User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Harleen vatsal seth

      31 Jul 2020 01:12 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      onek valo legeche. thank u

      By Ash Ik

      11 Dec 2019 10:41 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      মখমলি মাফলার আজন্ম এক শৈশবের গল্প । এক দুরন্ত বালকের ছুটোন্ত কিছু কাহিনী আর একমুঠো স্বপ্নের গল্প । নানা জায়গাতে বদলির পরে বালকের বাবা আসেন বরিশালে । বদলির চাকরি হওয়া সত্ত্বেও বাড়ি করে থিতু হন ওখানে । এখানেই জন্ম সেই দুরন্ত বালকের । আর এই শহরে ছুটে বেড়ানো শৈশবের গল্পই মখমলি মাফলার । বড় হবার সাথেই তার স্বপ্নের বেড়ে ওঠা শুরু । বালক চলে তার নিজের খেয়ালে । মেঘেদের বিনে টিকেটে আকাশ ভ্রমণ দেখে সে । সবার ঘুড়ি আকাশ থেকে নামলেও তার ঘুড়ি যেন নামতেই চায় না । মাঝে মধ্যেই কিছুই ভালো লাগে না তার। ছুটে বেড়াতে ইচ্ছে করে । এরই মধ্যে নিখোঁজ হয় তার বড় বোন প্রমা । পাওয়া যায় একটা চিঠি । সে কি আসলেই পালায়? বালকের ভালো লাগে হলুদ পাখিকে । তাদের বাড়ির উপরতলায় থাকা হলুদ পাখি মাহবুবাকে । যার দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকলে নেশা ধরে যায়। এতটা সহ্য হয়না বালকের । প্রবল আক্রোশে আঘাত করে বসে সে তার পাখিকে । তার প্রাণের বন্ধু মেহেদীও পালায়। পৃথিবীর সবার উপরে অভিমান জন্মে তার। সবকিছুরই সমাপ্তি আসে। বালকের বাবার বদলি হয়। তাদের ছাড়তে হয় বরিশাল শহর। পেছনে ফেলে যায় শৈশবের স্মৃতি, হলুদ পাখি মাহবুবাকে। পাঠ প্রতিক্রিয়া লেখকের কাঁচা হাতের লেখা এটি। এটাকে উপন্যাস না বলে গল্প বলা যেতে পারে । খুব ছোট্ট একটা কাহিনীর বর্ণনা। সংলাপের চেয়ে বর্ণনাভঙ্গিকে গুরুত্ব দিয়েছেন বেশি । কিছু কিছু অনুচ্ছেদ শুরু করেছেন ভিন্ন ভিন্ন দুটো লাইন দিয়ে , পড়তে ভালো লাগে । গল্পের মধ্যে সময়ের ব্যবধানটা চোখে পড়ে । সাধারণ প্লটে লেখা গল্প কিন্তু শৈশবের বর্ণনাটা নস্টালজিক করে দেয়। লেখকের জন্য শুভকামনা

      By Toufik Ahmed

      02 Dec 2019 07:06 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      'বিবিয়ানা' পড়ার পর লেখকের আরেকটি বই পড়ে দেখার ইচ্ছা জাগল। লেখক শুরুতেই স্বীকারোক্তি দিয়েছেন অল্প বয়সের লেখা। কাচা হাতের লেখার ছাপ থাকলেও এক অদ্ভুত সম্মোহনী ক্ষমতা ছিল লেখনীতে। বার বার খাপছাড়া খাপছাড়া ভাব আসলেও অপর পাতায় যাওয়ার আগ্রহ কোন এক অজানা কারণে হারিয়ে যায়নি। অল্প বয়সের কোন কিশোরের লেখা ভেবে পড়া শুরু করলে পাঠক আশাহত হবেন না।

      By Ruhana atree

      04 Nov 2019 08:46 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Nice

      By Abdullah Muktadir

      25 Oct 2019 12:36 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      লেখকের এই বইটি আমাকে খুব আনন্দ দিয়েছে৷ নিয়ে গেছে পুরোনো শৈশবে৷ বইটি পড়ার সময় মনে হচ্ছিলো যেনো শৈশবে ফিরে গিয়েছি৷ সবচেয়ে যে বিষয়টা বেশি ভাল লেগেছে তা হচ্ছে লেখক প্রতিটি অধ্যায়ের শুরুতে দুই লাইনের একটি কবিতা দিয়ে শুরু করেছেন৷ আমার পঠিত বইগুলোর মধ্যে এটা অভিনব পদ্ধতি মনে হয়েছে৷ শুভ কামনা লেখকের জন্য৷ পৃথিবী বইয়ের হোক

      By Rezaul Karim Onik

      23 Oct 2019 04:15 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      মখমলি মাফলার এক দুরন্ত বালকের মুঠোভরা স্বপ্নকে ঘিরে শৈশবের সাথে পরিচিত হওয়ার গল্প মখমলি মাফলার । বালকের নাম স্বপন। নানা জায়গাতে বদলির পরে বালকের বাবা থিতু হন বরিশালে । বদলির চাকরি হওয়া সত্ত্বেও । সেখানেই জন্ম এই দুরন্ত বালকের। সম্পূর্ণ বইতে বালকের বেড়ে ওঠার কাহিনী বর্ণনা করেছেন। লেখকের কাঁচা হাতের লেখা এটি। এটাকে উপন্যাস না বলে গল্প বলা যেতে পারে । খুব ছোট্ট একটা কাহিনীর বর্ণনা। সংলাপের চেয়ে বর্ণনাভঙ্গিকে গুরুত্ব দিয়েছেন বেশি । কিছু কিছু অনুচ্ছেদ শুরু করেছেন ভিন্ন ভিন্ন দুটো লাইন দিয়ে , পড়তে ভালো লাগে । গল্পের মধ্যে সময়ের ব্যবধানটা চোখে পড়ে । সাধারণ প্লটে লেখা গল্প কিন্তু শৈশবের বর্ণনাটা নস্টালজিক করে দেয়।

      By prity das

      12 Dec 2019 10:05 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      উপন্যাসটির পড়ার পরে নিজের ভুলে যাওয়া শৈশব স্মৃতিগুলো মনে পড়ে গেলো। উপন্যাসের বালকের সাথে পাঠিকা বালিকার অনেকটাই মিল রয়েছে। গল্পের বালকের অপ্রাপ্তিগুলো ও পাঠিকা বালিকার অপ্রাপ্তিগুলোও মিলেমিশে গেছে। মিশে গেছে তাদের অদ্ভুত ইচ্ছা ও মৃত্যুকে নিয়ে সুখকর ভাবনা।হয়তো তাই এই সাধারন সহজ সরল ভাষা ও গল্পের উপন্যাসটা মনের একবারে গভীরে ঢুকে গেছে। বই পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিল আমার স্কুল লাইফে আমি আবার ফিরে গেছি। তার সাথে আমি এই প্রথম কোন বই পড়লাম যেখানে উল্লেখিত প্রতিটা স্থান আমার প্রত্যক্ষ। গল্পটি বরিশাল শহরের। বরিশালের ব্রজমোহন কলেজ বেল্ স পার্ক,কীর্তনখোলা নদী,স্বরূপকাঠি সবটাই আমার প্রত্যক্ষ স্মৃতিতে জর্জরিত। বইয়ের পাতার মুগ্ধকর কিছু লাইন: ভাগ্যগুনে ছোট্ট একটা কচ্ছপের মালিক। হয়েছিলাম আমি। কি মনে করে এক গরিব, হিন্দু জেলে দিয়েছিলো বিনে পয়সায়। সেটা আমি বাড়িতে এনে আছাড় দিয়ে মারি। মাছ কাটার বটি দিয়ে আলাদা করি মাথা, পা সব। খােলস থেকে আলাদা করি চামড়া। তারপরও যে মাংসের টুকরো লেগেছিল খোলসে সেগুলো দূর করার জন্য আস্ত খোলসসহ পুরোটা পুতে রাখি একটি টবের মাটিতে। মাটির ওপরে দেই চিনি আর সামান্য পানি মেশানো শরবত। পিঁপড়ারা ধীরে ধীরে ভীড় জমায় সেখানে। দু'দিনের মাথায় পেয়ে যাই ফল। পুরাই ফকফকা একটা খােলস। পিঁপড়েরা খেয়ে সাফ করেছে একদম। এরপর ঝা চকচকে খােলসের ওপর আঁকি রঙিন নকশা! রং আর তুলির আঁচড়! সুন্দর! শৈশবতো শুধু নিস্পাপতা দিয়ে ভরা না, নিষ্ঠুরও বটে!

      By Millat Hossain

      28 Jan 2019 11:49 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      প্রিয় লেখক, আসসালামু আলাইকুম। এক রাশ ভালবাসা দিয়ে শুরু করছি। আশাকরি সৃষ্টিকর্তার রহমতে ভালোই আছেন। আমিও ভালো আছি। তা বেশ কিছুদিন আগে এক অনলাইন বুক শপের মাধ্যমে আপনার নতুন উপন্যাস "মখমলি মাফলার" হাতে পেয়েছি। চলমান পরীক্ষা ও অন্যান্য কিছু সমস্যার কারণে বইটা শুরু করতে পারিনি। কিন্তু গত পরশুদিন বইটা শেষ করে ভালোলাগার জায়গাগুলো জানিয়ে একটা পত্র না লিখে আর পারলাম না। 'কহিলাম জন্মের কথা, শুনেছি যা মায়ের কাছে। শৈশবের কথা মনে নেই বেশি, টুকরো টুকরো স্মৃতি ভাসে।' সেই ডানপিটে এক শৈশবের হাসা-কাঁদার কাহিনীকে কেন্দ্র করে এ দীর্ঘ গল্প তথা উপন্যাস "মখমলি মাফলার "। শুরু সেই বালক স্বপনের জন্মের মধ্য দিয়ে। বাবার রাখা স্বপন নামের ব্যাখ্যাটাও ছিল ভারী সুন্দর। স্বপনের বাবার বদলির চাকরি। বদলি হতে হতে এবার তারা ঘাঁটি গড়েছেন কীর্তনখোলা নদীর তীর ঘেঁষে গড়ে ওঠা আগেকার চন্দ্রদ্বীপ তথা বরিশাল শহরে। তারা বলতে বাবা, মা, বড় বোন প্রমা আর গল্পের নায়ক ছয়-সাত বছরের স্বপন। ধীরে ধীরে ব্রজমোহন কলেজের পিছনে এক টুকরো জমি কিনে বাড়ী তৈরি করলেন স্বপনের বাবা। তারা খুব তাড়াতাড়িই ভালোবেসে ফেলে এই শহরটিকে। ফুটবল, বউ ছি, এলাটিং -বেলাটিং, দাঁড়িয়াবান্দা এরকম আরও অনেক কিছু খেলতে খেলতে যেন চলতে থাকে বালকটির চব্বিশটি ঘন্টা। বিকেল বেলায় ঘুড়ি উড়ানো তো আছেই। তার কাছে মনে হয় ঘুড়িগুলো যেন এই মস্ত আকাশের ক্ষণস্থায়ী অলংকার মাত্র। সন্ধ্যে হলেই মা তাকে পড়তে বসায়। কিন্তু পড়াশুনায় যে একেবারেই মন নেই তার। স্কুলে যায় ঠিকই, কিন্তু তার মনে পড়ে থাকে আঁকা ছবির খাতায়, বানানো কাগজের নৌকা, উড়োজাহাজ কিংবা পাখির বাসায় থাকা ছোট্ট ছানাগুলোর মাঝে। শুধুমাত্র স্কুলের পিছনে জংলার মধ্যে গুইসাপ আর বেজির পালিয়ে যাওয়া দেখতে দেখতে ভালোই কাটে তার টিফিনের সময়টা। কি নস্টালজিক, বিষয়গুলো!! ফুটে ওঠেছে লেখকের কলমের কালিতে। যার সঙ্গে মিলে যায় প্রায় আমাদের সকলের ছেলেবেলা। কিন্তু শারিরীক অসুস্থতার কারণে সৃষ্টিকর্তা আমায় বঞ্চিত করেছেন এই অদ্ভুত ডানপিটে এক ছেলেবেলা থেকে। তবুও অামার অনুভূতিগুলো প্রায় এরকমই। যাক এভাবেই এগুতে থাকে গল্প। হঠাৎ করেই নিখোঁজ হয়ে যায় বালকটির বড় বোন প্রমা। শত খোঁজাখুঁজির পরেও সন্ধান মেলেনা প্রমার। সাথে নিখোঁজ হয় তার একজন স্কুল শিক্ষকও। অনেকে অনেক বাজে মন্তব্য করে। কিন্তু মেয়ের জন্য কান্না থামে না তার মায়ের। কিন্তু এই রহস্য সমাধান করে মেহেদী। সে নাকি দেখেছে স্বপনের বোন প্রমাকে। তাও আবার বেশ দূরে স্বরূপকাঠি ট্রলার ঘাটে। এই ঘাটটি #আমার_থানায় অবস্থিত। আর তা আমাদের থানাঘাট নামেই পরিচিত। লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ তার কলমে আমাদের এলাকাকে তুলে আনার জন্য। যাক সে সব কথা, মেহেদী কে? এই মেহেদী হল বালকটির আত্মসখা। বালকটি এই অসুস্থ মেহেদীকে নিয়েই ভবিষ্যতের বীজ বুনে। যার একচোখে আলো নেই, তার কারণও বালকটির দূরন্তপণা। মেহেদীকে নিয়েই অজস্র স্বপ্ন আঁকে বালকটি। ইতিমধ্যেই ঘটনা অন্যদিকে মোর নেয়, বালটিদের বাসায় নতুন ভাড়াটিয়া হিসেবে আসে মাহবুবা ও তার পরিবার। এই প্রথম বালকটি যেন বিপরীত লিঙ্গের জন্য আলাদা এক অজানা অনুভব করতে থাকে। ধীরে ধীরে মাহবুবার সব কিছুই যেন ভালো লাগতে শুরু করে বাললটির। কিন্তু ওপর দিক থেকে তেমন সাড়া মেলে না। বালকটির জীবনের হলুদ পাখি হয়েই রয়ে গেল তার মাহবুবা। শেষ হয়ে বালকটির শৈশবের সেরা মুহূর্তগুলি। বরিশাল ছাড়ার নোটিশ পায় স্বপনের বাবা। অন্য কোনো গন্তব্যের পথে বালকটি। উপন্যাসটির পড়ার পরে নিজের ভুলে যাওয়া শৈশব স্মৃতিগুলো আরও একবার নাড়িয়ে দিলো আমায়। তাই চিঠিতে কেমন যেন আপনার বলা কথাগুলো আমার মত করেই বলে ফেললাম। কিছু মনে করবেন না যেন!! সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখতে পায় আপনার নতুন বই 'বিবিয়ানা' র প্রচ্ছদ। চমৎকার!! মুগ্ধতা আর ভালোলাগা। শুভ কামনা রইল। লেখক আজ আর নয়। ভালো থাকবেন, আমার জন্য দোয়া করবেন। আরও লিখে যাবেন একজীবন। কারণ পৃথিবী একদিন বইয়ের হবেই। ইতি একজন সামান্য পাঠক - Mursalin Manon - সংগৃহীত।

      By Marufa Akter Swarna

      28 Jan 2019 11:47 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      একটি ছেলের কিশোর বয়স। যেখানে থাকে অনেক কাল্পনিক চাওয়া, বেপরোয়া আবেগ। শিশুর ছোট ছোট উপলব্ধি। ঢিল মেরে উড়োজাহাজ নামানোর মত দুরন্ত ইচ্ছা ভর করে। ভালোবাসা আর অভিমানী অশ্রুতে মোড়ানো দিন। বুনো ঘুড়ি, বাবুই বাসা আর জংলা মাঠের টানে সময় চলে যায়। সময়গুলো রঙ-বেরঙের কাগজে মোড়া। কিন্তু থেমে থাকে না বাস্তব জীবনব্যবস্থা। ধরা পড়ে জীবনের সীমাবদ্ধতা । ফিকে হয়ে আসে পাতাবাহারের রঙ। আন্তরিকতার দেওয়াল ভেঙে পড়ে। বদলে য়ায় পরিবার , দেখা মেলে প্রথম ভালোলাগা। রুক্ষ হয় যায় ভেতর, খসে পড়ে ইচিং বিচিং ছিচিং ছা এর প্রজাপতির ডানা।- ‎Sohana Tithy - সংগ্রহীত।

      By Hanif

      28 Jan 2019 11:46 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      লেখকের অটোগ্রাফসহ বইটি হাতে পেয়েছিলাম। সে এক ভিন্ন রকম অনুভূতি। লেখক নিজেই উপন্যাসের শুরুতে বলে নিয়েছেন এটিকে এক প্রকার অাত্মজীবনীমূলক বই বললে ভুল হবে না। এক বালকের বর্ণনায় তার জন্মলগ্ন থেকে শুরু করে তার কৈশোর জীবনে বেড়ে ওঠার প্রতিটা মুহুর্তের চিন্তা, ধ্যান, জ্ঞান, প্রশ্ন, আবেগ , দুষ্টুমি, ভালো লাগা, মন্দলাগা, ইচ্ছা, অনিচ্ছা, বন্ধু, মায়া সবই যেন লেখক ফুটিয়ে তুলেছেন। এই ফুটিয়ে তোলার মাঝখানে আরো চরিত্র এসে যুক্ত হয়েছে বালক স্বপনের সাথে। তার বাবা, মা, বড় বোন প্রমা, বন্ধু মেহেদী, ভাড়াটিয়া মাহবুবা আরো অনেকেই। আমার কাছে কোনো কোনো জায়গায় মনে হয়েছে ঠিকই তো। ছোট্টবেলায় আমিও হতো এমনটাই করতাম, এমনটাই করতে চাইতাম। এমন করেই সব পেতে চাইতাম। উপন্যাসের স্বপন নামের বালক চরিত্রটি এমন প্রতিটি মানুষের ছেলেবেলার প্রতিচ্ছবি। লেখকের ভাষ্যমতে, অমন করে হয় না ভালোবাসা মাঝে মাঝে একটু কাছে আসা। কিংবা দূরে, অনেক দূরের দেশে, কাউকে ভালোবেসে -- হারিয়ে যাওয়া আড়ালী কিছু আশা। অমন করে হয় না ভালোবাসা।- Afroza Khan Ulka - সংগ্রহীত।

      By Md. Masum Rana

      24 Oct 2018 06:25 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      ‘মখমলি মাফলার’ অল্প বয়সের লেখা। খুব অল্প বয়স।কাঁচা হাতে শব্দচয়ন, একই শব্দের বহুল ব্যবহার, আবেগের বাড়াবাড়ি, অগোছালো দৃশ্যকল্প সবই আছে এই গল্পের পাতায় পাতায়। এমন সব রচনা লুকিয়ে ফেলাই যেকোনো লেখকের জন্য বুদ্ধিমানের কাজ। গোপন ছিলো, আড়ালে ছিলো তাই এইসব কচি কাজ অনেকদিন। তারপর তাড়া এলো। ‘রাজতন্ত্র’ বইটি প্রকাশের পর থেকেই প্রকাশক ফারুক ভাই তাড়া দিচ্ছিলেন নতুন বই বের করবার জন্য। বইয়ের জন্য ভালোবাসা নিয়ে তিনি রাত-দিন বিরক্ত করেন। আমি এড়িয়ে যেতে পারিনা। ‘না’ বলতে পারাটা আমার সবচেয়ে বড় দুর্বলতা আর ‘হ্যাঁ’ বলবারও সুযোগ নেই। ‘বিবিয়ানা’ নামের এক উপন্যাস লেখায় আমি ব্যস্ত। অন্য কিছু ভাবার সুযোগ কম। অন্য সব লেখা আসেই না। আমি পালানোর বুদ্ধি খুঁজি। তারপর একদিন পেয়েও যাই। ধুলো ঘেটে পাওয়া যায় পুরনো দিনের লেখা ‘মখমলি মাফলার’। ছোট্ট একটা লেখা। উপন্যাস হতে হতে চেয়েও কেন জানি হতে চায়না! লেখার অবস্থা দেখে অস্বস্তি হয়। এমন লেখা পাঠকের সামনে আনবো কী আনবো এমন দোটানায় ভুগি। অবশেষে সাহস জোগান প্রকাশক। বলেন, লেখাটা আসা দরকার। আপনি শুধু আগাগোড়া পড়ে একটু ঠিক করে ফেলবেন তাহলেই হবে। আমি সিদ্ধান্তটা নিয়েই ফেলি। তবে বই হিসেবে আসার শর্ত হচ্ছে এই লেখায় আমি হাত দেবোনা। যেমন লেখা, তেমনই থাকবে। কারণ এই এমন ‘মখমলি মাফলার’-এর ভেতরেই কেমন কাঁচা বয়সের একটা সততা আছে। উঁকি দেওয়া স্বপ্নের হাতছানি আছে। এই সততা এই বয়সে এসে অন্তত আমার মতো পুড়ে যাওয়া মানুষের কাছ থেকে খুঁজে পাওয়া মুশকিল। নষ্ট না হবার, পাপ ছুঁয়ে না যাবার বয়সের লেখাগুলো অন্যরকম ভালোলাগার এক আবেদন নিয়ে মানুষের কাছে হাজির হতে পারে এই বিশ^াস মনে ঠাই দিতে চাই। ঝুঁকি নিচ্ছি? নেই না। ভালোবাসায়, ভালো লাগায় ঝুঁকি থাকবেই। প্রকাশক রাজি হন না। নানা আবদার তার। বইটা একটু বড় হোক এটাই চান। বই নিয়ে লোকটার পরিশ্রম, আগ্রহ দেখে চুপ থাকা যায় না। নষ্ট হতেই হয়। শুরু থেকে শেষ এডিট করে কিছুটা খামতি মেটাই। যতটা কম স্পর্শ করা যায়! তাও দেখতে দেখতে লিখে ফেলি অনেকটা। ভুলভাল অপরিণত, বুড়ো বয়স মিলিয়ে আসুক তবে শিশুতোষ ভাবনার কৈশোরের ‘মখমলি মাফলার’। একটু না হয় দুর্বলতা নিয়ে আসুক। পৃথিবী সমান সততার শক্তি নিয়ে আসুক। ক্ষমা করে কাছে টেনে নেবেন এই অনুরোধ। উপন্যাসের চরিত্র স্বপনের বয়স কত? এই সময় কখনকার এইসব প্রশ্নের জবাব, রহস্য গুছিয়ে ভাঙতে চাইনা একদম। কেন? পুরোটা যখন পড়ি আমি তখন মনে হয়েছে এই নিখুঁত না হয়ে ওঠার মাঝে একটা মায়া আছে। এই মায়া টের পাওয়া যায়। আচ্ছন্ন করে ভালোবাসায়। এই ভালোবাসা পাঠক কেন পাবেনা? তাদের জন্যই তো সব। তবে থাকুক সব বদনামকে গায়ে জড়িয়ে হলেও এমনই। প্রমার বিষয়টা ঘোলাটে। এই ঘোলাটে সমস্যার সমাধান পাঠক ভেবে নিক মাথায়। উপন্যাসের সঠিক নিয়ম-কানুন মেনে এই গল্প এগোয়নি। হুটহাট চলে আসা কিছু দৃশ্যকল্প পাশাপাশি বসানো শুধু। হোক না এটাও একটা ফর্ম হোক। আবেগ সবসময় ব্যাকরণ মেনে চলেনা। কিছুটা আত্মজীবনীর মতো করে লেখা। যখন যেই স্মৃতি আসে তখন তা কুড়িয়ে নেওয়া। এইতো। তাতে যা কিছু খামতি থাকে সব মিলিয়ে যায় বিশুদ্ধ আবেগের প্রলেপ পড়লেই। আর না বলি। ‘মধ্যবিত্ত’ উপন্যাস যারা পড়েছে তাদের সঙ্গে কয়েকটা চরিত্র মিলে যেতে পারে। পটভূমিও হয়তো মিলে যাবে কিছুটা। সত্যি করে বলি, ‘মধ্যবিত্ত’ উপন্যাস লেখার পূর্বপ্রস্তুতি ছিলো এই ‘মখমলি মাফলার’। স্বপন মনে হয় বড় হয়ে ‘মখমলি মাফলার’ থেকে ‘মধ্যবিত্ত’ উপন্যাসের নায়ক হয়ে উঠেছে। পাঠক বিচার করুক। গল্প আপন করে নেবার প্রবল শক্তি তাদের। বলি সবশেষে, এ উপন্যাসের কোনো কিছুই সত্যি নয়। বানোয়াট। শুধুই গল্প। বাস্তব জীবনের সঙ্গে মেলানোর চেষ্টা না করাই ভালো। তবে হ্যাঁ, মাহবুবার সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিলো এ ঘটনার ঠিক ৯ বছর পর। কসম, আগের মতো সুন্দর দেখেছি তাকে। ধীর, স্থির, নীরব। মনে দাগ কেটে যায়। অনেক কথা বলতে ইচ্ছে করে। কত কথা জমানো! কত কী বলার আছে! বলার থাকে। মাহবুবা বারবার এসেছে আমার নানা লেখায়। কী জন্য এসেছে? জানা নেই। কোনো একদিন বলবো হয়তো তাকে নিয়ে। কোমল, মন খারাপ করা কিছু গল্প। মাহবুবা সত্যি না মিথ্যা? খুব মিথ্যা। খুব। কারণ? থাক, সে আরেক কাহিনি! অন্য সময়ে বলবো! ‘মখমলি মাফলার’ অল্প বয়সের লেখা। খুব অল্প বয়স।কাঁচা হাতে শব্দচয়ন, একই শব্দের বহুল ব্যবহার, আবেগের বাড়াবাড়ি, অগোছালো দৃশ্যকল্প সবই আছে এই গল্পের পাতায় পাতায়। এমন সব রচনা লুকিয়ে ফেলাই যেকোনো লেখকের জন্য বুদ্ধিমানের কাজ। গোপন ছিলো, আড়ালে ছিলো তাই এইসব কচি কাজ অনেকদিন। তারপর তাড়া এলো। ‘রাজতন্ত্র’ বইটি প্রকাশের পর থেকেই প্রকাশক ফারুক ভাই তাড়া দিচ্ছিলেন নতুন বই বের করবার জন্য। বইয়ের জন্য ভালোবাসা নিয়ে তিনি রাত-দিন বিরক্ত করেন। আমি এড়িয়ে যেতে পারিনা। ‘না’ বলতে পারাটা আমার সবচেয়ে বড় দুর্বলতা আর ‘হ্যাঁ’ বলবারও সুযোগ নেই। ‘বিবিয়ানা’ নামের এক উপন্যাস লেখায় আমি ব্যস্ত। অন্য কিছু ভাবার সুযোগ কম। অন্য সব লেখা আসেই না। আমি পালানোর বুদ্ধি খুঁজি। তারপর একদিন পেয়েও যাই। ধুলো ঘেটে পাওয়া যায় পুরনো দিনের লেখা ‘মখমলি মাফলার’। ছোট্ট একটা লেখা। উপন্যাস হতে হতে চেয়েও কেন জানি হতে চায়না! লেখার অবস্থা দেখে অস্বস্তি হয়। এমন লেখা পাঠকের সামনে আনবো কী আনবো এমন দোটানায় ভুগি। অবশেষে সাহস জোগান প্রকাশক। বলেন, লেখাটা আসা দরকার। আপনি শুধু আগাগোড়া পড়ে একটু ঠিক করে ফেলবেন তাহলেই হবে। আমি সিদ্ধান্তটা নিয়েই ফেলি। তবে বই হিসেবে আসার শর্ত হচ্ছে এই লেখায় আমি হাত দেবোনা। যেমন লেখা, তেমনই থাকবে। কারণ এই এমন ‘মখমলি মাফলার’-এর ভেতরেই কেমন কাঁচা বয়সের একটা সততা আছে। উঁকি দেওয়া স্বপ্নের হাতছানি আছে। এই সততা এই বয়সে এসে অন্তত আমার মতো পুড়ে যাওয়া মানুষের কাছ থেকে খুঁজে পাওয়া মুশকিল। নষ্ট না হবার, পাপ ছুঁয়ে না যাবার বয়সের লেখাগুলো অন্যরকম ভালোলাগার এক আবেদন নিয়ে মানুষের কাছে হাজির হতে পারে এই বিশ^াস মনে ঠাই দিতে চাই। ঝুঁকি নিচ্ছি? নেই না। ভালোবাসায়, ভালো লাগায় ঝুঁকি থাকবেই। প্রকাশক রাজি হন না। নানা আবদার তার। বইটা একটু বড় হোক এটাই চান। বই নিয়ে লোকটার পরিশ্রম, আগ্রহ দেখে চুপ থাকা যায় না। নষ্ট হতেই হয়। শুরু থেকে শেষ এডিট করে কিছুটা খামতি মেটাই। যতটা কম স্পর্শ করা যায়! তাও দেখতে দেখতে লিখে ফেলি অনেকটা। ভুলভাল অপরিণত, বুড়ো বয়স মিলিয়ে আসুক তবে শিশুতোষ ভাবনার কৈশোরের ‘মখমলি মাফলার’। একটু না হয় দুর্বলতা নিয়ে আসুক। পৃথিবী সমান সততার শক্তি নিয়ে আসুক। ক্ষমা করে কাছে টেনে নেবেন এই অনুরোধ। উপন্যাসের চরিত্র স্বপনের বয়স কত? এই সময় কখনকার এইসব প্রশ্নের জবাব, রহস্য গুছিয়ে ভাঙতে চাইনা একদম। কেন? পুরোটা যখন পড়ি আমি তখন মনে হয়েছে এই নিখুঁত না হয়ে ওঠার মাঝে একটা মায়া আছে। এই মায়া টের পাওয়া যায়। আচ্ছন্ন করে ভালোবাসায়। এই ভালোবাসা পাঠক কেন পাবেনা? তাদের জন্যই তো সব। তবে থাকুক সব বদনামকে গায়ে জড়িয়ে হলেও এমনই। প্রমার বিষয়টা ঘোলাটে। এই ঘোলাটে সমস্যার সমাধান পাঠক ভেবে নিক মাথায়। উপন্যাসের সঠিক নিয়ম-কানুন মেনে এই গল্প এগোয়নি। হুটহাট চলে আসা কিছু দৃশ্যকল্প পাশাপাশি বসানো শুধু। হোক না এটাও একটা ফর্ম হোক। আবেগ সবসময় ব্যাকরণ মেনে চলেনা। কিছুটা আত্মজীবনীর মতো করে লেখা। যখন যেই স্মৃতি আসে তখন তা কুড়িয়ে নেওয়া। এইতো। তাতে যা কিছু খামতি থাকে সব মিলিয়ে যায় বিশুদ্ধ আবেগের প্রলেপ পড়লেই। আর না বলি। ‘মধ্যবিত্ত’ উপন্যাস যারা পড়েছে তাদের সঙ্গে কয়েকটা চরিত্র মিলে যেতে পারে। পটভূমিও হয়তো মিলে যাবে কিছুটা। সত্যি করে বলি, ‘মধ্যবিত্ত’ উপন্যাস লেখার পূর্বপ্রস্তুতি ছিলো এই ‘মখমলি মাফলার’। স্বপন মনে হয় বড় হয়ে ‘মখমলি মাফলার’ থেকে ‘মধ্যবিত্ত’ উপন্যাসের নায়ক হয়ে উঠেছে। পাঠক বিচার করুক। গল্প আপন করে নেবার প্রবল শক্তি তাদের। বলি সবশেষে, এ উপন্যাসের কোনো কিছুই সত্যি নয়। বানোয়াট। শুধুই গল্প। বাস্তব জীবনের সঙ্গে মেলানোর চেষ্টা না করাই ভালো। তবে হ্যাঁ, মাহবুবার সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিলো এ ঘটনার ঠিক ৯ বছর পর। কসম, আগের মতো সুন্দর দেখেছি তাকে। ধীর, স্থির, নীরব। মনে দাগ কেটে যায়। অনেক কথা বলতে ইচ্ছে করে। কত কথা জমানো! কত কী বলার আছে! বলার থাকে। মাহবুবা বারবার এসেছে আমার নানা লেখায়। কী জন্য এসেছে? জানা নেই। কোনো একদিন বলবো হয়তো তাকে নিয়ে। কোমল, মন খারাপ করা কিছু গল্প। মাহবুবা সত্যি না মিথ্যা? খুব মিথ্যা। খুব। কারণ? থাক, সে আরেক কাহিনি! অন্য সময়ে বলবো!

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!