User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Md Sadman

      31 Oct 2024 09:34 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      সুন্দর গল্প

    • Was this review helpful to you?

      or

      শুরুর দিকে মনে হয়েছিল—হাস্যরসিক কোনো উপন্যাস পড়ছি। মাঝেমধ্যে খিলখিল করে হেসে উঠতাম পড়ার মাঝে। যদিওবা রসালো লেখাজোখা আমার বেশি পছন্দ না। কেন যেন তা আমাকে খুব একটা টানে না৷ তবে—শেষদিকে এসে এ বইয়ের ধারণা পালটালো। কিছুটা ইমোশনালই হলাম বটে। বিশেষ করে—টুশকি আর ওর দাদাভাইয়ের কথাগুলো ভেবে। শেষমেশ সুন্দর একটা সমাপ্তি ছিল। যদিও গল্পটা আরেকটু বড় হতে পারতো, তাতে কোনো সমস্যা ছিল না (একান্ত ব্যক্তিগত অভিমত)। খুব আহামরি কিছু নাহলেও—অন্তত খারাপ কিছু না এ বই। পালিয়ে যাবার পরে || আশিফ এন্তাজ রবি ১৪ অক্টোবর, ২০২৪ ঈ. || রাত— ২:০০ টা।

      By Nusrat Fatema

      24 Aug 2024 02:42 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      এক কথায় অতুলনীয় ?

      By Md. Ekram Uddin Himell

      15 May 2024 05:14 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      কিছুটা হুমায়ূন আহমেদ ফ্লেভার আছে। ভালো

      By Zamsedur Rahman

      11 May 2024 12:54 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      “কয়েক দিন ধরে ঝুম বৃষ্টি হচ্ছে। মিরপুরের রাস্তায় কোমরপানি। আমার পাগল বাবা সেখানে নৌকা ভাসিয়েছে। ওটার ওপর বসেই অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করছে। খুব হাসিমুখে বলছে, প্রিয় দর্শক, আসুন-আমরা সব সময় ভালো থাকার অভ্যাস করি। কবি নজরুল বলেছেন, জাহান্নামের আগুনে বসিয়া হাসি পুষ্পের হাসি। আমাদের সবাইকে নজরুলের এই অমোঘ বাণী মেনে চলতে হবে। ঢাকার জলাবদ্ধতা নিয়ে আর হা হুতাশ না করে, আসুন এই পানিকে কাজে লাগাই। যারা সাঁতার জানেন না, তারা এই সুযোগে সাঁতার শিখে ফেলুন...” ইংরেজিতে একটা বাক্য আছে- ‘স্যাড বাট ট্রু’। অর্থাৎ দুঃখজনক কিন্তু সত্যি। তবে উপরোক্ত বইয়ের অংশটুকু আমাদের বেলায়- ‘স্যাড বাট ট্রু, বাট ঠু মাচ ফানি!’ নইলে চিন্তা করুন, মিরপুরের মতো ব্যস্ত এলাকায় বৃষ্টিতে কোমর পর্যন্ত পানি জমেছে। সব সম্ভবের এই দেশে একজন সাংবাদিক আবার কোত্থেকে নৌকা নিয়ে হাজির। তিনি নৌকায় বসে অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করছেন। জলাবদ্ধ রাস্তায় এক পলিথিন তেলাপিয়া মাছের পোনা ছেড়ে দিয়ে মৎস চাষের সম্ভাবনার কথা বলেন। ভাবছেন, এ কেমন পাগল কিসিমের মানুষ? তাহলে শুনুন, এই সাংবাদিক তার অনুষ্ঠানে শহরের মেয়রকে এনে হাতে বোয়াম তুলে দেন। যার ভেতরে রয়েছে চিকুনগুনিয়া মশা! আপাতদৃষ্টিতে কর্মকাণ্ডে পাগল, স্বভাবে ভীতু, পেশায় সাংবাদিক, কিন্তু একজন দায়িত্ববান মানুষ হিসেবে প্রচণ্ড সাহসী এ লোকটির নাম শফিক। তাকে ঘিরেই উপন্যাসের কাহিনি আবর্তিত হয়েছে। উপন্যাস সম্পর্কে আরও বিস্তারিত বলার পূর্বে চলুন বইটির কাহিনি সংক্ষেপ জানা যাক। ফ্ল্যাপের কথাগুলোই হুবহু তুলে দিচ্ছি। “আমাদের বাসার সবাই পাগল। আমার বাবা-মা পাগল। দাদা এবং দিদা পাগল। এমনকি আমাদের বাসায় যে কাজের বুয়া কাজ করে, যার নাম নয়নের মা- তার মাথায়ও ভীষণ গোলমাল আছে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। কোন পাগলের কথা দিয়ে গল্প শুরু করব? সবচেয়ে সিনিয়র পাগলের কথাই আগে বলি। তারপর বয়সের ক্রম অনুযায়ী আগানো যাবে। কেমন? এ রকম পাগলামোয় ভরা একটি পরিবারের কাহিনি পালিয়ে যাবার পর।” লেখকের ভাষায় উপন্যাসটি এক পাগল পরিবারের গল্প-কাহিনি। তবে পড়ার পর আমার মনে হয়েছে এরা হলো সেই পাগল, যাদের জন্য শ্রোতাপ্রিয় গানের একটি লাইন উৎসর্গ করা যায়- “পাগল ছাড়া দুনিয়া চলে না...”। বইয়ে চরিত্রের সংখ্যা একেবারেই অল্প। প্রধান চরিত্রে রয়েছে শফিক। তার পরিবারে আছে বাবা আবদুল মতিন, স্ত্রী ফাহমিদা, কন্যা টুশকি। শফিকের মা-ও রয়েছে, তবে তার নাম কোথাও উল্লেখ ছিল না। আরও রয়েছে রহস্যময় চরিত্র আব্বাস ভাই। অল্প করে জানিয়ে রাখি, এই আব্বাস ভাই কিন্তু একজন সুন্দরী নারী! শুনে চোখ হয়তো কপালে উঠতে পারে। তবে লেখক এই রহস্যের ব্যাখ্যা বইতে রেখেছেন। পড়লে পুরো ব্যাপারটি জলবৎ তলরং হয়ে যাবে। আরেকটি চরিত্রের কথা না বললেই নয়, গোয়েন্দা অফিসার নোমান। তার উপস্থিতি কম থাকলেও যতক্ষণ ছিলেন, আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছিলেন তিনি। চরিত্রগুলোর বিশদ ব্যাখ্যায় যাব না। কারণ বইটি যেহেতু তাদের অদ্ভুত কাণ্ড-কীর্তির উপরে নির্ভর করে লেখা, বেশিকিছু বলতে গেলে স্পয়লার হয়ে যাবে। তবে যে ব্যাপারটি সবচাইতে ইন্টারেস্টিং আর ইউনিক লেগেছে, তা হলো- লেখক তার চরিত্রগুলো দিয়েই বইয়ের কাহিনি বর্ণনা করিয়েছেন। আরও স্পষ্ট করে বললে- টুশকি, আবদুল মতিন, ফাহমিদা এবং আব্বাস ভাই; এই চারজনের বক্তব্যে এগিয়ে গেছে গল্প। ব্যাপারটা আরও একটু ভেঙে বলি। ধরুন আপনার এলাকায় একটা ঘটনা ঘটেছে। যেটা পরিবারের সকলেই জানে। কিন্তু প্রত্যেকের জবানিতে গল্পটা কি একইরকম শোনাবে? এমনটা হবে না। আপনার বাবার মুখে একরকম, মায়ের মুখে আরেক রকম, আবার ভাই-বোনের মুখে ঘটনাটি অন্যরকম... গল্প এক হলেও উপস্থাপন হবে ভিন্ন। এই বইয়ের মজাটা আসলে এখানেই। একটা নির্দিষ্ট কক্ষপথে কাহিনি এগিয়ে গেছে। কোনো বিচ্যুতি নেই। তবে সেটা এক টোনে থাকছে না কিংবা বলা হচ্ছে না। একটা পরিবারের বিভিন্ন বয়সের, বিভিন্ন সদস্যদের দৃষ্টিকোণ থেকে, তাদের নিজ ভাষায়, মনস্তাত্ত্বিক ও স্বভাবসুলভ জায়গা থেকে গল্পটি বলা হচ্ছে। যার ফলে উপন্যাসটি পুরো সময় পাঠকের আগ্রহ ধরে রাখে। বর্ণিত চরিত্র, তাদের মধ্যকার সম্পর্ক-টানাপোড়েন কাহিনির অন্যতম মূল রশদ হলেও একপর্যায়ে মনে হয়েছে সম্পর্কের চাইতেও বড় হয়ে দাঁড়িয়েছে- মায়া। যে মায়ার বন্ধনে তারা একে অপরের সাথে জড়িয়ে থাকে। যে মায়ার বন্ধনে আপনিও হয়তো জড়িয়ে যাবেন। তাদের সুখে সুখ অনুভব করবেন, তাদের দুঃখে নিজেও অনুভব করবেন দুঃখ। কিংবা কে জানে, তাদের পাগলামি দেখে হয়তো আপনার নিজেরও পাগলামি করতে মন চাইবে। কাহিনির শুরুটা হয়েছিল পরিবারের মিষ্টি-মধুর ঘটনা দিয়ে। ধীরে ধীরে তা জটিল রূপ ধারণ করেছে। সমাজের অন্যায়-অসঙ্গতি ফুটে উঠেছে ঘটনাপ্রবাহে। এসেছে রহস্য, তারপর বিষাদ। শেষের দিকে দেখা যায় দেশান্তর হবার ঘটনা। আমরা মনে করে থাকি- যারা দেশ ছেড়ে যায়, তারা সুন্দর ও স্বচ্ছল জীবনের স্বপ্নে বিদেশ পাড়ি জমায়। কিন্তু সবক্ষেত্রেই কি তেমন হয়? কখনো কখনো অনিচ্ছাতেও ছাড়তে হয় দেশ। একটু যদি রহস্যের খোলাসা করি, তাহলে বলতে হয় প্রাণনাশের আশংকায় অনেকে দেশ ছাড়েন। আর তারাই জানেন, দেশত্যাগের কষ্টটা কেমন। দূরদেশে যারা জীবিকার তাগিদে পাড়ি জমান না, তারা হন শরণার্থী। এক অনিশ্চিত যাত্রার নিঃসঙ্গ পথিক। এই কাহিনির প্রধান চরিত্র শফিক তেমনই একজন। যাকে নিয়ে সবাই গল্প বলেছে, সবার মুখে ছিল তার কথা। কিন্তু নিজের গল্প সে কখনো বলতে পারেনি। লেখক অন্তত বলার সুযোগ দেননি। এই মানুষটি শুরু থেকেই পালিয়ে বেড়িয়েছে। পরিবার, পরিজন, সম্পর্ক, পেশা, বাস্তবতা, এমনকি নিয়তির কাছেও রেহাই পায়নি; ছুটে বেড়িয়েছে, পালিয়ে বেড়িয়েছে। গল্প-কাহিনি নিয়ে অনেক তো বলা হলো। এবার আসি পাঠ অভিজ্ঞতায়। মাত্র ৯৩ পৃষ্ঠার এই উপন্যাসটি একবসাতেই শেষ করেছি। ব্যতিক্রমভাবে গল্পের উপস্থাপন, চরিত্র বিন্যাস, সুন্দর কাহিনি, চমৎকার এবং প্রাঞ্জল লিখনশৈলী, পুরো উপন্যাসজুড়ে হাস্যরসের প্রাচুর্য বইটিকে সুখপাঠ্য করেছে। বিষয়বস্তু বিচারে এমন অসংখ্য উপকরণ ছিল, যা পাঠককে ভাবতে বাধ্য করবে। আশপাশের নানান বিষয়ের সাথে মিল খুঁজে পাবেন। এগুলো বইয়ের ইতিবাচক দিক। তবে একইসাথে মনে হবে, কাহিনির সঙ্গে লেখক সুবিচার করতে পারেননি। আরও একটু হাতখুলে লিখলে, কলেবর বাড়ালে, গল্পটির গভীরতায় পৌছানো যেত। বিশেষ করে উপন্যাসের শেষদিকে আব্বাস ভাই এবং অফিসার নোমান এর অনুপস্থিতি বিশাল এক শূন্যতা তৈরি করেছে। যেন হুট করে কাহিনি থেকে ছিটকে পড়েছে তারা। অথচ তাদেরকে নিয়ে গল্প আরও জমানো সম্ভব ছিল। একজন পাঠক হিসেবে এইটুকু আফসোস আমি ভীষণভাবে অনুভব করেছি। বইয়ের শেষদিকে থাকা তিনটি শূন্য পৃষ্ঠা সেই হাহাকারকে আরও বাড়িয়ে দেয়। খুব সম্ভবত প্রথম মুদ্রণের বইটাই পড়েছি। প্রচ্ছদ, প্রোডাকশন যথেষ্ট সুন্দর। চিরুনি অভিযান চালালে দু-একটা বানান ভুল চোখে পড়তে পারে। তবে আমার ধারণা, তাতে আপনার পাঠ অভিজ্ঞতায় তেমন কোনো প্রভাব ফেলবে না। সম্পাদনাও ঠিকঠাক ছিল। সেইসাথে ফ্রী’তে একটা টোটকা দিয়ে দিই। বইটি রাতে পড়বেন। সম্ভব হলে মোমবাতির আলোতে। চাইলে ঘরের জানালা খোলা রাখতে পারেন। তবে অতি অবশ্যই মশার কয়েল জ্বালিয়ে নেবেন, যাতে মশা আপনাকে না তুলে নিয়ে যায়। এই অবস্থায় বইটি পড়লে ভীষণ মজা পাবেন। আমি এভাবেই পড়েছি। কিংবা বলতে পারেন, পড়তে বাধ্য হয়েছি। কারণ বাসায় তখন বিদুৎ ছিল না। যারা সমকালীন উপন্যাস পড়তে পছন্দ করেন, নির্মল আনন্দে কিছু সময় কাটাতে চান, তারা অতি অবশ্যই ‘পালিয়ে যাবার পরে’ বইটি পড়বেন। আশা করি ভালো লাগবে। হ্যাপি রিডিং। . বই: পালিয়ে যাবার পরে লেখক: আশীফ এন্তাজ রবি প্রচ্ছদশিল্পী: সব্যসাচী মিস্ত্রী প্রকাশনী: আদর্শ মলাট মূল্য: ২০০ টাকা ১ম প্রকাশ: ৩ ফাল্গুন ১৪২৫; ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

      By Ishrat Jahan Sharmin

      21 Mar 2024 04:51 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইয়ের টাইটেল দেখে যা ভাবছিলাম তেমনটা না কিন্তু যখন বইটা পড়ে শেষ করলাম চোখের পানি আর ধরে রাখতে পারলাম না...

      By 880****656

      22 Oct 2023 01:01 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      এক কথায় অসাধারণ বইটা ছিল। বই শেষে করে অনেক মন খারাপ হয়েছিল। সত্যিই জীবনের গল্পের সাথে এভাবে মিলে যায়। এবং লেখকের জীবন বৃত্তান্ত জানতে পেরে বইটির উপর আরো ভালোলাগা সৃষ্টি হয়েছে। লেখক কে ধন্যবাদ দেওয়া উচিত জীবনের গল্প বইয়ের মাধ্যমে এভাবে প্রকাশ করার জন্য।

      By Mehedi Hasan

      06 Aug 2023 05:22 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বাবাকে নিয়ে লেখা একটি গল্প। পালিয়ে যাওয়ার পরে ফিরে এলো বাবা কিন্তু...........

      By SARWAR HOSSAIN

      13 Mar 2022 12:37 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      Good

      By Md Masum Billah

      18 Feb 2022 11:20 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      Nice

      By zaman cvasu

      26 Jan 2022 05:29 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      good

      By Mushfiq mamun

      11 Oct 2021 02:15 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      Best book

      By sherif al shayar

      27 Apr 2021 09:51 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      আশীফ এন্তাজ রবির লেখার মান যেমন ভালো তেমনই অসাধারণ তার লেখার ঢঙ। তবে এই লেখক কেন যে এতো অল্প বই বের করে তা আমি বুঝি না

      By ripon kumar

      24 Apr 2021 03:36 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      best romantic book

      By Abdullah Al Refat

      19 Mar 2021 02:49 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      অসাধারণ একটি বই গল্পের মাঝে সমাজের অনেক বাস্তবতা চলে এসেছে। ইন্ডিংটা খুবই মন খারাপের।

      By Ismat ara begam

      10 Aug 2020 05:26 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      was a big fan of rj robi and now of writer robi. it's a fresh book.

      By rehana rakhi

      05 Sep 2019 10:31 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      আহ কি ভাল বই! আশার থেকেও বেশি ভাল লেগেছে।

      By Rafsan Morshed

      23 Mar 2019 11:34 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      নিঃসন্দেহে লেখক তার একান্ত মধু ছড়িয়েছেন। আমি তার ভক্ত হলেও সমালোচনার ঊর্ধ্বে রাখতে চাইনা। সমালোচনা: টুশকি নামের মেয়েঠি ক্লাস টেন- এ অধ্যয়নরত। কিন্তু লেখক তাকে দেখিয়েছেন যেন সে দশ বৎসরের বাচ্চা। তার বাচ্যভঙ্গী, চিন্তা-ধারা ঠিক দশম শ্রেণীর মেয়ের মতন নয় বরং দশ বৎসর বয়সী মনে হয়েছে। আবেগমন্ডিত পঙক্তি: "শফিক আজ তিন মাস হলো দেশের বাহিরে গুনিয়া পাইলাম উহা অবিকল ৯১ দিন। ইহা দেখিয়া আমি গলা ছাড়িয়া কাঁদিলাম। বাড়ির সকলেই খুব অবাক হইয়াছে। আমি যে ভেতরে এতটা দুর্বল, এটা আগে কেহ জানিত না। আজ সকলেই জানিল।_আবদুল মতিন" সবচেয়ে প্রিয় বাক্যসমষ্টি: "শাস্রমতে, অশ্রুর উৎপত্তি চোখের কোনো এক গ্রন্থি থেকে। ইহা নিছকই বিজ্ঞান। জগতে বিজ্ঞান হচ্ছে সব চাইতে মামুলি বিষয়। একের সাথে এক মিলাইয়া দুই বানানোতেই তাহার যতসব কেরদানি। এর বাইরে বিজ্ঞান আমাদের কতটুকুই বা দিতে পারে।" আক্ষেপ: লেখক গল্পটাকে আরও সাজাতে পারতেন। আরও অনেক সুন্দর সুন্দর জিনিস ছিলো প্রয়োগের জন্য। কিন্তু যেহেতু তিনি স্বাধীন গল্প বলেন, এজন্য দোষ দেওয়াটা শ্রেয় হবে না। প্রশংসা: উৎসর্গ মঞ্চে কাব্য ভাষ্য দেখে অবাক হয়েছি। লেখক ভাল কবিতাও বলতে পারেন। তবে ফারিয়া তিলাত লোবাকে আমিও পছন্দ করে ফেলেছি। তাই এই কবিতাটি তার জন্য। " বয়স মানে শরীর গুনে, আমার জন্য নয়, বাইশ বৎসর হয়েও তোমায় পরাণ চায়। বরষাঘন কালো সন্ধ্যায় হাটবো মোরা সাথে, মনের কথা মনেই রবে, চোখে কথা কবে।"

      By Asif Adnan

      16 Mar 2019 12:49 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      nice book

      By Nahid Chowdhury

      20 Apr 2021 03:43 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      রবি ভাইয়ার লেখা আমার পড়া প্রথম উপন্যাস। সত্যিই অসাধারণ

      By Naima Akter

      10 Jul 2022 10:10 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Ato din por akta valo writer pailam

      By Sunanda Sarker

      18 May 2021 12:19 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      সাবলীল তবে হুমায়ুন আহমেদ কে অনুকরণ করার ছাপ পাওয়া যায়

      By Nuhiatul islam labib

      20 Feb 2019 01:29 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইয়ের নাম, 'পালিয়ে যাবার পরে'। লেখকঃ আশীফ এন্তাজ রবি। খুব সাবলীল ভাষায় লেখা একটা উপন্যাস। লেখার প্রবাহটা ভালো লেগেছে। লেখক কোন ফাঁকে যে মূল গল্পে ঢুকে গেছেন তা টের পাওয়া মুশকিল। গল্পটা একটা পরিবারের। গল্পের মূল চরিত্র মধ্যবয়ষ্ক এক টিভি উপস্থাপক। নাম শফিক। ভীষণ ইন্টারেস্টিং ক্যারেক্টার। সাংবাদিকতাকে ফাজলামোর চরম মাত্রায় নিয়ে গেছেন। এর জন্য বেশ কিছুবার চাকরিও হারিয়েছেন। গল্পে শফিক সাহেবকে যে কেবল ত্যাঁদর সাংবাদিক রূপে দেখানো হয়েছে তা না, বাস্তব জীবনেও তাকে খুব একটা সুবিধার দেখানো হয় নি। গল্পটা মূলত শফিক সাহেবকে নিয়েই। তবে শফিক সাহেবের গল্পটা বলেছে, টুশকি ( শফিক সাহেবের মেয়ে), ফাহমিদা (স্ত্রী), আব্দুল মতিন, (বাবা) ইনারা। শফিক সাহেবের পরিবারের সবাই এক প্রকার পাগল, গল্পের প্রথম দিকে সবার পাগলামো নিয়ে টুকটাক ধারণা দিয়েছেন লেখক। এরপর আস্তে আস্তে গল্পে ঢুকেছেন। উপন্যাসটির নাম 'পালিয়ে যাবার পরে' কেন হলো সেটাই লেখক খুব সুক্ষভাবে সেরেছেন। গল্পের মোড় কখন যে ঘুরে গেল বুঝেই উঠতে পারি নি। ব্যাপারটা প্রশংসাযোগ্য। অন্তত আমার ভালো লেগেছে। এরপর বইটির শেষপর্যন্ত মোটামোটি একদমে পড়ে গেছি। কখন যে চোখ ভিজে গেছে টের পাই নি। তবে এই বই পড়ে আপনি হাউমাউ করে কান্না করবেন না। চোখের পানি চোখেই থাকবে তবে সমস্যার কথা, অনেকক্ষণ ধরে থাকবে..... উপন্যাসের একটা অংশ খুব ভালো লেগেছে, আমি কথাগুলো আমার মত করে বলছি, 'মানুষের হৃদয়ের খুব গহীনে একটা খনি আছে। বিজ্ঞান সেই খনির কথা এখনও জানে না। অর্থহীন এক পদার্থে এই আশ্চর্য খনি পরিপূর্ণ। এই অর্থহীন পদার্থের নাম মায়া'........ নাম্বার যদি দিতেই হয় আমি 'পালিয়ে যাবার পরে' উপন্যাসটাকে ৮.৫/১০ দিব। সত্যিকার অর্থেই৷ ভালো লাগলো উপন্যাস পড়ে।

      By H.M. Fayequzzaman Fahad

      18 Feb 2019 09:10 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #বই_রিভিউ #বইয়ের_নামঃ পালিয়ে যাবার পরে #লেখকঃ Ashif Entaz Rabi #মূল্যঃ ২০০(মুদ্রিত) #প্রকাশকালঃ অমর একুশে গ্রন্থমেলা '১৯ #ধরণঃ উপন্যাস #পৃষ্ঠা_সংখ্যাঃ ৯৩ #পাঠ_প্রতিক্রিয়াঃ "পালিয়ে যাবার পরে" নামটি শুনে আমার সর্বপ্রথম মনে হয়েছিল এটা একটা প্রেমের উপন্যাস। প্রেমিক-প্রেমিকা পালিয়ে যাবে... তারপর হয়তো রীতিমতো কোনো একদিক দিয়ে তথাকথিত "স্যাড এন্ডিং" দেয়া হবে। তবে, ধারণা সম্পূর্ণই পালটে যায় বইটা হাতে নেয়ার পর। লেখক সম্পূর্ণ নিপুনভাবে একটি পরিবারকে তুলে ধরেছেন। পৃষ্ঠা সংখ্যা বৃদ্ধির তালে তালে কখন যে মূল কাহিনী চলে এলো ধরতে পারি নি৷ এই গল্পের কাহিনী সংক্ষেপ লেখা হয়তো আমার পক্ষে সম্ভব না। #কাহিনী_সংক্ষেপঃ গল্পটা মূলতই একটা পরিবারের৷ শফিক, যিনি একটি টিভি চ্যানেলে সাংবাদিকতা করছেন। বৈবাহিক জীবনে স্ত্রী-সন্তানের পাশাপাশি, শফিকের একজন প্রেমিকাও আছেন। যাকে নানান সময় নানান নামে শফিক উপস্থাপন করেছেন নিজের কন্টাক্টলিস্টে। কোনো এক কারণে তাঁকে পালাতে হয় জীবন থেকেও৷ কেন জীবন থেকে পালিয়ে যেতে হলো তাঁকে? এর জবাব খুঁজতে অবশ্যই পড়তে হবে বইটি৷ পাওয়া যাচ্ছে আদর্শ প্রকাশনীর স্টলে৷

      By Abid HR

      21 Feb 2019 01:39 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      বই নিয়ে এর আগে কখনও রিভিউ দেয়া হয় নি। এবারই প্রথম। তাই ভুলগুলো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন বলে আশা করছি। যে বইটার রিভিউ দিচ্ছি, সেটি একটি উপন্যাস। বইয়ের নামঃ 'পালিয়ে যাবার পরে' লেখকঃ আশীফ এন্তাজ রবি। লেখক আশীফ এন্তাজ রবি'র বই এর আগে কখনও পড়া হয় নি। তবে 'পালিয়ে যাবার পরে' পড়ে মনে হচ্ছে উনার লেখা আরও কিছু বই পড়া এখন আবশ্যক হয়ে গেছে। উপন্যাসের চরিত্র মোট ছয়টি। প্রত্যেক চরিত্রই নিজের জায়গা থেকে গল্পটাকে এগিয়ে নিয়েছেন। গল্পের মূল চরিত্র শফিক নামক এক ভদ্রলোক। যিনি পেশায় একজন টিভি রিপোর্টার। তবে গৎবাঁধা রিপোর্টারদের মতো না। একটু ফাজিল গোঁছের। তার ফাজলামোর একটা বর্ণনা দেই তাহলে । একবার ঝুম বৃষ্টি হচ্ছে, মিরপুর রাস্তায় কোমরপানি। এই নিয়ে রিপোর্টার শো করছেন একটা নৌকার উপর। রিপোর্টার খুব হাসিমুখে বলছে, কবি নজরুল বলেছেন, 'জাহান্নামের আগুনে বসিয়া হাসি পুষ্পের হাসি, এই জলাবদ্ধতা নিয়ে তাই হা হুতাশ না করে আসুন আমরা সাঁতার শিখে ফেলি, পৃথিবীতে আর কোথাও এত বড় সুইমুংপুল খুঁজে পাবে না কো তুমি'...... পুরো উপন্যাস জুড়েই এরকম নানা বিষয় নিয়ে ঠাট্টা ফাজলামো করা হয়েছে। উপন্যাসের নাম 'পালিয়ে যাবার পরে' শুনে অনেকেই ভাবতে পারেন এটা প্রেম ভালোবাসা নিয়ে লেখা কোনো উপন্যাস, আমিও তাই ভেবেছিলাম প্রথম দিকে। লেখক বইয়ের শুরুটাও করেছেন অনেকটা সেভাবে। শফিক সাহেবের বউ থাকা সত্ত্বেও তিনি তার অফিসের এক কলিগের প্রেমে পড়েন। তবে মূল গল্প এর ধারে কাছেও না।তবে, বইয়ের নামটা কেন 'পালিয়ে যাবার পরে' হলো তার কারণটা বলে দিতে চাই না। বলে দিলেই সব মাটি। ব্যক্তিগতভাবে আমার টুশকি (শফিক সাহেবের মেয়ে), আব্দুল মতিন (শফিক সাহেবের বাবা) চরিত্র দুটি খুব পছন্দ হয়েছে। উপন্যাসের লেখা খুব সাবলীল, লেখার মান ভালো লেগেছে। কখন যে লেখক গল্পে ঢুকে গেছেন তা বুঝে উঠতে পারি নি। একবার বইয়ে ডুবে গেলে বই থেকে চোখ সরানো কঠিন। আর শেষ পর্যন্ত পড়তে পারলে আপনার চোখে পানি আসবে বলে ধারণা। আমার অন্তত এসেছে। ব্যক্তিগত রেটিংঃ ৭.৫/১০

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!