User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Arpit Chowdhury

      06 Jun 2025 03:27 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      আমি স্বেচ্ছায় বইয়ের প্রথম কয়েকটি লেখার রিভিউ স্কিপ করে যাচ্ছি। কেনো যাচ্ছি সেটা রিভিউর শেষে বলেছি। ছয় নং লেখাটা দিয়েই শুরু করি বরং। ভালো লাগার ভিলনুস - ভিলনুস লিথুয়ানিয়ার রাজধানী। নেরিস নদীর তীরে আধুনিক এক শহর। এ শহরে সঞ্জয় দে বিদ্যুৎচালিত ট্রাম বাস দেখে অবাক হন। অবাক হন ১৯৯১ এর ১৩ জানুয়ারি রুশ সেনা আর স্বাধীনতাকামী লিথুনিয়ানদের সংঘর্ষের স্মৃতিচিহ্ন টিভি ভবন দেখে, যে সংঘর্ষে ঝড়ে গিয়েছিলো ১৩ টি প্রাণ। উজুপিস এক অদ্ভুত মহল্লা। যে মহল্লার নিজস্ব সংবিধান আছে। আছে প্রেসিডেন্টও। যদিও এই অদ্ভুত পাড়ায় যাওয়ার সৌভাগ্য সঞ্জয় দের হয়নি৷ এছাড়াও লেখক ঘুরে দেখেছেন প্রেসিডেন্ট ভবন (যেখানে ঢোকায় কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই!), লিথুনিয়ার প্রতিষ্ঠাতা সম্রাট জেদিমিনাসের নামাঙ্কিত জেদিমিনাস স্ট্রিট, শ্বেতশুভ্র ক্যাথেড্রাল ব্যাসিলিকা, কমিউনিস্টদের রোষানলে পড়া সেন্ট অ্যানি চার্চ, পথের মাঝখানে থাকা মিসেরিকরদিয়া চার্চ ইত্যাদি। লিথুয়ানিয়ার দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতিরও একটা ধারণা দিয়েছেন তিনি। ভিলনুসের যমালয় : ভিলনুস ভ্রমণে যে জিনিসটি বাদ পড়ে গিয়েছিলো সেটি হলো কুখ্যাত কেজিবি জাদুঘর, সোভিয়েত আমলে কেজিবি ও এনকেভিডির লিথুয়ানিয়ান সদর দপ্তর। ১৯৪০ এর বসন্তে কিভাবে লাল বাহিনী হামলে পড়লো লিথুয়ানিয়ায়, কিভাবে হাজার হাজার স্থানীয়কে জোরপূর্বক পাঠানো হলো ইউনিয়নের দূর দূরান্তে, গুপ্ত গণহত্যা, বিরুদ্ধমতের দমন, বন্দীদের ভয়াবহ জীবনসহ সোভিয়েত শাসনের এক কালো ইতিহাসের সাক্ষী এই কেজিবও জাদুঘর। বুদাপেস্টে বিমোহিত : হাঙ্গেরীর রাজধানী বুদাপেস্টকে বলা হয় পূর্ব ও পশ্চিম ইউরোপের সংযোগস্থল। গ্রামীণ পটভূমিতে দানিয়ুবকে দেখতে দেখতে সঞ্জয় দে পা রাখেন এই শহরের সুপ্রাচীন কেলেতি রেলস্টেশনে। হাজার বছরের পুরনো শহর বুদাপেস্ট। কত ধরণের স্থাপত্যরীতি, কত চমৎকার সব আর্ট! কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যেই সঞ্জয় দে যতটা সম্ভব ঘুরে নেন হাঙ্গেরীর গথিক স্টাইলে নির্মিত সুবিশাল সংসদ ভবন, যেখানে দেখা পান দ্বাদশ শতাব্দী থেকে চলে আসা বিখ্যাত রাজ মুকুটের। হাঙ্গেরি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির খুব কাছের মিত্র ছিলো। ফলে ইহুদি গণহত্যা হয়েছে আকছার। অ্যায়রো ক্রস বাহিনীর তেমনি এক গণহত্যার সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে দানিয়ুব পাড়ে কিছু জুতোর অবয়ব। দানিয়ুবের পূর্ব পাড়ের পেস্ট আর পশ্চিম পাড়ের বুদায় ঘটা ভয়াবহ রুশ-জার্মান যুদ্ধের কথাও আছে এই লেখায়। সঞ্জয় দে শেষদিকে পেস্ট ছেড়ে নদীর ওপাড়ে বুদায় রওনা দেন। পেস্ট সমতল হলেও বুদা পাহাড়ি। সিটেডাল পাহাড়, প্রেসিডেন্ট প্যালেস (এখানেও নিরাপত্তা নেই তেমন!), ক্যাথলিজমের সূচনাঘর ম্যাথিয়াস চার্চ এবং কেজিবির কুখ্যাত কসাইখানা বা হাউস অব টেরর জাদুঘর ইত্যাদি ঘুরে নেন তিনি। লেখার শেষ অংশে আছে হাঙ্গেরির এন্টি সেমিটিজমের কথা। পোল্যান্ডের আউসভিতজে মাত্র দশ সপ্তাহে দুই লক্ষ হাঙ্গেরিয়ান ইহুদিকে হত্যা করা হয়। দাহানি স্ট্রিটে বুদাপেস্টে প্রাচীন এক সিনাগগ দেখতে দেখতে সেই ইতিহাসই তুলে ধরেন লেখক। দুগাভা নদীর তীরে : সঞ্জয় দে এবার আরেক বাল্টিক দেশ লাটভিয়ার রাজধানী রিগায়। লাটভিয়ার ফুলের প্রতি ভালোবাসা, কাবাবের প্রতি ভালোবাসা, আর্ট নুভহর প্রতি ভালোবাসা (হাজার মুখের শহর রিগা) এবং ধর্মকর্মের প্রতি কম ভালোবাসা (লুথেরিয়ান চার্চের অবস্থা বেহাল) দিয়ে লেখা শুরু হয়। এখানেও প্রেসিডেন্ট ভবনের নিরাপত্তা নেই বললেই চলে। তবে লেখাটিতে ভ্রমণের চাইতেও বেশি এসেছে লাটভিয়ার প্রাচীন ইতিহাস। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে লাটভিয়া রাশিয়ানদের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়ে, দেশকে জার্মান মুক্ত করে। লেনিনের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী লাটভিয়া স্বাধীনতা পেলেও সেই ১৯৪০ এ সোভিয়েতরা আবার দখল করে নেয় দেশটি। ডিপোর্ট করা হয় হাজার হাজার মানুষকে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানি ত্রাতা হয়ে লাটভিয়াকে উদ্ধার করে, সেই সাথে দেশজুড়ে শুরু হয় ব্যাপক ইহুদি নিধন। কয়েক মাসের মাথায় দেশটির মোট ইহুদি জনসংখ্যার নব্বই ভাগ মানে আশি হাজার মানুষ নাই হয়ে গেলো। এর নেতৃত্বে ছিলো দালাল বাহিনী ‘আজারস কমান্ডো’ আর তাদের নেতা হার্বার্টস সুকুরস। সিনাগগে প্রার্থনা চলাকালীন ইহুদি হত্যা, ধর্ষণ, রিগা ঘেটোয় পাচার - এমন কুকর্ম নেই যা সুকুরস করেনি। যুদ্ধের পর আর্জেন্টিনা পালালেও নাৎসী হান্টাররা ঠিকই তাকে খুঁজে বের করে হত্যা করেছিলো। যুদ্ধশেষে আবার লাল বাহিনীর কবলে পড়ে লাটভিয়া। যাদের স্বাধীনতার মুখ দেখতে অপেক্ষা করতে হয়েছিলো সেই ১৯৯১ পর্যন্ত। দেশটি এখন রুশ শাসনমুক্ত হলেও রয়ে যাওয়া রাশিয়ান দের সাথে লাটভিয়ানদের এখনো ঠান্ডাযুদ্ধ চলছে। মোস্তারের প্রস্তর সেতু এবং সারায়েভোর স্নাইপার : এ দুটি কাহিনীতে দেখা যায় সঞ্জয় দে ঘুরছেন যুদ্ধবিধ্বস্ত বসনিয়া-হার্জেগোভিনার দুটি আলোচিত শহর মোস্তার ও সারায়েভোতে। বসনিয়া মানেই সেই ১৯৯২ সালের ভয়ঙ্কর গৃহযুদ্ধ। লেখকের কলমেও তাই বারবার এসেছে যুগোস্লাভিয়া ভাঙনের সেই ভয়াবহ দিনগুলি৷ হার্জেগোভিনায় পুঁতে রাখা অজস্র মাইন, বসনিয়াক মুসলিমদের সাথে ক্রোয়েটদের বিশ্বাসঘাতকতা, নেরেৎভা নদীর পূর্বে ক্রোয়েটদের কামানের আঘাতে ক্ষতবিক্ষত মোস্তার শহরের বাড়ি আর ক্রোয়াট স্নাইপারদের লক্ষ্যবস্তু মোস্তারের প্রস্তর সেতুর বর্ননা দিয়ে শুরু হয় সঞ্জয় দের বসনিয়া ভ্রমণ। সেখান থেকে অনেক ঝক্কি-ঝামেলার মধ্য দিয়ে সারায়েভোয় পা রাখেন তিনি। শুরুতেই লাতিন সেতু ওরফে প্রিন্সিপ সেতু - যার গোড়ায় অস্ট্রিয়ান যুবরাজ ফারদিনান্দকে হত্যা করা হয়, আর বেজে উঠে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের দামামা। এরপর একে একে আসে সার্বদের ঘাঁটি হলুদ দুর্গ, শ্বেতপাথরের অজস্র কবর, ফায়ারপ্লেসে পুড়ে চলা হাজার হাজার বই, পানীয় জলের একমাত্র সম্বল প্রস্রবণের জল, শান্তিরক্ষীদের চোখ ফাঁকি দিয়ে বিমানবন্দরের নীচে বসনিয়াকদের খোঁড়া টানেল, জাতিসংঘের মর্মান্তিক উপহার বহুবছরের বাসি বিস্কুট আর মাংসের টিন, যুদ্ধ ঘিরে গজিয়ে ওঠা অস্ত্রের কালোবাজার, সার্ব স্নাইপারদের মজায় মজায় মানুষ মারার খেলা এবং মাইনফিল্ডে রূপ নেয়া অলিম্পিকের ভেন্যু। এত এত ভয়াবহতার মাঝে একটু রিলিফ নিতে সঞ্জয় দে ছুটে যান মার্শাল টিটো সড়কের শেষপ্রান্তে চাষিদের আনা ফল ও জ্যাম জেলির বাজারে৷ কিন্তু এই বাজারের সৌন্দর্যের পেছনেও আছে ট্রাজেডি, আছে সেই গৃহযুদ্ধের দামামা। ১৯৯৫ সালের আগস্টে এই বাজারেই (মার্কেট স্কয়ার) মর্টার শেলের আঘাতে প্রাণ হারান ৪৩ জন মানুষ। ঠিক মাসখানেক আগেই ঘটে আরেক ট্রাজেডি। সেব্রেনিৎস্কা গ্রামে রাতকো ম্লাদিচের নেতৃত্বে গণহত্যার শিকার হয় প্রায় পাঁচ হাজার বসনিয়াক পুরুষ। এই দুই ঘটনা সার্বদের কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দেয়। মাত্র ১৫ দিনেই ন্যাটোর বিমানহামলায় গুঁড়িয়ে যায় সার্বদের গুরুত্বপূর্ণ সব ঘাঁটি। স্বাক্ষরিত হয় ডেটন চুক্তি। বসনিয়াতে লেখক আরো গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় খেয়াল করেছেন। মধ্যপ্রাচ্য থেকে আসা পেট্রোডলার কি উসকে দিচ্ছে বসনিয়াক মুসলিমদের? তৈরী করছে উগ্রপন্থার ওপেন ফিল্ড? এর উত্তর সময়ই দিবে। সঞ্জয় দে সারায়েভোয় আরো দেখেছেন রাদমান কারদাভিচের স্মৃতিবিজড়িত হলিডে ইন হোটেল, অটোমান ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে থাকা অর্থোডক্স চার্চ, চা তৈজসপত্র চাদর আর গুসলে নামক বাদ্যযন্ত্রের নিবাস বাস্কারসিয়া বাজার, সারায়েভো বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গন এবং নতুন রঙ খেলানো বসনিয়ার জাতীয় গ্রন্থাগার। লেখাটি শেষ হয় সঞ্জয় দের হোটেল মালিক মুগদিবের মায়ের স্বজন হারানোর হাহাকার দিয়ে - যা এক অর্থে সমগ্র বসনিয়ারই হাহাকার। ভিতুশা পাহাড়ের নিমন্ত্রণে এবং সোভিয়া থেকে দূরে কোথাও : লেখকের এবারের গন্তব্য বুলগেরিয়া। যারা আমাদের পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা দিয়েছে, মুক্তিযুদ্ধে সাহায্য করে পাশে থেকেছে। ঝিভকভের বুলগেরিয়ায় লেখকের ভ্রমণ লিস্টে আছে ভিতুশা বুলভার্ড ও সন্ত সোফিয়ার মূর্তি, বানিয়াবাসি মসজিদ, সোফিয়া সিনাগগ, মুছে যাওয়া নাইনথ সেপ্টেম্বর স্ট্রিট, অ্যালেক্সান্ডার নভস্কি ক্যাথেড্রাল, সোভিয়েত আর্মি মেমোরিয়াল পার্কের ভাস্কর্য এবং কমিউনিস্ট জাদুঘর। এসবই ছিল রাজধানী সোফিয়াতে। সেখান থেকে পরবর্তীতে ট্যুর গাইড গিওর্গির সাথে সঞ্জয় দে পাড়ি জমান দূরবর্তী বয়ানা গ্রামে। বয়ানা চার্চের আর্ট দেখতে দেখতে আর রিলা মনাস্টেরিতে অটোমান হানাদারদের আক্রমণের ইতিহাস শুনতে শুনতে আমরা লিন্ডেনপাতার চা (লিপা চাই) ও বুলগারিকাস ব্যাকটেরিয়ার বিষয়েও জেনে যাই। পরদিন লেখক ছুটেন প্লভদিভে। এ শহরের আকর্ষণ প্রাচীন রোমান নাট্যমঞ্চ। কিন্তু তার চেয়েও হয়তো গুরুত্বপূর্ণ অজস্র তুর্কি আক্রমণ ও তার বিরুদ্ধে বুলগেরিয়ানদের গর্জে ওঠার ইতিহাস। আজও তুর্কিদের অত্যাচারের স্মৃতি হয়ে দাঁড়িয়ে আছে গাছে গাছে ঝোলানো নোটিশ বাক্স। মার্শাল টিটোর সমাধিতে : গিওর্গির উপহার লিপা চাই সঙ্গে নিয়ে সঞ্জয় দে এবার পাড়ি দেন মার্শাল টিটোর স্মৃতিবিজড়িত বেলগ্রেডে, তাঁর সমাধিভবনে। এই লেখাটি ইতিহাস প্রধান। ব্যক্তি টিটোর বর্ণনা, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন উস্তাশা, চেটনিক ও পার্টিজান পার্টির উত্থানের কথা এবং টিটো কিভাবে যুগোস্লাভিয়াকে একত্রে বেঁধে রেখেছিলেন তার বর্ণনা পাওয়া যায়। দুব্রভনিকে মুগ্ধতায় দ্রবীভূত : বইয়ের শেষ লেখা। স্থান ক্রোয়েশিয়ার সমু্দ্র তীরবর্তী শহর দুব্রভনিক। শহরটি খুবই অদ্ভুত। পাহাড় এবং দুর্গে দুর্গে ভরা। প্রাচীর, সিঁড়ি আর যুদ্ধের গোলায় ক্ষতবিক্ষত বাড়ির দেখা পাবেন পুরো শহর জুড়েই। এই লেখাটি ব্যতিক্রম, কারণ সারা বই জুড়ে সমালোচিত ২য় বিশ্বযুদ্ধকালীন ফ্যাসিস্টদের এক নবরূপের দেখা পাই আমরা বইয়ের শেষে এসে। সঞ্জয় দে যার বাসায় উঠেছেন - সেসিপ - তিনি নিজেই স্বীকার করেছেন তিনি একজন উস্তাশা সদস্য। বেশ গর্বের সাথেই। এই উস্তাশা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন ক্রোয়েশিয়ায় নয় লক্ষেরও বেশি গণহত্যায় জড়িত। যদিও আজকের ক্রোয়েশিয়ায় জাতীয়তাবাদী হিসেবে এরা এখনো সমান জনপ্রিয়। ক্রোয়েটদের সার্ববিদ্বেষও নাকি এখনো এতো বেশি যে এরা কথায় কথায় একে অপরকে সার্ব বলে গালি দেয়। আমি বইয়ের প্রথম ৫ টি লেখা নিয়ে সেভাবে কোনো রিভিউ দিইনি কারণ সেই পাঁচ ভ্রমণকাহিনীর প্রায় পুরোটা জুড়েই হলোকাস্ট। আর এক লেখায় হলোকাস্টের নির্মমতা বর্ণনা করা সম্ভব না আমার পক্ষে। অনুরোধ করবো নিজ উদ্যোগে বইটা পড়ে জেনে নেয়ার৷ বীভৎস আউসভিৎজ ও বিরকানাও কিংবা মায়দানেক কনসেনট্রেশান ক্যাম্প, শিন্ডলারের কারখানা কিংবা পানকিভিজের ঈগল ফার্মেসি - সবকটাই সাক্ষী নৃশংস ইহুদি গণহত্যার। আমাদের দেশে অনেকেই নাৎসীদের প্রতি বেশ সহমর্মী। যার মনেই নাৎসীদের প্রতি এরকম ন্যূনতম সমবেদনা আছে তাকেই বলবো স্ব উদ্যোগে একটিবার জায়গাগুলো ঘুরে আসতে। ‘রিগা থেকে সারায়েভো’ সঞ্জয় দের প্রথম বই, আমার পড়া সম্ভবত চার কি পাঁচ নং। প্রথম বই পড়ে বুঝলাম কেনো এটি প্রকাশের পরপরই ট্রাভেলগ জগতে তিনি জনপ্রিয় হয়ে উঠেন। ইতিহাস ও ভ্রমণের এমন চমৎকার মিশেল পাওয়া মুশকিল। রেটিং ৫/৫।

      By mahbubul islam

      15 Feb 2023 11:55 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      সঞ্জয় দে দাদা একজন চমৎকার লেখক। ভ্রমণের অভিজ্ঞতা তিনি নানা রকমের উদাহরন আর ইতিহাসের সংগে লেখেন। তাই তার বইটা শুধু ভ্রমণ কাহিনী থাকে না, সেটি হয়ে যায় এক টুকরো ইতিহাস।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!