User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Shirin Akter Ritu

      04 Mar 2022 11:56 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বই: তেপান্তর লেখক: মো. ফরহাদ চৌধুরী শিহাব প্রকাশনী: ভূমিপ্রকাশ মুদ্রিত মূল্য: ১৫০ টাকা জনরা: উপন্যাস (সামাজিক) স্পয়লার‍যুক্ত সংক্ষিপ্ত রিভিউ: এ গল্প দুই মানব-মানবীর। এ সমাজের কোনো এক ঘুপচি গলিতে পাশাপাশি ফ্লাটে বাস করা অসম ভালোবাসাযুক্ত দুই মানুষের গল্প। গল্পের নায়িকার নাম বিস্তৃকা। গল্প-উপন্যাসের নায়িকারা উপন্যাসিকদের ভাষ্যরসে দুধেআলতা রঙা, দীঘল কালো চুল আর অসম্ভব সুন্দর মায়াময় হাসির অধিকারিণী হয়। কিন্তু এতো শুধু উপন্যাস নয়, উপন্যাসের মোড়কের আড়ালে লুকিয়ে থাকা বাস্তবতার প্রাচীর ঘেরা গল্প। যে গল্প আমরা শুনতে চাই না, দেখতে চাই না তবু জোর করে এর শেষটুকু দেখানো হয়। আমরা কাঠপুতলির মতো দেখে যাই, নির্বাক দর্শক হয়ে। আস্বাদন করি এর পরতে পরতে থাকা প্রতিটি হাহাকার মেশানো গল্পগুলো। বলছিলাম বিস্তৃকার কথা। কালো রঙের মেয়েটির কথা; যে আহামরি সুন্দর না, সাদামাটা জীবনে সাদামাটা যাপনে অভ্যস্ত এক তরুণী। এই উপন্যাসে বিস্তৃকার শৈশব, কৈশোর আর তারুণ্যের কিছু খন্ডাংশ দেখা যাবে। শৈশব আর কৈশোরের বেশিরভাগ অংশ জুড়ে উপন্যাসের কাহিনি এগিয়েছে মৃত্তিকার জীবনকথা নিয়ে। মৃত্তিকা পরিবারের বড় সন্তান, সম্পর্কে বিস্তৃকার বড় বোন। বাবা মোশতাক আহাম্মেদের অনেক স্বপ্ন ছিল মৃত্তিকা বড় হয়ে ডাক্তার হবে। বোর্ডস্ট্যান্ড করা মৃত্তিকা ডাক্তারি পড়ার জন্য মেডিকেলে ভর্তিও হয়েছিল নিজের যোগ্যতাবলে। কিন্তু বাস্তবতার আঘাতে তাকে স্থানচ্যুত হতে হয়। বাবা স্ট্রোক করে প্যারালাইজড হয়ে বাসায় বিছানায় পড়ে থাকেন। পরিবারের চার ভাইবোনের মধ্যে মৃত্তিকা বড়। মৃত্তিকার মা রোকসানা খানম স্বামীর চাকরি পেয়ে নিজের মতো করে সংসারটা গুছিয়ে নিতে পারতেন। কিন্তু কিছুদিন পর স্বামীর অকস্মাৎ মৃত্যুতে খেই হারিয়ে ফেলেন। শতাব্দী ধরে চলমান মজ্জাগত শিক্ষা তার আত্মবিশ্বাসকে দমিয়ে ফেলেছিলো। তাই মৃত্তিকার প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও তাকে বিয়ে করার জন্য বাধ্য করেন। জীবনে চলার পথে কাউকে না কাউকে নিজের জীবন/স্বপ্ন বিসর্জন দিতে হয়। মৃত্তিকা তাই ডাক্তারির স্বপ্ন জলাঞ্জলি দিয়ে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে বাধ্য হয়। বিয়ের পরও মৃত্তিকা ডাক্তারির পড়া চালিয়ে যেতে থাকে। স্বামী হিসেবে শওকত অনেক ভালো। সরকারি চাকরিতে বেশ ভালো একটা পদে আছে। কিন্তু ঝিনুকের জীবন নিয়ে যে জন্ম নিয়েছে তার জীবনে সুখ বেশিদিন সইলো না। বিয়ের বছরখানেক পর মৃত্তিকাকে মানসিক চাপ দেয়া হয়। ঘরের বৌ ডাক্তারি পড়ে কী হবে? বাইরে ছেলেপেলের সাথে অবাধে মেলামেশার সুযোগ, যদি অন্য কোনো ছেলের হাত ধরে চলে যায়? স্বামীর চেয়ে বেশি যোগ্যতা হওয়া যে এক নারীজীবনে অভিশাপ তা মৃত্তিকাকে উঠতে বসতে বুঝিয়ে দেয়া হয়। শ্বশুড় শাশুড়ির এধরণের কথায় ভয়াবহ মানসিক চাপে পড়ে মৃত্তিকা। কিন্তু এই ক্ষুদ্র সময়ে সে স্বামী শওকতকে অনেক ভালোবেসে ফেলে। স্বামীর সুখের কথা চিন্তা করে ভবিষ্যতের কথা না ভেবেই হুট করে বাচ্চা নিয়ে ফেলে সে। কিন্তু এতেও সমাজের মুখ বন্ধ হয় না। বাচ্চাটা আসলেই শওকতের তো? নাকি বাইরে যাদের সাথে ডাক্তারি পড়ে তাদের কারো? নইলে এতো তাড়াতাড়ি বিয়ের বছরখানেকের মধ্যে শিক্ষিত কেউ বাচ্চা নেয় নাকি? মৃত্তিকা নিজেকে বঞ্চিত মনে করে। করবেই বা না কেনো? পরিবারের বড় সন্তান হওয়াতে নিজের স্বপ্ন জলাঞ্জলি দিয়ে বিয়ে করেছে আর সেখানেও দুদণ্ড শান্তি নেই। শওকত বাচ্চা হওয়ার পর কেমন যেন বদলে গেছে। কাছের মানুষগুলোকে আর আপন মনে হয় না। দিগন্তের সীমারেখার মতোই তাদের পর মনে হয়, ঠিক চেনা যায় না। মৃত্তিকার জীবনের এরকম কিছু গল্প শেষ হয় বিস্তৃকার কৈশোরে। এরপর চলতে থাকে জীবন তার দুর্বার গতিতে। সময় তো থেমে থাকে না। কিছু পুরনো স্মৃতি বিশেষ কিছু সময়ে জেগে উঠে মাত্র। এই জেগে উঠা স্মৃতি নিয়েই জীবন চলতে থাকে তার নিজস্ব ধারায়। বিস্তৃকার মেজ বোন হৃত্বিকা আর মিশুকের ভূমিকা উপন্যাসে খুব নগণ্য ছিল। এরপর উপন্যাসের কাহিনি এগোতে থাকে বিস্তৃকার ছোটবেলার বন্ধু দীপ্ত আর বিস্তৃকার সম্পর্ক নিয়ে। দীপ্ত বিস্তৃকার সমবয়সী বন্ধু। হিসেবে দুজন একই ক্লাসে পড়ার কথা ছিল। কিন্তু নিউমোনিয়ার কারনে দীপ্ত একটা পা হারায় ছোট থাকতেই। তাই বিস্তৃকার এক ক্লাস নিচে ভর্তি হয় ছেলেটা। দীপ্ত ছোটবেলা থেকেই বিস্তৃকাকে ভালোবাসতো। দুষ্টুমি করে বিস্তৃকাকে 'বিষ্ঠাপা' বলে ডাকতো। এতে বিস্তৃকাও ক্ষেপে গিয়ে দীপ্তকে মারতো অনেক। স্কুল কলেজে জুনিয়র হলেও ভার্সিটি ভর্তির সময় বিস্তৃকা দীপ্তর সাথেই পরীক্ষা দিয়ে একই বছরে একই ভার্সিটিতে ভর্তি হয়। আলাদা ডিপার্টমেন্ট হলেও পাশাপাশি বাসা হওয়াতে দুজন একইসাথে যাওয়া আসা করতো। এভাবে দুজনের সম্পর্ক বেশ ভালোভাবেই চলতে থাকে। কিন্তু দীপ্ত মাস্টার্সে থাকাকালীন চাকরি পাবার পর সম্পর্কের সমীকরণ পাল্টে যায়। এতোদিনের দুষ্টুমির ছলে বলা কথাগুলো পূর্ণতা পায়। কিন্তু দীপ্তর প্রতিবন্ধকতার দায় সমাজ এড়াতে পারে না। দীপ্ত ডিবেটে চ্যাম্পিয়ন হওয়া ছেলে, অষ্টম শ্রেণিতে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছিল, কবিতা লিখে আবৃত্তি করে মঞ্চ কাঁপিয়ে দেবার ক্ষমতা রাখে। তাতে কী? সমাজ চোখে আঙুল দিয়ে তার একটা পা আর ক্রাচ দুটো দেখিতে দেয়। এই সমাজ স্বাভাবিক মানুষের, এই সমাজ পঙ্গুত্বের ভার বয়ে চলা কারো না। দীপ্তর হাজারো গুণ থাকার পরেও তার পায়ের প্রতিবন্ধকতা তাকে সমাজের স্বাভাবিক জীবনযাপনের স্বীকৃতি দেয় না। বিস্তৃকা আর দীপ্তর সম্পর্কে তাই ছন্দপতন হয়। দীপ্ত জোর করে দূরে চলে যায় বিস্তৃকার কাছ থেকে। বিস্তৃকা কী পারবে দীপ্তকে স্বাভাবিক জীবনে অভ্যস্ত করতে? তাদের সম্পর্কের পরিণতি কী? জানতে হলে পড়তে হবে 'তেপান্তর'। পাঠ প্রতিক্রিয়া: লেখকের এই বই দিয়েই তাঁর সাথে পরিচয় হয়েছিল। লেখনী নিয়ে কী বলবো, কোন ভাষায় ফুটিয়ে তুলবো বুঝে পাই না। উপন্যাসের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা দিনের একটা নির্দিষ্ট সময়ে ঘটেছে। এ সময়টা সন্ধ্যার ঠিক পূর্বমুহূর্তে আকাশ যখন গোলাপী-কমলা রঙের মিশেলে আলোকিত হয় সে সময়টাকে ইঙ্গিত করে। এ মায়াবী আলোকে কনে দেখা আলো বলে। নামটা বেশ লেগেছে। পুরো বই একবসাতে না পড়ে একটু একটু করে পড়াতে আনন্দ লেগেছে বেশি। কারন কথাগুলো একেবারে গিলে ফেলার মতো ছিল না। কিছু অংশ পড়ে ভাবনার গভীরে ডুবে যেতে হয়েছে। আমি পুরো বই দুইবার পড়েছি। একবার পড়ে মন ভরেনি তাই আবার পড়েছি। কিছু অংশ বেশি পড়েছি। দ্বিতীয় পৃষ্ঠায় লেখক যে কবিতাটা লিখেছেন সেটা এতো ভালো লেগেছে যে অন্তত দশবার আবৃত্তি করে ফেলেছি। এরচেয়ে বেশি আর কিছু বলতে পারছি না। দ্বিতীয়বার পড়ার পরও আমি কাহিনির প্রভাবে আচ্ছন্ন হয়ে আছি। আমার লেখাতেও সে প্রভাব পড়েছে মনে হচ্ছে। প্রিয় কবিতা: এই বইয়ের মূল আকর্ষন লেখনী। উপন্যাস হবার পরও এই বইয়ের দ্বিতীয় পৃষ্ঠায় খুব সুন্দর একটা কবিতা পড়েছি। লেখকের লেখা কবিতাটি পড়ে অনেক ভালো লেগেছে। নিচে আমার ভালোলাগার কবিতাটি তুলে ধরছি- "যে মেয়ে সারাজীবন সুঁইয়ের ভয়ে নাক ফুটালো না, তার নাক ফুলের এত শখ যে আমার হাত ছুঁয়ে একদিন বলেই ফেললো, 'আমাকে নাকফুল কিনে দেবে?' আমি হা হা করে হেসে ফেললাম, 'পরবে কেমন করে? তোমার না সুঁই সুতায় ভীষণ ভয়?' লাজুক একটা হাসি দিলো মেয়েটি, 'কেউ একটা নাকফুল একটু সাধ করে কিনে তো আর দেয়নি যে নাক ফুটাবো?' আমি তাকিয়ে মেয়েটার চেহারার সব রঙ গোণার চেষ্টা করতে থাকি। লাজুকতার রঙ, সাধ জাগা রঙ, অনুনয় আর ভালোবাসা মেশা একটা গ্লাস পেইন্টের রঙ, আর একটা নাকফুলের রঙ। তোমার মুখে এই কথাগুলোর সাথে সেই রংধনুটা দেখবো বলে কতদিন ধরে একটা নাকফুল বুক পকেটে নিয়ে ঘুরছি... তোমার নাকের ডান দিকটায় একটা সাদা পদ্ম দেখার শখটা যে এতকাল সুঁইয়ের ভয়ে শিকোয় তোলা ছিল! যাক, আজ শিকে ছিঁড়েছে। এখন একটা সূর্যমূখীর স্বপ্ন নিয়ে হাঁটতেই পারি। তোমার কপালে একটা সূর্যমুখী দেখার জন্য আমার বুক পকেটটা আজ খালি করে দিচ্ছি তাই। কাল থেকে তোমাকে না জানিয়ে বুকে একটা সূর্যমুখী নিয়ে অবিরাম হাঁটবো আর হাঁটবো তোমার পাশে..." প্রচ্ছদ, বাঁধাই, বানান ও অন্যান্য: প্রচ্ছদে দেখা যায় একজন মানবী কনে দেখা আলোর দিকে তাকিয়ে আছে। উপন্যাসের কাহিনির সাথে পুরোপুরিভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণ। ছোট বইতে বাঁধাই নিয়ে তেমন সমস্যা হয় না। এই বইতেও বাঁধাই ঠিক আছে। বানান বিভ্রাটের মুখোমুখি হতে হয়নি। অন্তত আমার চোখে পড়েনি। যেকোনো পাঠক নিশ্চিন্তে পুরো বই পড়ে তৃপ্তিদায়ক অনুভূতি আস্বাদন করতে পারবেন।

      By Tasnim Rime

      31 Jan 2019 12:55 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      বই: তেপান্তর জনরা: সামাজিক (উপন্যাসিকা) লেখক: মোঃ ফরহাদ চৌধুরী শিহাব প্রকাশনী: ভূমি প্রকাশ প্রকাশ কাল: বইমেলা ২০১৮ প্রচ্ছদ: মাহমুদ অাল বশির (অালোকচিত্রকার) মুদ্রিত মূল্য: ১৫০৳ কাহিনী সংক্ষেপ: দুটো পরিবারকে কেন্দ্র করে গল্পের কাহিনী প্রবাহ চলে। গল্পের নায়িকা বিস্তৃকা, যার শৈশব, কৌশরের কিছু স্মৃতি অার বড়বোন মৃত্তিকার গল্প নিয়ে তেপান্তর এর সৃষ্টি। মোশতাক আহম্মদের চার সন্তানের মধ্যে বড় সন্তান মৃত্তিকা, বিস্তৃকার বড় বোন। মেধা, মননে সব দিক থেকে শ্রেষ্ঠ, বাবার ইচ্ছা বড় হয়ে মেয়ে ডাক্তার হবে। বোর্ডে স্ট্যান্ড করে অবশেষে নিজ যোগ্যতা বলে ভর্তিও হয় ডাক্তারি পড়ার জন্য। কিন্তু বাস্তবতা যে ভিন্ন কথা বলে, হঠাৎ স্ট্রোক করে বাবা প্যারালাইজড হয়ে বিছানায় পড়ে থাকেন। স্বামীর চাকরি পেয়ে মা রোকসানা খানম তখন পরিবারের হাল ধরেন। সংসারের টানাপোড়নের মধ্যেও চলছিল কোনরকমে মৃত্তিকার পড়ালেখা। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস তখনো বাকি। স্বামীর অকাল মৃত্যুতে দিসেহারা হয়ে পড়েন রোকসানা খানম তাই মেয়ের অাপত্তি সত্ত্বেও বিয়ে দিয়ে দেন মৃত্তিকাকে। পরিবারের অন্যদের সুখের কথা চিন্তা করে নিজেকে বলি দিতে তাই রাজি হয়ে যায়, কিন্তু এ যেন কেবল মহাপ্রলয়ের শুরু। শ্বশুড় বাড়িতে মেনে নিতে চায় না তার পড়ালেখা চালিয়ে যাওয়ার ব্যাপার। স্বামীকে বুঝিয়ে কিছুটা ম্যানেজ করতে পারলেও দিন দিন ঝামেলা বাড়তেই থাকে। শত বাধা বিপত্তির মধ্যে অাবার একটা ভুল করে বসে মৃত্তিকা মেডিকেলে পড়াশোনা একবছর বাদ দিয়ে সন্তানের মুখ দেখার চিন্তা করে। জন্ম নেয় মৃত্তিকারর মেয়ে সেখানেও প্রশ্ন ওঠে এ সন্তানের বাবা কে? এত সব নোংরা প্রশ্ন অার সংসারের অশান্তিপূর্ণ অাবহাওয়ায় শেষ পর্যন্ত পরনতি কী হয় মৃত্তিকার? মৃত্তিকার ঝামেলা, পরিবারের টানাপোড়ন এ সময়ে বিস্তৃকার একমাত্র সাথী দিপ্ত, সমবয়সী হলেও টাইফয়েড কেড়ে নেয় জীবন থেকে একটা বছর সাথে চলার শক্তি একটা পা। পঙ্গুত্বের কারনে দীপ্ত এক ক্লাস নিচের ছাত্র হয়ে যায় বিস্তৃকার। কিন্তু ভার্সিটির ভর্তির সময় অাবার একসাথে হয়ে যায়য়। পাশাপাশি বাসা থাকায় বন্ধুত্বটা কেবল সেখানেই সীমাবদ্ধ থাকে নি। চিরকুটের অাড়ালে বন্ধুত্ব গড়িয়ে ভালেবাসায় পরিনতি নেয়। মনের মিল হলেও সমাজ যে মেনে নিতে চায় না তাদের। অাবৃতি, বক্তৃতায় মঞ্চ কাঁপানো, লেখাপড়ায় ভালো হওয়া সত্ত্বেও একটা পা না থাকার প্রতিবন্ধকতা তাকে দূরে সরিয়ে দেয় বিস্তৃকার থেকে। অপেক্ষার পালা শুরু হয়...! ফ্লাপের কিছু কথা দিয়ে শেষ করছি কাহিনী, "এলোমেলো ঠান্ডা একটা বাতাস শুরু হয়েছে। সামান্য কেঁপে ওঠে বিস্তৃকা, এখনও তাকিয়ে রয়েছে দিগন্তের দিকটায়। মাঠটার ওপর কুয়াশা নামতে আরম্ভ করেছে। সত্যিই কি ক্রাচে ভর করে কেউ আসছে?" নিজস্ব মতামত: দু'বোন মৃত্তিকা বা বিস্তৃকার জীবনের ক্ষুদ্রাতি ক্ষুদ্র ঘটনায় সাজানো এ উপন্যাসিকা। সাবলীল ভাষায় জীবনের মারপ্যাঁচের ঘটনা অার সমাজের নোংরা বাস্তবতার কিছু চিত্র নিয়ে লেখা তেপান্তর। বইয়ের সব থেকে ভালো লাগার বিষয় হচ্ছে বিস্তৃকা অার দীপ্তর ছোট ছোট চিরকুট পাঠানোর অভিনব পদ্ধতি। কাহিনী প্রেক্ষাপট, বর্ননা সবকিছুই মন ছুঁয়ে যাওয়ার মত। সামজিক গল্প পছন্দ করেন যারা তারা এক বসায় শেষ করে তৃপ্তির ঢেকুর তুলতে পারবেন।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!