Our User Product Reviews

Valoi ase,,, porte paren.

চমৎকার একটি বই যা বিশ্বাসের কথা তুলে ধরেছে।

বইটি আসলে সুন্দর।

Very good condition and nice packing. The books is awesome

এক কথায় অসাধারণ ।।

যুক্তির মাধ্যমে নাস্তিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেয়া হয়েছে। এক কথায় অসাধারণ বই।

অনেক ভাল

Awesome

অনেক ভাল একটি বই, আর ডেলিভারিও খুব ফাষ্ট ছিল,,

জীবন বদলে দেওয়ার মত একটা বই

অসাধারণ বললে ভুল হবে, এইটা এক অন্য লেভেলের চিন্তা ধারার এক্সট্রিম একটা বই ??

ভাল

Great

Very good book

অনেক ভাল লিখেছেন আরিফ আজাদ ভাই।

অনেক সুন্দর একটা বই।

পুরোটা বই পড়ে আরিফ আজাদ ভাই এর ভক্ত হয়ে গেলাম।

অনেক সুন্দর একটি বই। সকলের পড়া উচিত।

Excellent Book

Very Nice Book.

❤❤❤❤?

অসাধারণ!!

Everyone says that this book is a must read one for atheists, seculars, agnostics and non-believers; that's absolutely true. But what's even more true as a fact is that this book is equally a must read for the typical Muslims we see on our ways: who have been carrying the same identities of Muslims as a religious inheritance from their family, but have dozens of questions on different topics, misinterpretations of facts and misconceptions regarding Islam. This will make them Muslims by heart, inwardly. They will be able to believe Islam logically, knowing the religion well, rather than just bearing an identity and act accordingly-praying salat, performing Saum, etc. as JUST TO DOs. And for real believers, who have been believing Islam inwardly knowing all Islamic facts, this will also be beneficial: this will create logics inside them. This will ignite the bravery to exhibit their beliefs, as they will know how to say for them logically, and promote their religion, offer invitations to non-believers. Pressing the fifth star here, not getting enough more stars to rate it with.

বলার ভাষা নেই

চমৎকার

খুব ভাল একটা বই৷ দাত-ভাঙ্গা জবাব দিয়েছেন নাস্তিকদের,,,

আমার মনে ধর্ম নিয়ে বহু ক্রিটিকাল প্রশ্ন জেগে ছিল। তার প্রায় সব উত্তর এই একটা বই পড়ে ক্লিয়ার হয়ে যায়। দিন শেষে ইসলামের অনেক মিস-কনসেপশনও দূর হয় । সাথে সাথে নাস্তিকদের বিষয়ে একটা বিষয় স্পষ্ট ।তাদের knowledge এ স্বল্পতা আছে। প্যারাডক্সিকাল সাজিদ পড়ে বুঝতে পারি কিছু Quotation আসলেই সত্য। যেমন -- A little knowledge of science make a man an atheist, but an in depth study of science makes him a believer in God. ( Francis Bacon) Science without religion is lame, religion without science is blind.(Albert Einstein) God never wrought miracle to convince atheism, because his ordinary works convince it. It is true, that a little philosophy inclineth man's mind to atheism; but depth in philosophy bringeth men's minds about to religion.(Francis Bacon)

বর্তমানে আমাদের দেশের তরুণদের একটা অংশ ইসলাম থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। কিছু বিভ্রান্ত মানুষের কথা শুনে তারাও প্রতিনিয়ত ধর্ম সম্পর্কে বিশেষ করে ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে বিভ্রান্ত হচ্ছে । আস্তে আস্তে তারা ধর্ম থেকে দূরে সরে যাচ্ছে ,নাস্তিক হয়ে যাচ্ছে ।আশা করি ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের সকল বিভ্রান্তি কাটাতে বইটি সহায়ক হবে।

অসাধারণ ??

supper

A book full of logical fallacies and stupid example.

ভালো

very nice

Nice book to read , i recommend everyone to read it . I have liked this book very much . Contains important massage for all of us .

I just finished an outstanding book. the atheist will get the true answer from this book. it was a great reply to them. everyone should read this book

It's a good book.

Awesome

এর থেকে ভালো হতেই পারে না।

অসাধারণ

A very good book actually. Must read

অনেক আগ্রহের পরিশেষে বইটি কিনে ফেললাম। just awesome..

একটা বিষয় কে কতটা সুন্দর করে অপর্জনের নিকট উপস্থাপন করা যায় এই বইটি পড়ে ধারণা পেলাম। সাজিদ নামের কল্পিত চরিত্রটি খুবই নিপুণভাবে অপর্জনের মনের ভুল ধারণা ভেঙে দেন। লেখক অসাধারণ ভাবে তুলে ধরেছেন বইটিকে। এক কথায় বইটি দারুণ ।

বইটি পরে খুব ভালো লাগল

ওপেক্ষা করি,,,বইএর জন্য।

অসাধারন বই। নাস্তিক ও অমুস্লিমদের সাথে কিভাবে কথা বলতে হবে বিস্তারিত বলা আসে।

ভালো লেগেছে

একই বই দাম দুইটার দুই জাগায় দুই রকম এমন কেনো ভাই কাগজ কেমন হবে কোনটা?

Ami ordar korte chacci eita kamne korbo??? Ami Chittagong a total khoroch koto porbe?

সেই সময়টা বেশ আনোগোনা ও কাটতি চলছিল নাস্তিকতার। নাস্তকতা যেন একটা উপর ক্লাসের বিষয় হয়ে উঠেছিল। সেই সময়ে হাজির হলো সাজিদ। এর পর বাকিটুকু ইতিহাস। হ্যাঁ বলছি প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ বই এর কথা! বইঃ প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ লেখকঃ আরিফ আজাদ প্রকাশনীঃ গার্ডিয়ান পাবলিকেশন গায়ের মূল্যঃ ৩০০টাকা পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ১৬৭ গল্পের ছলে নাস্তিকদের বিভিন্ন যুক্তির উপর আঘাত হেনে বিজয় অর্জন করার এক অনন্য বই এটি। এটি পথ দেখিয়ে যাবার পর অন্যান্য অনেক লেখক এই বিষয়ে লিখেছেন। নাস্তিকপাড়া আজ নিস্তব্ধ। যুক্তির দোহাই দিয়ে যারা আগে জোর গলায় কথা বলতো তারা আজ কথা হারিয়ে বাকহারা। সাজিদ নামক ছেলেটি তাঁর বন্ধুদের, স্যারদের ও অন্যান্য মানুষদের নানা প্রশ্ন, নানা যুক্তির পালটা যুক্তি দিয়ে তাদের কনভিন্সড করতে সক্ষম হয়। বইটি পড়তে পড়তে আপনি নিজেকে একজন বিজয়ী হিসাবে দেখতে পাবেন। মনে হবে যেন যুদ্ধে জয়ী এক গাজী আপনি। ধোয়া, ছায়া লাগা দূর্বল সব যুক্তি যখন আলোর ক্ষুরধার যুক্তিতে পরাজিত হতে থাকে তখন মনের কোনে কোথায় যেন একটু সুখ জেগে উঠতে থাকে। মোট ২২ টি গলে সাজানো এই বইটি। বেসিক কিছু ভুল ধারনা, নাস্তিকদের ঠাট্টার জবাব এখানে পাবেন। কিছু যুক্তি জানা না থাকার কারনে যুব সমাজের মনে কিছু কিছু বিষয়ে সন্দেহ দেখা দিত যা লেখক খুব সাফল্যের সাথে সমাধান করে দিয়েছেন। বেস্ট সেলার এই বইটি তুমুল জনপ্রিয়তা পেয়েছে; কয়েক লাখ কপি বিক্রি হয়েছে। এরপর প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ ২ ও বেরিয়েছে। আপনি যদি এই বইটি না পড়ে থাকেন তাহলে পড়ে দেখুন। অনেকের স্বপ্নের নায়ক এই সাজিদকে আপনিও উপলব্ধি করুন।

মারাত্মক একটা বই

বইটি সম্পর্কে কিছু কথা না বললেই নয় তা হলো নাস্তিকদের দেওয়া যুক্তিগুলো যে কতটা বাজে হতে পারে তা এই বইটি না পড়লে হয়তো বুঝতাম না। বিজ্ঞানের আলোকে খুব সুন্দরভাবে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় নিয়ে নাস্তিকদের এই বইয়ের দ্বারা দাঁত ভাঙ্গা জবাব দেয়া হয়েছে যদিও বেশির ভাগ নাস্তিকরা আমার মতে মাথা মোটা, তবে এই বইটি পড়ার অনুরোধ থাকবে আমার সমবয়সী অর্থাৎ যুকব যুবতীদের। যারা ধার্মিক তাদের জন্যও এই বইটি বেশ ভালো একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে ধর্ম,যুক্তি,তর্ক ও বিজ্ঞানকে নতুন বোঝার জন্য।

Good

আমার পড়া সবচেইয়ে ভালো একটি বই

Aamar pora sera boi gulor ekti. Ononno

Extraordinary book.....!

এই বইটি পড়ে আমার অনেক উপকার হয়েছে। এই বইটিতে সাজিদ ভাই বর্তমানকে খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছে। এই বইটি পড়ে যুক্তিবিদ্যা অর্জন করা গিয়েছে। এই বইটির মাধ্যমে বিরুদ্ধে যারা কথা বলবে তাদের সাথে যুক্তি করা যাবে।এ বইটিতে আল্লাহতালা সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। যুক্তি বিদ্যার জন্য এই বইটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

বইটা থেকে আমি যতটা আশা করেছি আলহামদুলিল্লাহ তার চেয়ে আমি বেশি কিছু পেয়েছি।খুব খুব ভালো ছিল বইটা।ধন্যবাদ আরিফ আজাদ ভাইকে।বইটা পড়ার পর থেকে আজাদ ভাইকে আমার অনেক ভাল লেগেছে। আমার পক্ষ থেকে আজাদ ভাই আমার সালাম যানাবেন। আজাদ ভাই এর নেক্সট বই আসলে আমাকে একটা ইমেল করবেন প্লিজ। আরো ধন্যবাদ রকমারি টিমকে।

অবশ্যই প্রসংশনীয়

আমি মনে করি প্রত্যেক মুসলিম ছেলেদের কাছে এটা থাকা উচিত। খুব ভালো একটি বই।

This is a very helpful book.♥️

The experience of reading this book was excellent. You can also try.

একটা জিনিসকে আপনি কিভাবে, কতোটা সহজে, কতোটা সাবলীলভাবে, কতোটা মাধুর্যতায় প্রেজেন্টেশান করছেন তার উপর কিন্তু অনেক কিছুই নির্ভর করে। ন্যাচারালি, মানুষের একটা স্বভাব হচ্ছে – এরা তত্ত্বকথা খুব কম হজম করতে পারে। এরা চায় সহজবোধ্যতা। প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ এর লেখক আরিফ আজাদ ঠিক এই পদ্ধতিই বেছে নিয়েছেন।

This is really a good book.

"প্যারাডক্সিকাল সাজিদ" বইটা আরিফ আজাদ স্যার এর লেখা প্রথম জনপ্রিয় বই। যার মাধ্যমে চিনি ফুটিয়ে তুলেছেন নাস্তিকদের মনের বিভিন্ন অযৌক্তিক বিশ্বাস ও প্রশ্নের উত্তর। বইটা প্রথম পড়তে শুরু করি পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করে। মনে করেছিলাম বই ভালো না লাগলে শুধু শুধু টাকা খরচ করে কি লাভ? বইটা পড়ার পর অনেক ভালো লেগেছে। এক কথায় অসাধারণ এবং অতুলনীয় একটা বই। আরিফ আজাদ স্যার এর কলম চলতে থাকুক নাস্তিকদের বিরুদ্ধে। স্যার এর দীর্ঘায়ু কামণা করি। আমিন

কয়েকবার পড়েছি। যত পড়েছি ততই ভালো লাগে। অসাধারণ সব যুক্তি দেওয়া হয়েছে এই বইয়ে। সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় লেখা এই বইটি সত্যিই ধর্ম নিয়ে সবার সকল সংশয় দূর করবে আশা করি।আমি মনে করি একবার হলেও সবার বইটি পড়া উচিৎ। আশা করি সবার অনেক ভালো লাগবে।

প্যারাডক্সিকাল সাজিদ! আমার পড়া আরিফ আজাদ ভাইয়ের প্রথম বই! আমি কখনো চিন্তাও করিনি বইটা এরকম অনন্য অসাধারণ হবে! নাস্তিকদের কটুক্তির যুক্তিসম্মত জবাব দেওয়ার জন্য বইটি লেখা হলেও এটি আমাদের মতো তরূন প্রাক্টিসিং মুসলমানদের জন্যেও একটা বড় আশীর্বাদ!

এর আগে আরিফ আজাদের ‘আরজ আলী সমীপে’ বইটি পড়েছিলাম! তখন থেকেই তার একনিষ্ঠ ভক্ত! এবার পড়লাম প্যারাডক্সিকাল সাজিদ! এক কথায় বললে অপূর্ব লেগেছে। সমস্ত নাস্তিকদের মুখের উপর কড়া জবাব এই বইটি! নাস্তিকরা যুগে যুগে ধর্মকে হেয় করতে নিত্য নতুন চটকদার সব প্রশ্ন নিয়ে তুলেছে বিতর্কের ঝড়! সেই সব প্রশ্ন কে সমচিত উত্তরের ঘেড়াটোপে ফেলে এক হাত দেখিয়ে দিয়েছেন আরিফ আজাদ! তার এই মহৎ কর্মকে সাধুবাদ জানাই। ইসলাম ধর্মকে কেন্দ্র করে বইটিতে গল্পের আদলে বিতর্কিত কিছু প্রশ্নের উত্থাপন ও সেই সকল প্রশ্নের উচিত উত্তরের উপস্থাপনা করা হয়েছে! বইটি সুখ পাঠ্য! একি সাথে বর্তমান সময়ের যুবক সমাজের জন্য একটি আদর্শ গাইড লাইনও বলা যেতে পারে! দিকভ্রান্ত নাস্তিকদের সুপথে ফিরিয়ে আনতে এই বইটি কাজ করবে বলেঈ আমার বিশ্বাস! লেখকের প্রতি থাকলো অশেষ শুভ কামনা!

বইটি কি সম্পর্কে আমি আর বলতে চাই না কারন অনেকেই বই কি আছে সে সম্পর্কে লিখেছেন, আমি ইউ টিউব অডিও শুনেছি, তবুও বইটি কিনবো, এ বই যদি আমার লাইব্রেরি তে না থাকে তাহলে আমার লাইব্রেরি তৈরি স্বার্থক হবেনা।

ধর্ম নিয়ে যারা খুব শঙ্কিত থাকে তাদের সবার জন্য এই বই ৷ লেখকের লেখার বর্ননা চিন্তার প্রখরতা নিয়ে কিছু বলার নেই ৷চাইবো এমন বই যেন নিয়মিত বের হয় ৷ নতুন নতুন চিন্তাা অনেকের মাথায় আসে সেসব প্রশ্নের বিজ্ঞান সম্মত ব্যাখা এর জন্য বইটি অনন্য ৷ ধন্যবাদ জনাব আরিফ আজাদ

চট্টগ্রামের ছেলে আরিফ আজাদের রচিত প্রথম গ্রন্থ প্যারাডক্সিকাল সাজিদ।যা ২০১৭ সালের বইমেলায় প্রথম প্রকাশিত হয়।গার্ডিয়ান পাব্লিকেশন কর্তৃক প্রকাশিত এই বইটিতে রয়েছে ১৭১ পৃষ্টা এবং এর মূল্য ৩০০ টাকা। ১৭১ পৃষ্টার এই বইটির প্রত্যেকটি পৃষ্টায় নাস্তিকদের অবিশ্বাসের ভিত্তি কে নড়বড়ে করে বিশ্বাস ও আলোর পথ তুলে ধরেছেন আরিফ আজাদ।দিয়েছেন প্রত্যেকটি প্রশ্নের উত্তর ও নিখুঁত ব্যাখ্যা।যেকোন প্রশ্নের উত্তর তিনি এমন করে দিয়েছেন যে সেখানে দ্বিতীয় কোন প্রশ্ন রাখার সুযোগ ছিল না। আমার জীবনে পড়া সেরা একটি বই এটি যা আমাকে আমার জীবনে আর ইচ্ছে বাড়িয়ে দিয়েছে আর তা হলো সাজিদ হওয়া।আমার মনে হয়,এই বইটির রেটিং এ ৫ স্টার ও কম হয়ে যায়।দোয়া করি মহান আল্লাহ তা'আলা যেন আরিফ আজাদকে আরো অনেক এমন বই লেখার তৌফিক দান করেন যা পড়ে মজবুত হবে ইসলামের প্রতি বিশ্বাসের ভীত আর নড়বড়ে হবে নাস্তিক দের অবিশ্বাস।

onek valo laglo boi ta pre

অল্প কথায় রিভিউ দেয়া তো অসম্ভব।বইটি এমনি তেই বেস্ট সেলার হয়নি। বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর বিশেষ করে সন্দেহ মুক্ত করতে বইটি পড়া উচিত।

বর্তমান সময়ে আমাদের অভ্যাস হয়ে গেছে প্রমান চাওয়া। ধর্মের কথা আসলে তো নাস্তিকরা আরো বেশি প্রমান ও যুক্তি চায়। নাস্তিকদের বহু প্রশ্নের যুক্তি ও প্রমানসহ উত্তর দিয়ে তাদের মুখে টেপ লাগিয়ে দিয়েছে সাজিদ। ধর্মগ্রন্থ হয়েও আমাদের কুরআন কত বিজ্ঞানময় তা নাস্তিকদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে সাজিদ। যুক্তি ও প্রমান দেখানো নাস্তিকরা যখন কুরআন এর পক্ষে প্রমান পায় তখন তাদের অবস্থা কেমন হয় তা জানতে হলে প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ পড়তে হবেই।

প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ বইটি পড়বেন যে কারণে প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ – সম্প্রতি সময়ে সবচাইতে বেশী আলোচিত বইয়ের একটি। সমাজে বিশ্বাসীদের আর অবিশ্বাসীদের মধ্যে কথার দ্বন্দ লেগে আছে বহু বহু বছর থেকে। কেউ যখন বিশ্বাস করে যে ধর্ম মানব রচিত, কেউ তখন বিশ্বাস করে ধর্ম স্রষ্টা প্রদত্ত। বিশ্বাসীদের আটকে দেবার মত কিছু প্রশ্ন অবিশ্বাসীরা সব সময় পকেটে নিয়ে ঘুরে। যখন যেখানে সুযোগ মিলে, বিশ্বাসীদের ঘায়েল করবার জন্য এই মারাত্মক প্রশ্ন গুলি ছুড়ে দেওয়া হয়। তেমনই কিছু প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে এই বইতে। প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ কে? মূলত বইয়ের লেখা গুলিকে গল্প আকারে সাজিয়ে চালিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে, যেখানে সাজিদ নামে একজন বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন উত্তর দিয়ে অবিশ্বাসীদের বিশ্বাসে ফাঁটল ধরাবার চেষ্টা করেছেন, তিনিই প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ। ‌কি আছে বইয়ে? বইটিতে অনেক প্রশ্নেরই উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে, তার মধ্যেঃ ‘তাকদির বনাম স্বাধীন ইচ্ছা’, স্রষ্টা কেন মন্দ কাজের দায় নেন না, স্রষ্টাকে সৃষ্টি করলো কে, রিলেটিভিটির গল্প, জাহান্নাম কেন, ডিএনএ’র জবানবন্দী সহ বিভিন্ন বিষয় কথা বলা হয়েছে। আমি কেন প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ বইটি পছন্দ করি? বইয়ের অনেক গুলি লেখা বা যুক্তি সম্পর্কে আগে থেকেই ধারণা ছিলো, বা পড়া ছিলো। তারপরও অনেক নতুন জিনিষ সামনে এসেছে। আমার সবচাইতে মজা লেগেছে যেই বিজ্ঞানের দোহাই বা যুক্তি দিয়ে সব সময় ধর্ম তথা কোরআনের বিভিন্ন ভুল ধরবার চেষ্টা করা হয়, সেই বিজ্ঞান যে ক্ষণেক্ষণে পরিবর্তিত হয়, থিউরি গুলি ভুল প্রমানিত হয়, ধারণা পাল্টে যায় সেটা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখানো হয়েছে। চোখের পরেই এটা সব সময় ছিলো, কিন্তু কখনও সেভাবে চিন্তা করি নাই। বইটিতে অনেক জায়গাতেই টেকনিক্যাল অনেক কিছুই বলা হয়েছে, তবে সেগুলি বেশ সহজ সাবলীল ভাবে তুলে ধরা হয়েছে, যাতে অনেকেরই বুঝতে সুবিধা হবে। “স্রষ্টা কি এমন কিছু সৃষ্টি করতে পারেন, যা তিনি নিজেই তুলতে পারেন না?” এমন একটা ভ্যাজাল প্রশ্নের উত্তর তথাকথিত বিজ্ঞান মনস্কেরা সব সময় হ্যাঁ অথবা না উত্তর চায়, যেটা আসলে হ্যাঁ বা না দিয়ে দেওয়ার মত নয়। এটা থেকে প্রথম ধোপে টেকার একটা টেকনিকও বইতে বাৎলে দেওয়া হয়েছে। তবে বইটি পড়ে শেষে যেটা বলা যায়, যার যার বুঝ, তার তার তরমুজ। আমার কাছে কেন যেন মনে হয় বাংলাদেশের প্রায় অবিশ্বাসীরাই আসলে অবিশ্বাসী নয়, তারা আসলে “ইসলাম” বিরোধী। হয়ত বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন রকম, তবে বাংলাদেশে এমনটাই হয় বলে আমার বিশ্বাস। আর তাই, যারা বুঝতে চায় না, তারা কখনও বুঝবে না। কোরআনে তাদের সম্পর্কে বলেই দেওয়া হয়েছে যে তাদের অন্তরকে মোহর করে দেওয়া হয়েছে (এ বিষয়েও এই বইতে একটা চ্যাপ্টার আছে)। এক বড় ভাই জিজ্ঞাসা করেছিলেন, “প্যারাডক্সিকাল সাজিদ ! দেখি বেশ আলোচিত বই ! এর বিষয় বস্তু কি ?” উত্তরে বলেছিলাম, “এইতো, তেমন কিছু না, কিছু প্রশ্ন, যা করে নাস্তিকেরা মনে মনে হাসে, তার উত্তর, যা পড়ে আস্তিকেরা মনে মনে হাসে”। দিন শেষে বিষয়টা তেমনই। তবে, আপনি বিশ্বাসী হোন বা অবিশ্বাসী হোন, বইটি একবার পড়া উচিৎ। চিন্তার খোরাক পাবেন নিশ্চিত। (Review Collected)

নিজে মুসলিম হওয়া সত্বেও নিজের মনের ভেতরই অনেক প্রশ্ন ঘুরপাক খেত। নির্ভরযোগ্য কোন সোর্স না থাকায় এসব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া হয় নি কখনও। পাছে নাস্তিক গালি শুনতে হয় এই ভয়ে কাউকে জিগ্গেসও করতে পারতাম না। আমার মনে হয় এমন অনরক প্রশ্ন অন্যদের মনেও ঘুরপাক খায়। অধিকাংশ প্রশ্নের ই উত্তর পেয়েছি। নিজেকে আরও বেশি ইমানদারের কাতারে পেয়েছে পুরোটা পড়ার পর। এরকম বইয়ের আরো পার্ট বের হওয়া দরকার। আমার রেটিং ৯/১০

মাশাল্লাহ

সাজিদ নামের একজন তরুন।যিনি মূলত ঢাবি'র মাইক্রোবায়োলজি ডিপার্টমেন্টের একজন শিক্ষার্থী। তার নাস্তিকতা থেকে আস্তিকতায় আসা,তারপর তার নাস্তিক্যবাদ কে অসাড়, ভ্রান্ত প্রুফ করা নিয়ে বইয়ের মূল কন্টেন্ট। প্রথমেই বলতে চাই নিয়মিত পাঠক নই আমি। বইটা এত বাস্তবসম্মত হয়েছে যা ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না। একজন তরুন লেখক এভাবে লজিক্যালি এথেইজম কে চপেটাঘাত করতে পারে, বইটা না পড়লে বুঝবেন না। পুরো বইটাই সাইন্টেফিক। এথেইস্ট দের পালের গোদা হুমায়ুন আজাদ ওরফে হনুমান আজাদ,শামসুর রহমান ওরফে শামসুস শয়তান, তাসলিমা নাসরীন আরজ আলী মাতুব্বর দের মত চটি লেখক দের লিখিত সব বইকে এখানে অসাড় করা হয়েছে।যদি কোন এথেইস্ট এর সৎ সাহস থাকে তাহলে সে যেন এই বইকে চ্যালেঞ্জ করে। ক্ষমতা থাকলে বইটি দেশের সকল শ্রেনীর ভার্সিটি পড়ুয়া,মাদ্রাসা পড়ুয়া,শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দিতাম। যাদের অন্তরে ইসলামের কোন ল' বা ইসলামের কোন ম্যাটার নিয়ে হিনমন্যতা আছে তারা যেন এই বইটি পড়ে।যারা কথায় কথায় বলে আমরা অন্ধবিশ্বাসী নই আমরা বিজ্ঞান যা বলে সেটাই ফলো করি,আমরা লজিক দিয়ে সব বুঝতে চাই,,,তারাও যেন বইটি অধ্যায়ন করে। বইটি সকলের অন্তত একবার হলেও পড়া উচিত।

খুব ভাল একটা বই...

অসাধারণ একটি বই। এখানে নাস্তিকদের প্রশ্নের উত্তর সুন্দর করে, যুক্তিসহ সাজানো হয়েছে। আমার যারা দ্বিধাদ্বন্দ্বের মধ্যে পড়ে পথ খুঁজে পাচ্ছি না , আমার মতে তাদের জন্য এই বইটি এককথায় অসাধারণ উপকারী। এই বইটি আমাদের মনের মধ্যে থাকা অনেক প্রশ্ন ও স্বংসয় দুর করে দিয়েছে এবং বিভিন্ন কথার বা উক্তির যুক্তিসহ ব্যাখ্যা দিয়েছে আমাদের বোধগম্য করার জন্য। আমি আর কথা বাড়ালাম না। আমার মতে আমাদের সবার উচিত এই বইটি একবার হলেও পড়ে দেখা।

It's a good book for muslim...

onk sundor

এই বই লেখা ও প্রকাশনার সাথে জড়িত সবাইকে ধন্যবাদ।

বর্তমান সময়ে একদম উপযোগী বই।বইটার মাধ্যমে নাস্তিক দ্রর তলপেটের দিকে লাথি মারা হয়েছে। বইটি পড়লেই পাঠকেরা জানতে পারবে নাস্তিকদের যুক্তিগুলাকত দুর্বল।

প্যারাডক্সিকাল সাজিদের ১২১ পৃষ্ঠায় সুরা যারিয়াতের ৪৭ নং আয়াত এর অনুবাদে উনি "মহাকাশ" শব্দ ব্যবহার করেছেন, এবং বুঝাতে চেয়েছেন যে এই আয়াতে বিগ ব্যাং থিওরির কথা বলা হয়েছেন। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে এই, যে বিগ ব্যাং থিওরি তে মহাবিশ্ব সম্প্রসারণ হওয়ার কথা বলা হয়, মহাকাশের কথা নয়। zakir naik সহ আরও অনেকেই এই আয়াত এর আরবি শব্দ "السَّمَآءَ" কে অনুবাদ করেছেন universe, বা মহাবিশ্ব হিসেবে, যা কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। কুরআনের অন্য কোথাও السَّمَآءَ কে "মহাবিশ্ব" অনুবাদ করা যায়না, কারণ সেসব যায়গায় "মহাবিশ্ব" অনুবাদ করলে সেই আয়াতগুলির অর্থ অসংলগ্ন হয়ে যায়, সেগুলি আর অর্থপূর্ণ থাকে না। যত জায়গায় السَّمَآءَ শব্দটি এসেছে, সব জায়গায় এর দ্বারা আমাদের মাথার উপরের আকাশ/আসমান বুঝানো হয়েছে। যেমন সুরাহ কাফ এর ৬ নং আয়াত এ বলা আছে - "তারা কি তাদের উপরে আসমানের দিকে তাকায় না, কিভাবে আমি তা বানিয়েছি এবং তা সুশোভিত করেছি?" আর তাতে কোন ফাটল নেই।মহাবিশ্ব বলতে বুঝানো হয় আসমান, যমিন সহ সৃষ্টিজগতের সবকিছু, সুতরাং আকাশ আর মহাবিশ্বকে একই ভাবা একেবারেই অজ্ঞতা। এই আয়াতে মুলত এটা বুঝানো হয়েছে, যে আকাশ এক কালে সম্প্রসারণ করা হয়েছিলো। উনি আরও বলেছেন, যে "মুসিউন" শব্দটি চলমান ক্রিয়া, যা আগেও চলছিল এখনও চলছে এবং ভবিষ্যতেও চলবে। পরের আয়াতেই '"মুসিউন" ( مُوۡسِعُوۡنَ ) এর মতই একই tense এর শব্দ "মাহিদুন" ( مٰہِدُوۡنَ ) ব্যবহার করা হয়েছে। এই দুটো শব্দের tense যে একই, তা নিশ্চয়ই আপনি বুঝেন। ৪৭ নং আয়াতের উনার ভ্রান্ত অনুবাদ- "আমি নিজ হাতে মহাকাশকে সৃষ্টি করেছি এবং এটাকে সম্প্রসারণ করে চলেছি" এই অনুবাদ সঠিক ধরে নিলে পরের আয়াত, অর্থাৎ ৪৮ নং আয়াত এর অনুবাদ হয় এরকম- "আর যমীন, আমরা তাকে বিছিয়ে দিয়েছি, অতঃপর কত সুন্দরভাবে তাকে আমি এখনও বিছিয়ে চলছি! " সুরাহ যারিয়াতের ৪৭ আয়াতের সরল অনুবাদ করলে দারায়ঃ "আর আসমান, আমরা তা নির্মাণ করেছি আমাদের ক্ষমতা বলে এবং আমরাই এর সম্প্রসারণকারী" "And the heaven We constructed with strength, and indeed, We are its expander"

Great

আমার পড়া অন্যতম সেরা বই

Really this book is very good.i can’t explain how to help this book a man to maintain his life with islam.

বইটি সকলের পড়া দরকার।

সত্য ও মিথ্যা সদা পাশাপাশি অবস্থান করে। অনেকক্ষেত্রেই এ পার্থক্য খুব তীক্ষ্ণ। তাই একই বস্তু বা জিনিস কারো কাছে সঠিক ও কারো কাছে ভুল বলে মনে হতে পারে । তারই ধারাবাহিকতায় প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ একটি অনন্য লেখা। আমার সাবেক রুমমেট আতিক আমাকে হঠাৎ একদিন বললো প্যারাডিক্যাল সাজিদ বইটি পড়েছি কিনা। আমি জবাবে না বললে সে বইটি পিডিএফ আকারে আমার কাছে পাঠিয়ে দেয়। বইটি ভালোলাগায় আমি আবার বইটির প্রিন্ট কপি আনাই। বইটি পড়তে পড়তে গতকাল শেষ করেছি তাই আজ তার প্রিভিউ দিচ্ছি।

বইটা অনেক ভালো। আমি কয়েকবার পড়েছি

বর্তমান যুগ হলো প্রেজেন্টাশানের যুগ। একটা জিনিসকে আপনি কিভাবে, কতোটা সহজে, কতোটা সাবলীলভাবে, কতোটা মাধুর্যতায় প্রেজেন্টেশান করছেন তার উপর কিন্তু অনেক কিছুই নির্ভর করে। ন্যাচারালি, মানুষের একটা স্বভাব হচ্ছে – এরা তত্ত্বকথা খুব কম হজম করতে পারে। এরা চায় সহজবোধ্যতা। প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ এর লেখক আরিফ আজাদ ঠিক এই পদ্ধতিই বেছে নিয়েছেন। তিনি গতানুগতিক লেকচার বা তত্বকথার ধাঁচে না গিয়ে, বক্তব্যের বিষয়গুলোকে গল্পের ধাঁচে ফেলে সাজিয়েছেন। প্রতিটি গল্পের শুরুতেই আছে মজার, আগ্রহ উদ্দীপক একটি সূচনা। কোথাও বা গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র সাজিদের সাথে তাঁর বন্ধু আরিফের খুনসুটি, কোথাও বা মজার কোন স্মৃতির রোমন্থন, কোথাও বা আছে সিরিয়াস কোন ব্যাপারে সিরিয়াস কোন হুশিয়ারি। গল্পে মজা আছে, আনন্দ আছে। মোটামুটি, সার্থক গল্পে যা যা উপাদান থাকা দরকার, যা যা থাকলে পাঠকের গল্প পাঠে বিরক্তি আসেনা, রুচি হারায় না- তার সবকিছুর এক সম্মিলিত সন্নিবেশ যেন লেখক আরিফ আজাদের এই সিরিজের একেকটি এপিসোড। গল্পে গল্পে যুক্তি খন্ডন, পাল্টা যুক্তি ছুঁড়ে দেওয়া, পরম মমতায় অবিশ্বাসের অন্ধকার দূরীকরণে এ যেন এক বিশ্বস্ত শিল্পী।

Onek onek valobasha roilo Arif vaiayar proti ... In ShaAllah apni aro lekhe jan ... kolomer joree nastik der har manan

আমি বইটি পড়েছি। অনেক ভালো ।

Best book!!

অসাধারন

নাস্তিক পন্ডিত দের ভিটে ভাঙার জন্য বর্তমানে সময়োপযোগী বই হলো প্যারাডক্সিকাল সাজিদ। বর্তমানে সমাজ/যুগ আপডেট হওয়ার নামে শুরু হয়েছে এক নোংরামি যেখানে ধর্মের কথাগুলো কে আলাদা ভাবে ঠিক ই সবার সামনে নিয়ে আসা হচ্ছে কিন্তু আগের বা পরের কথা গুলোকে বাদ দিয়ে। ছেলেমেয়েদের মধ্যে একদল মানুষ আল্লাহর অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন করে বিভিন্ন রকম অকেজো কথা দিয়ে আল্লাহর অনুপস্থিতি প্রমান করতে চাচ্ছে। আর এরকম সময় সাজিদ নামের একটি চরিত্র বইটিতে প্রতিমুহূর্তে যুক্তিখণ্ডন করে যাচ্ছে মুখের উপর জবাব দিচ্ছে। বইটি মনে হয়,সবার ই পড়া উচিত, অনেক সময়,না বুঝতে পেরে আমরা অনেক কথা বলে ফেলি এগুলোর ও ব্যাখ্যা ভালো ভাবে দিয়েছেন লেখক সাজিদের মাধ্যমে। আশা করি সবার ভালো লাগবে।

আমার রকমারি থেকে কেনা প্রথম বই ছিলো এটি। বইটা পড়ে কি পরিমাণ ভালো লেগেছিলো বলে বোঝাতে পারবো না। বইটা অনেক ভালো সবাই নিতে পারেন।

বইটা কিনেছিলাম এই রামাদ্বানের ঠিক আগে আগে। আম্মু মিজানুর রহমান আজহারীর ওয়াজ শুনে আমাকে এটা পড়তে বলেছিলেন। আমার বই পড়া মূলত সীমাবদ্ধ ছিল হুমায়ুন আহমেদ-জাফর ইকবালদের লিখা উপন্যাসের মধ্যে, অনেকটা বিরক্ত হয়েই কিনেছিলাম বইটা। প্রথম আর্টিকেলটা পড়েই আমার ভিরমি খাবার অবস্থা। বিশ্বাসের কথাও এভাবে বলা যায়! যুক্তির পর যুক্তি, উদাহরণের পর উদাহরণ দিয়ে মানুষকে সত্যের পথে নিয়ে আসা যায়! সত্যি বলতে কি, আমি নাস্তিক-মুক্তমনাদের ব্লগ কখনও পড়িনি, জানতামও না যে বাংলাদেশে এদের এইরকম অ্যাকটিভিটি আছে। পরে যা বুঝতে পেরেছি, এইসব 'কলাবিজ্ঞানীদের' দৌড় সীমাবদ্ধ লজিক্যাল ফ্যালাসি, ডোমের মতো গালাগালি আর অবাস্তব, প্রমাণবিহীন হাস্যকর সব দাবির মধ্যে। বইটা পড়ার পর থেকে ইসলাম আমার কাছে কেবলমাত্র 'ধর্ম' থাকল না, পারলাম না আমি কেবল জুমু'আর নামাযে যাওয়া নামে মুসলিম থাকতে। আমার বুকশেলফের উপকরণ বদলাতে থাকল। খোঁজ পেলাম আমি আলোর পথের। সকল প্রশংসা সেই রব্বুল আলামিনের, যিনি শ্রদ্ধেয় আরিফ আজাদ ভাইয়ার লেখনিকে আমার হিদায়াতের উসিলা বানিয়েছেন। Note: বিজ্ঞানযাত্রা নামে নাস্তিকদের একটি ব্লগে দাবি করা হয়েছে আরিফ আজাদ নাকি 'বিবর্তন নিয়ে মিথাচার' করেছেন। এইটার রেসপন্স পরে লিখা হয়েছে সত্যকথন পেজে। দেখুনঃ https://www.facebook.com/shottokothon1/posts/270295336740187/

subahanallah

এটি একটি অসাধারণ এবং যুগোপযোগী একটি বই। বইটি পড়ে মনে শান্তি পাবেন,ভালো লাগবে। আমি পড়ে দেখেছি, আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। তাই বলছি আপনিও একবার পড়ে দেখতে পারেন আশা করি আপনার কাছেও ভালো লাগবে। এই অল্প শব্দ দিয়ে এই বইয়ের বর্ণনা দিয়ে শেষ করা যাবে না,তাই আজ এই পর্যন্ত লিখলাম।

খুব ভালো বইটা

#রকমারি_পাঠক_সমাগম_বুক_রিভিউ_প্রতিযোগিতা_২ মাস : জুলাই সপ্তাহ : চতুর্থ পর্ব : ২ বইয়ের নাম : প্যারাডক্সিকাল সাজিদ লেখক : আরিফ আজাদ প্রকাশনী : গার্ডিয়ান পাবলিকেশনস পৃষ্ঠা : ১৬০ মূল্য : ৩০০ রিভিউ বিশ্বাসের কথা কতটা শক্ত করে বলা যায়? বিশ্বাসী প্রাণের সুর কতটা অনুপম হেত পারে? বিশ্বাসকে যুক্তির দাঁড়িপাল্লায় মাপা কি খুব সহজ? অবিশ্বাসীকে কতটা মায়াভরা স্পর্শে বিশ্বাসের শীতল পরশ দেয়া যায়? যুক্তিতেই মুক্তি নাকি বিশ্বাসের যুক্তিতে মুক্তি? উপরের প্রশ্নগুলো আরিফ আজাদ রচিত প্যারাডক্সিকাল সাজিদ বইয়ের ফ্ল্যাপ থেকে নেয়া। লেখক তার এই বইটিতে উপরের প্রশ্নগুলোরই উত্তর দেয়ার চেষ্টা করেছেন। বর্তমান এই আধুনিক তথ্য-প্রযুক্তির যুগে মানুষ গাঁ ভাসিয়ে ছুটে চলছে প্রতিনিয়ত। আর এই ছুটে চলার মধ্যেই কেউ ছুড়ে ফেলছে তার বিশ্বাস, ঈমান। আর কেউবা আরো বেশি করে আকড়েঁ ধরছে নিজের বিশ্বাস, শক্ত করছে ঈমানের ভিত্তি। কিন্তু কেন হচ্ছে এমনটা? আসলে আধুনিকতার এই যুগে সামাজিক যোগাযোগ যেখানে মানুষের হাতের মুঠোয়, তখন কিছু মানুষ পরিকল্পিতভাবে অলীক প্রশ্ন দাঁড় করাচ্ছে আমাদের ধর্মের বিরুদ্ধে। আর মাঝে সেই প্রশ্নগুলো এতটাই যুক্তি দিয়ে মোড়ানো থাকে যে, তার ভেতরের হীন উদ্দেশ্য আমাদের দৃষ্টিগোচর হয় না। ফলে কিছু তরুন অকাতরে নিজের ঈমানকে বিলিয়ে দিয়ে পরে নেয় নাস্কিকতার লেবাস। আবার, কিছু মানুষ এই প্রশ্নগুলোরই উত্তর খুঁজে বের করে আরো বেশি করে মজবুত করে নেয় নিজের ঈমানের ভিত্তি। এই বইটিতে এমনই কিছু প্রশ্নের দাঁতভাঙ্গা জবাব দিয়েছেন লেখক। যথাযথ রেফারেন্স ও যুক্তি দিয়ে লেখক বুঝিয়ে দিয়েছেন এইসব নাস্তিকদের জোর গলায় প্রচার করা প্রশ্নগুলো কতটা অলীক আর ভিত্তিহীন। আর সেই প্রশ্নগুলো এবং তাদের উত্তর জানতে হলে পড়তে হবে এই বইটি। বইটি সম্পর্কে নিজের মতামত বলতে হলে বলবো, বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে অসাধারণ একটা বই। আমি মনে করি আমাদের প্রত্যেকেরই কিছু শেখার আছে এই বইটি থেকে। রিভিউ লিখেছেনঃ হাসান মাহমুদ রনি

সবাইকে উপদেশ দিয়ে বেড়াই Don’t judge a book by it’s cover অথচ কাভার দেখেই জাজ করে ফেলেছিলাম এক ঐতিহাসিক বইকে। নাম প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ।কাভার দেখে ভেবেছিলাম এটা কোনো পোস্টমর্টেম বা ডিটেকটিভ বই হবে।আবার 'টাইম ট্রাভেল' নিয়ে কোনো গল্পের বইও হতে পারে।পাঠক হিসেবে আমি তখন একেবারেই নতুন, হাতে গুনা কয়েকটা বই পড়েছি মাত্র। মোটিভেশনাল বই পড়ার প্রতি আগ্রহী ছিলাম।তাই এসব আলতু ফালতু বই পড়ে আর কাজ নেই। বইয়ের সূচিপত্রটা পর্যন্ত দেখার প্রয়োজনবোধ করিনি।রীতিমতো উপেক্ষা করে গেলাম। তারপর একদিন ক্লাসে আমাদের টিচার আমাদেরকে সবাইকে এই বইটা পড়ার জন্য সাজেস্ট করল। স্যার বলেছিলেন সবার উচিত একবার হলেও এই বইটা পড়া, একটা ইউনিভার্সিটির ছাত্র কিভাবে এতটা লজিক দিয়ে একটা বই লিখতে পারে তা তোমরা কল্পনাও করতে পারবে না। স্পেশালি তোমরা স্টুডেন্টদের তো অবশ্যই পড়া উচিত বইটা। আরো জেনেছিলাম বইটা নাকি একটা ইসলামিক বই। তাই বাসায় ফিরে বেস আগ্রহ নিয়েই পড়াশুরু করলাম প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ ১। দুটো টপিক পড়ার পর পুরো হতোবাক হয়ে গেলাম। এত চমৎকার, এত লোভনীয় একটা বইকে কিনা আমি এতদিন এভাবে এভোয়েড করে এসেছি। আমার ছোট বোনকে জানালাম এই অসাধারণ বইটি সম্পর্কে। তারপর দুবোন মিলে তিনদিনের মাঝে পড়ে শেষ করলাম প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ ১,২। তবুও যেন তৃষ্ণা নিবারণ হলো না। অপেক্ষা সাজিদ ৩ এর জন্য। এই অপেক্ষা আজও অব্যাহত। যুক্তির মাধ্যমে নাস্তিকদের কপোকাত করার এক অনাবিল আনন্দ পাওয়া যাবে বইটি পড়ে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজির ছাত্র সাজিদ। মাত্র ক'দিন আগে যে ছেলেটা নিজেই নাস্তিক ছিল, সেই সাজিদ কিভাবে যুক্তি, বিজ্ঞান আর প্রমাণ দ্বারা অবিশ্বাসের সব বেড়াজালকে দুমড়ে মুচড়ে উপড়ে দিচ্ছে সেটা জানার জন্যই মূলত প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ। সাজিদ একটি অসাধারণ কাল্পনিক চরিত্র। লেখকের বাস্তব কল্পনাশৈলী, গল্পের ধারাবাহিকতা, পরিচিত পরিবেশ, সবকিছু সাজিদ চরিত্রটিকে জীবন্ত করে তোলেছে।যুবকেরা এখন আর হিমু নয়, সাজিদ হয়ে উঠতে চায়। এই গল্পের আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র হলো সাজিদের বন্ধু আরিফ। খুব ইনোসেন্ট একটা চরিত্র। বন্ধু আরিফের সহযোগিতায় সাজিদ নাস্তিক থেকে আস্তিক হয়ে ওঠেছিল। লেখক আরিফ আজাদ তার নিজের চরিত্রটিকে এরকম ইনোসেন্ট বানিয়ে রেখেছে বলে ভালো লাগলো। তবে অনুরোধ রইল ভবিষ্যতে আরিফকে দিয়ে ও যেন কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ করায়। কারণ আরিফ চরিত্রটাও অনেক পছন্দের একটা চরিত্র। মুসলিম হওয়া সত্ত্বেও ইসলামের কিছু বিষয় নিয়ে সংশয় কাজ করত আমার মধ্যে। মনের মাঝে নানা প্রশ্ন জাগত। সৃষ্টাকে নিয়ে, তকদির নিয়ে, কুরআনের বিভিন্ন আয়াত। এই বইটি পড়ে আমার যাবতীয় সব সংশয় দূর হয়েছে,আলহামদুল্লিলাহ।বইটি পড়ে ইমান অনেক মজবুত হয়েছে, কুরআনের প্রতি আগ্রহ বেড়েছে। পাশাপাশি বিজ্ঞানের অনেক খুটিনাটি বিষয় সম্পর্কে জেনেছি। টেক্সট বইয়ের অনেক কঠিন জটিল কমপ্লেক্স সূত্র সহজেই বুঝে ফেলেছি যেমন : আইনস্টাইনেে থিউরি অব রিলেটিভিটি। নিউটনের ধর্মতত্ত্ব আমাকে বেশ অবাক করিয়েছে। ডারউইনিজমের প্রশ্চাতে যে এরকম গল্প থাকতে পারে ভাবতেও পারি নি। আরও কিছু মজার তথ্য হলো খ্রিষ্টানরা যে ২৫ শে ডিসেম্বর যিশু খ্রিষ্টের জন্মদিন পালন করে সেদিন আসলে যিশু খ্রিষ্ট জন্মগ্রহণই করেনি। বইটিতে আরো থাকছে কুরআনের বিভিন্ন ক্যারিশম বা চমক। আমার কাছে বইটির আরো একটি দিক খুবই ভালো লেগেছে সেটি হলো সাজিদ ও আরিফের কমিউনিকেশন দক্ষতা। কত সুন্দর, মার্জিত আর ভদ্রভাবে সবার সাথে কথা বলা যায়, সুন্দর আচরণ করা যায় তা আমি প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ পড়ে শিখেছি। এই বইটি পড়ার পড় বই পড়ার প্রতি আগ্রহও অনেক বেড়েছে। এককথায় বইটি এক অনবদ্য লেখকের জাদুর হাতের এক অনবদ্য লেখনি যা কেবল বইটি পড়ার মাধ্যমেই বুঝা সম্ভব। ইনশাআল্লাহ একদিন হ্যারি পটারের মতো সাজিদ ও পুরো পৃথিবীর বুকে স্থান করে নিবে, এ ব্যাপারে আমি তীব্রভাবে আশাবাদী।

বইটি আসলেই সুন্দর। আমি ইচ্ছা করে বড় রিভিউ লিখতে চাচ্ছি না,তাই শর্ট করেই শুধু মাত্র আমার ভাবনাটা লিখলাম। এতদিন বই পড়েও আমি কখনো এরকম বই পাই নি। সত্যি,এটি নাস্তিকতার দেয়ালকে একদম চুরমার করে দিয়েছে। কিন্তু এটা শুধু নাস্তিকদের জন্যই নয়,আমরা মুসলমান হয়েও এটা আমাদের ঈমান মজবুত করার জন্য এক বিরাট সহায়তা মূলক বই। আমরা মুসলমান হয়েও অনেক প্রশ্ন করি,যা আমাদের বোধগম্য হয় না। সেই প্রশ্ন গুলোই লেখক আরিফ আজাদ খুব সুন্দর করে যুক্তি দিয়ে উপস্থাপন করেছেন। আল্লাহ ওনাকে এরকম আরো বই লিখার সুযোক দান করুক।