User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
অনেক ভালো লেগেছে।
Was this review helpful to you?
or
Good Book.. Enjoyed Reading
Was this review helpful to you?
or
এর থেকে ভালো এডভেঞ্চার উপন্যাস আর হতে পারেনা।।হাতি শিকার করতে যেয়ে যুদ্ধ জড়িয়ে পড়া।তাও যুদ্ধ করতে হবে নিজের পুরানো শত্রুর দলে।।তারপর যুদ্ধ থেকে কিভাবে প্রানে ফিরে আসা যায় তার কাহিনী।।। এই উপন্যাসের চরিত্রগুলিও খুব সুন্দর।।আমি একটা কথাই বলতে চাই কেউ যদি এডভেঞ্চার পছন্দ করেন তাহলে উইলবার স্মিথের এই রোলার কোস্টারে চরে বসুন।
Was this review helpful to you?
or
আমার পড়া অন্যতম সেরা একটা উপন্যাস! প্রতি মূহুর্তে উত্তেজনাময়! এক কথায়, অসাধারণ! উইলবার স্মিথ এর অনন্য এক সৃষ্টি।
Was this review helpful to you?
or
অসামান্য রুপবতী মেয়ে ক্লডিয়া। বাবার সাথে নিজের ইচ্ছের বিরুদ্ধেই আফ্রিকা এসেছে। না এসে কোনো উপায় নেই, কারণ হয়তো এই যাত্রাই বাবার শেষ যাত্রা। বাবাকে যেমন ঘৃণা করে তেমনি ভালোবাসে। এখন আফ্রিকায় এসেছে সে, জানে প্রানী হত্যাই একমাত্র উদ্দেশ্য, যদিও এখনো সংঘর্ষ লাগেনি বাবার সাথে কিন্তু ঠান্ডা লড়াই শুরু হয়ে গেছে তার। শন কোর্টনী একজন শিকারী। নিষ্ঠুর, দয়ামায়াহীন এক কঠিন পাত্র। একটা কন্সেশন চালায় সে। তার প্রধান কাজ হচ্ছে তার ক্লায়েন্টদের শিকারে সাহায্য করা, কিন্তু একটু উলটো পালটা হলেই দেখা দিতে পারে অনেক বড় সমস্যা, চলে যেতে পারে কারো প্রাণ, তাই সদা সতর্ক। আফ্রিকা আসার ৪ দিনের মধ্যেই ক্লডিয়া বুঝে ফেল্লো যদি তার জীবনে সব থেকে বেশি কাউকে অপছন্দ করে তাহলে সেটা হচ্ছে এই শন। কিন্তু দেখতে এতোই সুন্দর সে যে তার প্রতিটি ইন্দ্রিয় তারস্বরে চিৎকার করে সতর্ক করে দিচ্ছে তাকে। তাদের লক্ষ্য ফ্রেডরিক দ্য দ্রেট কে স্বীকার করা। খুব চালাক এবং দানব আকৃতির এক সিংহ। কোনো ভাবেই ধরা দিচ্ছে না। অবশেষে স্বীকার হল ফ্রেডরিক, কিন্তু চরম মুল্য চুকাতে হল এজন্য শনকে। হয়ত তার লাইসেন্সটাও বাতিল হয়ে যেতে পারে কিন্তু সাফারি তো বন্ধ হচ্ছে না, ক্যাপোর সাথে এটাও হয়তো শনের শেষ শিকার। অবশেষে দেখা মিলল সেই দৈত্যাকার হাতি তুকুটেলা, যার জন্যই ক্যাপোর আফ্রিকা আগমণ। কিন্তু না চাইলেই ক্লডিয়াকে সাথে নিতে হচ্ছে এবার শনকে আবার। মাতাউ এর ছাপ অনুসরণ এর মাধ্যমেই আনুষ্ঠানিক ভাবে শুরু হয়ে গেলো অভিজান। ক্লডিয়ার মধ্যেও যেনো অবাধ্য হওয়ার লক্ষণ টা মিলিয়ে গেছে। কিন্তু সমস্যা এবার অন্যখানে, তুকুটেলার পিছনে লেগেছে কিছু পোচার। তুকুটেলাউ সীমান্ত পার হয়ে চলে গেসে মোজাম্বিকে। কিন্তু রিকার্ডো মনটেরো যে নাছোড়বান্দা। তুকুটেলাকে তার চাই-ই-চাই। এরজন্য যেকোনো মূল্য সাইট সে রাজী কিন্তু সমস্যা হয়ে দাড়ালো ক্লডিয়া। বাবাকে কিছুতেই একা ছাড়বে না, আর একান্তই বাধ্য হয়ে তাকে নিয়েই মোজাম্বিকে ঢুকে পড়লো শন। মোজাম্বিকে ঢুকে যেনো জলন্ত কড়াই এ ঢুকে পরল শন বাহিনী। একে ততো চলছে যুদ্ধ তার উপর যুদ্ধের ২ পক্ষ্যেই শত্রুর অভাব নেই তার উপর দলে ক্লডিয়ার মত এক তরুনী যার অবাধ্যতা আবারো বিপদের মুখে ফেললো শনকে। সব বাধা পেরিয়ে এগিয়ে চলছে পুরো দল। অবশেষে দেখা মিলল তুকুটেলার, কিন্তু এবার বিনিময়ে কি দিতে হচ্ছে? ক্যাপো কি পারবে তার শিকারকে শিকারে পরিনত করতে নাকি সেই হতে যাচ্ছে শিকারের শিকার?? ওদিকে ক্লডিয়াকে যে পিছনে ফেলে এসেছে শন! ওকে কি পাবে সুস্থ অবস্থায়? কিন্তু গল্প তো মাত্র শুরু হল। অজ্ঞাত শত্রুর পেছনে শন বাহিনী। এর মধ্যে একজন আবার তাদের পূর্ব পরিচিত। কি হতে যাচ্ছে সেখানে? কমরেড চায়নার সাথে আবারো দেখা হতে যাচ্ছে শনের। এর মাধ্যমে শুরু হল নতুন আরেক যুদ্ধ। সাধারণ এক সাফারি পরিনতি পেয়ে গেলো অসীম এক যুদ্ধে। এক পক্ষ্যে শন, ক্লডিয়া আর মাতাউ অন্য পক্ষ্যে পুরো এক দল। শন বাহিনী বন্দী জেনারেল চায়নার হাতে, মুক্তি মিলবে কিন্তু করে দিতে হবে কঠিন এক কাজ। অনিচ্ছাসত্ত্বেও রাজী হল শন। ১২ জনের দল নিয়ে যেতে হবে এক মিশনে, এই মিশনে সফল হলে মিলবে মুক্তি। অবশেষে রওনা হল শন তার নতুন মিশনে। নিরাপদেই ফিরে এলো মিশন থেকে শন, এখন হবে তার ২য় এবং কঠিন মিশন টা। বের হতে হবে মুজাম্বিক থেকে নিরাপদে যেখানে পদে পদে বিপদের হাতছানী। পারবে কি শন এই মিশনে সফল হতে? কিন্তু তা হবার ন্য। কথার বরখেলাপ করলো কম্রেড চায়না, তার দলকে ট্রেনিং দিতে হবে শনের। কিন্তু সময় ও খুব কম। কিন্তু ভালো দিক হচ্ছে ক্লডিয়াকে মুক্ত করে দিয়েছে চায়না। শুরু হল জোবকে নিয়ে শনের ট্রেনিং দেওয়া। ট্রেনিং শেষ করার সাথে সাথে এখন যেতে হবে বাজপাখির আস্তানা দখল করতে আর এ কাজে সফল না হলে মুক্তি মিলবে না। কিন্তু যখন কাজটায় সফল হল তখনি কি গল্প শেষ?? না এখনো অনেক কিছুই বাকি। এখানে এসে পাবেন বন্ধুর প্রতি বন্ধুর ভালোবাসা কতটা হতে পারে। সীমান্ত ২ দিনের পথ। চায়না কথারেখেছে, মুক্তি মিলেছে তাদের। এখন আছে সীমান্তের পথে। কিন্তু চায়নার শেষ হাসিতে কি ছিলো যেটা শন বুজতে পারেনি? আর আলফান্সোই কি চাচ্ছে এখন? সে কি আসলে চায়নার কথা।রাখতে যাচ্ছে শনের সাথে নাকি অন্য কোনো আদেষ আছে তার উপরে? জোব কি পারবে তার ধকল কাটিয়ে উঠতে? কিন্তু ২ দিনের পথ এখন দাড়িয়েছে ৩০০ মাইলের হাটা পথে। সামনে যাওয়ার রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছে চায়না, পিছনেও তার বাহিনী আর দুপাশে ফ্রেলামো বাহিনী। কিন্তু সব বাধা অতিক্রম করেই এগিয়ে চলছে শন বাহিনী। শন এতোদিন ছিল একজন শিকারি, কিন্তু দাবার ছক বদলে গেছে, শিকারি এখন আরেকজনের শিকার। এই সময়ে নতুন এক আত্মত্যাগ। এ যেনো বন্ধুর প্রতি বন্ধুর ভালোবাসারি আরেক নাম। কাদছে শন, কাদছে ক্লডিয়া। পারবে কি শন এই আত্মদানের প্রদান দিতে? পারবে কি চায়নার উপর প্রতিশোধ নিতে?? অসাধারণ সুন্দর একটি বই।
Was this review helpful to you?
or
শন কোর্টনি- অকুতোভয় শিকারী, আফ্রিকা মহাদেশের মতোই দুরন্ত, বন্য, অসম সাহসী এক যুবা যার রক্তে বইছে অভিজান আর শিকারের অদম্য স্পৃহা। তার সঙ্গী কর্নেল রিকার্ডো মনটেরো বিশাল ধনকুবের, জীবনে কত টাকা কামিয়েছে- তার কোনো ইয়ত্তা নেই। কিন্তু এবারে সবচেয়ে বড়ো ট্রফি চাই তার- আফ্রিকার কিংবদন্তি হাতির দাঁত। রিকার্ডো যানেন, ক্যান্সারে মরার আগে এই তার শেষ শিকার। জানে তার মেয়ে অপরূপা ক্লডিয়াও। জানে না শুধু শন। আরো জানে না, প্রবল প্রকৃতি আর হিংস্র শত্রুর বিরুদ্ধে কেমন করে লড়ে জিতবে ও। এ খেলায় হার মানেই মরণ। বিশ্ববিখ্যাত ঔপন্যাসিক উইলবার স্মিথের অমর সৃষ্টি , শিকারী শন কোর্টনি আপনাকে নিয়ে যাবে আফ্রিকার গহীন বনে, যেখানে একটা আইন চলে- মারো অথবা মরো।