User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Monira Khandakar

      26 May 2021 08:53 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #Rokomari_Book_Club_Review_Competition #রকমারি_বুক_রিভিউ_প্রতিযোগিতা_২০২১ রিভিউ লিখছি : মনিরা খন্দকার বইয়ের নাম : জ্যোৎস্নায় বর্ষার মেঘ লেখকের নাম : সমরেশ মজুমদার অবন্তী তার বাবা কমলাকান্ত চট্টপ্যাধ্যায়ের প্রিয় মেয়ে ছিল । অবন্তীর আর ও দুইটা ভাই ছিল তবে অবন্তী ছিল তাদের মধ্যে বড় বোন। অবন্তীর বাবা ছিলেন একজন স্কুল শিক্ষক । তিনি তার প্রিয় কন্যাকে নিয়ে শান্তিনিকেতন দেখে ফিরে এসে সেদিন রাতেই হার্ট অ্যাটাকে মারা যান । অবন্তীর বাবা যখন মারা যায় তখন তার ভাই দুটো নিতান্তই ছোট । তাই অবন্তীর আর এম.এ পড়া হয়ে উঠেনা । কারণ সে সংসারের হাল ধরতে পড়ালেখা বাদ দিয়ে চাকরি করতে শুরু করে দেয়। বাবার স্কুলের সহকর্মী স্বর্ণেন্দুকে ভালবেসেছিল‌ অবন্তী। স্বর্ণেন্দু যে কিনা তার বাবার মৃত্যুর পর সবথেকে কাছের মানুষ হয়ে উঠেছিল । কিন্তু অবন্তীর মা স্বর্ণেন্দুকে মোটেই পছন্দ করতেন না। তিনি ভাবতেন স্বর্ণেন্দুর সঙ্গে অবন্তীর বিয়ে হলে আজীবন তার মতো দুঃখ-কষ্ট সয়ে যেতে হবে । কারণ স্বর্ণেন্দু ছিল অবন্তীর বাবার মতো একজন স্কুল শিক্ষক। অবন্তীর জীবনে ঐ একবারই প্রেম এসেছিল আর প্রেমের মানুষটি ছিল স্বর্ণেন্দু। কিন্তু অবন্তীর মা বারবার তাদের দারিদ্র্যপীড়িত সংসারের ছবিটাকে দেখিয়ে অবন্তীকে বিয়ে করতে দেননি। কলকাতায় কিভাবে চলাফেরা করতে হয় , কোন ট্রেন বা বাস কয়টায় রওনা হয় সবকিছু জেনেছিল স্বর্ণেন্দুর কাছ থেকে । এমনকি অবন্তী যখন পেয়িং গেস্ট হিসেবে এক বাড়িতে উঠেছিল সেখানের অগ্রিম ভাড়াটাও স্বর্ণেন্দু দিয়ে দিয়েছিল। এই সমস্ত কথাগুলোই অবন্তীর স্মৃতির কোটরে চলে আসে তার মায়ের মৃত্যুর পর। অবন্তীর মা বলেছিল "আমি যেদিন মরে যাবো সেদিন বুঝবি কত ধানে কত চাল ।" অবন্তীর হিসাবটা জানা ছিল না কিন্তু এখন সে জানে যে সব ধানে চাল হয় না। অবন্তী যখন এই কথাগুলো ভাবছে তখন তার মাথার রূপালী চুলগুলো চিকচিক করছে । কারণ তার জীবনের ত্রিশটি বছর পার হয়ে গিয়েছে । ত্রিশ বছর আগে স্বর্ণেন্দুর সাথে তার শেষ দেখা হয়েছিল, তারপর স্বর্ণেন্দুর আর কোনো খোঁজ সে পাইনি । একটার পর একটা চাকরি বদল করতে করতে অবন্তীর জীবন থেকে হারিয়ে যায় বহু বছর । সে জানতে ও পারে না আর কখনও স্বর্ণেন্দুর সাথে তার দেখা হবে কিনা! অবন্তী ইতোমধ্যে আকাশবাণীতে চাকরি পেয়েছিল । কিন্তু অবন্তী জানতো না স্বর্ণেন্দুর সাথে তার আবার দেখা হয়ে যাবে । কিন্তু কিভাবে তাদের আবার দেখা হলো আর তাদের সেই ভালোবাসার সম্পর্ক তখনও ছিল কি না তা জানতে বইটা পড়তে পারেন । মতামত: বইটি সম্পূর্ণই গোছানো ভাষায় লেখা । পড়তে পড়তে কখন যে শেষ হয়ে গেল তা বুঝে উঠতে পারিনি । আপনারাও বইটি পড়ে দেখতে পারেন । আশা করছি খারাপ লাগবে না ।?

      By Nahid Hasan

      20 Apr 2021 09:45 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      Valo

      By Rashed Fariha

      23 Jan 2021 03:36 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      অসাধারণ একটি উপন্যাস।

      By Hridita Roy Shreya

      28 Oct 2020 03:25 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Good

      By Rafsan Jani Antor

      29 Jan 2020 02:20 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি, কখন ভুলবোনা।বলতে গেলে একরকম মহিত । One of the best book ever! অবন্তি আর স্বর্ণেন্দুর মধ্য ভালোবাসা জন্মেছিল তাদের যৌবনের প্রথম প্রহরে। পরিবারের দিকে তাকিয়ে দূরে সরিয়ে দেয় স্বর্ণেন্দুকেতারপর কুড়ি কুড়ি বছরের পর তাদের আবার দেখা হয়.......

      By Dr. Asif Shufian Arnab

      01 Dec 2019 10:40 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      আমার পড়া অন্যতম সেরা বই এটি। যে বইতে একাধারে ছিল সামাজিকতা , দায়িত্ব , ভালবাসার পরিক্ষা। বইটি পড়ে আমার সময়ের নিখুঁত ব্যবহার করে আমি আসলেই অনেক খুশি।

      By Israt Jahan

      01 Dec 2019 12:05 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইয়ের নামঃ জ্যোৎস্নায় বর্ষার মেঘ । লেখকঃ সমরেশ মজুমদার।প্রকাশনীঃ আনন্দ পাবলিশার্স ব্যাক্তিগত রেটিং ৫/৫ । আমার পড়া অন্যতম সেরা বই এটি। যে বইতে একাধারে ছিল সামাজিকতা , দায়িত্ব , ভালবাসার পরিক্ষা। চমৎকার মেয়ে অবন্তি । যার চোখে ছিল অনেক স্বপ্ন। ভালোবাসতো তার বাবা কমলাকান্তকে আর শ্রদ্ধা করত তার আদর্শকে । কমলাকান্ত ছিলেন একজন সৎ স্কুল মাষ্টার । ছাত্রদেরকে আলাদাভাবে পড়াতেন না। তার এবং অবন্তির সখ ছিল বই কেনা এবং পড়া । জীবনানন্দ ছিলেন তাদের আদর্শ । বি এ তে ফার্স্টক্লাস মিস হয়েছিল অবন্তির । বাবা বলেছিলেন বিএ তে ফার্স্টক্লাস মিস হয়েছে কিন্তু এমএ তে ফার্স্টক্লাস পেতে হবে । সেই পাওয়া আর হল না অবন্তির । শান্তিনিকেতন থেকেই তার স্বপ্নটা শেষ হয়ে গেল অবন্তির। তার বাবা মারা গেল হার্ট অ্যাটাকে ।যখন বাবা ছিল তখন তার সহকর্মী স্বর্ণেন্দুকে ভালবেসে বিয়ে করতে চেয়েছিল অবন্তি। বাবাকে বললে বাবাও রাজি হয় বিয়েতে। তবে শর্ত ছিল অবন্তির এমএ পাশ করার পর বিয়ে হবে স্বর্ণেন্দুর সাথে। মাঝপথে বাবা চলে গেলো আর অবন্তির স্বপ্ন গুলো ও শেষ হয়ে গেলো। সংসারের ভার চলে আসলো অবন্তির কাঁধে, কারন তখনও তার দুটো ভাই ছিল ছোট ।ভাগ্যক্রমে একটা সরকারী চাকরি পেয়েছিল অবন্তি । তখন বিয়ে করতে চেয়েছিল সে স্বর্ণেন্দুকে। কিন্তু বাধ সাধল অবন্তির মা। অবন্তির দুটো হাত ধরে কেঁদে কেঁদে তার মা বলেছিল, তুই একটু অপেক্ষা কর, ওদের একটু বড় হতে দে , তারপর তুই বিয়ে কর । ভাইরা বড় হল কিন্তু সেই বিয়ে আর অবন্তির জীবনে আসলো না । চুলে পাক ধরেছে অবন্তির । মা মারা গেলো , আর জীবনের শেষ সময়টাও শেষ হয়েছিল অন্যভাবে। সেটা জানতে হলে আর নিজের দুচোখ ভেজাতে হলে পড়তে হবে বইটি। যতবার পড়েছি ততবারই কেঁদেছি । দায়িত্ব আর ভালবাসার মাঝে দুজনের দুটো পথ দুদিকে চলে গেছে । আমি শ্রদ্ধা জানাই অবন্তিকে আর স্বর্ণেন্দুর পবিত্র ভালবাসাকে । বেঁচে থাকুক ভালবাসারা ।

      By Mahbuba Supti

      27 May 2017 07:40 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      স্কুল টিচার কমলাকান্তের মেয়ে অবন্তী চ্যাটার্জি। বাবা-মেয়ে দুজনই ভীষণ বই পড়ুয়া। মাইনের টাকা দিয়ে সবাই বাড়ি বানায়, বাড়ি দোতলা,তিনতলা করে আর কমলাকান্ত বই কিনে। অবন্তীর মায়ের কথা, কমলাকান্ত বাস্তববাদী না। সবাই টিউশনি করলেও কমলাকান্ত নিজের স্কুলের ছাত্র পড়ান না। শুধুমাত্র অন্য স্কুলের হলে পড়ান তাও তাকে অবন্তীর কাছে পরীক্ষা দিয়ে আসতে হয়। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই কমলাকান্তের কাছে পড়তে পারে। অবন্তী বাবা-মায়ের বড় মেয়ে। ইংরেজিতে বি.এ করছে। বাবার ইচ্ছা তাকে এম.এ করাবে এবং এর আগে তাকে চাকরি করাবে না এমন কি বিয়ে পর্যন্ত দিবেনা। হেমন্ত, বসন্ত। এরা অবন্তীর ছোট ভাই। অবন্তীর মায়ের একটা বিশেষ দুঃখ, অবন্তীর জায়গায় কোন ছেলে থাকলে বুড়ো বয়সে নিশ্চিন্তে থাকতে পারতেন। কিন্তু অবন্তীর বাবা বলেন, অবন্তী কখনোই তাদের ঠকাবে না। যাই হোক, বাবার মাধ্যমেই অবন্তীর সাথে পরিচয় ঘটে সুখেন্দুর। সুখেন্দু ফিলোসফির টিচার। আস্তে আস্তে সুখেন্দু আর অবন্তীর গভীর সম্পর্ক তৈরি হয়। অবন্তী বাবাকে সুখেন্দুর কথা জানাতেই বাবা কমলাকান্ত রাজি। কিন্তু শর্ত একটাই, অবন্তীর এম.এ শেষ হওয়ার পর বিয়ে হবে। কিন্তু আচমকাই হার্ট স্ট্রোকে মারা যান কমলাকান্ত। এম.এ আর করা হয় না অবন্তীর। সংসারের সমস্ত দায়িত্ব এসে পড়ে তার ঘাড়ে। ভাগ্যক্রমে একটা চাকরি জুটে যায় অবন্তীর। এদিকে সুখেন্দুর মায়ের বিয়ে করানোর ব্যাপারে তাড়াহুড়ো থাকলেও অবন্তির মা এখন বিয়ে দিতে রাজি না। অন্তত: দুই ছেলে বড় না হয়ে রোজগার শেখা পর্যন্ত। অবন্তী তাই বাধ্য হয়ে সম্পর্কের ইতি টানে সুখেন্দুর সাথে। তারপর নিজের মতো ব্যস্ত হয়ে পড়ে নিজেকে নিয়ে। গল্প থেকে হারিয়ে যায় সুখেন্দু। অবন্তীর মায়ের মৃত্যুর পর ভাইদের সাথে পুরোপুরি সম্পর্ক শেষ করে এক আশ্রমে চলে আসে অবন্তী। আচমকাই আবার দেখা হয়ে যায় সুখেন্দুর সাথে। তারপর? কি হয় তারপর? শেষ কাহিনীটুক না হয় বইটি পড়েই জেনে নিন।

      By Nahid Farhana

      23 Oct 2016 06:03 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      অবন্তীর বয়স যখন আট, তখন একদিন রেগে গিয়ে মা বলেছিলেন – “যেদিন মরে যাব, সেদিন বুঝবি কত ধানে কত চাল”। আজ এসেছে সেই দিন, কিন্তু অবন্তী যেন অনুভূতিহীন এক কলের পুতুল। স্কুলমাস্টার কমলাকান্তের বড় আদরের মেয়ে অবন্তী। তিন ভাইবোনের মধ্যে সবার বড় সে। বাবার মতই সাহিত্যের প্রতি তাঁর তীব্র অনুরাগ। কমলাকান্তবাবুর স্বপ্ন, মেয়েকে এম. এ. পড়াবেন; পিতার সেই স্বপ্ন সযত্নে লালিত হচ্ছে অবন্তীর মনেও। বাবা, মা, ছোট দুই ভাই আর সাহিত্যচর্চা- এই নিয়েই ছিল অবন্তীর ছোট্ট জগত; এক মনোরম দুপুরে সেই ছোট্ট জগতে পা রাখল স্বর্ণেন্দু নামের এক যুবক। প্রজাপতির পাখার মত রঙ্গিন হয়ে উঠলো অবন্তীর নিস্তরঙ্গ জীবন। ভালবাসার ঘোর লাগা দুই তরুণ-তরুণী যখন সংসার সাজানোর স্বপ্নে বিভোর, তখনি হঠাত করে তাদের জীবনে নেমে আসে রাত্রির নিস্তব্ধতা, কমলাকন্তের মৃত্যু তাদের সম্পর্ককে ঠেলে দেয় এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে। কিন্তু অদৃষ্টের খেলা তখনো কিছুটা বাকি ছিল; যার সমাপ্তি হয় তিরিশ বছর পর, ঝাড়গ্রামে, নিয়তির এক নিদারুণ প্রহসনের মাধ্যমে। ব্যক্তিগত মন্তব্যঃ আমার অসম্ভব রকমের প্রিয় একটি বই ‘জ্যোৎস্নায় বর্ষার মেঘ’। ভালবাসার সংলাপ ছাড়াও ভালবাসার গভীরতা যে কত নিবিড়ভাবে অনুভব করা যা, তাই এই বইটি পড়লেই বুঝা যাবে। এই পড়ার পর বেশ কিছুদিন পর্যন্ত আমার মন ভয়াবহ রকমের খারাপ ছিল। এখনো যতবার পড়ি, ততবারই মনের অজান্তেই ভিজে উঠে চোখ।

      By Sabiha Binte Rois

      21 Oct 2017 08:10 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা #অক্টোবর : ১৫ বই : জ্যোৎস্নায় বর্ষার মেঘ লেখক : সমরেশ মজুমদার ধরন : সামাজিক প্রকাশনী : আনন্দ পাবলিশার্স মূল্য : ২২৫ টাকা অবন্তী। দু'চোখে অপার স্বপ্ন নিয়ে বেড়ে ওঠা একটি মেয়ে। এম.এ তে ফার্স্ট ক্লাস পাওয়া,ভাল চাকরি, বাবা মায়ের মুখের হাসি এই ছিল জীবনের লক্ষ্য। বাবা স্কুলমাস্টার কমলাকান্তেরও একান্ত ইচ্ছে তাই। সাহিত্যানুরাগী বাবা সবসময় মেয়ে কে স্বপ্ন দেখার অনুপ্রেরণা যোগাতেন। হাসিখুশীতে ভরা ছিল তাদের জীবন। স্বপ্নময়ী এই মেয়েটির জীবনে একদিন অবির্ভাব ঘটে স্বর্ণেন্দু নামের এক যুবকের । চঞ্চল রঙ্গিন ফড়িং এর মত অবন্তীর নিস্তরঙ্গ জীবনে সে সঞ্চার করে অন্যরকম এক প্রাণের স্পন্দন। বাবা কমলাকান্ত চ্যাটার্জিও খুশি হয় তাদের দেখে। ঠিক করেন খুব শীঘ্রই বিয়ে দিবেন তাদের। তবে রূপকথার মত এই জীবনের হঠাৎ ঘটে ছন্দপতন। হুট করে কমলাকান্ত চ্যাটার্জির মৃত্যু এলোমেলো করে দেয় সব কিছু। স্কুলের শিক্ষক বাবা, নিতান্তই গরীব ছিলেন। বাড়িতে না আছে সঞ্চয়, না আছে ভবিষ্যৎ এর জন্য কিছু। অথচ ছোট ভাই দুটো এখনো নাবালক। পুরো সংসারের দায়িত্ব ভেঙে পড়ে অবন্তীর মাথার উপর। এম.এ পরীক্ষা, ভালবাসা, সংসারের স্বপ্ন, এমন কি প্রিয় মানুষটিও ক্রমশ দূরে সরে যেতে যেতে একসময় হারিয়ে যায় তার জীবন থেকে। একই সাথে দারিদ্র্যের কষাঘাতে পিষ্ট মায়ের বিমাতা সুলভ আচরণ অবন্তী কে করে ফেলে জরাজীর্ণ। ক্রমাগত ভেঙে পড়ে সে। হারিয়ে যায় দুচোখের সকল স্বপ্ন। অনুভূতি গুলো চুরমার হয়ে, সে তৈরি হয় কেবল মাত্র একটি রক্ত-মাংসের পুতুলে। এর মাঝেই একটু একটু করে অনেক গুলো বছর কেটে যায়। চুলে পাক ধরেও তার। অনেকদিন পর পাশে তাকিয়ে দেখে, চারিদিকে কেবল ধূষর মরুভূমি। কেউ কোথাও নেই। আর সেই স্বর্ণেন্দু, তার ভালবাসার মানুষ। জীবনের চক্রব্যূহে তার সাথে আরো একবার অবন্তীর দেখা হয়,তখন তার বয়স ৫৮। তারপর? কি ঘটে জীবনে? কেমনই বা আছে তারা? পাঠ প্রতিক্রিয়া : দীপাবলি, মাধবীলতার মতই সমরেশ মজুমদারের আরেকটি সংগ্রামী চরিত্র অবন্তী। সেই অবন্তী, যে দীপাবলির মতই জীবনময় সংগ্রাম করেছে। কাছের মানুষ গুলোর ভালবাসার দায় নিয়ে সে ছেড়েছে নিজের সব সুখ। শেষ জীবনে অন্তর্দাহে পুড়েছে সে। আরেকটি নগ্ন সত্যকে সমরেশ মজুমদার সামনে এনেছেন। তা হলো দারিদ্র্যতা রক্তের সম্পর্ককেও হার মানায়। মানুষকে প্রবল স্বার্থপর করে তোলে। বইটি যতই পড়েছি,ততই মুগ্ধ হয়েছি। আর সবচেয়ে বেশি মুগ্ধতা উপন্যাসের শব্দশৈলী তে। যারা পড়েননি, পড়তে পারেন। নিঃসন্দেহে ভাল লাগবে :)

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!