User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Arafat Tonmoy(বুনোহাঁস)

      27 Dec 2018 02:37 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_রিভিউ_প্রতিযোগ_ডিসেম্বর বইয়ের নাম: টাইম টেরর। লেখক: ক্রিস্টোফার পাইক। অনুবাদ: অনীশ দাস অপু। ধরণ: টাইম ট্রাভেল কল্পকাহিনী(কিশোর সায়েন্স ফিকশন)। ব্যক্তিগত রেটিং: ৪.৩/০৫ প্রকাশক: আফজাল হোসেন অনিন্দ্য প্রকাশ। প্রথম প্রকাশ: ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ প্রচ্ছদ: ধ্রুব এষ। অনলাইন পরিবেশক: www.rokomari.com পৃষ্ঠা সংখ্যা: ৭৯ মুদ্রিত মূল্য: ৬৫/- ISBN: 984 70082 0051 1 #অনুবাদকের পরিচিতি: অনীশ দাস অপু জন্ম ৫ ডিসেম্বর ১৯৬৯। জন্মস্থান বরিশাল, পিতা প্ৰয়াত লক্ষী কান্ত দাস। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে অনার্স সহ এম, এ করেছেন ১৯৯৫ সালে | লেখালেখির প্রতি অনীশের ঝোক ছেলেবেলা থেকে । ছাত্রাবস্থায় তিনি দেশের শীর্ষস্থানীয় সাপ্তাহিক, পাক্ষিক এবং মাসিক পত্রিকাগুলোতে চিত্তাকর্ষক ফিচার, গল্প এবং উপন্যাস অনুবাদ শুরু করেন । হরর এবং থ্রিলারের প্রতি তাঁর ঝোকটা বেশি। তবে সায়েন্স ফিকশন, ক্লাসিক এবং অ্যাডভেঞ্জার উপন্যাসও কম অনুবাদ করেননি। এ পর্যন্ত তাঁর অনুদিত গ্ৰন্থ সংখ্যা ১০০’র বেশি। অনীশ দাস অপু লেখালেখির পাশাপাশি সাংবাদিকতা পেশায় জড়িত। তিনি দৈনিক যুগান্তর- এ সিনিয়র সাব এডিটর হিসেবে কাজ করেছেন । তবে লেখালেখিই তার মূল পেশা এবং নেশা । বই সম্পর্কে জানার আগে চলুন টাইম ট্রাভেল নিয়ে কিছু জানি: টাইম ট্রাভেল বা সময় পরিভ্রমণ কি আসলেই সম্ভব? পদার্থবিজ্ঞান কী বলে? যদি সম্ভব হয় তবে কীভাবে? আর যদি সম্ভব না হয় তবে কেন নয়? আপাতত তর্কটিকে এক পাশে রেখে জেনে নেয়া যাক কিছু অদ্ভুত ঘটনা, যেগুলোর কোনো যুক্তিযুক্ত ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি আজও। কিছু ঘটনা ভবিষ্যতের সামনে এগিয়ে আসার, কিছু ঘটনা অতীতে চলে যাওয়ার, আবার কোথাও হয়তো স্থির হয়ে আছে বহমান সময়- এমনই এক ঝাঁক "সত্য" কাহিনী নিয়ে এই আয়োজন। ভবিষ্যতে চলে যাওয়ার সত্যিকারের ঘটনা? ১৯৩৫ সালের ঘটনা। ব্রিটিশ রয়েল এয়ার ফোর্সের এয়ার মার্শাল স্যার ভিক্টর গডডার্ড যখন তার হকার হার্ট বাইপ্লেন নিয়ে আকাশে উড়লেন, তখন বেশ অদ্ভুত অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হলেন। সেই সময়ে গডডার্ড ছিলেন একজন উইং কমান্ডার। তিনি যখন স্কটল্যান্ডের এডিনবার্গ থেকে ইংল্যান্ডের এন্ডোভারে নিজের এয়ার বেজে ফিরে আসছিলেন। তিনি এডিনবার্গ থেকে কিছুটা দূরে ড্রেম নামে একটি পরিত্যক্ত এয়ার ফিল্ডের উপর দিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নিলেন। এক কালে এখানে বিমান উঠানামা করতো, কিন্তু সেখানে তখন চড়ে বেড়াতো গরু। ভিক্টর তার বিমান নিয়ে এগিয়ে চলছিলেন, কিন্তু হঠাৎই এক অদ্ভুত ঝড়ের মুখোমুখি হলেন। বাদামি-হলুদ রঙের মেঘের মাঝে হারিয়ে যেতে লাগলো তার বিমান, তিনি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেললেন। তীব্র গতিতে বাঁক খেতে খেতে তার বিমানটি দ্রুত মাটির দিকে এগিয়ে যেতে লাগলো। কোনমতে ভিক্টর বিমানটিকে নিয়ন্ত্রণ করলেন, ঝড় বন্ধ হয়ে গিয়েছিল, তিনি দেখলেন তার বিমান ফেলে আসা সেই পরিত্যক্ত ড্রেম এয়ার ফিল্ডের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু এ কী! পরিত্যক্ত এয়ার ফিল্ড আর পরিত্যক্ত তো নেই! সেখানে হ্যাঙ্গার বা বিমান রাখার স্থানে ৪ টা বিমান রাখা ছিল। তিনটি বিমানই ছিল বাইপ্লেন যা ভিক্টরের অত্যন্ত পরিচিত। কিন্তু অদ্ভুত বিষয় হচ্ছে, এদের গায়ে ছিল পুরনো আমলের ভিন্ন ধরণের রঙ। চতুর্থ বিমানটি ছিল একটি মনোপ্লেন, কিন্তু ১৯৩৫ সালে ব্রিটিশ রয়েল এয়ার ফোর্সের কোন মনোপ্লেন ছিল না! শুধু তাই নয়, বিমানগুলোর রক্ষণাবেক্ষণের কাজে নিয়োজিত কর্মীরা ল্যান্ডের পর তাকে বা তার বিমানকে দেখলোই না, নিজেদের মত কাজ করে যাচ্ছিলো! ভিক্টর যখন আবার ড্রেম এয়ার ফিল্ড ত্যাগ করলেন, তখন আবার ঝড় শুরু হলো। কিন্তু তিনি নিরাপদে এন্ডোভারে ফিরে আসেন। এরপর ১৯৩৯ সালে রয়েল এয়ার ফোর্সের বিমানগুলো হলুদ রঙে রঙ করা হয়, কর্মীদের পোশাকের রঙ হয়ে যায় নীল। ভিক্টর কি কিছু সময়ের জন্য ১৯৩৫ সাল থেকে ১৯৩৯ সালে চলে গিয়েছিলেন? অতীত আর বর্তমান সময়ের ঘূর্ণিতে আটকে যাওয়া, লেখক স্কট কোরালেসকে এ ঘটনা সম্পর্কে বলেন চিকিৎসক ডা. রাউল রায়োস সেন্তেনো। ঘটনাটি রাউলের একজন রোগীর। ৩০ বছর বয়সী সে তরুণীর দেহের এক পাশ পুরোপুরিভাবে অচল বা প্যারালাইজ হয়ে গিয়েছিল। তিনি পেরুর রাজধানী লিমা থেকে ৩৫ মাইল দূরে মারকাহুয়াসি নামে স্টোন ফরেস্টে গিয়েছিলেন বন্ধুদের সাথে। রাতের বেলা তিনি ও তার কয়েকজন বন্ধু অভিযানে বের হলেন। কিছুদূর গিয়েই তারা একটি কুটির দেখতে পেলেন। সেখানে মিটিমিটি আলো জ্বলছিল, ভেসে আসছিল গানের শব্দ। তরুণীটি দেখলেন কুটিরের ভেতর গানের তালে কয়েকজন নাচছে, তিনি কিছুটা অগ্রসর হতেই একটা খোলা দরজার সাথে ধাক্কা খেলেন। তিনি দেখলেন, ভেতরের সবার দেহেই ১৭শ শতকের পোশাক। যখনই তিনি সে কক্ষে প্রবেশ করতে যাচ্ছিলেন, তার এক বন্ধু তাকে পেছন থেকে টান দিল। আর সাথে সাথে তার দেহের এক অংশ অবশ হয়ে গেল। কেন এরকম হলো? সেই কুটির আর তরুণীটি কি ভিন্ন ভিন্ন মাত্রা বা সময়ে অবস্থান করছিলেন? এরকম কি হতে পারে তার বন্ধু তাকে পেছন থেকে টান দেয়ায় তিনি দুই ভিন্ন সময়ের মাঝে আটকে গিয়েছিলেন? ইইজি পরীক্ষায় দেখা যায়, তরুণীটির মস্তিষ্কের বাম দিক ঠিকভাবে কাজ করছিল না, আর সেখানে অস্বাভাবিক রকমের বৈদ্যুতিক সংকেতের আদান-প্রদান হচ্ছিলো! হামলার ১১ বছর আগে বিমান আক্রমণের পূর্বাভাস, ১৯৩২ সালে জার্মান সাংবাদিক জে বার্নার্ড হাটন ও তার সহকর্মী ফটোগ্রাফার জোয়েকিম ব্রান্ডট হামবুর্গ-এল্টোনা শিপইয়ার্ডে একটি প্রতিবেদন তৈরির কাজে যান। কাজ শেষে যখন তারা যখন ফিরে আসছিলেন তখনোই তারা দূর থেকে বিমান উড়ে আসার আওয়াজ শুনতে পেলেন। তারা ভাবলেন এটা হয়তো নিয়মিত মহড়ার অংশ। কিন্তু তাদের ধারণা আতঙ্কে পরিণত হলো, যখন বিমানগুলো থেকে বোমা বর্ষণ শুরু হলো। গর্জে উঠলো শিপইয়ার্ডে থাকা বিমান বিধ্বংসী কামান। দুই সাংবাদিক দ্রুত তাদের গাড়িতে উঠলেন, আকাশ ধোঁয়াতে কালো হয়ে গিয়েছিল ও জোরে বেজে উঠেছিল সতর্কতামূলক সাইরেন। যখন তারা শিপইয়ার্ড ত্যাগ করলেন হঠাৎ করে আবিষ্কার করলেন আকাশ পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে, চারপাশে বিমান হামলার কোন চিহ্ন নেই, সব স্বাভাবিক, শান্ত। এমনকি সেই মূহুর্তে ব্রান্ডট যে ছবিগুলো তুলেছিলেন, সেখানেও কোনো অস্বাভাবিক কিছু পাওয়া গেল না। সবকিছু শান্ত, চমৎকার। ছবিতেও বিমান হামলার কোনো নিশানাই নেই। কিন্তু এর প্রায় ১০ বছর পর ১৯৪৩ সালে ২য় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে ব্রিটিশ বিমান বাহিনীর হামলায় পুরো শিপইয়ার্ড ঠিক সেভাবেই বিধ্বস্ত হয় যেমনটা ১১ বছর আগে হাঁটন ও ব্রান্ডট দেখেছিলেন! যে হোটেলে সময় আটকে আছে! ১৯৭৯ সালে ইংল্যান্ডের এক দম্পতি ফ্রান্সে গেলেন ছুটি কাটাতে। ঘুরে বেড়ানোর এক পর্যায়ে তারা রাতে থাকার জন্য একটা হোটেল খুঁজছিলেন। যাওয়ার পথে তারা খুব অবাক হলেন, কারণ রাস্তার আশেপাশের বিভিন্ন জিনিস তাদের কাছে বেশ অদ্ভুত লাগছিল। খুঁজতে খুঁজতে তারা একটি পুরনো আমলের হোটেলের সামনে উপস্থিত হলেন। ভেতরে ঢুকে দেখলেন প্রায় সব কিছুই ভারি কাঠের তৈরি। আধুনিকতার কোনো চিহ্নই সেখানে নেই, এমনকি কোনো টেলিফোন পর্যন্ত নয়! তাদেরকে যে কক্ষে থাকতে দেয়া হলো সেখানের দরজায় কোনো তালা লাগানোর কোন ব্যবস্থা ছিল না, কাঠের ছিটকিনি ছিল। জানালার পাল্লাগুলো ছিল কাঠের ও কোনো কাচ ছিল না। পরদিন সকালে যখন তারা নাশতা করছিলেন, তখন দুজন ফরাসি পুলিশ হোটেলে ঢুকলেন খেতে। তারা পুলিশ সদস্য দুইজনের পোশাক দেখলেন, অনেক পুরনো আমলের! শুধু তাই নয়, এক রাতে সব মিলিয়ে তাদের বিল আসলো মাত্র ১৯ ফ্রাঁ! যাই হোক বিল চুকিয়ে তারা ফ্রান্স থেকে স্পেনে চলে গেলেন। ফিরে আসার সময় চিন্তা করলেন সেই অদ্ভুত হোটেলে আবার ঘুরে আসা যেতে পারে। কিন্তু সেখানে গিয়ে দেখলেন হোটেলটির কোন অস্তিত্বই নেই, পুরো জায়গাটি খালি! সেখানে এর আগে যে ছবিগুলো তোলা হয়েছিল সবগুলো জ্বলে গিয়েছিল। আরো কিছু অনুসন্ধানের পর জানা গেল ওরকম পোশাক ফ্রান্সের পুলিশ পরতো ১৯০৫ সালে! বিজ্ঞান প্রমাণে বিশ্বাস করে কিন্তু এই ঝটলার সাথে ধর্ম ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে; আমরা আর সেই দিকে যাব না :) #কাহিনী সংক্ষেপ: গুঞ্জনধ্বনি অকস্মাৎ পরিণত হলো বজ্র নিনাদে। চোখ ধাঁধানো একটা আলো ঝলসে উঠল। ওরা কেউ ছিটকে পড়ল, কেউ উঠে গেল আকাশে। দেখল চারপাশে বিস্ফোরিত হচ্ছে নক্ষত্র, বনবন করে ঘুরছে গ্রহ। যেন ওরা মহাজাগতিক একটি ঝড়ের কবলে পড়ে গেছে। ব্যাপারটা খুবই ভয়ংকর। হরর ছবির চেয়েও ভয়ানক। এবং এ ভয়াবহতার যেন কোনো শেষ নেই। অদ্ভুত একটা খেলনা ওটা। চাবি ঘুরিয়ে দাও, নিমিষে পৌঁছে যাবে অতীতে কিংবা ভবিষ্যতে। কিন্তু মুশকিল হলো অ্যাডাম ও তার বন্ধুরা সময়ের কাঁধে সওয়ার হয়ে যখন অতীতে চলে যাচ্ছে তখন বর্তমানটাও যে বদলে যাচ্ছে! ওরা কি কোনো দিন বর্তমানে ফিরে আসতে পারবে? সেখানে কি স্পুকসভিল শহরের অস্তিত্ব থাকবে? অ্যাডামদের কি কোনো অস্তিত্ব আছে? কিংবা অতীতে গিয়ে ঘটনাক্রমে কারোর পূর্বপুরুষদের ক্ষতি করলে তার প্রভাব কেমন পড়বে? জানতে হলে পড়তে হবে... #পাঠ প্রতিক্রিয়া : ক্রিস্টোফার পাইক কিশোরদের কাছে এক অবিস্মরণীয় নাম। কিশোর উপযোগী লেখা তিনি কী সুন্দর করে সাজিয়ে লিখেন! আর অনীশ দাস অপুর অনুবাদ এত সাবলীল যে পড়ার সময় মনে হয় যেন মৌলিক লেখাটাই পড়ছি! সুন্দর একটি বই উপহার দিয়েছেন। একজন পাঠক হিসেবে আমি তৃপ্ত। পুরো লেখাটি শেষ করেছি টানটান উত্তেজনায়। পাঠক ধরে রাখার অসাধারণ নৈপুন্যতা পরিলক্ষিত হয়েছে। বইটি পড়ার সময় আমি অনুভব করেছি অ্যাডামদের সাথে আমিও যেন সময়ের কাঁধে সওয়ার হয়ে ঘুরেছি! ভবিষ্যতে গিয়ে নিজের পাকা অবস্থান সম্পর্কে জানতে আসলেই অন্যরকম এক শিহরণ জেগে উঠে.. আর পারছি না, অসাধারণ এই বইটি না পড়লে আপনি আসলেই কিছু একটা হারাবেন! #নামকরণের সংশ্লিষ্টতা: যে খেলনাটি নিয়ে এই গল্প উপস্থাপিত হয়েছে তার নাম টাইম টয়। কিন্তু বইটির নামকরণ হয়েছে "টাইম টেরর"। টেরর শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো সন্ত্রাস বা আতঙ্ক। টাইম টয় ব্যবহার করে অ্যাডামের দল সময়ের কাঁধে সওয়ার হয়ে দাবিয়ে বেড়াচ্ছে। উৎসাহের সাথে এই খেলনার কবলে পড়ে অ্যাডামের দল ভয়ানক একটা সময় পার করেছে। বিচক্ষণ লেখক বোধহয় সেই জন্য বইটির নাম "টাইম টেরর" দিয়েছেন। যাই-হোক, বইটি পুঙ্খানুপুঙ্খ পড়ে আমার মনে হয়েছে নামকরণ যথার্থ ছিল। শুভ পঠন :) Arafat Tonmoy(বুনোহাঁস)

      By NOOR A ALAM

      08 Apr 2018 06:03 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      মোটামোটি ।।তবে সময় ভ্রমন সম্পর্কে যেসব ধারনা দেওয়া আছে তা আমার কাছে একে বারেই অগ্রহন যোগ্য... এবং ধারনা গুলোই ঠিক না ।

      By Jahid Hasan

      18 Sep 2018 03:53 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      গল্পটি খুবই সুন্দর। গল্পের কাহিনী আপনাকে পুরো বইটা শেষ করতে বাধ্য করবে

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!