User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
If you are 8-9 years old you will like this book. I didn’t like it tho.
Was this review helpful to you?
or
ending ta atektu better hote parto
Was this review helpful to you?
or
It was really good
Was this review helpful to you?
or
ভাল লেগেছে।ছোট বড় সবার ভাল লাগবে।
Was this review helpful to you?
or
ভালোই লেগেছে
Was this review helpful to you?
or
মেয়েটির নাম নারীনা। আর তার বন্ধু পরাগ(জংলে জালা ডংলে ডালা টুগরি পরাং) ? বইটি পড়তে পড়তে কখনো কখনো রূপকথার জগতে চলে গিয়েছি আবার ফিরে এসেছি একটি এতিম মেয়ের কঠিন বাস্তবতায় :)
Was this review helpful to you?
or
জাফর ইকবাল স্যারের একটু ব্যতিক্রমী ধরনের কিশোর উপন্যাস "মেয়েটির নাম নারীনা"। বইটি পড়ার সময় মনে হয়, এ যেন এক রূপকথার গল্প। কিন্তু না এ কোন রূপকথার গল্প না। রূপকথার আদলে লেখা এক অন্ধকার সময়ের কথা! গল্পের শুরুতে দেখা যায়, মিতুলে চিকেন পক্স হয়েছে। একে একে আত্মীয়স্বজন সবাই এসে দেখে যাচ্ছে মিতুলকে। আর সবার হাতেই কিছু না কিছু গিফ্টের বক্স। মিতুলের বড় মামাও এসে হাজির মিতুলকে দেখার জন্য। সেই বড় মামার কাছেই রাতে ঘুমানোর সময় মিতুলের বায়না, গল্প শুনাতে হবে। মামার সেই গল্প নিয়ে এই বইয়ের কাহিনী। গল্পের সেই মেয়েটির নাম নারীনা। ছোট বয়সেই বাবা-মাকে হারায় নারীনা। রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে, অনাহারে মৃতপ্রায় হয়ে বনে পড়ে থাকে নারীনা। এক জাদুকর তার প্রেত সাধনার জন্য লাশ খুজেঁ বেড়াচ্ছিল। নারীনাকে লাশ ভেবে বাড়ি নিয়ে যায়। নারীনার জ্ঞান ফিরে আসার পর জাদুকর রাগ করে এক বাঘের খাচাঁয় বন্দি করে রাখে নারীনাকে। কিন্তু আশ্চর্যের ব্যাপার হলো, বাঘ তো নারীনাকে খেলোই না আরো বাঘের উপর শুয়ে রাত পার করে দিলো নারীনা। জাদুকর এই কাহিনী দেখে ঠিক করলো বাঘের সার্কাস দেখাবে। কিন্তু বাঘটা মারা যাওয়ার পর নারীনাকে বিক্রি করে দেয় এক ভিখারীর কাছে। সেই ভিখারীও একসময় বিক্রি করে দেয় এক নিষ্ঠুর মানুষের কাছে। নারীনার জীবনটা পুরা অতিষ্ঠ হয়ে যায়। কিন্তু কিছু করার নেই। তাই সব অত্যাচার মেনে নিয়ে থাকে সেখানে। একদিন বনে কাঠ কাটতে গিয়ে নারীনার সাথে পরিচয় হয় "জংলে জালা ডংলে ডালা টুগরি টুরাং" এর সাথে। না না এ কোন বন্যপ্রাণী না! এটা একটা ছেলের নাম। ওর ডাক নাম পরাগ। পরাগের সাথে নারীনার পরিচয় হওয়ার পর নারীনার দিনকাল খুব ভালো কাটতে থাকে। এতগুলা বছর পর একটু আনন্দের দিন দেখতে পায়। কিন্তু জন্মের পর থেকে যার কপালে এতো দুঃখ-কষ্ট সে কি এতো সহজেই আনন্দ উপভোগ করতে পারবে? এই বইয়ে আরো কিছু চরিত্র আছে। ভুটু, টিটিং, ছুটনি, বুটনি, সেনাপতি গুরগিল কু গুরগান, টিকটিকালি! এদের সবার কাহিনী নিয়েই লেখা "মেয়েটির নাম নারীনা"!
Was this review helpful to you?
or
boiti khub valo...thanks rokomari and jafor iqbal sir....
Was this review helpful to you?
or
Meyetir Naam Narina is a fantasy novel aimed at a very young audience. I read it as a teen, so it wasn't quite my thing. So I had to try to see it from a kid's perspective. It's an interesting book! If you're at a pre-teen age, this might be the book for you. Or if you're looking for a book to read out for your child or little sibling, give this a go!
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_রিভিউ_প্রতিযোগ_মার্চ রিভিউ নংঃ ৯ বই: মেয়েটির নাম নারীনা জনরা: বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখক: মুহাম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশনী: পার্ল পাবলিকেশন্স প্রকাশ কাল: বইমেলা ২০০৯ পৃষ্ঠা: ১৪১ প্রচ্ছদ: ধ্রুব এষ মুদ্রিত মূল্য: ১৭০৳ লেখক পরিচিতিঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল (জন্ম: ২৩ ডিসেম্বর ১৯৫২) হলেন একজন বাংলাদেশী লেখক, পদার্থবিদ ও শিক্ষাবিদ। তাকে বাংলাদেশে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখা ও জনপ্রিয়করণের পথিকৃৎ হিসাবে গণ্য করা হয়। এছাড়াও তিনি একজন জনপ্রিয় শিশুসাহিত্যিক এবং কলাম-লেখক। তার লেখা বেশ কয়েকটি উপন্যাস চলচ্চিত্রে রূপায়িত হয়েছে। তিনি শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের একজন অধ্যাপক এবং তড়িৎ কৌশল বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব প্রাপ্ত ছিলেন। কাহিনী সংক্ষেপেঃ মিতুল বাচ্চা মানুষ। স্কুলে পড়ে। হঠাত করেই তার জলবসন্ত হল। তাই কি আর করা জ্বর নিয়ে বিছায়ানায় বিশ্রাম করতে হচ্ছে তাকে, কিন্তু কতদিনই বা শুয়ে থাকতে ভাল্লাগে? তাই তার উদ্ধারে এগিয়ে আসল বড়মামা। তাকে রাতে ঘুম পাড়িয়ে দেওয়ার জন্য রূপকথার গল্প বলতে শুরু করল। যাকে নিয়ে রূপকথার গল্প সেই মেয়েটির নাম নারীনা। রূপকথার বরাবরের সেটাপ। অনেক অনেক দিন আগের কথা। যখন কিনা বিদ্যুৎ গাড়ি, কলকারখানা কিছুই ছিল না। তখনকার কথা এটা। রূপকথা হলেও নারীনার মনে অনেক দুঃখ। ছোট বেলাতেই তার বাবা মা গত হয়। বড় হতেই তাকে বিক্রি করে দেওয়া হয় গ্রামে এক মানুষের বাসায়। সেই বাসার মালিকের দুই মেয়ে। মা মেয়েরা মিলে নারীনার জীবন অতিষ্ঠ করে তুলছিল। নারীনা একদিন খুব ভোরে বের হয়েছে বনে যাওয়ার জন্য।বনে তার সঙ্গে দেখা হলো এক অদ্ভুত ছেলের।সেই ছেলের নাম "জংলে জালা ডংলে ডালা টুগরি টুরাং!বড় মামা এদের গল্প বলছেন মিতুলকে।গল্পে আছে আরও অনেক চরিত্র। টিটিং, ভুটু, ছুটকি, টিকটিকালি ...।আর আছে ভয়ঙ্কর একজন সেনাপতি গুরগিল কু গুরগান! শুনতে শুনতে, পড়তে পড়তে রূপকথা মনে হতেই পারে কিন্তু মেয়েটির নাম নারীনা রূপকথা নয়, রূপকথার আদলে এক অন্ধকার সময়ের কাহিনী। পাঠ্য প্রতিক্রিয়াঃ বাচ্চাদের জন্যে নতুন রুপকথা পাওয়াই যায় না,সেখানে এত সুন্দর গল্প ।একটু স্পয়লার দিই, একদম শেষে নায়ক নায়িকার বিয়ে না দিয়ে উলটা তারা বড় হইল, ফ্রেন্ড থাক্তেও পারে, নাও পারে - এটা ভাল্লাগসে।আরও কিছু তথাকথিত কদাকার জিনিস বইতে রয়ে গেসে । যেমন, খারাপ মহিলা মানেই হবে ইয়া মোটা গাট্টা-গোট্টা পুরুষালি ভাব এবং ভাল মহিলা মানেই সুন্দরী পাতলা পুতলা ! আবার, ভিলেন জীবনে খুবই ব্যর্থ হইসে মানে, তারা ইয়ায়া মোটা হয়ে গেসে আর সারাদিন বাসায় বসে টিভি সিরিজ দেখে।
Was this review helpful to you?
or
বই: মেয়েটির নাম নারীনা জনরা: বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখক: মুহাম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশনী: পার্ল পাবলিকেশন্স প্রকাশ কাল: বইমেলা ২০০৯ পৃষ্ঠা: ১৪১ প্রচ্ছদ: ধ্রুব এষ মুদ্রিত মূল্য: ১৭০৳ কাহিনী সংক্ষেপ: মিতুলের চিকেন পক্স হয়েছে, সারাদিন রাত চুলকানির জ্বালায় অস্থির সে। রাতেও ঠিকমত ঘুম হয় না তার। বড়মামার কাছে তাই সে অাবদার করে গল্প শোনার। বড়মামা তাকে গল্প শোনায় নারীনা নামের একটি মেয়ের। গল্পটা রূপকথার মতো মনে হলেও এর অাদলে উঠে এসেছে এক অন্ধকার সময়ের কাহিনী। মেয়েটির নাম নারীনা, বন থেকে কাঠ অানার জন্য প্রতি সপ্তাহে সে বনে যায়। বনের পশু পাখির সাথে খুব ভাব তার। একদিন তার সাথে দেখা হয় এক অদ্ভুত বালকের নাম তার জংলে জালা ডংলে ডালা টুগরি টুরাং, যদিও তার নানী ডাকে পরাইগ্গা অাসল নাম পরাগ। জন্মের পর থেকেই একের পর এক প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে লড়াই করে তার জীবন কাটে। বিভিন্ন হাত ঘুরে দাস-দাসী বিক্রির হাট থেকে তার অবস্থান এখন ছুটকিদের বাড়িতে ঝিয়ের কাজ করা। নারীনা দিন কাটে ছুটকি, বুকটির নানা অত্যাচারে তবুও তার মুখ থেকে হাসি সরে না। হঠাৎ করেই এক বিপদ এসে হাজির হলো সেনাপতি এক যন্ত্র অাবিস্কার করেছে চোর বদমাসদের শাস্তি দেবার জন্য। কিন্তু সে যন্ত্রের জন্য প্রয়োজন একজন নিখুঁত মেয়ে, বলি দিয়ে যন্ত্র শুদ্ধ করার জন্য। হাজার মানুষের ভিড়ে তারা খুঁজে নিল নারীনাকে, এত সুন্দর নিখুঁত মেয়ে পাওয়া যে বড্ড মুশকিল। এদিকে জঙ্গলে পরাগ তার জন্য অপেক্ষা করতে করতে রাত হয়ে যায়। বাড়ি গিয়ে নানীর কাছে শোনে সব ঘটনা। এরপর যায় নারীনাকে উদ্ধার করার জন্য তার সব ঘুমাঘুমালি, পুকাতঙ্ক গাছের পাতা নিয়ে... পরাগ কী পারবে নারীনাকে উদ্ধার করতে সেই যন্ত্রের কবল থেকে, সমাজের নানা অত্যাচারের হাত থেকে। নিজস্ব মতামত : রূপকথার অাড়ালে সমাজের নানা অসঙ্গতি তুলে ধরেছেন লেখক তার গল্পে। ভিক্ষাবৃত্তিকে পেশা হিসেবে নিতে নানান কৌশল অার বিলুপ্ত দাস প্রথার অাধুনিক ভার্সন হিসেবে নানা রকম অত্যাচারের কাহিনী। গল্প শুনতে শুনতে নারীনার জন্য মনের কোনে অসীম দুঃখবোধের জন্ম। তবে হ্যাঁ কিশোর উপন্যাস তাই এ বয়স অতিক্রমকারীরা এ বই পড়ে অাগ্রহ পাবেন না। কেবল নতুন পাঠক হিসেবে যাদের অাবির্ভাব সে সব ছোট ভাইবোনদের জন্য উপহার হিসেবে দিতে পারেন।
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_পাঠক_সমাগম_বুক_রিভিউ_প্রতিযোগিতা মাস:জুলাই সপ্তাহ:৩য় বইয়ের নাম:মেয়েটির নাম নারীনা লেখক:মুহাম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশনী :পার্ল পাবলিকেশন্স পৃষ্ঠা:১৫০ মূল্য:২০০.০০ গ্রন্হস্বত্ব:প্রফেসর ইয়াসমিন হক প্রচ্ছদ :ধ্রুব এষ। #কাহিনী সংক্ষেপ: মেয়েটির নাম নারীনা বইয়ে মূল চরিত্রগত হল নারীনা। নারীনা একদিন খুব ভোরে বের হয়েছে বনে যাওয়ার জন্য বনে তার সাথে দেখা হলো এক অদ্ভুত ছেলের। সেই ছেলের নাম "জংলে জালা ডংলে ডালা টুগরি টুরাং" গল্পের আরো একটি চরিত্রের বড় মামা এই গল্প বলছেন মিতুল কে গল্পে আরো অনেক চরিত্র আছে। টিটিং,ভুটু,ছুটকি,টিকটিকালি...। আরো আছে ভয়ংকর একজন সেনাপতি গুরগিল কু গুরগান! শুনলে বা পড়লে মনে হতে পারে এটি রুপকথা। কিন্তু আদৌ এটি কোন রুপকথা নয় বরং রুপকথার আদোলে এক অন্ধকার সময়ের কাহিনী। #পাঠ প্রতিক্রিয়া: মুহাম্মদ জাফর ইকবাল লিখা এই বইটি ছোট থেকে বড় সকলের খুব পছন্দের । এই বইটি তে যে মেয়েটির নাম নারীনা সে আসলে মিতুল এর দেয়া ছদ্ম নাম। এই বইয়ে এক অন্ধকার যুগের কথা তুলে ধরেছে। বইটির লেখক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল চেয়েছেন এই বইটির মাধ্যমে তিনি ছোট বড় সকলের কাছে সেই অন্ধকার যুগের কথা তুলে ধরবেন এবং তিনি এই বইটির মাধ্যমে তা তুলে ধরেছেন। তাই আপনারা যারা বই টি এখনো পড়েন নি তারা এখনি সংগ্রহ করে বইটির মূল কাহিনী জেনে নিন। তামান্না আক্তার সাথী
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_রিভিউ_প্রতিযোগিতা_নভেম্বর_২০১৮ উপন্যাসঃমেয়েটির নাম নারীনা লেখকঃমুহম্মদ জাফর ইকবাল ধরনঃশিশু-কিশোর উপন্যাস প্রকাশনীঃ পার্ল পাবলিকেশন্স দামঃ২০০ টাকা মুল চরিত্রঃনারীনা জাফর ইকবাল স্যারের যতগুলো কিশোর উপন্যাস পড়েছি তার ভেতর এটি ছিল সম্পূর্ন ব্যাতিক্রম ধর্মী কিশোর উপন্যাস।। মিতুল নামের এক বাচ্চা চিকেন পক্স এ আক্রান্ত হয়েছে,, মামা দেখতে আসলে আবদার ছোট বাচ্চাটার যেন মামা একটা গল্প বলে,,অনেক বায়নার পরেও ছোট বাচ্চার আবদার মামা রেখেছিলো কি?? পুরো বইটা পড়লে মনে হবে একটা স্বপ্নের মধ্যে আছেন,, রুপকথাও ভাবা যেতে পারে,, রুপকথার মাধ্যমে বলা হয়েছে এমন কিছু সময়ের কথা যা শুনলে আপনি আৎকে উঠবেন,, বিশ্বাস করতে কষ্ট হবে।। বনজঙ্গলে ঘুরে বেড়াতে কার না ভালো লাগে,, কিন্তু যদি এমন কারও সাথে পরিচয় হয় যার নামটা শুনে উচ্চারন করতে দাত ভেঙ্গে যাচ্ছে তাহলে অনুভুতিটা কেমন হবে?? :D :D এমন কিছু শাস্তির বর্ননা ছিল,, যা ভাবলেই ভয় কাজ করতো,,সেই কালোকুঠি।।।যেখানে রোজ হারিয়ে যাচ্ছে কতো মানুষ,,, কেন হারিয়ে যায়?? এগুলোর পেছনে কে আছে?? কেনই বা করছে তারা এমন??? আসলেই কি হতো ঐ কালোকুঠিতে?? এতো আতঙ্ক কেন সবার মধ্যে নাম শুনলেই?? এই রহস্য কি উদঘাটন হয়েছিল?? পাঠ্য প্রতিক্রিয়াঃ বইটি যখন দেখি, নামটা অদ্ভুত দেখে পড়তে ইচ্ছে হয়নি প্রথমে, কিন্তু হাতের কাছে কোন বই না থাকায়, বাধ্য হয়েই পড়া।। খারাপ লাগেনাই এক কথায়। স্যারের বই গুলো যখনই পড়ি প্রতিবাদি একটা মনোভাবের সৃষ্টি হয় সবসময়,,মুল চরিত্রে নিজেকে কল্পনা করা শুরু করি,,এটাও ব্যাতিক্রম নয়। আর যারা একটু কল্পনাবিলাসী তাদের জন্য নিঃসন্দেহে বলা যায় এটা পড়ার মতো বই একটা।। :)