User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Mahmudul Hasan

      04 Apr 2021 11:17 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      "সৃষ্টির শুরু ত্রীৎ দিয়ে, সৃষ্টির শেষেও ত্রীৎ। ত্রীৎ ছিল, ত্রীৎ আছে, ত্রীৎ থাকবে..." বই : একজোড়া চোখ খোঁজে আরেকজোড়া চোখকে লেখক : জাহিদ হোসেন প্রকাশনা : বাতিঘর প্রকাশনী প্রকাশকাল : ২০১৮ প্রচ্ছদ : ডিলান পৃষ্ঠাসংখ্যা : ৯৬ মলাট মূল্য : ১৪০ 'লভক্রাফটিয়ান হরর' থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে জাহিদ হোসেন লিখেছেন ভিন্নধর্মী নভেলা 'একজোড়া চোখ খোঁজে আরেকজোড়া চোখকে'। কেন ভিন্নধর্মী সে প্রসঙ্গে আসছি একটু পরেই। জাহিদ হোসেনের লেখা আমার বরাবরই ভালো লাগে। ডার্ক হিউমর, বোল্ড ডায়ালগ, গা-গুলানো ভিসারাল বিবরণ, পপ কালচার রেফারেন্স—এসবই উনার সিগনেচার এলিমেন্ট। স্বাভাবিকভাবেই এর সবই এখানেও বিদ্যমান। বইয়ের দুর্দান্ত প্রচ্ছদটি করেছেন ডিলান। গল্পের সাথে চমৎকারভাবে মিলেছে। নভেলাটির মূল গল্প মফস্বলের বস্তিতে গা ঢাকা দেয়া লেখক আসগর আলীকে কেন্দ্র করে। একদিন চায়ের দোকানে সাচ্চুর কাছে অদ্ভুত এক গল্প শোনেন তিনি। পরে সেই গল্পের সুলুক-সন্ধানে পরাবাস্তব এক অভিযানে বেরিয়ে পড়েন। সঙ্গী হন রেহমান সিদ্দিক ও তার বোন। আগের অনুচ্ছেদে, আসগর আলীর গল্পকে যদিও মূল গল্প বলছি। কিন্তু এই গল্পের ভিত্তি আরও ৪টি গল্প। মোট ৫টি অতিপ্রাকৃত গল্প বলা হয় পুরো বইয়ে—আপাত দৃষ্টিতে সম্পর্কহীন। কিন্তু আসলে এগুলো সবই কানেক্টেড। স্পয়লার সেকশনে বইটাকে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছি। আশাকরি, পাঠকের প্রশ্নগুলোর সহজবোধ্য উত্তর পাওয়া যাবে। স্পয়লার অ্যালার্ট মূল যে হরর এলিমেন্ট ত্রীৎ, সে বহু প্রাচীন। সৃষ্টির শুরু থেকে আছে, হয়তোবা মানুষেরও আগ থেকে। এই ব্যাপারটা প্রতিষ্ঠা করার জন্য ইথিওপিয়ার লালিবেলার কাহিনী বা মহেঞ্জোদারো আধ-ভাঙ্গা পানপাত্র ভূমিকা রেখেছে। বাকী ৪টা গল্পকে ট্রু-স্টোরি বেইজড ফ্যাক্টস্‌ হিসেবে উত্থাপন করা হয়েছে। এগুলো অবশ্যই ট্রু-স্টোরি, কিন্তু সেটা আমাদের পরিচিত পৃথিবীতে না। বরং জাহিদ হোসেন যে ইউনিভার্স সৃষ্টি করেছেন সেখানে। সাধারণত, অন্যান্য বইয়ে এরকম তথ্য বদল হয় চরিত্রগুলোর আলাপে। কিন্তু এখানে আলাদা গল্পের মাধ্যমে ফাইন্ডিংস আকারে উপস্থাপন করা হয়েছে। এই অ্যাপ্রোচটা আকর্ষণীয়। গল্পে রেহমান সিদ্দিক যে বই লেখেন শেষ দিকে, সেটাই আসলে আমরা উপন্যাস আকারে পড়ছি! আসগর আলীও একটা বই লিখতে চেয়েছিলেন, যার শুরু হবে একটা কবিতা দিয়ে, শেষও হবে একই কবিতা দিয়ে। আমরা যে বই পড়ছি সেটা শুরু হয় ত্রীৎ কবিতা বা শ্লোক দিয়ে। শেষ হয় 'একজোড়া চোখ খোঁজে আরেকজোড়া চোখকে' কবিতা দিয়ে। ইতোমধ্যে পাঠক বুঝে যাবেন পরেরটা ত্রীৎ শ্লোকেরই বঙ্গানুবাদ! একই ভাবে ফাইন্ডিংস আকারে আসা গল্পগুলো রেহমান সিদ্দিকের এতো বছরের গবেষণালব্ধ জ্ঞান। উনি যে নন-ফিকশন লিখতে গিয়ে প্রেমের ফিকশন গল্প লিখে ফেলেন বইয়ে, সেই ছাপই কিন্তু পাওয়া যায় মূল উপন্যাসে! এভাবেই বই ও তার বাস্তবতা মিলে মিশে একাকার হয়ে গেছে। লভক্রাফটিয়ান জনরার একটা গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে, কসমিক এন্টিটির তুলনায় মানুষ খুবই ক্ষুদ্র। মানুষের পক্ষে এদের বিরুদ্ধে কোনোভাবেই জেতা সম্ভব না। পরিণতিটা কিছুটা বিলম্ব করতে পারে সর্বোচ্চ। এখানেও রেহমান সিদ্দিক ফাইনালি তার এই অসহায়ত্বই স্বীকার করতে বাধ্য হলেন। ত্রীৎ রয়ে গেলো, সরাসরি ওদের সংস্পর্শে আসলেন, তার লেখা বই ওরা নিয়ে গেলো! অমীমাংসিত যে ব্যাপারটা রয়ে যায়, আসগর সাহেব যে কবিতাটা বহু বছর আগেই লিখেছেন, সেটা ত্রীৎ-এর শ্লোক! উনি কীভাবে এতো আগে তা লিখতে পেরেছিলেন? আমার ধারণা, অনেক আগে থেকেই ত্রীৎ-রা তার উপরে নজর রেখেছে, যোগাযোগ করেছে। আসগর সাহেব হয়তো সাব-কনশাসলি এই শ্লোকের অনুবাদ করে ফেলেছেন। এজন্যই প্রথমবার গুহায় ত্রীৎ উনাকে পালিয়ে যেতে দেয়, অদ্ভুতভাবে তাকায়। যদিও আসগর সাহেবের বীর্যই কেন লাগবে, সেটা পরিষ্কার না। ত্রীৎ-এর সিলেকশন প্রসেস আমরা জানিনা।

      By Tasnim Rime

      30 Jan 2019 09:31 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বই: এক জোড়া চোখ খোঁজে অারেক জোড়া চোখকে জনরা: লাভক্র‍্যাফটিয়ান হরর (নভেলা) লেখক: জাহিদ হোসেন প্রকাশনী: বাতিঘর প্রকাশ কাল: বইমেলা ২০১৮ পৃষ্ঠা: ৯৬ প্রচ্ছদ: ডিলান মুদ্রিত মূল্য: ১২০ কাহিনী সংক্ষেপ: নিজের কুকীর্তির জালে অাটকে পড়ে মফস্বলে গা ঢাকা দেয় লেখক মোহাম্মদ আসগর অালী। নতুন গল্পের প্লট খুঁজতে থাকে অবসর কাটানোর ফাঁকে। একদিন চায়ের দোকানের অাড্ডায় শুনতে পায় এক অদ্ভুত রহস্যময় গল্প। ল্যাংড়া সাচ্চুকে নিয়ে সেই গল্পের উৎস সন্ধানে নেমে পড়ে পরাবাস্তব একজগতে। সেই অভিযাত্রায় অারো সাক্ষাৎ মেলে ইউনিভার্সিটি'র লেকচারার রেহমান সিদ্দিক অার তার ছোট বোন ফারহানা। রেহমানের কাছ থেকেই জানা যায় বহুবছর অাগের রহস্য ঘেরা কিছু ঘটনা। অনেক বছর অাগে অস্ট্রেলিয়ার ব্রিগুদা গ্রাম লন্ডভন্ড করে দিয়ে মৃত্যুপুরীতে পরিনত করে দেয় কোন এক অদ্ভুত প্রাণি। ছিন্নবিচ্ছিন্ন মানব দেহ, অদ্ভুত রকমের আঠালো পদার্থ অার মাছের আঁশ ছাড়া কিছুই মেলে না সে মৃত্যুর রহস্যে। সেসব নিয়ে ঘাটতে গিয়ে অারো জানতে পায় সাইবেরিয়ার নাতাশা কিংবা বনশ্রীর মক্ষীরাণী অ্যালিসের বিভৎষময় রহস্যজটে ঘেরা মৃত্যুর কাহিনী। সব কাহিনী যেন একসূত্রে গাঁথা সেই বিজাতীয় ভাষায়.." ত্রীৎ ব্লীয়াৎ, ত্রীৎ ব্লীয়াৎ, ত্রীৎ ব্লীয়াৎ..." তারা কী পারবে এই রহস্যে ঘেরা কাহিনীর জট খুলে রহস্যের সমাধান করতে!?? নিজস্ব মতামত : লাভক্র‍্যাফটিয়ান হরর নিয়ে তেমন কোন ধারনাই তখন ছিল না, একদম নতুন জনরার বই। পড়ার সময় যতটা না হরর অনুভূতি হয়েছে তার থেকে বেশি ছিল গা গোলানো ছমছম করা স্যাঁতসেঁতে মিশ্র এক বিদঘুটে অনুভূতি। লাভক্র্যাফটিয়ান হরর মানেই হয়তো এমন কিছু অনুভূতি। অার সেক্ষেত্রে পড়ার সময় বইয়ের পৃষ্ঠার সাথে পাঠকের মগজেও চোখের এমন পরিবেশ সৃষ্টি লেখক করতে পেরেছে তার সুন্দর সাবলীল বর্ণনার মাধ্যমে। এখনো মনে হয় গা ঘিনঘিনে অাঠালো কোন শুঁড়ওয়ালা প্রাণি হাজার হাজার চোখ নিয়ে তাকিয়ে অাছে কোন ফাঁকা দিয়ে। সেই চোখ বুঝি এখনই অাক্রমন করতে অাসবে বা গিলে খেয়ে নেবে। তবে চোখে লাগার মত বিষয় ছিল অতিরিক্ত সেক্সুয়াল কন্টেন্ট এবং স্ল্যাং ব্যবহার, গল্পের প্রয়োজনে হলেও অতিরিক্ত মনে হইছে ব্যপারটা। এ বিষয়টা বাদ দিলে বইটা বেশ ভালো লাগছে হরর না হলেএ কিছুটা ভয়ার্ত অনুভূতি সৃষ্টি করতে পারছে লেখক।

      By Sanjid Parvez

      06 Feb 2018 02:35 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      পাশ্চাত্যের সাহিত্য বলুন বা চলচ্চিত্র, সত্যি বলতে হরর রিলেটেড তাবৎ পপুলার কালচারে এইচ.পি. লাভক্রাফট এক অবিসংবাদী নাম। জীবদ্দশায় দারিদ্র্যের সাথে নিদারুণ লড়াই চালিয়ে খ্যাতির দেখা না পেলেও, গত শতকের ২০ আর ৩০-এর দশকে যে স্বকীয় সাহিত্যকর্ম রেখে গেছেন এই নিভৃতচারী, আত্মকেন্দ্রিক লেখকটি, তার প্রভাব পরবর্তীকালে সুস্পষ্টভাবে ধরা দেয় পাশ্চাত্যেরই নানা প্রখ্যাত হরর ফিকশন লেখক আর সিনেমার পরিচালকদের কাজে। আর তাই আজও বিদেশী সাহিত্যের স্টিফেন কিং, ক্লাইভ বারকার, নিল গেইম্যান কিংবা চলচ্চিত্রের স্টুয়ার্ট গর্ডন, জন কারপেন্টার, স্যাম রেইমি থেকে শুরু করে রিডলি স্কট বা গিয়ারমো ডেল তরো’রা পর্যন্ত সবাই তাঁকে এক বাক্যে স্বীকার করে নিতে দ্বিধা করে না যে “One of the most influential Horror writers of all time”। Cthulhu mythology কিংবা Ancient Ones আর Older Gods-দের নিয়ে লাভক্রাফট তাঁর গল্পগুলোতে সৃষ্টি করেছিলেন এমন এক স্বকীয় রহস্যময় জগতের যার গভীরে ছিল আদিম পৃথিবীর ভয়ংকর সব দেবতা বা অপদেবতাদেরকে ঘিরে বেড়ে ওঠা অজানা আতঙ্কের অভূতপূর্ব সব গল্প। ছিল তাদের বর্তমান পৃথিবীতে আবার ফিরে আসার আশংকা আর মানব সভ্যতা গুড়িয়ে দেয়ার মত বিপদের যত হাতছানি কিংবা ভয়ংকর সব আলামত। লাভক্রাফটের নিজস্ব লেখনীর মধ্য দিয়ে যা পেয়েছিল এক স্বতন্ত্র মাত্রা আর পরবর্তীতে এই সমস্ত গল্পের উপর ভিক্তি করে বা এর দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে, নানা এলিমেন্টগুলো নিয়েই জন্ম হয় “লাভক্র্যাফটিয়ান হরর”...হরর প্রেমী পশ্চিমাদের কাছে যা কিনা আজও ভীষণ পচ্ছন্দ আর আগ্রহের এক সাব-জনরা। আমাদের এদিকে লাভক্র্যাফটিয়ান হরর নিয়ে সেভাবে আদৌ কোন চর্চা এর আগে হয়েছে কিনা আমার জানা নেই, তবে সবথেকে যে ব্যাপাটা ব্যক্তিগতভাবে আমাকে অবাক করত তা হল বাংলা অনুবাদ সাহিত্যেও লাভক্রাফটের চোখে পড়ার মত অনুপস্থিতি। তবে সুখবর হল এখন অনেক নতুন আর পেশাদার লেখকের হাত ধরেই সেই অবস্থার পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। জাহিদ হোসেনের “এক জোড়া চোখ খোঁজে আরেক জোড়া চোখকে” লাভক্রাফটের কোন অনুবাদ গল্প নয়, বরং এক সার্থক লাভক্র্যাফটিয়ান হরর নভেলা। ফেসবুকে যখনই এই বইটির খবর পেয়েছিলাম “লাভক্র্যাফটিয়ান হরর”-এর তকমায়, তখনি সত্যি বলতে না পড়েই মনে মনে এই তরুণ লেখকের তারিফ করেছিলাম একটি লাভক্র্যাফটিয়ান হরর লেখার মত সাহস বা দুঃসাহস দেখানোর জন্য। প্লটের বিস্তারিত বা সংক্ষিপ্ত বিবরণে না যেয়ে, আমি শুধু এটুকু বলব লাভক্র্যাফটিয়ান হরর সম্পর্কে ব্যক্তিগতভাবে আমার যতটুকু কমবেশি ধারণা আছে, তার উপর ভিক্তি করে বলতে হয় লেখকের কাজ এখানে ‘লাভক্র্যাফটিয়ান হরর’ নিয়ে প্রথমবারের প্রয়াস হিসেবে বেশ ভাল হয়েছে। নিজস্ব লেখনীর ঢঙ্গে আমাদের এখানকার প্রেক্ষাপটের মধ্য দিয়ে লাভক্রাফটিয়ান ধাঁচে দূরদেশের অতীতের কিছু রহস্যময় ঘটনা আর তথ্য উপাক্তকে সময়ে সময়ে রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করে প্লটটা দারুণ মুন্সিয়ানার সাথেই দাড় করানো হয়েছে। চমকপ্রদ লেগেছে লাভক্রাফটের সিগনেচার এলিমেন্টগুলো কতটা দক্ষতার সাথে গল্পে জুড়ে দেয়া হয়েছে। আর অ্যাডাল্ট আর ডিস্টার্বিং কনটেন্টের প্রয়োগও ছিল চোখে পড়ার মত। লেখককের অবশ্যই আরও একটি ধন্যবাদ প্রাপ্য অযথা পাতা বাড়িয়ে উপন্যাস হিসেবে দাড় করানোর কোন সস্তা প্রয়াস না করে প্লটের আবেদনকে আগাগোড়া যতটা সম্ভব অটুট রেখে নভেলার আঙ্গিকে সাজাবার জন্য। শেষ করব এই বলে যে, গল্পের মেজর এলিমেন্টগুলো যেহেতু অনেকটা লাভক্রাফটের The Shadow over Innsmouth তথা The Deep Ones-দের আদলেই করা, তাই আগামীতে Cthulhu’র আগমন নিয়ে এর একটা সিক্যুয়েলও আশা করা যেতেই পারে!

      By Prothom dey

      08 Aug 2021 07:37 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      আমার একটুও ভালো লাগে নি

      By Zunaid Ahmed

      24 Feb 2019 01:06 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      This is the first Lovecraftian horror novel , I have read, by a Bangladeshi author, and I have to admit it was a very enjoyable read. A must read...

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!