User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
nice book
Was this review helpful to you?
or
আমার জীবনের পড়া প্রথম বই ছিলো এটি। অনেকদিন পর আবার পড়লাম। পড়েই মনে হলো একটা রিভিউ দিয়ে আসি রকমারিতে। কি রিভিউ দেবো আমার বই পড়া শুরু এই বইটা দিয়ে। এখনো প্রতিটা লাইন,প্রতিটা পৃষ্টা, প্রতিটা ক্যারেকটার মনে আছে আমার। এতদিন পর পড়েও আবার নতুন বই পড়ছি মনে হলো। সেই ইন্টারেস্ট খুঁজে পেলাম পড়ার সময়। ❤️❤️❤️❤️❤️
Was this review helpful to you?
or
valo
Was this review helpful to you?
or
রকমারি রিভিউঃ বইঃ লিটু বৃত্তান্ত। লেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল। প্রকাশনীঃ অনন্যা। মূল্যঃ ২০০ টাকা। পৃষ্ঠাঃ ১১২। লিটুর বাবার বদলি হয়ে লিটুরা নতুন হাওর এলাকায় আসে। এখানে সে নতুন স্কুলে ভর্তি হয়। নানা ধরনের ছেলে-মেয়ের সাথে পরিচয় হয়। অনেকে বন্ধুও হয়ে যায়। তাদের নিয়ে ঘটতে থাকে নানান মজার সব ঘটনা। এমনি সময় লিটুর রিয়াজ মামা আসেন। লিটু তার কাছ থেকে অনেক কিছু শেখে। লিটুরা বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করতে গেলে ফেরার পথে এক বড় বিপদের সম্মুখীন হয়। ‘লিটু বৃত্তান্ত’ একটি অ্যাডভেঞ্চার, বন্ধুত্ব ও মানুষকে ভালোবাসার গল্প। বইটি শিশু-কিশোরদের অনেক ভালো লাগবে।
Was this review helpful to you?
or
Joss
Was this review helpful to you?
or
?????❤❤❤❤❤
Was this review helpful to you?
or
It was all good. If possible please reduce prices.
Was this review helpful to you?
or
অসাধারন একটি বই
Was this review helpful to you?
or
The book makes me happy and pleasure.It touches my heart and soul❤
Was this review helpful to you?
or
লিটু বৃত্তান্ত জাফর ইকবাল স্যারের লেখা অন্যতম সেরা কিশোর উপন্যাস। যেকোনো বয়সের কিশোরমনা মানুষকে টেনে নিয়ে যাবে সেই কৈশোরের দূরন্তপনায়। বাবার বদলি, নতুন বন্ধু, নতুন জায়গা, তবুও মানিয়ে নিয়ে অসাধারণ এক বন্ধুত্বপূর্ণ ঘটনা দিয়ে শেষ হয় লিটু বৃত্তান্ত। লিটু বৃত্তান্ত আমাদেরই গল্প, আমাদের মায়াময় জায়গা ছেড়ে গিয়ে নতুন করে গল্প বাঁধার গল্পের এই মোহই আমাকে পড়তে ডাকে লিটু বৃত্তান্ত।
Was this review helpful to you?
or
জাফর ইকবাল স্যার এর লেখা অসাধারণ কিছু বই এর একটা
Was this review helpful to you?
or
excellent
Was this review helpful to you?
or
বইঃ লিটু বৃত্তান্ত লেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল ধরণঃ শিশু-কিশোর উপন্যাস প্রকাশনাঃ অনন্যা প্রকাশনী হতে প্রকাশিত । দামঃ ১৫৪ টাকা কাহিনীঃ লিটু নামের একটি কিশোরের দেশকে , দেশের মানুষকে ভালোবাসার গল্প রয়েছে বইটিতে । লিটু এবং লিটুর বন্ধুরা মিলে বিভিন্ন অ্যাডভেনচার এ জড়িয়ে পড়া । বন্ধুত্ব এবং দেশকে ভালোবাসা বইটির মূল থিম ।
Was this review helpful to you?
or
Muhammad Zafar Iqbal's books are very interesting. One of the most popular book of Muhammad Zafar Iqbal is Litu Brittanto. This book is very enjoyable.
Was this review helpful to you?
or
Muhammad Zafar Iqbal changed a lot of schools when he was young. He knows exactly how it feels like to change schools, leave your best friends behind and make new friends in a completely new environment. That's exactly what he portrayed in this masterclass adolescence novel of him. 'Litu Brityanto' felt like a teenager himself wrote the book. It's a fantastic novel that follows the 'Zafar Iqbal' formula but still manages to keep its standards and amuse its reader.
Was this review helpful to you?
or
Very nice book. The book is about a boy name litu.Who have moved to a new place.There he make many friends.He has done many funny activities.There is some adventure in this book.People of all ages can be enjoyed by reading this book.Specially children will be enjoyed by reading this book.
Was this review helpful to you?
or
আমি কেমন তা আমি জানি।আর যে আমাকে চিনে স জানে আমি কেমন আর যে চিনে না সে আমাকে নিয়ে কি ভাবলো তা আমার দেখার বিষয় নয়।এই বইটা পড়ার পর আমি এমন অনেক কাজ করেছি যা আগে করতে হলে আমি ভাবতাম মানুষ কি বলবে তারপর উপলব্ধি করি যার যা ভাবার ভাবুক।যারা আমাকে চিনে তারা জানে আমি কেমন।...আরও একটি সুন্দর কথা হচ্ছে মুখস্ত একটি অশ্লীল শব্দ।আসলেই তাই।একটা জায়গা থেকে অন্য জায়গায় চলে গেলে কষ্ট হয়।কিন্তু জীবনের সার্থকতা হলো সেই নূতন জায়গায় কিভাবে নিজেকে নূতন করে মানিয়ে নেয়া হয়।জাফর ইকবাল স্যার তার উপন্যাস গুলো এত সুন্দর করে সাজায় মুগ্ধ হতে বাধ্য হই।
Was this review helpful to you?
or
লিটু বৃত্তান্ত মূলত লিটুর একার গল্প নয়। বরং লিটুসহ এবং আরো অনেকের গল্প। গল্পটা লিটুর বাবার অন্যত্র তথা কোনো এক হাওর এলাকায় বদলী হবার খবর দিয়েই শুরু হয়। একদিন খাবার টেবিলে বসে লিটুর বাবা তার বদলীর খবর পরিবারের সবাইকে জানালে লিটুর মন খারাপ হয়ে যায়। কারন এখানে তার স্কুল,এতোদিনের বন্ধুবান্ধব সবাইকে ছেড়ে চলে যেতে হবে। নতুন জায়গায় গিয়ে নতুন নতুন স্কুল,নতুন স্যার, নতুন ম্যাডাম,নতুন ছাত্রছাত্রী!!! কি সাংঘাতিক ব্যাপার!!! লিটু মনে মনে চাচ্ছিলো তার বাবার বদলীটা যেনো শেষমেশ ক্যান্সেল হয়ে যায়। কিন্তু বিধি বাম! হলো না ক্যান্সেল। দেখতে দেখতে বদলীর দিনটা এগিয়ে আসতে লাগলো। যখন তারা সেই নতুন শহরটাতে পৌছালো তখন অনেক রাত। এসেই ক্লান্ত শরীর নিয়ে কোনো মতে ঘুমিয়ে পড়লো লিটু। একটা সময় খুব ভোরে এক বিচিত্র শব্দে তার ঘুম ভাঙলো। একটা সময় বুঝতে পারলো তাদের এই নতুন বাসাটা যেনো একটা টিলার উপরে। যতোদূর চোখ যায় শুধু গাছ আর গাছ। আর ঐ বিচিত্র শব্দটা পাখির ডাক। একটা দুইটা পাখি নয়! এ যেনো পাখির মেলা। লিটু আশেপাশের জায়গাটা ঘুরে দেখবার জন্য বাড়ির দরজা দিয়ে বের হলো। বনের মাঝে লিটু পরিচিত হয় রতনের সাথে। রতন অদ্ভুত একটা ছেলে। না দুঃখিত! অদ্ভুত ছেলে বলা যায় না। উমম হ্যা,তার নামের সাথে আধা পাগল শব্দটা যায়। ও হলো আধা পাগল রতন। কেনো আধা পাগল বললাম সেটা না হয় একটা মিস্ট্রিই থাক! নতুন স্কুল! লিটুর প্রথম দিন। আচ্ছা একটা কথা বলে রাখা। সবাই ড্যাবড্যাব করে ওর দিকে তাকিয়ে থাকবে। ও কাউকে চিনবে না,এটা ভেবেই লিটুর পেটের ভাত চাউল হয়ে যাচ্ছিলো। কিন্তু না এমনটা হলো না। ক্লাশে ঢুকেই সবার পিছনের বেঞ্চে একটা ছেলেকে চোখে পড়লো তার। হুম এটাই তো সেই রতন। যার সাথে কিনা তার প্রথম দিন দেখা হয়েছিলো। লিটু তার পাশে গিয়েই বসলো। রতন দূর থেকে আঙ্গুল দিয়ে ক্লাশের একে একে সবার সাথে লিটুর পরিচয় করিয়ে দিতে লাগলো... ফাস্টে সাদিব- যে কিনা অসম্ভব ভালো ছাত্র। ফাটাফাটি মুখস্থ করতে পারে। তার পাশে বসলে পরীক্ষায় পাস নিশ্চিত। এরপর সুমন। রতন বলতে লাগলো। এর বাবা টি.এন.ও। তুমি যদি সুমনের সাথে উল্টাপাল্টা কিছু করো বিডিআর এসে তোমারে ধরে নিয়ে যাবে। সুমনের পর মাধুরীর বর্ণনা দিতে লাগলো- তার মতে মাধুরী আসলে কোনো মেয়ে না। ও নাকি পড়ি। মানুষের রূপ ধরে ক্লাশে আসে। যাই হোক মূল কথা- রতনের কথা সত্যি হলে এই ক্লাশে একটাও স্বাভাবিক ছেলে মেয়ে নাই। রপ্তনের মতে- কারো কারো মাথা খারাপ,কারো উপর জ্বীনের আছর আছে। কেউ বড় হলে সন্ত্রাসী হবে,কারো দাদা ডাকাতের সর্দার ছিলো,কেউ ঘুমের মাঝে হাটে,কেউ স্বপ্ন দেখে ভবিষ্যৎ বলে দিতে পারে। এমনকি দুইজন সম্পর্কে সে দাবী করলো- তারা নাকি কাচা মাংসও খায়। এইবার হয়তো কিছুটা বুঝতে পেরেছেন রতনকে কেনো প্রথমদিকে আধাপাগল বলে সম্বোধন করেছি। আরো অনেক কারণ আছে যেগুলো আর নাই বা উল্লেখ্য করলাম। রতনের এই নতুন স্কুলের নতুন বন্ধুদের নিয়েই এর মূল কাহিনী। ও হ্যা এই বইয়ে আরেকটা ইন্টারেস্টিং ক্যারেক্টার আপনি পাবেন। উনি হলেন লিটুর রিয়াজ মামা। ফাটাফাটি সাইন্টিস্ট। তাকে ঘিরেও রয়েছে কিছু অসাধারণ কাহিনী। এছাড়াও রয়েছে ভয়ংকর বদী ডাকাত। হাওরে তাদের খপ্পরে পড়ে লিটুরা। আর আছেন একজন মুক্তিযোদ্ধা। সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধা। সকলকে নিয়ে জমজমাট অ্যাডভেঞ্চার, বন্ধুত্বতা আর দেশকে ভালোবাসার এক আশ্চর্য কাহিনী নিয়ে এই বই....
Was this review helpful to you?
or
" লিটু বৃত্তান্ত - মুহম্মদ জাফর ইকবাল " "লিটু বৃত্তান্ত" গল্পটা লিটু নামের কোন এক কিশোর যুবকের একার গল্প নয়। গল্পটা আমাদের, সকলের। এই গল্প কিশোর বয়সে দুরন্তপনার গল্প, দেশকে ভালোবাসার গল্প, মজার ছলে-গল্পের ঢং এ বিজ্ঞানকে জানার গল্প, মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধাকে জানার গল্প, সকলকে নিয়ে ইহা একা জমজমাট অ্যাডভেঞ্চার। মুহম্মদ জাফর ইকবাল দেশজ ঢং এ কিশোর উপন্যাসকে অন্য এক মাত্রা দিয়েছেন। সবেমাত্র দুরন্তপনা জেঁকে বসেছে মনে। এমন সব দুরন্তপনা মনকে আরেকটু রং ছিটিয়ে মনের তৃষ্ণা টা যেন বাড়িয়ে দিয়েছেন। আর সেই সব তৃষ্ণা থেকে বালক বয়সে জানার আগ্রহ, দেশপ্রেম এবং শিক্ষাটাকে আয়ত্ত করার আগ্রহ জন্ম দিতে থাকেন স্যার। এক একেকটা বই যেন জ্ঞানের সমুদ্র, মনের পথ্য। খাবার টেবিলে পারিবারিক সুস্পর্শ দিয়ে গল্পের শুরু করে গল্পের ইতি টানে অদ্ভুত এক বন্ধুত্বের গল্প দিয়ে। যে গল্প শুরু হওয়ার কিন্তু শেষ হবার নয়। লিটু নামের এক কিশোর, শহুরে পরিবেশ ছেড়ে নতুন পরিবেশ হাওড়ে বাস গাড়ার গল্প। বাবার বদলি মানে বন্ধুবান্ধব, নিজস্ব পরিচিত যায়গা, পরিচিত মানুষজন ছেড়ে নতুন এক জগৎে প্রবেশ। কেমন সেই নতুন? কেমন হবে নতুন যায়গা, নতুন মানুষজন, নতুন স্কুল, নতুন বন্ধুবান্ধব। কেমন হল সেই সব নতুন তার গল্পে বর্ণিত উপন্যাস লিটু বৃত্তান্ত। কেমন সেই সব নতুনের গল্প, জানতে হলে বইটি পড়তে হবে। চারপাশে কত মানুষ। সবাইকে মনে থাকে না। তবুও কিছু মানুষ মনে জেঁকে বসে। এই যাদের মনে থাকে তাদের সবার কথা বলেও শেষ করা যায় না। তাদের কথা বলতে থাকলে মনে হয় জীবনে বেঁচে থাকাটা সত্যিই মজার। বই: লিটু বৃত্তান্ত। লেখক: মুহম্মদ জাফর ইকবাল। প্রকাশনী: অনন্যা প্রকাশনী। মূল্য: একশো পঞ্চাশ।
Was this review helpful to you?
or
এই বইয়ের প্রধান চরিত্র লিটু্ নামের এক কিশোর। কিন্তু তাই বলে যে, বইয়ের সবটা কাহিনী লিটুকে নিয়ে তা কিন্তু না। এখানে আছে লিটুর নতুন বন্ধুদের গল্প! এই যেমন- আধ পাগলা রতন, ভাল ছাত্র সাদিব, পরী মাধুরী, মারদাঙ্গা সুমন, মাদার টেনিয়া- তানিয়া! এরা সবাই লিটুর নতুন বন্ধু! নতুন বন্ধু মানে? বন্ধুদের আবার পুরানো-নতুন হয় নাকি? আসলে লিটুরা আগে অন্য আরেক জায়গায় থাকতো। বাবার চাকরির বদলির কারণে তাদের সেখান থেকে এমন একটা জায়গায় যেতে হবে যেখানে চারিপাশে শুধু জঙ্গল, দুচোখ যতদূর যায় শুধু গাছ আর গাছ! অন্য সময় নতুন জায়গায় যাওয়ার কথা শুনলে আনন্দ হলেও এই মুহূর্তে লিটুর কান্না পাচ্ছে। কারণ তার স্কুল, বন্ধু, পরিচিত জায়গা ছেড়ে চলে যেতে হবে। মন খারাপ হলেও কিছু করার নেই। বাবা, মা, বড় আপু আর ছোট ভাই রাজুকে নিয়ে চলে আসতে হলো সেই নতুন জায়গায়। কিন্তু আনন্দের ব্যাপার হলো,নতুন জায়গায় এসে তাকে একদিনও একা থাকতে হয়নি। প্রথমদিনই রতনের সাথে পরিচয় হয়। আর স্কুলে যাওয়ার পর বাকিদের সাথে পরিচয় হয়। কিছুদিন পর লিটুর এক মামা বেড়াতে আসেন লিটুদের বাসায়। সেই মামা একজন বিজ্ঞানী। মামাকে লিটুর ভীষণ পচ্ছন্দ হয়। বিজ্ঞানী বলে কিন্তু মোটেও মামা সারাক্ষণ বিজ্ঞান নিয়ে কথা বলেন না। তিনি লিটুদের দুই ভাইকে সাঁতার শিখিয়ে দেন, রাস্তার পাশে বসে রুটি,ডিম সিদ্ধ খাওয়া শিখান। এমন মামাকে কে না পচ্ছন্দ করে? লিটুর দিন নতুন জায়গায় বেশ ভালোই কাটছিলো। কিন্তু এরই মাঝে দেশে শুরু হয় বন্যা। লিটুর সব বন্ধুরা মিলে রিলিফের কাজে যোগ দেয়। শুরু হয় তাদের অন্যরকম এক গল্প। রিলিফের ত্রাণ দিতে হাওরের এক নাম না জানা গ্রামে যায়। যেতে যেতে পরিচয় হয় এক মুক্তিযোদ্ধা মাঝির সাথে। ফিরে আসার পথে এক ভয়ঙ্কর ডাকাতের কবলে পড়ে। এসকল জমজমাট গল্প নিয়েই লেখা "লিটু বৃত্তান্ত"!
Was this review helpful to you?
or
কিশোর লিটুর আত্মকথা স্যার মোহাম্মদ জাফর ইকবাল,কিশোর উপন্যাসগুলো যিনি আসম্ভব সুন্দর করে লিখেন তারই “লিটু বৃত্তান্ত” একটি আ্সাধারন রচনা।এই বইটি পড়ে নিজের কিশোর লাইফটাকে অনেক মিস করতেছি।বইটির মূল কাহিনীতে গেলে বলা হয়েছে একটিকিশোরের কথা নাম লিটু।তার অনেক মন খারাপ কারন সে সাফকাত কে নিয়ে একটা লাইব্রেরি করেছে,জাহিদের সাথে যৌথভাবে একটা ল্যাবরেটরি,আর কাজল,মতিন, সজীবকে নিয়ে একটি ক্রিকেট ক্লাব বানানোর পরও তাকে এখান থেকে চলে যেতে হবে কারণ তার বাবা ডক্টর আবুল কালাম প্রোমোশন পেয়ে প্রফেসর হয়েছে। সেই সাথে বদলি হয়েছে এইচ.কিউ.গভমেন্ট কলেজের প্রিন্সিপাল হয়ে। লিটুদের নতুন বাড়িটা হাওড় এলাকায় একটা টিলার উপর। সেখান থেকে যতদূর দেখা যায় শুধু গাছ আর গাছ। ইট কাঠের শহর ছেড়ে একেবারে প্রকৃতির মাঝে। নতুন জায়গায় প্রথম দিনে লিটুর সাথে একটি ছেলের পরিচয় হয়। সে বিভিন্ন গাছের ও পশুপাখির নাম তার নিজের মত করে রাখে। লিটু ভাবে স্কুলে হয়তো তার ভাল লাগবে না কিন্তু ক্লাসে ঢুকেই তার সেই আগের পরিচিত ছেলেটির সাথে দেখা হল। তার নাম হচ্ছে রতন। রতন লিটুকে ক্লাসের সবার সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে লাগলো। তার পরিচয় করিয়ে দেয়ার ধরনটা একটু আলাদা। সে সবার সম্বন্ধে একটু বাড়িয়ে বাড়িয়ে বলে। লিটুর জীবনে অনেকটা আশীর্বাদের মত আসে রিয়াজ মামা। রিয়াজ মামা আমেরিকা থেকে তাদের ওখানে বেড়ানোর জন্য এসেছিল। মাত্র দশ দিনে লিটু আর লিটুর ছোট ভাই রাজুর সাথে তার অনেক ভাব হয়েছিল। রিয়াজ মামা লিটুকে সাঁতার , বিজ্ঞান সম্বদ্ধে ধারনা ছাড়াও আরও অনেক কিছু শিখিয়েছেন। রিয়াজ মামা চলে যাওয়াতে লিটুর খুব মন খারাপ হল।অঙ্কের শিক্ষক রাক্ষস আলী নামে পরিচিত আক্কাস আলি স্যার অনেক পাজির পাজি। এমন একজন শিক্ষকের হাত থেকে বাঁচার জন্য তারা একটা প্লান করলো। প্লানের বাস্তবায়ন ঘটাতে তারা অনেক মজার মাজার কাণ্ড ঘটাতে থাকে।আমাদের দেশে অনেকে জ্বীন ভুত বিশ্বাস করে। বিজ্ঞান মতে যা অসম্ভব। এই বিষয়টা এখানে একটি ঘটনার মাধ্যমে ফুটে উঠেছে। লিটুদের এলাকায় একটা লোক জ্বীন দেখানোর নাম করে মানুষ ঠকায়। রতন সেই লোকটিকে হাতেনাতে ধরে ফেলে। লোকটি অনেকদিন থেকেই মানুষ ঠকিয়ে আসছিল। এরপর একদিন দেশে বন্যা হয়। লিটু, তানিয়া, রতন, সুমন রা রিলিফের কাজ শুরু করে। তারা ছোট বলে তাদের কাজ হয় স্যালাইন তৈরি করে। একদিন তাদেরকেও রিলিফ দিতে নিয়ে যাওয়া হয়। অসহায় মানুষগুলোর পাশে দাড়াতে পেরে তারা অনেক খুশি। তারা যে ট্রলারে গিয়েছিল সেটার মাঝি একজন মুক্তিযোদ্ধা। তারা তার কাছ থেকে মুক্তিযুদ্ধের অনেক গল্প শোনে। ফেরার পথে তারা ডাকাতের হাতে পরে। বদি ডাকাতের সেই অঞ্চলে অনেক নামডাক। লিটু ও তার বন্ধুরা তাদের বুদ্ধিমত্তা দিয়ে ডাকাতের হাত থেকে উদ্ধার পায়।এই কিশোর উপন্যাসটিতে স্যার জাফর ইকবাল মানুষের বাস্তব জীবনের কথাগুলো অনেক সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।বইটি পড়ে অনেক মজা লেগেছে।তাই পাঠকদের বলব এত মজার একটি বই পড়তে মিস করবেন না।
Was this review helpful to you?
or
my most favorite book on my late childhood and probably my first novel in life. very inspiring and motivating novel to any teenager I think. And most of the writing of sir jafar Iqbal, it also carry the thoughts of our freedom war and that is very attractive way to reach the history of our country to the teens.
Was this review helpful to you?
or
Litu,Ratan,Maduri,Tania,Sadip 5 jon teen age kishorer mojar advanture ar golpo hol litu brittanto.
Was this review helpful to you?
or
বইটি আমার কাছে অসাধারন লেগেছে।সব চেয়ে বেশি আনন্দ দিয়েছে রতনের চরিত্র টি।
Was this review helpful to you?
or
When rokomari.com gave me the book "Litu Brittanto" written by Muhammad Jafar Iqbal, I was very impressed reading this book. An adventure of his wasn't only the main thing. It also taught me how to be a good friend, how to solve problems like his teacher was punished for his work he did. Litu rescued them from a group of robbers. That's why his friends Madhuri, etc. was very pleased.I am looking for a friend like him. He is so popular that everyone has listened to him. So I thank the writer Muhammad Jafar Iqbal for the book.
Was this review helpful to you?
or
লিটুর কথা খুব মনে আছে। ওর জীবনটাই অন্যরকম। ওর ক্লাসের বন্ধু বা ক্লাসমেটরা একটু অন্যরকম। এই অন্যরকম বলতে কি করকম জানো? লিটুর ভাষায় পাগল। ওদের ক্লাসে একটা পরী ছিল। মিছে মিছি পরী নয়। সত্যিকার পরী। পরীটা লিটুর খুব ভাল বন্ধু ছিল। লিটুর স্কুলের সময়টা তাই অদ্ভুত বন্ধুদের নিয়ে বেশ দারুন কাটছিল। ঠিক তখনই একটা ঘটনা ঘটলো..............সেই ঘটনা জানতে হলে পড়ে ফেলতে হবে অসাধারণ এই বইটি।
Was this review helpful to you?
or
Almost all the stories written by Dr. Jafor Sir are very interesting, addicting and inspiring. This one is also very interesting. In this story , Litu's name was Laddu. But Litu's teacher changed his name and gave him the name Litu. Litu along his friends made a journey by boat to help the flood-affected people as volunteers. There wasn't any problem to reach their destination but while returning to home, they fell in a life risking danger. Rest of the story is nothing but an adventure of young adults....
Was this review helpful to you?
or
জাফর ইকবাল স্যারের বয়স কত বলতে পারেন ? ১৫ বছর । আপনি হয়তো ভাবছেন আমি এসব কি বলছি, 'লেখক জাফর ইকবাল তিনি তো মোটামুটি বৃদ্ধ হয়ে গেছেন ।' হ্যাঁ আপনি ঠিক ।তবে 'লিটু বৃতান্ত' বইটি পড়ার আগে পর্যন্ত ।কারণ আমি প্রায়ই নিশ্চিত বইটি পড়ার পর আপনিও আমার মত বলবেন যে জাফর ইকবাল বৃদ্ধ নয়, এখনও কিশোরই আছেন ।একজন বৃদ্ধ হয়েও যে কিশোর মনের সুপ্ত ইচ্ছা ,আকাঙ্খা এত নিপুণ ভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারেন ,সেটা বিশ্বাস করাটা এ লেখা দেখার আগে একটু মুশকিল হতেই পারে । গল্পটাতে আপনি শুধু একটা গল্পই পড়বেন না ।গল্পটাতে আপনি মজার সাথে সাথে কিছু শেখা থেকে বঞ্চিত হবেন না ।আর যদি তুমি হও কিশোর বয়সী তাহলে তো কথাই নেই ।তোমার এ বয়সেও যে তুমি লেখাপড়ার পাশাপাশি সমাজের জন্য ,দেশের জন্য ,মানুষের জন্য ভাবতে পারো সেটা কথনও উপলব্ধি করতে পারো ?বইটিতে কিন্তু কিশোর লিটু এ কাজটিই করে তার বন্ধুদের নিয়ে ,বন্যা কবলিত মানুষদের সাহায্য করে ।চেষ্টা করে দেখতে পারো ! জাফর ইকবাল স্যারের বই আর বিজ্ঞান থাকবে না ,বিজ্ঞানী থাকবে না তাই কি কথনও হতে পারে ?না পারে না ।তাইতো লিটুর মামা চরিত্রে যিনি ,তিনিই বিজ্ঞানী ।লেখক কিন্তু এনাকে ফাটাফাটি ধরনের বিজ্ঞানী বলেছেন ।এমনি এমনি তো আর বলেননি ।থাক সে কারণ না হয় নাই বললাম ।আপনি বইটি পড়লেই সেটা বুঝতে পারবেন । আর এ রিয়াজ মামা বলেন যে 'সবাইকে বিজ্ঞানী হতে হবে না তবে বিজ্ঞানীর মত চিন্তা করতে হবে ।'আসলেই কিন্তু তাই ,তাহলে আমাদের দেশে কোন অরাজকতা ,মারামারি থাকতো না । লিটুর বন্ধু তানিয়ার কথা একটু না বলে পারছি না ।লিটুরা কিন্তু ওকে মাদার টেনিয়া ডাকে ।মাদার টেনিয়া খুবই উপকারপ্রবণ ।আর সে উপকারের কথা আবার কাউকেই বলে না ।প্রকৃত উপকারী রা বোধ হয় এমনই হয়ে থাকে । সবমিলিয়ে বইটা একটা অসাধারণ বই ।তবে যারা জাফর স্যারের অনেক বই পড়েছেন তাদের কাছে লেখনভঙ্গিটা কিছুটা এক ঘেয়েমি লাগতে পারে কিন্তু গল্পটা নয় ।তাই একবার পড়ে দেখতে পারেন বইটা ।
Was this review helpful to you?
or
জাফর ইকবাল স্যার তার এই বই এ একটি কিশোরের মনে কৈশোর কালে পরিচিত স্থান ছেড়ে অন্য স্থানে গেলে কি রকম প্রতিক্রিয়া তৈরি হয় তার এক অপূর্ব সমন্বয় ঘটিয়েছেন। নতুন বন্ধু তৈরি ছাড়াও সকলের সাথে একাত্মতা এবং দুর্যোগের সময় কিভাবে ছোট থেকেও অপরের সাহায্যে আসা যায় তা দেখিয়েছেন। গল্পের মধ্যে টেনে এনেছেন মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলির কথা। বইটি পরে যে লাইনটি সবচেয়ে ভাল লেগেছে তা হল 'কে কি ভাবছে আমাকে নিয়ে তা নিয়ে মাথা না ঘামাতে। কারন যারা তোকে চিনে না, তারা তোকে পাগল কি ছাগল ভাবে তাতে কিছু আসা যায় না। যারা তোকে চিনে, তারা জানে তুই কতটুকু পাগল্ আর কতটুকু ছাগল।'