User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By ghooms moug

      19 May 2025 10:18 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      অসাধারণ একটা বই। লেখকের সহজ-সরল কৌতুকবোধ খুবই উপভোগ্য। এই বইটা পড়তে গিয়ে প্রচুর হেসেছি। বইটা শিশু-কিশোরদের জন্য লেখা হলেও যে কেউ উপভোগ করতে পারবেন। পটলডাঙা জিন্দাবাদ!

      By Rejoy

      24 Jul 2024 07:05 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      সত্যিই টেনিদার জবাব হয়না। সে এক লিডারের মতোই লিডার। নারায়ন গঙ্গোপাধ্যায়ের এক অমর সৃষ্টি "টেনিদা"।❤️❤️❤️

      By 880****485

      07 Nov 2023 02:55 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      ছোটবেলায় পড়া শ্রেষ্ঠ একটা বই। এই বইটি অনেকবার পড়া হয়েছে। কিশোর থেকে শুরু করে বড় মানুষদেরও ভালোলাগার মতো একটা বই?

      By md.Ruhul Quddus Liton

      12 Sep 2022 06:40 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      টেনিদার কাহিনী খুবই হাস্যরসাত্নক।আর লেখক নিজেকে হাবাগোবা বলে পরিচয় দিয়ে কাহিনীকে তার নিজ গতিতে এগিয়ে নিয়েছেন যা সত্যিই প্রশংসার দাবিদার। কিছুটা এডভেঞ্চার জাতীয় বই এটি???

      By Md Abu Sayed Sinan

      12 Apr 2022 08:00 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      অসাধারণ একটি বই।

      By Hasinat Raquiba

      02 Mar 2022 10:28 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      It is an enjoyable read.

      By উৎস

      23 Aug 2020 02:04 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Valo.

      By Proma

      04 Nov 2019 11:28 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      'চার মুর্তি' পড়েন নি? কিছুই পড়েননি তাহলে। ভাবছেন বইটি তো শিশু কিশোর উপন্যাস আমি পড়ে কি করবো? কি করবেন ছেলেবেলায় ফিরে যাবেন। টেনিদা, প্যালা, ক্যাবলা আর হাবুল এদেরকে বলা হয় পটলডাঙ্গার চার মুর্তি। স্কুল ফাইনাল শেষে ঘটনাক্রমে চার মুর্তি রওনা দেয় ভ্রমণের উদ্দেশ্য তাও আবার ঝন্টিপাহাড়ে। চার মুর্তির এই ঝন্টি পাহাড়ের অভিজ্ঞতা নিয়ে লেখা হয়ে চার মুর্তি। লেখক নারায়ণগঙ্গোপাধ্যায় খুব সুন্দর করে চার জনের চরিত্রকে সাজিয়েছেন। হাস্য রসে ভরা বইটি আপনাকে প্রচুর হাসাবে সাথে পাবেন এডভেঞ্চারের ফিলিংস। সব কিছু মিলিয়ে 'চার মুর্তি' ছোট দের বই ভেবে ভুল করবেন না। মাত্র ৯০ টাকার বইটি আপনাকে নস্টালজিক করতে পারে। তাই চার মুর্তি' কিনুন পড়ুন আর হারিয়ে যান ছোটবেলায়।

      By Ahmad Salman

      14 Jun 2018 11:45 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রবিজ_রকমারি_বুক_রিভিউ_কন্টেস্ট বইঃ চারমূর্তি লেখকঃ নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় প্রকাশনীঃ বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র ধরনঃ শিশু কিশোর এডভ্যাঞ্চার ও রোমাঞ্চকর উপন্যাস মূল্যঃ ১০০টাকা বাংলা সাহিত্য এক অসাধারণ চরিত্র নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের টেনিদা। ভালো নাম ভজহরি মুখুজ্যে। তার তিন চেলা। প্যালারাম বাড়ুজ্যে ওরফে প্যালা, ক্যাবলা মিত্তির, বাঙ্গাল হাবুল সেন। এরাই হলো পটলডাঙার বিখ্যাত চারমূর্তি। . কাহিনী সংক্ষেপঃ স্কুলের ফাইনাল পরীক্ষা শেষ হয়েছে। চাটুজ্যেদের রোয়াকে বসে আড্ডা মারছে টেনিদা, প্যালা, হাবুল। ক্যাবলা অনুপস্থিত। রেজাল্ট নিয়ে চিন্তায় আছে সবাই। চারমূর্তির মধ্যে ক্যাবলা নামে ক্যাবলা হলেও দারুণ মেধাবী ছাত্র। বাঙাল হাবুল সেনও উৎরে যাবে। প্যালা কোনরকম টেনেটুনে থার্ড ডিভিশন পেয়ে পাশ করলেও করতে পারে। কিন্তু টেনিদা নিয়েই যত চিন্তা। শ্রীমান টেনিদা তো ক্লাস টেন এ মনুমেন্ট হয়ে বসে আছে! কারো সাধ্য নেয় এক ইঞ্চি সরানোর! টেনিদার পাস-ফেল নিয়ে কত ব্যাখ্যা! তার ভাষ্যমতে “পাশ করতে না পারাটায় সবচেয়ে শক্ত!" অবশেষে ক্যাবলা একটা দারুণ খবর নিয়ে এলো। ক্যাবলার পিসেমশায় আসায় বাড়িতে দারুণ ভোজ হচ্ছে। তাই ক্যাবলার মা টেনিদা,হাবুল ও প্যালাকে নিমন্ত্রণ করেছে। খাওয়াদাওয়ার পর ক্যাবলার পিসেমশায় পরামর্শ দিলেন চারমূর্তিকে একসাথে ভ্রমণে যেতে। মেশোমশাই ওদের কে রাঁচির কাছাকাছি একটা জায়গা তে যাবার পরামর্শ দিলেন। রাচিঁর কাছে একটা পাহাড়ি এলাকা আছে নাম ঝন্টিপাহাড়। সেই পাহাড়ের উপর একটা বাংলো আছে যার মালিক ক্যাবলার পিসেমশায়। নানান কাহিনীর পর চারমূর্তি ঝন্টিপাহাড়ের উদ্দেশ্য রওনা দেয়। যাবার পথে দেখা “স্বামী ঘুটঘুটানন্দ” নামের এক সাধু বাবার সাথে। তার গুরুর নাম ছিল “ডমরু-ঢক্কা-পট্টনানন্দ” প্রমুখ। সেখানে এক কাণ্ড ঘটে।ঝন্টিপাহাড় জায়গাটা সুন্দর। থাকা খাওয়া সবকিছুর দারুণ ব্যবস্থা। কিন্তু রাতবিরেতে বাংলোর আশেপাশে অট্টহাসি শুনাযায়! শুরু হল ভূতের উপদ্রব! চারমূর্তি বেড়িয়ে পড়লো রহস্যের সন্ধানে। শুরু হলো তাদের রহস্য-রোমাঞ্চ অভিযান। চারমূর্তির ঝন্টিপাহাড়ের ভ্রমণ কাহিনী আর দারুণ অভিজ্ঞতার গল্প নিয়েই নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা বই "চারমূর্তি"। . পাঠপ্রতিক্রিয়াঃ আসলে এই বইটা পড়ার আসল মজা হচ্ছে ছোটবেলা। তবে এই বয়সে এসেও কম মজা পায়নি। বইটা পড়ে শুধু হেসেছি আর হেসেছি। টেনিদার শুধু খাই খাই স্বভাব, আর প্যালারাম বেচারার পেট খারাপ থাকার কারণে সামনে অধিক ভোজন পেয়েও খেতে না পাওয়া, তাদের নানান কাণ্ড কারখানা। টেনিদার প্যালা, হাবুল ও ক্যাবলা কে চাটি মারা, তাদের অভিজ্ঞতা সবকিছুই নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় এতো হাস্যকরভাবে তুলে ধরেছেন যে তা অসাধারণ। ছোট্ট একটা উপন্যাস। কিন্তু প্রতি লাইনে হাসির কথা। বইটা পড়ার পর বারবার খালি আফসোস হচ্ছিলো কেন বইটা আগে পড়লাম না। বইটি নিঃসন্দেহে অসাধারণ। কারো মন খারাপ থাকলে এই বই পড়লে নিশ্চিত মন ভালো হয়ে যাবে। হাসতে বাধ্য। - Bibi Rasheda Afrin Rumi

      By Mahbuba Supti

      29 Oct 2017 08:03 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      "মনে করো তুমি অঙ্কের পরীক্ষা দিতে বসেছ। দেখলে, একটা অঙ্কও তোমার দ্বারা হবে না- মানে তোমার মাথায় কিছু ঢুকছে না। তখন প্রথমটায় খানিক দরদরিয়ে ঘাম বেরুলো, মাথাটা গরম হয়ে গেলো, কানের ভেতর ঝিঝিঁ পোকা ডাকতে লাগলো, আর নাকের উপর যেন ফড়িং এসে ফড়াং ফড়াং করে উড়তে লাগলো। তারপর আস্তে আস্তে প্রাণে একটা শান্তির ভাব এসে গেল। বেশ মন দিয়ে খাতায় তুমি একটা নারকেল গাছ আকঁতে শুরু করে দিলে। তার পেছনে একটা পাহাড়-তার উপর চাদঁ, অনেকগুলো পাখি উড়ছে ইত্যাদি ইত্যাদি। মনের সব আশা ছেড়ে দিয়ে তুমি তখন আর্টিস্ট হয়ে উঠলে"। এখানে কিন্তু আমি আমার কথা বলছি না বা উপরের এই কথাও কিন্তু আমি বলি নি। বলেছে নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের "চারমূর্তি" বইয়ের প্যালারাম বাড়ুজ্জে। হটাৎ প্যালারামের এমন দার্শনিক কথা বলা বা চিন্তাভাবনার কারণ কি? কারণ জানতে হলে যেতে হবে আরেকটু পিছনদিকের গল্পে। ফাইনাল পরীক্ষা শেষ। চাটুজ্যেদের রোয়াকে বসে আড্ডা মারছে তিনজন। সভাপতি টেনিদা, হাবলু সেন আর প্যালারাম বাড়ুজ্জ্যে। সবার আগে প্যালারামের পরিচয় দিয়ে নেই। পটলডাঙায় থাকে আর পটোল দিয়ে শিঙি মাছের ঝোল খায়। সে যাক্, চারমূর্তির একজন এখনও অনুপস্থিত সে হলো ক্যাবলা। নাম ক্যাবলা হলেও লেখাপড়ায় দারুণ ভালো তাই তো ফাইনাল পরীক্ষার রেজাল্ট নিয়ে চিন্তা নেই। ঢাকাইয়া হাবলু সেনও উৎরে যাবে। প্যালারামও থার্ড ডিভিশনে পার পেলেও পেতে পারে। কিন্তু টেনিদা..? সে তো স্কুলে ক্লাস টেনে মনুমেন্ট হয়ে বসেছে। ওখান থেকে টেনিদাকে নড়ানোর সাধ্যি কার। যাক্ অবশেষে ক্যাবলা এলো চারমূর্তির আড্ডায়। নিয়ে এলো দারুণ খবর। ক্যাবলার পিসেমশাই এসেছেন। বাড়িতে দারুণ ভোজ আর তাই ক্যাবলার মা যেতে বলেছেন প্যালা, হাবলু আর টেনিদাকে। খাওয়াদাওয়ার পর ক্যাবলার পিসেমশায় পরামর্শ দিলেন চারমূর্তিকে একসাথে ভ্রমণে বেরিয়ে পড়তে। রাচিঁর কাছে একটা পাহাড়ি এলাকা আছে নাম ঝন্টিপাহাড়। সেই পাহাড়ের উপর একটা বাংলো আছে যার মালিক ক্যাবলার পিসেমশায়। ঝন্টিপাহাড় জায়গাটা সুন্দর। থাকা, খাওয়া থেকে শুরু করে সবকিছুর দারুণ ব্যবস্থা। সমস্যা একটাই। রাতবিরেতে বাংলোর আশেপাশে অট্টহাসি শুনা যায়। সবকিছু শুনে টেনিদা ঠিক করলো সে যাবেই আর তার সাথে যাবে হাবলু, ক্যাবলা, প্যালারাম। চারমূর্তির সেই ঝন্টিপাহাড়ের ভ্রমণ কাহিনী আর দারুণ এক অভিজ্ঞতার গল্প নিয়েই নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা বই "চারমূর্তি"।

      By Tasfia Promy

      21 Aug 2017 10:43 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      কাহিনীঃ প্যালারাম বাড়ুজ্যে, ক্যাবলা মিত্তির,বাঙ্গাল হাবুল সেন আর তাদের দলপতি শ্রীমান ভজহরি মুখুজ্যে ওরফে টেনিদা। পটলডাঙ্গার চার মূর্তিমান। স্কুল ফাইনাল দিয়েছে। সবাই, কেউ একবারে পাস করবে, কেউ বাঁ বার দুয়েক দিয়েছে, পাস এবার করলেও করতে পারে। তবে শ্রীমান টেনিদা ক্লাস টেনে মনুমেন্ট হয়ে বসে আছে। কারো সাধ্য নেয় এক ইঞ্চি সরানোর। টেনিদার পাস-ফেল নিয়ে কত ব্যাখ্যা! তার ভাষ্যমতে “পাশ করতে না পারাটায় সবচেয়ে শক্ত” । এদিকে লেখক প্যালারাম টেনিদার যোগ্য সাগরেদ হতে পারেনি, হলেকি আর ছাক্কা ছত্রিশ মার্ক ঠিক অঙ্ক করত? টেনিদার অভিযোগ, লিখলই যদি কেটে কেন দিয়ে এল না? এদিকে ক্যাবলার বাড়িতে এই চার মুর্তিমানের নিমন্ত্রন । সের দুই মাংস, ডজন খানেক কাটলেট খাবার পর পারলে প্লেট গ্লাস ও খেয়ে ফেলেন টেনিদা। ক্রেনে করে তোলার চিন্তাভাবনা করছিল প্যালা। এদিকে সেদিন ক্যাবলার মেশোমশাই এর সঙ্গে এই চার জনের পরিচয় হল। মেশোমশাই ওদের কে রাঁচির কাছাকাছি একটা জায়গা তে যাবার পরামর্শ দিলেন, জায়গার সব ভালো শুধু “দানো” আছে। মহাসাহসী টেনিদা ভূত-দানো নিয়ে জ্ঞান দিতে দিতে হঠাৎ দেখলেন বাড়ির ছাদে দুটো জলজলে চোখ। অমানুষিক দুটো চোখ, অন্ধকারে জলজল করছে। সেই জলে জলে চোখের মালিক আর কেউ না, একজন “ মিয়্যাও” । তো নানা মহাভারতের কাহিনীর পরে আমাদের চার মূর্তিমান চলল সেই জায়গার উদ্দেশ্যে। যাবার পথে দেখা “স্বামী ঘুটঘুটানন্দ” নামের এক সাধু বাবার সাথে। তার গুরুর নাম ছিল “ডমরু-ঢক্কা-পট্টনানন্দ” প্রমুখ। এই ঘুটঘুটানন্দের “যোগসর্পের” হাড়ির সৎকার করে ফেলল এই চার জন, সেই রাতেই। জানতে চান কি ছিল সেই হাড়িতে? আর কি হয়েছিল শেষমেশ? জানতে হলে বইটা অবশ্যই পড়তে হবে। শেষমেশ তারা কাঙ্খিত জায়গা “ঝন্টিপাহাড়ি” তে পৌছাল, শুরু হল ভূতের উপদ্রব আর সেই সাথে তাদের রহস্য-রোমাঞ্চ(!!) অভিযান। টেনিদার সাথে অভিযানে যেতে চাইলে অবশ্যই বইটা পড়ে ফেলুন। পাঠ_প্রতিক্রিয়াঃ মুভিটা দেখা ছিল, আর টেনিদার ছোটগল্প পড়লেও এটা পড়া হয়নি। এখন পর্যন্ত হাসতেই আছি বইটা পড়ে। মজার কথা কি জানেন? টেনিদার অস্তিত্ব কিন্তু আসলেই ছিল। লেখকের প্রতিবেশী এক ভদ্রলোক, তাদের আড্ডা, তাদের জীবনের অনেক কাহিনীকে ঘষে-মেজে টেনিদা রূপে লেখক ফুটিয়ে তলেছেন। টেনিদার মত এত সুন্দর নির্মল হাসির খোরাক এখনকার বইতে কম পাওয়া যায়। টেনিদার মত এরকম এক জন যথেষ্ট একটা বই কে চালিয়ে নিতে। লেখক কিছু কথা এত সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন কিভাবে? ছোট্ট একটা উপন্যাস। কিন্তু প্রতি লাইনে হাসির কথা। বাকি উপন্যাস আর গল্পগুলোও পড়ব। ছোটবড় সবাই এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলবে উপন্যাস। আর মন ভালো করার জন্য তো দুই বেলা পড়া উচিৎ টেনিদার বই। আমি এখন ও হাসছি। পটলডাঙ্গার এই চারমুর্তি কে দেখার ইচ্ছা আমার খুব। টেনিদা স্কুল ফাইনাল পাস করেছিল কিনা জানা দরকার! আহ, টেনিদার মত যদি সবাই বুঝত ফেল করাটা একটা আর্ট।

      By Mutasim Uddin

      05 May 2014 01:03 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের উপন্যাসগুলো আমার কিশোর বয়সে পড়া হয় নি। এখন ‘চার মূর্তি’ উপন্যাসটি পড়তে গিয়ে বুঝতে পারলাম কী অসাধারণ লেখা আমার না-পড়া রয়ে গেছে। তবে আনন্দের বিষয় হল, কিশোর বয়স পার করে আসলেও ‘চার মূর্তি’ উপন্যাসটি আমার পড়তে খারাপ লাগছে না। আসলে নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখার ধরনই বোধহয় এরকম। মূলত কিশোরদের জন্যে লেখা হলেও সব বয়সের পাঠকই তাঁর লেখা উপভোগ করতে পারবে। এই উপন্যাসে চারটা মূল চরিত্র। প্যালারাম, ক্যাবলা, বাঙাল হাবুল সেন আর টেনিদা। উপন্যাসের শুরুতে দেখানো হয় এই চার মূর্তির পরীক্ষা শেষ হয়ে গেছে এবং কোথায় বেড়াতে যাওয়া যায় তা নিয়ে তারা আলোচনা করছে। তখন ক্যাবলা বলল, তার বাড়িতে আজ পোলাও, কাবাব, চিংড়ির কাটলেট হচ্ছে আর সবার দাওয়াত। সবাই এই কথা শুনে পারলে আনন্দে প্রায় নেচে উঠে। তারপর রাতে ক্যাবলার বাসায় তার মেসোমশায় গল্পে গল্পে বললেন তার একটা বাংলো-বাড়ি আছে। সেখানে তারা চার মূর্তি চাইলে বেড়াতে যেতে পারে। জায়গাটা বেড়ানোর জন্যে আদর্শ। তারা সে সুযোগ লুফে নিলো। কিন্তু মেসোমশায় বলে রাখলেন সে বাংলো-বাড়িতে একটু ভূতের উৎপাত আছে। তারপর দেখা গেল, তারা চার মূর্তি ট্রেনে করে সে জায়গার উদ্দেশ্যে রওনা দিতেছে। ট্রেনে তাদের কামরায় এক ভণ্ড সাধু উঠেছিল। পরে সেই সাধু রাতে ঘুমালে টেনিদা বাকি তিনজনকে নিয়ে তার রসগোল্লার হাঁড়ি সাবাড় করে দেয়। এভাবে আরও নানা ঘটনার মধ্যে দিয়ে তারা সেই বাংলো-বাড়িতে পৌঁছায়। এবং পৌঁছেই অবাক হয়ে যায় চারপাশের ঘোরলাগা সৌন্দর্য দেখে। আর খাওয়া-দাওয়ার কথা তো বলাই বাহুল্য। টেনিদা সমানে পেটে মুরগি চালান দিতে থাকে। কিন্তু মূল সমস্যা, অর্থাৎ ভূতের উৎপাত শুরু হয় রাত থেকে। প্রথমে অট্টহাসি, তারপর ঘরের মধ্যে মড়ার খুলি ছুঁড়ে মারা। সবাই তো ভয়ে অস্থির। কিন্ত পরের দিন সকালে তারা সিদ্ধান্ত নেয়, এই ভূতের রহস্য তারা সমাধান না করে যাবে না। এভাবেই রহস্য জমে উঠে আর একের পর এক মজার মজার ঘটনা ঘটতে থাকে। এই সব ঘটনা উপভোগ করতে হলে পাঠককে এই অসাধারণ উপন্যাস ‘চারমূর্তি’ পড়তে হবে। এই উপন্যাসের সবচেয়ে অসাধারণ বৈশিষ্ট্য হল এর হাস্যরস। আমি কোন সময়েই রহস্য-উপন্যাসের ভক্ত নই। তবে এই উপন্যাসটা আমাকে চুম্বকের মত টেনেছে এর সংলাপে ব্যবহৃত অসাধারণ সব হিউমারের কারণে। আমার ব্যক্তিগত অভিমত হল, ছেলে-বুড়ো সবাইকেই এই উপন্যাসটা প্রাণ-খুলে হাসাবে।

      By Arman Hossian

      20 Dec 2019 12:42 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      যারা এখনো এই বইটি পড়েননি তাদের জন্য সমবেদনা। টেনিদা, ক্যাবলা, হাবলু এবং কথক প্যালারামের দুষ্টুমি, এডভেঞ্চার আপনারা মিস করে গেছেন। হয়তো আপনারা এটাকে কিশোর, শিশুদের জন্য লেখা বলে পাশ কাটিয়ে চলে গেছেন। আমিও প্রথম প্রথম এমনটা ভেবেছি। এক বন্ধুর কাছথেকে উপহার হিসেবে পেয়ে বাধ্য হয়ে পড়তে শুরু করেছিলাম। পড়তে পড়তে কখন যে রাত ভোর হয়ে গেল টেরই পাইনি। এই চারমূর্তি আপনাকে হাসাবে, ভাবাবে। প্রতিমূহুর্তে হেসে গড়াগড়ি খেতে গিয়ে থেমে যাবেন আপনি বারবার। নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের এই অনবদ্য সৃষ্টিকে আর মিস করতে না চাইলে এখনি বইটি সংগ্রহ করুন। শুভ হোক আপনার বই পড়া।

      By Bibi Rasheda Afrin Rumi

      29 Apr 2018 09:30 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      এককথায় অসাধারণ

      By Shayla Jesmin

      23 Apr 2012 11:24 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      নারায়ন গঙ্গোপাধ্যায় এর এক অদ্ভুত সৃষ্টি টেনিদা আর তার তিন চেলা প্যালা, ক্যাবলা ও হাবুল। এদের সাথে প্রথম পরিচয় করিয়ে দেন আমার মেঝ চাচা। তারপর আর লোভ সামলাতে পারিনি লাইব্রেরির সবগুলো টেনিদা এর গল্প পরে ফেলেছি । তবে চারমূর্তি গল্পটি যতবারই পড়ি না কেন কোনদিনই পুরানো হয়নি।একবার ফিরে যেতে চান নাকি ছেলেবেলায়? তবে পড়ে ফেলুন বইটি।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!