User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
Osadharon chilo ?
Was this review helpful to you?
or
পলিটিক্যাল থ্রিলার হিসেবে প্রথম সারির উপন্যাস বলা যেতে পারে এটিকে। কাহিনী এতোটাই বাস্তব যে- পড়তে পড়তে আপনি নিজেই জ্যাকাল হয়ে যাবেন আর শেষ অধ্যায়টা না পড়ে শেষ করে উঠতে পারবেন না। তবে কাহিনী বেশ প্যাঁচালো আর একটু বিলম্বিত। তাই ধৈর্য নিয়ে পড়তে হবে। গল্পের প্রধান আকর্ষণ জ্যাকাল আপনাকে প্রতিনিয়ত মুগ্ধ করে গেলেও পুলিশ ক্লদ লেবেল চরিত্রটি আপনার মধ্যে স্থায়ী জায়গা করে নিতে পারে। এছাড়া কাহিনীর মারপ্যাঁচ, অসাধারণ প্লট, চরিত্রায়ন-- সব কিছু মিলে বেশ উপভোগ্য বইটি।
Was this review helpful to you?
or
The Jackal. A tall, blond Englishman with opaque, gray eyes. A killer at the top of his profession. A man unknown to any secret service in the world. An assassin with a contract to kill the world's most heavily guarded man. One man with a rifle who can change the course of history. One man whose mission is so secretive not even his employers know his name. And as the minutes count down to the final act of execution, it seems that there is no power on earth that can stop the Jackal.
Was this review helpful to you?
or
jooss
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগীতা। বই- দ্য ডে অব দ্য জ্যাকেল। লেখক- ফ্রেডারিক ফোরসাইথ। অনুবাদ- মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন। ধরন- থ্রিলার। পৃষ্ঠা- ৩২০। প্রকাশনী- বাতিঘর। প্রধান চরিত্র- জ্যাকেল, ক্লদ লেবেল, ব্রায়ান টমাস, কর্ণেল মার্ক রদিন, মেজর রেনে মন্টেক্লেয়ার, আন্দ্রে কাসো, ভিক্তর কাওলস্কি, লুইস কারো, ফ্রেঞ্চ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, কর্ণেল সিনক্লেয়ার, চার্লস দ্য গল(ফরাসী প্রেসিডেন্ট)। শুরুটা হয় লেফট্যানেন্ট কর্ণেল জ্য মারি বাস্তিনের মৃত্যুদন্ড কার্যকরের মধ্যে দিয়ে। জ্য মারি বাস্তিন ফরাসী গুপ্ত সংঘঠন সিক্রেট আর্মি অরগানাইজেশন সংক্ষেপে ওএএসের নেতা। প্রেসিডেন্ট চার্লস দ্য গলের বিরুদ্ধে হত্যা ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ফায়ারিং স্কোয়াডে তাকে মেরে ফেলা হয়। এরপরই প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে হামলা নেয় ওএএস কিন্তু র্ব্যথ হয় তারা। কিন্তু হামলার কারনটা কি? কেনো চার্লস দ্য গলকে হত্যা করতে চায় ওএএস? অষ্ট্রিয়ায় পালিয়ে থাকা ওএএস প্রধান মার্ক রদিন সিদ্ধান্ত নেন এবার এমন কাউকে দ্য গলকে হত্যার নিয়োগ দেবেন যার কোনো রেকর্ড পুলিশের কাছে নেই। তার প্রধান দুই হেভিওয়েট নেতা মেজর রেণে ও আন্দ্রে কাসোর সাথে পরামর্শ করে অবশেষে একজনকে এই হত্যার জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়। সে হলো জ্যাকেল। পাঁচলাখ ডলারের বিনিময়ে জ্যাকেল চার্লস দ্য গলকে হত্যা করতে সম্মত হয়। নিজস্ব কর্মপদ্ধতি অনুযায়ী জ্যাকেল ছদ্মবেশের ভিক্টিম বেছে নেয়। এরপর এক তুখোড় অস্ত্র নির্মাতার মাধ্যমে বানিয়ে নেয় এক বিশেষ রাইফেল। এক বেলজিয়ান জালিয়াতের মাধ্যমে যোগাড় করে নকল লাইসেন্স ও দরকারি কাগজপত্র। চার্লস দ্য গলের ব্যাপারে প্রচুর পড়াশোনা করে জ্যাকেল। অবশেষে একটি বিশেষ দিন বেছে নেয় সে। কোন সেই বিশেষ দিন? ওদিকে ফ্রেঞ্চ গোয়েন্দা বিভাগ ওএএসের তিন হেভিওয়েট নেতার খোজ লাগানোর জন্য ফাদঁ পাততে শুরু করে। তার প্রক্রিয়াস্বরুপ তারা হাতে পায় মার্ক রদিনের বডিগার্ড ভিক্টর কাওয়ালস্কিকে। প্রচন্ড অত্যাচারে মারা যায় কাওয়ালস্কি তবে মরার আগে জ্যাকেলের নাম বলে দিয়ে যায়। ঝড় উঠে যায় ফ্রেঞ্চ প্রশাসন জুড়ে। অবশেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সিদ্ধান্ত নেন তুখোড় গোয়েন্দা কমিশনার ক্লদ লেবেলকে দায়িত্ব দেওয়া হবে জ্যাকেলকে ঠেকানোর। ওদিকে এক জমিদারের স্ত্রী খুন হলে ক্লদ লেবেল আরো দুশ্চিন্তায় পড়েন। ডেকে আনা হয় অসম্ভব ক্ষমতাশালী প্রতিষ্ঠান ইউনিয়ন কর্সকেও। কিন্তু যে জ্যাকেলকে কেউ কোনোদিন দেখেনি, তার সর্ম্পকে কিছু জানেনা, কিভাবে তাকে ঠেকাবে ক্লদ লেবেল। এ যে অসম্ভব। তাহলে কি মৃত্যু ঘনিয়ে আসছে চার্লস দ্য গলের? শ্বাসরুদ্ধকর থ্রিলার। অসাধারন। শেষ গুলিটা না ছোড়া পর্যন্ত পাঠক বই থেকে মুখ তুলতেই পারবেনা। তুমুল আলোড়ন তোলা এই বইটা ফ্রেডারিক ফোরসাইথকে খ্যাতির শীর্ষে নিয়ে যায়। কিছু কথা এখানে জানানো প্রয়োজন। ফ্রেডারিক ফোরসাইথ পেশাগত জীবনে নিজেও ছিলেন গোয়েন্দা। ব্রিটেনে জন্ম নেওয়া এই লোকটি চার্লস দ্য গলের সময় ফ্রান্সে জার্নালিষ্ট হিসেবে কর্মরত ছিলেন। সেখানে কর্মরত থাকা অবস্থাতেই চার্লস দ্য গল আতাতায়ীর হাতে নিহত হন। তবে তাই বলে এখানকার এন্ডিং যে এটাই হবে তা ভেবে বসবেন না। যারা এটার মাসুদ রানা ভার্সন পড়তে চান তারা সেই উ সেন পড়তে পারেন। এই বই থেকেই সেই উ সেন নির্মান করা হয়েছে। তবে সামান্য এলোমেলো করা হয়েছে। মাসুদ রানায় তো সবসময় প্রত্যাশা অনুযায়ী একটা এন্ডিং হবে জানা কথা, কিন্তু এটায় এন্ডিংটা হয়েছে এমন যা পাঠকের মাথায় আসবেনা। বইটার শেষ পর্যন্ত না যাওয়া পর্যন্ত পাঠক বুঝতেই পারবেনা কে আসল নায়ক আর কে ভিলেন। থ্রিলার জগতের অন্যতম সেরা এই বই। আশা করি এখনই হাতে নিয়ে বসে যাবেন। না পড়লে বলবো অসাধারন এক থ্রিলার বই মিস করে বসে আছেন। রেটিং- ৫.০০/৫.০০
Was this review helpful to you?
or
কালজয়ী। ইতিহাসের অন্যতম সেরা। পলিটিক্যাল থ্রিলারের মধ্যে বিশ্বসেরা। টেকনিক্যাল এনালাইসিসে অবশ্যই পৃথিবীর সেরা। যাই বলি না কেন, তাই আমার কাছে কম মনে হয়। এমন একটি থ্রিলার উপন্যাস যা থ্রিলার ফিকশনের জগতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনে দেয়। এটি এমন একটি সৃষ্টি যা সব থ্রিলার প্রেমীদের জন্য অবশ্য পাঠ্য। যা না পড়লে আমি মনে করি থ্রিলার উপন্যাসের পাঠ্যসুচীই পুরোপুরি ব্যর্থ। ফ্রেডেরিক ফরসাইথ আজ থেকে ৪২ বছর আগে "দ্য ডে অফ দি জ্যাকেল" লিখে আমার মত পৃথিবীর অগনিত পাঠকের মন শুধু জয়ই করেননি, হৃদয় কিনে নিয়েছেন। সাল ১৯৬৩- ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট শার্ল দ্য গল। ফ্রান্সেরই বিপ্লবী সেনাদের আন্ডারগ্রাউন্ড সংগঠন সিক্রেট আর্মি বা ওএএস প্রেসিডেন্টকে হত্যার ২/ বার ব্যর্থ চেস্টা চালায়। বেশ কয়েকবার ব্যর্থতার পর সংগঠনের নতুন নেতা কর্নেল রদিন তার দুই সহচরকে নিয়ে খুবই গোপনে সিদ্ধান্ত নেয় গুপ্তঘাতক নিয়োগের। এমন একজন যে কখনো ব্যর্থ হয়নি। রদিন বেছে নিল লম্বা, সোনালি চুলের এক ইংরেজকে। যে নিজের কাজে বিশ্বসেরা। সে কাজ করে সম্পূর্ণ একাই। পরিকল্পনা, সিদ্ধান্ত সবই সেই গুপ্তঘাতক নিজে নেয়। পৃথিবীর বড় বড় গোয়েন্দা বাহিনীর কাছেও সে অজ্ঞ্যাত। তার কৌশল আর ধূর্ততা অদ্বিতীয়। তার নাম কেউ জানে না। তার পরিচয় একটাই। তার ছন্দনাম। জ্যাকেল। ফ্রেঞ্চ সিক্রেট সার্ভিস জানতে পারল প্রেসিডেন্টের উপর আবার হামলা হতে পারে। কিন্তু কে হামলা করবে তা তারা জানে না। দায়িত্ব পেল ফ্রেঞ্চ পুলিশের ডেপুটি ক্লদ লেবেল। যার রেকর্ড তার যোগ্যতার সাক্ষী। শুরু হল এক অবিশ্বাস্য চেজ। অর্ধ মিলিয়ন ডলারের এক রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র। পৃথিবী-সেরা গুপ্তঘাতক। একটি মানব শিকারের কাহিনী। একটি চেজের কাহিনী। একটি খুনের কাহিনী। দ্য ডে অফ দি জ্যাকেল। ফ্রেডেরিক ফরসাইথের অন্য সকল উপন্যাসের মতই তাঁর প্রথম উপন্যাসটিও একটি সত্য ঘটনার উপর ভিত্তি করে শুরু হয়েছে। দ্য ডে অফ দি জ্যাকেল পৃথিবীর প্রথম থ্রিলার যেখানে প্রক্রিয়াগত দিকগুলা বিশদ এবং খুব গভীরভাবে তুলে ধরা হয়েছে। খুনের থ্রিলার তো আমরা অনেক পড়ি, কিন্তু ফরসাইথ কিভাবে কার্য সম্পাদন করতে হয় তা তুলে আনেন তাঁর জাদুকরী লেখায়। তাঁর উপন্যাসের নায়কদের মাঝে আমরা কিন্তু অতিমানবীয় উপাদান তেমন একটা দেখিনা। যাই উনি লেখেন তা খুবই বাস্তবিক। দ্য ডে অফ দি জ্যাকেল -এ লেখক এতটাই অসাধারণ লিখেছেন এবং কাহিনী এতোটাই রোমাঞ্চকর আর জাদুকরী যে প্রতিটি অধ্যায় পাঠককে শ্বাসরুদ্ধ করে রাখে। আর অপরাধের বর্ণনাগুলা এতোটাই বিস্তারিত আর অসাধারণ যে, পাঠকের মনে হবে সেই কাহিনীর কোন চরিত্র। আমি বলব না যে, এই থ্রিলারের প্রতি পাতায় উত্তেজনা, পড়া শুরু করলে শেষ না করে উঠতে পারবেন না ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু আমি এটা বলব যে, আপনি কাহিনীর এক-তৃতীয়াংশ শেষ করার পর বাকি পাতা আর সময় কিভাবে উড়ে যাবে তা আপনি নিজেও টের পাবেন না।
Was this review helpful to you?
or
Thriller Master
Was this review helpful to you?
or
Nazim Uddin was the first person whose excellent translations introduced me to this world famous thrillers during my school days in 2008/9.
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ তবে বইয়ের পৃষ্ঠার মান আরো ভালো থাকা উচিৎ
Was this review helpful to you?
or
এই বই পড়তে পড়তে আমি বার বার ঘুমাই পড়ছি ২১৯ পৃষ্ঠা পড়ার পরও কোন আনুভুতি পাইনায় ।।
Was this review helpful to you?
or
আমার কাছে পড়া বেস্ট হ্রিলার বই। প্রতিটা পৃষ্ঠাই পাঠককে চুম্বকের মত টেনে রাখবে লাস্ট পৃষ্ঠা অবধি। ফরসাইথ একজন প্রফেসনাল আততায়ীর প্ল্যান এত সুন্দরভাবে বর্ণনা করেছেন যা আসলেই বলে বোঝানো যাবে না। সাথে বিভিন্ন স্পটের বর্ণনা, ক্ষুরধার প্ল্যান, গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর তীক্ষ্ণ নজরদারি, প্রেসিডেন্ট গলের চিন্তাভাবনা সবই খুব সুন্দরভাবে দেয়া আছে। ফরসাইথ থ্রিলার এর অন্যতম একজন খ্যাতনামা লেখক। তবে ডে অফ দ্য জ্যাকেল তার মাস্টারপিস। থ্রিলার প্রেমীদের জন্য অবশ্যই পাঠ্য। রেটিং ৫/৫
Was this review helpful to you?
or
কালজয়ী। ইতিহাসের অন্যতম সেরা। পলিটিক্যাল থ্রিলারের মধ্যে বিশ্বসেরা। টেকনিক্যাল এনালাইসিসে অবশ্যই পৃথিবীর সেরা। যাই বলি না কেন, তাই আমার কাছে কম মনে হয়। এমন একটি থ্রিলার উপন্যাস যা থ্রিলার ফিকশনের জগতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনে দেয়। এটি এমন একটি সৃষ্টি যা সব থ্রিলার প্রেমীদের জন্য অবশ্য পাঠ্য। যা না পড়লে আমি মনে করি থ্রিলার উপন্যাসের পাঠ্যসুচীই পুরোপুরি ব্যর্থ। ফ্রেডেরিক ফরসাইথ আজ থেকে ৪২ বছর আগে "দ্য ডে অফ দি জ্যাকেল" লিখে আমার মত পৃথিবীর অগনিত পাঠকের মন শুধু জয়ই করেননি, হৃদয় কিনে নিয়েছেন। সাল ১৯৬৩- ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট শার্ল দ্য গল। ফ্রান্সেরই বিপ্লবী সেনাদের আন্ডারগ্রাউন্ড সংগঠন সিক্রেট আর্মি বা ওএএস প্রেসিডেন্টকে হত্যার ২/ বার ব্যর্থ চেস্টা চালায়। বেশ কয়েকবার ব্যর্থতার পর সংগঠনের নতুন নেতা কর্নেল রদিন তার দুই সহচরকে নিয়ে খুবই গোপনে সিদ্ধান্ত নেয় গুপ্তঘাতক নিয়োগের। এমন একজন যে কখনো ব্যর্থ হয়নি। রদিন বেছে নিল লম্বা, সোনালি চুলের এক ইংরেজকে। যে নিজের কাজে বিশ্বসেরা। সে কাজ করে সম্পূর্ণ একাই। পরিকল্পনা, সিদ্ধান্ত সবই সেই গুপ্তঘাতক নিজে নেয়। পৃথিবীর বড় বড় গোয়েন্দা বাহিনীর কাছেও সে অজ্ঞ্যাত। তার কৌশল আর ধূর্ততা অদ্বিতীয়। তার নাম কেউ জানে না। তার পরিচয় একটাই। তার ছন্দনাম। জ্যাকেল। ফ্রেঞ্চ সিক্রেট সার্ভিস জানতে পারল প্রেসিডেন্টের উপর আবার হামলা হতে পারে। কিন্তু কে হামলা করবে তা তারা জানে না। দায়িত্ব পেল ফ্রেঞ্চ পুলিশের ডেপুটি ক্লদ লেবেল। যার রেকর্ড তার যোগ্যতার সাক্ষী। শুরু হল এক অবিশ্বাস্য চেজ। অর্ধ মিলিয়ন ডলারের এক রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র। পৃথিবী-সেরা গুপ্তঘাতক। একটি মানব শিকারের কাহিনী। একটি চেজের কাহিনী। একটি খুনের কাহিনী। দ্য ডে অফ দি জ্যাকেল। ফ্রেডেরিক ফরসাইথের অন্য সকল উপন্যাসের মতই তাঁর প্রথম উপন্যাসটিও একটি সত্য ঘটনার উপর ভিত্তি করে শুরু হয়েছে। দ্য ডে অফ দি জ্যাকেল পৃথিবীর প্রথম থ্রিলার যেখানে প্রক্রিয়াগত দিকগুলা বিশদ এবং খুব গভীরভাবে তুলে ধরা হয়েছে। খুনের থ্রিলার তো আমরা অনেক পড়ি, কিন্তু ফরসাইথ কিভাবে কার্য সম্পাদন করতে হয় তা তুলে আনেন তাঁর জাদুকরী লেখায়। তাঁর উপন্যাসের নায়কদের মাঝে আমরা কিন্তু অতিমানবীয় উপাদান তেমন একটা দেখিনা। যাই উনি লেখেন তা খুবই বাস্তবিক। দ্য ডে অফ দি জ্যাকেল -এ লেখক এতটাই অসাধারণ লিখেছেন এবং কাহিনী এতোটাই রোমাঞ্চকর আর জাদুকরী যে প্রতিটি অধ্যায় পাঠককে শ্বাসরুদ্ধ করে রাখে। আর অপরাধের বর্ণনাগুলা এতোটাই বিস্তারিত আর অসাধারণ যে, পাঠকের মনে হবে সেই কাহিনীর কোন চরিত্র। আমি বলব না যে, এই থ্রিলারের প্রতি পাতায় উত্তেজনা, পড়া শুরু করলে শেষ না করে উঠতে পারবেন না ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু আমি এটা বলব যে, আপনি কাহিনীর এক-তৃতীয়াংশ শেষ করার পর বাকি পাতা আর সময় কিভাবে উড়ে যাবে তা আপনি নিজেও টের পাবেন না। আমাকে যখন কেউ জিজ্ঞেস করে থ্রিলার বা সর্বোপরি কোন উপন্যাসের মধ্যে আমার সবচেয়ে প্রিয় কোনটি। আমি কোনওসময় যেকোনো একটা বেছে নিতে পারি না। চার/পাঁচটার নাম সবসময় বলি। কিন্তু সবসময় প্রথম যে নামটা নিয়ে থাকি তা হল দ্য ডে অফ দি জ্যাকেল। অ্যা সেভেন স্টার থ্রিলার ফর মি।