User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
বইঃ সম্ভাবনার স্বপ্নযাত্রা লেখকঃ কাজী হাসান রবিন ------------------------------ বইটি তে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম দিন থেকে শুরু করে শেষদিন পর্যন্ত একজন শিক্ষার্থী কিভাবে তার সময়গুলো সৃজনশীল ও কার্যকরীভাবে কাজ লাগাবে তার সঠিক কর্মপরিকল্পনা ও দিকনির্দেশনা খুব সুসজ্জিতভাবে দেওয়া আছে। কিভাবে পড়াশোনার পাশাপাশি বাড়তি উপার্জন করা যায়, নেটওয়ার্কিং, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জন এর উপায় সহ বইটিতে আছে জীবনমুখী অনেক বইয়ের রেফারেন্স।। আছে জীবনের লক্ষ্য ঠিক করার জন্য কাঠামোগত নির্দেশনা ও তা অর্জনের উপায়।
Was this review helpful to you?
or
কাজি হাসান রবিন স্যার কে জ্ঞানের সমৃদ্ধি দান করুন। মোহাম্মাদ রায়হান, ওয়াল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, ইলেক্ট্রিক্যাল বিভাগ। বইটা অনেক আগে পড়া উচিত ছিল।
Was this review helpful to you?
or
বইয়ের নাম: সম্ভাবনার স্বপ্নযাত্রা; লেখক: কাজী হাসান রবিন; ধরন: দক্ষতা বৃদ্ধি; প্রকাশক: ছায়াবীথি পাঠ্য প্রতিক্রিয়া : “কাজী হাসান রবিন” হচ্ছেন ‘ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ’ এর কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও সহযোগী অধ্যাপক এবং “গুগল ডেভেলপার গ্রুপ (জিডিজি) বাংলা” এর উপদেষ্টা। “সম্ভাবনার স্বপ্নযাত্রা” বইয়ের নামই স্যারের লিখার একটি প্রতিবিম্ব বহন করছে । আমরা বর্তমান তরুণ সমাজ যে সঠিক পথ হন্যে হয়ে খুঁজছি বা যে পথে নিজেদের খুশি মতো সাফল্যের দিকে অগ্রসর হতে পারবো সেই পথের দিকে স্যার আলোকপাত করেছেন বা সে পথের যাওয়ার উপায় দেখিয়েছেন তার লিখার মাধ্যমে। আমরা ভার্সিটিতে ভর্তি হয়ে প্রথম বর্ষে নতুন পরিবেশে নিজেদের মানিয়ে নিতে ভীষণ ভাবে হিমশিম খাই , দ্বিতীয় বর্ষ চলে যায় পড়া – লিখার মাঝে , তৃতীয় বর্ষে ক্যাম্পাসের বড় ভাই – বোন হিসেবে নিজেদের পরিচিতি গড়তে বা বিভিন্ন কাজে নিজেদের অবদান রাখতে এবং চতুর্থ বর্ষে ফলাফল আর ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা – ভাবনা শুরু হয় , শুরু হয় চাকরীর পিছনে দৌড় আর হতাশা। আমাদের এই চার বছর ভুল পথে কাঁটিয়ে হতাশার ঘরে বাস করা থেকে মুক্তি পাবার কিছু উপায় দেখিয়েছেন স্যার তার লিখা বইতে। একজন শিক্ষক হয়ে ছাত্রদের হাতাশা থেকে মুক্ত করাবার জন্যই তার এই ক্ষুদ্র চেষ্টা । ভার্সিটি জীবনের প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের প্রত্যেকটা সময়কে আমরা যেভাবে সঠিক ব্যবহার করতে পারবো , যেভাবে নিজের মাঝে বিভিন্ন দক্ষতা গড়ে তুলতে পারবো এবং যেভাবে একজন ভালো মানুষ হিসেবে সবার মাঝে তুলে ধরতে পারবো সে কথাই বলেছেন । আমরা অনেকেই ছাত্র জীবনে মনে করি ‘পড়া – লিখা শেষ হোক তারপর চাকরী করবো’ বা ‘যখন চাকরী করবো তখন সেই টাকা দিয়ে অনেক ভ্রমণ করবো’ এমন আমাদের অনেক অনেক ভুল ধারণা আমাদের মাঝে আছে যে সব কারণে আমরা পিছিয়ে পরবো বা একটা সময় হতাশায় ভুগবো বা আফসোস করবো যে সারাটা জীবন পার করলাম কিন্তু কিছুই করতে পারলাম না । এই বইতে এমন কিছু পথ বা উপায় বা টিপস দেয়া আছে যে পথে চললে আমরা পড়া লিখার পাশাপাশিই অনেক কাজ করতে পারবো এবং নিজের আনন্দ খুশি নিজেই খুঁজে পাবো । আরেকটা কথা হচ্ছে আমরা নিজেরাই নিজেদের লক্ষ্য ঠিক করতে গিয়ে খুব দ্বিধায় পরে যাই , নিজেরাই বুঝতে পারি না ভবিষ্যৎ সাজাবো কিভাবে , নিজেদের দক্ষতা অনুযায়ী কর্মসংস্থান এর খোঁজ পাই না – আমাদের এই গোলক ধাঁধা থেকে বের হওয়ার জন্য যা যা প্রয়োজন সেসব কিছু লিখা আছে বইতে । বর্তমান সময়ের তরুণ সমাজের একটা বড় অংশ প্রাইভেট ভার্সিটিতে ভর্তি হয় সরকারী ভার্সিটিতে সুযোগ না পাওয়ার কারণে , এরপরই শুরু হয় তাদের প্যারাময় জীবন – প্রাইভেট ভার্সিটি তে পড়ি আমাকে দিয়ে কিছু হবে না , অ্যাসাইনমেন্ট – প্রেজেন্টেশন – পরীক্ষা দিতে দিতে জীবন শেষ , সিজিপিএ এর পিছে ঘুরেই সময় পার আমাকে দিয়ে কিচ্ছুই হবে না তাদের জন্য এই “সম্ভাবনার স্বপ্নযাত্রা” বইটি পড়া খুব খুব প্রয়োজন । আপনি পড়লেই বুঝবেন কেন এতোটা প্রয়োজনীয় এই বইটি আপনার জন্য। বইতে স্যার এমন কিছু বইয়ের নাম বলেছেন যেসব বই গুলো পড়ে আমরা অনেক কিছু না শিখতে পারি অন্ত্যত নিজেদের ভুল ধারণা গুলো থেকে বেরিয়ে এসে সঠিক ভাবে চলার মানসিকতা গড়তে পারবো । আমার মতে “সম্ভাবনার স্বপ্নযাত্রা” বইটিকে শুধুমাত্র বই বললে এর সম্পূর্ণ পরিচয় দেয়া যায় না ; এই বইটা হচ্ছে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের “ব্যবস্থাপত্র” । বইটা এমন না যে পড়লাম আর পড়া শেষে বইয়ের স্থুপে রেখে দিলাম কারণ বইতে এমন কিছু ছক আছে বা কিছু শূন্যস্থান আছে যেগুলো আপনাকে বাধ্য করবে বইয়ের দেখানো সঠিক পথ অনুযায়ী চলার এবং বইটা বার বার খুলে নিজের দক্ষতা গুলো যাচাই করে দেখার । বইটা পড়ে শেষ করতে আমার মাত্র ২ ঘন্টা লেগেছে অর্থাৎ আমার ১দিনে পড়ে শেষ করতে পারা নবম বই “সম্ভাবনার স্বপ্নযাত্রা”। নাম পড়ে অনেকের মনে হতে পারে এটা হয়তো মটিভেশনাল বই , আসলে তা না ; আমি অনেক মোটিভেশনাল বই পড়েছি কিন্তু এমন নিজের করনীয় কাজ গুলোর কথা বলা এবং কাজ গুলো সহজ কথায় হাতে তুলে দেয়ার মতো বই এই প্রথম পড়লাম। কথা হচ্ছে – বইটা সংগ্রহ করে রেখে দেয়ার মতো না , বইটা সংগ্রাহ করে পড়ে নিজেকে প্রতিদিন তইরী করার মতো একটি বই । টাকার বিনিময়ে বইটি কিনে পড়ার পড় নিজেই বুঝতে পারবেন আপনার এই কষ্টের টাকায় আপনি নিজের জন্য কি দিতে পেরেছেন। “কাজী হাসান রবিন ” এর লিখা “সম্ভাবনার স্বপ্নযাত্রা” বইটি সংগ্রাহ করুন , নিজে পড়ুন নিজেকে গড়ুন এবং অন্যকে উপহার দিয়ে অন্যকে সঠিক পথে অগ্রসর হতে সাহায্য করুন। শুভ হোক আপনার পাঠ্য কার্যক্রম।
Was this review helpful to you?
or
"কাজী হাসান রবিন" হচ্ছেন 'ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ' এর কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও সহযোগী অধ্যাপক এবং "গুগল ডেভেলপার গ্রুপ (জিডিজি) বাংলা" এর উপদেষ্টা। "সম্ভাবনার স্বপ্নযাত্রা" বইয়ের নামই স্যারের লিখার একটি প্রতিবিম্ব বহন করছে । আমরা বর্তমান তরুণ সমাজ যে সঠিক পথ হন্যে হয়ে খুঁজছি বা যে পথে নিজেদের খুশি মতো সাফল্যের দিকে অগ্রসর হতে পারবো সেই পথের দিকে স্যার আলোকপাত করেছেন বা সে পথের যাওয়ার উপায় দেখিয়েছেন তার লিখার মাধ্যমে। আমরা ভার্সিটিতে ভর্তি হয়ে প্রথম বর্ষে নতুন পরিবেশে নিজেদের মানিয়ে নিতে ভীষণ ভাবে হিমশিম খাই , দ্বিতীয় বর্ষ চলে যায় পড়া - লিখার মাঝে , তৃতীয় বর্ষে ক্যাম্পাসের বড় ভাই - বোন হিসেবে নিজেদের পরিচিতি গড়তে বা বিভিন্ন কাজে নিজেদের অবদান রাখতে এবং চতুর্থ বর্ষে ফলাফল আর ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা - ভাবনা শুরু হয় , শুরু হয় চাকরীর পিছনে দৌড় আর হতাশা । আমাদের এই চার বছর ভুল পথে কাঁটিয়ে হতাশার ঘরে বাস করা থেকে মুক্তি পাবার কিছু উপায় দেখিয়েছেন স্যার তার লিখা বইতে । একজন শিক্ষক হয়ে ছাত্রদের হাতাশা থেকে মুক্ত করাবার জন্যই তার এই ক্ষুদ্র চেষ্টা । ভার্সিটি জীবনের প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের প্রত্যেকটা সময়কে আমরা যেভাবে সঠিক ব্যবহার করতে পারবো , যেভাবে নিজের মাঝে বিভিন্ন দক্ষতা গড়ে তুলতে পারবো এবং যেভাবে একজন ভালো মানুষ হিসেবে সবার মাঝে তুলে ধরতে পারবো সে কথাই বলেছেন । আমরা অনেকেই ছাত্র জীবনে মনে করি 'পড়া - লিখা শেষ হোক তারপর চাকরী করবো' বা 'যখন চাকরী করবো তখন সেই টাকা দিয়ে অনেক ভ্রমণ করবো' এমন আমাদের অনেক অনেক ভুল ধারণা আমাদের মাঝে আছে যে সব কারণে আমরা পিছিয়ে পরবো বা একটা সময় হতাশায় ভুগবো বা আফসোস করবো যে সারাটা জীবন পার করলাম কিন্তু কিছুই করতে পারলাম না । এই বইতে এমন কিছু পথ বা উপায় বা টিপস দেয়া আছে যে পথে চললে আমরা পড়া লিখার পাশাপাশিই অনেক কাজ করতে পারবো এবং নিজের আনন্দ খুশি নিজেই খুঁজে পাবো । আরেকটা কথা হচ্ছে আমরা নিজেরাই নিজেদের লক্ষ্য ঠিক করতে গিয়ে খুব দ্বিধায় পরে যাই , নিজেরাই বুঝতে পারি না ভবিষ্যৎ সাজাবো কিভাবে , নিজেদের দক্ষতা অনুযায়ী কর্মসংস্থান এর খোঁজ পাই না - আমাদের এই গোলক ধাঁধা থেকে বের হওয়ার জন্য যা যা প্রয়োজন সেসব কিছু লিখা আছে বইতে । বর্তমান সময়ের তরুণ সমাজের একটা বড় অংশ প্রাইভেট ভার্সিটিতে ভর্তি হয় সরকারী ভার্সিটিতে সুযোগ না পাওয়ার কারণে , এরপরই শুরু হয় তাদের প্যারাময় জীবন - প্রাইভেট ভার্সিটি তে পড়ি আমাকে দিয়ে কিছু হবে না , অ্যাসাইনমেন্ট - প্রেজেন্টেশন - পরীক্ষা দিতে দিতে জীবন শেষ , সিজিপিএ এর পিছে ঘুরেই সময় পার আমাকে দিয়ে কিচ্ছুই হবে না তাদের জন্য এই "সম্ভাবনার স্বপ্নযাত্রা" বইটি পড়া খুব খুব প্রয়োজন । আপনি পড়লেই বুঝবেন কেন এতোটা প্রয়োজনীয় এই বইটি আপনার জন্য । বইতে স্যার এমন কিছু বইয়ের নাম বলেছেন যেসব বই গুলো পড়ে আমরা অনেক কিছু না শিখতে পারি অন্ত্যত নিজেদের ভুল ধারণা গুলো থেকে বেরিয়ে এসে সঠিক ভাবে চলার মানসিকতা গড়তে পারবো । আমার মতে "সম্ভাবনার স্বপ্নযাত্রা" বইটিকে শুধুমাত্র বই বললে এর সম্পূর্ণ পরিচয় দেয়া যায় না ; এই বইটা হচ্ছে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের "ব্যবস্থাপত্র" । বইটা এমন না যে পড়লাম আর পড়া শেষে বইয়ের স্থুপে রেখে দিলাম কারণ বইতে এমন কিছু ছক আছে বা কিছু শূন্যস্থান আছে যেগুলো আপনাকে বাধ্য করবে বইয়ের দেখানো সঠিক পথ অনুযায়ী চলার এবং বইটা বার বার খুলে নিজের দক্ষতা গুলো যাচাই করে দেখার । বইটা পড়ে শেষ করতে আমার মাত্র ২ ঘন্টা লেগেছে অর্থাৎ আমার ১দিনে পড়ে শেষ করতে পারা নবম বই “সম্ভাবনার স্বপ্নযাত্রা" । নাম পড়ে অনেকের মনে হতে পারে এটা হয়তো মটিভেশনাল বই , আসলে তা না ; আমি অনেক মোটিভেশনাল বই পড়েছি কিন্তু এমন নিজের করনীয় কাজ গুলোর কথা বলা এবং কাজ গুলো সহজ কথায় হাতে তুলে দেয়ার মতো বই এই প্রথম পড়লাম। কথা হচ্ছে - বইটা সংগ্রহ করে রেখে দেয়ার মতো না , বইটা সংগ্রাহ করে পড়ে নিজেকে প্রতিদিন তইরী করার মতো একটি বই । টাকার বিনিময়ে বইটি কিনে পড়ার পড় নিজেই বুঝতে পারবেন আপনার এই কষ্টের টাকায় আপনি নিজের জন্য কি দিতে পেরেছেন । "কাজী হাসান রবিন ( Kazi Hassan Robin )" এর লিখা "সম্ভাবনার স্বপ্নযাত্রা" বইটি সংগ্রাহ করুন , নিজে পড়ুন নিজেকে গড়ুন এবং অন্যকে উপহার দিয়ে অন্যকে সঠিক পথে অগ্রসর হতে সাহায্য করুন । শুভ হোক আপনার পাঠ্য কার্যক্রম।
Was this review helpful to you?
or
বইটি সহজ ভাষায় লেখা ভার্সিটির স্টুডেন্টদের জন্য ভালো একটি বই। বিশেষ করে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের জন্য সুন্দর কিছু দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তাছাড়া যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছাত্র-ছাত্রীর জন্য বইটিতে রয়েছে চার বছর ধরে কি কি কাজ করা যায় তার সুন্দর কিছু রুটিন।
Was this review helpful to you?
or
Kazi Hasan Robin sir is the head of CSE department in World University of Bangladesh. I am also a student of this university. In generally i read some out of syllabus book every month. But after read this book i change my way to select a book to read. I think every university student must have to read this book.It will help not only for career but also help to save money.
Was this review helpful to you?
or
আজ থেকে চারটা বছর আগে অসম্ভব রকমের প্রয়োজন ছিল এই বইটি। ভার্সিটি লাইফ একজন মানুষের পুরো ক্যারিয়ার গড়ার কারিগর। এই ৪টা বছরের উপর নির্ভর করে আপনার বাকি জীবনটা কেমন হবে। তাই নিঃসন্দেহে ভার্সিটি লাইফটা মানুষের জীবনের মেইন পয়েন্টগুলোর মধ্যে অন্যতম। আমার নিজের অভিজ্ঞতা বলতে গেলে আমি কোন সেমিস্টারে ভাল রেজাল্ট করলে আবার পরের সেমিস্টারেই চরম বাজে রেজাল্ট করেছি। ভার্সিটি প্রোগ্রাম, এক্সট্রা কারিকুলার এক্টিভেটিস এ অনেক ভালভাবে জড়িয়ে আবার পর মুহুর্তেই হারিয়ে গেছি। নেটওয়ার্কিং করে পুরো ভার্সিটিকে তালুবন্দি করে নিজেই ভেসে গেছি স্রোতে। আমার যে জিনিসটার খুব বেশি প্রয়োজন ছিল তা হল একটি সঠিক গাইডলাইন। যে গাইডলাইনটি আমাকে পরিচালিত করবে আমার সম্ভাবনার স্বপ্নযাত্রায়। আজ আমি এই গাইডলাইনটির বড্ড অভাববোধ করছি। আপনার কোন ধারনাও নেই যে আপনি ভার্সিটি লাইফটি কিভাবে অবহেলায় কাটাচ্ছেন। আপনি আপনার নিজের ক্যারিয়ারকে কত বাজেভাবে তৈরি করছেন। মাত্র ৮০টি পৃষ্ঠা পারে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে। আপনার জীবনকে নতুনভাবে শুরু করতে। 'সম্ভাবনার স্বপ্নযাত্রা' বইটিতে এমন কিছু গাইডলাইন রয়েছে যা আপনার ভার্সিটি লাইফসহ বাকি জীবনটা হতাশায় কাটতে দিবেনা, এই গাইডলাইনগুলো আপনাকে সাফল্যের চূড়াতে নিয়ে যাবে। এটা আমার বিশ্বাস। শুধু প্রতিবছরের পরিকল্পনাই নয়, এই বইয়ে প্রতি সেমিস্টারের কার্যকারী পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে যা একজন স্টুডেন্টকে অবশ্যই সফল করে তুলবে। যারা এখনো ভার্সিটি লাইফ শেষ করেননি, হোক শুরু কিংবা শেষ মুহুর্ত। এই বইটি কেউ মিস করবেন না অনুরোধ। কারন আপনার কোন ধারনাও নেই আপনি কি মিস করতে চলছেন। বইটির লেখক কাজী হাসান রবিন আমার শ্রদ্ধেয় শিক্ষক। তিনি একজন সংগঠক এবং তরুনদের আদর্শ। তার কঠোর পরিশ্রম, অধ্যবসায় এবং দায়িত্বশীলতা সকলের কাছে তাকে প্রিয় পাত্র হিসেবে পরিণত করেছে। তার দীর্ঘ জীবনের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা থেকে সকল শিক্ষার্থীদের জন্যে এটি একটি উপহার। আমি এই বইটিকে হাইলি রিকমেন্ড করছি। ভার্সিটি পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের জন্যে মাষ্ট রিড একটি বই। বইটি শেষ করার পর আপনি নিজেই যতার্থতা মূল্যয়ন করবেন।