User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Sagar Mallick

      29 Sep 2018 05:54 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বই: নারীর কোনও দেশ নেই। লেখক: তসলিমা নাসরিন। প্রকাশনী: আগামী প্রকাশনী মূল্য: তিনশত টাকা। যদি দেশ মানে যদি নিরাপত্তা, দেশ মানে স্বাধীনতা হয়, তবে নারীর নিশ্চয় কোন দেশ নেই। আমি নারী,আমি পারি। আমাকে আমার কথা বলতে হবে। কেও আমার কথাকে সাহস বলে ডাকে। কিন্তু আমি বলি আমাদের স্বাধীনতার কথা। স্বাধীনতা কেও হাতে এনে ধরিয়ে দেয় না। স্বাধীনতা অর্জন করতে হয়। আমরা স্বাধীনতাকে স্বাভাবিক করবো, সার্বজনীন করবো। তখন আমাদের সকলের পরিচয় হবে আমরা মানুষ। নারীর কোনও দেশ নেই বইটিতে ৪৬ টি শিরোনামে ৪৬ টি লেখা আছে। প্রতিটি শিরোনামে বিভিন্ন সময়ে লেখকের বিভিন্ন বিষয়ের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া স্থান পেয়েছে। বইটি সেই সকল নারীর যারা কখনো থেমে থাকেনি। যারা জানতে চায় স্বাধীনতা মানে কি। স্বাধীনতার প্রকৃত অর্থ কি? ১) " পুরুষের বেলায় অধিকার " পুরুষেরা রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে যে মর্যাদা পায়, নারীরা তা পায় না। পায় না,কিন্তু পাওয়া উচিত। যে সংস্কৃতি আমাদের মধ্য টিকে আছে তা মানুষের অধিকার হরণ করে। হাজার বছরের পুরনো পচা সংস্কৃতি ভেঙে যাক।নতুন সংস্কৃতি হোক যেখানে সমতা নারীর অধিকার নয় স্বাভাবিক জীবন হবে। ২) " বাঙালি পুরুষ " সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় তাঁর জন্মদিনে বেশ অনেকে গৌরব করে বলেছে যে আমার জীবনে বহু নারীর সমাগম ছিল। আজ যদি কোন লেখিকা অমন বলত তবে? বাঙালী পুরুষেরা তার সঙ্গীকে শীর্ষ সূখ দেওয়ার ব্যাপারে সচেতন নয়। পশ্চিমে ফ্রি সেক্স বলতে শরিরের সাথে যৌন সম্পর্ক বোঝায় না। বোঝায় ভালোবাসার সাথে স্বর্গীয় সম্পর্ক। যা বাঙালী হৃদয়ের বোধগম্য নয়। ৩) " নারী শরীর " নারী শরীর নিয়ে এতকাল পুরুষেরা লিখেছেন, এঁকেছেন, গড়েছেন। পুরুষ নারী শরীর কে একটা দাসী বানিয়ে রেখেছে। আগে গোটা কয়েক সন্তান জন্ম দিয়ে সংসার কর্ম করলে হতো। এখন লাগে সুন্দরী দাসী। সিলিং শরির,রং চং এ মোড়ানো সুন্দর শরীর। এখন সময় এসেছি নারীকে নিজেদের মতো করে লিখবে তাদের শরীর নিয়ে। লিখতে হবে শৃঙ্খল ছিঁড়ে বেরিয়ে আসার জন্য অনবদ্য এক কবিতা। ৪) " সুন্দরী " আই ব্রাউজ, আই লাইনার্স, আই শ্যাডো, বেস মেকআপ, ব্লাশ, কনসিলার, ইলুমিনেটর্স, লিপ গ্লস, লিপ লাইনার্স, লিপস্টিক, নেইল পলিশ এরকম সহস্র সামগ্রী আজ বাজারে কেন? কাদের ব্যবহারের জন্য? কেন সাজতে হয় মেয়েদের? শরীর সাজাও রব আজ বিশ্বব্যাপী। কোন টাকা ওয়ালা কালো ছেলে হলে তাকে সাজতে হয় না কেন? নিজেদের উন্নত অধিকারের ব্যাপারে সচেতন হতে হবে নারীদের। যেন আমাদের সাজিয়ে সমাজের এক পুতুল বানিয়ে না রাখতে পারে। ৫) " আমি কান পেতে রই " কেও স্বাধীনতা হাতে দিয়ে বলবে না,এই নাও। কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেরোনো মেয়েরা কি স্বনির্ভর? বলে বেড়ায় যে তারা সমানাধিকার পেয়ে গেছে। কিন্তু আমার প্রশ্ন তারা কি তাদের অধিকার কি সেই জ্ঞান টুকুও লাভ করেছে? ৬) " আমার গৌরব , আমি স্বেচ্ছাচারী " আমি যা ইচ্ছা তাই করতে পারি।বৃষ্টিতে ভিজতে পারি,রৌদ্রে দৌড়াতে পারি,বনে-বাদরে ঘুরতে পারি।আমার এই যা ইচ্ছা করতে পারা কি আমার স্বাধীনতা? স্বাধীনতার একটা অর্থ আছে, ভাব আছে, প্রয়োজন আছে। স্বাধীনতা যতক্ষণ স্বাভাবিক না হবে ততক্ষণ তা কিছুতেই স্বাধীনতা নয়। ৭) " বাঙালি নারীর সেকাল একাল " লেখাপড়া শিক্ষিত নারীরা কি তাদের অধিকার নিয়ে বেঁচে আছে? সভ্য হতে গিয়ে আমরা স্বাধীনতার বিলুপ্তি ঘটিয়েছি। বাঙালী নারীর সেকাল বলতে আমরা বুঝতাম শাড়ির আচলে চাবির গোছা নিয়ে সংসার আর ছেলেপুলে মানুষ করা। একালে তা আরো পরাধীন। পুরুষের চাহিদা অনুযায়ী শরির আর রুপ বানাতে বানাতে এদের বয়স পার হয়ে যায়। ৮) " আমার প্রেমিকেরা " কেও আমাকে ভালোবেসে কাছে আসেনি। কেও অর্থ, কেও বিত্ত, কেও নাম বা খ্যাতি কিংবা কেও এসেছে শরিরের লোভে। প্রথমে যে আসে তখন কি যে আকুতি। যখনি যায়গা দেওয়া হয় তখনি মাথায় চড়ে বসে।পুরুষ মাত্র শাষক। তাকে মাথায় চড়ে বসতে হবে। ভালোবেসে মাথায় তুলে ক জন পুরুষ রাখতে চায়! ৯) " রেখে ঢেকে আর নয়, জাত যাক, সে তো দুবেলাই যায় তবু এই সত্য মানি, আমি ছাড়া কেউ নেই আমাকে বাঁচায় " আমি নারী,আমি পারি।আমাকে কেন পুরুষের সাথে থাকতে হবে।আমাদের এক সাথে থাকতে হবে।তাই বলে প্রতি রাতে বিছানা ভাগ কেন করতে হবে। যতদিন মস্তিষ্ক কাজ করে ততদিন আমি উন্নত।আমি স্বাধীন। আমি একা চলতে পারি। মানুষ মাত্রই একা। শত কোলাহলেও সে একা।একা থাকার আছে আলাদা মজা। ১০) " অসভ্যতা " আমি মানুষে বিশ্বাস করি। জাত ধর্ম গোত্র বর্ণ নির্বিশেষে আমরা সবাই মানুষ। কিন্তু প্রতিদিন মেয়ে ভ্রুণ বলে কত শত মানুষ যে হত্যা হচ্ছে তার হিসাব কতজন রাখে। একটি শিশু যখন জন্মায় তখন তার ধর্ম থাকে না। তাকে গ্রহণ করতে হয় তার পিতামাতার ধর্ম। এই যে ভ্রুণ হত্যা,ধর্ম চাপিয়ে শৃঙ্খল করা ইহা কি সভ্য? আমার দাবী বেশি নয়,শুধু একটু সভ্য হওয়ার দাবী। ১১) " মঙ্গল কামনা " ভাইদের মঙ্গল কামনা করে কত শত আচার পালন হয় এই বাংলায়।বোনের মঙ্গল কামনায় কি হয়? এ দেশে নারী দিবস পালিত হয়। কিন্তু সেই দিন এই পৃথিবীতে কত মেয়ে নির্যাতিত হয় তার হিসাব ক জনের জানা থাকে। ১২) " এতদিনে সভ্য আইন " বিশ্ববিদ্যালয় পড়ে ছোট ছোট কাপড় পড়ে বিড়ি ফুকলে বাইরে বের হলে কি স্বাধীন হওয়া যায়? স্বাধীনতার সঙ্গা এতো সংকীর্ণ নয়। আমাদের দেশে নতুন নতুন স্বাধীনতার আইন পাশ হচ্ছে ঠিকি কিন্তু আমরা নিজেদেরকে সংকীর্ণ করে রেখেছি।সেচ্ছাচারিতাকে স্বাধীনতা মনে করে বসে আছি। ১৩) " মহাশ্বেতা, মেধা, মমতা— মহাজগতের মহামানবীরা " নারীরা রাজনীতি জানেনা, অর্থনীতি বোঝে না, ক্রিকেট বোঝে না, নারীরা কঠিন কাজ পারে না। নারীরা পারেনা, নারীরা জানেনা, নারীরা বোঝেনা—সবসময় শুনছি। অথচ নারীরা বারবার প্রমাণ করেছে তারা জানে পারে বোঝে। শুধু তাই নয়, তারা পুরুষের চেয়ে অনেক বেশি জানে, পারে এবং বোঝে। নারী পথ থেকে পাথর সরিয়ে দেয়,পুরুষ সে পথে চলে। সকল নারীর হাত সংগঠিত হলেই আসল স্বাধীনতা সার্বজনীন হবে। ১৪) " অসম্ভব তেজ ও দৃঢ়তা " যে মেয়েরা মাথা নুয়ে মুখ বুজে জীবন কাটাতো, সেই মেয়েরা আজ পুলিশের মার খাচ্ছে, অনশন করছে। প্লেন উড়াচ্ছে। এই মেয়েরা রাজ্য চালালে দেশ ঠিকই অগ্রগতি লাভ করবে। কিন্তু তাকে নির্ভিক হতে হবে।দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে,অবস্যই সোজা হয়ে দাড়াতে হবে। পারতে হবে। ১৫) " মেয়েদের রাগ হোক, ক্রোধ হোক " এমন একটি দিন আছে, যে দিন ধর্ষণহীন? না এমন দিন নেই। প্রতি ঘণ্টায় কতো ধর্ষণ ঘটে রাষ্ট্রে।আসলে, ধর্ষণের এই সংখ্যাটি আরও ভয়াবহ হত, যদি ধর্ষিতারা মুখ খুলতো, বলতো যে তারা ধর্ষিতা।ধর্ষণ যে একটি অপরাধ তা বেশির ভাগ মানুষ জানে না। নারীর রাগ হোক,কারণ সে নারী নয়,সে মানুষ।কিন্তু অধিকাংশ আজ নিজেদের নারী বলতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। সে যে মানুষ তা ভুলে গেছে। তার ক্রোধ হোক, সে চিৎকার করে বলুক সে মানুষ। ১৬) " এক পুরুষ থেকে আরেক পুরুষ—নারীর সমস্যার এ কি কোনও সমাধান? " নারী স্বনির্ভর নয়। এক প্রেমীক থেকে অন্য প্রেমিকে গেলে কি সমাধান হবে? না।যতক্ষণ না সে মাথা তুলে দাড়াতে পারবে না, নিজের পায়ে দাড়াতে পাড়বে না। ততক্ষণ সমাধান হবে না। বিবাহরের পর এক স্বামী যদি খারাপ হয়,অন্য পুরুষ গ্রহণের পর সেও যদি তেমন হয়। তখন সে কি করবে? কারণ তাকে কারো না কারো উপর নির্ভর করতে হবে।নির্ভরতা সমাধান নয়। পুরুষে সমাধান নয়।সমাধান স্বনির্ভরতায়। ১৭) " মাথায় প্রবলেম না থাকলে সব নারীরই নারীবাদী হওয়ার কথা " অভিধানে পুরুষ শব্দের অর্থ মানুষ কিন্তু নারী শব্দের অর্থে আর যা কিছুই থাকুক, মানুষ নেই। অনেকে চোখ কপালে তুলেছিল। অনেকে অভিধান খুলে হতবাক বসে থেকেছে, নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারেনি। কিন্তু কেও নারী শব্দের অর্থ মানুষ করতে অগ্রসর হয় নি।জীবনের মূল্য বুঝতে হবে নারীকে।নারীকে সেই সাহস অর্জন করতে হবে,চিৎকার করে বলতে হবে আমি মানুষ। ১৮) " শেষ পর্যন্ত হেরে যেতে হল " ফরাসি প্যারাট্রুপার প্রশিক্ষককে আলিঙ্গন করার অপরাধে পাকিস্তানের পর্যটন মন্ত্রী নিলুফার বখতিয়ারের বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করেছিল মৌলবাদী গোষ্ঠী। নিলুফার আশা করেছিলেন শাসক দল পিএমএল-কিউ তাঁর পাশে দাঁড়াবে। কিন্তু কেউই পাশে দাঁড়ায়নি। দল,সরকার সহ অনেক পক্ষ অনেক কথা বলবে।কিন্তু সবাই নিজেদেরটা বুঝে নিয়ে চলে যাবে।এ লড়ায় কঠিন। ধর্ম,পুরুষতান্ত্রিক সমাজের বিপক্ষে। কিন্তু কখনো হারার নয়। ১৯) " কামড়ে খামচে মেয়েদের ‘আদর’ করছে পুরুষেরা " যে সমাজে পুরুষ কর্তা,প্রভু, নিয়ন্ত্রক, নিয়ন্তা, সেই সমাজে নারীর সঙ্গে পুরুষের যা-ই হোক, প্রেম হতে পারে না। পুরুষ ভোগ করতে পারে কিন্তু কখনো শীর্ষ সুখ দিতে পারে না। সুখ জিনিসটা অন্য কিছু,তা হয়তে কখনো কখনো নারীরাও বুঝতে পারে না। তায় যদি পারতো তবে তারা সহকামী হতো। নারী স্বাধীনতার অর্থ কখনো যৌন স্বাধীনতা নয়। ২০) " সোনার বাংলার সোনার নারীরা শোনো: ঘনিয়ে আসছে ঘোর দুর্দিন " বাংলাদেশে দুই রাজনৈতিক নেত্রী বহুকাল থেকে দেশ শাসন করছেন। হাসিনা আর খালেদা। খালেদা নিশ্চিতভাবেই ধর্মীয় মৌলবাদীদের বন্ধু। আর হাসিনাকে ভাবা হত সেকুলার, অসাম্প্রদায়িক, মৌলবাদের বিপক্ষ শক্তি। কিন্তু সেই হাসিনা তার মন্ত্রী সভায় ঐ সব মৌলাবদী বসিয়ে রেখেছে।এক নেত্রী তাদের পোষে,অন্য জন সাথে নিয়ে চলে। নারী হয়ে নারীর ক্ষতি অনেকে করে। কেও বুঝে কেও না বুঝে। কিন্তু হাসিনা? তাকে ধীক বলতে পারার সাহস ক জন নারীর আছে? ২১) " মেয়েরা ছেলে হয়ে যাক,মেয়ে বলে কিছু আর না থাকুক কোথাও " প্রতিদিন হাজার হাজার নারী যৌন হেনস্থার শিকার হচ্ছে। নারী পুরুষের বৈষম্য আছে বলে হচ্ছে। কিন্তু ক জন ছেলে যৈন হয়রানীর শিকার হয়। এমন কোন ধারনা কিছু ঘটে তাই বা ক জনের জানা আছে।আমরা ছেলে হয়ে যায়। কিছু না হয় অনন্ত নিপিড়ন থেকে মুক্তির জন্য। ২২) " ডিভোর্স হয় না বলেই ব্যাভিচার বাড়ে " সব থেকে বিবাহিত নারী বেশি যৈন হয়রানীর শিকার হয়। কেও কি জানে ইচ্ছার বিরুদ্ধে শারিরীর সম্পর্কে ধর্ষন বলে। ঘরের কনে বসে থেকে ধর্ষিত নারী শেষ হয়ে যাবে কিন্তু কখনো মুখ ফুটিয়ে বলতে পারবে না আমি ধর্ষিত। তোরা ডিভোর্স কর,সহকামী হ।কিন্তু ধর্ষিত হস না। ২৩) " মেয়েরা কেন তাদের অত্যাচারী ব্যাভিচারী স্বামিদের ডিভোর্স করছে না " নারীর দুর্দশার কারণ নারী নিজে। ডিভোর্সের জন্য উর্বর ভূমি থাকা সত্ত্বেও তারা স্বনির্ভর নয়।কারণ এক নারীর ভালো নারী চায় না। সুসংগত জাতী হিসাবে নিজেদের অধিকার দাবী করতে হবে।নিজেদের জাগ্রত হতে হবে। ২৪) " আর কতোকাল নারী কোলে কাঁখে করে অমানুষ করবে পুরুষকে " নারী শিক্ষিত আর স্বনির্ভর হলেও সে কি স্বাধীন? নারীর থেকে পুরুষ বেশি অসম্পূর্ণ। সেই নারী নিজেরা নিজেদের অধিকারের ব্যাপারে সচেতন নয়। নারীরা খুন হচ্ছে। প্রতিনিয়ত হচ্ছে। সেই খুনের বিচার চাইছে কেও? নারীর কোলে মাথা রেখে পুরুষের বেড়ে উঠে।সেই নারী কেন তার অত্যাচার সহ্য করবে? আগাছা ছেটে ফেলার সাহস করতে হবে মমতাময়ী নারীর। বইটির প্রতিটি শিরোনাম আমাদের সমাজের জানা অজানা গল্প। প্রতিটি শিরোনাম চোখে আঙুল তুলি দেখিয়ে দেয় আমরা মানুষ হতে কতোদূর। বোধ তৈরি থাকে না,জানতে হয় - অনুধাবন করতে হয়,মোদ্দা কথা বোধ তৈরি করতে হয়। আমাদের জানতে হবে এই সব গল্প।পড়তে হবে জীবনের গল্প।বইটির জীবনের গল্পের আরো কিছু শিরোনাম:- " পুরুষ কি আদৌ নারীর প্রেম পাবার যোগ্য " " সমকামীদের গর্তে লুকিয়ে রেখে প্রগতিশীল হওয়া অসম্ভব " " আমার বোনের,আমার মায়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি আমি কি ভুলিতে পারি " " সনেরার মতো মেয়ে চাই ।আছে? " " ৩৬৫ দিনের ৩৬৪ দিন পুরুষ দিবস,১ দিন নারী দিবস " " দৈনন্দিন জীবনের খুঁটিনাটি " " নারী=শরীর " " ভারতবর্ষে বেঁচে থাকবে শুধু পুরুষরাই " " কঠর পন্থিদের কোন দোষ নেই " " জনগণের নিরপত্তার ব্যবস্থা হলে নারী নিরপত্তা পাবে " " মেয়েরা যেন না মেনে নেই অপমান " " কবে হবে নারী নিজেরা নিজের পরিচয় " " কে দোষী, পুরুষ নাকি পুরুষতন্ত " " বধু নির্যাতন আইনের প্রয়োগে মেয়েরা কেন দ্বিধাগ্রস্ত " " যদি এর পেছনে রাজনীতি না থাকতো " " আত্মঘাতী নারী " " স্ত্রী - প্রেমীকা হওয়া ছাড়া কি নারীর আর কোন কাজ নেই " " মানুষ আর মানুষ নেই " " নামে অনেক কিছু আসে যায় " " লিঙ্গ নিরপেক্ষ ভাষার প্রয়োজন " নারীর স্বাধীনতা নারীকে অর্জন করতে হবে। কিন্তু নারীকে জানতে হবে স্বাধীনতার প্রকৃত অর্থ। নারীর স্বাধীনতার কথা বলা প্রত্যেকে কি জানে স্বাধীনতার প্রকৃত অর্থ সম্পর্কে? আমরা যা জানি তা অবস্যই স্বাধীনতা না। যদি জানতাম,যদি মানতাম তবে স্বাধীনতার এতো বছর পরেও আমাদের নারী স্বাধীনতার জন্য কথা বলতে হতো না। আমরা নারী পুরুষের সমাজ চাই না। আমরা এমন সমাজ চাই যেখানে বাস করবে শুধুই মানুষ।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!