User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ
Was this review helpful to you?
or
অসাধারন একটি বই, অামার খুব ভালো লেগে, গল্পের প্রতিটি বাকে বাকে টুয়িষ্ট , একজন মানুষ এর কাছে মানুষের থেকে যখন কুকুর বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয় তখন মানুষের কি পরিনতি হয় তা খুব চমৎকার ভাবে বর্ননা করেছেন, এই দিকটা অামার খুব ভালো লেগেছে, অার একজন মানুষ ভালোবেসে তার জন্য কি কি করতে পারে, কত দুর!যেতে পারে তা খুবই সাবলীল ভাষায় তুলে ধরেছেন
Was this review helpful to you?
or
বাদলের ছুড়ে মারা বলের আঘাতে মারাত্মক আহত হয় রিতা। পরীক্ষার হলের পরিবর্তে হাসপাতালে যেতে হয় তাকে। গ্রাম্য-শালিসে সিদ্ধান্ত হয় এক লাখ টাকা জরিমানা দেবে বাদল। বাদলকে বাড়ি থেকে বের করে দেন তার বাবা। তাকে বের করে দেওয়া হয় কলেজ থেকেও। কিন্তু সে পিছু ছাড়ে না রিতার। এদিকে বাদলকে মারতে চায় জুয়েল। কিন্তু জুয়েলের সঙ্গে কিসের দ্বন্দ্ব বাদলের? দ্বন্দ্বটা কি বাদলের বােন নাদিয়া-সংক্রান্ত? কেন বিয়ে ভেঙে যায় নাদিয়ার? একরাতে রিতার ঘরে ঢােকে কেউ। সন্দেহের তীর ছােটে বাদলের দিকে। কারণ, তার স্যান্ডেল পাওয়া যায় ঘটনাস্থলে। রিতার স্বজনরা তাকে খোঁজে প্রতিশােধ নেওয়ার জন্য। ছুরি মারা হয় বাদলকে। কে মারে? রিতার স্বজনরা? নাকি অন্য কেউ? আর কেন বিষ খায় নাদিয়া? অবশেষে রিতা যখন ছুটে আসে বাদলের কাছে, বাদল তখন অ্যাম্বুলেন্সের যাত্রী। অতঃপর শুধুই প্রার্থনা। কেন এই প্রার্থনা? বাদলের সুস্থতার জন্য? নাকি...
Was this review helpful to you?
or
কাহিনী সংক্ষেপ : বাদলের ছুড়ে মারা বলের আঘাতে মারাত্মক আহত হয় রিতা। পরীক্ষার হলের পরিবর্তে হাসপাতালে যেতে হয় তাকে। শালিসে সিদ্ধান্ত হয় এক লাখ টাকা জরিমানা দেবে বাদল। বাদলকে বাড়ি থেকে বের করে দেন তার বাবা। তাকে বের করে দেওয়া হয় কলেজ থেকেও। কিন্তু সে পিছু ছাড়ে না রিতার। এদিকে বাদলকে মারতে চায় জুয়েল। কিন্তু জুয়েলের সঙ্গে কিসের দ্বন্দ্ব বাদলের? দ্বন্দ্বটা কি বাদলের বোন নাদিয়া-সংক্রান্ত? কেন বিয়ে ভেঙে যায় নাদিয়ার? একরাতে রিতার ঘরে ঢোকে কেউ। সন্দেহের তীর ছোটে বাদলের দিকে। কারণ, তার স্যান্ডেল পাওয়া যায় ঘটনাস্থলে। রিতার স্বজনরা তাকে খোঁজে প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য। ছুরি মারা হয় বাদলকে। কে মারে? রিতার স্বজনরা? নাকি অন্য কেউ? আর কেন বিষ খায় নাদিয়া? অবশেষে রিতা যখন ছুটে আসে বাদলের কাছে, বাদল তখন অ্যাম্বুলেন্সের যাত্রী। অতঃপর শুধুই প্রার্থনা। কেন এই প্রার্থনা? বাদলের সুস্থতার জন্য? নাকি...
Was this review helpful to you?
or
|| রিভিউ || বইঃ তোমার জন্য প্রার্থনা লেখকঃ ইকবাল খন্দকার প্রকাশকঃ তাম্রলিপি প্রকাশনী প্রকাশকালঃ বইমেলা, ২০১৯ বইয়ের ধরণঃ উপন্যাস পৃষ্ঠাঃ ১১২ প্রচ্ছদঃ মামুন হোসাইন মুদ্রিত মূল্যঃ ২০০ টাকা সাধারণ কোন বিষয়কে সাধারণ ভাবে উপস্থাপন করতে পারাটা আমার মনে হয় অসাধারণত্বের পর্যায়ে পড়ে। মানুষের যাপিত জীবনকে একেবারে জীবনমুখী করে পাঠকের সামনে তুলে ধরতে পারাটাই একজন লেখকের সার্থকতা। "তোমার জন্য প্রার্থনা" নামের এই কালজয়ী উপন্যাসটি লিখেছেন এ প্রজন্মের জনপ্রিয় তরুণ লেখক ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ইকবাল খন্দকার। তাঁর বিখ্যাত উপন্যাসগুলোর মধ্যে অন্যতম এই উপন্যাসটি নিয়ে রিভিউ লিখতে বসেছি। আর লেখা শুরু করার পর একটা ব্যাপার হৃদয় দিয়ে অনুধাবন করছি যে, হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া এরকম প্রেমোপন্যাস আমি আসলেই অনেকদিন পাইনি। কাহিনী সংক্ষেপঃ গল্পটা শুরু রিতার প্রতি বাদলের এক নিখাদ ভালোবাসাকে কেন্দ্র করে। বাদলের নিস্তরঙ্গ জীবনকে তরঙ্গায়িত করতে মনের অজান্তেই হৃদয়ে ভালোবাসার রানওয়ে তৈরি করে রিতা নামের ভালোবাসার মানুষটিকে কেন্দ্র করে। সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম নেওয়া রিতা বাদলের প্রেম জোৎস্নায় নিজেকে সিক্ত করতে অমত পোষণ করলেও অস্বচ্ছল পরিবারে জন্ম নেওয়া বাদল মনে মনে ভাবে- তুমি যত উচুঁতেই উঠো না কেন রিতা, আমার বুকের জমিনই হচ্ছে তোমার জন্য একমাত্র নিরাপদ রানওয়ে। আহা, এ যেন নিখাদ ভালোবাসার এক অদ্ভুত অনুভূতি। বাদলের ছুড়ে মারা বলের আঘাতে মারাত্মক আহত হয় রিতা। পরীক্ষার হলের পরিবর্তে হাসপাতালে যেতে হয় তাকে। গ্রাম্য শালিসে সিদ্ধান্ত হয় এক লাখ টাকা জরিমানা দিবে বাদল। বাদলকে বাড়ি থেকে বের করে দেন তার বাবা। তাকে বের করে দেওয়া হয় কলেজ থেকেও। কিন্তু সে পিছু ছাড়ে না রিতার। এক রাতে রিতার ঘরে ঢোকে কেউ। সন্দেহের তীর ছোটে বাদলের দিকে। কারণ, তার স্যান্ডেল পাওয়া যায় ঘটনাস্থলে। রিতার স্বজনরা তাকে খোঁজে প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য। ছুরি মারা হয় বাদলকে। বিষ খায় বাদলের বোন নাদিয়া। হাসপাতালের বেডে বাদল আর তার বোন নাদিয়া। দু'জনের অবস্থায়ই আশংকাজনক। রিতা ছুটে যায় হাসপাতালে। উন্নত চিকিৎসার জন্য বাদলকে অ্যাম্বুলেন্সে তোলা হয়। রিতা দৌড়ে যায় বাদলের কাছে। ডাক দেয় নাম ধরে। বাদল চোখ মেলে স্তব্ধ হয়ে তাকায় রিতার দিকে। হয়তো কিছু বলতে চায়, হয়তো না। অবশেষে.......................। অতঃপর শুধুই প্রার্থনা। কেন এই প্রার্থনা? বাদলের সুস্থতার জন্য। নাকি.............। ব্যক্তিগত মতামতঃ কিছু কাহিনি শুধু শেষই হয়না, সমাপ্তির পথে রেখে যায় একচিলতে হাহাকার। 'তোমার জন্য প্রার্থনা' তেমনই এক কাহিনি। ১১২ পৃষ্ঠার একটা উপন্যাসের পাতায় পাতায় যে হৃদয়োনুভূতি লুকায়িত থাকতে পারে তা এই বইটা না পড়লে বোঝা আসলেই শক্ত হতো। সত্যি কথা বলতে বইটা শুরু করার পর অতোটা আগ্রহ পাচ্ছিলামনা। কিন্তু একটা সময় খেয়াল করলাম, 'তোমার জন্য প্রার্থনা'-এর গভীর জঙ্গলে আমি হারিয়ে গেছি। পুরোপুরি ডুবে গেছি অসামান্য এক জীবনমুখী উপাখ্যানে। সমালোচনাঃ সাবলীলতায় পরিপূর্ণ ছিলো পুরো উপন্যাসটি। পড়তে বসে তেমন কোন জটিলতার সম্মুখীন হইনি। ভবিষ্যতে আরো ভালো হবে। কোথাও একটি বানানও ভুল পাইনি। সহজেই অনুমেয় অতীব মনোযোগী ছিল প্রুফরিডার। প্রচ্ছদ বরাবরের মতোই দৃষ্টিনন্দন। তবে গল্পের মধ্যে যা অসামঞ্জস্যতা খুঁজে পেলাম তা হলো- বাদল তার বোনকে হাসপাতালে বেডে রেখে টাকার জন্য যখন তার স্কুল শিক্ষকের কাছে গেলো তখন দেখা হয় রিতার সাথে। এহেনাবস্থায় বাদলের সাথে রিতার কথোপকথন ছিল একেবারেই অসামঞ্জস্যপূর্ণ। কেননা, নাদিয়া বিষ খেয়ে হাসপাতালের বেডে কাতরাচ্ছে। এটা গ্রামের সবাই জানতো। রিতা কি জানতো না? এখানে রিতার না জানাটা আমার কাছে গল্পে খাপছাড়া খাপছাড়া মনে হয়েছে। এছাড়া পুরো উপন্যাসটিই ছিল হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়ার মতো শব্দমালায় পরিপূর্ণ। এতো বড় মাপের লেখকের লেখা নিয়ে সমালোচনা করার মতো যোগ্যতা বা স্পর্ধা কোনোটাই আমার মতো এই নগণ্য পাঠকের নেই। তারপরেও ভুলে ভরা পর্যালোচনা করার দুঃসাহস যতটুকু দেখিয়েছি, আশা করবো লেখক তা বৃহৎ চিত্তে সাদরে গ্রহণ করবেন এবং এর তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ উপস্থাপন করবেন। ধন্যবাদ প্রিয় লেখক ইকবাল খন্দকারকে। পাঠক হৃদয়ে অনন্তকাল বেঁচে থাকুন আপনার সৃষ্ট কর্মের মাধ্যমে। আপনার জন্য রইলো নিরন্তর শুভকামনা। রেটিংঃ ৫/৫ (রিভিউটি একান্তই আমার ব্যক্তিগত মতানুসারে লিখিত। কাউকে খুশি বা আঘাত করার নিমিত্তে নয়।) এখানে উল্লেখ্য যে, জনপ্রিয় এই লেখকের এই বইটির প্রচ্ছদ দিয়ে টি-শার্ট বানিয়েছেন অত্যন্ত অতিথিপরায়ণ বন্ধুসুলভ মিষ্টভাষী পরোপকারী প্রিয় মানুষ Marvelous Clothing BD Limited এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর Shohel Rana সুন্দর মনের এই মানুষটির জন্যও রইলো ভালোবাসা অবিরাম।