User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
প্রবীণ রাজনৈতিক ও বিখ্যাত ব্যবসায়ী খান মতলব খুবই নৃশংসভাবে আততায়ীর হাতে খুন হন মফস্বল শহর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তার নিজের তৈরি আলিশান বাসভবনে। খান সাহেব রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হলেও আপামর জনতার কাছে তিনি রবিনহুড নামেই বেশি পরিচিত ছিলেন। স্টাডি রুমে পড়ে থাকা লাশের বীভৎস অংশগুলো অন্ততঃ প্রাথমিকভাবে প্রমাণ করে ভিক্টিমের প্রতি খুনীর চরম ক্ষোভ ছিল। তাই খুনি শুধু খুন করেই ক্ষান্ত হয়নি, ঠান্ডা মাথায় খুন করার পর একের পর এক করা হয়েছে নিথর দেহটার ব্যবচ্ছেদ। চোখ খুলে গলিয়ে দেয়া হয়। হাতের আঙুল ও পায়ের আঙুল টুকরো টুকরো করে কাটা হয়েছে। ফাটিয়ে দিয়েছে অন্ডকোষ। ভিক্টিমের পুরুষাঙ্গটি কেটে কপালে ও বুকের উপর সাজিয়ে রাখা হয়েছে। বুকটাকেও করা হয়েছে ক্ষত বিক্ষত। কপাল খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে কেটে এঁকে দেয়া হয়েছে একটি ছুরির চিহ্ন। স্টাডির রুমের এই বীভৎস দৃশ্য দেখে থমকে গেলেন এস. আই সাব্বির। যার নিকট অতীত ইতোমধ্যেই থমকে গেছে পেশাগত নানাবিধ জটিলতায়। ওসি ইসতিয়াক আরেফিনের অধীনে খান সাহেব হত্যার তদন্তবার ন্যস্ত হয় পেশাগত জীবনে দুদুল্যমান তরুণ এস. আই সাব্বিরের উপর। এস. আই সাব্বিরও চান খান সাহেব হত্যা মামলাটির দক্ষ হাতে রহস্যোন্মোচনের মাধ্যমে তার পেশাগত গ্লানি মুছে দিতে। তাই একটু নড়েচড়েই বসলেন তিনি। খান সাহেবের একমাত্র ভাতিজা আরিয়ান খান, ভাতিজি আলিয়া খান এবং তার বর জায়েদ খানসহ শহরের কুখ্যাত কন্ট্রাক্ট কিলার বাবুইকে প্রাথমিক সন্দেহের তালিকায় রেখে দক্ষ হাতে এগিয়ে যান তরুণ পুলিশ ইন্সপেক্টর সাব্বির। তিনি কি পারবেন খান মতলবের নৃশংস খুনের রহস্য উন্মোচন করতে? পারবেন কি পেশাগত জীবনে থমকে যাওয়া অতীতকে বর্তমানের চাকায় সচল করতে? নাকি সকল রহস্যের বেড়াজালে থমকে যাবে সাব্বিরের সময়? ছাপোষা কুকুরের চেয়েও নিকৃষ্ট আর থমকে যাওয়া জীবনের আরেক টুকরো গল্প উঠে এসেছে সিরাজগঞ্জের আব্দুল মজিদ তালুকদারের ঘরজামাই যুবক রাশেদুলের গঞ্জনাময় জীবনের গল্পে। প্রতি পদে পদেই শ্বশুড়ের অপমান আর নিগৃহীত জীবনের করুণ নিষ্পেষণে দগ্ধ হয়ে রাশেদুলের হৃদয়ে জন্ম নেয় শ্বশুড়ের প্রতি চরম ঘৃণা আর ক্ষোভ। ঘরজামাই রাশেদুলের দগ্ধ হৃদয় মনের অজান্তেই শ্বশুড়ের মৃত্যু কামনায় প্রহর গুণতে থাকে প্রতিনিয়ত। হঠাৎ করেই যেন এক ধমকা হাওয়া এসে ধাক্কা দেয় রাশেদুলের ইচ্ছার পালে। হাসু ডাকাতের উপস্থিতিতে আচমকা থমকে যায় শ্বশুড় আব্দুল মজিদের জীবন। মফন্বল শহর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব খান মতলব ওরফে রবিন হুড আর সিরাজগঞ্জের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আব্দুল মজিদ তালুকদারের আলাদা আলাদা খুন কি একই সূত্রে গাঁথা? আততায়ীর হাতে সংঘটিত এ দু'টো খুনে কার সময় থমকে গিয়েছিল? নিগৃহীত ঘরজামাই রাশেদুলের? পেশাগত জীবনে নানান ঘাত প্রতিঘাতের মুখোমুখি তরুণ এস. আই সাব্বিরের? নাকি অন্য কোনো তৃতীয় শক্তির, যার অন্তরালে লুকিয়ে ছিল দু'টো খুনের রহস্যময়তা? প্রিয় পাঠক, রহস্যের চমকে নিজেকে সিক্ত করতে চাইলে পড়তে হবে এসময়কার সৃজনশীল স্টোরিটেলার মোঃ ফুয়াদ আল ফিদাহ'র এক অনন্য সৃষ্টি 'সময় এখন থমকে যাবার'। আমি নিশ্চিত, আপনার সময় থমকে না গেলেও থমকে যাবেন আপনি নিজেই। বইটির পরতে পরতে লুকিয়ে থাকা টুইস্ট আপনাকে যে কখন কিভাবে থমকে দিবে, আপনি নিজেও টের পাবেন না। 'সময় এখন থমকে যাবার' মার্ডার মিস্ট্রি জনরার বইটি লেখক মোঃ ফুয়াদ আল ফিদাহ'র চতুর্থ মৌলিক। আর আমার জন্য এই লেখকের বই হিসেবে পড়া দ্বিতীয় মৌলিক। এর আগে নীল নক্সা পড়েছিলাম। এটি ছিল একটি মেডিকেল থ্রিলার। দু'টো বই-ই আমাকে দারুণভাবে থ্রিলের জোগান দিয়েছে। চরম উত্তেজনায় ভরপুর বই দু'টো অনায়াসেই আমার প্রিয় বইদের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। লেখক ফুয়াদ আল ফিদাহ'র প্রথম মৌলিক থ্রিলার 'রাত এগারটা' এর মধ্যেই সংগ্রহ করেছি। এখনই ইচ্ছে জন্মেছে প্রথম মৌলিকের স্বাদ নিতে। খুবই দ্রুতই পড়ে ফেলার ইচ্ছে লিস্টে রেখে দিলাম। তৃতীয় মৌলিক 'চন্দ্রাহত' নিয়েও চরম উত্তেজনা অনুভব করছি। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো প্রিয় লেখক মোঃ ফুয়াদ আল ফিদাহ'র জন্য। প্রিয় পাঠক, একই বৃত্তে অবস্থান করে আলাদা দু'টো খুনের রহস্যময়তায় নিজেকে থমকে দিতে চাইলে জটপট হাতে তুলে নিতে পারেন 'সময় এখন থমকে যাবার'। আদি প্রকাশনীর ব্যানের প্রকাশিত বইটির প্রচ্ছদটা ছিল মন ছুঁয়ে যাওয়ার মতোই। ক্রিম কালারের কাগজে প্রিন্টিং আর বাঁধাই ছিল যথেষ্ট উন্নত মানের। প্রিন্টিং মিসটেকও খুব একটা চোখে পড়েনি।
Was this review helpful to you?
or
নিরন্তর শুভ কামনা রইলো প্রিয় লেখক মোঃ ফুয়াদ আল ফিদাহ'র জন্য। প্রিয় পাঠক, একই বৃত্তে অবস্থান করে আলাদা দু'টো খুনের রহস্যময়তায় নিজেকে থমকে দিতে চাইলে জটপট হাতে তুলে নিতে পারেন 'সময় এখন থমকে যাবার'। আদি প্রকাশনীর ব্যানের প্রকাশিত বইটির প্রচ্ছদটা ছিল মন ছুঁয়ে যাওয়ার মতোই। ক্রিম কালারের কাগজে প্রিন্টিং আর বাঁধাই ছিল যথেষ্ট উন্নত মানের।
Was this review helpful to you?
or
বীভৎস একটা খুন! হাতের আঙ্গুল, পায়ের আঙ্গুল কেটে আলাদা করা। চোখ খুলে গেলে দেয়া হয়েছে। অণ্ডকোষ ফাটিয়ে দেয়া হয়েছে। যে অঙ্গটির জন্য ভিক্টিমকে পুরুষ বলা যায় সেটা তিন টুকরা করে কপালে আর বুকের দু পাশে সাজিয়ে রাখা হয়েছে। কপালের উপর ছুরি দিয়েই একটা ছুরির নকশা আঁকা। বুকেও অনেকগুলো ক্ষত। এলোপাথাড়ি ছুরি চালানো হয়েছে। দেখে একবার মনে হয় অদক্ষ হাতের খুন, আবার লাশের অঙ্গহানি দেখে দক্ষই মনে হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মত একটা মফস্বল শহরে এরকম একটা চাঞ্চল্যকর খুন হয়ে গেল! যিনি খুন হয়েছেন তিনি রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হলেও সাধারণ মানুষের কাছে আবার রবিনহুড নামেই পরিচিত। এস.আই সাব্বির আহমেদের একটা বাজে অতীত আছে। চাকরিটা যেতে যেতেও যায়নি। কোনো থানাতেই থীতু হতে পারছে না। যেখানেই বদলি করা হোক, সেখানকার ওসি ওকে আবার অন্য জায়গায় বদলি করে দিচ্ছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বদলি হয়ে এসেছে মাস ছয়েক হলো। সাব্বির লোকটাকে ভালো খারাপের মিশেল বলা যায়। একদম খারাপ না, আবার শতভাগ সৎও বলা যায় না। একজন সুপিরিয়রের আন্ডারে এই কেসের তদন্তভার দেয়া হলো সাব্বিরকে। দেখা যাক অতীতের গ্লানি মুছতে পারে কিনা। রাশেদ নামের এক যুবকের গল্পও উঠে এসেছে এই বইয়ে। জীবনের প্রতি হতাশ এক যুবক। লজিং মাস্টার থেকে বাড়ির ঘরজামাই। পদে পদে অপমান আর লাঞ্চনা। সব মুখ বুজে সহ্য করে আর মনে মনে শশুড়ের মৃত্যু কল্পনা করে। আরেকজন আছেন এই গল্পে। আরিয়ান খান। ভাগ্য তাকে নিয়ে ছেলেখেলা খেলেছে বলা যায়। চাচার মৃত্যুতে তার সামনে খুলে যায় অমিত সম্ভাবনার দুয়ার। কিন্তু........ এস.আই সাব্বির পথরোধ করে দাঁড়িয়ে আছে। দৃঢ় কণ্ঠে বলছে... সময় এখন......থমকে যাবার। সময় এখন থমকে যাবার বইটা লেখকের চতুর্থ মৌলিক। এর আগের তিনটা বই থেকে একদমই আলাদা বলা যায় একে। নীল নক্সার মত ধুন্ধুমার একশন যেমন নেই, তেমনি চন্দ্রাহতের মত মিথোলজি নিয়ে বিস্তৃত গল্পের অবতারণাও নেই। তবে কিছু একটা আছে এই বইয়ে। এই কিছু একটার জোড়েই একদিনেই পড়ে শেষ করলাম বইটি। জনরা হিসেব করলে এটাকে কোন জনরায় ফেলা যায় সেসব বিশ্লেষণে যেতে চাইনা। আমি একে মার্ডার মিস্ট্রিই বলব। লেখক আস্তে আস্তে সূতো ছেড়েছেন। পাঠককে সময় দিয়েছেন ভাবার। ব্যক্তিগতভাবে বললে, এই টাইপের থ্রিলারই আমার ভাল্লাগে। রক্তগরম করা উত্তেজনাপূর্ণ একশনে মাথা খেলানোর সুযোগ কম থাকে। ওইসব গল্পে নায়কই সবকিছু বের করে ফেলে, পাঠককে ভাবার সুযোগ দেয়না বললেই চলে। কিন্তু সময় এখন থমকে যাবার বইটি আপনাকে থমকে যাবার সময় দিবে। এই বইয়ের একটা মজার ব্যাপার হলো ক্যারেকটার ক্রসওভার। আর.এন.এ সিরিজের বিখ্যাত দুটো ক্যারেক্টারকে এই বইয়েও এনেছেন লেখক। সত্যি বলতে ওই অংশটুকু পড়তে গিয়ে গায়ে কাঁটা দিয়েছিল আমার। নীল নক্সা এবং চন্দ্রাহত এর পর এই বইটা আমাদের উপহার দেয়ার জন্য লেখককে আন্তরিক ধন্যবাদ। আদী প্রকাশনের বইয়ের বাইন্ডিং কিংবা কাগজের মানের কথা নতুন করে বলার কিছু নাই। মানের দিক দিয়ে ওরা আপোষ করে না। প্রচ্ছদ থেকে শুরু করে কাগজ, বাইন্ডিং সব দিক দিয়েই পারফেক্ট বলা যায়। তবে লেখকের তাড়াহুড়ার কারণে বেশ কিছু টাইপিং মিস্টেক পাওয়া গেছে, প্রকাশকের উচিৎ ছিল সেগুলো ঠিকঠাক করে বের করা। আশা করব দ্বিতীয় মুদ্রণে এগুলো ঠিক হয়ে যাবে।
Was this review helpful to you?
or
ক্যারিয়ারের শুরুতে নামের পাশে দগদগে কালো দাগ নিয়ে এ থানা থেকে ও থানা ঘুরে বেড়ানো এসআই সাব্বিরের পোস্টিং এখন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। এই শহরের মত একটা একঘেয়ে শহরে মাথা খাটানোর মত কেস কোথায়? কিন্তু এই মফস্বলে ঘটে গেলো এক বিভৎস খুন। লাশের শরীরকে নিয়ে যা ইচ্ছা তাই করেছে খুনি। হাত ও পায়ের সব আঙুল কেটে ফেলেছে। পেটের ও পিঠের বিভিন্ন স্থানের চামড়া তুলে ফেলেছে। চোখ দুটো উপড়ে গেলে দিয়েছে। অণ্ডোকোষ কেটে সেটাকে থেতলে দিয়েছে। সব শেষে পুরুষাঙ্গ কেটে তিন টুকরো করে দু টুকরো দুই কানের পাশে আর এক টুকরো কপালে রেখে গেছে। ভাবা যায়? কি ভায়াবহ নৃসংশতা! কিন্তু খুনের মোটিভ কী? ভিকটিম এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তি। একই সাথে ঝানু রাজনীতিবিদ। আপাত দৃষ্টিতে মনে হয় খুনটা হলে সবচেয়ে বেশি লাভ তার ভাতিজা আরিয়ানের। ওদিকে শ্বশুরের নির্যাতনে কাবু হয়ে থাকা রাশেদ কী পরিকল্পনা করছে? থ্রিলার বলতেই আমরা যেটা বুঝি এটা সেই গতানুগতিক ধারার থ্রিলার না। এটাকে থ্রিলারের চেয়ে বেশি ডিটেকটিভ জনরায় ফেলতে পছন্দ করবো আমি। যদিও থ্রিলারের সাব-জনরাগুলো সম্পর্কে ধারনা নেই বললেই চলে। সুতরাং এটা থ্রিলারের কোনো জনরা হতেও পারে। এত কথা বলছি কারন থ্রিলার বলতে আমরা যে ধরনের গল্প বুঝি এটা সেই ধরনের না। টানটান উত্তেজনা, বুক ধরফর করা, রোলার কোষ্টারে চড়া হবে না এই বইতে। এখানে যেটা পাওয়া যাবে তা হলো মাথা খাটানোর জায়গা। যদিও আমি ডিটেকটিভ বইয়ে মাথা খাটাই না। লেখক যখন কষ্ট করে মাথা খাটানোর কাজ একজনকে দিয়েছেন, কি দরকার খামোখা কষ্ট করা বাপু! লেখকের চতুর্থ মৌলিক এটা। পূর্বের বইগুলো থেকে এটা অনেক ব্যাতিক্রম। সাদামাটা একটা গল্প। চরিত্রগুলোকে সময় নিয়ে বিল্ড-আপ করা হয়েছে। প্রতিকুল পরিস্থিতিতে মানুষের চরিত্রে কেমন পরিবর্তন আসে সেটা বেশ দক্ষতার সাথে ফুটিয়ে তুলেছেন। তবে বেশকিছু বানান ভুল বেশ ভুগিয়েছে। আমি বুঝি না যে, বর্তমানে থ্রিলার বইগুলোতে কেন এত বানান ভুল থাকে! গত ২/৩ বছরে একটাও থ্রিলার পড়ি নাই যেখানে বানান ভুল ছিলো না। হোক সেটা মৌলিক বা অনুবাদ। এবং এই অভিযোগটা পাথক সমাজ বারবার করে আসলেও প্রকাশক বা লেখকদের মাথাব্যাথা আছে কিনা জানি না। একজন প্রুফ রিডারের কি এতই অভাব? নীলনক্সা আর চন্দ্রাহত পড়ার পর এটা ভিন্ন স্বাদ দিয়েছে। যদিও খুশি হতাম যদি গল্পটা আরেকটু লম্বা হতো। কিন্তু পড়ে ভালো লাগার মত একটা বই। পৃষ্ঠা, প্রিন্ট আর প্রচ্ছদে দশে দশ পাবে। চেয়ে থাকার মত প্রচ্ছদের জন্য একটা বিশেষ ধন্যবাদ প্রাপ্য ডিজাইনারের।
Was this review helpful to you?
or
নিরন্তর শুভ কামনা প্রিয় লেখক মোঃ ফুয়াদ আল ফিদাহ'র জন্য। প্রিয় পাঠক, একই বৃত্তে অবস্থান করে আলাদা দুটো খুনের রহস্যময়তায় নিজেকে থমকে দিতে জটপট হাতে তুলে নিতে পারেন 'সময় এখন থমকে যাবার '। আদি প্রকাশনির ব্যানের প্রকাশিত বইটির প্রচ্ছদ ছিল মন ছুয়ে যাওয়ার মতোই। ক্রিম কালারের কাগজে প্রিন্টিং আর বাধাইও ছিলো যথেষ্ট উন্নত মানের।?