User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Oishi Parboti Datta

      14 Jan 2025 10:23 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      nice

      By Tapati

      12 Oct 2023 11:53 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      চমৎকার একটা বই

      By Biplob Datta

      11 May 2022 11:29 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Nice

      By Dr. Shamal kanty Datta

      18 May 2018 09:59 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      বস্তুনিষ্ঠ-অনুসরণীয় উপভাষা গবেষণা শুক্রবার, ১৮ মে ২০১৮ ভোরের কাগজ ** ড. মনিরুজ্জামান ** সিলেটি উপভাষার গুরুত্ব নানা কারণে। প্রান্তীয় ভাষা এবং অসমীয়া (কামরূপী) ভাষার সংলগ্নতা এই গুরুত্বের অন্যতম কারণ। এই উপভাষা সম্পর্কে মুহম্মদ আবদুল হাই এবং সৈয়দ মুজতবা আলী আমাদের আরো সচেতন করে গেছেন। তাঁদের অনুসারীদের ধারাবাহিকতায় বর্তমান গবেষক ড. শ্যামল কান্তি দত্ত বিষয়টিকে আলোচনায় আরো প্রসারিত করার প্রয়াসী হয়ে সবার ধন্যবাদার্হ হয়েছেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক হলেও আমার অবসর গ্রহণের কালে তিনি কাজে হাত দেন। ভাষাতত্ত্বের ছাত্র হিসেবে তাঁর গবেষণাগ্রন্থের আলোচনা লেখা আমার জন্য একটি আনন্দের বিষয়। তাঁর গবেষণা তত্ত্বাবধায়ক ড. মো. আবুল কাসেমও আমার অত্যন্ত প্রিয়ভাজন ছাত্র ও সহকর্মী ছিলেন। তবে আমার এবং ড. কাসেমের কারও মাতৃভাষাই সিলেটি নয়, সে অর্থে ছাত্রই এখানে শিক্ষক এবং তার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। দূর থেকে তত্ত্বকে দেখা যায়, বিষয়কে দেখতে গেলে ভূমিস্পর্শ প্রয়োজন। সে কেবল দত্তকুলোদ্ভব গবেষক শ্যামলেরই আয়ত্তে। আমরা সেখানে ভূয়োদর্শী কিংবা দূরদর্শী নই, দূরদর্শক মাত্র। সেই দৃষ্টিতে আমার দেখা ও শেখা সিলেটের জ্ঞানই এখানে আমার সম্বল। তার ওপর ভিত্তি করেই সিলেটের উপভাষা (২০১৪) শীর্ষক পিএইচ.ডি অভিসন্দর্ভের গ্রন্থরূপ সিলেটের উপভাষা : ব্যাকরণ ও অভিধান (২০১৮) নিয়ে কিছু কথা বলার চেষ্টা করবো। গবেষক বর্তমান গ্রন্থে সিলেট ভূ-অঞ্চলের সীমা ও প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য আলোচনা শেষে ভাষিক উপাদান নিয়ে পূর্বসূরিগণ যে বিশ্লেষণ করে গেছেন তা নিয়ে যেমন বিস্তৃত আলোচনা করেছেন, তেমনি নিজস্ব মাঠকর্মভিত্তিক সংগৃহীত তথ্যের (ধ্বনি-রূপ-বাক্য-অর্থগত উপাদান) ভিত্তিতে নিজস্ব বিশ্লেষণ ও মতামতও ব্যক্ত করতে চেষ্টা করেছেন সুচারুভাবেই। তাঁর এই উদ্যম প্রশংসনীয় এবং যথার্থ পরিশ্রম-ঋদ্ধ। তিনি আমাদের দেশে উপভাষার তুলনামূলক আলোচনাকারীদেরও একজন। উপভাষার নানা খুঁটিনাটি বিবরণে এবং তত্ত্বীয় আলোচনাতে তাঁর আগ্রহ ও আন্তরিকতা আমাদের মনোযোগ দাবি রাখে। সিলেটের উপভাষা তাঁর মাতৃভাষা হলেও নির্মোহভাবেই তিনি এই প্রান্তজনের ও মাতৃবুলির স্বরূপ ও বৈশিষ্ট্যটি তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছেন। আলোচনাটি পদ্ধতিসিদ্ধ বা মেথডিক্যাল ও যথাবিস্তৃত। লেখকের ভাষাও সহজ। সিলেটের উপভাষা নিয়ে ইতোপূর্বে যারা আলোচনা করেছেন, তার মধ্যে এই আলোচনাটিও যে পণ্ডিতমহলে আদরনীয় হবে তাতে আমার সন্দেহ নেই। সব আলোচনারই কিছু না কিছু সীমাবদ্ধতা থাকে। যেমন এখানেও লেখকের তাত্তি¡ক ধারণার সাথে দু’এক জায়গায় অনেকের অমিল হতে পারে। এই বিষয়টি আগে পরিষ্কার করে নেয়া যাক। তাত্তি¡ক আলোচনা একটি ভিন্ন ব্যাপার। যেমন ঐতিহাসিকভাবে লেখক ‘সিলেটি’ উপভাষাকে ‘উপভাষা মিশ্রণ’ বলেছেন। সিলেটির ধ্বনি ও রূপ সীমান্তবর্তী অসমীয়া প্রকৃতি গ্রহণ করেনি। স্বরক্ষেপে কিছু বৈচিত্র্য পাই বটে, তবে ময়মনসিংহ, কিশোরগঞ্জ এবং ওয়ারী-বটেশ্বরের প্রান্তেও তার পরিচয় বা মিল (আংশিকভাবেও) অস্পষ্ট নয়। সিলেটি ভাষার আলোচনা এসব কারণ এবং পরিপ্রেক্ষিতকে ঘিরেই। তাই এর আলোচনা খুব সরল কিংবা সহজ নয়, বরং তা যথেষ্টই আয়াসসাধ্য বলে মনে হয়। সাধারণ উপভাষা আলোচনা ধ্বনিতত্ত্ব ও রূপতত্ত্বেই সীমিত থাকে বা এই দুই বিষয়ই তাতে অধিক প্রাধান্য পায়। এখানে তার ব্যতিক্রম লক্ষ করা যায়। লেখককে আরো এগিয়ে আসতে দেখা গেছে; কারণ তিনি ‘বাক্যতত্ত্ব’ এবং ‘অর্থতত্ত্ব’কেও সমান গুরুত্ব দিয়েছেন তার আলোচনায়। অর্থাৎ ভাষার অর্থসহ উপাদান চতুষ্টয়েরই আন্তরিক ও সনিষ্ঠ বিশ্লেষণ আমরা এ গ্রন্থে পাই। লেখক প্রচুর উদাহরণ সহযোগে তাঁর আলোচনা উপস্থাপন করেছেন। বলা যায় এক্ষেত্রে তার অধিকারকেও প্রতিপন্ন করতে চেষ্টা করেছেন লেখক। কোথাও কোথাও কিছু সমস্যা যে না ঘটেছে তা নয়। এর জন্য লেখক যতটা না দায়ী তার চেয়ে অধিক দায়ী আমাদের দেশের সনাতন অধ্যয়ন বা পঠন-পাঠন রীতি। ভারতীয় ভাষাতত্ত্বের পণ্ডিতমাত্রেই জানেন উপভাষা আলোচনায় কেউই প্রায় গ্রিয়ার্সনকে এখনো অতিক্রম করতে পারেননি। গ্রিয়ার্সনের যুগ পার হয়েছে কিনা এ নিয়েও তাই সন্দেহ জাগে। সিলেটি উপভাষার সাধারণ ভাষাতাত্তি¡ক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করে লেখকের অবস্থানটিকে স্পষ্ট করা যেতে পারে। সিলেটির ধ্বনিমূল সংখ্যাগতভাবে প্রমিত বাংলা ভাষার প্রায় অনুরূপ। পার্থক্য তার অন্তর্গত গঠনে ও ব্যবহারিক রূপে, তথা ভাষাপ্রবাহের মধ্যে তার স্বরূপী অবস্থানে। এ ভাষারূপে ২৯টি ব্যঞ্জন ধ্বনি (স্পৃষ্ট ১৪, ঘৃষ্ট/উষ্ম ৬, নাসিক্য ৩, তাড়নজাত ও কম্পন ২, পার্শ্বিক ১, শিস ধ্বনি ২+১); এবং ৪টি অর্ধব্যঞ্জন। হ-লোপ এবং মহাপ্রাণতার ক্ষীণায়নে স্বর-দৈর্ঘ্য ধ্বনিমূলক প্রতিপন্ন হয়; তা ছাড়া ৩টি শব্দগত স্থানিকী টান (সমান্তবর্তী, ঊর্ধ্বগমিশ্র এবং নি¤œগ) এ ভাষায় বর্তমান। ধ্বনিতত্ত্বের আলোচনায় অন্য আলোচকদের থেকে লেখকের আলোচনার পার্থক্য কয়েকটি ক্ষেত্রে সবিশেষ। তিনি মো. জফিরউদ্দিন, সেলুবাসিত এবং মালিক আনোয়ারের বিশ্লেষণে মহাপ্রাণ ধ্বনির সংখ্যায় গড়মিল দেখিয়ে বলেছেন, সিলেটে ঘোষ ‘ঘ ঝ ঢ ধ ভ’ অস্বীকার করা যায় না। এটি পূর্ববঙ্গীয় রীতির ব্যতিক্রম। অন্যত্র অঘোষ / ফ থ ঠ ছ খ/ ধ্বনির কথাও উল্লেখ করেছেন। তার মানে প্রমিত উচ্চারণের সব কটি স্পৃষ্ট ধ্বনির অস্তিত্ব সিলেটে স্বীকার করেছেন তিনি। এর অতিরিক্ত দেখিয়েছেন উষ্মধ্বনির দিক দিয়ে সিলেট খুব ধনী। লেখক উষ্মীভবনের উৎস হিসাবে সেমেটিক ভাষাবংশীয়দের অভিবাসনের কথা বললেও এ ক্ষেত্রে নিজেই আরো গবেষণার প্রয়োজনীয়তার উল্লেখও করেছেন। তাছাড়া হল্লা, কল্লা, চিল্লা প্রভৃতি রূপ শব্দঋণ (হি.) কিংবা ঐতিহাসিক অর্জনও বটে। লেখকের ভাষায় তা সিলেটি ‘প্রবণতা’। এই প্রবণতার সূত্র ও প্রকৃতি (তা নব্য প্রবণতা কিনা ইত্যাদি) বুঝানো হয়নি। লেখক হ-ঘটিত রূপান্তর (যাকে এখানে ‘টোন’ বলা হয়েছে) এবং মূলধ্বনি/হ/ এর বৈপরীত্যিক অবস্থানের উল্লেখ করেছেন পাশাপাশি। আসলে ভারতীয় আর্যভাষায় হ-লোপ বিরল নয়, একটা সাধারণ ধর্ম। পাঞ্জাব থেকে আসাম পর্যন্ত প্রায় সর্বত্র হ কিংবা বর্গীয় ব্যঞ্জনধ্বনির মহাপ্রাণতার লোপান্তে অনুপূরক স্বর গঠিত হয়। ঢাকার বাত্তি (আলো) / বা?ত্তি (পাকাভাবে)-তে উচ্চস্বর-ভাব-এর বৈপরীত্য নিয়ে আমার এবং অনিমেষ কান্তি পালের আলোচনা আছে সিলেটিতে এই স্বরের প্রকৃতি ও ব্যবহার সম্ভবত আরো ভিন্ন এবং বিস্তৃত। সিলেটির শব্দরূপ বিশ্লিষ্ট প্রণালীর। এখানে বদ্ধরূপে ধাতু ও প্রত্যয় এবং পদানু বা খণ্ড শব্দের রূপাংশ মুক্তরূপে ব্যবহৃত হয়। অপ্রধান রূপ এবং ন্যূন (-অবয়বী) শব্দ যথা ধাতুমাত্র কিংবা আ, ব, হ প্রভৃতিও পূর্ণ শব্দের প্রকৃতি লাভ করে। মৌল শব্দ ও ক্রিয়ামূল দ্বারা সাধিত ও সংযোগমূলক ধাতু এবং শব্দরূপসমূহ গঠিত হয়। ক্রিয়ার ‘ভাব’রূপ ও ‘প্রকারা’দি গঠনের সূত্র একই। ক্রিয়াবাচক গঠন কর্তা-কর্ম রূপের বৈশিষ্ট্য নির্দেশ করে। এ ভাষার কারক-রীতি সরল, কর্ম/সম্প্রদান ভেদগত জটিল রূপের নয়। বিভক্তি-প্রত্যয়াদির ব্যবহার ব্যাকরণ নির্দিষ্ট, -আইসুন/ আইসুইন, আইতায়, যাইবায় (বিশেষত প্রশ্ন প্রত্যয় ‘নি’ ও টান বা কথিত ‘টোন’ যোগে)। এর সংখ্যারূপের গঠনরীতি বঙ্গীয় উত্তরাধিকারগত ও সামান্যগত মিশ্র। এ ভাষার প্রত্যয় ও অব্যয় রূপ, বিভক্তি, নির্দেষ্টা, কর্মপ্রবচনীয়, উপসর্গ-অনুসর্গ-বিকিরণ, সর্বনামী চিহ্ন (ফবরপঃরপং) প্রভৃতির গঠন ও বৈশিষ্ট্য সবই বিশিষ্টতাযুক্ত ও স্বাতন্ত্রজ্ঞাপক। রূপতত্ত্বে লেখকের একটি বিশিষ্ট আলোচনা ‘প্রত্যয়’। তাতে কারকবিভক্তি, লিঙ্গবাচক শব্দরূপ, বচনরূপ এবং সেই সাথে অনুকার শব্দগঠনে প্রত্যয়/বিভক্তি বা ‘লগ্নক’ গুলিরই প্রাধান্য ঘটেছে। এই অনুসন্ধানে তাতে একটা মাত্রা যুক্ত হয়েছে। বিস্তৃত উদাহরণের সংযোগ তার অন্যতম কারণ। সেটি যেমন বিশেষ্য (৩ প্রকার : ধাতু / বিশেষ্য / নাম বিশেষণ) এবং বিশেষণ (২ প্রকার : ধাতু+কৃৎ/নাম বিণ.+তদ্ধিত ) গঠনের ক্ষেত্রে তেমনই উভয় প্রকার প্রত্যয় সহযোগেও। সর্বনামের সাথে যুক্ত প্রত্যয়গুলোও নির্দেশ করেছেন তিনি। তাঁর ব্যাকরণিক উদাহরণ যুক্তিযুক্ত। মোটকথা, চট্টগ্রামীর মতো এ ভাষারও বিস্তার ও বৈচিত্র্যের প্রতিটি রূপ বা গঠনই যে কোনো গবেষকেরই বিশেষ মনোযোগ দাবি করে। শ্যামলকান্তি ভাষার এই সমুদয় বিশ্লেষণে বা সংগঠনের বিষয়ে মনোযোগ দিতে পেরেছেন বা দিয়েছেন তা বলা যাবে না। কিন্তু বহু বিষয়েই তিনি গভীরে পৌঁছাতে পেরেছেন সে কথা পাঠক মাত্রই উপলব্ধি করবেন। আলোচনার শেষাংশে বিশেষত বাক্যতত্ত্ব ও অর্থতত্ত্বের আলোচনায় সেটি আরো বিশেষভাবে লক্ষণীয়। বাক্যতত্ত্বের আলোচনায় চমস্কীয় (সঞ্জনন ধারার) এবং সাংগঠনিক বা বিবৃত ধারার মিশ্র আলোচনা আছে। বাক্যের উপাদান বা অঙ্গ-উপাঙ্গ আলোচনা এবং গঠনগত ও অর্থগত শ্রেণিভাগ, ধ্বনিদলের মতো ক্রিয়াদল ইত্যাদি বা পদবন্ধের বিবরণ, শির, প্রসারক পদাদির ব্যাখ্যা ও এক্স-বার তত্ত্বের প্রয়োগ প্রভৃতি লেখকের চিন্তাধারার বহুগামিতা প্রকাশ করে। তবে এ আলোচনা সবিস্তারে করার জন্য প্রচলিত ধারণারও বিস্তার ঘটেছে এখানে। তাতে লেখকের অবস্থান উপলব্ধি করা যায়। এ গ্রন্থের শেষ আলোচনার বিষয়টি ব্যাকরণ তথা ভাষাবিজ্ঞানের একটি আগন্তুক বিষয়। বিস্তৃত আলোচনায় না গিয়েও সেই পরিপ্রেক্ষিতে আনন্দের সাথে একটি মন্তব্য করতে চাই। প্রায় বিশ বছর আগে জ্যোতিভূষণ চাকী ব্যাকরণের একটি ‘নতুন ভাবনা’ বা প্রস্তাব হিসেবে বলেছিলেন ‘ঝবসধহঃরপং বহুক্ষেত্রসঞ্চারী, তার যে সব অংশ বাংলাভাষার বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণে সহায়ক তা ব্যাকরণে আসুক।’ তাঁর এই আন্তরিক প্রত্যাশা উক্তির উল্লেখ রেখেই শেষ কথাটি এখানে বলতে চাই যে, এ ‘বাগর্থতত্ত্বে’র গুরুত্ব বুঝেই তাঁর শেষ অধ্যায়টিতে শব্দের বা ভাষার অর্থ বিষয়ক আলোচনা দিয়েই গ্রন্থে সেই ‘নতুন ভাবনা’কে উপস্থিত করেছেন লেখক শ্যামল কান্তি দত্ত। বাংলা একাডেমির প্রমিত বাংলা ভাষার ব্যাকরণ সেই মডেলটির একটি আদর্শ হলেও এই গ্রন্থে তার বিস্তার ঘটেছে। লেখক এখানে প্রশংসার দাবিদার। যাইহোক, বাস্তবে সমালোচনা এখানে উদ্দেশ্য নয়। বহু বিষয়েই লেখক যে যথেষ্ট গভীরে পৌঁছতে পেরেছেন সে কথা আগেই বলেছি। তবে সব বিষয়ে তাঁর সাথে একমত না হলেও কিছুই আসে যায় না, বরং সেটা লেখকেরই কৃতিত্ব। গবেষক-পাঠকের কাছে আরো বহুবিধ কারণেই গ্রন্থকারের আলোচনা যে বস্তুনিষ্ঠ ও অনুসরণীয় মনে হবে, তা মোটেই অত্যুক্তি নয়। আমি লেখকের ভবিষ্যৎ সাফল্য কামনা করি।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!