User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
===== বইয়ের কাহিনী/সার-সংক্ষেপ ===== “জনপ্রিয় মানুষ সর্বদাই ক্ষমতাধরদের ঈর্ষার পাত্র হয়।” রুক্ষ ও মরুময় বালুর গ্রহ অ্যারাকিস, যার সুবিশাল ধু ধু মরু এলাকা পরিচিত ডুন নামে। সবুজ গাছ-পালা তো দূরের ব্যাপার পানি এই সবচেয়ে দুর্লভ ও দামী; পানির প্রচণ্ড অভাবের কারণে জীবন এখানে নির্মম ও ভয়াবহ। এমনকি পরম প্রিয়জনের মৃত্যুতেও এখানকার মানুষ দু'ফোঁটা অশ্রু বিসর্জন করে শোক পালন তো দূরের কথা, মৃত দেহে অবশিষ্ট পানিও বন্টন করে দেয়া হয় তার প্রাপ্য উত্তরাধিকারীর কাছে। তার উপর রয়েছে মরুচর নামে সর্বগ্রাসী ভয়ংকর এক প্রাণী; যে তার পথে আগত সবকিছুকেই গ্রাস করে নেয় তার উদরে! কিন্তু এমন এক বিরান, জীবন যাপনের জন্য মারাত্মক প্রতিকূল ঊষর এই মরুগ্রহই মহাবিশ্বের শক্তিধর জোটের কাছে যেন প্রধান আকর্ষণীয় ও আকাঙ্খিত এক জায়গা। কারণ এই মরুময় অ্যারাকিসেই উৎপাদিত হয় মহাবিশ্বের সবচেয়ে মহামূল্যবান বস্তু "স্পাইস"। আর তাই মহাবিশ্বে আধিপত্য বিস্তার, রাজনীতি ও যুদ্ধক্ষেত্রের এক আদর্শ স্থানে পরিণত হয়েছে এই গ্রহ। যার ফলে এখানকার আসল ভুক্তভোগী এখানকারই অধিবাসী ফ্রেমেনরা। কারণ শাসক আসে শাসক যায় কিন্তু যাযাবর এই জাতির ভাগ্যের কোন পরিবর্তন হয় না। সবাই তাদের ব্যবহার করে নিজ নিজ ফায়দা লুটতে চায়। তাই অত্যাচারিত ও বঞ্চিত এই ফ্রেমেনরাও পরিস্থিতির কবলে পড়ে হয়ে ওঠে দুর্ধর্ষ ও অদম্য। তবুও তারা স্বপ্ন দেখে এক ত্রাণকর্তার, যার নাম হবে মুয়াদ্দিব; কিংবদন্তী অনুসারে যে পরিচিত "লিসান-আল-গায়িব" বা "অন্য ভুবনের কণ্ঠস্বর" নামে। যে একসময় অবশ্যই আসবে এই অ্যারাকিসে এবং পরিবর্তন করবে তাদের ভাগ্য। “জ্ঞানীর শিক্ষা, মহতের ন্যায়বিচার, ধার্মিকের প্রার্থনা আর সাহসীদের বীরত্ব। তবে এই সবগুলো বিষয়ই আঁস্তাকুড়ে পতিত হবে, যদি-না শাসকের শাসন করার কায়দা জানা থাকে।” ===== পাঠ প্রতিক্রিয়া ===== বইয়ের শুরুতে এক বসাতেই শেষ করতে চাইলেও 624 পৃষ্ঠার ঢাউস সাইজ ও কাহিনীর সুবিশাল বিস্তৃতির কারণে তা আর সম্ভবপর হয়ে উঠেনি। মোটামুটি দারুণ এক সাইন্স ফিকশন শেষ করলাম। সাথে আবার ফ্যান্টাসির একটা ফিলিংও আছে, এচাড়াও সাথে আরোও আছে কিছুটা অ্যাডভেঞ্চার, রাজনীতি, কূটনীতি, বিশ্বাসঘাতকতা ও অ্যাকশনের ছোঁয়া। অতি মূল্যবান স্পাইসসমৃদ্ধ গ্রহ অ্যারাকিসের নিয়ন্ত্রণ যার হাতে, তার হাতেই থাকবে মহাবিশ্বের ক্ষমতার মূল কেন্দ্র! আর তাই অ্যারাকিস গ্রহের নিয়ন্ত্রণ তথা স্পাইসের নিয়ন্ত্রণ নিয়েই শুরু হয় রাজনীতি, কূটনীতি ও বিশ্বাসঘাতকতার খেলা। যে খেলায় মত্ত হয়ে উঠে অ্যাট্রেইডিস ও হারকোনেনরা। একের পর অন্যজন ক্ষমতায় আসলেও যাযাবর ফ্রেমেনদের ভাগ্যের পরিবর্তন হয় না। কারণ তারা অপেক্ষায় আছে তাদের ত্রাণকর্তার। যিনি আসবেন অন্য কোন স্থান থেকে এবং চিরতরে মুক্তি দেবেন এই অত্যাচার থেকে। বইয়ের প্রথম দিকে মনে হয়েছিলো কাহিনী বোধয় খুব খুব দ্রুত এগিয়ে যাবে। কিন্তু না বইয়ের কাহিনী ও বিভিন্ন চরিত্রের ঘনঘটা লেখক উন্মোচন করেছেন বেশ ধীরে ধীরে। ডুনের কাহিনী বেশ ধীর-স্থির। বিভিন্ন ঘটনার ব্যপ্তি যেমনি সুবিশাল, তেমনি বহু স্তর ও ঘটনাবিশিষ্ট। মূলত বইটি সায়েন্স ফিকশন হলেও আমার কাছে মনে হয়েছে লেখক বইয়ের কাহিনীর মাধ্যমে পৃথিবীব্যাপী চলমান রাজনৈতিক সংঘাত ও তার পরিণতির বিষয়ে একটি চিত্র তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। অত্যাচারী শাসকের যতই ক্ষমতা ও প্রভাব থাকুক না কেন তার একদিন অবসান হবেই। নির্যতিতদের জয় একদিন হবে এটাই সুনিশ্চিত। আচ্ছা এবার বইয়ের অনুবাদ নিয়ে যদি বলতে হয়, আমার ব্যক্তিগতভাবে বইয়ের তিনভাগের মধ্যে প্রথম দুই ভাগের অনুবাদ আমার কাছে উপভোগ্য ও সাবলীল মনে হলেও শেষের দিকে অনুবাদ বেশ রস-কষবিহীন লেগেছে। মনে হয়েছে অনুবাদক কিছুটা তাড়াহুড়া করেছেন শেষের দিকে। এছাড়া সার্বিকভাবে বইয়ের অনুবাদ ভালো ছিলো। সবাইকে বইটি পড়ার আমন্ত্রণ রইলো। প্রোডাকশনঃ বইটির কভার ডিজাইন আমার কাছে মোটামুটি লেগেছে। বাইন্ডিং ও পৃষ্ঠার কোয়ালিটি ভালো ছিলো। বইয়ে বানান ভুলও তেমন একটা চোখে পড়েনি। ব্যক্তিগত রেটিংঃ ৭.৫/১০।
Was this review helpful to you?
or
মরুগ্রহ অ্যারাকিস, যার সবিশাল ধু ধু মরু এলাকা পরিচিত ডুন নামে। পানি এখানে সোনার চেয়ে দামী, জীবন এখানে নির্মম। এমনকি পরম প্রিয়জনের মৃত্যুতেও এখানকার মানুষ দু'ফোঁটা অশ্রু বিসর্জন করে পানির অপচয় করার চেয়ে বরং না কেঁদেই শোক পালন করে। । ঊষর এই মরুগ্রহেই উৎপাদিত হয় মহাবিশ্বের সবচেয়ে মহামূল্যবান এক বস্তু, "স্পাইস"। আপাতদৃষ্টিতে বসবাস অযোগ্য বালির এই সমুদ্রের বুকে ঘুরে বেড়ায় মরুচর নামের রহস্যময় অতিকায় একজাতের জীব, আর দুর্ধর্ষ এক বেদুঈন জাতি, ফ্রিম্যানরা। মহামূল্যবান স্পাইসের জন্য দখলদার হারকোনেন হাউসের দ্বারা অত্যাচারিত এই ফ্রিম্যানরা স্বপ্ন দেখে এক ত্রাণকর্তার, এক মাহদি বা মুয়াদ্দিবের; কিংবদন্তী অনুসারে যে পরিচিত " লিসান-আল-গায়িব" বা "অন্য ভুবনের কণ্ঠস্বর" নামে। ক্যালাড্যান গ্রহের শাসক হাউস এট্রেইডিসের ডিউক লেটোকে এক প্রকার নির্বাসনেই পাঠানো হলো এই মরুগ্রহ অ্যারাকিসের শাসনকর্তা হিসেবে৷ নিজের উপপত্নী লেডি জেসিকা আর একমাত্র সন্তান পল এট্রেইডিসকে নিয়ে গ্রহে পা রাখতে না রাখতেই নির্মম বিশ্বাসঘাতকতার স্বীকার হলেন ডিউক লেটো৷ কোনক্রমে প্রাণ বাঁচাতে পারলেও নির্মম ডুনের বালিরাশির মধ্যে গিয়ে পড়লো কিশোর পল, আর তার মা লেডি জেসিকা। প্রতিকূল মরু, বিরূপ আবহাওয়া, মরুর বিভীষিকা "মরুচর", দুর্ধর্ষ ফ্রিম্যানদের ভয় আর পেছনে হারকোনেন হাউসের লেলিয়ে দেওয়া খুনীদের দল, সব কিছুকে পাশ কাটিয়ে টিকে থাকার জন্য পল আর জেসিকার সম্বল কেবল নিজেদের বুদ্ধিমত্তা, আত্মবিশ্বাস আর বেনে জেসেরিট ট্রেইনিং। এত সব প্রতিকূলতাকে পাশ কাটিয়ে পল ও জেসিকা কী টিকে থাকতে পারবে? নিতে পারবে নিজেদের প্রতি হওয়া বিশ্বাসঘাতকতার প্রতিশোধ? কিংবা প্রমাণ করতে পারবে, পলই সেই অন্যভুবনের কণ্ঠস্বর, "লিসান-আল-গায়িব"? ফ্রাঙ্ক হার্বাট-এর ডুন এক মহাকাব্যিক উপন্যাস। ঘটনার ব্যপ্তি যেমনি সুবিশাল, তেমনি বহু স্তর বিশিষ্ট। বইটা সায়েন্স ফিকশন বলে পরিচিত হলেও আমার কাছে পলিটিক্যাল উপন্যাসই মনে হয়েছে বেশি, অথবা পলিটিক্যাল ফ্যান্টাসি। বইয়ে রাজনীতি আছে, প্রাসাদ ষড়যন্ত্র আছে, আছে ধর্ম, দর্শন, ফ্যান্টাসি, জাদুবিদ্যা এমনকি সম্পূর্ণ নতুন এক ধরনের পরিবেশ আর বাস্তুতন্ত্রও। প্রচলিত অর্থে সায়েন্স ফিকশন বলতে যা বুঝায়, তার থেকে ডুন অনেকটাই আলাদা। লেখক এখানে সম্পূর্ণ একটা গ্রহের পরিবেশ সৃষ্টি করেছেন, সৃষ্টি করেছেন এই গ্রহের এক কাল্পনিক জীব " মরুচর"-কে কেন্দ্র করে গড়ে উঠা আশ্চর্যজনক এক বাস্তুতন্ত্র, পানিকে কেন্দ্র করে সম্পূর্ণ নতুন এক ধরনের সমাজব্যবস্থা, নতুন ধরনের ধর্মীয় আবহ, মিথ, গুপ্তসংঘ আর রাজনীতি। অর্থাৎ ফ্যান্টাসি ওয়ার্ল্ড বিল্ডিংয়ে যা যা থাকে, প্রায় সব কিছুই ডুনে উপস্থিত। ডুনের কাহিনির গতি বেশ ধীর, স্থির। কারন লেখক প্রতিটা ঘটনা বর্ননা করেছেন সবিস্তারে, কোন তাড়াহুড়ো ছাড়াই। এই বিষয়টাই আমার ভালো লেগেছে সবচেয়ে বেশি। প্রতিটা চরিত্র কোন একটা কথা বলার আগে তার মানসিক চিন্তাভাবনা, তার প্রতিপক্ষকে গভীর পর্যবেক্ষণ করা... এই জিনিস গুলো পাঠককে একেবারে ঘটনাস্থলে নিয়ে যায়, নিয়ে যায় একেবারে চরিত্র গুলোর মগজের মধ্যে। যেন সব কিছু আমার চোখের সামনেই ঘটছে, সবার মন ও মগজে কী ভাবনাচিন্তা চলছে, তা পাঠক হিসেবে পড়ে ফেলতে পারছি। প্রথম দিকে কাহিনির ভেতরে ঢুকতে একটু অসুবিধা হচ্ছিল, এত গুলো পক্ষ, কে কোন পক্ষে, কার মোটিভ কি, কে কোন উদ্দেশ্যে কী করছে, বেশ অস্পষ্ট লাগছিল। কিন্তু একবার কাহিনির মধ্যে ঢুকে যাওয়ার পরে বাকিটা কেবল মন্ত্রমুগ্ধের মতো পড়ে যাওয়া। হয়তো বইয়ের শেষে যোগ করা নির্ঘণ্ট আগে পড়ে নিলে যাত্রাটা আরেকটু সহজ হতো, তবে এটাও খারাপ না। একটা ব্যপার লক্ষ্য করলে বেশ চমৎকৃত হতে হয়। ফ্রাঙ্ক হার্রবাট আমাদের প্রচলিত ধর্ম গুলো থেকে দুই হাতে প্রচুর পরিমাণ ম্যাটারিয়েলস নিয়েছেন বইটা লিখতে গিয়ে, বিশেষত ইসলাম ধর্ম। বইয়ের প্রচুর রিচুয়াল, ব্যাখ্যা, সাবপ্লট সরাসরি ইসলাম ধর্ম থেকে অনুপ্রাণিত। এমনকি অনেক যায়গায় অনেক আরবি নাম ব্যাবহার করা হয়েছে, আরবি ফারসি শব্দের ব্যাবহারের কথা বলাই বাহুল্য। এমনকি, ডুনকে যদি বর্তমানের মধ্যপ্রাচ্য ধরা হয়, আর "স্পাইস"-কে তেল, দখলদার হারকোনেনদেরকে দখলদার ইজরায়েল, তাহলে মরুবাসী ফ্রিম্যানদের সহজেই বদলে দেওয়া যায় বর্তমান অত্যাচারিত ফিলিস্তিনে জনগোষ্ঠীর সাথে; ফ্রিম্যান আর ফিলিস্তিনিদের সংগ্রাম তাহলে একই কাতারে এসে দাঁড়ায়। যদিও লেখক লেখার সময় নাকি ফ্রিম্যানদেরকে ইজরায়েল হিসেবে মাথায় রেখে লিখেছিলেন, কিন্তু বইটি লেখার সময়, সেই ১৯৬৫ থেকে আজকের ২০২৩ সালের মধ্যপ্রাচ্যের হিসাবনিকাশ অনেকটাই আলাদা। যাই হোক, বইয়ের অনুবাদ নিয়ে কিছু না বললে অন্যায় হবে। নিজে ছোটখাটো একটা বই অনুবাদ করায় বলতে পারি, অনুবাদ কি এক সুকঠিন কর্মযজ্ঞ। আর ডুনের ক্ষেত্রে এটা হয়েছে কঠিনতর। ডুনের বাংলা অনুবাদেই এমন অনেক যায়গা আছে, যা বুঝতে আমার তিন চারবার করে পড়তে হয়েছে, আর সেই যায়গা গুলো ইংরেজি থেকে বাংলায় অনুবাদ করতে কী ভয়াবহ পরিশ্রম করতে হয়েছে ভাবতেও ভয় লাগে। সাথে প্রতিটা শব্দ মনে হলো অনুবাদক সযত্নে অভিধান থেকে তুলে এনেছেন, যেখানে ঠিক যে শব্দটা প্রয়োজন, ঠিক সেটাই। ডুনের অনুবাদ বর্তমানের অনুবাদের ক্ষেত্রে চলা বাজার চলতি " ঝরঝরে" নয়, বেশ আভিজাত্যপূর্ণ, গম্ভীর, ধীরস্থির, শৈল্পিক- যেটা এ ধরনের একটা ক্লাসিক বই ডিজার্ভ করে। বাক্যের ব্যবহার আর শব্দের গাঁথুনির মুন্সিয়ানা ডুনকে দাঁড় করাবে জি এইচ হাবীব স্যারের করা "নি:সঙ্গতার একশো বছর"-এর পাশাপাশি, গল্পের সাযুজ্যে নয়, বরং অনুবাদের সৌন্দর্যে। আমি সত্যিই মুগ্ধ অনুবাদক খালিদ নকিবের কাজে। উনার আর কোন অনুবাদ পড়ার সৌভাগ্য হয় নি এখনো, তবে ভবিষ্যতে উনার সব কাজের জন্য সাগ্রহে প্রতীক্ষা করবো। আর অবশ্যই আশা করবো, ডুনের সিক্যুয়েল গুলোও তিনিই অনুবাদ করবেন ধারাবাহিকতা বজায় রেখে। প্রচ্ছদটা অবশ্য আমার খুব বেশি পছন্দ হয়েছে, এমন বলবো না। উপরের জ্যাকেটটা বেশ চমৎকার হয়েছে, ভিন্টেজ একটা ভাইব পেয়েছে- যা ডুনের মত বইয়ের সাথে মানানসই, কিন্তু ভেতরের হার্ড কভারটা আরও ভালো করার সুযোগ ছিল। প্রকাশনী পেপার ভয়োজারের তিনটা বই এ পর্যন্ত কেনা এবং পড়া হয়েছে। প্রতিটাই প্রোডাকশন কোয়ালিটিতে টপ নচ৷ বাঁধাই, পেইজ কোয়ালিটি, সম্পাদনার মান, প্রোডাকশন ভ্যালু, সবই অতুলনীয়। শুধু সায়েন্স ফিকশনকে কেন্দ্র করে এতটা প্যাশনেট আর কোন প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে আছে বলে মনে হয় না। পেপার ভয়োজার টিকে থাকুক দীর্ঘ সময় নিয়ে, আমাদের মত বিজ্ঞান কল্পকাহিনিপ্রেমীদের জন্য সেটা হবে এক আশীর্বাদ। পাশাপাশি ডুন-এর বহুল প্রচার ও সাফল্য কামনা করি, যেন প্রকাশনী পরবর্তী বই গুলোও খুব দ্রুত অনুবাদ করার জন্য আগ্রহী হয়। এমন এক মহাকাব্যিক যাত্রা যেন অসম্পূর্ণ থেকে না যায়।