User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বইয়ের নামঃ চাঁদের পাহাড় লেখকঃবিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রকাশনীঃঅঙ্কুর প্রকাশনী ধরনঃশিশু-কিশোর উপন্যাস মূল্যঃ১৩০ টাকা(রকমারি মূল্যঃ৯৮ টাকা) . উপন্যাসের নায়ক বিশ বছর বয়সী তরুণ শঙ্কর। ছোটবেলা থেকেই সে বেপরোয়া-দুর্দান্ত সাহসী। আর পাঁচটা লোকের মত সকাল-বিকাল চাকরির মত সাদাসিধা জীবন তার পছন্দ নয়। সে চায় রোমাঞ্চ। কিন্তু পিতার অসুখের কথা চিন্তা করে যখন সে সেই কাজটিই করতে যাচ্ছিল, ঠিক তখনই তার জীবনে এল পরম আকাঙ্খিত দক্ষিণ আফ্রিকায় ট্রেনলাইন বানানোর কাজে যোগদানের সুযোগ। সে সেই রোমাঞ্চকর কাজ করতে আফ্রিকা যায়। সেখানে ওর দুইজন সহকর্মীকে টেনে নিয়ে গেল পশুরাজ সিংহ। . সেখানে তার পরিচয় হয় ডিয়েগো আলভারেজ নামের দুর্ধর্ষ এক পর্তুগীজ ভাগ্যান্বেষীর সঙ্গে হঠাৎ সেখানে তার দেখা। শঙ্কর এই দুঃসাহসী ভাগ্যান্বেষীর সঙ্গ ধরে মহাদুর্গম রিখটার্সভেল্ড পর্বতে অজ্ঞাত এক হীরের খনির সন্ধানে চলে গেল। . ডিঙ্গোনেক বা বুনিপ নামের অতিকায় এবং অতিক্রূর এক দানব-জন্তু সেই হীরের খনি আগলিয়ে থাকত। পর্যটকেরা যার নাম দিয়েছেন চাঁদের পাহাড়। হীরের সন্ধানে ওরা উঠল হাজার হাজার ফুট পর্বতের ওপরে। সেখানে ওর সঙ্গী আলভারেজ বুনিয়াপের আঘাতে মারা গেল। ও একা হয়ে গেল- সম্পূর্ণ একা! সেখান থেকে নেমে এল ও, পথ হারাল এক গুহায়, যেখানে দিনের বেলায়ও রাতের অন্ধকার! নুড়ির সাহায্যে সেখান থেকে বেরিয়ে এল ও, জানল অনেক পরে যে ওটাই ছিল হীরের খনি! বুঝেও বা লাভ কী? পথ হারাল শুষ্ক মরুভূমিতে যেখান থেকে কেউ কখনও বেঁচে ফেরেনি। মাথার উপর শকুনরা কীসের আশায় উল্লাস করছে? শঙ্কর কী তার পথ খুঁজে পাবে?br পর্বতে গিয়ে জীবনমৃত্যু নিয়ে শঙ্করকে যে রোমাঞ্চকর ছিনিমিনি খেলতে হল তার আশ্চর্য বিবরণ যে-কোনো বয়সের কল্পনাকে উত্তেজিত করবে। বিখ্যাত ভ্রমণকারীদের অভিজ্ঞতা অনুসরণে আফ্রিকার বিভিন্ন অঞ্চলের ভৌগলিক সংস্থান এবং প্রাকৃতিক দৃশ্যাদির যথাযথ বর্ণনা দিয়েছেন লেখক। বিভূতিভূষণের হাতে তরুণদের জন্য লেখা এ-বই ধ্রূপদি সাহিত্য হিসেবে পরিগণিত হওয়ার যোগ্য।” . #পাঠ_প্রতিক্রিয়াঃবিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন যে, চাঁদের পাহাড় কোনও ইংরিজি উপন্যাসের অনুবাদ নয়, বা ঐ শ্রেণীর কোনও বিদেশী গল্পের ছায়াবলম্বনে লিখিত নয়। এই বইয়ের গল্প ও চরিত্র আমার কল্পনাপ্রসূত। তবে আফ্রিকার বিভিন্ন অঞ্চলের ভৌগলিক সংস্থান ও প্রাকৃতিক দৃশ্যের বর্ণনাকে প্রকৃত অবস্থান অনুযায়ী করবার জন্য আমি স্যার এইচ. এইচ. জনস্টন, রোসিয়া ফরব্স্ প্রভৃতি কয়েকজন বিখ্যাত ভ্রমণকারীর গ্রন্থের সাহায্য গ্রহণ করেছি। চাঁদের পাহাড় সাহিত্যরাজ বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়-এর লেখা একটি বিখ্যাত রোমাঞ্চকর উপন্যাস। এক স্বপ্নাতুর যুবকের গল্প নিয়ে গড়ে উঠেছে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত “ চাঁদের পাহাড়”।পড়েতে পারেন আশা করি ভাল লাগবে। হাপি রিডি.....
Was this review helpful to you?
or
Boi-ti te Shankar namer ek gramer cheler kotha bola hoeche.Eti 1909 shaler kotha.she bideshe chakri korte cheto.ar der mash porey Purbo-Africa theke tar chakrir jonno cithi ashe.Ekhan theke hoy ghotonar shuru. Shekhane giye take bibhinno notun ghotonar shommukhin hote hoy.Take shingher shathe o lorai korte hoy.Pore Diego Alvarez er shathe she jai ek pahare jar nam "Mountain Of Moon".eti ekti durjogpurno bhromon kahini.Onek badha mokabela kore shesh porjonto Shankar shekhan theke fire ashe. Review Writer: Nafisa Hasan
Was this review helpful to you?
or
This is the best adventure novel of the world.
Was this review helpful to you?
or
Many of us got amazed by reading the fictions & adventures of the great Julvarn, but very few of us can imagine that, A bengali writer can write such a adventurous story! There is every ingredient in it! Travel, Danger, Mystery, Bravery & what not! The best part is, there is a hero from our very own country. I know all of us found it very difficult to figure someone like James Bond or Sharlok Holmes in our country, but believe me after reading this, you will have a new super hero in your dream!!
Was this review helpful to you?
or
চাঁদের পাহাড় সাহিত্যরাজ বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়-এর লেখা একটি বিখ্যাত রোমাঞ্চকর উপন্যাস। এ উপন্যাসের মাধ্যমে লেখক আশ্চর্য-সাবলীল ভাষায় দেখিয়েছেন যে বাঙ্গালিরা অসম্ভবকেও সম্ভব করতে পারে! এ উপন্যাসের নায়ক বিশ বছর বয়সী তরুণ শঙ্কর। ছোটবেলা থেকেই সে বেপরোয়া-দুর্দান্ত সাহসী। আর পাঁচটা লোকের মত সকাল-বিকাল চাকরির মত সাদাসিধা জীবন তার পছন্দ নয়। সে চায় রোমাঞ্চ। কিন্তু পিতার অসুখের কথা চিন্তা করে যখন সে সেই কাজটিই করতে যাচ্ছিল, ঠিক তখনই তার জীবনে এল পরম আকাঙ্খিত দক্ষিণ আফ্রিকায় ট্রেনলাইন বানানোর কাজে যোগদানের সুযোগ। সে সেই রোমাঞ্চকর কাজ করতে আফ্রিকা যায়। সেখানে ওর দুইজন সহকর্মীকে টেনে নিয়ে গেল পশুরাজ সিংহ! মরণের দ্বারপ্রান্ত থেকে বেঁচে ফিরে এল ও। বর্ষার কারণে সে কাজ বন্ধ থাকল। শঙ্কর আফ্রিকায় নিল স্টেশনমাস্টারের চাকরি, কিন্তু সেখানেও কি শান্তি আছে? পুরো স্টেশনে ও একা, রাতে সেখানে আসে মানুষখেকো সিংহ, আসে ব্ল্যাক মাম্বার মত সাপ, যার হাত থেকে বেঁচে যাওয়া মানে সাক্ষাৎ পুনর্জন্ম! এসব বিপদ থেকে বাঁচল ও, বাঁচাল স্বর্ণ-সন্ধানী ডিয়েগো আলভারেজকেও। তার কাছে হীরের খনির খোঁজ পেল ও। তার সাথে ও গেল হিরের খনির আবিষ্কারের লক্ষ্যে। পদে পদে ওঁৎ পেতে রয়েছে সাক্ষাৎ যমঃ কুখ্যাত প্রাণী বুনিয়াপ! হীরের সন্ধানে ওরা উঠল হাজার হাজার ফুট পর্বতের ওপরে। সেখানে ওর সঙ্গী আলভারেজ বুনিয়াপের আঘাতে মারা গেল। ও একা হয়ে গেল- সম্পূর্ণ একা! সেখান থেকে নেমে এল ও, পথ হারাল এক গুহায়, যেখানে দিনের বেলায়ও রাতের অন্ধকার! নুড়ির সাহায্যে সেখান থেকে বেরিয়ে এল ও, জানল অনেক পরে যে ওটাই ছিল হীরের খনি! বুঝেও বা লাভ কী? পথ হারাল শুষ্ক মরুভূমিতে যেখান থেকে কেউ কখনও বেঁচে ফেরেনি। মাথার উপর শকুনরা কীসের আশায় উল্লাস করছে? শঙ্কর কী তার পথ খুঁজে পাবে? লেখক তার বাস্তবসম্মত ভাষায় অত্যন্ত দক্ষতার সাথে দেখিয়েছেন যে, বাঙ্গালিরা ভয়ে মুখ বুঁজেই থাকে না, তারা ঠান্ডা মাথায় বিপদের সম্মুখীনও সফলভাবে করতে পারে।
Was this review helpful to you?
or
ছেলেবেলার প্রথম প্রিয় বইটির কথা এখনো আমার স্পষ্ট মনে আছে। বইটির নাম 'চাঁদের পাহাড়'। লেখক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়। বইটি আমার বাবা আমাকে কিনে দিয়েছিলেন। তখন আমি ঢাকায় থাকি। এর আগে থাকতাম গ্রামে। যখন আরো ছোট ছিলাম, তখন থেকেই প্রচুর বই পড়তাম। আমাদের এলাকায় একটা লাইব্রেরি ছিল, সেখানে বসে পড়তাম। বাড়িতে এনে পড়তাম। আমার বই পড়ার অভ্যাস দেখেই বাবা একদিন 'চাঁদের পাহাড়' বইটি কিনে দিয়েছিলেন। মানে বাবার কাছ থেকে উপহার পেয়েছিলাম আর কি! উপহার পাওয়া বইয়ের সেই কপিটা এখনো আমার সংগ্রহে আছে। 'চাঁদের পাহাড়' প্রথম যখন পড়লাম, তখন আমি সেভেন বা এইটের ছাত্র। সময়টাকে অবশ্য ছেলেবেলা না বলে কিশোরবেলা বলাই ভালো হবে। সে বয়সে বইটি প্রথমবার পড়ে আমি এতটাই মুগ্ধ হলাম যে তখনই পরপর কয়েকবার পড়ে ফেললাম। কিন্তু তাতেও মুগ্ধতা কমল না। স্কুলজীবন শেষ হওয়ার পর, কলেজ জীবনে কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়েও বইটি বারবার পড়েছি। তারও পরে আমার কর্মজীবনে এসেও বইটি বারবার পড়েছি। আমার বাচ্চারাই এখন অনেক বড় হয়ে গেছে, তার পরও কিশোরবেলার সেই মুগ্ধতার রেশ কাটেনি। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে 'চাঁদের পাহাড়' হাতের কাছে পেলেই আমি মন্ত্রমুগ্ধের মত পড়তে শুরু করি। মাস ছয়েক আগেও বইটি একবার পড়েছি। ছেলেবেলা থেকে একটা বইয়ের প্রতি এমন ভালো লাগা থেকে যা বুঝেছি, প্রকৃত অর্থে ছোটদের জন্য যে ভালো লেখা, সেটি আসলে শুধু ছোটদের জন্য নয়, এগুলো হচ্ছে সর্বজনীন। শুধু কিশোর-কিশোরী নয় সব বয়সীরাই এসব বইয়ের পাঠক। তবে তখন তো আর সাহিত্যমূল্য বোঝার বয়স হয়নি, তার পরও বইটি ভালো লেগেছিল। শংকর নামের পশ্চিমবঙ্গের একটি ছেলে রেলের চাকরি নিয়ে হঠাৎ আফ্রিকার গহিন অরণ্যে চলে যায়। এর মধ্যে যে অ্যাডভেঞ্চারের ছোঁয়া তা আমাকে মোহাচ্ছন্ন করে ফেলেছিল। লেখাটির প্রতি বাঁকে বাঁকে রোমাঞ্চ। কেউ একবার পড়া শুরু করলে শেষ না করে ছাড়তেই পারবে না। এখন ভাবি, ভারতে বসে একজন লেখক সেই আফ্রিকার গহিন বনের এমন গা শিউরে ওঠা বর্ণনা কী করে লিখেছিলেন! ছেলেবেলায় বইটি পড়ে যেমন শিহরিত হতাম, আজও ঠিক ততটাই শিহরিত হই। বারবার পড়ার পরও বইটিকে আমার কখনোই পুরনো মনে হয়নি। বইয়ের ঘটনাগুলো যেন চোখের সামনে একেবারে ছবির মতো ভেসে ওঠে। আমিও যেন আফ্রিকার সেই গহিন অরণ্যে হারিয়ে যাই। কল্পনার পর্দায় দেখতে থাকি, শংকর ঘুমিয়ে আছে। তাকে যে কোয়ার্টারে থাকতে দেওয়া হয়েছে, সেখানকার একটি ঘরে। সেই এলাকায় ব্ল্যাকমাম্বা নামে এক ধরনের সাপের খুব উপদ্রব। পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত সাপ ব্ল্যাকমাম্বা। শংকর ঘুমের মধ্যেই হঠাৎ কেমন অস্বস্তি অনুভব করল। ঘুম ভেঙে গেল তার। সে জেগে দেখতে পেল, তার বিছানার পাশে মেঝেতে একটা বিশাল ব্ল্যাকমাম্বা ফণা তুলে দাঁড়িয়ে আছে। ছোবল দিতে প্রস্তুত। শংকর উত্তেজনায় ঘামতে থাকে। ঘামতে থাকি আমিও। শরীরে এক ধরনের শিহরণ খেলে যায়। সাপটা শেষ পর্যন্ত আর শংকরকে ছোবল দেয় না। কিন্তু তার পরও আমার আচ্ছন্নতা কাটে না। আমি নিজেও ছোটদের জন্য এমনভাবে লেখার চেষ্টা করি যেন কোনো কিশোর পাঠক লেখাটি পড়ে ততটাই শিহরিত হয়, 'চাঁদের পাহাড়' পড়ে আমি নিজে যতটা হয়েছিলাম। সুত্র- কালের কণ্ঠ
Was this review helpful to you?
or
শঙ্কর বাঙালীর ছেলে,পাকা খেলোয়াড়,নামজাদা বক্সার,ওস্তাদ সাঁতারু।বিশ বছর বয়সী তরুণ।সুবোধ ছেলের মত কাজকর্ম সে চায়না।বেপরোয়া-দুর্দান্ত সাহসী সে।সে চায় রোমাঞ্চ।হটাত সে চাকরী পেয়ে গেল দক্ষিণ আফ্রিকায় ট্রেনলাইন বানানোর কাজে।ইউগান্ডা রেলওয়ের নতুন লাইন তৈরী হচ্ছিল।সে পাড়ি দিল সুদুর পূর্ব-আফ্রিকায়।আফ্রিকার দেশ ইউগান্ডা ,সিংহের দেশ।রাতে সেখানে আসে মানুষখেকো সিংহ, আসে ব্ল্যাক মাম্বার মত সাপ।কিন্তু ডিয়েগো আলভারেজ নামে দুর্ধর্ষ এক পর্তুগীজ ভাগ্যান্বেযীর সঙ্গে হঠাত্ সেখানে তার দেখা।পানির তৃষ্ণায় আলভারেজ যখন মরতে বসছিলো শঙ্করই তাকে সুস্থ করে তোলে।তার কাছে হীরের খনির খোঁজ পেল সে।শঙ্কর এই দুঃসাহসী ভাগ্যান্বেষীর সঙ্গ ধরে মহাদুর্গম রিখটারস্ভেল্ড পর্বতে অঞ্জাত এক হীরের খনির সন্ধানে চলে গেল।বার বার তারা বিপদের সন্মুখীন হয়।বুনিপ নামে অতিকায় এক দানব-জন্তু সেই হীরের খনি আগলিয়ে থাকত।সেখানে আলভারেজ বুনিয়াপের আঘাতে মারা গেল।শঙ্কর হয়ে গেল একা.. সম্পূর্ণ একা।কিন্তু হাল ছেড়ে দিলনা সে।পথ হারিয়ে চলে গেল এক গুহায়।যেখানে দিনের বেলায়ও রাতের অন্ধকার।অনেক কষ্টে সেখান থেকে বেরিয়ে আসল।পরে বুঝতে পারল ওটাই ছিলও হীরার খনি।কিন্তু ততখনে পথ হারাল শুষ্ক মরুভূমিতে যেখান থেকে কেউ কখনও বেঁচে ফেরেনা।শঙ্কর কি তাহলে ফিরতে পারল নাকি পারল না...ফিরলে কিভাবে ফিরল... জীবনমৃত্যু নিয়ে শঙ্করকে যে রোমাঞ্চকর ছিনিমিনি খেলতে হল তার আশ্চর্য বিবরন যেকারো কল্পনাকে উত্তেজিত করবে।সেই সাথে আফ্রিকার বিভিন্ন অঞ্চলের ভৌগোলিক সংস্থান এবং প্রাকৃতিক দৃশ্যাদির যথাযথ বর্ণনা দিয়েছেন লেখক।যেমন যেমন ভিক্টোরিয়া লেক ,চিমানিমানি পর্বতমালা ,কোপজে ,রিখটারসভেল্ড,কালাহারি মরুভূমি