Our User Product Reviews

বইটি অনেক ভালো

বেশ ভালো বই

বিজ্ঞান ভিত্তিক তথ্য সম্বলিত একটি বই। অনুবাদক ভালো একটি বই উপহার দিয়েছেন, যা বাংলা সাহিত্য , বিজ্ঞান ভিত্তিক তথ্য সমৃদ্ধ হলো ।

বইটা দেখেও চোখ বন্ধ করে নিতে পারেন আমি পুরো বইটা পড়েছি এবং অনেক কিছু জানতে পেরেছি অনেক কিছু শিখতে পেরেছি এবং আমার চিন্তা শক্তিও পূর্বের তুলনায় এই বৃদ্ধি পেয়েছে আমি সেটা নিজেই বুঝতে পারছি অনেক জটিল বিষয়গুলোকে সহজ করে বোঝানোর চেষ্টা করা হয়েছে এবং যেহেতু স্টিফেন হকিং তাই ব্ল্যাক করার জগতে আপনারা অভিনব অভিযানে অনেক কিছু আবিষ্কার করতে পারবেন

Good

Well

অনেক ভালো বই । পড়ে খুব ভালো লাগলো।

So good

A very good book

ভালো

বিজ্ঞান কে নতুন ভাবে প্রকাশ করেছে আমার কাছে এই ব‌ইটি । আলহামদুলিল্লাহ অনেকটাই ভালো লেগেছে । খারাপ তেমন কিছু পাইনি । তবে ভাষান্তর টা আরেকটু সহজ হলেও হতে পারতো । ধন্যবাদ ☺️

অনুবাদ একদমই ভালো না, মূল বইয়ের অনেককিছু স্কিপ করা হয়েছে। প্রিন্ট কোয়ালিটি ও খারাপ।

Nice book

one of the best book if you interested in your universe

ভালো ছিলো..

best book

অসাধারণ!!

it still doesn't explain everything

Glamorous!

অনুবাদ ভালো মানের হয়েছে।

just amazing

সার্ভিস খুবই ভালো, শিপিং চার্জের জন্য হুটহাট ১-২টা বই কিনতে পারিনা।

Unbelievably nice

ভালো লাগলো কিন্তুু পারছেল সহ পোস্ট অফিস সহ অনেক টাকা

পড়ে দেখা যাক

আমি স্যারের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই, যে স্টিফেন হকিংয়ের তাঁর অনুবাদকৃত সমস্ত বই আমি পড়েছি। আমি স্যারকে স্টিফেন হকিংয়ের আরও বই অনুবাদ করার অনুরোধ জানাতে চাই। আমি আপনার অন্যতম বৃহত্তম ভক্ত। ধন্যবাদ .

খুবই ভাল একটা বই

This book is so good.

Amazing book

It is really very informative.

Good

good

You guys are totaly awesome....I jst want to say thanks for send this books we requierd quickly...Everyone should read more and mre books as it is the main eay to learn something new and i hope you guys will always help us to collect our likery books...

best

অনেক সুন্দর বইটির অনুবাদ ।

Nice book.

আজ এই একবিংশ শতাব্দীতে এসে আমরা মানুষেরা মহাবিশ্বকে নিজের পদানত ভাবতে শুরু করেছি। ব্যবহারিকভাবে কথাটা খুব একটা ভুল না। তবে বিজ্ঞানীরা আজও এই আত্বতৃপ্তিতে ভুগতে পারেন না, কারণ আজও তাঁরা আবিষ্কার করতে পারেননি এই মহাবিশ্বের সৃষ্টির যথার্থ কারণ; বুঝতে পারেননি এই সুবিশাল মহাবিশ্বের অন্তর্নিহিত শৃংখলার অস্তিত্ব। বিজ্ঞান, আরো সুনির্দিষ্টভাবে বলতে গেলে তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের যা মূল উদ্দেশ্য- সমগ্র মহাবিশ্বকে একটি সহজ নিয়মে ব্যাখ্যা করা, সেই জাদুর কাঠিটি আজও তাঁরা করায়ত্ত করতে পারেন নি। বিশ শতকে আবিষ্কৃত হয় কোয়ান্টাম তত্ত্ব, যা বিশ্লেষণ করে অতিক্ষুদ্র অণু-পরমাণুর কারসাজি; অন্যদিকে আইনস্টাইন প্রণয়ন করেন সাধারণ আপেক্ষিকতা, যার ক্ষেত্র মহাবিশ্বের বৃহৎ জগত। নিজ নিজ ক্ষেত্রে ব্যাপক সাফল্য পেলেও এরা প্রত্যেকে যেন দুই মেরুর বাসিন্দা। প্রকৃতির চারটি মৌলিক বলের মধ্যে বিদ্যুৎ চৌম্বকীয় বল, দুর্বল নিউক্লীয় বল, শক্তিশালী নিউক্লীয় বল- এ তিনটিকে কোয়ান্টাম তত্ত্ব ব্যাখ্যা করতে পারলেও মহাকর্ষের জন্য ফিরতে হয় সাধারণ আপেক্ষিকতার কাছে। ফলে একটি সূত্রের সাহায্যে মহাবিশ্বকে ব্যাখ্যার গুড়ে বালি। কিন্তু বিজ্ঞানীরা তা মেনে নেবেন কেন? অলঙ্ঘনীয় বাধাকে পেরোবার জন্য নিত্যনতুন উপায় খোঁজা যাদের প্রকৃতি, তারা তো হাত পা গুটিয়ে বসে থাকতে পারেন না। তাই তারা এখন নেমেছেন একটি সার্বিক তত্ত্বের সন্ধানে, যার পোশাকি নাম “The Theory of Everything” স্টিফেন হকিং, বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় বিজ্ঞানী, শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে যিনি তাঁর প্রখর বুদ্ধিমত্তার স্বাক্ষর রেখেছেন মহাকাশের নক্ষত্রের গায়ে গায়ে, পরিণত হয়েছেন জীবন্ত কিংবদন্তিতে- তাঁর কলম ছুঁয়ে বেরোনো অনেকগুলো রত্নের একটি “দ্যা থিওরি অব এভরিথিং”। এই বইটির নামের সাথেই লেখক জড়িয়ে দিয়েছেন এর পরিচয় : মহাবিশ্বের জন্ম এবং শেষ পরিণতি। মোট সাতটি বক্তৃতায় লেখক তুলে ধরেছেন মহাবিশ্বের সৃষ্টি, বর্তমান অবস্থা এবং সম্ভাব্য শেষ পরিণতি সম্পর্কে বর্তমান সময় পর্যন্ত প্রণিত সকল তত্ত্ব এবং তাদের সার্থকতা ও সীমাবদ্ধতা, আর তা করা হয়েছে একটিও সমীকরণ ব্যবহার না করে। প্রচলিত কাঠখোট্টা বিজ্ঞানের বইয়ের চেয়ে তাই অনেকাংশেই আলাদা এই বইটি। লেখকের রসবোধের পরিচয়ও পাওয়া যাবে পাতায় পাতায়। সবচেয়ে বড় কথা, পড়তে গিয়ে কোথাও অহেতুক আঁটকাতে হবে না, অথচ মনে গভীর দাগ কেটে যাবে। বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানবিষয়ক লেখা পড়তে গেলে কোন জায়গায় বাধে তা এই ঘরানার পাঠকেরা ভালোভাবেই জানেন। সে হিসেবে এই বইটির অনুবাদক অবশ্যই প্রশংসার দাবিদার। বইটির আরো কিছু ইতিবাচক দিক উল্লেখ না করলে বইটির প্রতি অন্যায় করা হবে। বইটির প্রত্যেকটি বক্তৃতার সাথে সংযোজিত হয়েছে কিছু প্রয়োজনীয় তথ্যনির্দেশ , যা সাধারণ পাঠককে বিষয়টি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পেতে সাহা্য্য করবে। জানি, লেখাটা দীর্ঘতর হয়ে যাচ্ছে, তবুও ব্যক্তিগত কিছু অনুভূতির কথা না লিখে পারছিনা। পাঠ্যবইয়েরও কোনো অধ্যায় পরপর দুবার পড়ার রেকর্ড আমার নেই, অথচ এই বইটা আমি পরপর দুবার পড়ার থেকে নিজেকে কিছুতেই আঁটকাতে পারিনি। এর কারণ এটা নয় যে বইটা দুর্বোধ্য; এর কারণ হল বইটা মানুষের আগ্রহকে জাগ্রত করে- মানুষের সেই শাশ্বত কৌতূহল, যা সৃষ্টির শুরু থেকে আজ পর্যন্ত মানুষকে প্ররোচিত করেছে মহাবিশ্বের রহস্যের পেছনে ছুটে বেড়াতে, ঈশ্বরের পাতা রহস্যাজালকে ছেড়ার নেশায় সে ছুটে বেড়িয়েছে গ্রহ-গ্রহান্তরে।এই যাত্রা অবিরাম, তবুও মানুষের ক্লান্তি নেই। এ কথাটি তখনই বোঝা যায়, যখন চলৎশক্তিহীন বিজ্ঞানী শুধুমাত্র চিন্তার শক্তির ওপর ভর করে ব্যক্ত করেন এক দুঃসাহসী আশাবাদ- “আমরা যদি একটি সম্পূর্ণ তত্ত্ব আবিষ্কার করতে পারি, তাহলে সেটি শুধু কয়েকজন বিজ্ঞানীই নয়, সময়ের সঙ্গে সঙ্গেএর মূলনীতিগুলো সবাই বুঝতে পারার কথা। তখন দার্শনিক, বিজ্ঞানী আর সাধারণ মানুষসহ আমরা সবাই একসংগে আলোচনায় অংশ নিতে পারব কেন আমরা এবং এই মহাবিশ্ব অস্তিত্বশীল। আমরা যদি এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাই, সেটিই হবে মানবজাতির চূড়ান্ত অর্জন। আর ঠিক তখন থেকেই আমরা বুঝতে পারব ঈশ্বরের মন।“ জগতে বিস্তৃত ছলনার জাল ছিঁড়তে পারব কি না জানি না, তবুও চলুন না, সুদূর মহাকাশের দিকে তাকাতে শিখি। স্টিফেন হকিং এর কথা মতো, “ কৌতূহলী হোন।

:)

this books are just awesome

খুবই ভালো লেগেছে বইটি

one of the best book I ever read

পুরো অসাধারন জ্ঞানের আঁধারকে বাংলা ভাষায় রুপ দিয়েছেন অতি যত্নে। স্টিফেন হকিং এর লেখা নিয়ে তো প্রশ্নই তোলা যাবে না। আর হ্যা, আজকাল আপনার অনুবাদকে চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করা যায়।

চমৎকার!

This is an excellent book. It's so easy for everybody. very easy and meaningful explain.

অসাধারণ

অসাধারণ

one of the best books i ever read.full of information and knowledge.if u read this book and understand almost everything you will gain some excellent knowledge

Nice

nice

nice book

বইয়ের নাম:দ্য থিওরি অব এভরিথিং ( মহাবিশ্বের জন্ম ও শেষ পরিণতি) লেখক: স্টিফেন হকিং অনুবাদ:আবুল বাসার ক্যটাগরি:গনিত , বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রকাশনী:প্রথমা প্রকাশন পৃষ্ঠা সংখ্যা:১৫১ মূল্য:২৭২৳ ব্যক্তিগত রেটিং:৯.৫/১০ মহাবিশ্ব কেমন???? কীভাবেই বা এর উৎপত্তি????? মানুষ তো আর দেখে আসেনি..... তাহলে কিভাবে পৃথিবী সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা এত কিছু বের করলো????কিভাবেই বা বুঝলো মহাকাশের বৈশিষ্ট্য??? পৃথিবী গতির বিষয়গুলোই বা কিভাবে বের করলো?????কেন সকলে তা মেনে নিলো????? এসব প্রশ্ন আমাদের মনে প্রায়ই আসে। আসলে এতকিছু একদিনের সাধনায় সম্ভব হয় নি। হাজার হাজার বছর ধরে মানুষ কৌতুহলের বশে করে আসছে পর্যবেক্ষন।যুক্তি দিচ্ছে সাথে মিলিয়ে।যার অনেক কিছু ভুল ছিল। এবং তা পরবর্তীতে বাতিল করা হয়েছে।মহাবিশ্ব কি রকম??সেখানের কোথায় কি আছে??? এবং এর শেষ পরিনতি কি হবে এসব তথ্য ভরা স্টিফেন হকিং এর বই দ্য থিওরি অব এভরিথিংসবইটি আমাদের সুবিধার্থে অনুবাদ করা হয়েছে। বইটি একবার হলেও আপনার পড়া উচিত।☺ Happy reading....

কোনো প্রকার কার্ড ছাড়া কি ক্রয় করা সম্ভব নয় মানে Cash On Delivery কি সম্ভব নয় আর তাছড়া ঢাকার বাহিরে ডেলিভারি চার্জ কত ফ্যাক্টঃ জেলা ব্রাক্ষণবাড়ীয়া

Onek kichu jante parlam boi ta pore onk vo laglo sotti onk valo chilo book ta jast wow

মহাবিশব, পড়তে পড়তে কোথায় যে হারিয়ে গেছিলাম , সেটা নিজেও বুঝতে পারি নাই, বেস্ট বুক আমার দেখা, এরকম আরো কিছু বই এর নাম সাজেস্ট করলে অনেক খুশি হবো।

just wow

মহাবিশ্ব সম্পর্কে মানুষের জানার আগ্রহ বরাবরই তীব্র। "দ্য থিওরি অফ এভরিথিং" বইটি লিখেছেন বিখ্যাত বিজ্ঞানী "স্টিফেন হকিং"। এই বইটিতে এই মহাবিশ্ব কিভাবে জন্ম হয়েছে এবং তা কিভাবে একদিন ধ্বংস হয়ে যাবে তার ব্যাখ্যা সুন্দর ভাবে পর্যালোচনা করা হয়েছে। এই মহাবিশ্ব সম্পর্কে যাদের মনে অনেক আগ্রহ রয়েছে তাদের অনেকটা আগ্রহ মিটাতে পারবে। বইটিতে মহাবিশ্ব সম্পর্কে অনেক অনেক তথ্য দেওয়া আছে যেগুলো আমাদের অনেক অজানা এর সাথে পরিচয় করিয়ে দেবে ।

উপস্থাপনা তেমন ভালো লাগেনি। জোর করে কেউ লিখিয়েছে এমনটি মনে হয়েছে। তবু যারা কিনতে চাই কিনতে পারেন।

কেমন হতো যদি এতো এতো সমীকরণ নয় বরং একটি সমীকরণ দিয়েই মহাবিশ্বের সমস্ত কিছু কে ব্যাখ্যা করা যেতো? এ যুগের বিখ্যাত পদার্থ বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং এর বই “দ্য থিওরি অব এভরিথিং” এই প্রশ্নটিকে কেন্দ্র করেই লিখা।বুঝিয়ে দিয়েছেন এর সম্ভাবনা ও বাস্তবতা।তাছাড়াও পৃথিবীর সৃষ্টি,বিগ-ব্যাং,মহাবিশ্বের ঘনত্ব সহ আরো নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।মহাকাশ বিজ্ঞান নিয়ে আগ্রহী সকলের চাহিদা পূরণ করতে পারবে বইটি।

এটা খুবই ভালো বই।

very nice book

স্ট্রিং থিওরিকে অনেকে থিওরি অব এভরিথিং বলে থাকেন।কিন্তু এই বই টি সেই ধারনাই বদলে দিয়েছে।এই বই এ মহাবিশ্ব এর সবকিছু ব্যাখ্যা করার জন্য বিকল্প মৌলিক কিছু বিষয়কে বিবেচনা করা হয়েছে। সব মিলিয়ে stephen hawking এর কথাগুলোকে দারুনভাবে খাঁটি বাংলায় অনুবাদ করা হয়েছে এই বইটিতে।বইটি অবশ্যই সকলের পড়া উচিত মহাবিশ্ব এর রহস্য সম্পর্কে জানার জন্য।দারুন একটি বই।। বিজ্ঞান বিষয় এ পড়তে আগ্রহী সকলের জন্যে বইটি suggested রইল।

great ...!

বিজ্ঞান বিষয়ক দারুণ বই। ধন্যবাদ বাশার ভাই.......

মহাবিশ্বের জন্ম এবং শেষ পরিনতি, কিভাবে মহাবিশ্বের সৃষ্টি হল এবং সম্পর্কে সব তথ্য এ বইটিতে দেওয়া আছে। মহাকাশ সম্পর্কে আমার কাছে সেরা বই লেগেছে আপনারা অবশ্যই কিনতে পারেন। This book is realy good, You can by this book. I read this book and my Experience is very good. THANKS.

বইটি অসাধারণ। মহাবিশ্ব সৃষ্টিতত্বের বিভিন্ন মডেল বর্ণনা করা হয়েছে এই বইতে। তাছাড়া সার্বিক তত্বের সম্ভাবনাও এতে তুলে ধরা হয়েছে। কৃষ্ণগহ্বর নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। সব মিলিয়ে জ্ঞানপিপাসুদের জন্য বইটি খুবই ভালো।

খোঁজাখুজি বাদ দেন এটা পড়ুন। অনেস্টলি বলতেছি, এটা মাস্টারপিস।

বিংশ শতাব্দীতে মানবজাতির বুদ্ধিবৃত্তিক দুটি মহান আবিষ্কার আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ত্ব এবং কোয়ান্টাম মেকানিক্স । নিজ নিজ ক্ষেত্রে পরীক্ষা থেকে শুরু করে ব্যবহারিক বিচারে দুটি তত্ত্বই চরমভাবে সফল । তবে দুটি তত্ত্বই একইসঙ্গে সঠিক হতে পারে না ; অন্তত তাদের বর্তমান রূপে । তাই বিজ্ঞানীরা এখন নতুন এক তত্ত্বের খোঁজে মাঠে নেমেছেন , যে তত্ত্ব দিয়ে বিপুল পরিসরের মহাবিশ্ব আর ক্ষুদ্র পরিসরের পরমাণুকে একই সঙ্গে ব্যাখ্যা করা যাবে । এ তত্ত্বেরই পােশাকি নাম থিওরি অব এভরিথিং ' বা সার্বিক তত্ত্ব । কিন্তু কেমন হবে বহু প্রত্যাশিত সেই তত্ত্বটি ? এ বইতে সেই উত্তর খুঁজেছেন পদার্থবিদ স্টিফেন হকিং।

অনেক ভালো একটি বই। আমার কাছে অনেক ভালো লাগল।?

বইটি অসাধারণ। কিন্তু সবার জন্য নয়। এই বইটি আমি যখন অষ্টম শ্রেণিতে পরি তখন অর্ডার করেছিলাম। ডেলিভেরিও অনেক ভাল ছিল। তবে বইটির বেশির ভাগই বুঝিনাই। এটা বুঝতে হয়তো আরো জানা লাগবে। তাই আমি বলবো যারা দশম শ্রেণির উপরে পড়ো, তাদের জন্য ভাল হবে। তাছাড়া সবই ভালো।

No sentence ever u told until reading the book

very nice book...thanks rokomari.com

Nice

মানবজাতির বুদ্ধিবৃত্তিক দুটি মহান আবিস্কার আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ব এবং কোয়ান্টাম মেকানিক্স। প্রথমটির কাজ মহাকর্ষ, স্থানকাল তথা মহাবিশ্বের বৃহৎ পরিসর নিয়ে। দ্বিতীয়টি কাজ করে অতিক্ষুদ্র পরমাণুর গহন রাজ্য। নিজ নিজ ক্ষেত্রে পরীক্ষা থেকে শুরু করে ব্যবহারিক দিকে দুটি তত্বেই সফল। তবে দুটি তত্ব একই সাথে সফল হতে পারে না, অন্তত তাদের বর্তমান রূপে। কিন্তু এ দটিকে একত্রিত করে একটি পূর্ণাঙ্গ তত্ব পেতে পদার্থবিদদের একাধিক চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। স্ট্রিং থিওরিকে একসময় এমনই এক পূর্ণাঙ্গ তত্ব বলে ভাবা হয়েছিল। কিন্তু এ তত্ব থেকে পাওয়া কোনো ভবিষ্যদ্বাণী এখনো বাস্তব পরিক্ষায় প্রমান করা যায়নি। ভবিষ্যতেও সে সম্ভাবণা ক্ষীণ বলেই বিজ্ঞানীদের আশঙ্কা। তাই এখন নতুন এক তত্বের খোঁজে মাঠে নেমেছেন তারা, যা দিয়ে বিপুল পরিসরের মহাবিশ্ব ও ক্ষুদ্র পরিসরের পরমাণু রাজ্যকে একসুতোয় গাথাঁ যাবে। এ তত্বেরই পোশাকি নাম থিওরি অব এভরিথিং। কিন্তু কেমন হবে বহু প্রত্যাশিত সেই তত্ব? কী করা যাবে সেই তত্ব দিয়ে? তাতে কী এই মহাবিশ্বের সব রহস্যের জবাব পাওয়া যাবে। এ বইতে এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন তাত্বিক পদার্থবিদ স্টিফেন হকিং। আকারে ক্ষীণ, বক্তব্যে সংক্ষিপ্ত হলেও যা গুরুত্ব ও তাৎপর্য্ বিপুল।

বুয়েট থেকে পাশ করা লোকটি কথাসাহিত্যিক হয়েছেন কিংবা হয়েছেন মার্কেটিং বিশেষজ্ঞ। আবার অন্যদিকে কৃষিবিশ্ববিদ্যালয় থেকে আসা লোকটি হয়েছেন বিজ্ঞান লেখক। প্রথমআলোয় এসব পাওয়া যায় শুধু। তারা নতুন ক্ষেত্রে অত্যন্ত সফল। এখানে অনুবাদক ভাষা নির্বাচনের ক্ষেত্রে যে বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়েছেন, অসাধারণ! কঠিন বইটিকে সুখপাঠ্য করার জন্য লেখক অনেকদিন মর্যাদা পেয়ে যাবেন!

The theory of everything. Blackhole niye janar iccha chilo. Sir Stephen Hawking = ❤

সুপার,ডুপার,বাম্পার বই

মহাবিশ্ব কেমন? কীভাবে এর উৎপত্তি? মানুষ তো আর পৃথিবীর বাইরে, দূরে কথাও গিয়ে পৃথিবীকে সামগ্রিক ভাবে দেখে আসে নি। তাহলে কিভাবে পৃথিবী সম্পর্কে এতো কিছু বের করল? কীভাবেই বা বুঝলো মাহাকাশের বৈশিষ্ট্য? পৃথিবীর গতির বিষয়গুলোই বা কীভাবে বের করল? কেন সকলে তা মেনে নিল? এসব প্রশ্ন আমাদের মাথায় কম আসে নি। আসলে এতো কিছু একদিনের সাধনায় সম্ভব হয় নি। হাজার হাজার বছর ধরে মানুষ কৌতূহলের বশে করে আসছে পর্যবেক্ষণ। যুক্তি দিচ্ছে পর্যবেক্ষণের সাথে মিলিয়ে। যার অনেক কিছু ভুল ছিল যা পরে বাতিল হয়েছে। মহাবিশ্ব কীরকম? এখানে কোথায় কী আছে এবং এর শেষ পরিণতি কী হবে এসব তথ্যে ভরা বিজ্ঞানী 'স্টিফেন হকিং' এর বই 'থিওরি অব এভরিথিং' যা আমাদের সুবিধার্থে বাংলায় অনুবাদ করা হয়েছে।

Reading Experience When I am writing about Stephen Hawking I have to be careful to comment. Let's Start then When I found this book it made me excited to read so I put it on my purchase list. After purchase, i was confused thinking that I am from business field and the book is all about science more specifically about the origin of the universe and its destination, did I make a mistake? But the writer name makes me confident to start reading. After reading about 30 pages my confusion is cleared and I am happy with my choice. The reason is the writer and his very native writing skills which made the theories explained to me in the possible easiest way. Though for my knowledge level it took some time than usual to complete the book but I am satisfied with what I gained from this book. I must say, Stephen Hawking, not only the greatest scientist of this age but also has the skill to teach science to general people. About The book The book is about the universe, its origin, and destination. The book is divided into 7 speeches. Ths speeches discuss universe, its expansion, Time, Blackhole and the ultimate destination of this expanding universe. These speeches can be helpful for general people to have an idea about the topics but one thing to mention it's not a book that explains every terms and theory. Its a generalized discussion about the universe. So, i am rating this book 5 stars and exponential Love for the writer Stephen Hawking.