User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
shocking book.
Was this review helpful to you?
or
খুব ভালো বই
Was this review helpful to you?
or
ইনশাআল্লাহ কিনবো
Was this review helpful to you?
or
.
Was this review helpful to you?
or
অনুবাদকৃত বই খুব বেশি একটা পড়া হয় না তবু্ও গাদ্দাফির জন্য বইটি কিনেছিলাম। পড়া শেষে নায়ক গাদ্দাফি খল নায়কের চেয়ে নেমে গেছে। যদিও সুরাইয়ার বর্ণিত ঘটনা বিস্বাস করতে অনেক কষ্ট হয়েছে, তবুও বাস্তবতা এটাই। পত্রিকার গাদ্দাফি আর এই বইয়ে বর্ণিত গাদ্দাফি একই, পার্থক্য শুধু পত্রিকায় তার বাইরের দুনিয়া ও সফলতা ছিল আর সুরাইয়া তার ভেতরের দুনিয়ার বর্ণনা দিয়েছে।
Was this review helpful to you?
or
খুব ভালো একটা বই, এবং ডেলিভারি ও খুব তারাতারি পেয়েছি, সব মিলে আমি সন্তুষ্ট
Was this review helpful to you?
or
লিবিয়াকে ৪২ বছর(১৯৬৯-২০১১)শাসন করা লৌহমানব কর্নেল মুয়াম্মার গাদ্দাফির ব্যক্তিগত হেরেম জীবন তুলে ধরা হয়েছে বইটিতে।হেরেমে বন্দী তরুণী সুরাইয়ার বক্তব্যই তুলে ধরা হয়েছে বইটিতে।যেখানে সারা পৃথিবী ভেবেছিলো গাদ্দাফি আফ্রিকা ও আরব মুসলিম সমাজে নারীদের ত্রানকর্তা,সেই গাদ্দাফির মুখোস খুলে দিয়ে তার নারীদের প্রতি পৈশাচিক এবং অমানবিক আচরণ তুলে ধরা হয়েছে।যেই মানুষটিকে আমাদের কাছে তুলে ধরা হয়েছিলো ইসলামের রক্ষক,আমেরিকান সাম্রাজ্যবাদের বিরোধী অনড় এক আরব দেয়াল হিসেবে,সেই গাদ্দাফির জীবনের রহস্যময় এবং অজানা এক অংশ তুলে ধরা হয়েছে। গাদ্দাফির বিরুদ্ধে ২০১১ খ্রিস্টাব্দে সংঘটিত সফল বিদ্রোহের সময় ফরাসি বিখ্যাত পত্রিকা দ্যি লা মান্দের পক্ষ থেকে সংসাদ সংগ্রহের জন্য কোজেন অবস্থান করছিলেন ত্রিপোলিতে।সেখানে বিপ্লবে নারীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ দেখা গেলেও তিনি বিপ্লব পরবর্তী সময়ে সেইসব নারীদের খুজে বেড়াতে থাকেন।হতাশ হয়ে ফেরার আগের দিন তার সাথে দেখা করে সুরাইয়া,যার মাধ্যমেই পুরো পৃথিবী জানতে পেরেছে গাদ্দাফির অন্ধকার দিক সম্পর্কে।পরবর্তীতে অবশ্য আরো অনেক নিপীড়িত মহিলারা এগিয়ে এসেছেন সাক্ষাৎকার দিতে তবে রক্ষণশীল লিবিয়ান সমাজব্যবস্থা অগ্রাহ্য করে সুরাইয়াই সর্বপ্রথম সত্য বলার সাহস দেখিয়েছিলেন। বইটিতে গাদ্দাফির জীবন সম্পর্কে অনেক আপত্তিকর মন্তব্য করা হয়েছে যদিও সেগুলো বেশিরভাগই সত্যি।আবেগী কোন মানুষ বইটি পড়লে হেরেমের দূর্ভাগা মেয়েদের জন্য কেঁদে ফেলতেই পারেন।সেজন্য আপত্তিকর অশ্লীল একটি জগতে ঢোকার প্রস্তুতি নিয়েই পাঠকের বইটি খোলা উচিত হবে। মিসেস কোজেনকে ধন্যবাদ সমাজের আপত্তিকর,অপরাধমূলক একটি বিষয় নিয়ে লেখার সাহস দেখানো জন্য।ধন্যবাদ সুরাইয়াকেও,জীবনের ন্যাক্কারজনক এক অধ্যায়ের কথা বলার সাহস দেখানোয়।
Was this review helpful to you?
or
আপনি কি ভাবছেন এই বইটি ২৭ বছর বয়সে রক্তপাতহীন অভ্যুত্থানের মাধ্যমে লিবিয়ার ক্ষমতা দখল করা গাদ্দাফিকে নিয়ে? না, বরং এই বইটির গল্প ১৫ বছর বয়সী এক উচ্ছল বালিকা সুরাইয়ার। যে কীনা আর দশটা দিনের মতোই সেদিন স্কুলে গিয়েছিল, যেখানে কর্নেল গাদ্দাফি পরিদর্শনে আসেন ও উচ্ছল সুরাইয়াকে দেখে অভিভূত হন। রাতের আঁধারে গাদ্দাফির গোপন বাহিনী যাকে অপহরণ করে নিয়ে যায় গাদ্দাফির প্রাসাদে। স্কুলবালিকা সুরাইয়া নিজেকে মুহূর্তের মধ্যে গাদ্দাফির সুবিশাল হেরেমের রক্ষিতা হিসেবে আবিষ্কার করে। দীর্ঘ ৭ বছর পর গাদ্দাফির পতন হলে সে সুরাইয়ার ভাষ্যেই শুনতে পাওয়া যায় সে অসহনীয় সময়ের কথকতা। অ্যানিক কোজেন নামক এক সাংবাদিকের অনুসন্ধানে সুরাইয়ার যে গল্প কাঁপিয়ে দিয়েছিল আরব বসন্তের ভিত! জানতে হলে এখনই সঙ্গী হন সুরাইয়ার সাথে... 'গাদ্দাফির সঙ্গে আমার জীবন' হামমাদ রাগিব , অ্যানিক কোজেন গায়ের মূল্য: ৫০০ টাকা
Was this review helpful to you?
or
অনুবাদকের প্রথম অনুবাদ হিসেবে নি:সন্দেহে চমৎকার অনুবাদ হয়েছে। অনুবাদকের আরো অনুবাদ আশা করছি।
Was this review helpful to you?
or
আমি এখনো বইটি পড়িনি। কিন্তু আশাকরি বইটি অনেক ভালো হবে। পড়ে আরেকটি রিভিউ দিব ইনশাআল্লাহ!!!!
Was this review helpful to you?
or
শুরুটা হয়েছিল সুরাইয়াকে দিয়ে। একটি মেয়ে—কাজলকালো যার চোখ, রোদেপোড়া চকচকে মুখ কিন্তু আকর্ণবিস্তৃত চওড়া হাসি। সুরাইয়া—বিদ্যুৎচমকের মতো মুহূর্তেই যার মনভোলানো হাসি সশব্দ কান্নায় পরিণত হয়; বিপুল উদ্দীপনা বদলে যায় চরম নৈরাশ্যে; অনুপম অনুরাগ পরিণত হয় ভয়াবহ প্রতিশোধস্পৃহায়। সুরাইয়া—যার আছে একটি অজ্ঞাত অতীত, এক সাগর দুঃখ আর হার না মানা বিক্ষুব্ধ মনন। সুরাইয়া—যার গল্পটা শুরু হয়েছিল মনোরম এক প্রাণবন্ত পরিবেশ থেকে। আর শেষ হয় নরপিশাচ দানবের পাঞ্জায় আবদ্ধ হওয়ার মাধ্যমে। সুরাইয়ার সেই দানবের নাম মুয়াম্মার গাদ্দাফি। আফ্রিকার লৌহমানব নামে যিনি পরিচিত ছিলেন সারাবিশ্বে। যিনি বরিত হতেন লিবিয়ার নারীমুক্তির প্রবাদপুরুষ হিসেবে। অথচ তারই গোপন হেরেমে রক্ষিতা হিসেবে বন্দী ছিল শত শত নিষ্পাপ মেয়ে। প্রথমবার এ কথা শুনে হয়তো পাঠকমাত্রই অবিশ্বাসে আঁতকে উঠবেন। কিন্তু হেরেমবন্দী সুরাইয়ার হাত ধরে যখন আপনি প্রবেশ করবেন গাদ্দাফির হেরেমখানায়, এক কোমলপ্রাণ কিশোরীর ধর্ষিত হবার বর্ণনা শুনে আপনার চোখ জলে ভেসে যাবে।