User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
আমার অনেক পছন্দের একটা বই
Was this review helpful to you?
or
A very nice book I have ever seen in my life.. ami jodio ordhek porechilam but jototuku prchi ami 100% surely bolte prbo onk beshi interesting ekta boi... I highly recommend it. Cyclone is the best. apnara nishshondehe ei boi ti nite parents. thank you for the amayzing book and service
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ
Was this review helpful to you?
or
good book
Was this review helpful to you?
or
y
Was this review helpful to you?
or
It’s a thrilling book Thanks jafar sir.
Was this review helpful to you?
or
এই বইটি অসাধারণ ছিল। পড়ে অনেক আনন্দিত হয়েছি।
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ একটি বই ♥️♥️
Was this review helpful to you?
or
The book is amazing ☺️☺️
Was this review helpful to you?
or
one of the best book
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ একটি বই
Was this review helpful to you?
or
boi ta mojar
Was this review helpful to you?
or
an amazing book by zafar iqbal. everybody should try it . its a story of a brother and a sister who were best friend of each other . but a cyclone brought misery in their small life. brother was adopted by a rich man and sister was tortured in a safe home. do you want to know what is next ? read cyclone by muhammed zafar iqbal.
Was this review helpful to you?
or
Quite Wonderful book!
Was this review helpful to you?
or
খুব হৃদয়স্পর্শী একটি কিশোর উপন্যাস। প্রতিটি চরিত্র যেনো বাস্তব, চোখের সামনে খেলা করে। বইটা পাঠক কে আটকে রাখতে সক্ষম। গল্প শেষ না করে পড়া থেকে ওঠা যায় না, এর কারণ অসাধারণ কাহিনী এবং পাঠকের মনে ' এর পর কি হবে' এমন একটা আকাঙ্ক্ষা তৈরির সক্ষমতা। প্রত্যেকটা চরিত্র ও ঘটনার চমৎকার বর্ণনা দিয়েছেন লেখক, তাই বইটি জীবন্ত। বইপ্রেমীদের পড়ে ভালো লাগার কথা। পরিশেষে বলব, এই বইটি সবার পড়া উচিত।
Was this review helpful to you?
or
বইটির নাম: সাইক্লোন লেখকের নাম: মুহম্মদ জাফর ইকবাল ধরণঃ শিশু-কিশোর উপন্যাস মূল্যঃ ২৫৫ টাকা প্রকাশনীঃ তাম্রলিপি বিজলি নামের একটি মেয়ে নাইনে পড়ে,তার ছোট ভাই খোকন। মা সবসময় অসুস্থ থাকে ও বাবা সবকিছুর বিষয়ে উদাসীন। আমিন নামের এক লোক বিজলিকে স্কুলে যেতে মানা করত সে মেয়ে বলে। কিন্তু সে এই কথায় তার কিছু যায় আসত না।বিজলির স্কুলের স্যার তাদের গ্রামের সাত নম্বর বিপদ সংকেতের কথা শুনে স্কুলের সবাইকে আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে বলে। বিজলি এ কথা তার বাবা ও সবাইকে বললে আমিন লোকটি সবাইকে কুসংস্কারমূলক কথা বলায় কেউ আশ্রয়কেন্দ্রে যায় না। সেই রাতেই আসে মারাত্মক সাইক্লোন।সে তার ভাইকে নিয়ে বড় গাছে উঠে। সারা রাতের এই সাইক্লোন এর পর পুরো গ্রামের মানুষ ও তাদের মা-বাবা পানিতে ভেসে মারা যায়। পুরো গ্রামে শুধু তারা দুইজন বেঁচে থাকে। আমার খুবই কষ্ট লাগে যখন বিজলি তার ভাই কে এতো কিছুর পর খুঁজে পায় কিন্তু তার ভাই তাকে চিনতে পারে না।
Was this review helpful to you?
or
জাফর ইকবাল এর অন্যতম কিশোর উপন্যাস সাইক্লোন। এই উপন্যাসে তিনি দুই ভাই বোন এর গভীর ভালোবাসা ও স্নেহ মমতা ফুটে উঠেছে। তাদের জীবনের গভীর সংকটময় মুহূর্তে তারা কিভাবে বিশেষ করে বিজলী কিভাবে পরিবেশের সাথে মানিয়ে নিয়ে সংগ্রাম করে যায় এবং অবশেষে সফল হয় তাই তুলে ধরা হয়েছে ।
Was this review helpful to you?
or
ভালো লেগেছিলো , কিন্তু একটু ফিল্মি ফিল্মি ভাব এসেছিল যেটি না আসলে দারুণ হতো ।
Was this review helpful to you?
or
বিশাল রকমের কোন প্রত্যাশা নিয়ে আমি স্যারের বই পড়তে বসি না এখন আর। ওনার বই দেখে আনন্দে আত্মহারা হয়ে যাওয়ার বয়সটা বোধহয় ফেলে এসেছি। তারপরও বইমেলা থেকে স্যারের একটা বই না কিনলে কোথায় যেন একটা অপূর্ণতা থেকে যায়। বিজলী নামের এক সাহসী মেয়েকে নিয়ে এই বইটি। হ্যাঁ, থিম পুরনোই বলা চলে। স্যারের বহু গল্পে এরকম কাহিনী বহুবার উঠে এসেছে। তাই একে আলাদা করে ভাল লাগানোর তেমন কিছু নেই সত্যি। স্যারের বই পড়ে বড় হয়েছি তো, তাই সবই কেমন যেন চেনা লাগে। কিন্তু এই বইটিই যখন ফোর-ফাইভে পড়া কোন বাচ্চা প্রথমবারের মত পড়বে, সে আনন্দ পাবে। প্রথমবার ‘আমি তপু’ পড়ে আমার মন যেমন খারাপ হয়েছিল, সেও নিশ্চয়ই সেরকম অনুভব করবে বিজলীর জন্য! বই উৎসর্গ অংশে নভেরার কথা পড়ে মন বিষণ্ণ হয়েছে। জীবন কঠিন, ভীষণ কঠিন।
Was this review helpful to you?
or
A really great book to know about the sufferings of life.Everyone must read this book for at least one time to know how it feel if you lost your family and become alone in an unknown city.
Was this review helpful to you?
or
সত্যিই অতি অসাধারণ একটি উপন্যা্স। এ্কটি মেয়ের সাইক্লোনের সাথে যুদ্ধ করা এবং তার ভাইয়ের জীবনের সাথে ঘটা নির্মম এ্কটি কাহিনি।আমার নিজের কাছে ব্যক্তিগতভাবে অনেক ভালো লেগেছে।
Was this review helpful to you?
or
This is one of my most favourite books.A book about the bad effects supersition,about a long lost brother,about the struggling life of the victims of a disaster,a book about love and over all a book about comeback in spite of countless struggles.This book is very heart warming and inspiring.It's about how powerful can a sister's love for her brother be.I really love this book it's a must read for everyone.
Was this review helpful to you?
or
হঠাৎ করে ঝড়। সবকিছু এলোমেলো। গ্রামের পীরে কথায় কোনো কাজ হল না। শেষমেশ ঝড়ে সব তছনছ করে দিল। দুই ভাইবোন আলাদা হয়ে গেল। মা-বাবার হল নিখোঁজ। চেনা গ্রাম হয়ে গেল অচেনা। আপন ভাইবোন আলাদা হয়ে গেল এনজিও তে গিয়ে৷ বোনের সাথে ভাইয়ের দেখা হয় না৷ ভাই বেড়ে উঠছে ধনী পরিবারে এবং বোনের বেড়ে ওঠা হচ্ছে রাস্তার ধারে। এমন পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসার ঘটনা বইটিতে লেখক খুব সুন্দর করেই লিখেছেন। বইটি পড়ার সময় যেন মনে হবে নিজেই ওই পরিস্থিতিতে আটকে গিয়েছি। আমি মনে করি বইটি সকলের পড়া উচিত।
Was this review helpful to you?
or
বই: সা ই ক্লো ন জনরা: কিশোর উপন্যাস লেখক: মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশনী: তাম্রলিপি প্রকাশ কাল: বইমেলা ২০১৮ পৃষ্ঠা: ১৬০ প্রচ্ছদ: অারাফাত করিম মুদ্রিত মূল্য: ৩০০৳ কাহিনি সংক্ষেপ: গল্পটা শুরু হয় সমুদ্রতীরবর্তী কাজলডাঙ্গা চরের নিম্মবিত্ত পরিবারের দুই ভাইবোন বিজলি অার খোকনকে নিয়ে। সমুদ্রের জোয়ার ভাঁটা অার তার ভয়াবহতা জনজীবনে যে কতটে প্রভাব ফেলে তারই একটা খন্ডচিত্র সাইক্লোন গল্প। ক্লাসে বিজলি ঘূর্নিঝড় সম্পর্কে অনেক তথ্য জানতে পারে শ্যামল স্যারের কাছ থেকে। এরকিছু পরই তাদের চরে ঘূর্নিঝড় হওয়ার লক্ষণ দেখে সাত নম্বর বিপদ সংকেত ঘোষনা করা হয়। সবাইকে অাশ্রয়কেন্দ্রে যাওঢার জন্য বলা হলেও মূর্খ অামিন মোল্লার সবাইকে যেতে নিষেধ করে অাশ্রয়কেন্দ্রে। অন্ধবিশ্বাস অাঁকড়ে বসে। বিশাল সে সাইক্লোন অার জলোচ্ছ্বাসে সব নিশ্চিহ্ন হয়ে গেলেও নিজ বুদ্ধিগুনে ভাই খোকনকে নিয়ে বেঁচে যায় বিজলি। উদ্ধার কর্মীদের সহায়তায় শেষ পর্যন্ত চর ছেড়ে তাদের স্থান হয় শেল্টারে। কিন্তু কিছু নোংরা রাজনীতির কারনে তাদের জীবনে যেন প্রকৃতিক সাইক্লোনের থেকে বড় ঝড় নেমে অাসে। শেল্টারের মালিক বিজলির থেকে খোকনকে অালাদা করে দত্তক দিয়ে দেয়। যে খোকন তার বোনের গল্প বলা ছাড়া ঘুমাতে পারত না তার থেকে অালদা হওয়াটা তাদের জন্য মানসিক বিপর্যয়ের কারন হয়ে দাঁড়ায়। কয়েক বছরের ব্যবধানে ছোট খোকন ভুলতে বসে বিজলিবুর স্মৃতি। এদিকে ভাইকে খুঁজতে খুঁজতে ঘটনাচক্রে একসময় জেলে গেলেও সেখান থেকে পালিয়ে অাসে বিজলি। এমন নানান সব চড়াইউৎরাইয়ের মধ্য দিয়ে কাটে দু'ভাইবোনের জীবন। শেষ পর্যন্ত ভাইকে বিজলি খুঁজে পায় কিনা বা এখন কেমন অাছে তারা দু'জন জানতে অবশ্যই বইটি পড়তে হবে। নিজস্ব মতামত: মানব জীবনে নানা সময়ের শোক, ভালোবাসা, অ্যাডভেঞ্চারাস দিক ফুটে উঠেছে গল্পে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ অার তার সাথে মানবসৃষ্ট দুর্যোগের মিল রেখে জীবনের পুরো ঘটনাচক্রই বর্ণনা করছেন লেখক। কিশোর বয়সে তার বই পড়ে যে তৃপ্তি অাসত এখন ততোটা না পেলেও হতাশ হতে হয়নি। চরের মানুষের জীবন থেকে শহরের ভালো অার কুটিল মানুষের চরিত্র চিত্রায়নে বরাবরের মতই তিনি তার দক্ষতা দেখিয়েছেন।
Was this review helpful to you?
or
বই : সাইক্লোন। লেখক : মুহম্মদ জাফর ইকবাল। মূল্য : ৩০০ টাকা। প্রচ্ছদ : আরাফাত করিম। প্রকাশনী : তাম্রলিপি। #কাহিনী_সংক্ষেপ সাইক্লোন এবং সাইক্লোনের ফলে সৃষ্ট জলোচ্ছ্বাসের তোড়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায় পুরোটা চর! ভেসে যায় ঘর-বাড়ি, গাছপালা , মানুষজন, গরু-ছাগলসহ চরের সমস্ত কিছু। কিন্তু প্রচণ্ড ঝড়ের আঘাতে ক্ষতবিক্ষত হয়েও গাছের একটা ডাল আঁকড়ে ধরে বেঁচে রইল বিজলী ও তার ছোট ভাই খোকন! তারা কি সত্যি বেঁচে আছে নাকি মারা গেছে তাই বুঝতে পারছে না। অনেক কষ্টে তারা গাছ থেকে নেমে খোলা সমুদ্রতীরের দিকে এগোতে থাকে। এগোনোর সময় চোখে পড়ে মৃত পশুপাখি ও মানুজনের লাশ! ঝড়ের তাণ্ডবলীলার বীভৎসতার এ দৃশ্য সহ্য করতে না পেরে ছোট খোকন চিৎকার করে জাপটে ধরে বিজলীকে। তারা কতটা সময় এইভাবে পার করেছে জানা নাই তাদের। তারা কি ঘুমিয়েছিল নাকি অচেতন হয়ে ছিল তাও বুঝতে পারেনা ! যখন বিজলী চোখ খোলে, সে ভাবে ভয়ঙ্কর সাইক্লোন আর জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষা পেয়ে ক্ষুধা আর তৃষ্ণায় এখন মারা যাবে তারা! ঠিক সেই সময়, দূরে একটা টর্চের আলো দেখা যায়, আর বিজলী শুনতে পায়, কেউ একজন চিৎকার করে বলছে, " কেউ কি আছে এখানে? কেউ আছে? সাড়া দাও।" কিন্তু বিজলী সাড়া দেয় না। হটাৎ তার কি হলো কে জানে! দু'চোখ বেয়ে ঝর ঝর করে পানি বের হতে লাগলো। একজন মহিলা উত্তেজিত গলায় ফিসফিস করে উঠলো, "বেঁচে আছে, বেঁচে আছে।" মহিলা নরম গলায় বলতে লাগলো, এই যে মা,আমরা তোমাকে নিতে এসেছি। চোখ খুলে একটু তাকাবে?" বিজলী তাকালো না ঝর ঝর করে কাঁদতেই থাকলো। সেলিনা জাহান হসপিটালে বিজলীর সাথে দেখা করে জানালো, সেই তাদেরকে উদ্ধার করেছিলেন। তারা ভালো হলেই তাদের এখান থেকে ছেড়ে দিবে । বিজলী আতঙ্কিত হয়ে জিজ্ঞেস করে, তখন আমরা কই যাবো? সেলিনা জাহান জানায় শিশুদের জন্য বিভিন্ন এনজিও ও অর্গানাইজেশন আছে। সেখানে ব্যবস্থা করা যাবে। কিন্তু খোকন হঠাৎ করে বলে বসে, "এতিমখানা? " অপ্রস্তুত সেলিনা জাহান ওদের বুঝিয়ে বললে তারা কিছুটা আশ্বস্ত হলেও পুরোপুরি দ্বিধা কাটাতে পারেনা। দুই ভাইবোন একের পর এক প্রশ্ন করতে থাকে। তাদের একসাথে থাকতে দেয়া হবে কিনা? কেউ আলাদা করে দিবে নাতো ? এমন সংশয়ে ভীত হয়ে থাকে দুইজন। কিন্তু বিজলী আর খোকনের ভয়ই সত্যি হলো। সেলিনা জাহান কাওসার নামের যে লোকের হাতে তাদের তুলে দিয়েছেন সে ওদের হ্যাপি চাইল্ডের ডিরেক্টর নাজনীনের হাতে তুলে দেন। আর নাজনীন তখনই ভাইবোন দুজনকে আলাদা করে ফেলল। বিজলীকে নিয়ে যাওয়া হলো মেয়েদের সাউথ বিল্ডিংয়ে আর খোকনকে ছেলেদের নর্থ বিল্ডিংয়ে। শুধু তাই নয়! দিন কয়েকের মধ্যেই নাজনীন খোকনকে কোন এক ধনী পরিবারে দত্তকও দিয়ে দিল। সেদিন রাতে এবং সকালে খোকনকে ডাইনিংয়ে না পেয়ে বিজলী ঝড়ের বেগে দৌড়ে এসে ঝাপিয়ে পড়ল নাজনীনের উপর। অনেক কষ্টে তাকে থামানো হলো, আসলে থামানো বললে ভুল হবে, বলতে হয় বিজলীকে শক্তভাবে মার দিয়েই সরানো হয়। অবশেষে বিজলীকে দেয়া হয় পুলিশে। সেখান থেকে এ অফিস ও অফিস ঘুরে বিজলী গিয়ে পড়লো কিশোর সংশোধন আশ্রয়কেন্দ্রে! তারপর? যে খোকন বিজলীবুকে ছাড়া ঘুমাতে পর্যন্ত পারত না সে কি করে থাকবে একা অচেনা এক পরিবারের সাথে? আর বিজলীর ঠিকানা হবে কোথায়? ঐ আশ্রয়কেন্দেই? বিজলী ও খোকনের কি আর কোনো দিন দেখা হবে না? প্রাকৃতিক দুর্যোগ সাইক্লোন থেকে বেঁচে গিয়ে মানুষের তৈরি দুর্যোগে হারিয়ে যাবে দুই ভাইবোন? #পাঠপ্রতিক্রিয়া শৈশব কৈশির পেরিয়ে এসেছি সেই কবেই! কিন্তু এখনো কিশোর উপন্যাস পড়লে মনে হয় কি একঘেয়েই না ছিল আমার কৈশোর! দুরন্ত কৈশোরের স্পষ্ট চিত্র ফুটিয়ে তুলতে লেখকের জুরি মেলা ভার। শুধু শহর কেন্দ্রিক চরিত্রই নয়, এইগল্পে তুলে ধরা হয়েছে সমুদ্র উপকূলবর্তী দুই কিশোর কিশোরীর জীবনগাঁথা। অভাব অনটনের বেড়ে উঠলেও দুই ভাইবোনের মধ্যে মায়ামমতার কোনো কমতি নেই। ভালোবাসার শিক্ষার পাশাপাশি লেখক গল্পের ছলে শেখাতে চেয়েছেন বিজ্ঞান, সামাজিক অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুক্ষে দাঁড়ানোর মানুষিকতা , প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় সচেতনতা সৃষ্টি করা, বিপদে মানুষকে সাহায্য করার মত গুনগুলো।সুন্দর এই প্রয়াস সত্যি চোখে পড়ার মত। কিন্তু বড়দের কাছে উপন্যাসের কিছু অংশ একটু ড্রামাটিক মনে হলেও হতে পারে। কারণ তারা বিশ্বাসে বিশ্বাসী নয়, যুক্তি দিয়েই বিচার করাতেই অভ্যস্ত। যেহেতু এটা একটা কিশোর উপন্যাস, আমি মনে করি, তারা যুক্তির চেয়ে বিশ্বাসেই বেশি বিশ্বাস রাখে। চমৎকার সুখপাঠ্য এই বইটি হতে পারে প্রিয়জনের জন্য উৎকৃষ্ট উপহার। বই হোক ভালোবাসার প্রতীক।
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_পাঠক_সমাগম_বুক_রিভিউ_প্রতিযোগিতা_২ মাসঃ অাগষ্ট সপ্তাহঃ ৪র্থ পর্বঃ ২ বই: সা ই ক্লো ন জনরা: কিশোর উপন্যাস লেখক: মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশনী: তাম্রলিপি প্রকাশ কাল: বইমেলা ২০১৮ পৃষ্ঠা: ১৬০ প্রচ্ছদ: অারাফাত করিম মুদ্রিত মূল্য: ৩০০৳ কাহিনি সংক্ষেপ: গল্পটা শুরু হয় সমুদ্রতীরবর্তী কাজলডাঙ্গা চরের নিম্মবিত্ত পরিবারের দুই ভাইবোন বিজলি অার খোকনকে নিয়ে। সমুদ্রের জোয়ার ভাঁটা অার তার ভয়াবহতা জনজীবনে যে কতটে প্রভাব ফেলে তারই একটা খন্ডচিত্র সাইক্লোন গল্প। ক্লাসে বিজলি ঘূর্নিঝড় সম্পর্কে অনেক তথ্য জানতে পারে শ্যামল স্যারের কাছ থেকে। এরকিছু পরই তাদের চরে ঘূর্নিঝড় হওয়ার লক্ষণ দেখে সাত নম্বর বিপদ সংকেত ঘোষনা করা হয়। সবাইকে অাশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য বলা হলেও মূর্খ অামিন মোল্লার সবাইকে যেতে নিষেধ করে অাশ্রয়কেন্দ্রে। অন্ধবিশ্বাস অাঁকড়ে বসে থাকে চরের ঘরগুলোতে। নিজের মুর্খতা, ধর্মীয় গোড়ামি অার নির্বুদ্ধিতার ফল সরূপ হারিয়ে যায় শত শত জীবন। বিশাল সে সাইক্লোন অার জলোচ্ছ্বাসে সব নিশ্চিহ্ন হয়ে গেলেও নিজ বুদ্ধিগুনে ভাই খোকনকে নিয়ে বেঁচে যায় বিজলি। উদ্ধার কর্মীদের সহায়তায় শেষ পর্যন্ত চর ছেড়ে তাদের স্থান হয় শেল্টারে। কিন্তু কিছু নোংরা রাজনীতির কারনে তাদের জীবনে যেন প্রাকৃতিক সাইক্লোনের থেকে বড় ঝড় নেমে অাসে। শেল্টারের মালিক বিজলির থেকে খোকনকে অালাদা করে দত্তক দিয়ে দেয়। যে খোকন তার বোনের গল্প বলা ছাড়া ঘুমাতে পারত না তার থেকে অালদা হওয়াটা তাদের জন্য মানসিক বিপর্যয়ের কারন হয়ে দাঁড়ায়। কয়েক বছরের ব্যবধানে ছোট খোকন ভুলতে বসে বিজলিবুর স্মৃতি। এদিকে ভাইকে খুঁজতে খুঁজতে ঘটনাচক্রে একসময় জেলে গেলেও সেখান থেকে পালিয়ে অাসে বিজলি। এমন নানান সব চড়াইউৎরাইয়ের মধ্য দিয়ে কাটে দু'ভাইবোনের জীবন। শেষ পর্যন্ত ভাইকে বিজলি খুঁজে পায় কিনা বা এখন কেমন অাছে তারা দু'জন জানতে অবশ্যই বইটি পড়তে হবে। নিজস্ব মতামত: মানব জীবনে নানা সময়ের শোক, ভালোবাসা, অ্যাডভেঞ্চারাস দিক ফুটে উঠেছে গল্পে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ অার তার সাথে মানবসৃষ্ট দুর্যোগের মিল রেখে জীবনের পুরো ঘটনাচক্রই বর্ণনা করছেন লেখক। কিশোর বয়সে তার বই পড়ে যে তৃপ্তি অাসত এখন ততোটা না পেলেও হতাশ হতে হয়নি। চরের মানুষের জীবন থেকে শহরের ভালো অার কুটিল মানুষের চরিত্র চিত্রায়নে বরাবরের মতই তিনি তার দক্ষতা দেখিয়েছেন। রিভিউ লিখেছেনঃ তাসনিম রিমি
Was this review helpful to you?
or
শুরুটা একদম সাদামাটা ছিল যা ছিল চমৎকার...পরের সব ঘটনার বর্ণনাও ছিল দারুন তাই আমার কাছে ৫ তারকা পাওয়ার মতো
Was this review helpful to you?
or
বেশ ভালো।
Was this review helpful to you?
or
this book is quite unique and awesome... I like it.To keep pace with disastrous life and the love and affection between brother and sister are higher praised...
Was this review helpful to you?
or
খুব সুন্দর একটা উপন্যাস। পড়তে খুব ভালো লাগছিলো। ইচ্ছে হচ্ছিলো একদিনেই পড়ে শেষ করি। * সাইক্লোন কিভাবে ওলটপালট করে দিলো বেশ কিছু জীবন। যার মধ্যে রয়েছে বিজলী আর খোকন নামের দু ভাইবোনের জীবন। এ দু ভাইবোনের জীবনে ছিলো তাদের মা-বাবা, যাদের সাথে তারা থাকতো একটি চরে। এমনই একজন বিজলী যে তার ভাইকে কাছ ছাড়া করতোনা,আগলে রাখতো। ভাই খোকনের কাছেও যেখানে ছিলো বিজলীবু একমাত্র ভালোবাসার মানুষ। কিন্তু একদিন এক সাইক্লোন এসে সব লণ্ডভণ্ড করে দেয়। যখন সাইক্লোন সবকিছু ওলটপালট করে দেয়ার চ্যাপ্টারটা পড়ছিলাম দৃশ্যগুলো কল্পনা করে খুব খারাপ লাগছিলো। এই সাইক্লোনের পর হঠাৎ বদলে যায় দুভাইবোনের জীবন। পরিবর্তন না, মহা পরিবর্তন নেমে আসে তাদের জীবনে। নিজের কাছেই খারাপ লাগছিলো তখন এ পরিবর্তনগুলো দেখতে পারছিলাম। বিশেষ করে বিজলীকে অনেক ঝড়ঝাপটা, অনেক সংগ্রাম করে টিকে থাকতে হচ্ছিলো, শুধু মনে একটা আশা নিয়ে তার ভাইকে সে পাবে। একদিন যে ভাইবোন একজন অন্যজনের কাছ ছাড়া হতে পারতোনা একটা সাইক্লোনের প্রভাব কিভাবে তাদের আলাদা করলো। এমনকি সাইক্লোনের শেষের আঘাতটার সময় ও বিজলী তার ভাইকে নিজের বুকে করে আগলে রেখেছিলো। অসাধারণ, জাস্ট অসাধারণ। জাফর ইকবাল খুব দারুন একটা উপন্যাস লিখেছেন। ভাইবোনকে নিয়ে এত সুন্দর উপন্যাস আর কি কি আছে আমার জানা নেই। কিন্ত এটা অতুলনীয়।
Was this review helpful to you?
or
এই বইটিতে অন্যকিছু আছে।যা ভেবেছিলাম তা নয়। বিজলি নামের একটা মেয়ের জীবন নিয়ে কথা আছে।সাথে তার ছোট ভাই খকনেরও। দাম কম না তবুও বইটি ওনেক ভালো। আমার জীবনের সবচেয়ে ভালো বই। ওয়াসিফ
Was this review helpful to you?
or
Amazing book
Was this review helpful to you?
or
ভাইবোনের ভালোবাসার একটি গল্প।অসাধারণ। বইয়ের পেইজগুলো যথেষ্ট উন্নতমানের এবং কাভারটাও শক্ত।
Was this review helpful to you?
or
বেশ অন্যরকম কাহিনী ছিল
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ একটি উপন্যাস, তবে এতে নারীবাদ নিয়ে তাকিদ দেয়া হয়েছে। যা ইসলামের সাথে বেমানান।
Was this review helpful to you?
or
ভালো লেগেছে।
Was this review helpful to you?
or
I engoy this book
Was this review helpful to you?
or
মুহাম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের সাইক্লোন বইটি জীবন যুদ্ধে পরাজিত এক সাহসী বুদ্ধিমতি মেয়ে “নভেরা” কে উৎসর্গ করা হয়েছে। বইটিতে জীবনের উথান-পতন দেখানো হয়েছে। বইয়ের নানা রকম ঘটনা,বিভিন্ন দিকে গল্পের মোড়, যার জন্য আপনার বইটি শেষ না করে উঠতে ইচ্ছে করবে নাহ। পৃথিবীর এক অন্যতম মধুর সম্পর্কের নাম ভাই বোনের সম্পর্ক। যতই বিপদ-আপদ আসুক ভাই-বোনকে কখনো ছেড়ে যেতে পারে নাহ। ভাই বোনের এমন এক মধুর সম্পর্ক নিয়েই লেখা হয়েছে “সাইক্লোন”। বিজলী আর খোকন সমুদ্রের ধারের কাজল ডাঙ্গা নামের ছোট্ট এক চরের বাসিন্দা। বিজলী বড় আর খোকন ছোট। তাদের পরিবারের অবস্থা অসচ্ছল হওয়া সত্বেও তাদের মনে কোন দুঃখ ছিলো নাহ। বিজলীর পুরো জগৎ জুড়ে ছিলো খোকন। খোকনের ও একমাত্র আশার স্থল ছিলো বিজলী। কিন্তু একদিন সব ওলট-পালট হয়ে গেলো। যারিনা নামক সাইক্লোন এক রাতের মাঝে তাদের জীবন পালটে দিলো। সেদিনের সাইক্লোনে বিজলীর বাবা-মা সহ ঐ চরের সবাই মারা যায়। কিন্তু ভাগ্যক্রমে বেঁচে যায় দুই ভাই বোন। তারপর তাদের উদ্ধার করে পাঠানো হয় হ্যাপি চাইল্ড অর্গানাইজেশনে। দুই ভাই বোন একজন আরেকজনকে ছাড়া থাকতে পারে নাহ। দুই ভাই-বোনকে একসাথে রাখাবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়ে নিয়ে আসে অর্গানাইজেশনটি। কিন্তু এনেই দুই ভাই-বোনকে আলাদা বিল্ডিংয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। যা মেনে নিতে পারে নাহ বিজলী ও খোকন। পরবর্তীতে বিজলীকে না জানিয়ে অর্গানাইজেশন খোকনকে একটি সন্তানহীন দম্পতির কাছে বিক্রি করে দেয় এবং খোকনকে হুমকি দেয়া হয় কাউকে বিজলীর কথা বললে বিজলীকে খুন করে ফেলবে। অর্গানাইজেশনে খোকনকে না পেয়ে বিজলী দিশেহারা হয়ে পড়ে,ঘটিয়ে ফেলে বাড়াবাড়ি কান্ড। ফলে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। ওদিকে খোকন ধনী দম্পতির কাছে সন্তান স্নেহে দিন কাটাতে থাকে। পরবর্তীতে বিজলী কারাগার থেকে পালিয়ে যায়। সারা শহর জুড়ে খোকনকে খুঁজতে থাকে বিজলী। এখন প্রশ্ন হলো, ঢাকা শহরের এতো মানুষের মধ্যে খোকনকে খুঁজে পাওয়া কি সম্ভব?? বিজলীই বা কিভাবে একা বেঁচে থাকে এই নিষ্ঠুর নগরীতে যেখানে পদে পদে রয়েছে বিপদ? খোকনও কি মনে রাখে বিজলীকে? বিজলী কি শেষ পর্যন্ত তার ভাই খোকনকে খুঁজে পেয়েছিলো? এই উওরগুলো জানতে হলে আমাদেরকে “সাইক্লোন” বইটি পড়তে হবে।
Was this review helpful to you?
or
Awesome???
Was this review helpful to you?
or
মুহাম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের অসাধারণ কয়েকটি কিশোর উপন্যাসের একটি হলো সাইক্লোন । এখানে দুই ভাই বোনের কথা বলা হয়েছে । তাদের নাম হলো বিজলী ও খোকন । তারা বিভিন্ন ধরনের বিপর্যয়ের কারণে একে অপর থেকে আলাদা হয়ে যায় । তবুও বিভিন্ন বাঁধা পেরিয়ে বিজলী তার ভাইকে খুঁজে নেয় । এরপর থেকে তারা একসাথে সুখে বসবাস করতে থাকে তাদের দত্তক নেওয়া বাবা মায়ের সাথে ।
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_রিভিউ_প্রতিযোগ_নভেম্বর বইঃ সাইক্লোন লেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশনঃ তাম্রলিপি প্রচ্ছদঃ আরাফাত করিম ধরনঃ কিশোর উপন্যাস পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ১৬০ মুদ্রিত মূল্যঃ ৩০০ ব্যক্তিগত রেটিংঃ ৪/৫ #ভুমিকাঃ মানুষের জীবন কতই না বিচিত্র, মাত্র এক দিন বা এক রাতেই পাল্টে যেতে পারে যে কোন মানুষের জীবন। কার জীবনে পরের দিন কি যে হবে, তা আল্লাহ তায়ালা ঠিক করে রেখেছেন। কেউ জানে না তার জীবনে কখন কি ঘটবে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে লেখা হয়েছে বইটি। এছাড়াও মানবিক চরিত্রের নানা রূপ উঠে এসেছে এই উপন্যাসে। মমতা, সাহায্য পরায়নতা, স্বার্থপরতা, লোভ, হিংসা, নিষ্ঠুরতা, অসহায়ত্ব সহ বিভিন্ন বিষয় ফুটে উঠেছে এই বইয়ে। তবে সবচেয়ে ভালোভাবে ফুটে উঠেছে ভাই-বোনের ভালোবাসা। #কাহিনী_সংক্ষেপঃ মূলত পরিবারের সাথে সাগর পাড়ে বসবাস করা বিজলী ও খোকনকে নিয়েই মূল কাহিনী বর্ণিত হয়েছে। তারা দুই ভাই বোনএঁকে অপরকে খুবই ভালোবাসতো।বিজলী খোকনকে খাইয়ে দিত,তারা একত্রে স্কুল থেকে ফিরতো। বেশ ভালোভাবেই তাদের দিন কাটছিলো, কিন্তু হঠাৎ এক সাইক্লোনে কেমন যেনো সবটাই পাল্টে গেলো। সে রাতে যারা আশ্রয় কেন্দ্রে যায় নি, তাদের মধ্যে খোকন আর বিজলি ছাড়া আর কেউ বেঁচে ছিলো না। আল্লাহর অশেষ রহমতেই বেঁচে ছিলো তারা। এরপরে এনজিও থেকে উদ্ধারকারী সেলিনা তাদের শহরে নিয়ে আসে। 'হ্যাপি চাইল্ড' নামের একটা প্রতিষ্ঠানে তাদের থাকার ব্যবস্থা করে। সেখানকার ডিরেক্টর নাজনীন অত্যন্ত স্বার্থপর এবং লোভী। সেখানে আলাদা ভবনে থাকার ব্যবস্থা হয় দুই ভাইবোনের। বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় তারা। এদিকে নিঃসন্তান দম্পতি রায়হান ও মিলি সন্তান দত্তক নিতে হাজির হয় 'হ্যাপি চাইল্ডে' এবং খোকনকে তারা দত্তক নেয়। কিন্তু একথা নাজনীন বিজলীকে জানায় না। যার ফলে বিজলী ক্ষেপে গিয়ে নাজনীনের উপর হামলা করে এবং এজন্য তাকে সংশোধনাগারে পাঠানো হয়। সেখান থেকে সুলতানা নামের এক মেয়ের সাথে ছেলে সেজে পালিয়ে যায় সেখান থেকে এবং রাস্তায় রাস্তায় বাচ্চাদের বই বিক্রি করে দিন কাটায়। এরই ফাঁকে ফাঁকে প্রতিদিন বিভিন্ন স্কুলের সামনে দাঁড়িয়ে খোকনকে খোঁজে। শহরের জীবনের সাথে মানিয়ে নেয়ার জন্য বিজলী মারপিটও শেখে। দুই বছর পরে এক স্কুলের সামনে খোকনকে দেখতে পায় বিজলী। সে ছুটে যায় খোকনের কাছে। কিন্তু খোকন তাকে চিনতে পারে না!!! কেনো খোকন বিজলীকে চিনতে পারল না? খোকন কি বিজলীকে ভুলে গেছে ? খোকনের প্রতি যে বিজলীর এতো ভালোবাসা ছিল, সেই বিজলীকেই কেন ভুলে গেল খোকন? উত্তর রয়েছে বইটিতে। #ব্যক্তিগত_মতামতঃ বইটির শুরুটা বেশ আকর্ষণীয় ছিল। যেটা যে কোনো বইয়ের বইয়ের জন্য একটা পজিটিভ পয়েন্ট। কারণ শুরুটা যদি ভালো না হয়, তাহলে অনেক পাঠকই বইটা পুরো পড়ার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। এই বইয়ের ক্ষেত্রে যেটা হয়নি। লেখার বর্ণনা খুবই চমৎকার ও সাবলীল ছিল এবং লেখাটার প্রতি আকর্ষণ ছিল মোটামোটি ভালোই। তবে শুরু থেকে মাঝামাঝি পর্যন্ত লেখার ধারাটা যেমন সুন্দরভাবে বজায় ছিল, হঠাৎ করেই সেটা যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল। আকর্ষণটা যেন হারিয়ে গিয়েছিল। নতুন করে আর আগ্রহ খুজে পাচ্ছিলাম না। আর কাহিনীর ফিনিশিংটা প্রত্যাশা মতো পাইনি। ফিনিশিং এ অনেক ঘাটতি ছিল। শেষের দিকে পড়ার সময় অনেকটা বাংলা সিনেমার মত মনে হচ্ছিল। তবে যারা কিশোর উপন্যাস পছন্দ করেন তাদের জন্য এবং অবসর সময় ভালোভাবে কাটানোর জন্য সুন্দর একটি বই। #ভালোলাগা_দিকগুলোঃ বইটিতে ভাই-বোনের যে ভালোবাসার দিকটি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে সেটি ভালো লেগেছে। এছাড়াও বিভিন্ন চরিত্র নির্বাচনের ব্যাপারটিও ভালো ছিলো। বিভিন্ন চরিত্রের বিভিন্ন দিক, বিভিন্ন মানসিকতার ব্যাপারটিও যথেষ্ট ভালো ছিল,
Was this review helpful to you?
or
খুব সুন্দর একটি উপন্যাস।পড়ে খুব ভালো লাগলো।খুব সুন্দর করে ভাই বোনের সম্পর্ক তুলে ধরা হয়েছে।ভাই বোনের মধ্যকার মধুর সম্পর্ক অসাধারন ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।বিভিন্ন প্রতিকূলতার মাঝেও যে এই মধুর সম্পর্ক টিকে থাকে,উপন্যাসটি পড়ে উপলব্ধি করা যায়।তাদের মনোবলের জন্য ই তারা বিপদে টিকে থেকেছে।এক কথায় অসাধারন একটি উপন্যাস।উপন্যাসটি পড়ে আমি অভিভূত।
Was this review helpful to you?
or
দরিদ্রতা ,কুসংস্কারচ্ছন্নতা , মানুষের পাশবিকতা, লোভসহ বিভিন্ন নেতিবাচক বিষয় জাফর ইকবাল স্যার উল্লেখ করেছেন 'সাইক্লোন'-এ । এই কিশোর উপন্যাসটির ইতিবাচক দিক যেমন - জীবন যুদ্ধে হার মেনে না নেওয়া , পরিশ্রম ও এর সুফল , কিছু কিছু মানুষের পরোপকারিতা ইত্যাদি বিষয় যে কোনো ব্যক্তিকে আশাবাদী করে তুলতে পারে। তবে এসকল কিছুকে ছাপিয়ে এ গল্পের মূল বিষয়বস্তুতে পরিণত হয়েছে ভাই-বোনের অবিচ্ছেদ্য ও ভালোবাসার সম্পর্ক।
Was this review helpful to you?
or
Great One.
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ একটি কিশোর উপন্যাস। বেশ ভালো।
Was this review helpful to you?
or
বইয়ের নামঃসাইক্লোন লেখকঃমুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশনীঃতাম্রলিপি মূল্যঃ২৫৫টাকা জাফর ইকবাল স্যারের রচিত কিশোর উপন্যাসগুলোর মধ্যে অন্যতম সেরা একটি উপন্যাস।" সাইক্লোন" একটা সাহসী মেয়ের গল্প, যে তার সর্বস্ব হারিয়েও দেখিয়ে দিয়েছে জীবনকে কি করে চালিয়ে নিতে হয়। স্যারের লেখনিতে সে মেয়ের সাহসিকতা ফুটে উঠেছে চরম ভাবে। তার এ উপন্যাসটি অনুপ্রেরণা মূলক বলে মনে হয়েছে। দিক হারা যে কাউকে সাহস জোগাবে এ উপন্যাস। আবার দেখা গিয়েছে বিজলী নামের মেয়েটি সব বাধা বিপত্তি অতিক্রম করে ফিরে পেয়েছিলো তার ভাইকে, কঠিন সময়গুলোকে পার করেছিলো ধৈর্য সহকারে, অন্যায়ের সাথে কোন আপস করেনি, বিনয়ের বাড়াবাড়িতেও যায়নি! ভাইকে খোঁজার মধ্য দিয়ে প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করেছে নিয়তির সাথে এবং জয়ী হয়েছে! ভাগ্য সবসময়ই সাহসীদের পক্ষেই তো থাকে এটিই ছিল এ উপন্যাসের মূল বার্তা। লেখক বলতে চেয়েছেন কখনো হাল ছেড়ো না। কিশোর উপন্যাস হিসেবে পারফেক্ট একটি উপন্যাস।
Was this review helpful to you?
or
Wonderful book
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ একটি কিশোর উপন্যাস। সমসাময়িক সময়ে পড়া অন্যতম সেরা বই। সমুদ্রপাড়ে বাস করা একটি মেয়ের জীবন, বন্যা জলোচ্ছ্বাসের সাথে লড়াই করে বেঁচে থাকা, সব হারিয়ে নতুন জীবনের সাথে লড়াইকরে বেঁচে থাকা, এক কথায় একজন মানুষের জীবনের শত প্রতিকূলতা পেরিয়ে নিজেকে মেলে ধরার গল্প।