User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
দারুণ বই
Was this review helpful to you?
or
বইটি উৎসর্গ সেই সব কিশোরদের যারা বড় হয়েছে বুকে শোক নিয়ে, যারা বড় হবে বুকে শোক নিয়ে। এই বইটি তাদের জন্য যারা শোকের ভেতরে অাছে এবং থাকবে শোকের ভেতরে। যাদের চোখে টলমল করছে জলের ফোঁটা। সে জল ঝরে না। এই গল্প তাদের জন্য যারা বড় হয়েছে কিন্তু আজো একা। কি যেন হারিয়ে ফেলেছে তারা। হয়তো হৃৎপিন্ড! হইতো পৃথিবী! হয়তো জীবন! " আব্বুকে মনে পড়ে হুমায়ুন আজাদ " এ এক বিষন্ন সুন্দর তরুণের গল্প। যে তরুণ জীবনযাপন করে যাচ্ছে অাপন ভূবনে। কিন্তু সে পড়ে আছে তার সবচেয়ে সুন্দর, সবচেয়ে মধুর স্মৃতির মধ্যে। আব্বুকে তার মনে পড়ে হয়তো মনে পড়ে না। মনে পড়ে না বলেই হয়তো আব্বুকে তার সবথেকে বেশি মনে পড়ে। এ এক বিষন্ন সুন্দর তরুনের গল্প। যার জানা নেই অাব্বুরা কেমন হয়! কেমন করে কথা বলে! কেমন করে হাঁটে! কেমন করে খায়! কেমন করে ঘুমায়! কেমন করে চুল আঁচড়ায়! কেমন করে শার্টের বোতাম লাগায়! এই গল্প সেই সব তরুনদের জন্য যারা জানে না অাব্বুর গায়ের গন্ধ কেমন হয়! সবুজ পতাকার মাঝের ঐ রক্তিম সূর্যটাকে ধরে অানতে পারলেই অাব্বুর ফিরে অাসার কথা ছিল। স্বাধীনতার ঘেড়ায় চেয়ে সূয্যিমামা সবার ঘরে ফিরে এসেছে কিন্তু অামার ঘরে অাব্বু ফিরে অাসেনি। প্রতিবার দরজায় কড়া নাড়ার শব্দ শুনলে মনে হয় এই বুঝি অাব্বু এল, অামি ছুটে গিয়ে দরজা খুলি কিন্তু দরজার সামনে কখনো অাব্বুকে পাইনি। অামাদের সবার জীবনে এসেছিল এক মহা যুদ্ধ। অামার সুন্দর মধুর কবিতায় ভরা আব্বু গিয়েছিল সেই মহাযুদ্ধে। কিন্তু আর ফেরেনি। তারপর সকলের জীবন ভরে উঠেছে স্বাধীনতায় কিন্তু অামার জীবন ভরেনি আব্বু ফেরেনি বলে। সেই বিষন্ন সুন্দর তরুনের জবানিতে লেখা গল্প অাব্বুকে মনে পড়ে। যে তরুন মুক্তিযুদ্ধের সময়ে ছোট্ট শিশু। অাব্বু তাকে রেখে চলে যায় মহান যুদ্ধে। অাজ অাব্বুর লেখা ডায়েরি তরুনের হাতে। যে মনে করছে তার অাব্বু কেমন ছিলো।প্রথাবিরোধী সব্যসাচী লেখক হুমায়ুন অাজাদের অন্যতম সেরা কিশোর উপন্যাস এই বইটি, যে বই কাঁদাবে, ভাবাবে। বাবার কথা মনে করে অাপনি যদি কাঁদতে চান তবে বইটি অাপনার জন্য।
Was this review helpful to you?
or
"ষোলো বছর ধ'রে আমি আব্বুকে দেখিনা, ষোলো শো বছর আমি আব্বুকে দেখবো না। আর আব্বুকে আমার খুব মনে পড়ে কারণ আব্বুকে আমার মনে পড়ে না।" এই লাইনগুলোই বলে দেয় পুরো বই টা জুড়ে আছে এক ছেলের তার আব্বুকে মনে পড়ার আকুতি। মনে না পড়ার আকুতি। . . বইটিতে মুক্তিযুদ্ধের সময়ের ঘটনা একটা চার বছরের শিশুর দৃষ্টিভঙ্গিতে বর্নণা করা হয়েছে। বর্নণা করা হয়ে যুদ্ধকালীন বাংলাদেশের সময়কার ঘটনা। এসেছে ইতিহাসে কালরাত্রি নামে পরিচিত পঁচিশে মার্চের ঘটনা একটা ছোট শিশুর দৃষ্টিভঙ্গিতে। এসেছে রাজাকার বাহিনীর ধ্বংসলীলা। . . প্রিয় কিছু উক্তি: - আব্বুকে আমার খুব মনে পড়ে। কারণ আব্বুকে আমার মনে পড়ে না। - রক্তিম লালের চেয়ে কত বেশি লাল! - আমি কি পাথর যে একখানে পড়ে থাকবো? পাথরের মিত স্বপ্নহীন হলে একখানে পড়ে থাকা যায়। আমি যে স্বপ্ন দেখি সারারাত; আর স্বপ্নে আমি ঘুরে বেড়াই পরীর দেশে। তাই তো ঘুরি খাট ভরে - যারা স্বপ্ন দেখে না তারা কি স্বাপ্নিকদের কখনো বোঝে? - জনতারর আছে রক্ত; আর দানবের আছে অস্ত্র - পাকিস্তানিরা ভয় দেখায় না, মানুষ খুন করে, নিশ্চয়ই ছাত্রদের মেরে শেষ করছে - ওই রাতটা দেখার ছিল না। ছিল শোনার, আর রক্তাক্ত মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ার - সব দেশেই এমন লোক পাওয়া যায় যারা নিজের ভাইয়ের প্রাণ নিতে আনন্দ পায় - আব্বুর হাসিটা চারদিকে কান্নার মতো টলমল করতে লাগলো আমার চোখের মধ্যে পাঠ প্রতিক্রিয়া: এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলার মত। ছোট শিশুর দৃষ্টিভঙ্গিতে লেখার জন্য মাঝে মাঝে কিছু লাইন বার বার রিপিট করা হয়েছে। পুরোই শিশুদের একটা ফ্লেভার এসেছে। পড়ে না থাকলে পড়তে পারেন চমত্কার এই বইটি। হ্যাপি রিডিং
Was this review helpful to you?
or
ষোলো বছর ধ'রে আমি আব্বুকে দেখিনা, ষোলো শো বছর আমি আব্বুকে দেখবো না। আর আব্বুকে আমার খুব মনে পড়ে কারণ আব্বুকে আমার মনে পড়ে না।" এই লাইনগুলোই বলে দেয় পুরো বই টা জুড়ে আছে এক ছেলের তার আব্বুকে মনে পড়ার আকুতি। মনে না পড়ার আকুতি। . . বইটিতে মুক্তিযুদ্ধের সময়ের ঘটনা একটা চার বছরের শিশুর দৃষ্টিভঙ্গিতে বর্নণা করা হয়েছে। বর্নণা করা হয়ে যুদ্ধকালীন বাংলাদেশের সময়কার ঘটনা। এসেছে ইতিহাসে কালরাত্রি নামে পরিচিত পঁচিশে মার্চের ঘটনা একটা ছোট শিশুর দৃষ্টিভঙ্গিতে। এসেছে রাজাকার বাহিনীর ধ্বংসলীলা। . . প্রিয় কিছু উক্তি: - আব্বুকে আমার খুব মনে পড়ে। কারণ আব্বুকে আমার মনে পড়ে না। - রক্তিম লালের চেয়ে কত বেশি লাল! - আমি কি পাথর যে একখানে পড়ে থাকবো? পাথরের মিত স্বপ্নহীন হলে একখানে পড়ে থাকা যায়। আমি যে স্বপ্ন দেখি সারারাত; আর স্বপ্নে আমি ঘুরে বেড়াই পরীর দেশে। তাই তো ঘুরি খাট ভরে - যারা স্বপ্ন দেখে না তারা কি স্বাপ্নিকদের কখনো বোঝে? - জনতারর আছে রক্ত; আর দানবের আছে অস্ত্র - পাকিস্তানিরা ভয় দেখায় না, মানুষ খুন করে, নিশ্চয়ই ছাত্রদের মেরে শেষ করছে - ওই রাতটা দেখার ছিল না। ছিল শোনার, আর রক্তাক্ত মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ার - সব দেশেই এমন লোক পাওয়া যায় যারা নিজের ভাইয়ের প্রাণ নিতে আনন্দ পায় - আব্বুর হাসিটা চারদিকে কান্নার মতো টলমল করতে লাগলো আমার চোখের মধ্যে পাঠ প্রতিক্রিয়া: এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলার মত। ছোট শিশুর দৃষ্টিভঙ্গিতে লেখার জন্য মাঝে মাঝে কিছু লাইন বার বার রিপিট করা হয়েছে। পুরোই শিশুদের একটা ফ্লেভার এসেছে। পড়ে না থাকলে পড়তে পারেন চমত্কার এই বইটি।
Was this review helpful to you?
or
আব্বুকে মনে পড়ে - সত্যই কথা - আব্বু মারা গেছে আজ ৯ বছর বইটি প্রতি শব্দ পড়ার সময় মনে হয়েছে যেন আমি সরাসরি আব্বু সামনে বসে কাজটি গুলো করছি। বইটি পড়ে আব্বুকে হারানোর ব্যাথা মনে পড়ছে। তা ছাড়া বইটি অসাধারণ
Was this review helpful to you?
or
বাচ্চাদের জন্য লেখা হুমায়ুন আজাদের অন্যতম সেরা একটা বই। পুরো বইজুড়ে কেমন যেন বিষাদ ছেয়ে আছে। মুক্তিযুদ্ধের গল্প বলেই হয়তো এমনটা হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধা বাবার যুদ্ধে যাওয়া এবং একটা শিশুর চোখ দিয়ে যুদ্ধের দিনগুলি দেখা হয়েছে। বাক্যের গঠন বেশ সুন্দর। বাচ্চাদের জন্য লেখা বলেই হয়তো খুব যত্ন করে লিখেছেন হুমায়ুন আজাদ। ছোট বইটা পড়তে ভালোই লাগে এবং রেশ থেকে যায় অনেকক্ষণ।
Was this review helpful to you?
or
আব্বুকে মনে পড়ে বাংলাদেশি অন্যতম প্রথাবিরোধী লেখক হুমায়ুন আজাদ রচিত কিশোর উপন্যাস। ১৯৮৯ সালের জুনে (আষাঢ় ১৩৯৬ বঙ্গাব্দ) বাংলাদেশের আগামী প্রকাশনী ঢাকা থেকে এটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।এই উপন্যাসের মূল উপজীব্য বিষয় ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ। সারাদিন কান্না কাটির জন্য এই এক বই ই যথেষ্ট।
Was this review helpful to you?
or
প্রথা বিরোধী লেখক হুমায়ূন আজাদের 'আব্বুকে মনে পড়ে' বইটা একটা শিশুতোষ বই। লেখক তার এই বইতে তার জীবনে বিভিন্ন ঘটনার বর্ণনা দিয়েছেন। তিনি এখানে তার আব্বুর সাথে হওয়া বিভিন্ন ঘটনার এমন ভাবে বর্ণনা দিয়েছেন যার উপভোগ্য। তার সুচারু বর্ণনা আমাদেরকে বইয়ের একেবারে ভিতরে নিয়ে যাবে। কয়েকটা জায়গায় পাঠকের চোখে জল আনতে বাধ্য করবে। বাবাকে হারানোর ফলে একটি শিশুর মনে যে শূন্যতার তোইরি হয়, তার মনে যে গভীর ব্যথা তা আমরা এই বইটা পড়লে দেখতে পারবো...বাবাকে হারিয়ে একটি শিশু হাহাকার!হারানো বাবাকে ফিরে পাবার আকুলতা। যদিও বইটা শিশুতোষ, তবু, সব্বারই ভাল লাগবে,এই আশা করা যায়!
Was this review helpful to you?
or
? বইয়ের নাম: আব্বুকে মনে পড়ে ✒️ লেখক:ড. হুমায়ুন আজাদ ?প্রকাশক:আগামী প্রকাশনী ?পৃষ্ঠা সংখ্যা:৫৮ ?মূল্য:৯০ ৳ "ষোলো বছর ধরে আমি আব্বুর সাথে একা একা কথা বলি। আমার বন্ধুরা ওদের আব্বুকে খুব ভয় পায়। আমি আব্বুকে একটুও ভয় পাই না। সব সময় শুধু আব্বুর মুখোমুখি হই । এ দরজা দিয়ে বেরোনোর সময় আব্বুর সামনে পড়ি, ঐ দরজা দিয়ে বেড়োনোর সময় আব্বুর সামনে পড়ি। বারান্দায় পাশপাশি দাঁড়াই। রিকশা ঠিক করার সময় দেখি আব্বু বারান্দা থেকে হাঁসিমুখে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। " আব্বু, আমি যাই "-- আমি বলি। "রিকশায় ঠিকমতো বসে যাস"-আব্বু হাত নেড়ে বলে। "তুমি ভয় পেয়ো না" , আমার রিকশা চলতে শুরু করে,পেছনে ভাসতে থাকে আব্বুর হাঁসি। কিন্তু প্রথম বাঁকটি পেরিয়ে রিকশাটি যেই দ্বিতীয় বাঁক নিতে যাবে, দেখি সামনের দিক থেকে ছুটে আসছে আব্বুর রিকশা।------- আমার আব্বুর মতো কারো আব্বু আর সবজায়গায় ছড়িয়ে নেই, সব জায়গায় দাঁড়িয়ে নেই--চতুর্দিকে হাসে না--সারাক্ষণ ধরে কাছে আসে না। আব্বুকে আমার মনে পড়ে। আব্বুকে আমার মনে পড়ে না! " ডক্টর হুমায়ুন আজাদ। একজন সব্যসাচী লেখক। যে হুমায়ুন আজাদ লিখেছেন অজস্র মননশীল পাণ্ডিত্যপূর্ণ বই,তিনিই আবার লিখেছেন কিশোরদের জন্য স্মৃতিভারাতুর মধুর বই। তার ই এক নিদর্শন "আব্বুকে মনে পড়ে" ।অল্প বয়সী এক বালকের বয়সে নিজের জবানিতে তিনি লিখেছেন একজন বাবার গল্প -- একজন বাবা হারানোর গল্প। ছেলেটি যখন জন্মেছিলো,চারিদিক তখন উন্মাতাল। "সবাই কি ওর বিরুদ্ধে? ও আসবে বলে ক্ষেপে উঠেছে মানুষেরা?"- লিখেছিলেন ছেলেটির বাবা, তার দিনপঞ্জিতে। কেননা, তখন ''একটি দানব দেশ দখল করে বসেছিলো।তাদের প্রতিটি নখে গাঁথা ছিলো অনেক অস্ত্র।মানুষ আর দানবের লড়াই শুরু হয়েছিলো সারা দেশে""। যুদ্ধপূর্ব বাংলাদেশে দাঁড়িয়ে ছেলেটির মুখে তিনি দেখেছিলেন গোলাপ ফুলের মুখের রূপ। তিনি ছেলেটিকে ডাকতেন "আপনি" করে, তার আরো দুটো উপাধিও জুটেছিলো -- ইডিয়ট আর মনীষী! বাবার সাথে খেলে, হামাগুড়ি দিয়ে,বিড়াল পুষে, পরী দেখে বেড়ে উঠতে থাকে ছেলেটি। ছেলেটি যখন পা দিয়েছিলো চার--এ, সেটি ছিলো "সেই যে খুব বড় বছরটি,যার নাম একাত্তর।" বাবা পরিবারসহ চলে আসেন গ্রামের বাসায়। হানাদাররা হানা দেয় সেখানেও। আবার তাদের ফিরতে হয় তাদের শহর- ঢাকাতে। বাবা যোগ দেন মুক্তিবাহিনীতে। মাঝে একটি চিঠি লিখে তিনি তার কথা জানান ছেলেটিকে। এরপর দেশ স্বাধীন হয়, চারিদিকে চানতারার বদলে ওঠে সবুজের বুকে লাল সূর্য -- কিন্তু বাবা আর ফেরেন না। ছেলেটি যেনো কড়া নাড়ার শব্দ শুনতে পায়, সবসময়। বসে থাকতে পারে না সে, কিন্তু গিয়ে দেখে কেউ নেই। সে মনে মনে ডাকে -- "আব্বু তুমি কোথায় গেছো? আব্বু তুমি এখন সকালে কখন ঘুম থেকে ওঠো? কখন ঘুমাও তুমি? আব্বু, তুমি আর আমার কাছে আসো না কেনো? আমার সেই পরীদের কথা মনে পড়ে, তোমার সাথে নীল মাছ দেখতে ইচ্ছে করে, তোমার হাত ধরে হাটতে ইচ্ছে করে সূর্যটার দিকে। আব্বু, তুমি কোথায় আছো?আমি চুপ করে বসে থাকি, আমাদের খাটগুলো চুপ করে বসে থাকে, তোমার বইগুলো চুপ করে বসে থাকে। তোমার জন্য আমাদের কারো ঘুম হয় না, আব্বু !" অসম্ভব আবেগপূর্ণ বইটি বাল্যকালে বাবা-মায়ের সুনিবিড় স্নেহ-মমতার স্বাক্ষর রাখে, তেমনি এক বাবা-হারা পুত্রের হাহাকারকেও ফুটিয়ে তোলে।বাবার চরিত্রটিও এখানে অসম্ভব মানবীয় আর আদর্শবান করে বর্ণনা করা হয়েছে। আপনি যদি খুব আবেগী পাঠক হন, তবে বইটি পড়তে পড়তে কখন যে চোখে জল চলে আসবে,বুঝতেই পারবেন না। "" ষোলো বছর ধরে আমি আব্বুকে দেখি না। ষোলো বছর আমি আব্বুকে দেখবো না। আব্বুকে আমার খুউব মনে পড়ে, কারণ আব্বুকে আমার মনে পড়ে না । ""?