Our User Product Reviews

Effective information kom mone holo...ar tHumayun azad sirer গোড়মি beshi mone holo

অসাধারণ বই। ধর্মান্ধ মুক্ত দেশ হোক।

আমার আত্মার বিকাশ ঘটানোর জন্য বইটির জন্ম হয়েছে!!

okay

অসম্ভব ভালো লাগলো❤️

চুলকানি মুলক বই।বইটি পড়ার সময় প্রচুর চুলকাবে।তাই পড়ার আগে মলম নিয়ে বসা উচিত। তবে অনেক কিছু জানতে পারবেন।ধর্ম চ্যাপ্টার টা পড়ার সময় তো বিছানা থেকে চাপাটি নিয়ে হুমায়ুন আজাদকে দেখে নিতে? যাচ্ছিলাম। পড়ে মনে পড়ল তিনি অক্কা পেয়েছেন।?

বইটিতে হুমায়ূন আজাদের অজ্ঞতা কিভাবে ফুটে উঠেছে। তা "অবিশ্বাসী কাঠগড়ায়" পড়লে বুঝা যায়।

যতসব অযৌক্তিক আর ফালতু কথা।

উন্নত মননশীলতার জন্য এই বইটি পড়া আবশ্যক।

Thought Provoking Book

আপনি যদি বই পড়েন ধর্মের চশমা লাগিয়ে তাহলে না পড়েই ১ স্টার দিয়ে দেন। আর যারা পাঠক তারা পড়ে দেখুন ৪/৫ কোনটা দিবেন। অসাধারণ একটা বই। ?

পরলে বুঝতে পারবেন

বিশ্বজগত ও সমাজ নিইয়ে মানুষের জিজ্ঞাসা সব সময়ের। সুপ্রাচীনকাল থেকে এসব প্রশ্নের উত্তর ধর্মগ্রন্থ ও প্রেরিত পুরুষের বাণীর মধ্যে খুঁজেছে মানুষ, অর্থাৎ শুধুমাত্র পিতৃপুরুষ প্রদত্ত "বিশ্বাস" এর আলোকে মিলেছে উত্তর আবার এ সকল অধিকাংশ প্রশ্নে রয়েছে সামাজিক ও ধর্মীয় ট্যাবু। আমাদের মহাজগত ও ক্ষুদ্র জীবনের সব প্রশ্নের উত্তর বিশ্বাসের আলোকে পাওয়াতে সব সময় তা আমাদের মনঃপুত হয় না বা যুক্তি কাঠগড়ায় তা ঠুনকো লাগে। সেসব প্রশ্নের উত্তর ই লেখক দিতে চেয়েছেন বিজ্ঞান ও যুক্তির আলোকে।

ভালো বই কিন্তু সবার জন্য নয়

বাংলার প্রফেসর বিজ্ঞান, দর্শন এসব নিয়ে বেশি চিন্তা করলে যা হয় আর কি। এই লোকের চিন্তা ভাবনা সম্পূর্ণ তার মস্তিস্ক প্রসূত আবর্জনা ছাড়া কিছুই না।

সবাই শুনেন, 'প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ' বই টি সবার পড়া উচিত।

বাজে বই

রাফান আহমেদ এর অবিশ্বাসী কাঠগড়ায় বইটা আমার অবিশ্বাস বইটাকে ধোয়ে মুছে সাফ করে দিয়েছে।

ফালতু বই। পুরা নাস্তিকতা

কোন ভিত্তি হয় না আউল ফাউল জিনিস।।।।

সম্পুর্ণ অযৌক্তিক কথাবার্তা দিয়া ভরা???

This is a good book. but some times it may cross the limit. Humayun Ajad sir was really a talented writer but he also wrote some offensive point in his books. In this book he also offence some sensitive issue. But above all this was really a good book.

হুমায়ুন আজাদের “আমার অবিশ্বাস” পড়ে অবাক হয়েছি। ঈশ্বর বলে যে কিছু নেই এটা প্রতিষ্ঠা করতে তার যুক্তির শেষ নেই,যার একটাও গ্রহণযোগ্য মনে হয়নি।এক কথাই বারবার বলতে চেয়েছেন ঘুরে ফিরে। তবে লেখার বাচনভঙ্গি সবসময়ই ভালো। হুমায়ুন আজাদের “লাল নীল দীপাবলি” বইটা ছিল অসাধারণ।

https://www.rokomari.com/book/180256

ধর্ম অধ্যায়টা নিয়ে জানা থাকলে কেউ একটু সে সম্পর্কে রিভিউ দিয়েন।

বইটি ভালো লাগলে "অবিশ্বাসি কাঠগড়ায়" বইটি পড়ুন। সেটা আরো ভালো। ???

good book

Awesome!

"A great bad time has come in the world, those who are blind are seeing the most, they are over-believing, and the epidemic of faith is spreading all over the world. Now everyone is believing, everyone is believing, no one can say it now. In this extraordinary age of science, when some unbelievable solar lights are going to cross the universe, the earth is dying. In the age-old belief. "The result of the delusion of science is today's world. There is no superstition, no tradition, in this ever-changing world. Who wants to open the door to the truth, overcoming false and distressing paths, just as the so-called group of believers draws on the medieval world. Regular strife is going on and on and on That is, indecency, outrage, destruction. They are always busy trying to push the earth into darkness by false, customs. Either

লেখক অন্ধ প্রশংসা ও শক্তির উপাসনাতে তার অনীহা প্রকাশ করেছেন, প্রকাশ করেছেন কাম, খাদ্য সহ বিভিন্ন বিষয়ে তার প্রথাবিরোধীতা, বর্ণনা করেছেন মৃত্যুকে কাছ থেকে দেখার অভিজ্ঞতা, দেখিয়েছেন শক্তির বিভৎস রূপে সমাজের ভূমিকা, ঈশ্বর ধারণার নেতিবাচক ভূমিকা, দেখিয়েছেন দারিদ্রতাকে নিয়তি হিসেবে নিয়ে বিপ্লব-বিমুখতা, আর সবশেষে মৃত্যুর পরের ব্যাপারগুলোতে তার অবিশ্বাস প্রকাশ করে মৃত্যুর সত্যকে মেনে নিয়েই ঘুমিয়ে পড়ার আগেই আরো কিছু দূর যেতে চেয়েছেন।

আমি মনে করি একজন মানুষের সব ধরণের বই পড়া উচিত। এই বইটি হুমায়ন আজাদের ঈশ্বরে প্রতি অবিশ্বাস মুলক বই। শুধু যে অবিশ্বাস বিষয়টা ঠিক তাও নয়। হুমায়ন আজাদ যথেষ্ট যুক্তি প্রামান দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন উনার অবিশ্বাস। ঈশ্বরের প্রতি এই সমাজের নিয়ম নীতির প্রতি মানুষ বারবার প্রশ্ন তুলেছে। প্রশ্নগুলোর উত্তর খুজার চেষ্টা করেছে। যখন মানুষের মনে আর প্রশ্ন জাগবে না তখন হয়তো মানুষ প্রশ্ন করা ছেড়ে দেবে। যুগে যুগে তাই মানুষ প্রশ্ন করেই গেছে। যদি আপনার মনে ঈশ্বর বিষয়ে ধর্ম বিষয়ে প্রশ্ন গুলো খাপছাড়া ভাবে উদয় হয়। পড়তে পারেন আমার অবিশ্বাস হয়তো কিছু উত্তর আর নতুন কোন প্রশ্ন আপনি পেয়ে যেতে পারেন এই বইটিতেই।

চমৎকার একটা ব‌‌ই। ।

stupid Book... illogical theory of Life...

It's a great masterpiece by Humayun Azad

মূর্খের বই |

One of his best creation. Sorry we had to lose you Sir!

যেসব নাস্তিকরা বইটা পড়ে মুগ্ধ হয়েছেন, তারা প্যারাডক্সিকাল সাজিদ ১ ও ২ পড়বেন। এই বইয়ের সকল যুক্তি অনেক দুর্বল। ঐ বইটি নাস্তিকদের এই দুর্বল যুক্তিগুলো খুব সহজে ভেঙে দেওয়া হয়েছে।

হুমায়ুন আজাদের রচনা পড়ে আসছি ছোটবেলা থেকেই, পাঠ্যবইয়ের মাধ্যমে। তার সেসব লেখা পড়ে আসলে আন্দাজ করতে পারিনি লোকটা এতটা মূর্খ। শুনেছিলাম এবছর বইমেলায় এই বইয়ের refutation বের হয়েছে। তো গতকাল লাইব্রেরি থেকে বেশকিছু বই ইস্যু করলাম। তাদের মধ্যে বাংলার নাস্তিক হুমায়ুন আজাদের 'আমার অবিশ্বাস' আছে। এই বইটা রাফান আহমেদের 'অবিশ্বাসী কাঠগড়ায়' এর সাথে প্যারালালি পড়লাম। সত্যিই, 'শয়তানের চক্রান্ত দুর্বল।' মূর্খ আজাদ নিজের এই বইয়ের মধ্যে গড়েছেন লজিক্যাল ফ্যালাসির পাহাড়। কিছু আবেগি কথাবার্তা আর আপত্তিকর অশ্লীলতার সংমিশ্রণে তরুণদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে চেয়েছেন অবিশ্বাসের ভাইরাস। যা খুশি তাই করার দর্শন এবং প্রথাগত প্রথাবিরোধিতা ধারণ করেছেন। তার এই বই কোনদিনও কোন সচেতন মুসলিমকে বিপথগামী করতে পারবে না ইনশাআল্লাহ। তবে যে বিষয়টা আমাকে দুঃখিত করেছে, তা হল এসব মূর্খদের বই পড়েই বাংলার মুসলিম পরিবারের ছেলেপিলেরা নাস্তিক হয়ে যাচ্ছে। এমতাবস্থায় সত্যিকার ইসলামের বার্তা তরুণ প্রজন্মকে জানানো আবশ্যক। "Exalted is your Lord, the Lord of might, above what they describe. And peace upon the messengers.And praise to Allah, Lord of the worlds."(37:180-182) "They want to extinguish the light of Allah with their mouths, but Allah will perfect His light, although the disbelievers dislike it." (61:8-9) "Guide us to the straight path - The path of those upon whom You have bestowed favor, not of those who have evoked [Your] anger or of those who are astray." (1:6-7)

এটা পড়া শেষ হলে রাফান আহমেদের 'অবিশ্বাসী কাঠগড়ায়' পড়ে ফেলুন। মাইর হবে, আওয়াজ হবে না।

"অবিশ্বাসী কাঠগড়ায়" বইটিকে অবশ্যই পড়ে দেখুন,, যদি কিনা এই বইটিকে ভালো মনে হয়ে থাকে...

“এক বড় অশুভ সময় এসেছে পৃথিবীতে,যারা অন্ধ তারা সবচেয়ে বেশি দেখতে তো পাচ্ছেই ,তারা অত্যন্ত বেশি বিশ্বাস করছে,এবং পৃথিবী জুড়ে ছড়িয়ে দিচ্ছে বিশ্বাসের মহামারী।এখন সবাই বিশ্বাস করছে, সবাই বিশ্বাসী,কারো পক্ষে এখন বলা সম্ভব হচ্ছেনা আমি বিশ্বাস করিনা,আমি অবিশ্বাস করি।বিজ্ঞানের এই অসাধারণ যুগে যখন কিছু অবিশ্বাসী সৌরলোক পেরিয়ে ঢুকতে চাচ্ছে মহাবিশ্বে,তখন পৃথিবী মেতে উঠেছে মধ্যযুগীয় বিশ্বাসে।” প্রিয় লেখক হুমায়ুন আজাদ “আমার অবিশ্বাস”, বইটির প্রতিটি পরিচ্ছেদে তিনি শুধু প্রথার বিরুদ্ধেই তার অবিশ্বাস দেখাননি,অনেক গভীরতম বিষয়েও তার অবিশ্বাসের কথা তিনি বলেছেন। যেন মনে হয় এই দেশে ওই সময়ে তিনিই বড় করে বলতে পারতেন ‘আমি অবিশ্বাসী’। বইটির সাতটি পরিচ্ছেদের প্রতিটি পড়েই যেন নতুন চিন্তার জাগরণ হুমায়ুন আজাদ তার এই দার্শনিক গ্রন্থটি উৎসর্গ করেন বারটান্ড রাসেলকে। প্রথম অধ্যায়টিতে বিশ্বাস সম্পর্কিত ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য ব্যাপারগুলোর আলোচনা করেছেন । দ্বিতীয় অধ্যায়টি মূলত রবীন্দ্রনাথ, সুধীন্দ্রনাথ, দান্তে সহ অন্যান্য কবিদের কাব্যে-লেখনীতে বিশ্বাসের উপাদানগুলোকে চিহ্নিত করেছেন। তৃতীয় অধ্যায়টিতে এসেছে ইয়েটস, ডিলান টমাস, এজরা পাউন্ড, এলিয়ট, অডেন, ডিলান টমাস, কিটস, জীবনানন্দ, মোহিতলাল মজুমদার আর সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের কাব্যালোচনা। চতুর্থ অধ্যায়টিতে দেখিয়েছেন মহাবিশ্বে পৃথিবীর অবস্থান আর বিশ্বসৃষ্টির ধর্মীয় উপাখ্যানগুলো। পঞ্চম অধ্যায় হচ্ছে বিভিন্ন ধর্মের উৎপত্তি আর ক্রমবিকাশ নিয়ে। ষষ্ঠ অধ্যায়টি হচ্ছে বিধাতা বিষয়ক ফিলোসফিকাল আলোচনা। সপ্তম অধ্যায়টিতে রাড়িখালে হুমায়ুন আজাদের বাল্যজীবন, স্কুলজীবনের কথা এতে এসেছে, মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ, আবুল ফজল, সুফিয়া কামাল, ইব্রাহিম খা এর সমালোচনা এতে আছে।

হূমায়ুন আজাদ ইসলামের বিরুদ্ধে যতই যুক্তি দিয়ে থাক কেন, ইসলামে জয় অবধারিত। যারা মনে করেন যে, ধর্ম মানুষে মনে তৈরি একটি চিন্তা, তারা অবশ্যই আরিফ আজাদের লেখা "প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ" এবং "প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ-২" পড়ার জন্য দাওয়াত রইল। যদি আপনারা যদি উনার দাঁড় করানো যুক্তি ভাঙতে পারেন, তবে আমাকে জানাবে। আরো একবার বলছি, বইটি ভুল এবং অযৌক্তিক তথ্যে ভরা।

নাস্তিক হওয়ার জন্য এই বইটি খুবই উপকারি। তাই যারা এই বইটা পরে বিসসাস হিনতায় ভুগছেন। তারা প্লিজ প্লিজ বিজ্ঞানময় আল-কুরআন পরেন তর্জমা সহকারে। তরর্জমা না বুঝলে সুরা নাজিলের প্রেক্ষাপট টা আগে দেখবেন ইনশাআল্লাহ " আপনার অবিসাসের দেয়ালে বিসসাসের আলো প্রবেশ করবেই। " পারাডক্সিকাল সাজিদ পরার দাওয়াত থাকলো।

একটি চমৎকার বই, বইটি সবার পড়া উচিৎ। বইটি মূলত একটি গবেষণা মূলক প্রবন্ধ। হুমায়ুন আজাদকে এই বইটী লেখার যখন ঠিক কত গুলো বই পড়তে হয়েছে, কত কত গবেষণা করতে হয়েছে সেটা ভাবতেই আশ্চর্য হই। বইটির প্রত্যেকটি চ্যাপ্টারের উপর ধারাবাহিক রিভিউ লেখারও ইচ্ছা তৈরী হচ্ছে... বই এর প্রত্যেকটি অধ্যায় ধারাবাহিক ও খুব সুন্দরভাবে সাজানো... পাঠক খুব দ্রুত বই এর ভেতর ঢুকে যাবে এবং বিষয়বস্তু সম্বন্ধে সুস্পষ্ট ধারণা লাভ করবে, বইটি খুব চমৎকারভাবে স্টেপ বাই স্টেপ আপনাকে লেখকের চিন্তাভাবনা সম্বন্ধে জ্ঞ্যাত করবে এবং বিষবস্তু এমনভাবে সাজানো হয়েছে যে তার ধারাবাহিকতা নষ্ট হলে বইটির সৌন্দর্য বা মূল বক্তব্যই নষ্ট হতে পারতো, কিন্তু তা হয়নি... বইটির বিষয়বস্তু শুধু ধর্মই না, আরও অনেক কিছু, সমগ্র জীবন, জীবনের নানা রূপ দূর বা কাছ থেকে অবজারভেশনের সৌন্দর্য্য সবই পাওয়া যাবে, বিশ্বাসী অবিশ্বাসী সকলেরই পড়া উচিৎ বইটি হাতের কাছে এনে দেয়ার জন্য রকমারী কে ধন্যবাদ

বইটি আমার কাছে খুব ভালো লাগছে । এই বইটার একটি পরিচ্ছেদ নাম "ধর্ম" । এই বইটিতে তথ্য গুলো সুন্দর ভাবে দেয়া । যে কেউ সহজেই বুঝতে পারবে । তার এই বইটি সবার পড়া উচিৎ । কট্টর আস্তিক রা পইরেন না , কারণ এতে আপনাদের ঈমান দূর্বল হয়ে যেতে পারে আর হুমায়ুন আজাদ কে আর দ্বিতীয় বার মারতেও পারবেন না ।

আমার ব৽াক্তিগত মতামত বইটি অযৌক্তিক,ভুল তথ৽ সমৃদ্ধ,সাংর্ষসিকতা পূর্ণ একটা বাক৽র সাথে অন৽ বাক৽।

যাদের কাছে 'আমার অবিশ্বাস' বইটা ভীষণ ভাল লেগেছে তারা 'অবিশ্বাসী কাঠগড়ায়' বইটি পড়বেন,, সেটা আরো চমৎকার একটি বই, পড়ে আনন্দ পাবেন?