User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ একটা উপন্যাস। একটা কথা না বলে পারি না -নায়কা রা কি জানি কীভাবে পৃথিবীর সেরা সুন্দরী হয়!
Was this review helpful to you?
or
অনেক সুন্দর অনুভূতির একটি বই। বইটি শেক্সপিয়ারের সত্যিই অন্যতম সৌন্দর্যের কাহিনী।?
Was this review helpful to you?
or
রোমিও জুলিয়েট শেক্সপীয়ারের লেখা অনবদ্য এক প্রেম কাহিনী। গল্পটা অসাধারণ আর দুঃখজনক। তবে অনুবাদটা তেমন ভালো নয়৷ বুঝতে প্রচুর সমস্যা হয়েছে৷
Was this review helpful to you?
or
খুব সুন্দর একটি বই?
Was this review helpful to you?
or
Good
Was this review helpful to you?
or
০৫/১২/২০২২ তারিখে এই বই আর দ্য টেমপেস্ট বই টা অডার করেছি ০৭/১২/২০২২পেয়েছি কুমিল্লা থেকেও রোমিও জুলিয়েট গল্প টা পরে অনেক ভালো লাগলো কিনতু দুরভাগ্য বশত আ্যপ টি ডিলিট হয়ে গেল কিন্তুু আমি আবার নামিয়েছি ইনশাআল্লাহ আবারও আমি বই অডার দেবো
Was this review helpful to you?
or
বই টা খুব ই দারূন।ভালো লাগার মতো একটি বই।
Was this review helpful to you?
or
onek sundor akta book amar khub valo lagce book ta dekhe aktu pore amar onek valo lagce ar puro book ta porle aro valo lagbe so nice book.aro book thakle aro sele meye book porar proti agroho hohe amar kace best book
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_রিভিউ_প্রতিযোগ_জানুয়ারি রিভিউ নংঃ২৩ বইঃ রোমিও জুলিয়েট লেখকঃ উইলিয়াম শেক্সপীয়ার, ক্যাটাগরিঃ অনুবাদ: নাটক, মূল্যঃ ১২৮ টাকা প্রকাশনীঃআদিত্য অনিক লেখক পরিচিতিঃ উইলিয়াম শেকসপিয়র ( ইংরেজি: William Shakespeare উইলিয়াম্ শেইক্স্পিয়ার্) (ব্যাপ্টিজম ২৬ এপ্রিল, ১৫৬৪; মৃত্যু ২৩ এপ্রিল, ১৬১৬) ছিলেন একজন ইংরেজ কবি ও নাট্যকার। তাঁকে ইংরেজি ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক এবং বিশ্বের একজন অগ্রণী নাট্যকার মনে করা হয়।তাঁকে ইংল্যান্ডের "জাতীয় কবি" এবং "বার্ড অব অ্যাভন" (অ্যাভনের চারণকবি) নামেও অভিহিত করা হয়ে থাকে। তাঁর যে রচনাগুলি পাওয়া গিয়েছে তার মধ্যে রয়েছে ৩৮টি নাটক,১৫৪টি সনেট, দুটি দীর্ঘ আখ্যানকবিতা এবং আরও কয়েকটি কবিতা। কয়েকটি লেখা শেকসপিয়র অন্যান্য লেখকদের সঙ্গে যৌথভাবেও লিখেছিলেন। তাঁর নাটক প্রতিটি প্রধান জীবিত ভাষায় অনূদিত হয়েছে এবং অপর যে কোনো নাট্যকারের রচনার তুলনায় অধিকবার মঞ্চস্থ হয়েছে। কাহিনী সংক্ষেপে ঃ রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট প্রখ্যাত সাহিত্যিক উলিয়াম শেকসপিয় উইলর রচিত একটি বিয়োগান্তক নাটক, যা গড়ে উঠেছে দুজন প্রেমিক-প্রেমিকাকে কেন্দ্র করে ।পরবর্তীতে তাঁদের মৃত্যু বিবাদমান দুই পরিবারকে একত্রিত করে। এটি শেকসপিয়রের জীবদ্দশায় সবচেয়ে জনপ্রিয় ও পাঠকনন্দিত নাটক। একই সাথে হ্যামলেট, এবং ম্যাকবেথও ছিলো পাঠক নন্দিত ও সমান জনপ্রিয়।উপন্যাস বা গল্পের প্রতি দায়বদ্ধ থেকে যারা সিনেমা বানিয়েছেন তারাই বাহবা পেয়েছেন। ইতালি দেশের এক সুন্দর শহর ভেরোনা—প্রাচীনত্ব আর ঐতিহ্যপূর্ণ। রাজা ছাড়াও এদেশে রয়েছে আরও দুটি অভিজাত পরিবার, ধন-সম্পত্তি আর ক্ষমতার দিক দিয়ে রাজার চেয়ে তারা কোনও অংশে কম নয়। এ দুটি বংশের একটি ক্যাপুলেট, অন্যটি মন্টেগু।বংশ দুটি ধনী ও অভিজাত হলেও তাদের মধ্যে রয়েছে চিরকালীন শত্রুতা। এ শত্রুতা যে কবে শুরু হয়েছিল তা সবার অজানা। উভয়ের সম্পর্কটা ঠিক সাপে-নেউলের মতো। উভয় পরিবারের শত্রুতার প্রভাব তাদের চাকর-বাকরদের মধ্যেও পড়েছে। রাস্তা-ঘাটে যখনই যেখানে দেখা হয়, কোনও না কোনও অজুহাতে একে অপরের সাথে ঝগড়া বাধায়, মারামারি করে—যার পরিসমাপ্তি হয় রক্তপাতে। একদিন সাতসকালে ক্যাপুলেট পরিবারের দুই চাকর স্যামসন আর গ্রেগরি এসে হাজির হল শহরের এক জনবহুল ব্যস্ত এলাকায়—তাদের উদ্দেশ্যে মন্টেগু পরিবারের চাকরদের সাথে ঝগড়া বাধানো।বিরক্তি মেশান স্বরে গ্রেগরিকে বলল স্যামসন, ‘আমি তোকে পরিষ্কার বলে দিচ্ছি গ্রেগরি, এভাবে প্রতিদিন কয়লার বোঝা বইতে পারব না আমি।’‘ঠিকই বলেছি,’ বলল গ্রেগরি, ‘ও কাজ করলে আমরা সবাই আমাদের কয়লাখনির কুলি-কামিন বলবে।’গলাটা সামান্য চড়িয়ে বলল স্যামসন, ‘দেখ গ্রেগরি! তুই কিন্তু ভুলে যাস না আমি বেজায় রাগী। রাগ হলেই আমি তলোয়ার বের করি।’‘যা! যা! তোর আবার রাগ আছে নাকি’—স্যামসনকে ইচ্ছে করে তাতিয়ে বলল গ্রেগরি।‘দ্যাখ গ্রেগরি! ভালো হচ্ছে না কিন্তু’—খেঁকিয়ে বলল স্যামসন। ‘জানিস! মন্টেগুদের বাড়ির একটা কুকুর আজ আমার মেজাজ বিগড়ে দিয়েছে।’জবাবে কী যেন বলতে চাচ্ছিল গ্রেগরি, এমন সময় তার চোখে পড়ল মন্টেগু বাড়ির দুজন বয়স্ক চাকর, আব্রাহাম আর বালথাজার তাদের দিকেই এগিয়ে আসছে। ‘ওরে স্যামসন! মন্টেগু বাড়ির ধেড়ে চাকর দুটি যে এদিকেই আসছে। নে! এবার তো তলোয়ার বের কর’—বলল গ্রেগরি।একটি ভেবে নিয়ে স্যামসন বলল, ‘নারে! আগে ওদেরই শুরু করতে দে। তাহলে আইন আমাদের পক্ষে থাকবে।’‘বেশ তাই হলে’—বলল গ্রেগরি। ‘চল, আমরা ওদের পাশ কাটিয়ে চলে যায়। যেতে যেতে আমি কিন্তু বারবার ভ্রু কুঁচকিয়া এক চোখ বুজে ওদের ভ্যাভাব।’‘উঁহু, ওতে কোনও কাজ হবে না,’ বলল স্যামসন। ‘বরঞ্চ ওদের দিকে আমি বুড়ো আঙুল নাচাব। দেখবি, ঠিক কাজ হবে তাতে।’ তাদের উদ্দেশ্য করে বুড়ো আঙুল নাচানো দেখে মন্টেগুদের একজন বয়স্ক চাকর আব্রাহাম এগিয়ে এসে বলল, ‘ওহে ছোকরা! তুমি আমাদের বুড়ো আঙুল দেখাচ্ছ?’রোমিও। সে একজন সুন্দর-সুপুরুষ-স্বাস্থ্যবান যুবক। সে শুধু সুন্দরই নয়, আচার-আচরণেও খুব ভদ্র। তার মতো সাহসী, বীর সে অঞ্চলে খুব কমই আছে। এক কথায় সে একজন আদর্শ তরুণ। বেশ ক’দিন ধরেই মন খারাপ রোমিওর। এর কারণ এক রূপসি যুবতি—নাম রোজালিন। রোমিও চায় তাকে বিয়ে করতে কিন্তু রোজালিন মোটেও খুশি নয় তার উপর। বেশ কিছুদিন ধরে রোজালিন না আসায় রোমিওর মন এতই খারাপ যে বন্ধু-বান্ধবদের সাথে পর্যন্ত দেখা করছে না সে। পাগলের মতো শুধু বনে বনে ঘুরে বেড়াচ্ছে। তার দুজন অন্তরঙ্গ বন্ধুর মধ্যে একজন মন্টেগু কর্তার ভাইপো সেনর বেনভোলিও, অপরজন রাজার আত্মীয় মার্কুলিসও। দাঙ্গা বন্ধ হবার পর রোমিওকে খুঁজতে খুঁজতে তারা এসে হাজির হল সেই গভীর জঙ্গলে।অনেক খোঁজাখুঁজির পর তারা দেখা পেল রোমিওর। যার জন্য রোমিওর এ অবস্থা, সেই রোজালিনকে নিয়েও হাসি-ঠাট্টা করল তারা। কিন্তু তাতে দমে না গিয়ে বন্ধুদের অনুনয় করে বলল রোমিও, ‘ভাই, যে ভাবেই হোক তোরা ব্যবস্থা করে দে যাতে অন্তত একবার তার দেখা পাই। অরণ্য থেকে বেরিয়ে এসে যখন তারা রাস্তায় কথাবার্তা বলছিল, সে সময় একজন লোক এসে একটা কাগজ মেলে ধরল তাদের সামনে। কাগজটা আর কিছু নয় একটা তালিকা। তারা পড়ে দেখলে ওতে রয়েছে ভেরোনার সব সম্ভ্রান্ত বংশের নারী-পুরুষদের নাম, বাদ গেছে শুধু মন্টেগু পরিবার। যে লোকটা কাগজ নিয়ে এসেছিল সে ক্যাপুলেটদের বাড়ির চাকর—সম্পূর্ণ নিরক্ষর। কাগজে কী লেখা তা সে জানেনা—ক্যাপুলেট বাড়ি কর্তা-গিন্নিরও জানা নেই সেটা। তারা ওর হাতে কাগজটা ধরিয়ে দিয়েই বলেছেন—’এতে যাদের যাদের নাম লেখা আছে তাদের সবাইকে নিমন্ত্রণ করে আসবি। তাদের বিনীতভাবে বলবি তারা যেন আজ রাতে আমাদের বাড়িতে নৈশভোজনের আসরে যোগ দেন। সেই সাথে নাচ-গানের ব্যবস্থার কথাটাও বলে আসবি।’ রোমিও ও জুলিয়েতের মধ্যে প্রগাঢ় প্রণয় জন্মে। তাঁহাদের পিতামাতা ও প্রণয়ে কখনও অনুমোদন করিবেন না জানিয়া তাঁহারা গোপনে বিবাহ স্থির করেন এবং ফ্রাইয়ার লরেন্সের দ্বারা বিবাহ সম্পন্ন করিয়া লয়েন। ঐ সময়ে তৈবলত রোমিওর সহিত কিসে বিবাদ বাধে, তাহারই অনুসন্ধান করিয়া বেড়াইতেছিল এবং ঐ গোপন বিবাহের অনতিবিলম্বেও তাহার উদ্দেশ্য-সাধনে বিশেষ যত্নবান হয়। পাঠ্য প্রতিক্রিয়াঃ ভেরোনা শহরে শেক্সপিয়ার কোনদিনই যাননি। কিন্তু এই শহরকে উপজীব্য করে তিনি তিন তিনটি নাটক লিখেছিলেন যার ভেতর সবচাইতে জনপ্রিয় হল রোমিও এন্ড জুলিয়েট।গত শতাব্দীর মধ্যযুগে ইতালির রাজ্যগুলি ছিল স্বাধীন এবং শহরগুলি পরিচালিত হত প্রভাবশালী ও বিত্তশালী পরিবার দ্বারা,একইসাথে পরিবারে পরিবারে ঝগড়া-বিবাদ;হানাহানি-খুনোখুনি তখনকার যুগে একটি নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপার ছিল।এমনই একটি আবহকে কেন্দ্র করে এবং ভেরোনা শহরকে ভিত্তি করে শেক্সপিয়ার নির্মান করেন অমর প্রেমকাহিনী রোমিও এন্ড জুলিয়েট।এককথায় অসাধারণ তার অন্য সব গল্পের মতো।