলে নিচ্ছে। কোনওভাবেই খুনিকে ট্রেস করতে পারছেনা এফবিআই। এরমধ্যে মিসিং হল সিনেটরের মেয়ে, বাফেলো বিল এর পরবর্তি শিকার। এফবিআই সিদ্ধান্ত নিল এই কেসের জন্য তারা আরেকজন সিরিয়াল কিলারের সাহায্য নিবেন। ডঃ হানিবল লেকটার পেশায় একজন সাইক্রিয়াটিস্ট ছিলেন। হঠাৎ করে সে সাইকো সিরিয়াল কিলার হয়ে উঠে। সে খুন করে ভিক্টিমের অঙ্গ প্রতঙ্গ খেয়ে ফেলতো, তাই তাকে লোকজন "হানিবল দ্যা ক্যানিবল" নামেই ডাকে। কুখ্যাত এই সিরিয়াল কিলার আট বছর ধরে একটা সুরক্ষিত জায়গায় বন্দি আছে। এফবিআই এর আচরন বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান মি. ক্রফোর্ড সিদ্ধান্ত নিলেন লেকটারের সাথে কথা বলার জন্য শিক্ষানবিশ ক্ল্যারিস স্টার্লিং কে পাঠাবেন। কথামত স্টার্রলিং যায় লেকটারের সাথে কথা বলতে। হানিবল লেকটারের যে বুদ্ধিমত্তা সে ইচ্ছা করলেই বাফেলো বিলের প্রকৃত পরিচয় ধরে ফেলতে পারবে। এখন কথা হচ্ছে গিয়ে, লেকটার কি সাহায্য করবে বাফেলো বিলকে ধরতে? নাকি নিজের স্বার্থ উদ্ধারের চেষ্টা করবে? ব্যক্তিগত মতামতঃ বইয়ের প্রথমেই বলা আছে, এটা শতাব্দীর সেরা সাইকো থ্রিলার। আমারও এখন পর্যন্ত পড়া সবথেকে শ্রেষ্ঠ সাইকো থ্রিলার এটা। এর আগে রবার্ট ব্লচ এর সাইকো পড়ে ভাল লেগেছিল। এবার সাইলেন্স অব দ্যা ল্যাম্বস পড়ার পর সাইকোর জায়গা দখল করে নিয়েছে এটা। যাইহোক, হ্যাপি রিডিং । By: ᏚᎷᎯ ᏚᎷᎯ ᏚᎷᎯ

      By অবনী সিমরান

      06 Aug 2017 01:05 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বইয়ের নামঃ দ্য সাইলেন্স অব দি ল্যাম্বস্ লেখকঃটমাস হ্যারিস  অনুবাদকঃ মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন ধরনঃ থ্রিলার প্রকাশনীঃবাতিঘর প্রকাশনী মূল্যঃ ২৭০ টাকা( রকমারি মূল্যঃ ১৮৯ টাকা) . অজ্ঞাত এক সিরিয়াল কিলার এর গল্পে সাজানো এই থ্রিলার উপন্যাস। এফবিআই কর্মকর্তা জ্যাক ক্রফোর্ড তৎকালীন একটা সিরিয়াল কিলিং কেসে একেবারে শিক্ষানবীশ ক্লারিস স্টার্লিংকে নিয়োগ করেন, যে কেসে ক্রফোর্ড নিজেও লেগে আছেন। . নতুন এক খ্যাপাটে সিরিয়াল কিলারের আবির্ভাব হয়েছে। যার খুন করার পদ্ধতি বীভৎস। লাশ পাওয়া গেলে সেইসব লাশের দিকে কোন সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ তাকাতে পারবেনা। পাঁচ পাঁচটি লাশ এফবিআই এর কাছে। অজ্ঞাতনামা এই সিরিয়াল কিলারের নাম দেয়া হল বাফেলো বিল। এই বাফেলো বিলের কোন হদিস পাওয়া যাচ্ছে না। . অসাধারণ বুদ্ধিমত্তা আর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত তরুণী ক্ল্যারিস স্টার্লিংয়ের সাথে সাথে পাঠকের শুরু হয় এক অজানা অন্ধকারের যাত্রা।  . শুরুতেই তাকে মুখোমুখি হতে দুর্ধর্ষ সিরিয়াল কিলার হ্যানিবাল লেকটার। মানসিক বিকারগ্রস্থ কিন্তু সাইকোলোজির অসাধারণ পাণ্ডিত্যের অধিকারী লেকটার একজন মানুষখেকো। নয়টি নরহত্যার দায়ে দণ্ডিত এই ধূর্ত আর দূর্বোধ্য কিলারের কাছ থেকে অজ্ঞাত খুনীর পরিচয় জানার চেষ্টায় রত হয় স্টার্লিং।লেকটার তাকে কিছু অসম্পূর্ণ তথ্য দিয়ে ঘুরাতে থাকে। . লেকটার এর অসম্পূর্ণ তথ্যের কারণে মাঝপথে তদন্ত থামিয়ে স্বস্থানে ফিরে যাওয়ার মনস্থির করতেই স্টার্লিংয়ের সামনে আসে এক নতুন চ্যালেঞ্জ। সিনেটরের মেয়ের অপহরণ,অতঃপর পুনরায় সেই লেকটারের কাছে ধরনা দিতে হয় তাকে। এবারও কি লেকটার আত্মপ্রশান্তির জন্য কয়েকটি সূত্র দিয়ে মজা করবে নাকি স্টার্লিংকে পথ দেখাবে? একের পর এক লাশ উদ্ধার,বীভৎস সেই দৃশ্য আর প্রতিটি খুনের পেছনের ঘটনা কিংবা সংযোগ অনুসন্ধান করতে হয় স্টার্লিংকে। কিন্ত হঠাৎ করেই পুরো কেসে জড়িয়ে পড়ে এসাইলামের ডাক্তার মি. চিলটন, একটি কাটা মাথা 'ক্লস'এবং অতি রহস্যম্য় এক প্রজাতির মথ, যার পৃষ্ঠদেশে একটি মড়ার মাথার খুলি অংকিত আছে। . ডা.চিলটন এর পরামর্শে সিনেটর লেকটারের প্রস্তাবে সম্মতি দিয়ে অজ্ঞাত খুনীর পরিচয় জানতে চান। বিনিময়ে লেকটারকে দিতে হবে উন্মুক্ত পৃথিবী কিংবা একটা জানালা।সিনেটর তার কথা মতো লেকটারকে উন্মুক্ত পৃথিবী দান করলেও লেকটার তার কথা রাখেনি সে তথ্য না দিয়েই সেখান থেকে পালিয়ে যায়।এখন কি করবেন সিনেটর বা ড.চিলটন?? কিভাবে বাঁচাবেন সিনেটর তার একমাত্র মেয়েকে?? এদিকে লেকটার কি নতুন কোনো ধ্বংসযজ্ঞ শুরু করবে? এফবিআই কর্মকর্তা জ্যাক ক্রফোর্ড এবং স্টার্লিং তারা কি পারবেন নিরিহ মেয়েটিকে রক্ষা করতে? পারবেন কি সেই অজ্ঞাত সিরিয়াল কিলার এর পরিচয় জানতে? এই সকল প্রশ্নের উত্তর জানতে পড়ে নিতে হবে টমাস হ্যারিস এর এই অসাধারণ বই"দ্য সাইলেন্স অব দি ল্যাম্বস্"। . #পাঠ_প্রতিক্রিয়াঃ হ্যারিসের সাইলেন্স অব দি ল্যাম্বস্ বইটি এককথায় অসাধারণ একটি বই। বইটি পড়ে আমি বলতে বাধ্য হচ্ছি থমাস হ্যারিসকে সাইকোলজিকাল থ্রিলারের রাজা বললে ভুল বলা হবে না।এই বইটিও মোহাম্মদ নাজিমউদ্দিন অনুবাদ করেছেন মূল বইটির ভাব নষ্ট না করে।এক কথায় অপূর্ব। আপনারও পড়ে দেখতে পারেন ভালো লাগবে আশা করি। হ্যাপি রিডিং....

      By Rashel

      26 Jan 2017 11:01 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগীতা। বই- সাইল্যান্স অব দ্য ল্যাম্বস। লেখক- টমাস হ্যারিস। অনুবাদক- মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন। ধরন- সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার। পৃষ্ঠা- ৩১৯। প্রকাশনী- বাতিঘর। প্রধান চরিত্র- হ্যানিবাল লেকটার, ক্লারিস ষ্টারলিং, জ্যাক ক্রর্ফোড, বাফেলো বিল, ডাক্তার চিলটন। এফবিআইয়ের আচরনবিজ্ঞান বিভাগের কাজ সিরিয়াল মার্ডার নিয়ে। ক্লারিস ষ্টারলিং সে বিভাগেই কাজ করে। তার উর্দ্ধতন কর্মকর্তা জ্যাক ক্রফোর্ড তাকে একটি মার্ডার কেস দেন। এক অজ্ঞাতনামা সিরিয়াল কিলার একের পর এক মহিলাদের হত্যা করে যাচ্ছে। আর এই কেস সমাধানের জন্য তাকে ডক্টর হ্যানিবাল লেকটারের সাহায্য নিতে বলা হয় যে নিজেই একজন মানুষখেকো সিরিয়াল কিলার। ডক্টর লেকটার সেন্ট্রাল হাসপাতালে বন্দী জীবন যাপন করছেন। একাধারে মহিলাদের খুন করা এই খুনীর নাম বাফেলো বিল। তেমন কোনো ক্লু ষ্টারলিংয়ের হাতে নেই। যা আছে তা নিয়েই সে ডক্টর লেকটারের সাথে দেখা করতে যায়। ডক্টর লেকটারের আচরন হয় রহস্যময়। সে ক্লারিসকে তার পিতার ট্র্যাজেডির কথা মনে করিয়ে দেয় ক্লারিসকে মানসিকভাবে কিছুটা অস্থির করে রেখেছে। পাশাপাশি সে কিছু সূত্রও ধরিয়ে দেয়। এদিকে এক সিনেটরের মেয়ে অপহৃত হয়ে যায়। ফলে প্রেশার আসতে থাকে পুলিশ ও গোয়েন্দাদের ওপর। লেকটারের সাহায্য নিয়ে ক্লারিস অল্প অল্প করে কেসটায় এগোতে থাকে। কিন্তু সে জানেনা লেকটারের আসল উদ্দেশ্য কি? লেকটার কি আসলেই তাকে সাহায্য করছে? নাকি কোনো মানসিক খেলা খেলছে? কিংবা ক্লারিসের মাধ্যমেই পালানোর পথ খুজছে? ওদিকে যে খুনের সংখ্যা বাড়িয়েই যাচ্ছে বাফেলো বিল। কিভাবে বিল পর্যন্ত পৌছাবে ক্লারিস? থ্রিলার সাহিত্যে এই বইটি বেশ হইচই ফেলে দেয়। আর্ন্তজাতিক বেষ্টসেলার হওয়ার পাশাপাশি এই বই পরিণত হয়েছে শতাব্দির শ্রেষ্ঠ সাইকো থ্রিলারে। বিভিন্ন পত্রপত্রিকা ও ম্যাগাজিন এই বইটি সর্ম্পকে ভূয়সী প্রশংসা করেছে। সাহিত্যের জগতে হ্যানিবাল লেকটার হয়েছে জ্বলজ্বলে একটি চরিত্রে। হ্যানিবাল লেকটারকে অবশ্য প্রথম উপস্থাপন করা হয় রেড ড্রাগন বইতে যেখানে তাকে গ্রেফতার করা হয় এবং তারই পরামর্শ নিয়ে উইল গ্রাহাম খুনী টুথ ফেয়ারীর পিছনে লাগে। সেটার শেষে থেকেই এখানে শুরু। সাহিত্যের জগতে হ্যানিবাল লেকটার অত্যন্ত জটিল একটি চরিত্র। লেখক মানুষের মনের গভীরের এমন একটি অংশ তুলে ধরেছেন যা খুব কম লেখকই পারে। রেড ড্রাগন এবং সাইল্যান্স অব দ্য ল্যাম্বস দুটো উপন্যাস নিয়েই মুভি নির্মিত হয়েছে এবং দুটোতেই অ্যানথনি হপকিন্স লেকটারের রোল প্লে করেছেন। অনুবাদের কথা যদি বলতে হয় মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিনের অনুবাদ কেনো যেনো একটু কঠিন ধরনের হয়। আর এই বই তো আরো কঠিন বিষয় নিয়েই লেখা। তাই পড়তে গেলে পাঠককে একটু ধৈর্য্য ধরে রাখতে হবে। চট করে ধৈর্য্য হারালে হবে না। বুঝে বুঝে এগোতে হবে। মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন মৌলিক লেখা যতো সহয করে লেখেন অনুবাদগ্রন্থ অতো সহয করে লেখেন না। আশা করি এই বিষয়টার একটা সুরাহা করবেন তিনি। সবাইকে বইটি পড়ার আহব্বান রইলো। রেটিং- ৪.৯০/৫.০০

      By Tultul Zabin

      19 Jan 2017 12:10 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      ‘দ্য সাইলেন্স অব দি ল্যাম্বস্’ টমাস হ্যারিস এর লেখা অসাধারন একটি থ্রিলার উপন্যাস । লেখক আমেরিকার মিসিসিপির অধিবাসী । তিনি তার লেখালেখি শুরু করেন আমেরিকা ও মেক্সিকোর অপরাধ ও অপরাধীদের নিয়ে । নিউইয়র্ক সিটির এসোসিয়েটেড প্রেসের রিপোর্টার হিসেবে কর্মজীবন শুরু কএরন । তার লেখা প্রথম উপন্যাস ব্ল্যাক সানডে প্রকাশিত হয় ১৯৭৫ সালে । তার লেখা দ্য সাইলেন্স অব দি ল্যাম্বস বইটি ১৯৮৮ সালে প্রকাশিত হয় যা বিশ্বব্যাপী আলোড়ন সৃষ্টি করে । বইটি নিয়ে ১৯৯১ সালে হলিউড এ চলচিত্র নির্মান হয় । বইটি বাংলা তে অনুবাদ করে প্রকাশিত হয় ২০০৬ সালের জুন মাসে । বইটির অনুবাদক ও প্রকাশক মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন । বইটি প্রকাশিত হয় বাতিঘর প্রকাশনী থেকে এবং এর প্রচ্ছদ করেছেন ডিলান । সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার টি যে কোন পাঠকেরই গায়ের লোম খাড়া করে দিতে পারে । এক ভয়ংকর সিরিয়াল কিলার , যে কিনা মেয়েদের খুন করে । এফবিআই কর্মকর্তা জ্যাক ক্রফোর্ড তৎকালীন একটা সিরিয়াল কিলিং কেসে একেবারে শিক্ষানবীশ ক্লারিস স্টার্লিংকে নিয়োগ করেন, যে কেসে ক্রফোর্ড নিজেও লেগে আছেন। বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষিপ্তভাবে কয়েকটি মেয়ের লাশ পর পর পাওয়া যায় যাদেরকে অত্যন্ত বিভৎসভাবে খুন করা হয়েছিল। কিন্তু, খুনি কোন নূন্যতম ক্লুও ছেড়ে যায়নি কোথাও। এক পর্যায়ে, এফবি আই গলদঘর্ম হয়ে আরেক সিরিয়াল কিলার হ্যানিবল লেকটারের শরণাপন্ন হয় এই কেসে তার কাছ থেকে সাহায্য পাওয়ার জন্য। ডক্টর লেকটার একজন নামকরা সাইকিয়াট্রিস্ট ছিলেন তাঁর আট খুনের অপরাধ প্রমাণ হওয়ার আগে। স্বাভাবিকভাবেই তিনি মেয়েগুলোর খুনির মনোভাব আঁচ করতে পারবেন বলেই এফবি আই বিশ্বাস করে। এরপর কাহিনী চলতে থাকে । রহস্য কিভাবে সমাধান হবে ? জানতে হলে পড়তে হবে অসাধারন এই সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার টি । বইটিকে বিশ্বের সেরা সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার বললেও ভুল হবে না । পড়ে দেখবেন অসাধারন লাগবে ।

      By Himel Rahman

      27 Dec 2015 08:10 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      . রিভিউ: নরমুণ্ডুর কঙ্কাল খচিত অদ্ভুত রকমের পতঙ্গের আড়ালে একটি মেয়ের মুখ। শুরুতেই এক অমীমাংসিত রহস্য যেন। প্রচ্ছদই ধাঁধাঁয় ফেলে দেবে পাঠককে প্রথমেই। চমৎকার প্রচ্ছদ মন কাড়ার সাথে সাথে পরবর্তী রহস্যের দিকে আমন্ত্রণ জানাবে পাঠককে। . ফুলে ওঠা বীভৎস রূপে খুন করা এক তরুণীর লাশের আকস্মিক উদ্ধারের মাধ্যমে শুরু হয় রোমাঞ্চকর থ্রিলারটির উপাখ্যান। প্রবল চাপের মুখে পড়ে সেই অজ্ঞাত খুনীর পরিচয় উদঘাটনে এফবিআই পাঠায় এক তরুণীকে। অসাধারণ বুদ্ধিমত্তা আর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত তরুণী ক্ল্যারিস স্টার্লিংয়ের সাথে সাথে পাঠকের শুরু হয় এক অজানা অন্ধকারের যাত্রা। . শুরুতেই তাকে মুখোমুখি হতে দুর্ধর্ষ সিরিয়াল কিলার হ্যানিবাল লেকটার। মানসিক বিকারগ্রস্থ কিন্তু সাইকোলোজির অসাধারণ পাণ্ডিত্যের অধিকারী লেকটার একজন মানুষখেকো। নয়টি নরহত্যার দায়ে দণ্ডিত এই ধূর্ত আর দূর্বোধ্য কিলারের কাছ থেকে অজ্ঞাত খুনীর পরিচয় জানার চেষ্টায় রত হয় স্টার্লিং। ক্রমাগত রহস্যের বেড়াজাল আর অসম্পূর্ণ তথ্যকে পুঞ্জিভূত করে এগুতে থাকে স্টার্লিং। লেকটারের মতো ভয়ংকর খুনীর কাছ থেকে তথ্য আদায়ের মতো কঠিন কাজ অতি সহজেই করে নেয় স্টার্লিং, কিন্তু কীভাবে? . লেকটারের নির্দেশনা অনুযায়ী চলতেই পথিমধ্যে পুনরায় রহস্যের বেড়াজালে আঁটকা পড়ে সে। একের পর এক আবির্ভূত হয় লাশ,অ্যালকোহলে সংরক্ষিত নুরমুণ্ডু আসে সামনে। এরই মাঝে জানতে পারে লেকটারের আনন্দ লাভের অভিনব সব কৌশল। কখনো খুন,কখনো মানুষের চামড়া ছিড়ে কিংবা খুবলে খুবলে মানুষের মাংস চিবিয়ে। নিশ্চিদ্র কারাগারে এসবের অনুপস্থিতি সত্ত্বেও লেকটার খুঁজে নিয়েছিল আনন্দের খোরাক। কী সেটা? . লেকটারের অসম্পূর্ণ তথ্যের কারণে মাঝপথে তদন্ত থামিয়ে স্বস্থানে ফিরে যাওয়ার মনস্থির করতেই স্টার্লিংয়ের সামনে আসে এক নতুন চ্যালেঞ্জ। সিনেটরের মেয়ের অপহরণ,অতঃপর পুনরায় সেই লেকটারের কাছে ধরনা দিতে হয় তাকে। এবারও কি লেকটার আত্মপ্রশান্তির জন্য কয়েকটি সূত্র দিয়ে মজা করবে নাকি স্টার্লিংকে পথ দেখাবে? একের পর এক লাশ উদ্ধার,বীভৎস সেই দৃশ্য আর প্রতিটি খুনের পেছনের ঘটনা কিংবা সংযোগ অনুসন্ধান করতে হয় স্টার্লিংকে। ক্রমশ গভীরে তলাতে থাকবে পাঠক। প্রতি পদে স্নায়ুতে মৃদু চাপ অনুভব করতে করতে এগুতে হবে। শেষ পর্যন্ত পৌঁছানোর আগে কল্পনাতীত থেকে যাবে রহস্য। কে সেই খুনী? কেনই বা শুধুমাত্র সুদর্শন নারীরাই হয় তার শিকার? . সিনেটরের প্রস্তাবে সম্মতি দিয়ে অজ্ঞাত খুনীর পরিচয় দিতে চায় লেকটার। বিনিময়ে লেকটারকে দিতে হবে উন্মুক্ত পৃথিবী কিংবা একটা জানালা। স্টার্লিংয়ের পথরোধ করে স্বার্থ হাসিলে আবির্ভূত হয় আরেকজন। লেকটারকে প্রতিশ্রুতি আর এফবিআই-কে প্রতারক প্রমাণের পেছনে কী ছিল তার স্বার্থ? . নিশ্চিদ্র মাটির গভীরের পাথরের কারাগার থেকে জনসম্মুখে উন্মুক্ত কারাগরে স্থানান্তরের পর পরই দুজন গার্ডকে পেট ছিঁড়ে খুন করে পালিয়ে যায় লেকটার। কিন্তু কোনো অস্ত্র না থাকা সত্ত্বেও কীভাবে করেছিল সে এই খুন? পুরো ভবন পুলিশের কড়া পাহারী থাকা সত্ত্বেও নিখুঁত বুদ্ধিমত্তার জোরে পালানোর পথ খুঁজে নেয় লেকটার। মুমূর্ষু অবস্থায় আবিষ্কৃত দ্বিতীয় গার্ডকে হাসপাতালে স্থানান্তরের পর পরই সম্মুখে আসে আরেকটি লাশ। লেকটার আত্মহত্যা করেছে ভেবে ভুল করলেই চোখের সামনে ভুল ভাঙ্গে-লাশটা হাসপাতালে নেয়া দ্বিতীয় গার্ডের। কিন্তু এইমাত্র অ্যাম্বুলেন্সে করে হসপাতালে পাঠানো গার্ডের লাশ ভবনের ভেতরে এল কীভাবে? তাও মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে। পরক্ষণেই দুজন ট্রুপারসহ উধাও সেই এ্যাম্বুলেন্স,কোথায় সেটা? একই চেহারার দুজন গার্ড ছিল? নাকি এটা লেকটারের ফন্দি? কীভাবে উধাও হয়েছিল সেই ভবন থেকে? এবার কি মানুষখেকো লেকটার পুনরায় নামবে ধ্বংসযজ্ঞে? . রোমহর্ষক কাহিনীর সাথে লেখক অত্যন্ত বুদ্ধিমত্তার সাথে সমান্তরালে বয়ে নিয়েছেন স্টার্লিংয়ের অনাড়ম্বর শৈশবের হৃদয় বিদারক কাহিনী। যার ধারাবাহিকতা শেষ অবধি অটুট ছিল। ভয়ংকর সাইকো কিলার লেকটার পর্যন্ত মনোযোগী শ্রোতা হয়ে গিয়েছিল,সেটা কি সত্যিই চমকপ্রদ কিছু ছিল? সূক্ষভাবে মৃতের মুখের ভেতর থেকে পাওয়া সামান্য একটি পোকার মথের বংশোদ্ধার থেকে সেই অজ্ঞাত খুনীর কাছ পর্যন্ত পৌঁছে গিয়ে পাঠকের চোখের আড়াল থেকেই নিজের দক্ষতা আর দূরদর্শীতার পরিচয় দিয়েছে টমাস হ্যারিস। সেই সাথে অনুসন্ধানী পাঠককে এটাও শিখিয়ে দিয়েছে যে,অনুসন্ধানের কাজে কোনো কিছুকেই অবহেলা করতে নেই। হোক সেটা বৃহৎ কিছু কিংবা ক্ষুদ্র মথ। . চমৎকার বাচনভঙ্গি আর কাহিনীর ধারাবাহিকতার কারণে শুধু উপন্যাস হিসেবেই নয়,সর্বকালের সেরা ক্লাসিক মুভি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় 'দ্য সাইলেন্স অব দি ল্যাম্বস' উপন্যাসটি। ১৯৯১ সালে হলিউড চলচ্চিত্র নির্মাতা জোনাথন ডেমির পরিচালনায় নির্মিত এই চলচ্চিত্রটি জিতে নেয় ছয়টি অস্কার। নিউইয়র্ক টাইমসের বেস্ট নভেল ইন হান্ড্রেড ইয়ার্সে জায়গা করে নেয় এই উপন্যাসটি। "টমাস হ্যারিসের মতো আর কোনো লেখক সাসপেন্সের ছন্দে থ্রিলার লিখতে দক্ষ নন" বলে মন্তব্য করেছে 'স্কটল্যান্ড অন সানডে'। . **নিজের মতামত: লেখার মাধ্যমে মস্তিষ্কের গভীরে পৌঁছানোর ক্ষমতা খুব কম সংখ্যক লেখকেরই রয়েছে। টমাস হ্যারিসকে সেই তালিকায় রাখলে ভুল হবে না। অসাধারণ সব চরিত্রের সমাবেশ ঘটেছে এতে। পুরোটা যদি আপনার কল্পনায় ধরা না দেয় তাহলে শীঘ্রই আপনার মানসিক অবস্থার যথার্থতা পরীক্ষা করার জন্য ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত। বইটিতে স্থান পাওয়া প্রাপ্তবয়স্কদের কিছু অবাধ আলোচনা আপনার শিশুর মস্তিষ্কে না ঢুকিয়ে সহজ ভাষায় তাকে বুঝিয়ে দিন। কিন্তু চমৎকার বইটিকে লুকিয়ে রাখা উচিত নয় কারো কাছ থেকেই। **লেখক পরিচিতি: আমেরিকা এবং মেক্সিকোর অপরাধ এবং অপরাধী জগতের উপাখ্যান পুঁথিগত করার প্রয়াস নিয়ে লেখালেখি শুরু করেন টমাস হ্যারিস। নিউইয়র্ক সিটির অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের রিপোর্টার হিসেবে শুরু করেন কর্মজীবন। ১৯৭৫সালে প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস 'ব্ল্যাক সানডে'র মাধ্যমে জনপ্রিয়তা পান এই লেখক। দীর্ঘ বিরতি দিয়ে লেখেন বলে এ পর্যন্ত টমাস হ্যারিসের প্রকাশিত উপন্যাসের সংখ্যা মাত্র পাঁচ। . **অনুবাদক পরিচিতি: মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটে এক বছর পড়াশোনা করলেও পরবর্তিতে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন একই বিশ্ববিদ্যালয়ে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে। বিশ্বামানের অসংখ্য জনপ্রিয় থ্রিলার অনুবাদ করার পর প্রকাশিত হয় তার তিনটি মৌলিক থ্রিলার নেমেসিস,কন্ট্রাক্ট এবং নেক্সাস। প্রকাশের পর পরই যেগুলো লাভ করে পাঠকপ্রিয়তা। বর্তমানে অনুবাদের পাশাপাশি করে যাচ্ছেন কয়েকটি মৌলিক থ্রিলারের কাজও। অনুবাদ করেছেন বিশ্ববিখ্যাত দ্য দা ভিঞ্চি কোড,লস্ট সিম্বল,গডফাদার,মোনালিসা,রেড ড্রাগন প্রভৃতি। প্রকাশের অপেক্ষায় লেখকের কয়েকটি মৌলিক থ্রিলার। . -হিমেল ২৫-১২-১৫

      By Niloy khan

      02 Jul 2014 04:13 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      এটা আমার এযাবত পড়া সাইকো থৃলারগুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠ বই, একথা আমি চোখ বুঁজে বলতে পারি। টমাস হ্যারিস সাহেবের এ গল্প আবর্তিত হয়েছে রহস্যময় এক সিরিয়াল কিলিংএর ঘটনা নিয়ে। এফবিআই কর্মকর্তা জ্যাক ক্রফোর্ড তৎকালীন একটা সিরিয়াল কিলিং কেসে একেবারে শিক্ষানবীশ ক্লারিস স্টার্লিংকে নিয়োগ করেন, যে কেসে ক্রফোর্ড নিজেও লেগে আছেন। বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষিপ্তভাবে কয়েকটি মেয়ের লাশ পর পর পাওয়া যায় যাদেরকে অত্যন্ত বিভৎসভাবে খুন করা হয়েছিল। কিন্তু, খুনি কোন নূন্যতম ক্লুও ছেড়ে যায়নি কোথাও। এক পর্যায়ে, এফবি আই গলদঘর্ম হয়ে আরেক সিরিয়াল কিলার হ্যানিবল লেকটারের শরণাপন্ন হয় এই কেসে তার কাছ থেকে সাহায্য পাওয়ার জন্য। ডক্টর লেকটার একজন নামকরা সাইকিয়াট্রিস্ট ছিলেন তাঁর আট খুনের অপরাধ প্রমাণ হওয়ার আগে। স্বাভাবিকভাবেই তিনি মেয়েগুলোর খুনির মনোভাব আঁচ করতে পারবেন বলেই এফবি আই বিশ্বাস করে। মি. ক্রফোর্ড, হবু এফবি আই এজেন্ট ক্লারিস স্টার্লিংকে বাল্টিমোরের এসাইলামে পাঠান ডক্টর লেকটারের কাছ থেকে তথ্য আদায়ের জন্য। এরই মধ্যে মার্কিন এক সিনেটরের একমাত্র মেয়েকে অপহরণ করে সেই অজ্ঞাত সিরিয়াল কিলার। জমে ওঠে আরো রহস্য। পুরো কেসে জড়িয়ে পড়ে এসাইলামের ডাক্তার মি. চিলটন, একটি কাটা মাথা 'ক্লস', এবং অতি রহস্যম্য় এক প্রজাতির মথ, যার পৃষ্ঠদেশে একটি মড়ার মাথার খুলি অংকিত আছে। বইটির কাহিনি যতই শেষের দিকে অগ্রসর হচ্ছিলো, আমি ততই শিহরিত হয়ে উঠছিলাম। আর শেষটা একেবারে মুগ্ধ ও স্তম্ভিত করেছে আমাকে। আমি সেই 'অজ্ঞাত' সিরিয়াল কিলারের কোন আভাস দেবোনা, এতে যারা পরে বইটি পড়বেন তাদের মজা অনেকাংশেই নষ্ট হবে। ডক্টর হ্যানিবল লেকটারের নির্মম এবং রহস্যময় ব্যক্তিত্ব আমাকে মুগ্ধ করেছে। মুগ্ধ হয়েছি তাঁর অগাধ পান্ডিত্যে। হ্যারিস সাহেবের লেখার ধরন আর মোহাম্মদ ন

      By Nahid Islam

      16 Mar 2020 12:35 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      থৃলার জগতের অন্যতম একটি সেরা বই এটি।মানুষের মধ্যে যে কতো জঘন্য জঘন্য মানুষ থাকতে পারে তার কিছু দৃষ্টান্ত এই বই থেকে আমরা জানতে পারব। একজন বিকৃত মনের মানুষ যে সমাজের জন্য কি পরিমাণ হুমকি তা সহজেই অনুমান করা যায় এই বই থেকে।একইসাথে বইটি পড়লে মানুষের মনস্তাত্ত্বিক অনেক কিছু সম্পর্কে জানা জায়।এক কথায় অসাধারণ একটি বই।

      By Salman Islam Polok

      28 Feb 2020 01:36 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইয়ের বিষয় বস্তু দারুন, কিন্তু অনুবাদ বেজায় খারাপ, অনুবাদ আমাকে হতাশ করেছে । তবু কষ্ট করে শেষ করলাম, অনুবাদের কারণে এখন মনে হচ্ছে ২৫০ টাকা আমার জলে গেছে ।

      By Bornali

      12 Sep 2019 04:01 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইটি না পড়লে অনেক বড় মিস করবেন একজন বইপোকা হিসেবে আর পাবেন কোথায়?! রকমারিতে ?...............

      By Masnad Khan Dip

      23 May 2013 08:10 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      One of the great book i've ever read in my life.If you like this you can also watch the movie "The silence of the lambs" in 1991.It's 5 oscar winning film,including best picture.

      By Syed Mohammad Rezwan

      18 Apr 2014 02:48 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      কল্পনা করুন একজন বিকৃত মস্তিষ্কের উন্মাদ সিরিয়াল কিলার আপনাকে অপহরণ করে মাটির নীচের বেসম্যান্টের অন্ধকারাচ্ছন্ন কুয়াতে দিনের পর দিন ফেলে রেখেছে। আরও কল্পনা করুন খুনি আপনার পায়ে শিকল বেধে উল্টো ঝুলিয়ে আপনারই শরীর থেকে ছুরি দিয়ে চামড়া ছাড়িয়ে নিচ্ছে। কি ভাবতেই গায়ের লোম দাড়িয়ে গেছে? নিশ্বাস দ্রুতগতিতে নিচ্ছেন? এগুলো কিছুই না। আরও ভয়ঙ্কর অনুভতির সৃষ্টি হবে আপনার মনের মাঝে যখন আপনি কিংবদন্তীতুল্য লেখক থমাস হ্যারিসের কিংবদন্তীতুল্য সৃষ্টি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সাইকোলজিকাল থ্রিলার দ্য সাইলেন্স অফ দি ল্যাম্বস পড়বেন। নতুন এক খ্যাপাটে সিরিয়াল কিলারের আবির্ভাব হয়েছে। যার খুন করার পদ্ধতি বীভৎস। লাশ পাওয়া গেলে সেইসব লাশের দিকে কোন সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ তাকাতে পারবেনা। পাঁচ পাঁচটি লাশ এফবিআই এর কাছে। অজ্ঞাতনামা এই সিরিয়াল কিলারের নাম দেয়া হল বাফেলো বিল। এই বাফেলো বিলের কোন হদিস পাওয়া যাচ্ছে না। উইল গ্রাহাম বর্তমানে মাতাল। তাই জ্যাক ক্রফর্ডকে হাত বাড়াতে হল শিক্ষানবিশ ক্লারিস স্টার্লিং এর কাছে। ক্লারিসকে পাঠানো হল ডঃ হ্যানিবাল লেকটারের কাছে নতুন এই সিরিয়াল কিলারকে ধরার জন্য সাহায্য চাইতে। এদিকে এক প্রভাবশালী রাজনীতিবিদের সন্তানও হঠাৎ করে অপহৃত। হ্যানিবাল মাতল তার নতুন খেলায়। সে আবারো সবাইকে নাচিয়ে নিজের মনোরঞ্জন করতে চায়। রেড ড্রাগনেই থমাস হ্যারিস নিজের কারিশমা দেখিয়ে দিয়েছিলেন পুরো বিশ্বকে। কিন্তু আরও সাত বছর পরে প্রকাশিত হওয়া দ্য সাইলেন্স অফ দি ল্যাম্বস হ্যারিসকে কিংবদন্তীতে পরিণত করে। থ্রিলার প্রেমীদের মধ্যে এমন কাউকে পাওয়া যাবেনা যে কখনো হ্যারিসের লেখাকে অসম্মান করে কথা বলেছে। থমাস হ্যারিসের লেখনীতে সবচেয়ে সৌন্দর্যের দিকটি হচ্ছে তিনি তার চরিত্রদের মস্তিষ্কের ভিতরে পাঠকদের নিয়ে যান। একজন পাঠক কেবলমাত্র উপন্যাসের চরিত্রের মস্তিস্কে প্রবেশ করতে পারলেই সে চরিত্র ভালভাবে বুঝতে পারে। হ্যানিবাল লেকটার খুবই জটিল একটি চরিত্র। এই চরিত্র কেউ লেখার মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলতে পারবেন তা সত্যিই অবিশ্বাস্য। ঠিক তদ্রূপ একজন সিরিয়াল কিলারের চরিত্র গঠনেও হ্যারিস সমান মাধুর্যতা দেখিয়েছেন। হ্যানিবাল লেকটারের এই দ্বিতীয় থ্রিলারে যখন আমি উইল গ্রাহামকে পাইনি, তখন আমি বেশ ভালই হতাশ হয়েছিলাম। কারন উইল গ্রাহামের মত অসাধারন একটি চরিত্র তৈরি করে লেখক তাকে মাত্র একটি উপন্যাসে ব্যাবহার করবেন তা আমি আশা করিনি। তবে গ্রাহামের পরিবর্তে নারী শিক্ষানবিশ ক্লারিস স্টারলিং এর চরিত্র আরেকটি অসাধারন দৃঢ়চিত্তের চরিত্র। আসলে মূল চরিত্রে নারী থাকাতেই তা আরও বেশী উপভোগ্য হয়ে উঠে। বিশেষ করে হ্যানিবালের সাথে ক্লারিসের বেশ কিছু লেজেন্ডারি ডায়ালগ আছে যা সবাই অনেকদিন মনে রাখবে। এই কিংবদন্তী উপন্যাস তার পূর্বসূরি রেড ড্রাগনকে এমনই মাত্রায় ছাড়িয়ে গেছে যে তার বর্ণনা কেউ সহজে করতে পারবে না। নৃশংসতা, বীভৎসতা, হিংস্রতা এতই অতিরিক্ত মাত্রায় ভরপুর এই উপন্যাসে আপনি বইয়ের পাতা উলটানোর সময়ে ভালো করে নিঃশ্বাস নেয়ার জন্য মাথাটা বারবার এদিক সেদিক সরাবেন, ঠিক যেমনই একজন সাতারু তার দম ফুরিয়ে গেলে পানি থেকে মুখ উপরে উঠিয়ে আনে। আপনার ধমনীতে প্রবাহিত রক্তের চলাচল দ্রুত হয়ে যাবে। এমন টানটান সাসপেন্সের মধ্য দিয়ে ক্লাইম্যাক্সের দিকে এগিয়ে যায় কাহিনী যে পাঠকের দম বন্ধ হয়ে যেতে বাধ্য। হ্যানিবাল যখনই কোন নৃসংসতায় নিজেকে নিয়োজিত করে কখনোই তার পালস রেট ৮৫ এর উপর উঠে না, কিন্তু এই বই পড়ার সময় পাঠকেরই পালস রেট ১০০ ছুয়ে যায়। প্রথমেই বলেছি দ্য সাইলেন্স অফ দি ল্যাম্বস হচ্ছে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সাইকোলজিকাল থ্রিলার। এটাও নিঃসন্দেহে আমি বলতে চাই পৃথিবী ধ্বংসের আগ পর্যন্তই এই বই সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ হয়ে থাকবে। কারন এর চেয়ে ভালো লেখা আর হতে পারেনা। স্যালুট টু দ্য গ্রেট থমাস হ্যারিস।

      By Naeemul Ahsan

      18 Feb 2020 09:29 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      নিঃসন্দেহে "The Silence of The Lambs" থ্রিলার জগতে একটি মাস্টারপিস বই। বইটি সর্বকালের শ্রেষ্ঠ থিলার বইগুলোর একটি। আমার রেটিং টি মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন ভাইয়ার অনুবাদটির জন্য। উনার এই অনুবাদ এই বইটাকে জাস্টিফাই করতে পারেনি। এর বেশ কিছু কারণের মধ্যে অন্যতম কারণ হচ্ছে শাব্দিক অনুবাদ। বইটি পড়ে ব্যক্তিগতভাবে আমার লেগেছে নাজিম ভাইয়া সামনে ডিকশনারি নিয়ে বসে শুধু শব্দের পর শব্দ অনুবাদ করে গেছেন। তাছাড়া মটেও এটা সাবলীল ভাষার অনুবাদ নয়। বইটির সাথে নিজেকে কানেক্ট করে রাখা যায় না বেশিক্ষণ এর অনুবাদের ধরনের জন্য। আমি ২০ পেজের বেশি পরতে পারিনি। নাজিম ভাই বেশ কিছু বই এর অনুবাদ পরেছি। ভালো লেগেছিল বিধায় কিনেছিলাম এটা যেহেতু এই বই এর আর কোনো অনুবাদ পাই নাই। কিন্তু খুব বেশি ডিজেপয়েন্টেড হয়েছি বইটা পড়ে। আশা করি এমন হতাশাজনক অনুবাদ নাজিম ভাই এর কাছ থেকে আর যেনো না পাই। আর সবচেয়ে বড় কথা ২০ পেজ পরার সময় নিজেকে এই বই চরিত্রগুলোর সাথে কানেক্ট করতে পারছিলাম না শুধু এর জগাখিচুরি শাব্দিক অনুবাদের জন্য। শেশ পর্যন্তও শেলফে রেখে দিতে হয়েছে বইটা। আমি The Silence of The Lambs এর এই অনুবাদ কখনো রেকমেন্ড করব না

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!