User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
অসম্ভব সুন্দর একটি বই!
Was this review helpful to you?
or
good
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ একটি বই?
Was this review helpful to you?
or
ভালো লেগেছে আমার কাছে ।
Was this review helpful to you?
or
শুধু বলবো অসাধারন বই।
Was this review helpful to you?
or
খুব ভালো!
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ একটা বই। খুবই সুন্দর এবং সহজ ভাবে সব বিষয় উপস্থাপন করেছেন।বইটা পড়ে অনেক কিছু বুঝতে ও শিখতে পারলাম। তাই লেখককে অনেক ধন্যবাদ। এমন সুন্দর একটা বই লেখার জন্য।
Was this review helpful to you?
or
কোটিপতি একজন নিঃসঙ্গ মানুষের কাহিনী নিয়েই মূলত সেদিন চৈত্রমাস বইটি লিখেছেন প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমে। মুবিনুর রহমান সাহেব এতিম খানায় বড় হয়েছেন। কিন্তু নিজের চেষ্টায় কোটি কোটি টাকা কামিয়ে এখন অবসর জীবন যাপন করছেন। তাঁর বিয়ে হয়েছিলো মাত্র কয়েক ঘন্টার জন্য লায়লার সাথে। কিন্তু জীবনের শেষ অবধি এসেও তিনি লায়লার খোঁজ খবর নিতে ভুলে যান না। এখনো তিনি মনে মনে প্রেমপত্র লিখেন লায়াকে। লায়লার একমাত্র মেয়ে নীতুর জন্মের পরে লায়লা একটা চিঠি দিয়েছিলেন মুবিনুর রহমানকে মেয়ের নাম রাখার জন্য। তাহলে কী নীতু মুবিনুর রহমান সাহেবের মেয়ে? অন্যদিকে উপন্যাসের নায়ক চরিত্রে অভুনয় করছে শফিক। তার স্ত্রী মীরা। নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের জীবন যাপন আর দুঃখ কষ্ট ফুটে উঠে নায়ক-নায়িকার কাহিনীতে। সব মিলিয়ে অসাধারণ একটি উপন্যাস 'সেদিন চৈত্রমাস' এ কথা নির্দিধায় বলা যায়...
Was this review helpful to you?
or
,,,,,,
Was this review helpful to you?
or
First i was very confused for how the book is gonna be. but when i started to read it i was very happy and read the whole book in one day. It is a very good book so i think everyone should buy and read this book.
Was this review helpful to you?
or
Before reading this book, I was not a fan of Humayun Ahmed but I became a fan of him after reading it. But unfortunately he left us, forever. I never fell bored whenever I read it. This is honestly one of the best creations of Humayun Ahmed.
Was this review helpful to you?
or
শফিকুল ইসলাম মবিনুর রহমান নামের নতুন পিএ হিসেবে জয়েন করেন।ভদ্রলোক সারাদিন বাসায়ই থাকেন,তেমন কিছুই করেন না।ব্যবসার সব দেখাশোনা করে তার ক্যাশিয়ার।তিনি থাকেন দোতলায়,নীচতল চাকর-বাকরদের জন্য।তো তাকে কিছুদিনের মধ্যেই মোবাইল আর সার্বক্ষণিক গাড়ি দেয়া হয়।এতো কিছু পেয়েও সে কেন জানি মবিনুর সাহেবকে পছন্দ করে না।উনার একটা বিয়ে হয়েছিলো শুধু ৭ ঘন্টার জন্য এবং তা ভেঙ্গেও যায়।পরে ঐ মেয়েটির আরেক জায়গায় বিয়ে হয়।মবিনুর রহমান এখনও তার খোজখবর রাখেন।ফল-টল পাঠান।আর এই দায়িত্বটা এখন শফিকুল ইসলামকে দেওয়া হয়।তার কাজ এখন এটাই আর ধীরে ধীরে তার বাবাও একাজে জড়িয়ে যায়।এভাবেই এগোতে থাকে কাহিনী। পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ শহুরে পটভূমিতে লেখা একটি অসাধারণ সামাজিক উপন্যাস।এক নিঃশ্বাসে শেষ করার মত এই উপন্যাসটি সবারই ভালো লাগবে।স্যারের অন্যান্য বই থেকে একটু আলাদা।যদিও শেষে মন খারাপ করা অনুভূতি আছে।পড়ে দেখবেন সবাই।আশা করি ভালো লাগবে।
Was this review helpful to you?
or
স্যার এর এই বই মাস্টারপিস।বাড়ির নাম আতর বাড়ি। বাড়ির মালিক মবিন সাহেব কাজ থেকে অবসর নিয়েছেন।তার টাকাপয়সার হিসাব রাখার জন্য চারজন চার্টার্ড একাউন্টস আছে। বাড়িতে কর্মচারী নিয়ে তিনি একাই থাকেন। তার আগের ম্যানেজার গুরুতর অপরাধ করেছেন বলে তাকে চাকরি থেকে বাদ দেয়া হয়েছে। অবশ্য সে যদি ৫০ হাজার বার কানে ধরে উঠবস করতে পারে তাহলে চাকরিতে পুনরায় বহাল করা হবে। এই সমস্ত জায়গায় লেখক বিশেষ হিউমারের চিহ্ন রেখে গেছেন। শফিক এই বাড়িতে চাকরিতে জয়েন করেছে। বেতন ভাল, কিন্তু কাজটা কি সেটা সে এখনও জানেনা। চাকরিতে জয়েন করার কিছুদিনের মধ্যেই তাকে একটা মোবাইল এবং সার্বক্ষণিক ব্যবহারের জন্য একটা গাড়ি দেয়া হয়। তার কয়দিন পর চার বেডরুমের একটা ফ্ল্যাটও দেয়া হয়। এতকিছু পেয়েও শফিক কেন জানি মবিন সাহেবকে পছন্দ করে না। যদিও সেটা সে প্রকাশ করেনা।সাধারন নিয়মে মালিককে বলা সাজে না। কিন্তু হয়ত মালিক বুঝতে পারে। মবিন সাহেব একবার বিয়ে করেছিলেন ৭ ঘন্টার জন্য। রাত ১ টা ১০ এ বিয়ে হয়, সকাল ৮ টা ১০ এ তালাক হয়ে যায়। সেই মেয়ের আবার অন্যত্র বিয়ে হয়, একটা মেয়েও হয়। মবিন সাহেবের ধারনা মেয়েটা তার। মবিন সাহেব এখনও সেই মহিলার খোঁজখবর রাখেন। এটা সেটা পাঠান। শফিকের কাজ হলো, সেই মহিলার সাথে যোগাযোগ রাখা। মবিন সাহেব কিছু পাঠাতে চাইলেও শফিকের হাতে পাঠান। এসবের সাথে শফিকের বাবাও যুক্ত হয়ে যান। বেশ ভাল লেগেছে। পড়ে দেখতে পারেন
Was this review helpful to you?
or
বাড়ির নাম আতর বাড়ি। বাড়ির মালিক মবিন সাহেব কাজ থেকে অবসর নিয়েছেন। সারা জীবনে অনেক টাকা তিনি কামিয়েছেন, যদিও তিনি এতিমখানায় মানুষ। তার টাকাপয়সার হিসাব রাখার জন্য চারজন চার্টার্ড একাউন্টস আছে। বাড়িতে কর্মচারী নিয়ে তিনি একাই থাকেন। তার আগের ম্যানেজার গুরুতর অপরাধ করেছেন বলে তাকে চাকরি থেকে বাদ দেয়া হয়েছে। অবশ্য সে যদি ৫০ হাজার বার কানে ধরে উঠবস করতে পারে তাহলে চাকরিতে পুনরায় বহাল করা হবে। শফিক এই বাড়িতে চাকরিতে জয়েন করেছে। বেতন ভাল, কিন্তু কাজটা কি সেটা সে এখনও জানেনা। এজন্য সে কিছুটা বিভ্রান্ত। চাকরিতে জয়েন করার কিছুদিনের মধ্যেই তাকে একটা মোবাইল এবং সার্বক্ষণিক ব্যবহারের জন্য একটা গাড়ি দেয়া হয়। তার কয়দিন পর চার বেডরুমের একটা ফ্ল্যাটও দেয়া হয়। এতকিছু পেয়েও শফিক কেন জানি মবিন সাহেবকে পছন্দ করে না। যদিও সেটা সে প্রকাশ করেনা। মেজাজ খারাপের ঝালটা যায় তার স্ত্রী মীরার উপর দিয়ে। মবিন সাহেব একবার বিয়ে করেছিলেন ৭ ঘন্টার জন্য। রাত ১ টা ১০ এ বিয়ে হয়, সকাল ৮ টা ১০ এ তালাক হয়ে যায়। সেই মেয়ের আবার অন্যত্র বিয়ে হয়, একটা মেয়েও হয়। মবিন সাহেবের ধারনা মেয়েটা তার। মবিন সাহেব এখনও সেই মহিলার খোঁজখবর রাখেন। এটা সেটা পাঠান। শফিকের কাজ হলো, সেই মহিলার সাথে যোগাযোগ রাখা। মবিন সাহেব কিছু পাঠাতে চাইলেও শফিকের হাতে পাঠান। এসবের সাথে শফিকের বাবাও যুক্ত হয়ে যান।
Was this review helpful to you?
or
হুমায়ূন আহমেদের ‘সেদিন চৌত্রমাস’ উপন্যসাটি এইমাত্র পড়া শেষ করলাম। এখনও বইটির ব্যাপারে আমার আচ্ছন্নতা কাটছে না। সেই মুগ্ধতার আবেশকে সঙ্গী করেই রিভিউ লিখতে বসলাম। ‘সেদিন চৌত্রমাস’ উপন্যাসটির অন্যতম প্রধান চরিত্র শফিক। সে একটি নতুন চাকরি পেয়ে এক বিশাল বাড়ির গেটের কাছে এসে দাঁড়িয়েছে। এই অবস্থায়ই গল্পটি শুরু হয়। এরপর পাঠক আসতে আসতে পরিচিত হবেন মবিনুর রহমান নামের এক রহস্যময় চরিত্রের সাথে। এই মবিনুর রহমানই হল শফিকের চারকিদাতা। মবিনুর রহমান বিশাল ধনী ব্যক্তি। তার ব্যাঙ্কে যে পরিমাণ টাকা আছে তার ইন্টারেস্টেই মাসে কয়েক কোটি টাকা আসে। কিন্তু অত্যন্ত আশ্চর্যের ব্যাপার হল মবিনুর রহমানের ছেলেবেলা কেটেছে একটি এতিমখানায়। তারপর আজকের এই অবস্থানে তিনি এসেছেন পুরোপুরি নিজের চেষ্টায়। আবার ধনী ব্যক্তিরা সাধারণত টাকার নেশা থেকে মুক্ত হতে পারেন না। তারা সারাজীবনই টাকার পিছনে ছুটে বেড়ান। কিন্তু মবিনুর রহমান এক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম। তিনি এখন অবসর জীবন-যাপন করছেন। শফিকের চাকরি হয় এই মবিনুর রহমানের পিএ হিসেবে। তারপর লেখক আস্তে আস্তে শফিকের স্ত্রী মীরা ও তাদের একমাত্র কন্যা নিশোকে গল্পের মধ্যে আনেন। আমরা দেখতে পাই অভাবের কারণে শফিক আর তার স্ত্রী এক ঘরের একটি বাসা নিয়ে খুবই মানবেতর জীবন-যাপন করছেন। শফিকের ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও তার বাবা-মাকে নিজের সাথে রাখতে পারছে না। কিন্তু মবিনুর রহমানের চাকরি পাওয়ার পর থেকে শফিকের ভাগ্যের পরিবর্তন হতে থাকে। তার বেতন মাসে পনের হাজার টাকা হয়। সে অফিস থেকে সব সময়ের জন্যে গাড়ি ও মোবাইল ফোন পায়। এবং অফিসের স্টাফদের জন্যে যে কোয়ার্টার আছে সেখানে একটা চার রুমের বাড়িও পায়। কিন্তু শফিক কেন জানি কিছুতেই মবিনুর রহমানকে সহ্য করতে পারে না। এদিকে ঘটনা এগোতে থাকলে মবিনুর রহমানের জীবনের আরেকটি অধ্যায় উন্মোচিত হয়। মবিনুর রহমানের লায়লা নামের এক মেয়ের সাথে বিয়ে হয়েছিলো। কিন্তু বিয়েটা মাত্র সাত ঘণ্টা স্থায়ী হয়। লায়লা এখন তার একমাত্র মেয়ে নীতুকে নিয়ে নারায়ণগঞ্জ থাকেন। মবিনুর রহমান লায়লার সাথে সরাসরি যোগাযোগ রাখেন না। কিন্তু তার কর্মচারীদের দিয়ে মাঝে মাঝেই এটা-ওটা পাঠান। কিন্তু উপন্যাসের শেষের দিকে লায়লা হঠাৎ তার মেয়ে নীতুকে নিয়ে বিরাট সমস্যায় পড়েন। এলাকার কুখ্যাত সন্ত্রাসী লায়লার কাছে নীতুকে বিয়ে করার প্রস্তাব পাঠায় এবং চিন্তা-ভাবনা করার জন্যে দশদিন সময় দেয়। এই অবস্থা থেকে লায়লা আর তার মেয়ে নীতু কীভাবে রক্ষা পাবে? মবিনুর রহমান সাহেবের এমন অদ্ভুত আচরণের রহস্যই বা কী? শফিক আর মীরার শেষ পর্যন্ত কী হবে? উপন্যাসের একটা পর্যায়ে এসে এই প্রশ্নগুলো পাঠককে পেয়ে বসবে। আমি আর এগুলোর উত্তর দিলাম না। বইটি পড়ার সময়েই পাঠক এই প্রশ্নগুলোর উত্তর পাবেন। হুমায়ূন আহমেদের অসাধারণ সাবলীল লেখনীর কারণে পাঠক খুব সহজেই ‘সেদিন চৌত্রমাস’ উপন্যাসটির সাথে একাত্ম হয়ে যাবেন। এক নিঃশ্বাসে শেষ করার মত এই উপন্যাসটি সবারই ভালো লাগবে আশা করি।
Was this review helpful to you?
or
বাড়ির নাম আতর বাড়ি। বাড়ির মালিক মবিন সাহেব কাজ থেকে অবসর নিয়েছেন। সারা জীবনে অনেক টাকা তিনি কামিয়েছেন, যদিও তিনি এতিমখানায় মানুষ। তার টাকাপয়সার হিসাব রাখার জন্য চারজন চার্টার্ড একাউন্টস আছে। বাড়িতে কর্মচারী নিয়ে তিনি একাই থাকেন। তার আগের ম্যানেজার গুরুতর অপরাধ করেছেন বলে তাকে চাকরি থেকে বাদ দেয়া হয়েছে। অবশ্য সে যদি ৫০ হাজার বার কানে ধরে উঠবস করতে পারে তাহলে চাকরিতে পুনরায় বহাল করা হবে। শফিক এই বাড়িতে চাকরিতে জয়েন করেছে। বেতন ভাল, কিন্তু কাজটা কি সেটা সে এখনও জানেনা। এজন্য সে কিছুটা বিভ্রান্ত। চাকরিতে জয়েন করার কিছুদিনের মধ্যেই তাকে একটা মোবাইল এবং সার্বক্ষণিক ব্যবহারের জন্য একটা গাড়ি দেয়া হয়। তার কয়দিন পর চার বেডরুমের একটা ফ্ল্যাটও দেয়া হয়। এতকিছু পেয়েও শফিক কেন জানি মবিন সাহেবকে পছন্দ করে না। যদিও সেটা সে প্রকাশ করেনা। মেজাজ খারাপের ঝালটা যায় তার স্ত্রী মীরার উপর দিয়ে। মবিন সাহেব একবার বিয়ে করেছিলেন ৭ ঘন্টার জন্য। রাত ১ টা ১০ এ বিয়ে হয়, সকাল ৮ টা ১০ এ তালাক হয়ে যায়। সেই মেয়ের আবার অন্যত্র বিয়ে হয়, একটা মেয়েও হয়। মবিন সাহেবের ধারনা মেয়েটা তার। মবিন সাহেব এখনও সেই মহিলার খোঁজখবর রাখেন। এটা সেটা পাঠান। শফিকের কাজ হলো, সেই মহিলার সাথে যোগাযোগ রাখা। মবিন সাহেব কিছু পাঠাতে চাইলেও শফিকের হাতে পাঠান। এসবের সাথে শফিকের বাবাও যুক্ত হয়ে যান। ব্যক্তিগত মতামতঃ অন্যসব বইয়ের মত না হলেও ততটা খারাপও লাগেনি। শফিকের বাবা-মা দুজনেই আনন্দ দিয়েছেন। শফিকের মেয়ে নিশো মাঝরাতে উঠে বাবা-মা কে বিব্রত করে, এটাও মজার বিষয়। এসবের মধ্যেও কিছুটা সাসপেন্স আছে, বারবার মনে হতে থাকবে তারপর কি হবে, তারপর কি হবে? সবমিলিয়ে ভালই বলা চলে।